নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাধবীলতার ফুল-ঝাড় থেকে উকি দিয়ে আছে
টুকটুকওয়ালাদের ডাকাডাকি, স্থানীয় ফেরীওয়ালাদের সুর করে বেচা বিক্রী সাথে শত শত পর্যটকের ভীড়ে হাপিয়ে উঠেছেন? ভাবছেন কোথায় যাবেন যেখানে এমন শোরগোল নেই, নেই কোন হৈ চৈ এমন কোথাও ! তাহলে চলুন আমার সাথে ক্যাম্বোডিয়া দেশটির সবচেয়ে প্রধান যাদুঘরটি দেখে আসি ।
এদিকে থেকে তোনলে-সাপ নদী । ছোট্ট এক দ্বীপের ঐপাশ থেকে এসেছে বিখ্যাত নদী মেকং। আর দুজনে মিলেমিশে একাকার হয়েছে খানিকটা ডানদিকের এ মোহনায়
কোথায় সেই যাদুঘর ? না না খুব একটা বেশি দূরে নয় এই তো এদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী বিখ্যাত তোনলে সাপ এর তীরে, রাজবাড়িটির উত্তরদিকের পাঁচিলের একেবারে গা লাগোয়া দৃষ্টি নন্দন লাল টুকটুকে স্থাপনাটাই হলো ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ক্যম্বোডিয়া স্থানীয় ভাষায় সালা রচনা।
ইংরাজী আর খেমার ভাষায় লেখা যাদুঘরের সাইনবোর্ডটি
সংস্কৃত আর স্পেনিশ ভাষা থেকে সালা রচনা নামের উৎপত্তি। স্পেনিশ ভাষায় সালা অর্থ প্রধান বা হল রুম আর সংস্কৃত ভাষায় রচনা অর্থ সৃষ্টি। আর খেমারদের ভাষার এক প্রধান অংশ ছিল সংস্কৃত তা আমি আগেও এ সংক্রান্ত বিভিন্ন পোষ্টে উল্লেখ করেছি।
।
প্রধান দরওয়াজা
মিউজিয়ামে ঢোকার প্রধান গেটটি বন্ধ তাই ডান দিক দিয়ে এমন একটি গেট দিয়ে আপনাকে ঢুকতে হবে । টিকিট কেটেছিলাম ৫ ডলার করে দুজন দশ ডলার । তবে স্থানীয়দের জন্য ৫০০ রিল যা প্রায় এক ডলারের আট ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় আট দশ টাকা।
উত্তরের এই গেটটির মতই দেখতে দক্ষিন দিকের বর্তমান প্রবেশপথটি।
নির্জন নিরিবিলি সেই পরিবেশে অন্যান্য পর্যটকদের সাথে নিশব্দে এগিয়ে চলেছি। দুদিকে সবুজ ঘাসের গালিচা বেছানো বাগানের মাঝখান দিয়ে বাঁধানো লাল পাথরের ছোট একটুখানি পথ। সে পথ ধরে এগিয়ে চলেছি মিউজিয়ামের সিড়ির দিকে ।
সিড়ি পথ
গেটের একটু ভেতরেই ডান দিকে একটি অস্থায়ী ছাউনীতে বিক্রী করছে রাতের শো এর টিকিট, অনুষ্ঠিত হবে মুখোশ পড়া বাদর নৃত্য আর স্বর্গের অপ্সরার মন-মুগ্ধকর নাচ। কিছু কিছু পর্যটক তখনি কিনে নিল টিকিট। আমরা দেখবো না তাই টিকিট কেনার দরকার হলো না।
এখান থেকে বিক্রী হচ্ছিল স্থানীয় ঐতিহ্যের নৃত্যানুষ্ঠান দেখার টিকিট।
ক্যম্বোডিয়া যখন ফরাসী শাসনাধীন ছিল তখন ১৯১৭ এর ১৫ ই অগাষ্ট এই যাদুঘরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয় । ১৩ ই এপ্রিল ১৯২০ রাজা সিসোওয়াথের উপস্থিতিতে ফরাসী রেসিডেন্ট এর উদ্ভোদন করেন। প্রাচীন খেমার মন্দিরের আদলে অপুর্ব লাল পাথরের টেরকোটা নির্মানশৈলীতে যাদুঘরটি নির্মিত।
লাল টেরাকোটা পাথরে স্থানীয় নির্মানশৈলীতে নির্মিত যাদুঘর
হাতের বা দিকে তাকাতেই দেখি সামনের বাগানের ভেতর সাজিয়ে রাখা কিছু ভাস্কর্য্য যা এংকরনগরীর শিল্প আর স্থাপত্যকে মনে করিয়ে দেয়।
মুল তোরণ বরাবর সাজিয়ে রাখা হিন্দু দেবতা গনেশ
সামনের প্রাঙ্গনে দন্ডায়মান, চিনতে পারিনি তাকে
হাতীর শুধু সামনের অংশটুকু পাথরের, বাকি অংশ গাছ আর লোহার তাঁর পেঁচিয়ে নির্মিত
আমার না চেনা কোন একজনের ভাস্কর্য্য
পুরো মিউজিয়ামের মানচিত্র এক ঝলক দেখে নিলাম সিড়ি ভেঙ্গে ওঠার আগে
আস্তে আস্তে সিড়ি বেয়ে মিউজিয়ামের প্রধান হল রুমে প্রবেশ করলাম। কোনায় ডেস্কে বসা তরুনীরা ব্রোশিওর এগিয়ে দিল তাই দেখে দেখে শুরু হলো দর্শন পর্ব । খেমার শিল্পের এক বড় সংগ্রহশালা হলো ক্যম্বোডিয়ার নমপেনের এই জাতীয় যাদুঘর । ঝক ঝকে তকতকে আলো বাতাসে পুর্ন টানা লম্বা হলঘরের বেদীর উপর সাজিয়ে রেখেছে নিদর্শনগুলো। নীচে ছোট করে তাদের পরিচয় উল্লেখ রয়েছে।
এংকর নগরীর সবচেয়ে বড় জলাধার এর মাঝে কৃত্রিম দ্বীপের উপর তৈরী মন্দির পশ্চিম মেবন থেকে সংগৃহীত হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর শায়িত ভঙ্গীমার আধভাংগা মুর্তি
প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে শুরু করে খেমার রাজত্ব পর্যন্ত দীর্ঘ এই সময়ের বিভিন্ন উপকরনে তৈরী প্রায় ১৪.০০০ শৈল্পিক নিদর্শন এখানে রয়েছে। যদিও এখানকার বেশিরভাগ উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্ম আপনি দেখতে পাবেন প্রধানত ফরাসী যাদুঘরে। কারন ফ্রান্স ছিল একদা ক্যম্বোডিয়ার দন্ডমুন্ডের হর্তাকর্তা। তাদের নেয়ার পর যা অবশিষ্ট ছিল তাই দিয়েই সাজানো এ যাদুঘর।
হল ঘরে সাজানো বিভিন্ন সময়ের ভাস্কর্য্য
সম্ভবত বিষ্ণুর বাহন গরুড়
তবে স্বৈরাচারী ও নৃশংস পলপটের আমলে ১৯৭৫-৭৯ যাদুঘরটি ভয়ংকর ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পরিত্যক্ত রাজধানীর সাথে সাথে যাদুঘরটি পরিত্যক্ত হয়। সাধারন লোকজনের জন্য বন্ধ হয়ে যায় এর সামনের দরজা। কিন্ত লুটেরাদের জন্য খুলে যায় পেছনের দরওয়াজা।
প্রাচীন সেই কাঠের দরজার চারকোনা নকশা করা সুদৃশ্য হাতল
অনেক দুস্প্রাপ্য নিদর্শন লুট হয়ে যায়, স্থানীয় চোরাকারবারীর মাধ্যমে বিক্রি হয়ে চলে যায় বিভিন্ন দেশে। আর কিছুবা ভেঙ্গে চুড়ে পরে থাকে, স্যাতস্যাতে আর ঘুটঘুটে অন্ধকার ঘরে বাসা হয় বাদুরের, ঢাকা পড়ে সব ধুলো বালু আর মাকড়সার জালে ।
কাঠের দরজায় কাঁরুকাজ
পলপটের সেই দুঃশাসনের অবসানের পর ইউনেস্কোর সহায়তায় যাদুঘরটি আবার তার আসল রূপ ফিরে পায় । আমেরিকাসহ অনেক দেশ এবং ধনী ব্যাক্তিরা চোরাই পথে কেনা এই যাদুঘরের মুল্যবান নিদর্শনগুলো ফিরিয়ে দেয়।এখন এটা সবার জন্য সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা। প্রবেশ ফি ৫$.
চারকোনা যাদুঘরের মাঝখানে গাছ ফুল আর ভাস্কর্য্যশোভিত খোলা প্রাঙ্গন
ছোট সেই বাগানের মাঝখানে খেমার ঐতিহ্যে নির্মিত লাল ক্যানোপির মাঝে প্রাচীন এক খেমার রাজা
খোলামেলা আলো-বাতাসে পরিপুর্ন একতালা যাদুঘরটির মাঝখানে রয়েছে বাগান আর চারিদিকে চারটি বাহু সেই সুপরিসর প্রাঙ্গনটিকে ঘিরে আছে।
চারিদিকে ঘিরে আছে
দুটি বাহুর মিলনে সৃষ্ট কোন।
বিশাল বাহুর চারটি হল রুম যেন একে অপরের হাত ধরে আছে । আর সেই হল রুমগুলোতে সাজানো রয়েছে ৪ থেকে ১৪ শতাব্দী পর্যন্ত বিভিন্ন সময়কালের নিদর্শন । আসুন দেখে নেই কি আছে এর ভেতরে।
পাথরের উপর ছেনী আর হাতুড়ী দিয়ে তৈরী হয়েছিল এই নকশা
আরেকটি পাথরের কারু শিল্পের নমুনা
কোন এক স্থাপত্যের গা থেকে খুলে আনা হিন্দু আর খেমার শিল্পের মিশ্রনে তৈরী এই পাথরের কাঁরুকাজ
শিল্প আর দর্শকের মেলবন্ধন
পাথরের উপর শায়িত বুদ্ধের খোদাই করা নকশা
হাটু গেড়ে বসা কোন রাজাধিরাজের অধীনস্থ কর্মাচারী যুগল । আরো অনেক কিছুর সাথে লুট হয়ে যাওয়া এ ভাস্কর্য্যটি পরে যাদুঘর কর্তৃপক্ষ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
খেমার তথা ক্যম্বোডিয়ার ধর্ম ও ঐতিহ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এই নাগ । এ হলো সেই নাগরাজ বাসুকীর ফনা।
কাঠের পালকি তবে দেখলেই মনে হয় সাধারনের ব্যবহারের জন্য তৈরী নয় ।
পাশ থেকে সেই সুবিশাল কাঠের পালকি টি
এমন অদ্ভুত, অপিরিচিত পাখীর ভাস্কর্য্য আমি সিয়েম-রেপের প্রাসাত বায়নেও দেখেছিলাম
কোন সেই পরাক্রমশালী রাজার সিংহাসন আজ যাদুঘরে শোভা পাচ্ছে
যাদুঘরে থাকা সেই ১৪ হাজার শিল্পের কিছু নমুনা ।
ভাবলাম রাজাধিরাজের আদেশে হাতুড়ী আর ছেনি চালিয়ে এত শত ভাস্কর্য্য আর বিশাল বিশাল সেই স্থাপত্যের দেয়াল নকশা করতে গিয়ে কত শ্রমিকেরই জানি হাতে ফোস্কা পড়েছিল , সেই মিহি ধুলো শ্বাসতন্ত্রীতে গিয়ে কতজন না জানি ধুকে ধুকে মরে গিয়েছিল তার কোন ইতিহাস এখানে লেখা নেই । তবে তাদের জন্য একটাই সান্তনা তা হলো যে তারা কোন ছোটখাট কুলী কামীনদের রোগে ভুগে মরেনি, মরেছিল সে সময়ের রাজরোগ, যক্ষায়।
সব কিছু ঘুরে ঘুরে দেখার পর বেরিয়ে আসলাম সেই একই দরওয়াজা দিয়ে । চারিদিকে চোখ বুলিয়ে দেখলাম সেই গনেশের সেই ভাস্কর্য্যটি যার দুদিকে দুটো কামান নদীর দিকে মুখ করে সাজিয়ে রাখা । কোন লুটেরার হাত থেকে শেষ সম্পত্তিটুকু বাচানোর জন্য কি ?
সামনে দু দিকে দুটো কামান মাঝখানে এক ভাস্কর্য্য
সব ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা । সাধারনত যে কোন মিউজিয়ামেই ছবি তোলা নিষেধ। ক্যম্বোডিয়ার জাতীয় মিউজিয়ামের একটাই ব্যতিক্রম। তা হলো যেই যেই আর্টিফেক্টের উপর ছবি তোলা নিষেধ শুধু সেটাতে চিন্হ দেয়া আছে ক্যামেরার ছবিতে ক্রস দিয়ে ।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ প্রথম স্থান অধিকারের জন্য ।
আমি নিজ হাতে চা বানিয়ে আনছি।
আপনি এই ফাকে পুরোটা পড়ে বিষয়বস্ত নিয়ে আর একটা মন্তব্য করেন
সাথে থাকবেন বরাবরের মত এই প্রত্যাশায় ।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০১
কালনী নদী বলেছেন: তথ্যবহুল! সুন্দর।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কালনী নদী ।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২০
বাকা পথ বাকা চোখ বলেছেন: খুব সুন্দর ও তথ্য সম্বলিত লেখা, ধন্যবাদ আপনাকে
১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বাকা পথ বাকা চোখ
শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার ছবি ও বর্ণনা।
আপনার চোখে অনেক কিছু দেখলাম।
ধন্যবাদ।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
জুন বলেছেন: সাথে থাকা আর নিরন্তর উতসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকেও কল্লোল পথিক
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনার তোলা ছবি দেখলাম এবং লেখা পড়লাম। খুব ভাল লাগল বর্ননা এবং ছবি। কিন্তু কথা হলো বাঁদর নৃত্য কেমন দেখলেন? তা তো বললেন না।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৭
জুন বলেছেন: দেখা আর পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। কিন্ত কথা হলো আমিতো বাদর নাচ দেখিনি তাই বলতে পারছি না কেমন হয়েছিল
আরেকবার আসার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে! আপনার তোলা!
১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
জুন বলেছেন: জী একেবারে পুরোপুরি আমার তোলা মিজানুর রহমান মিরান
আমার ব্লগে প্রথম আসলেন মনে হয়! স্বাগত জানাই।
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু, শিরোনামে 'সালা রচনা' দেইখা ভাবছিলাম সালা কর্তৃক হয়তো এই পোস্টটা রচনা করা হইছে, তাই এই নামকরণ! তাছাড়া একটু কনফিউশনে ছিলাম, জীবনে গরুর রচনা থেকে শুরু করে অনেক রচনা পড়ছি কিন্তু সালা রচনারতো নাম শুনিনি......??
পোস্ট পড়ার পরে অবশ্য সেই ভুলটা ভাঙছে!
খুব সুন্দর বর্ননার সাথে চমৎকার ছবিগলো সত্যিই অসাধারণ! অনেক ভাল লাগলো আপনার তথ্য সমৃদ্ধ ছবি ব্লগটি পড়ে!
শুভ কামনা জানবেন!
১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
জুন বলেছেন: হা হা হা না ভাই আমি শালা পাবো কই! আমার ননদ আছে দুজন এ সালার স্পেনীয় অর্থ হলো হল রুম।
পোষ্টটি পড়া আর ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো সাহসী। শুভেচ্ছা বিকেলের।
৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
তানজির খান বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর ছবি। কি বিচিত্র মনোহর স্থাপত্য। আপনার এই পোস্টগুলো অনেক না জানাকে কাছের মানুষের মত জানিয়ে যায়। শুভকামনা রইল আপু
১২ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: আপনার জন্য ও রইলো অনেক শুভ কামনা তানজির খান । সত্যি তাদের স্থাপত্য ও তাদের রক্ষনাবেক্ষন দেখার মত । অথচ আমাদের মতই এক যুদ্ধবিদ্ধস্ত গরীব দেশ ।
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
বিদগ্ধ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। প্রাঞ্জল বিবরণে জীবন্ত হয়ে ওঠেছে ছবিগুলো।
ভালো কথা, কিছু ছবি তো তুলতে দেওয়া উচিত। সকলেই তো মহামান্য দেবি জুনের মতো বিদেশ বেড়াতে পারেন না
১নম্বর মন্তব্য এবং তার উত্তর দেখে মুচকি হাসলাম।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০১
জুন বলেছেন: সকলেই তো মহামান্য দেবি জুনের মতো বিদেশ বেড়াতে পারেন না
কি অবাক করা কথা
অনেকদিন পর মনে হয় আপনাকে দেখলুম মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ বিদগ্ধ ।
১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
বৃতি বলেছেন: সুন্দর ছবিব্লগ ভালো লাগলো, জুন আপু।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৩
জুন বলেছেন: বহুদিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে অনেক খুশী হোলাম বৃতি । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
জেন রসি বলেছেন: ঘুরে আসলাম যাদুঘর। পলপটকে নিয়ে অনেক রকম বিতর্ক আছে। তবে তিনি কেন যাদুঘরকেও টার্গেট করেছিলেন সেই ইতিহাস আমি জানিনা। চমৎকার পোস্ট জুন আপু। শুভকামনা।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৩
জুন বলেছেন: ঘুরে আসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ জেন রসি । আমি এই পোষ্টটিতে আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে যতটুকু কুলিয়েছে সেভাবেই আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পলপট সম্পর্কে লিখেছি । তার উদ্ভট সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শহরের সব নারী পুরুষ শিশুকে সে গ্রামের ধানক্ষেতে পাঠিয়েছিল ফসল ফলানোর জন্য । সেখানে যাদুঘরের মত বিলাসিতা কি সে সহ্য করবে !
আপনি আমার এই পোষ্টটা দেখতে পারেন ।
ক্যাম্বোডিয়ায় চার বছর ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টির খলনায়ক পলপট ও তার কুখ্যাত বন্দী শিবির তোল স্লেং/ এস-২১ জেনোসাইড মিউজিয়ামে এক বেলা ( ছবি আর ইতিহাস)
১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
পুলহ বলেছেন: "...আমেরিকাসহ অনেক দেশ এবং ব্যাক্তিরা চোরাই পথে কেনা এই যাদুঘরের মুল্যবান নিদর্শনগুলো ফিরিয়ে দেয়।"-- এ ব্যাপারটা পড়ে ভালো লেগেছে
বরাবরের মতই তথ্যমূলক পোস্ট! ছবিগুলোর রোদ এবং আলো- যে কারো মন ভালো করে দেবার মতন সুন্দর।
শুভকামনা জানবেন আপু
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: সবার সাথে আপনার মনটিও করে দিতে পেরেছি জেনে অনেক ভালোলাগলো পুলহ ।
আপনার জন্যও রইলো অজস্র শুভকামনা । সাথে থাকবেন আগামীতেও সে প্রত্যাশায় ।
১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: দুধের স্বাদ ঘোলে মেটেনা। তবুও দেখে দেখে শান্তি পেতে চেস্টা করলুম। ছবি ও বর্ননা খুবই প্রানবন্ত। এক ডলার ফি অনেক কম মনে হয়েছে। হাতির মাথাওয়ালা মূর্তীটি অদ্ভুত। বিষ্ণুর ভাংগা মূর্তী ভালো লেগেছে।
এরকম পোস্ট বেশি বেশি দরকার। শুভেচ্ছা।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
জুন বলেছেন: দুধের স্বাদ ঘোলে মেটেনা। তবুও দেখে দেখে শান্তি পেতে চেস্টা করলুম আমিও আপনার একথা পড়ে শান্তি পেলুম তাসলিমা আক্তার
অনেক খুশী হয়েছি আপনাকে আমার ব্লগে দেখে । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
শুভরাত্রি ।
১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: চমৎকার ছবি ।ধন্যবাদ আপা
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর
১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তোমার ভ্রমন পোষ্টগুলো নান্দিনক শৈলির ধারাবর্ননা আর চমৎকার ছবিতে মনে হয় তুমি পাঠকদের নিয়ে ঘুরে বেরাচ্ছ। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপুনি।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অজস্র শুভকামনা মাহমুদুর রহমান সুজন । সাথে থাকুন আগামীতেও ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
শুরু থেকেই মাধবীলতা দোলে ...... দোলে... দোলের মতো নান্দনিক ছবিতে আর লেখায় দোলা দিয়ে গেলেন।
কিন্তু আমার দৃষ্টি আটকে গেলে এখানটাতে ।
"............... স্বৈরাচারী ও নৃশংস পলপটের আমলে ১৯৭৫-৭৯ যাদুঘরটি ভয়ংকর ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পরিত্যক্ত রাজধানীর সাথে সাথে যাদুঘরটি পরিত্যক্ত হয়। সাধারন লোকজনের জন্য বন্ধ হয়ে যায় এর সামনের দরজা। কিন্ত লুটেরাদের জন্য খুলে যায় পেছনের দরওয়াজা। "
আপনি কি বুঝতে পারছেন, নিজের অজান্তেই আপনি আমাদের বর্তমানের ইতিহাসটিও লিখে ফেলেছেন এখানে ?
আমাদের সাধারন লোকজনের জন্য বন্ধ হয়ে যায় ঘাম পায়ে ফেলে রোজগারে সঞ্চিত অর্থ-সম্পদ এর সিন্দুকের সামনের দরজা। কিন্ত লুটেরাদের জন্য খুলে যায় পেছনের দরওয়াজা । সম্ভবত আমাদের বিষ্ণুদের গরুড়ে সওয়ারী হয়ে তা চলে যায় তেপান্তরের মাঠ পেড়িয়ে ।
কী অদ্ভুত ভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ আপনার লেখার সাথে।
কোন সেই পরাক্রমশালী রাজার সিংহাসন আজ যাদুঘরে শোভা পাচ্ছে যেমন ক্যাপশান দিয়েছেন ছবিতে , আশা করতে দোষ নেই আমাদের বিষ্ণুদেরও তেমনি শোভা পেতে হবে একদিন আস্তাকুঁড়ে ।
দুঃখিত , আপনার সুন্দর "সালা রচনা"র মন্তব্যে আমি অন্যকিছু রচনায় হয়তো ব্যর্থ প্রয়াস করেছি ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: আমাদের সাধারন লোকজনের জন্য বন্ধ হয়ে যায় ঘাম পায়ে ফেলে রোজগারে সঞ্চিত অর্থ-সম্পদ এর সিন্দুকের সামনের দরজা। কিন্ত লুটেরাদের জন্য খুলে যায় পেছনের দরওয়াজা । সম্ভবত আমাদের বিষ্ণুদের গরুড়ে সওয়ারী হয়ে তা চলে যায় তেপান্তরের মাঠ পেড়িয়ে । অথবা কোন ঘুর ঘুর করা রুলেতের চাকায় যেখানে দুর্নীতিবাজের অর্থ লিপ্সু চোখ চেয়ে থাকে বলটি তার মন মত ঘরে পড়লো কিনা দেখার জন্য । কি দুর্ভাগ্য আমাদের আহমেদ জী এস । অসংখ্য ধন্যবাদ অন্তর্নিহিত ইতিহাস খুজে বের করার জন্য।
আশা করতে দোষ নেই আমাদের বিষ্ণুদেরও তেমনি শোভা পেতে হবে একদিন আস্তাকুঁড়ে । সেই দুরাশায় থাকলাম ।
প্রাসংগিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন আগামী দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশা করি ।
১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
তার আর পর নেই… বলেছেন: দেখে এলাম আপনার চোখে … +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯
জুন বলেছেন: দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তার আর পর নেই । সাথে থাকুন আগামীতেও । শুভেচ্ছা সকালের ।
১৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
কাবিল বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর ছবি ব্লগ, সেই সাথে ক্যাপশন। ++++++
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কাবিল । শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
১৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ভাস্কর্যে ভরা মিউজিয়াম!! কাঠের পালকিটা সুন্দর অনেক।
আপনার পোষ্টে +
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মনযোগী পাঠের জন্য অন্তপুরবাসিনী
শুভকামনা জানবেন আর সাথে থাকুন আগামীতেও ।
২০| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
নাসিম আহমদ লস্কর বলেছেন: বেশ ভালো লাগল৷
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নাসিম আহমদ লস্কর । বেশ লেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলুম । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
লালপরী বলেছেন: দেখার সৌভাগ্য হবেনা আপু তাই আপনার চোখে
++++
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: কেন হবে না লালপরী ! হতেও তো পারে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর সাথে থাকার জন্য
২২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ফরাসীরা স্থাপত্যকলায় বেশ এগিয়ে । আপনার পোস্টে সেটি আবারো প্রমান হলো । আবারো ছবি আর বর্ণনায় অনবদ্য পোস্ট ।কম্বোডিয়াতে দারুন সব দর্শনীয় ব্যাপার আছে । চমৎকার পোস্ট । পোস্টে+
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: ফরাসীরা স্থাপত্যকলায় বেশ এগিয়ে তা ঠিক সেলিম আনোয়ার । তবে এই যাদুঘরের নকশাটি কিন্ত এনসিয়েন্ট খেমার স্টাইলে । সাথে থেকে উৎসাহিত করা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের দেশের যাদুঘরগুলোতে তো ছবি তোলা নিষেধ থাকে, ওখানে মনে হয় এমন বিধি নিষেধ নাই, টাই না আপু?
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
জুন বলেছেন: শুধু বাংলাদেশ নয় , পৃথিবীর সব যাদুঘরেই বিধি নিষেধ আছে । তবে এখানে সব কিছুর উপর নয় সাদা মনের মানুষ ।
সাথে থেকে উৎসাহিত এবং মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ভাই ।
২৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার এমন পোষ্টগুলো দেখলে আমার হিংসে হয় কেনো বলতে পারেন!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
জুন বলেছেন: না না হিংসে করবেন কেন ভাই !! হয়তো আপনি এর চেয়েও অনেক সুন্দর জায়গাতে ভ্রমন করবেন অচিরেই
২৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২১
সরদার ভাই বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ইচ্ছে হচ্ছিলো ইশ আমি যদি একবার ঘুরে আসতে পারতাম। এমন নান্দনিক সৌকর্য্য নিশ্চয়ই ক্যামেরার চোখের তুলনায় চর্মচোখে বেশী সুন্দর লাগবে।
আর লেখকের প্রতি অনুরোধ থাকবে প্রতিটি ছবির পিছে আরো বেশী করে বর্ণনা দিতে। কারণ গুগল সার্চে এরকম হাজারো ছবি পাওয়া যায়। তবে যখন বর্ণনার সাথে ছবি দেখি তখন মনে হয় আমিও ঘুরছি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সরদার ভাই। ছবির পেছনে আরো বর্ণনা দিতে বলেছেন তা আমি বিষয়বস্তুতে বলার চেষ্টা করেছি। আপনার যদি নির্দিষ্ট কিছু জানার থাকে অবশ্যই বলতে পারেন। আমি প্রানপন চেষ্টা করবো। এছাড়াও কম্বোডিয়ার উপর আমার একাধিক লেখাগুলো পড়ার অনুরোধ রইলো ভাই
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় রইলাম।
২৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি লিখবো মাথা কাজ করছে না।
ছবি সুন্দর ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জুন বলেছেন: এতটুকু লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাতুল। এতে প্রমানিত হলো আমি স্মরনে আছি, বিস্মৃত হইনি
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা।
২৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
sorger opsorader monomugdhokor naac dekhte monta akupaku kortese!
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জুন বলেছেন: আমরাও দেখি নি মুন
শুভকামনা রইলো
২৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: গোলাপ ফুলের জন্য অজস্র ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ
২৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৩
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ছবি ও তার সাথে বর্ণনা দুটোয় বেশ ভালো লাগল।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অভ্রনীল হৃদয়। আপনার নিক নামটা ভারী সুন্দর
৩০| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪১
বিজন রয় বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়লে পৃথিবীর আর কোথাও যাওয়ার দরকার নেই।
অসাম।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২
জুন বলেছেন: কি যে বলেন বিজয় রয়! আমিতো মহাবিশ্বের এক ক্ষুদ্র কনিকার কথা লিখি। কত কিছুই যে না দেখা না জানা রয়ে গেছে। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১২
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ। অসাধারণ বর্ণনা।
১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আলভী রহমান শোভন আপনার আন্তরিক মন্তব্যটির জন্য। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
৩২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম ,কোন দেশ কে জানতে হলে সেই দেশের জাদুঘর ভ্রমন আবশ্যিক।আপনি অবশ্যই প্রথম শ্রেনীর পর্যটক ।আপনার পোস্টটি ভালোলাগলো ।
তবে একটা কুইজ ও আছে -
"খেমার তথা ক্যম্বোডিয়ার ধর্ম ও ঐতিহ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এই নাগ । " শুধু কম্বোডিয়া নয় মালয়শিয়া ,ইন্দোনেশিয়া,থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশেও ধর্ম ও ঐতিহ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এই নাগ।কেন ?
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭
জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আপনাকে সিদ্ধার্থ। বেশ কিছুদিন বিরতির পর আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো সাথে সুচিন্তিত এক মন্তব্য।
কোন দেশ কে জানতে হলে সেই দেশের জাদুঘর ভ্রমন আবশ্যিক । কথাটি যথার্থ।
নীচের প্রশ্নের উত্তর আমার এংকর নিয়ে লেখা পোষ্টগুলোতে উল্লেখ করা আছে। সেখানেই দেখে নিতে পারবেন। তবে সংক্ষেপে বলতে গেলে বলা যায় এসব দেশগুলোতে প্রাচীনকালে রাষ্ট্রীয় ধর্ম কখনো হিন্দু আর কখনোবা বৌদ্ধ ছিল। তাই দেবতারা অসুরদের সহায়তায় সমুদ্র মন্থন করে অমৃতের সন্ধানে। সেখানে নাগরাজ বাসুকি হয়েছিল মন্থনের দড়ি। এই সমুদ্র মন্থনের মোটিফটি অন্যান্য থেকে বেশি জনপ্রিয় এদেশে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আগামীতে সাথে থাকার প্রত্যশায়
৩৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে যাচ্ছি ।কাজে লাগবে ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮
জুন বলেছেন: প্রিয়তে নেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সিদ্ধার্থ। কি কাজে লাগবে বলা যাবে কি?
৩৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
অসাধারণ কিছু ছবি সাথে সেই মননাড়ানিয়া বর্ণনা। মুগ্ধতা অনেক।
নামকরণ এহেন ক্যানো আপু?
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি মন নাড়ানিয়া মন্তব্যের জন্য দিশেহারা।
নামকরণ এর কারণ ও অর্থ তো পোষ্টেই উল্লেখ করেছি ভাই
৩৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২১
আমিই মিসির আলী বলেছেন: চোখ জুড়াইলো সাথে জ্ঞান ও বাড়িলো।
ধন্যবাদ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৩
জুন বলেছেন: আমি যে আপনার চোখ জুড়াতে আর জ্ঞ্যান বাড়াতে সাহায্য করলাম যেনে অনেক ভালোলাগা আমি মিসির আলী। সাথে থাকবেন। আর ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
৩৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সাবলীল বর্ণনা আর দারুণ সব ছবি। খুব ভালো লাগলো।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৪
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক ভাললাগা উলটা দুরবীন। সাথে থাকুন আগামীতেও সেই আশা রইলো।
৩৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: রাজাধিরাজের আদেশে হাতুড়ী আর ছেনি চালিয়ে এত শত ভাস্কর্য্য আর বিশাল বিশাল সেই স্থাপত্যের দেয়াল নকশা করতে গিয়ে কত শ্রমিকেরই জানি হাতে ফোস্কা পড়েছিল , সেই মিহি ধুলো শ্বাসতন্ত্রীতে গিয়ে কতজন না জানি ধুকে ধুকে মরে গিয়েছিল তার কোন ইতিহাস এখানে লেখা নেই । তবে তাদের জন্য একটাই সান্তনা তা হলো যে তারা কোন ছোটখাট কুলী কামীনদের রোগে ভুগে মরেনি, মরেছিল সে সময়ের রাজরোগ, যক্ষায়।
তবু তারা নিজ প্রান দিয়েও সৃষ্টি করে গেছেন অমর কাব্যগাথা।। এখানেই তাদের স্বার্থকতা।। যেমনটা "৭১য়ের শহীদরা নিজ রক্ত ঢেলে আমাদের জন্য রেখে গেছেন একটি স্বাধীন দেশ।।
আমি বোদ্ধা নই তবু বলতে বাধ্য ছবিগুলি অসাধারন।।
একদিন বলেছিলাম, আবারও বলছি আপনার মত এতো যদি দেখতে পারতাম!!
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৬
জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা। বেশ কিছুদিন বিরতির পর আপনার ধারাবাহিক মন্তব্য পেয়ে খুব ভালোলাগছে সচেতনহ্যাপী। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আর সাথে থাকুন এই কামনায়।
৩৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেখলাম জানলাম অনেক কিছু।
আপনার ছবি তোলার হাত অনেক ভাল।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৮
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো ফেরদৌসা রুহী। আপনার প্রশংসা শুনে অনেক ভালোলাগলো। সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।
৩৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মন ভরল না আরও ছবি চাই আরও বর্ননা চাই
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১০
জুন বলেছেন: আরো ছবি দিলে পেইজ লোড হবে না যে মোস্তফা সোহেল। আর বেশি বর্ননায় ছবি ব্লগ ভারাক্রান্ত হয়ে যাবে যে। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: এমন সাজানো, গুছানো পোস্ট-মনোযোগ আকর্ষণ না করে পারে না !!!
কিছু কথা খুবই মন ছুঁয়ে গেছে, উদ্ধৃতি দিতে গিয়ে দেখি সহ-ব্লগার সচেতনহ্যাপী আগেই উদ্ধৃতিটা দিয়েছেন।
সহ-ব্লগার আহমেদ জী এস-এর মন্তব্যের সাথে সহমত।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১২
জুন বলেছেন: আপনার সাজানো গোছানো মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা শামসুল ইসলাম।
জী ওনারা দুজনেই খুব নিষ্ঠাবান পাঠক ঠিক আপনার মতই।
আপনিও ভালো থাকবেন সেই শুভকামনায়।
৪১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আগেকার মানুষ গুলোর ধর্য্য দক্ষতা দেখে অবাক হই আপু।মুল্যবান পোস্ট।
ভালো থেকো তুমি
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
জুন বলেছেন: আগেকার দিনের রাজা বাদশাহের কাজই তো ছিল যুদ্ধ আর এইসব সৌধ তৈরি করা। সিংহাসনে বসেই তারা অনেকেই মৃত্য্র চিন্তায় ব্যাস্ত হয়ে পড়তো আর সে জন্য তাদের সমাধি সৌধ নির্মানেই বাকি জীবন ব্যাপৃত থাকতো। যেমন মিশরের ফারাওরা পিরামিড করেছিল একমনে।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডাইরেক্ট হার্ট। তুমিও অনেক ভালো থেকো এই কামনাই করি।
৪২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দেরি হয়ে গেল। তবে আপনার পোস্ট মানেই.....। যাক সেকথা আর বলতে হবে না। পোস্টটি খুব সম্পদশালী আর আমি বিশেষভাবে অাশ্চর্য হয়েছি কাঠ আর পাথরে খোদাই করে যেই সমস্ত শিল্প তৈরি করা সেগুলো নিয়ে।
আগেকার মানুষ কতটা ক্রিয়েটিভ ছিল ভাবা যায়!
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: দেরী আর শীঘ্রি কোন ব্যাপার না। এসেছেন মনে করে তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ গেমচেঞ্জার। কাঠ আর পাথরে কারুকাজ প্রাচীন কালের শিল্পীরা অনেক দক্ষ ছিল। তখন সাধারন যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হতো আর এখন অনেক সুক্ষ পরিশীলিত হয়েছে হয়তো কিন্ত তার পেছনে আছে যন্ত্রের ব্যবহার।
শুভকামনা সতত।
৪৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন: ক্যাপশন সমেত সুন্দর ছবি ব্লগ। ++
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ অগ্নি সারথি
৪৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আপুনির পোস্ট মানেই অসাধারন মহাকাব্যিক কিছু।ছবি আর অসাধারন সাবলীল বর্ণনা।এমন পোস্ট সময়নিয়ে মনোযোগ দিয়ে না পড়ে উপায় নেই।অনেক ভালো লাগা,ঘুরে আসলাম যাদুঘর জুনাপুর সাথে
+++
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আমার সাথে যাদুঘর দেখার জন্য রুদ্র জাহেদ। সামনের দিনগুলোতেও ঘুর ঘুর করার সময় সাথে থাকবেন আশা করি
৪৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আসিয়ানভুক্ত প্রতিটি দেশে একটা জিনিস কমন, সেটা হল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য! ১০ টি দেশের ( মায়ানমার, থাইল্যান্ড,ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, কোম্বোডিয়া, সিংগাপুর) ভাষা অর্থনীতি আলাদা হতে পারে কিন্তু আপুর বর্ণিত চিত্র প্রায় সবদেশেই এক।
খেমাররুজদের কোম্বোডিয়ার (পুর্বেছিল কম্পুচিয়া) চিত্র আপনার অসাধারণ এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানা হল। কম্বোডিয়ান মাধবীলতা, সানতোপে নদী, অসাধারণ সব হস্তশিল্প। আহা, এ শুধু খেমারদের দিয়েই সম্ভব!
নান্দনিক ভ্রমন পোষ্টে ভাল লাগা! অনেক ভাল থাকবেন আপু!
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
জুন বলেছেন: আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকবেন ভ্রমরের ডানা। আর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মুরশীদ বলেছেন: ছবিগুলো আবার দেখে নিলাম এক ঝলক। ++++++
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৪৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪০
সুমন কর বলেছেন: কি আর বলবো !! ছবি আর বর্ণনা মিলিয়ে অসাধারণ !! +।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৮
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর আপনাকে মন্তব্যটুকুর জন্য
৪৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সাধারনত যে কোন মিউজিয়ামেই ছবি তোলা নিষেধ।
আসলে যাদুঘরে যথাযথভাবে সংরক্ষিত অনেক প্রত্নসামগ্রীর আলোক-সংবেদনশীলতার কথা বিবেচানায় রেখে চিত্রগ্রহণের ক্ষেত্রে এই সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। চিত্রশিল্পের ক্ষেত্রে তো আরো নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা ভীষণ ভীষণভাবে প্রযোজ্য। চিত্রশিল্প সংরক্ষণে চূড়ান্তমাত্রার সর্তকতা এবং বহুমাত্রিক কৌশল অবলম্বন করতে হয়। অবশ্য আমাদের যাদুঘরগুলোর ভিন্নচিত্র যে কোন দর্শনার্থীকে ব্যথিত করতে পারে।
যাই হোক, আপনার সুন্দর সাজানো কাজে ভালো লাগে ঠিকই, কিন্তু মনে শেষঅবধি ব্যথাই বাজে আমার।
যেমন, কাঠের দরজায় কাঁরুকাজ দেখতে দেখতে কান্তজিউর মন্দিরের অপূর্ব অসাধারণ অথচ অরক্ষিত টেরাকোটার কারুকাজের কথা মনে হয়। আক্ষেপ হয় ঐতিহ্য সংরক্ষণে আমাদের নিদারুণ ঔদাসীন্য লক্ষ্য করে।
অনিঃশেষ শুভকামনা তবু।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
জুন বলেছেন: এমন একটি আন্তরিক মন্তব্য পেয়ে অনেক খুশী হোলাম দীপংকর চন্দ। তুলনা আমিও করতে থাকি যখন দেখি এসব।
কান্তিজীর মন্দির আমি দেখে এসেছি। দেখেছি তার দুর্দশা। লেখার ইচ্ছে আছে তা নিয়ে।
অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
৪৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জুন আপুর পোস্ট দেখলে আর পড়লে দুধের সাধ ঘোলেই মেটে। এই হলো তার লেখা থেকে বাড়তি পাওনা।
শুভেচ্ছা অভিনন্দন.... ঝুনাফা!!! আপনাকে দেখেই তারা হয়তো ফডো তোলার একটা সুব্যস্থা করি দিছে
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
জুন বলেছেন: বহুদিন পর এই অধমের ঘরে আপনার পদচারনায় সত্যি অনেক খুশী হোলাম। বুঝতে পারছি অনেক ব্যস্ততায় দিন কাটছে। তারপর ও মনে করে এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
না তারা শুধু কিছু সিলেক্টিভ আইটেমের উপরেই নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছিল।
৫০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: এত সুন্দর একটা পোষ্ট, দেখেই বুঝা যায় অনেক যত্ন নিয়ে পোষ্টটি সাজানো হয়েছে।
ছবিগুলোও অনেক সুন্দর, যদিও আমি ক্যম্বোডিয়ায় যাইনি কোন দিন।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
জুন বলেছেন: চেষ্টা থাকে সুন্দরের সাথে সাথে কিছু তথ্যও জুড়ে দিতে, যাতে দেখার ঘাটতি কিছু পুষিয়ে যায় মহা সমনয়। ভালো থাকবেন অনেক সেই শুভকামনা রইলো
৫১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার পোস্টে আমি বরাবরই মুগ্ধ।
কিন্তু এই দফায় একটা ব্যাপার শিখেছি বেশি করে...আপনি কোথায়ও ঘুরলে সেটার ছবি সহ বর্ণনা এতো সুন্দর করে শেয়ার করেন যে তা অনেক সহব্লগারের দারুণ প্রাপ্তি।
আমি গত কয়েকদিন টানা ভ্রমণে ছিলাম, সাথে DSLR নেবার পরেও একবারের জন্যেও সেটা ব্যাগ থেকে বের করিনি । এতো বড় ক্যামেরা সামলানোও মুশকিল...।
আজ মনে হচ্ছে আপনার কাছ থেকেও আমার অনেক কিছু শেখার আছে...
অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
জুন বলেছেন: আপনার মুগ্ধতার কথা শুনে খুব ভালোলাগলো আরজুপনি। ঘুর ঘুর করে এসেছেন আশা করছি খুব শীঘ্রি একটা ছবি ব্লগ দেখা হবে। এই ছবিগুলো তুলেছি আমার ছোট ক্যনন ক্যমেরা দিয়ে। তবে ডিএসএল আর মুলত ইউজ করে আমার স্বামী। ওটা বেশ ভারী তবে আমার ক্যমেরার চার্জ ফুরিয়ে গেলে আমি মাঝে মাঝে ওটা ব্যাবহার করি পনি। আর আমরা একটা জায়গাই অনেক সময় নিয়ে ঘুরি। দরকার হলে দুবার যাই। যেমন ইন্ডিয়ার গোলকুন্ডা দুর্গ গাইড কি দেখালো কিছুই বুঝলাম না। যেজন্য পরে আমরা দুজন গিয়ে পারসোনাল গাইড নিয়ে সারাদিন লাগিয়ে ঘুরে এসেছি।
যাই হোক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশা রইলো
৫২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বরাবরের মতই দুর্দান্ত পোষ্ট। +++++++
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: বহুদিন পর কাণ্ডারি কে দেখে অনেক ভালোলাগা।
৫৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
আবু শাকিল বলেছেন: আপু পোষ্টে বিলম্বিত মুগ্ধ ভাললাগা ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ।
ভাল থাকবেন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আবু শাকিল বিলম্ব হলেও আসার জন্য।
ভালো থাকুন, শুভকামনা আপনার জন্যও
৫৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৪
খোলা মনের কথা বলেছেন: খুটিয়ে দেখার মত ছবি। বর্ননা ও গুলো চমৎকার। ভাল লাগল
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে খোলা মনের কথা। আপনার কাছে ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম।
৫৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বরাবরের মতই দৃষ্টিনন্দন, মনোহরা এই পোষ্ট আপনার!!!!
ছবি আর তার বর্ণনা যেন এক ইতিহাস!!!
আপু, আপনাকে না, আমার খুউব দেখতে ইচ্ছে করে!!
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
জুন বলেছেন: আমার লেখা আপনাদের মনের দরজায় কিছুটা আওয়াজ রেখে যায় তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ কামরুন্নাহার বিথী। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আর দেখা? এদেশে যখন আছি তখন তো যে কোন সময় দেখা হয়ে যেতে পারে তাই না?
৫৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
সাদিয়া আফরোজ বলেছেন: দেখলাম
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
জুন বলেছেন: স্বাগত রইলো সাদিয়া আফরোজ। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৫৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
ভাবছি একটা ছোট ক্যামেরা কিনবো...অথচ যা ছিলো তা হাতছাড়া করেছি আরো আগে ডিএসএলআর নিয়মিত ব্যবহারের আশায়।
দেখি কী করা যায়।
কোথাও গেলে ছবি না তুলতে পারলে মনের ভেতর কেমন খচখচ করে !
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: কোথাও গেলে ছবি না তুলতে পারলে মনের ভেতর কেমন খচখচ করে ! খাঁটি কথা বলেছেন পনি । ইজিপ্টে যে ক্যমেরাটি ছিল তা প্রথমদিন গিজার পিরামিড ভ্রমনে গিয়ে মরুভুমির তপ্ত আগুন বালুতে হাত থেকে পরে যায় আর লেন্সে ঘসা খায় । এর ফলে মিশরে তোলা সবগুলো ছবির মাঝখানে ঘোলা দাগ পড়ে যা আমরা আগে দেখিনি। এটা আমার অনেক কষ্টের একটি কারন ।
তাড়াতাড়ি একটি হ্যান্ডি ক্যাম কিনে ফেলুন আর পটাপট ছবি তুলে আমাদের সামনে তুলে ধরুন
৫৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
হ্যান্ডিক্যাম শুধু বললে হবে না...পরামর্শ দিন কোন কোম্পানির কিনতে পারি... নাম সহ।
আমার ধারণা নেই হ্যান্ডি ক্যাম সম্পর্কে।
২০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
জুন বলেছেন: হ্যান্ডিক্যাম স্যামসং বা সনির মাঝে ভালো পেতে পারেন । তারপর ও আপনি এ বিষয়ে পন্ডিত কারো সাথে আলোচনা করতে পারেন । ক্যনন অথবা লুমিক্সের এর ছোট ক্যমেরাগুলোও ভালো । আমি ক্যনন ব্যাবহার করি । সাধারন ছবি তুলতে খারাপ না ।
৫৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আপনার ছবিব্লগ পরিপূর্ণ থেকেও বেশি হয় । পুরোপুরি তৃপ্তি পাওয়া যায় যেন নিজেই দর্শক !!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৫
জুন বলেছেন: আপনার ছবিব্লগ পরিপূর্ণ থেকেও বেশি হয় । পুরোপুরি তৃপ্তি পাওয়া যায় যেন নিজেই দর্শক !!
এমন একটি মন্তব্যে মন ভরে গেল কথাকথিকেথিকথন । বলার আর কিছু নেই শুধু বলি ভালো থাকুন অনুক্ষন ।
৬০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ , সাথে একরাশ শুভেচ্ছা পোষ্টটি দেখার জন্য ।
৬১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তোনলে-সাপ নদী এটা কি নদীর নাম নাকি এই নদীতে সাপ আছে?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
জুন বলেছেন: হ্যা উদাসী এটা নদীর নাম। তোনলে অর্থ বড় নদী আর স্যপ অর্থ সুপেয় মানে লবনাক্ত নয়।
পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আর এই নদীতে মনে হয় না সাপ আছে
৬২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার জুনাপু।
এক গুচ্ছ ভালো লাগা।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ এহসান সাবির সাথে আপনার জন্যও রইলো অজস্র শুভকামনা
৬৩| ০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।
০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা। আপনিও ভালো থাকুন সব সময়।
৬৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: একটা অন্য প্রেক্ষাপটে একটা ব্যাখ্যা দিচ্ছি ----
ইন্ডিক ভাষায় নাগা শব্দটা সাধারণত সাপুড়েদের জন্য ব্যবহার করা হতো ।আর এটা সিস্টেমেটিক্যাললি ওরিয়েন্টাল বা মঙ্গোলয়েড মানুষদের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হতো ।যেমন ভারতে একটা প্রদেশ আছে ---নাগা ল্যান্ড ।
এই বার আসি ভিয়েতনাম ,কম্বোডিয়া ,মালয়েশিয়া এর মিথে ,একদা এক ব্রাহ্মণ কন্ডেনিয়া ভারত থেকে সমুদ্র বাণিজ্যে বের হয়ে দক্ষিণ ভিয়েতনাম উপকূলে জলদস্যু দের কবলে পড়েন ।ফলে তার জাহাজ ডুবে যায় এবং তিনি উপকূলে আশ্রয় গ্রহণ করেন ,সেই সময় সেই উপকূলের সাপুড়ে জাতিরা তাকে আক্রমণ করে ।ঘটনা ক্রমে ,এই সাপুড়ে জাতির রাজকন্যে কন্ডেনিয়ার প্রেমে পরে ,এবং তাদের বিবাহ হয় ।এখন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মিথ অনুযায়ী সেই রাজকন্যের নাম বিভিন্ন কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সেই রাজকন্যে কে "সোমা " নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে ।এবং বলা হয় এখন থেকেই আঙ্কোর ,চাম ,খেমার ইত্যাদি সভ্যতার উৎপত্তি ।এবং এখনো ওই সব দেশের মানুষেরা নিজের পরিচয় " মা " এর দিক থেকে দেয় ,বাবার দিক থেকে নয় ।কারন কন্ডেনিয়া রাজা হয়েছিল "নাগ " কন্যার হাত ধরেই ।এবং এটা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সর্বত্র দেখা যায় ।উত্তর মালয়েশিয়ার একটা স্পট এর নাম হল ভুজঙ্গ বা ভুজং ভ্যালি ।যেখানে আগে কাদারামের রাজত্ব ছিল ।ভুজঙ্গ মানে কিন্তু সাপ ।এবং এটা শতাব্দীর পর শতাব্দী চলতে থাকে ।পরবর্তী কালে চোল রাজারা যখন সাউথ ইস্ট এশিয়া তে বাণিজ্য করতে যেত ,তখন যে বন্দর দিয়ে যেত তারনাম নাগাপট্টনাম ।
পোস্ট টা প্রিয়তে নেবার কারন ভারতের নৌ ইতিহাস আমার ভালো লাগে ।আর আপনার পোস্ট থেকে আমি বেশ কিছু লিংক পেয়েছিলাম ।লিংক বলতে একটা উদাহরণ দি ,সিঙ্গাপুর এর আসল নাম সিংহ পুরাম ,শ্রীলংকায় সিংহ না থাকলেও তাদের পতাকায় সিংহ ,আবার বাঙালী জাতির প্রধান উপাস্য দুর্গার বাহন ও সিংহ(যে বঙ্গ দেশে কিনা বাঘের রাজত্ব ) ।এই তিনটির মধ্যে কিন্তু কানেকশান আছে ।এভাবেই সিংহ ,নাগ আমাদের মানব সভ্যতার হাজার বছরের ঐতিহ্য কে ধরে রেখেছে ।
০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫
জুন বলেছেন: সিদ্ধার্থ
বহু বহুদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগলো প্রিয় ব্লগার।
সামান্য একটুখানি ইতিহাস ছুঁয়ে যাওয়া আমার লেখাগুলোতে আপনার সুচিন্তিত মতামতগুলো আমি দারুন ভাবে উপভোগ করি। বাংলার প্রবাদে যাকে বলে একেতো নাচুনে বুড়ি, তার উপরে ঢোলের বাড়ি আমার হলো সেই অবস্থা আপনার এই ব্যতিক্রমী মন্তব্যটি দেখে । চাম খেমার জাতি সম্পর্কে যে নতুন ইতিহাস বললেন তা জেনে তাকে আরো বিস্তারিত ভাবে জানার আগ্রহ বেড়ে গেলো ।
ক্যাম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে আমরা বিভিন্ন মন্দির দেখেছি যেখানে শুধু সাপের পুজোই হয়ে থাকে । এমনকি একটা রয়েছে কিংস প্যালেসের সামনেই ।
আমার মনে হয় প্রাচীনকালে এদিকে সিংহের চেয়ে বাঘই বেশী সংখ্যায় ছিল । কিন্ত সিংহ কেন এলো সেটা একটা গবেষনার বিষয় হতে পারে । সিঙ্গাপুর এর আসল নাম সিংহ পুরাম ,শ্রীলংকায় সিংহ না থাকলেও তাদের পতাকায় সিংহ ,আবার বাঙালী জাতির প্রধান উপাস্য দুর্গার বাহন ও সিংহ(যে বঙ্গ দেশে কিনা বাঘের রাজত্ব ) ।এই তিনটির মধ্যে কিন্তু কানেকশান আছে
কি কানেকশন আপনার জানা থাকলে শেয়ার করতে পারেন সিদ্ধার্থ । আপনার এই কথাগুলো আমাকে প্রচন্ডভাবে কৌতুহলী করে তুল্লো ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর সেই শুভকামনা রইলো নিয়ত
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০০
প্রামানিক বলেছেন: ১ম হইছি চা দেন।