নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় পাইটাল নদীর ঘাটে বাঁধা দৃষ্টিনন্দন শিক্ষা তরনী
আমরা সবাই জানি যে কোন জাতির ভাগ্য উন্নয়নে এবং মেধা ও মননের বিকাশে শিক্ষার বিকল্প কিছু নেই। যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত এ কথা প্রাচীন কাল থেকেই স্বীকৃত।বহু প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস খুজে দেখা গেছে যাদের নিজস্ব লিপি ছিল, এবং লিখতে পড়তে জানতো তারা তাদের সমসাময়িকদের থেকে অনেক এগিয়ে ছিল। এটা বর্তমান কালের বেলায়ও প্রযোজ্য।
গ্রামের পথে সার বেঁধে ভোরের বেলায় স্কুলে যাওয়া
আশার কথা এই যে ইদানীং আমাদের দেশের শহর ছাড়িয়ে নিভৃত গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ শিক্ষার মুল্য উপলদ্ধি করতে পেরেছে।তবে অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে আমাদের দেশে আজ পর্যন্ত একটি সার্বজনীন শিক্ষা ব্যাবস্থা চালু হয়নি। বাংলা, ইংরেজী,আরবী ভাষায় আনুষ্ঠানিক, উপআনুষ্ঠানিক ও মাদ্রাসা ইত্যাদি একাধিক পাঠক্র্ম সেই প্রাথমিক স্তর থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত প্রচলিত।
ছোট ছোট ছেলেগুলো মাদ্রাসায় যাচ্ছে
যেমন বিচিত্র আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা তেমনি আকার, আকৃতি, নির্মান শৈলী, বিভিন্ন উপকরনের ব্যবহারেও বৈচিত্রময় আমাদের বিদ্যালয়। ইট কাঠের দালান থেকে টিন, বাশ, বেড়া, মাটির ঘর ছাড়াও খোলা আকাশের নীচে গাছের তলে স্কুল পরিচালনার করার কথাও আমরা জানি।
অভিনব এই স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের সাথে ব্লগ লেখিকা
তবে এসব কিছু ছাপিয়ে এক অভিনব স্কুলের সাক্ষাৎ মিললো সুনামগঞ্জের হাওড় ভ্রমণে গিয়ে। তাহিরপুর উপজেলার ছোট্ট একটি গ্রাম মুরাদনগরে প্রবেশ করতেই বেশ খানিকটা দূর থেকে নজরে পড়লো নদীর ঘাটে বাঁধা গোলাপী আর নীল রঙে রাঙ্গানো অভুতপুর্ব ডিজাইনে তৈরী এক দৃষ্টি নন্দন জলযান।কাছে এগিয়ে গেলাম দেখি উপরে লেখা আছে শিক্ষাতরী।
শিক্ষাতরী
আমি বিস্ময় প্রকাশ করতেই পাশেই আমাদের জন্য অপেক্ষারত ট্রলারের মাঝি জানালো এটা একটা স্কুল। মাঝির আশ্বাসে আমি লোহার সিড়ি বেয়ে তীরে বাধা সেই তরীতে উঠে আসলাম।একটি মাত্র কক্ষ তাতে মাটিতে মাদুর পেতে দুদিকে সাঁর বেধে বই খাতা সামনে নিয়ে বসা গোটা পনের শিশু শিক্ষার্থী। আমাদের দেখে উঠে দাঁড়িয়ে সালাম জানিয়ে ভেতরে যাবার জন্য আহবান জানালো।
স্কুলের ক্ষুদে ছাত্র ছাত্রী
একজন মাত্র শিক্ষিকার তত্বাবধানে স্কুলটি পরিচালিত হচ্ছে। আলাপ হলো সেই শিক্ষিকার সাথে।হাওড় অঞ্চলে নৌকা ছাড়া চলাচল করা যায়না এছাড়াও প্রতিটি গ্রামে বিদ্যালয় না থাকায় বিশেষ করে কন্যা শিশুরা লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল।তাদের লেখাপড়ায় অন্তর্ভুক্তির জন্যই বাংলাদেশের বৃহত্তম একটি বেসরকারী সংগঠন শিক্ষাতরীর মাধ্যমে এ সমস্ত অঞ্চলে শিক্ষা কার্যক্রম হাতে নেয়।
কন্যা আর পুত্র সন্তানের প্রতীক গোলাপী আর নীল রঙ্গে রাঙ্গানো ভাসমান স্কুল
সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া এই শিক্ষাতরীতে প্রতিদিন চার ঘন্টা করে ক্লাশ হয়। শিক্ষার সমস্ত উপকরণ শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয় থেকেই সরবরাহ করা হয় বলে জানালো শিক্ষিকা ।
চার বছরের এই পাঠক্রমটি এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা চার বছর পড়া শেষ করে যে কোন মাধ্যমিক স্কুলে সরাসরি ক্লাস সিক্সে ভর্তি হতে পারে।
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শিক্ষা তরীর ছাত্র ছাত্রী
এই শিক্ষাতরী কর্মসূচী বাংলাদেশের বিস্তীর্ন হাওড় এবং বিল অর্থাৎ চলন বিল এলাকায় শিশুদের শিক্ষার অন্তর্ভুক্তিতে ব্যাপক অবদান রাখছে।
প্রচলিত ধারণা হলো শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যায়, কিন্ত এখানে বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে যা ঝড়ে পরা এবং শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা নিশ্চিত করছে, শিক্ষায় আগ্রহী করে তুলছে এবং তাদের জীবনকে আলোকিত করে দেশ গঠনে তাদের অবদানকে নিশ্চিত করছে।
এ ধরণের উদ্যোগ আরো হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ খেলাঘর ।
ভালোলাগলো জেনে অনেক খুশী হোলাম ।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট জুন আপু।
একবারে নতুন একটা বিষয়ের সাথে পরিচিত হলাম। ব্রাক এর এই উদ্যোগটা বেশ পছন্দ হয়েছে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নিরন্তর পাশে থেকে উৎসাহ জানানোর জন্য স্নিগ্ধ শোভন
শীত বিকেলের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩১
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল পোষ্ট ।
শিশুরা পড়তে যাচ্ছে দেখে ভাল লাগছে।শিশুদের সুস্থ্য পরিবেশে পাঠদানে আরো বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসুক।
ভ্রমণ আনন্দদায়ক হোক।
ভাল থাকবেন আপু।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
জুন বলেছেন: আবু শাকিল এটা সত্যি ইদানীং নিভৃত পল্লীতেও অভিভাবকরা শিক্ষার মুল্য বুঝতে সক্ষম হয়েছে। সকালের একটি সুপরিচিত দৃশ্য সার বেধে ছোট ছোট শিশুদের শিক্ষায়তনে যাচ্ছে। যা কয়েক বছর আগেও দেখা যেতো না। বাবা মা তাদের ঘর গেরস্থালীর কাজে সাহায্যের জন্য বাচ্চাদের স্কুলে দিতে অনিচ্ছুক ছিল। এখন পট পরিবর্তন হয়েছে যা সত্যি সবার মিলিত প্রচেষ্টায় একটি অসাধারণ উদ্যোগ ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা সতত ।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন একটি লেখা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি ময়ুরাক্ষী ।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগেনা লিখতে আমার ভাল লাগে না পড়তে
ভালো লাগে খুব নৌবিহারে নদীর মাঝে ঘুরতে।
পড়ে ভাল লাগলো জুনাপি । সুন্দর +
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর সেলিম আনোয়ার আপনাকে দেখলাম । আশা করি ভালোই দিনগুলো পার করছেন বিদেশের মাটিতে।
আমারতো লিখতে পড়তে ভালোই লাগে তা সে যতই কাঁচা হাতের লেখা হোক। এখানেতো আর বুকার্স এওয়ার্ড পাওয়া লেখকরা লিখতে আসে না সেলিম। সবাই আমাদের মতই এমেচার
তবে আমারও শান্ত কোন নদীতে ঘুরতে ভালো লাগে।
ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: নদীর ঘাটে বাঁধা দৃষ্টিনন্দন শিক্ষা তরনী
দেখে খুব ভালো লাগলো ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
জুন বলেছেন: আমারও অনেক ভালোলেগেছিল নাজমুল হাসান মজুমদার ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অসাধারণ একটি উদ্যোগের কথা জানতে পারলাম আপনার কল্যানে।
পোস্টে চতুর্থ ভালো লাগা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকেও জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক ।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক আশা জাগানিয় উদ্যোগ । অসাধারন পোষ্ট । ++++++
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: আসুন প্রার্থনা করি সত্যি যেন আলোকিত হয়ে উঠে আমাদের ভাগ্য বিড়ম্বিত শিশুদের জীবন।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ককাশে
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৬
ডি মুন বলেছেন: দুর্দান্ত +++
শিক্ষাতরী দেখে খুব ভালো লাগল। এই মহান উদ্যোগের সাথে জড়িত সকলের প্রতি শ্রদ্ধা।
পোস্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানানোর জন্যে অনেক ধন্যবাদ জুনাপি
ভালো থাকুন
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৪
জুন বলেছেন: আমারও খুব ভালো লেগেছিল বিশেষ করে শিক্ষিকা এবং ছাত্র ছাত্রীদের স্বতস্ফুর্ত ব্যবহারে।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ডি মুন
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৬
নতুন বলেছেন: জটিল একটা আইডিয়া.. ++
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: জটিল তবে নান্দনিক ও বটে নতুন । পরিবেশটা সবার কাছেই বেশ উপভোগ্য ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৯
জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন:
খুব দারুণ আইডিয়া। এভাবে সকলে এগিয়ে আসলে দেশটা অন্যরকম হবে নিশ্চিত।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: আমরাও আশাবাদী মলিন পট্টবস্ত্র। ঝড়ে পড়া শিশুদের শিক্ষা নিশ্চিত হোক সেই কামনায় । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এহসান সাবির ।
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এই প্রোজেক্ট সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানতাম। ২০১৩ এর মাঝামাঝি থেকে সম্ভবত এটার যাত্রা শুরু হয়েছিলো। তখন ৩টা তরী ছিল তাদের।
++++++++++++++++++
অনেক শুভকামনা
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: তরীতে যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০১৩ তে কিন্ত এই বেসরকারী সংস্থাটির উপ আনুষ্ঠানিক শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮৬ সাল থেকে অপুর্ন রায়হান ।মন্তব্যে তথ্যটি উল্লেখ করার এবং সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১১
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জুন আপু
সালাম জানবেন
আমি আপনার ব্লগে হয়ত এই ১ম কিংবা ২য়
জেনেছি আপনি আমাদের সকলের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব
আশা রাখছি আপনার সুন্দর দৃষ্টিতে আমাকে নতুন ব্লগার হিসাবে
সাজেষ্ট করবেন
অত্যেন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট কৃতার্থ হলাম
পোষ্টে অসম্ভব ভাললাগা জানবেন
ভালথাকবেন
অনেক অনেক শুভ কামনা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই সশ্রদ্ধ সালাম জনাব নুর এমডিচৌধুরী ।
পোষ্ট ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম ।
শুভকামনা আপনার জন্যও
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩
আলম দীপ্র বলেছেন: মনে হচ্ছে এই উদ্যোগ সম্পর্কে আগে শুনেছিলাম । যাই হোক ,
এখুন ভালো করে জানলাম ।
দুর্দান্ত +++++++++++++++
অসাধারণ একটি উদ্যোগ !
শুভকামনা নিরন্তর ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: অবশ্যই শুনে থাকবেন হাওড় বাওড় অঞ্চলে শিশু শিক্ষা ক্ষেত্রে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এই নতুন ধরনের উদ্যোগ এর কথা আলম দীপ্র।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে শীত সকালের শুভেচ্ছা
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
তুষার কাব্য বলেছেন: এরকম এক শিক্ষাতরীর দেখা আমিও পেয়েছিলাম বেশ কয়েকবছর আগে নাটোরের শেষ ভাগে চলনবিলের কাছে..
দারুন লাগে শুনতে, যে বা যারা এই প্রশংসনীয় উদ্যোগের সাথে জড়িত সবাই কে আন্তরিক অভিবাদন...
অনেক ধন্যবাদ আপু ...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: আমিও পোষ্টে চলন বিলের কথা উল্লেখ করেছি তুষার কাব্য । সত্যি চমকপ্রদ এক উদ্যোগ । মন্তব্য আর সব সময় সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নিঃসন্দেহে অসাধারণ একটি ব্যাপার এই শিক্ষা তরী। বর্ষায় হাওড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষা প্রদানের এই উদ্যেগ এগিয়ে যাক অনেক অনেক দূর, প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি এমন প্রত্যন্ত অঞ্চলে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার আলো পৌঁছে যাক এই কামনা করি।
একাদশ ভালো লাগা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: বর্ষায় হাওড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষা প্রদানের এই উদ্যেগ এগিয়ে যাক অনেক অনেক দূর
কিন্ত কুনো শুধু বর্ষাতেই নয় আমরাতো এই শীতকালেই এই কার্য্যক্রম দেখে আসলাম । আসলে সব সিজনেই এলাকাটি যাতায়তের জন্য দুর্গম এবং অপ্রতুল বিদ্যালয় ।
সব সময় সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ কুনো
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
মুরশীদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । তবে আমাদের জগাখিচুড়ি মার্কা শিক্ষা বাবস্থার ফসল উপ আনুষ্ঠানিক এই পাঠশালা । আমি ৮০ সালে মানিকগঞ্জ কাজ করার সময় ব্রাক এই কারিকুলাম প্রথম তৈরি করে । আমার পছন্দের একটি প্রোগ্রাম ।জটটুকু জানি শিক্ষার হার বাড়াতে এটা ২-৩% যোগ করেছে । সমস্যা হল ডোনার রা শিক্ষা প্রগ্রামের চেএ অন্য কিছুতে উৎসাহী । শিক্ষা তে নয় । আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সার্বজনীন হলে এর আর দরকার হয়না ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জুন বলেছেন: আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সার্বজনীন হলে এর আর দরকার হয়না ।যথার্থই বলেছেন। কিন্ত এর মুখ্য বিষয় হলো দুরত্বের জন্য শিক্ষা থেকে বঞ্চিত শিশুদের শিক্ষায় অন্তর্ভুক্তি।
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ জনাব মুর্শিদ ।
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সুমন কর পোষ্টটি দেখার জন্য
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: চারবারের চেষ্টায় ঢুকতে পারলেও একটা ছবিও দেখতে পারিনি । পরে মন্তব্য করে যাব আপু ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
জুন বলেছেন: একবার না পারিলে দেখ শতবার ছোটবেলার শোনা উপদেশ বানী এখন অচল
না দেখতে পারা পোষ্টটি দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন
২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
নতুন বলেছেন: ইচ্ছাকরে অনেক কিছু করার... কিন্তু সামথ` নাই.. কিছু একটা করতে হবে ভবিষ্যতের প্রযন্মের জন্য...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: একা না পারলেও ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসলে নিশ্চয় কিছু একটা করা সম্ভব নতুন । এমনধারা পজিটিভ চিন্তাও কিন্ত অনেক বিশাল ব্যাপার।
আপনার ভবিষ্যত সাফল্য কামনায়
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা ।
২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭
নেক্সাস বলেছেন: কমেন্ট করবোনা। আপনারে হিংসা হয়
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জুন বলেছেন:
২৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১১
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া এবং মন্তব্যের জন্যও আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা জানবেন ।
২৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
খুব সুন্দর লিখেছেন - শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যায়, কিন্ত এখানে বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে ...
আশা জাগানীয়া এই পোষ্টে মন্তব্যকারী ব্লগার মুরশীদ এর বক্তব্যের শেষদিকটাতে সহমত পোষন করি । সাথে যোগ করি - আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুধু সার্বজনীন-ই নয় পৌঁছে দিতে হবে শিক্ষার্থীদের দোড়গোড়ায় ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
জুন বলেছেন: শিক্ষার্থীদের দোড়গোড়ায় যাতে শিক্ষার আলোবাতাসটুকু পৌছে যায় তার জন্যই তো এই প্রচেষ্টা আহমেদ জী এস। হয়তো ব্লগার মুরশীদ এর মতে এখান থেকে শিক্ষা লাভ করা ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা অনেক নগন্য। যত নগন্য সংখ্যকই হোক তাদেরতো বিদ্যালয় সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই। সেই সব ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী জানছে শিখছে এটাই কি কম কথা ।
আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
প্রকৃত সত্য হলো.... শিশুরা সবশিক্ষা বিদ্যালয় হতে পায় না.... পারিপার্শ্বিকতা একটি বড় ফ্যাক্টর...
শিক্ষাতরী একই সাথে পারিপার্শ্বিকতাও দিচ্ছে....
দু’টি রঙের তাৎপর্য জেনেও ভালো লাগছে...
কিন্তু এসব ভালো উদ্যোগের সিমিউলেশন চাই.... চাই ধারাবাহিকতা...
ভালো জিনিস আমাদের দেশে টিকে না...
অথবা কিছুদিন পর ঘুণে ধরে...
তবু দু’একটা ধ্রুবতারা আমাদেরকে আনন্দ দেয় বইকি!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
জুন বলেছেন: শিশুরা সবশিক্ষা বিদ্যালয় হতে পায় না.... পারিপার্শ্বিকতা একটি বড় ফ্যাক্টর...
শিক্ষাতরী একই সাথে পারিপার্শ্বিকতাও দিচ্ছে....
শুধু তাই নয়, এই উপ আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যাবস্থার কার্য্যক্রমের মাধ্যামে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জীবন ঘনিষ্ঠ শিক্ষাই দেয়া হয় ।
অসম্ভব সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাঈনুদ্দিন মইনুল ।
সাথে থাকুন সামনের দিনগুলোতেও
২৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যায়, কিন্ত এখানে বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে ...
//
এটিই চুম্বক পয়েন্ট.....
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: আসলেই এটা একটা আকর্ষনীয় ব্যাপার যা ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষায় আগ্রহী করে তুলছে ।
ধন্যবাদ আবার আসার জন্য ।
২৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অনিঃশেষ।
প্রচলিত ধারণা হলো শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যায়, কিন্ত এখানে বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে
অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৩
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দীপঙ্কর চন্দ
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
শুভকামনা আপনার জন্যও ।
২৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: এই প্রথম শুনলাম আর দেখলাম,
অনেক ধন্যবাদ আপু এমন একটা সুন্দর পোষ্টের জন্য।
উদ্দোক্তাদের সাধুবাদ জানাই।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
জুন বলেছেন: আমি শুনেছি আগেই তবে চর্ম চক্ষে দেখলাম এবার ডাইরেক্ট উদ্দোক্তাদের সাধুবাদ জানাই। আমিও ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ সাথে আন্তরিক শুভকামনা ।
২৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাহ, ভাল তো !!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
জুন বলেছেন: হু অনেক ভালো জহির
তারপর তোমরা সবাই ভালতো ?
মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৩০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট জুনাপ্পী । এরকম একটা নৌকা আপনার চোখ এড়াতে পারেনি বলেই অনবদ্য এই উদ্যোগটার কথা জানতে পারলাম । মেঘনায় বেদেপল্লীতে এরকম কিছু ভাসমান স্কুল আছে, কিন্তু সেটা ব্র্যাকের 'শিক্ষাতরী' কিনা জানা নাই ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: আমিতো দূর থেকেই ট্রলার দেখার আগেই তার পাশে বাঁধা এই নৌকাটি চোখে ধরা পড়লো। সত্যি অভাবনীয় এক উদ্যোগ মামুন ।
মেঘনার সম্পর্কে জানা নেই তবে চলন বিলে আছে এটা জানি ।
আরেকবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৮
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: সেদিন একটা টিভি চ্যানেলে দেখছিলাম, এই ভাসমান শিক্ষাতরীর উপর। সুনামগঞ্জে ব্রাক এর কার্যক্রম এর উপর। প্রচেষ্টা কেবল ভালো না, অত্যন্ত ভালো। এরকম নতুন চিন্তা-চেতনাই আমাদের এগিয়ে নিবে।
অনেক অনেক ভালো লাগা জুনাপি। ভালো থাকবেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
জুন বলেছেন: প্রচেষ্টা কেবল ভালো না, অত্যন্ত ভালো। এরকম নতুন চিন্তা-চেতনাই আমাদের এগিয়ে নিবে।
আমিও তেমনটিই মনে করি সাইফুল সজীব । টিভিতে দেখিয়েছে জেনে ভালোলাগলো ।।কারন প্রচারেই প্রসার
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
শীত বিকেলের শুভেচ্ছা
৩২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: অসাধারণ একটি উদ্যোগ। আপনার উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
ভালো থাকবেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
জুন বলেছেন: বেসরকারী সংস্থাটির উদ্যোগ সত্যি প্রশংসনীয় । প্রতিকুলতার কাছে হার মানে নি । বের করেছে নতুন এক পথ ।
আপনিও ভালো থাকবেন মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।
৩৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আপু, ভাল আছি। আপনারা আছেন কেমন?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০১
জুন বলেছেন: আমরাও ভালো আছি জহির তোমাদের দোয়ায় । আর কত বছর প্রবাসী হয়ে থাকবে ?
৩৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শুভ ব্লগ দিবস!!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০১
জুন বলেছেন: ব্লগ দিবসের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা শোভনকেও
৩৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
ইমিনা বলেছেন: জুন আপুর পোস্টের মাধ্যমে অসাধারন এক উদ্যোগের সাথে এই প্রথম পরিচিত হলাম। তাই জুন আপুর প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই
প্রচলিত ধারণা হলো শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যায়, কিন্ত এখানে বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে - এই ধরনের উদ্যোগের সফলতা কামনা করছি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: আমার কাছেও জেনে খুব ভালো সাথে মজাও লেগেছিল প্রিয় ব্লগার ইমিনা ভাবছিলাম এমন এক স্কুলে যদি শুরু হতো আমার শিক্ষাজীবন কি মজাই না হতো।
আপনার জন্যও রইলো অশেষ শুভকামনা আর ভালোলাগা
৩৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তবে এভাবে লেখাপড়াতে ভাললাগার কথা । আর ভাললাগার জিনিসগুলো মানুষ ভালভাবে করে ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
জুন বলেছেন: আর ভাললাগার জিনিসগুলো মানুষ ভালভাবে করে । আপনি ছোট ছোট শিশুদের পালস টা ঠিকই ধরতে পেরেছেন সেলিম আনোয়ার ।
তাইতো তারা সেখানে চার বছর পড়াশোনা করে যে কোন মাধ্যমিক স্কুলে সরাসরি ক্লাস সিক্সে ভর্তি হতে পারে।
সেই পরিবেশ দেখে আমারও অনেক ভালোলাগছিল ।
৩৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ ভাল জানেন...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
জুন বলেছেন: অবশ্যই আল্লাহতালা ই ভালো জানেন জহির
৩৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর একখান পোষ্ট, ফেসবুকে লিংক দেন নাই কেন?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
জুন বলেছেন: দিয়েছিতো রাতুল তোমারই কোন খবর ছিল না ।
যাই হোক এসেছো আর মন্তব্য করেছো তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুব ভালো লাগল জুন আপু। +++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: তাই নাকি কান্ডারী ! আমি সত্যি অনেক খুশী হোলাম জেনে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৪০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব মইনুল খুব যথার্থই বলেছেন- “দু’একটা ধ্রুবতারা আমাদেরকে আনন্দ দেয় বইকি!” আনন্দে আত্মহারা হতে খুব জানি আমরা ... অবশ্যই দেশে ভালো কাজ হচ্ছে এবং সিমিউলেশনও হচ্ছে; আমাদের দৃষ্টি প্রসারিত করতে হবে। যেমনটি “জুন” করলেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু । আপনার চমৎকার মন্তব্য বরাবরের মতই আমাকে আপ্লুত করে ।
শুভকামনা জানবেন সব সময়ের জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২২
খেলাঘর বলেছেন:
অদ্ভুত ভালো পোস্ট।