নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি মেলা থেকে তালপাতার এক বাঁশি কিনে এনেছি (ছবি ব্লগ)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৯



আর কয়েকদিন পরই শুরু হচ্ছে আমাদের বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার এক সার্বজনীন উৎসব । এসো হে বৈশাখ গানের সুরে মাতাল হয়ে বাংলা বছর শুরু হবে আমাদের দিনপঞ্জীতে ।এই বৈশাখ কে উপলক্ষ করে শুরু হবে কত রকম মেলা । আজ বাংলাদেশ থেকে অনেক দূরের এক বর্ষবরণের মেলাকে আপনাদের সামনে নিয়ে এলাম ।

সিয়েম- রেপ যাবার সময় চোখে পড়লো মেলায় ছুটে যাওয়া মানুষের দল । মাইক্রোবাসের জানালার ভেতর থেকে তোলা

দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার বিখ্যাত একটি উৎসব হলো ওয়াটার ফেস্টিভ্যাল । প্রতি বছর নভেম্বর মাসে এই উৎসবটি ক্যম্বোডিয়ার প্রতিটি শহরেই লোকজন গুরুত্বের সাথে পালন করে থাকে । আর এ উপলক্ষে কত কিছুর আয়োজন যে শুরু হয় তা বলে শেষ করা যাবে না । সাথে থাকে তাদের বিখ্যাত নৌকা বাইচ । প্রদেশ সিয়াম-রেপ ও এর বাইরে নয় । সারা শহর আর গ্রাম থেকে নানা রকম মানুষ এসে হাজির হয় সিয়েম রেপ নদীর ধারে। আর এই নদী আর তার পাশের রাস্তা ঘিরেই শুরু হয় মেলা । এখানে উল্লেখ্য যে এদিন থেকেই নমপেনের বিখ্যাত নদী তোনলে -সাপ এর পানি পুরো উল্টো দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। অর্থাৎ বিশাল মেকং নদী থেকে পানি বয়ে চলে তোনলে- সাপ নদীর উতস তোনলে- সাপ লেকের দিকে রাজবাড়ীর সামনে এই নদীর পাড় ঘেষেই অনুষ্ঠিত হয় ক্যম্বোডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আর বিশাল ওয়াটার ফেষ্টিবেল।

মেলার রাস্তায় ঢুকতেই হাতের বা দিকে তারকা বিশিষ্ট হোটেল যার চত্বরে বসা অতিথিরা তাদের উৎসব পালনে ব্যস্ত

হোটেলের ঠিক পাশেই বসে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কাপড়-চোপর পড়া বৃদ্ধ ভিক্ষুক

যাক আমরা দেখি সিয়েম রেপের মেলা। যেদিন এখানে এসে পৌছালাম সেদিনই ছিল তাদের পানি ছিটানোর উৎসব। দেখেছি একদা স্রোতস্বীনি বর্তমানে মৃতপ্রায় সিয়েম-রেপ নদীর দু ধারে মানুষের মেলা। আজ তাদের বর্ষবরণ সুতরাং মেলা তো আছেই । হোটেলে থেকে বের হয়ে টুকটুক নিলাম কারন তারা বোঝাতে চাইলো যদি আমরা হেটে যাবার চেষ্টা করি তবে অনেক পথ হাটতে হবে । সুতরাং তিন মার্কিন ডলার দিয়ে টুকটুক ভাড়া নিলাম ।এ রাস্তা সে রাস্তা ঘুরিয়ে মেলার খানিকটা দুরেই থামিয়ে বল্লো আর ভেতরে যাওয়া নিষেধ । আসার সময় দেখি সেটা আমাদের হোটেল থেকে এতটাই কাছে যে এর পাশেই আমরা রাতে খেতে আসতাম ।

এখান থেকেই শুরু হলো হাটা পর্ব ।

ঠেলাগাড়ীর ভেতর ফল মুল আর খাবার দাবার , ফলের ভেতর কাঁঠালের কোয়া দেখা যাচ্ছে ।
আমার দেখা মায়ানমার , থাইল্যন্ড , ক্যম্বোডিয়ায় ফল বিক্রেতারা কাঁঠালের কোয়া ছাড়িয়ে পিস বা ওজন হিসেবে বিক্রী করে, সুন্দর ফয়েলে মুড়িয়ে। এমন কি ভেতরের বিচিও ফেলে দেয়া থাকে । আমাদের মত ঘরদোর ভরে ফেলে না কাঠালের বর্জ্য দিয়ে ।

এটা মায়ানমারের চায়না টাউনের । দেখুন কি সুন্দর করে কাঠাল বিক্রী করছে । অন্যান্য ফলের কথা নাই বা বললাম

ভারী মিষ্টি মেয়ে আর পেছনে সেই আমাদের দেশের মতই প্লাস্টিকের বিভিন্ন নকশার বেলুন । জানি না মেয়েটিকে কিনে দিয়েছিল কিনা ?

বেছে নিন ২০০০ রিল, দেখে নিন ২০০০, এক দাম দুই হাজার,এমনটি হয়তো বলছে শার্ট বিক্রেতা মহিলা তার নিজ ভাষায়। উল্লেখ্য গার্মেন্টস শিল্পে ক্যম্বোডিয়া অনেক এগিয়ে গেছে ।

স্থানীয় খাবারের দোকান, চকলেট আচার এসব মনে হচ্ছে বাইরে থেকে


পদ্ম আকৃতির রঙ্গীন শোলার ধুপকাঠি জালানোর পাত্র।

ধুপকাঠি জালানোর পাত্রের আরেকটি ছবি

এটাই হলো আজকের দিনের প্রধান আকর্ষন "নৌকা বাইচ"। একে ঘিরেই এই মেলা আর নদীর দুপারে মানুষের ভীড়।

নদীর ঐ পাশে সাজানো বিভিন্ন দলের মঞ্চ
আমরা এগিয়ে যাচ্ছি , হঠাৎ চোখে পড়লো ক্যম্বোডিয়া পিপলস পার্টির উলটোদিকেই চাদোয়া টাঙ্গানো এক সাজানো মঞ্চ । বুঝলাম সমাজের গন্যমান্য অতিথিদের জন্য ।

পার্টি অফিস

মঞ্চের নীচে লাল ভেল্ভেটের চেয়ার । সন্মানিত অতিথিরা বসে আছেন ।
মুখ বাড়িয়ে দেখতে গিয়েছি কি হচ্ছে অমনি নিরাপত্তা রক্ষী সহ সেখানকার ব্যবস্থাপকরা আমাদের সাদর আমন্ত্রন জানালো ভেতরে এসে বসার জন্য । আমিতো যাবোইনা । তারাও বার বার ডাকছে বসার জন্য। সহ পর্যটক বল্লো "চলো অসুবিধা কি ওরাই তো ডাকছে"। আমি দ্রুত আমাদের কাপড়-চোপড়ের দিকে চোখ বুলিয়ে নিলাম ডাকা ডাকির রহস্য ভেদের জন্য । সহ পর্যটক একটা টি সার্ট আর থ্রি কোয়ার্টার প্যন্ট আর আমি ট্রাউজার আর কুর্তি । মেলাতে পারছিলাম না কেন ডাকছে । বার বার নিজেদের পোশাক আশাক দেখি আর ওদের দিকে তাকাই। যাক চেয়ারে গিয়ে বসলাম । ভীষন অস্বস্তি হচ্ছে। পাশেই কিছু হাসি খুশী নিরাপত্তা রক্ষী বসা । আমারতো সেই সুকুমার রায়ের কবিতার দশা । "কেউ যদি পা পিছলে পড়ে , প্যয়দা এসে পাকড়ে ধরে, কাজীর কাছে হয় বিচার, একুশ টাকা দন্ড তার "। যাক শেষ পর্যন্ত সসন্মানেই বসে উপভোগ করলাম সেই জাতীয় উৎসব তাদের।

সামনের সারিতে সবুজ পোষাক পড়া বিশিষ্ট অতিথিরা । বাইচের প্রস্ততি চলছে

স্বস্ত্রীক প্রধান অতিথির পরিচয় জানা হলো না । রাজশাসিত ক্যম্বোডিয়ার রাজ বংশীয় কেউ নাকি সেই প্রদেশ প্রধান অজানাই রয়ে গেল । শুরু হলো নৌকা বাইচ । আস্তে আস্তে আঁধার ঘনিয়ে আসছে । বিভিন্ন রঙের পোশাক শোভিত মাঝি মাল্লা নিয়ে নৌকা যেখানে প্রস্তত তা আমাদের নজরের বাইরে। তাই সবার মত দারুন উত্তেজিত আমরাও মনিটরে চোখ রেখে বসে আছি ।

সবুজ দল জিতলো , মুহুর্মহু করতালিতে ফেটে পড়ছে সবাই
আস্তে আস্তে সেই চাঁদোয়ার নীচ থেকে বেরিয়ে এলাম উন্মুক্ত রাস্তায় । অন্ধকার নেমে এসেছে, আবার পথে হেটে চলেছি আমরা । মাথার উপর আলোক সজ্জা ।

অনেকের সাথে হাটা শুরু ভাঙ্গা পথের মেলায়
পথে দুপাশের বিচিত্র সব খাবারের দোকান। বসেছে স্থানীয় গ্রামীন খাবারের পসরা নিয়ে।কেনার জন্য আমাদের দিকে হাসি মুখে চেয়েছিল । চোখে প্রত্যাশার দৃষ্টি । কিন্ত অপরিচিত খাবারের ব্যপারে আমার মত ক্ষুদে পর্যটক এখনও বেয়ার গ্রীল বা লোনলি প্ল্যানেটের পর্যটকের ধারে কাছেও যেতে পারে নি। ভরষা সেই কে এফ সি বা ম্যকডোনাল্ডস।

আমাকে ইশারায় যা বল্লো তাতে বুঝলাম মেলা শেষ বলে সে আমাকে এক পট আট আনা, দুই পট বারো আনাতেই দেবে এই পোকা ভাজা

আমাকে ছবি তুলতে দেখে বিক্রেতা মহিলা তাড়াতাড়ি কিছু সবুজ পেয়াজ ডাটিতে সাজিয়ে দিল তার পসরা
আমি মাথা ঝুকিয়ে হাসি মুখে ধন্যবাদ জানিয়ে এগিয়ে চললাম সামনে ।

এই খাবারটা আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসীদের খাবার তালিকায় দেখা যায়

আমার কৌতুহল দেখে খুলে দেখালো কি আছে । জানি না কি তবে ভাতের সাথে কালো কালো ওগুলো কি কোন কিছুর বীজ না পোকা বুঝলাম না । তাই আর কেনার দুঃসাহস হলো না ।

ছোট ছোট মুরগী ভাজা সাথে ভাতের প্যকেট ।
আমরা এখানে বিনা বাঁধায় ছবি তুলছিলাম । কিন্ত পাশেই নাইট মার্কেটের অস্থায়ী দোকানীরা খুব চালাক। কাচের মধ্যে লিখে রেখেছে এই সব সাপ ভাজা, ব্যাং ভাজা না কিনে শুধু ছবি তুলতে গেলে এক মার্কিন ডলার দিতে হবে।

এর ভেতরে কি আছে আল্লাহ মালুম কিন্ত কি সুন্দর তাল পাতায় বোনা পাত্রগুলো । সাজিয়ে রাখার মত
এসব দেশের মানুষগুলো সত্যি অনেক শিল্পমনা। তাদের সব কিছুতে থাকে সৌন্দর্যের ছোয়া। আমরা আলো আধারি পথে হেটে চলেছি । চেয়ে দেখি দু দিকের সবুজ ঘাসে সতরঞ্জি বিছিয়ে খেতে বসেছে দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষ পরিবারের লোকজন নিয়ে। মাদুর বিছিয়ে বাড়ী থেকে রান্না করে এনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খাবার এই পিকনিক সংস্কৃতি আমি নমপেনেও দেখেছি, ছুটির দিনে রাজ বাড়ী আর নদীর সামনের বিশাল চত্বরে ।

শ্রান্ত কিন্ত তৃপ্ত লোকজনের রসনা বিলাস ।

এবার ফেরার পালা , হৈ হুল্লোড় করে হেটে হেটে চলেছে উচ্ছল তরুনীর দল ।

কেউবা সঙ্গীর মটর সাইকেলে চেপে

হিসাব মেলাচ্ছে হয়তো সারা দিনের বিকিকিনির ।

ভাঙ্গা মেলা থেকে ফিরে চলেছে তার পসরা নিয়ে

ঝির ঝির করে বৃষ্টি পড়ছে , ছুটে চলেছে নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ।

নেস্ক্যাফে কফির প্রমোশন চলছে

হোটেলের ফেরার পথে দেখি হাসি খুশী মেয়েরা এক্যুরিয়ামে পা ডুবিয়ে ফিশ ম্যসেজ করছে বিনে পয়সায় ।

এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ ।

এক শুভান্যুধায়ীর অনুরোধে নামটা পালটে দিলাম।

সব ছবি আমাদের ক্যমেরায়।

মন্তব্য ১৩৭ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (১৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই মেলা থেকে সেই মেলা!!

মেলার প্রাণ প্রাচুর্যতা দারুন। কিন্তু এন্ডিংটা কত ভিন্নরকম হয় দুই দেশে! কথা সেটাই কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মত অনুন্নত দেশ

নিশ্চয়ই ওদের দেশে ঐরকম মন্ত্রী নাই যারা টিজারদের পক্ষে সাফাই গায় X((

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: নিশ্চয়ই ওদের দেশে ঐরকম মন্ত্রী নাই যারা টিজারদের পক্ষে সাফাই গায়
কি বলছেন ভৃগু :-*
যাই হোক হাবিজাবি লেখায় মন্তব্যের জন্য ইয়া বিশাল এক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

এহসান সাবির বলেছেন: আমাকে ইশারায় যা বল্লো তাতে বুঝলাম মেলা শেষ বলে সে আমাকে এক পট আট আনা, দুই পট বারো আনাতেই দেবে

কিন্তু কি ঐ গুলো আপু?

চিংড়ি মাছ নাকি?

+++++++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

জুন বলেছেন: না না চিংড়ী মাছ না । এগুলোকে আমাদের দেশের ভাষায় বলে উচরেঙ্গা নাকি ঝি ঝি নাকি ঘাস ফড়িং পোকা কি বলে আল্লাহই জানে এহসান সাবির :(
দাড়ান আপনাকে মায়ানমারের ইয়াঙ্গনে এই পোকা বিক্রীর একটা ছবি দেই ।

মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

আরজু পনি বলেছেন:

শিরোনামটাতেই মেলার আমেজ পুরোপুরি আছে।

আর ছবিগুলো শেয়ারও করেছেন দারুণ বর্ণনার সাথে।

এক পট আটআনা, আর দুই পট বারো আনা...আমার কেন যেনো মনে হচ্ছে ওগুলো তেলাপোকা ভাজা :|

আমাদের দেশের এধরণের মেলা মানেই কিছু জানোয়ারের শিকার ধরার মোক্ষম জায়গা।
কখনো আমিও সেই শিকারে পরিণত হয়েছিলাম শুধুমাত্র পরিবার, আপনজন থেকে আমাকে ছোটবেলায় এসব ব্যাপারে সচেতন করা হয়নি বলে।

পোস্টে অনেক ভালো লাগা রইল, প্রিয় ব্লগার।

আজ ক'দিন পর ব্লগে এসেই আপনার গরম গরম পোস্ট পেয়ে বেশ লাগছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

জুন বলেছেন: আমাদের দেশের এধরণের মেলা মানেই কিছু জানোয়ারের শিকার ধরার মোক্ষম জায়গা।
কখনো আমিও সেই শিকারে পরিণত হয়েছিলাম শুধুমাত্র পরিবার, আপনজন থেকে আমাকে ছোটবেলায় এসব ব্যাপারে সচেতন করা হয়নি বলে।

আপনার কথাগুলো আমাদের সমাজের খুব নির্মম একটি চিত্র । আমি ব্যংককে অনেক অল্প বয়সী মেয়েদের যারা কলেজ ইউনিভার্সিটতে পড়ে তাদের অনেক রাতেও চলাফেরা করতে দেখেছি । কিন্ত কখনো স্থানীয় কোন পুরুষের লালসার দৃষ্টি তাদের উপর দেখি নি । আর ইভ টিজিং তো জিরো টলারেন্স ।
কোন গরম পোষ্ট না পনি । বলতে পারেন হাবি জাবি লেখা । সত্যিকারের লেখাগুলো এখন থেকে নিজের জন্যই লিখবো যাতে কারো বিরক্তি উৎপাদন না করে ।
না পনি ওগুলো তেলাপোকা না , গ্রাম দেশে একটা পোকা আছে যাদের উচরুঙ্গা বলে ঐগুলা ।
খাবে নাকি এক পট আট আনা , দুই পট বারো আনা প্রিয় ব্লগার :)

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০০

মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: ছবির সাথে অসাধারন বর্ণনা। খুব ভালো লাগলো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২০

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে মিলন হোসেন১৫৮ । ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

শিশির পোকা বলেছেন: ছবিগুলোর শিরোনামগুলো বেশ ভাল ছিল :) সুন্দর লিখা

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে শিশির পোকা । শিরোনাম সহ লেখাটি ভালোলাগার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২২

আরজু পনি বলেছেন: =p~

হাহা
কিছুদিন আগে ঢাকার বাইরে এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খুব আয়েশ করে খাওয়ার একেবারে শেষের দিকে মুরগী খেয়েই অস্বস্তি লেগেছে...অথচ রান্না কিন্তু দারুণ ছিল।
যে বিশেষ কারণে অস্বস্তি লেগেছিল সেই কারণেই ঠিক করেছি নিশ্চিত হতে না পারলে আমি ঘরের বাইরে উদ্ভিজ্জ খাবারেই সন্তুষ্ট থাকবো । :#)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

জুন বলেছেন: ইদানীং রেস্তোরায় খেতে গেলে কেন জানি খুব অসস্তি হয় । আসলে পেপার পত্রিকায় নানা রকম নেগেটিভ খবর দেখেই হয়তো বা ।
আমিও বাইরে অনেক সময় ভেজ খেতেই চেষ্টা করি ।
আরেক বার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মাধ্যমে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া দেখা হয়ে যাচ্ছে, অনেক ধন্যবাদ ! :#)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

জুন বলেছেন: জহির সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইলো । আসছে নতুন বাংলা বছরের অনেক শুভেচ্ছা :)

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম মেলায় যাইরে , মেলায় যাইরে......
আর পড়ার পর আমার অনুভূতি হলো,(একটু সুর করে পড়বেন)
মেলায় গেছি......
মেলায় গেছি ......
অনেক কিছু .....ঘুরে দেখছি .......২ বার
ধন্যবাদ আমাকে মেলায় নেওয়ার জন্য। B-)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হোলাম আপনার আন্তরিক মন্তব্যে মো: সাইফুল্লাহ শামীম। সাথে থাকুন প্রত্যাশায় :)

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভ্রমনের মজা দেখতে হলে জুন আপার জুরি নাই, সত্যি আপুনি তোমার অনবধ্য পরিশ্রমের তারিফ করতেই হয়। এতকিছু অামাদের জন্য করছ। পা ফেলে না দেখতে পারলেও চোখদিয়ে দেখতে পারছি নয়ন জুরানো সব ছবি সাথে তথ্য সমৃদ্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৭

জুন বলেছেন: এত আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন। কিছু দেখলে মনে হয় আমার ব্লগ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করি যেমনটা করি আমার ব্যক্তি জীবনের বান্ধবীদের সাথে।
সাথে থাকবেন ভাই আগামীতেও। শুভেচ্ছা রাত্রির।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট জুনান্টি।
ছবিগুলা দেখে মনের ভেতরে ফেস্টিভ ফীল হচ্ছে! :D

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাগ্নে ইমরাজ কবির মুন :)
উৎসব এর ছবি দেখলে তো ভালো লাগারই কথা।
শুভকামনা রইলো

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

সুমন কর বলেছেন: দেশী নয়, বিদেশী মেলা ঘুরে আসলাম। !:#P !:#P

ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২২

জুন বলেছেন: ১লা বৈশাখ উপলক্ষে দেশী মেলা নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর পোষ্ট আসবে সুমন কর। তাই এই ফাকে আমি আমার পচা বিদেশী মেলা থেকে আপনাদের ঘুরিয়ে আনলাম :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



জুন আপ্পি আপনার পোষ্টের শেষে করা প্রশ্নের উত্তর হলো আইনের শাসনের পার্থক্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৯

জুন বলেছেন: আইনের শাসন কি কান্ডারি?

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভিনদেশী মেলার চমৎকার একটি ছবিব্লগ। ভাল লাগলো। এভাবেই বিনে পয়সায় আমাদের ভ্রমণ করাতে থাকুন সবসময়।

আট আনা দিয়ে এক প্যাকেট কিনে খেলেই পারতেন। ;)

আর হ্যাঁ, খাবার ব্যাপারে যাদের সমস্যা, তাদের কিন্তু ভেজ আইটেম আর ফল, এই দুটো দিয়েই ভ্রমণকালীন সময়ে খাবার পর্ব সারা উচিত।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বোকা মানুষ বলতে চায়।
পোকা ভাজা কৌটা হিসেবে বিক্রি করতে অনেক দেশেই দেখেছি। খাবার ইচ্ছে করেনি :(
ভেজ খাই তবে তিন বেলা কোনমতেই নয়।
আপনার জন্য ও রইলো শুভকামনা

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

ফয়সাল রকি বলেছেন: জমজমাট মেলার চমৎকার পরিবেশনা। +++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

জুন বলেছেন: আপনি কি আমার ব্লগে আজই প্রথম এলেন ফয়সাল রকি? তাই হলে স্বাগত জানাই। আর মন্তব্যের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মনে পড়ল বুড়িঙ্গার কথাঃ

//দেখেছি একদা স্রোতস্বীনি বর্তমানে মৃতপ্রায় সিয়েম-রেপ নদীর দু ধারে মানুষের মেলা।//

ভাললাগার অংশগুলোঃ

১।
//আমার কৌতুহল দেখে খুলে দেখালো কি আছে । জানি না কি তবে ভাতের সাথে কালো কালো ওগুলো কি কোন কিছুর বীজ না পোকা বুঝলাম না । তাই আর কেনার দুঃসাহস হলো না ।//

২।
//আমার দেখা মায়ানমার , থাইল্যন্ড , ক্যম্বোডিয়ায় কাঁঠালের কোয়া ছাড়িয়ে পিস বা ওজন হিসেবে বিক্রী করে সুন্দর ফয়েলে মুড়িয়ে। এমন কি ভেতরের বিচিও ফেলে দেয়া থাকে । আমাদের মত ঘরদোর ভরে ফেলে না কাঠালের বর্জ্য দিয়ে । //


৩।
//এসব দেশ মানুষগুলো সত্যি অনেক শিল্প মনা । আমরা হেটে চলেছি পথ ধরে । দু দিকের সবুজ ঘাসে সতরঞ্জি বিছিয়ে খেতে বসেছে দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষ । এই সংস্কৃতি আমি নমপেনেও দেখেছি ছুটির দিনে রাজ বাড়ী আর নদীর সামনের বিশাল চত্বরে ।//

৪।
//এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ //

দেশটা অনুন্নত, মানসিকতা উন্নত (অন্ততঃ এই বিষয়ে)।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫১

জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগার অংশগুলো আমারো ভালোলাগার প্রতিধ্বনি শামসুল ইসলাম।
সব সময় সাথে থেকে এমন ভাবে উতসাহিত করেন যে ব্লগ ছেড়ে যাবার ভাবনা ভুলিয়ে দেয়।
আপনিও ভালো থাকুন সব সময়। শুভেচ্ছা রাত্রির।

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

পুলহ বলেছেন: এখানে উল্লেখ্য যে এদিন থেকেই নমপেনের বিখ্যাত নদী তোনলে সেপ এর পানি পুরো উল্টো দিকে প্রবাহিত হতে থাকে [/sb- এই বিষয়টা বুঝতে পারি নি আপু।
পানি উতসব আমাদের দেশে পাহাড়েও করা হয় বলে শুনেছি, তবে সেখানে নৌকা বাইচ কিংবা এ ব্যাপারগুলো থাকে না..
ফুট ম্যাসেজ দেখে মনে পড়লো বান্দরবানের বগা লেকে ফ্রেশ হওয়ার জন্য নেমেছিলাম, সেখানেও মাছেরা এসে পা থেকে খুটে খুটে খায়, হা হা হা....
বরাবরের মতই চমৎকার আর অনবদ্য পোস্ট।
শুভকামনা জুন আপু!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:২১

জুন বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ পুলহ। সাথে রইলো সকালের শুভেচ্ছা।
এবার তোনলে সাপ নদীর স্রোত পরিবর্তনের ব্যাপারটি ক্লিয়ার করি। তোনলে সাপ নদীর উতপত্তি তোনলে সাপ লেক থেকে। আর এই নদীটি মিলিত হয়েছে নমপেনের রাজবাড়ীর সামনে বিখ্যাত এবং বিশাল মেকং নদীর সাথে। মেকং চীন তিব্বত থেকে প্রচুর পানি নিয়ে আসে। নভেম্বরের দিকে তোনলে সাপ লেক যখন শুকিয়ে আসে তখন মেকং নদী থেকে পানি তোনলে সাপ নদীর মাধ্যমে সম্পুর্ন উল্টোদিকে ঘুরে লেকের দিকে প্রবাহিত হয়। এই দিনটিকে স্মরণ করেই সারা ক্যম্বোডিয়ায় উদযাপিত হয় সেদেশের পানি ছিটানোর উতসব যা খেমার ভাষায় বন ওম তুক নামে পরিচিত।
মাছের ম্যসেজ ওই সব দেশে খুবই প্রচলিত। তবে তার আগে আপনাকে অবশ্যই পা ধুয়ে নিতে হবে :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আবারো। আপনার জন্যও রইলো শুভেচ্ছা সকালের।

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার বিখ্যাত একটি উৎসব হলো ওয়াটার ফেস্টিবল । এই উৎসবটি ক্যম্বোডিয়ায়র প্রতিটি শহরে গুরুত্বের সাথে পালন করে থাকে । আর এ উপলক্ষে কত কিছুর আয়োজন যে শুরু হয় তা বলে শেষ করা যাবে না । সাথে থাকে তাদের বিখ্যাত নৌকা বাইচ । প্রদেশ সিয়াম-রেপ ও এর বাইরে নয় । সারা শহর আর গ্রাম থেকে এসে জুটে নানা রকম মানুষ । হাজির হয় সিয়েম রেপ নদীর ধারে। আর এই নদী আর তার পাশের রাস্তা ঘিরেই শুরু হয় মেলা । এখানে উল্লেখ্য যে এদিন থেকেই নমপেনের বিখ্যাত নদী তোনলে সেপ এর পানি পুরো উল্টো দিকে প্রবাহিত হতে থাকে । /------ অত্যাশ্চর্য ব্যাপার!!!!!

অনেক অনেক ভাল লাগল মেলায় ঘুরতে!!
অনেক ধন্যবাদ আপু!!!!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

জুন বলেছেন: আমার সাথে মেলায় ঘুর ঘুর করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কামরুন্নাহার বিথি :)
আর তোনলে সাপ নদীর স্রোত ঘুরে যাবার ব্যাপারটি ১৬ নং মন্তব্যে পুলহকে বিস্তারিত বলেছি। অনেক খুশি হবো আপু যদি ওটা দেখে নেন।
আগামীতেও আপনাকে পাশে পাবার প্রত্যাশা থাকলো। শুভকামনা সতত।

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে ভিনদেশি মেলার ছবিগুলি আর আপনার বর্ণনা।

এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ ।

কথা তো এটাই। অন্য দেশে মেয়েরা কত স্বাধীন ভাবে চলে, ভয়হীন ভাবে আর আমাদের দেশে কিছু হলেই মেয়েদের কাপড় নিয়ে টানাটানি শুরু করে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

জুন বলেছেন: অনেক দেশের ছেলে মেয়েদের দেখেছি নির্বিবাদে রাস্তায় চলাফেরা করছে। কি দিন, কি রাত। পরস্পরের প্রতি বিশেষ করে মেয়েদের প্রতি ছেলেদের কোন অযাচিত বা অশালীন কৌতুহল ও দেখিনি কখনো। সত্যি খারাপ লাগে আমাদের দেশের কথা মনে হলে।
যাক আশাকরি আপনি ভালো আছেন সপরিবারে আপনার খরগোশ দম্পতি ও তাদের ছানাপোনা নিয়ে ফেরদৌসা রুহী। সাথে থাকবেন প্রত্যাশা রইলো।
মন্তব্যের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চরম ব্যাপারস্যাপার!
মেলার ছবিগুলো খুব ভালো লেগেছে। মেলার একটা আমেজই থাকে আলাদা। সেটা যে কেউ বুঝতে পারে, অনুভব করতে পারে। মেলার মজা সব জায়গাতেই একই, তা সে কম্বোডিয়াতে হোক আর ঢাকায় হোক বা কোলকাতায়! মেলা মেলাই!
প্লাস

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২১

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন আরন্যক রাখাল, মেলা মেলাই। বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক নিকোলায়োভিচ গোগলের সাধাসিধে লোক থেকে :- বাপরে! মেলায় কি নেই বলো! চাকা,কাচ,আলকাতরা, তামাক, চামড়া, পেয়াজ, কত রকমের দোকান.....থলেতে যদি তোমার রুবল গোটা তিরিশেকও থাকে, তাহলেও গোটা মেলাটা কিন্ত কেনা যাবে না।
এই হলো মেলা। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আপনাকে।

২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ।

বাঙালী আবেগে হাত পা চোখ মুখ কন্ট্রোল করতে পারে না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: বাঙালী আবেগে হাত পা চোখ মুখ কন্ট্রোল করতে পারে না।
এটাই মনে হয় সত্যি দিশেহারা কিন্ত এটাকি আমাদের সমাজের জন্য মংগল বয়ে আনবে?
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্য ও সুখে দু:খে সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক
সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন
ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের
দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য
চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই
এক অনুন্নত দেশ ।


কিন্তু ঐখানের মানুষগুলো মনে হয় আমাদের চেয়ে উন্নত!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১০

জুন বলেছেন: অর্থনৈতিক ভাবে হয়তো তারা আমাদের সমকক্ষ তবে মনের দিক দিয়ে আমাদের চেয়ে অনেক উন্নত ।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিরান ।

২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শুধু কিছু ছবি দিয়ে দিলেই ছবি ব্লগ হয়ে যায় না তা দেখিয়ে দেয়ার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে আপনার ছবিব্লগ গুলো । অনেক ভাল লাগলো ওয়াটার ফেস্টিভাল জার্নি।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১২

জুন বলেছেন: আমার মতন পাতে তোলার অযোগ্য এক ব্লগারের প্রতি আপনার আস্থা দেখে কি বলবো ভেবে পাচ্ছি না কথাকথিকেথিকথন ।
ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । শুভকামনা রইলো ।

২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২২

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: আমাকে ইশারায় যা বল্লো তাতে বুঝলাম মেলা শেষ বলে সে আমাকে এক পট আট আনা, দুই পট বারো আনাতেই দেবে আপনি কি কিনেছিলেন জুন? :P

লেখার স্টাইল খুব পছন্দ হয়েছে। ছবিগুলো কোনোটার চেয়ে কোনোটা কমনা। যেমন সুন্দর দৃশ্য মনোনয়ন তেমনি আলোর খেলা।

শেষ প্যারায় একদম স্টান্ট বানিয়ে দিলেন। দিশেহারা রাজপুত্র বলেছে, বাঙালী আবেগে হাত পা চোখ মুখ কন্ট্রোল করতে পারে না। আর তাইতো ভালো মানুষেরা আমাদেরকে বিকেল পাঁচটায় ময়দান খালি করে ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরতে বলেছে।

অসাধারন আনন্দময় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় জুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

জুন বলেছেন: আমাকে ইশারায় যা বল্লো তাতে বুঝলাম মেলা শেষ বলে সে আমাকে এক পট আট আনা, দুই পট বারো আনাতেই দেবে আপনি কি কিনেছিলেন জুন?
না ভাই তাসলিমা আক্তার সত্যি বলতে কি কেনা হয়নি , কারন আপনারা কেউ সাথে নেই । আর একা একা এসব ভাজাপোড়া খেয়ে কি কোন মজা আছে বলুন :P
রাত বিরেতেও ওদের হাসি খুশী আর নিশ্চিন্ত চলাফেরা দেখলে আমাদের মেয়েদের জন্য কষ্টই হয় । অফিস টাইমে বিটিএস স্কাই ট্রেনে এত যে ছেলে মেয়ের ভীড় থাকে কিন্ত কোন অশ্লীল আচরন তো দুরের কথা ওদের ছেলেদের চোখেও কোন অন্যরকম দৃষ্টি নজরে পরে নি । কি আর করা পাচঁটায় বাসায় এসে বিভিন্ন চ্যনেলের বৈশাখি অনুষ্ঠান দেখতে হবে । এত শত চ্যনেলের কি হবে আমরা যদি পিক আওয়ারে বাইরে থাকি B-)
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে :)

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব সময় সব মেলাই আমার প্রিয় অনেক অনেক সুন্দর আপু
খালি পোকা দেখে ডরাইছি ।
শুভ কামনা :)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

জুন বলেছেন: ছোটবেলায় মেলায় যেতাম বাবার হাত ধরে । কত মাটির হাড়িকুড়ি আর চিনির মঠ , মুড়ি মুড়কি , বাঁশের বাঁশি । আফসোস হয় আমাদের ছেলে মেয়েদের জন্য । ঘরে বসে শুধু গ্যজেট ঘেটেই গেল মনিরা ।
পোকা ভাজা দেখে এখন আর ডরাই না । প্রথম ভয় পেয়েছিলাম চীনের বেইজিং বেড়াতে গিয়ে ।
এই দেখো বেইজিং এর ট্যুরিষ্ট এলাকা ওয়াংফুজিং এর বিখ্যাত স্ট্রিট ফুড এর দোকান :P

২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮

মুসাফির নামা বলেছেন: বিশাল পোস্ট।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

জুন বলেছেন: বিশাল পোস্ট এর জন্য আন্তরিক দুঃখিত মুসাফির নামা :(

২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



বাঙলার বর্ষ বরণের সার্বজনীন উৎসব চিত্রের পাশাপাশি অনেক দূরের একটি দেশের সচিত্র বর্ষ বরণের কথা তুলে ধরে আমাদের অনেকের মনেরই গোপন হাহাকার ও লজ্জার ধুপকাঠিটি জ্বালিয়ে দিয়ে গেলেন ।
তেমন ধুপকাঠির সৌগন্ধ আর স্নিগ্ধ আমেজ যেন আমাদের অঙ্গনেও রঙিন পরশ দিয়ে যায় কোনও একদিন ..................

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস ব্যতিক্রমী মন্তব্যের মাধ্যমে বহুদিন ধরেই উৎসাহিত করে আসছেন তার জন্য কৃতজ্ঞ আমি । অত্যন্ত সাদামাটা লেখাতেও সুন্দর কিছু লিখে যেতে কখনো ভুল হয় না আপনার আর তাই আপনার জন্য রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
ভালো থাকুন আর অনেক খুশীতে থাকুন সব সময় ।

২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চমৎকার ব্যাপার স্যাপার জুনাপ্পি!! বাংলা নববর্ষের এই উৎসব চিত্রটি আপনি খুব দক্ষতায় এনেছেন। ছবিব্লগ কাম নববর্ষ পোস্টে (+) :)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: হ্যা গেম চেঞ্জার ব্যাপার স্যপার বড়ই চমৎকার । অনেক দিন পর আমার ব্লগ বাড়ীতে আপনাকে দেখে সত্যি ভীষন খুশী হয়েছি ভাই । তবে গেম চেঞ্জার আপনি আমার ক্যম্বোডিয়ার সিয়াম রেপের পানি ছিটানোর মেলাকে বাংলা নববর্ষে চেঞ্জ করে ফেললেন !! ঘটনা কি !!
যাই হোক আপনার মন্তব্যের জন্য ইয়া বিশাল এক ধন্যবাদ রইলো :)

২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই দারুন পোষ্ট ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

জুন বলেছেন: বরাবরের মতোই আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ নীলপরি সাথে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা :)

২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৬

এহসান সাবির বলেছেন: ওরা মনে হয় ভেজে খায়.....!!!

আমার তো লোভ হচ্ছে.... কড়মড় করে খাব =p~

হাঃ হাঃ হাঃ

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: হ্যা এক্কেবারে মচমচে করে ভাজা এহসান সাবির :)
এসব দেশগুলোতে এমনকি পাশের দেশ মায়ানমার গেলেও দেখবেন বস্তায় করে বিক্রি হচ্ছে ।
অবশ্যই ট্রাই করবেন কিন্ত :P

৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৮

শরনার্থী বলেছেন: দেকসেন জুনাপু আপনে আগের থিক্কা কত্ত ভাল লেখা লিকতাসেন!
যাউক গা অগ্নি সারথির লাইজ্ঞা প্রচারনায় নামসি।

আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23

অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।

ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

জুন বলেছেন: দেকসেন জুনাপু আপনে আগের থিক্কা কত্ত ভাল লেখা লিকতাসেন!
সত্যি আমি নিজেই আমার এই উন্নতিতে মুগ্ধ শরনার্থী । আপনার কথায় আমার লেখালেখিতে এই বিশাল পরিবর্তনের জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই ভাই । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
জী ভোট দিয়েছি অগ্নি সারথিকে ।

৩১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমাদের মেলা এতো সুশৃংখল আর সাজানো-গোছানো না হলেও আনন্দের পরিমানে বিন্দুমাত্রও কম নেই বলে মনে হয়।।
আর নৌকাবাইচের কথায় মনে পড়ে গেল বিখ্যাত ভাঙ্গাভিটার বাইচ।। বুড়িগঙ্গাতেও হতো।। সেই পিচ্চিবেলায় কত উৎসাহ আর উদ্দীপনাই না ছিল এইসব মেলা আর বাইচকে ঘিরে।।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

জুন বলেছেন: ভাই সচেতনহ্যাপী আমি শুধু বাইরের দেশের একটি সাধারন মেলাকে তুলে ধরতে চেয়েছি । তারাই বা কোথায় অত সুশৃংখল ? কিন্ত উপভোগ করছে নিশ্চিন্ত আর নিরাপদে ।
সব সময় সাথে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । সুস্থ থাকুন , ভালো থাকুন , আরএটাই বর্তমানে আমাদের জন্য একমাত্র চাওয়া ।

৩২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৩

কালনী নদী বলেছেন: শরনার্থী আর আমি কিন্তু জুন আপুর মাল্টি লিঙ্ক!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

জুন বলেছেন: তাই নাকি ! মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কালনী নদী ।

৩৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৩

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: মেলা মানেই আনন্দ।শখের বশে এটা কেনা সেটা কেনা। ছোট বেলায় মেলায় যাওয়ার প্রস্তুতিটা চলতো মেলা শুরুর দুই তিন মাস আগ থেকেই।এ বাহানা ও বাহানা করে মামা, চাচ্চু,খালামণি বা ফুফুর মত আপনজনদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে মেলার জন্য মাটির ব্যাংকে জমা করার মধ্য দিয়ে।।আমাদের গামাঞ্চলে বর্ষাকালে হিন্দুদের পূজা উপলক্ষে যখন মেলা হত তখন মেলার প্রধান আকর্ষণ ছিল নৌকা বাইচ। আনন্দের পাশাপাশি একটা ভীতি ও কাজ করতো সেই নোকাবাইচে।কারণ, মাঝে মাঝে দুই পক্ষের মধ্যে কাইজা(ডাল সড়কি দিয়ে মারামারি) বেধে যেত।বিনা পয়সায় কম্বোডিয়া ঘুরিয়ে আনার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১০

জুন বলেছেন: আপনি যথার্থই মেলার একটি সঠিক চিত্র একেছেন হাফিজ বিন শামস। মাটির ব্যংকে টাকা জমানো থেকে যার যাত্রা শুরু হতো। যেদিন শেষ হতো তখন সেই ভাংগা মেলায় দাঁড়িয়ে কি যে কষ্ট হতো বলার নয়।
পারিবারিক ব্যস্ততার জন্য মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল তার জন্য অত্যন্ত দু:খিত।
পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা। সাথে থাকবেন আগামীতেও।

৩৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

সোহানী বলেছেন: হাহাহা ....... বেচারা এতো শস্তায় পোকা দিতে চাইলো আর আপনি কোন সাহসে না বললেন !!!!!!!!!!

অসাধারন পোস্ট বরাবরের মতোই......++++++++++++ ওওওও আমার চায়না টাউনে তোলা গত মাসের ছবিটা তাহলে শেয়ার করি.... কত ধরনের পোকা পাওয়া যায় তার প্রকার দেখছিলাম চায়না টাউন ঘুরে......

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৫

জুন বলেছেন: যাহ বড্ড ভুল হয়ে গেল দেখছি,, সোহানীর জন্য এক কৌটা নিয়ে আসা উচিৎ ছিল আমার। মাত্র আট আনাই তো দাম :P
উপরে মনিরা সুলতানার মন্তব্যে একটি ছবি দিয়েছি খোদ চীনের বেইজিং এর, দেখেন পোকার কত বাহার B-)
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে মনে রাখার জন্য। শুভকামনা রইলো সব সময়ের জন্য।

৩৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১০

সায়ান তানভি বলেছেন: উপভোগ্য লেখা ,ছবিগুলোও দারুন ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সায়ান তানভি। বেশ অনেকদিন হলো আপনার ব্লগে যাওয়া হয় না। কত ঝামেলার মাঝে যে এখানে আসি :(

৩৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: বিদেশি মেলা হলেও ছবিগলো ও তাদের বর্ণনা অসাধারণ। খুব ভাল লাগল। তবে কোন বাংলাদেশের মেলা হলে আরো বেশী খুশি হতাম। অনেক ধন্যবাদ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে হাসান জাকির ৭১৭১। পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আগামীতে চেষ্টা করবো দেশি মেলার ছবি দিতে। আসলে মেলার সেই আদিরূপ এখন হারিয়ে গেছে। ধানমন্ডি মাঠের মেলা আর কলাবাগান মাঠের মেলায় সেই হারানো শৈশব কে আর খুজে পাই না। তাই সেটা নিয়ে লেখার জন্য মন টানে না।
শুভকামনা জানবেন।

৩৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

ফয়সাল রকি বলেছেন: আপনার ব্লগে আগেও এসেছি জুন আপু। সামুতে আমি খুবই অনিয়মিত... লেখালেখিও খুব বেশি একটা করি না। শুধু পড়ি। বেশিরভাগ সময়ই লগিন না করে পড়তাম এবং মন্তব্য করতাম না। তবে আপনার লেখায় অনেক কাল আগে কিছু মন্তব্য করেছিলাম বলে মনে পড়ে, আবার ভুলও মনে হতে পারে :| যাই হোক ভাল থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: হতেও পারে ফয়সাল রকি এই যে আপনি আগেও এসেছেন। তবে আমার স্মৃতিশক্তি ইদানীং আমার সাথে ভীষন প্রতারণা করছে। তাই তো নিজের ঘুর ঘুর গুলো লিখে রাখতে চাই ডায়েরীর মত করে।
হয়তো আর কিছুদিন পর আমিও পাঠক হবো আপনার মত। অনেক অনেক ভালো থাকুন ভাই আর নিয়মিত পাঠক থাকুন আমার ব্লগে প্রকাশ অযোগ্য লেখার :)

৩৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

শরনার্থী বলেছেন: জুনাপু আমি কিন্তু সত্যি সত্যি আপনের থিক্কা চমৎকার একটা গল্পের আশায় আগের মন্তব্যডা করেছিলাম। ক্ষমা করবেন কিন্তু। তারপর আপনে একটা হাহাকার মার্কা গল্প লিখেছিলেন ভ্রমন কিচ্ছা থেকে বেড়িয়ে। বুঝিয়ে দিয়েছিলেন আপনি ও কম না।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

জুন বলেছেন: সবাই কি আর গল্প কবিতা লিখতে পারে ভাই আপনিও বলুন? এই যে সামুতে প্রতিদিন এত গল্প কবিতা প্রকাশ হয় তার কোনটার নখের যোগ্যও তো আমার লেখা নয়। তাতে অনেকে চায় আমি যেন আর না লিখি। সংসার ছাড়াও অন্যত্র নানা রকম প্রতিকূল অবস্থায় দাড় ঠেলে এগুচ্ছি আমার হাবিজাবি লেখালেখি নিয়ে। পারলে একটু উতসাহিত করুন ভাই শরনার্থী :)
আমার অন্তর থেকে অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য

৩৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চমৎকার লেগেছে পোস্ট । সমস্যা হলো, মেলায় যেতে মন চাচ্ছে!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা অনিকেত আর স্বাগতম জানাই আমার ব্লগে।
এখন তো চারিদিকে বৈশাখী মেলার শুরু ঘুরে আসুন জলদি :)
বৈশাখের শুভেচ্ছা জানবেন।

৪০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬

বেলের শরবত বলেছেন: ভগ্নিসারথি নামে এক মহাকাঙাল আছে এই ব্লগে। কেমনে জানি জায়গা পাইছে বুবস.কমে সেরা ব্লগে। বাস, দুনিয়াটা ভাইঙা পরছে ফকিন্নিটার মাথায়, বুটের জন্য এমনে কাঙালিপনা কোথাও দেখি নাই্ জাতীয় ইলেকশন বাদে। মাল্টি খুইল্ল্যা সেইটা দিয়াও জায়গায় জায়গায় ল্যাদাইতে ল্যাদাইতে ভরায়া ফালাইতাছে বুটের জন্য। পাত্তা না পায়া এখন শুরু করছে জার্মানপ্রবাসের নামে কুৎসা গাওয়া।

হালা ফকিন্নি।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: এই গরমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে বেলের শরবৎ

৪১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৬

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ছবি এবং লেখায় অসাধারণ পোস্ট।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: আমি মনে মনে ভাবি কবে আপনার মত একটি কবিতা রচনা করতে পারবো উলটা দুরবীন :)
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো।

৪২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বখাটে ছেলের ভিড়ে ললনাদের রেহাই নেই ।

পোস্ট চমৎকার লেগেছে!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২১

জুন বলেছেন: আমাদের দেশের পুর্ব দিকের অনেক অনুন্নত দেশেও কিন্ত এমন অবস্থা না। এটা মনে হয় আমাদের উপমহাদেশের একটা কালচার। নারী অবমাননা, ধর্ষণ এগুলোকে এক মহান শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে সাধু। আর পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে :)

৪৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২০

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: পোষ্ট পড়ে খুব ভাল লেগেছে।(পোকা বাদে। ইয়াক!)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ভালোলাগা রাজশ্রী :)
ওরা কিন্ত খুব মজা করে খায় আমরা যেমন ছোলা ভাজা, সীমের বীচি ভাজা খাই।

৪৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৭

কালনী নদী বলেছেন: দেখ আপু তোমার মাল্টি নিক নিয়া কি অশান্তিটাই হচ্ছে! নোটিশ বোর্ডে একবার ডু মেরে এস।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

জুন বলেছেন: কোথায় নোটিশ বোর্ড কালনী নদী? আমি তো কিছুই দেখতে পাচ্ছি না :(

৪৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




এই প্রশ্নের উত্তর অবশ্য আমার জানা নাই।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

জুন বলেছেন: তাহলে কি হবে কান্ডারি :|
আবার আসার জন্য অনেকগুলা ধইন্যাপাতা :)

৪৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: না জুন আপু মানতে পারলাম না... প্রকাশ অযোগ্য লেখার ব্যাপারটা।
গতরাতে আপনার ব্লগের পুরান পুরান লেখাগুলো পড়লাম, এক্কেবারে প্রথমদিকের লেখাগুলো (অবশ্যই লগিন না করে)... খুঁজলাম নিজের কোনো মন্তব্য আছে কি না, নেই... পেলাম না... মন্তব্য করা হয়নি একটাও। তবে আপনার ব্লগে এবারই যে প্রথম ভ্রমন না এটা নিশ্চিত!
ভাল থাকবেন। আর আমার অনিয়মিত ব্লগটা একটু ঘুরে আসবেন মাঝে সাঝে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

জুন বলেছেন: না জুন আপু মানতে পারলাম না... প্রকাশ অযোগ্য লেখার ব্যাপারটা। হা হা হা আচ্ছা বাদ দেন এই বিতর্ক।
হয়তো আপনি আমার ব্লগের একজন পাঠকই ছিলেন। কোন ব্যাপার না।
ঘুরে এসেছি আর অসাধারন এক ভুতের গল্পে মন্তব্য করে এসেছি। অনেক অনেক ভালো লেখা আপনার :)

৪৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ ।

চমৎকার ছবির সাথে বর্ননা পড়ে মনে হলো আমিও মেলায় ঘুরে এলাম। শেষের বক্তব্যটাও মন্দ নয়। ধন্যবাদ আপনাকে। সামনে আরো ভাল কিছুর আশায় রইলাম।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০১

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। প্রশ্নটা আমাকে সব সময় কুড়ে কুড়ে খায়। এমন কেন আমরা!

৪৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

চাচামিঞা বলেছেন: অসম্ভব ভালও লাগার মতো একটি মেইল। আপনি কিন্তু ছবিতুলার ফাকে ফাকে ভিডিও ও করতে পারেন, ইউটিউবে দিলে মানুষ দেখতে পারতো:)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

জুন বলেছেন: বহু দিন বহু মাস পর চাচামিয়াকে আমার ব্লগে দেখে খুব ভালো লাগলো। আমার পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভিডিও করি তবে ব্লগে শেয়ার দেই না। ইউ টিউবেও দেয়ার ভাবনা চিন্তা করা যায়।

৪৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।

৫০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সুন্দর ছবিসহ একটা অসাধারণ সুন্দর পোস্ট। দারুন উপভোগ করলুম। পড়তে দেরী হল অবশ্য। শুভেচ্ছা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে অনেক খুশী হোলাম ঢাকাবাসী। আমি ভেবেছি আপনি হয়তো আমাকে ভুলেই গিয়েছেন :)
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

৫১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এতো পুরাই আমাগো দেশের মতো মেলা

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৭

জুন বলেছেন: তাতো হবেই উদাসী, কারন ওদের মূল ভাষা, সাংস্কৃতি সবই তো এ উপমহাদেশ থেকেই যাওয়া।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৫২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

সুলেমানের বাপ বলেছেন: গতবছর মেলায় আমার পকেটমার হয়েসিল। আর যাব না

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সুলেমানের বাপ। আপনার দুর্দশার কথা শুনে খুবই দু:খিত হোলাম

৫৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: এখানে উল্লেখ্য যে এদিন থেকেই নমপেনের বিখ্যাত নদী তোনলে -সাপ এর পানি পুরো উল্টো দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। -- বাহ, আশ্চর্যের ব্যাপার তো!
আসার সময় দেখি সেটা আমাদের হোটেল থেকে এতটাই কাছে যে এর পাশেই আমরা রাতে খেতে আসতাম । -- এটাও আশ্চর্যজনক। সব দেশেই একই প্রবণতা!
সুকুমার রায়ের কবিতার উদ্ধৃতিটা চরম হয়েছে।
সবুজ ঘাসে সতরঞ্জি বিছিয়ে খেতে বসেছে দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষ পরিবারের লোকজন নিয়ে -- খুব ভালো লেগেছে ছবি আর প্রথা, দুটোই।
এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ । -- তাই তো! তাড়না কে আবদ্ধ রাখলে বুঝি এ প্রবণতাটা বেড়ে যায়।
বেশ উপভোগ করলাম আপনার সাথে মেলা ভ্রমণ। ধন্যবাদ, জুন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

জুন বলেছেন: মন্তব্যটি পড়লেই বোঝা যায় কতখানি মনযোগী পাঠক আপনি। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই তার জন্য।
তোনলে -সাপ নদীর উতপত্তি যে লেক তার পানি ঐ সময় অনেক নীচে নেমে যায়। তখন বিপুল জল নিয়ে প্রবাহিত বিখ্যাত মেকং থেকে পানি নিয়ে তোনলে -সাপ নদী দিয়ে তার উতপত্তি সেই লেকের দিকে পুরো ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে বইতে শুরু করে।
জী ওইখানেই ২/৩ টা সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরা ছিল যাতে রাতের বেলা রোটি, ভাজি আর তড়কা ডাল খেতে যেতাম।
ওদের এই ঘরোয়া পিকনিক না খুব ভালোলেগেছিল। নমপেনে এত শত মানুষ বসে খেত কিন্ত কোন হৈ চৈ চেঁচামেচি কিচ্ছু না। খুবই ভদ্র জাতি। আমাদের নিকটতম বৃহৎ প্রতিবেশী দেশের মত নয়। তাদের চেঁচামেচিতে এক কথায় বলা যায় শব্দ দুষন।
না আমি ওইদিকের অনেক দেশেই খুব গভীর ভাবে দেখেছি, কিন্ত কোন অশালীন দৃশ্য আমার চোখে পড়ে নি।
আপনার প্রাসঙ্গিক মন্তব্যটি আমিও উপভোগ করলাম খায়রুল হাসান। আর আপনার বন্ধুর মৃত্যুর কথা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। আল্লাহতালা ওনাকে বেহেশত নসীব করুন।

৫৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২০

ডি মুন বলেছেন: কাঁঠালের এমন বিক্রি আগে কোথাও দেখিনি। বাঙালিরা এইরকম করে বিক্রি কাঁঠাল জীবনেও কিনবে না :) তাদের আস্ত কাঁঠালই চাই।

যাহোক, নতুন নতুন সব পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসে থাকা দোকানিদের দেখে আনন্দ পেলাম। মেলায় কেনাকাটার চেয়ে হেঁটে হেঁটে বিভিন্ন জিনিস দেখতেই ভালো লাগে বেশি।

ভালো থাকুন জুনাপি

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: ওরা গ্লাভস পরে অতি ধারালো দা দিয়ে কাঠাল কেটে এই ভাবে সুন্দর বক্সে পরিবেশন করে। আমার খুব ভালোলাগে এটা। বাসায় এনে শুধু বক্সটা বিনে ফেলা। খাবার জন্য একটা কাঠিও দিয়ে দেয়।
পন্যের পসরা এমনকি পোকাগুলোও সাজিয়ে গুজিয়ে পরিবেশন করছিল।
যাই হোক আমার পোষ্টটি দেখা বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডি মুন। আর এমন ভাবেই সাথে থাকুন নতুন নতুন লেখা নিয়ে আগামীতেও :)

৫৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: পোষ্টে মুগ্ধ ভাল লাগা ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা এডোয়ার্ড মায়া।
নব বর্ষের শুভেচ্ছা।

৫৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০০

ফারিহা নোভা বলেছেন: উরি বাবা আপনার ব্লগে আসলে হিমশিম খেতে হয় আপু :(

অসাধারণ অসাধারণ

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: হিমশিম ফারিহা নোভা :-*
আমার এই দীন হীন লেখায় এত বড় কম্পলিমেন্ট! অনেক অনেক খুশি হোলাম :)

৫৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জুন আপু, অনেক অজানা ভ্রমণের গল্প আপনার ব্লগে এসে পড়েছি। সেদিন স্ত্রীকে আপনার ভ্রমন ব্লগ দেখিয়েছি। আপনার ব্লগের কল্যানেই বৈশাখের এই তীব্র দুপুরে আমাকে বের হতে হয় নি। :P B-)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০১

জুন বলেছেন: একদিকে খারাপ লাগছে নতুন ভাবীর সাথে বৈশাখের অনুষ্ঠান মিস করাটা আবার মনটা খুশীতে ভরে উঠছে কি কারনে যাওয়া হয়নি জেনে।
কি বলে যে ধন্যবাদ জানাবো ভেবে পাচ্ছি না কাল্পনিক । শুধু দুজনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা :)

৫৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

রাবার বলেছেন: শীরোনাম পালটায় দিছেন মনে হয় আপা? যাক ভালোলাগলো বিদেশের গ্রামীন টাইপ মেলা। +++++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৪

জুন বলেছেন: জী আমার এক প্রিয়জনের অনুরোধে শিরোনাম টি পালটে দিলাম রাবার। তবে ভেতরের সব কিছুই আগের মতই আছে। ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। সাথে থাকুন আগামীতেও।

৫৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু, দেরিতে মন্তব্যের জন্যকি লেটফি দেওয়া লাগবে? B-)

যাউকগা, পোস্টের শিরোণাম দেখে ভিতরে তালপাতার বাঁশি খোঁজ করলাম, কিন্তু পাইলাম না তো? তবে মেলার ছবিপোস্ট হিসাবে শিরোণামটা খুবই সুন্দর হয়েছে!

পোস্টে পোকার ছবি দেখে একটা কথা মনে হলো, গত কয়েকদিন আগে 'ডিসকভারি' চ্যানেলে একটা প্রোগ্রাম দেখছিলাম, যেখানে বলা হচ্ছিল যে ২০৫০ সাল থেকে নাকি পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ বিভিন্ন পোকা মাকড়কে পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করবে। আর তার মধ্যে অন্যতম সুস্বাদু খাদ্য হলো শুয়ো পোকা ভর্তা! :((

চমৎকার পোস্টে অনেক অনেক ভাল লাগা আপু! শুভ কামনা জানবেন!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৩

জুন বলেছেন: লেট ফি তেমন দামী কিছু চাইনা পরে যদি কিছু লিখি তখন সাথে থেকে এমন মন্তব্য করে অনুপ্রানিত কোরো সাহসী। আমার অনেক প্রিয় একজনের কথায় শিরোনামটা পালটে দিলাম। ঠিক এমনি করেই জীবনের একটি নির্দিষ্ট সময়কে যদি পালটে দিতে পারতাম। আফসোস থেকে গেল শুধু। যাক এসব কথা।
হ্যা আর কিছুদিন পরে কেন এখনি অনেক দেশের লোকজন পোকা খেয়ে উজাড় করে দিচ্ছে। চীনে আমি যতটুকু ভ্রমন করেছি, ধরো তিন চার হাজার কিমি। এই এত খানি জায়গায় আমি পোকা মাকড় তো দুরের কথা রাস্তা ঘাটে একটা বিড়াল কুকুর এমন কি একটা পাখিও দেখি নি। সেই দিনের আর বাকি নেই বেশি।
তোমার জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভকামনা। ভালো থেকো। আর আন্তরিক এই মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৬০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৯

মির্জা বাড়ির মেজো বউ বলেছেন: আল্লাহ, এ তো পুরো বাংলাদেশের মেলার মতই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৫

জুন বলেছেন: জী আপনি ঠিকই ধরতে পেরেছেন। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল আপু। :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৩

জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই বাংলা নব বর্ষের শুভেচ্ছা এহসান সাবির । বেটার লেট দেন নেভার :)

৬২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

দীপান্বিতা বলেছেন: কি দারুন!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৪

জুন বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগছে দীপান্বিতা । পুরনো মানুষগুলো একে একে সব হারিয়ে যাচ্ছে কোথায় যেন ।
শুভকামনা রইলো নতুন বাংলা বছরে :)

৬৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: এবারের পহেলা বৈশাখে মেলা থেকে আমি একটা ছোট্ট গামছা কিনেছিলাম। সারাদিন সেইটা শুধু মাথায় বেঁধে সব জায়গাতেই ঘুরে বেড়িয়েছি। এছাড়া আর কিছু না কিনলেও এবারের মেলাতে প্রচুর পরিমাণে আনন্দ করেছি আপু!

আপনার বৈদেশি মেলার পোস্টটা দুরুন। আর ছবিগুলোও অসাধারণ, শুধুমাত্র পোকার ছবিগুলো ছাড়া! কারণ আই হেট পোকা-মাকড়! /:)

একটা সম্পূরক প্রশ্নঃ- "আপু তাল পাতা দিয়ে বাঁশি তৈরি করতে পারেন? আমি কিন্তু পারি! তালপাতার বাঁশি বাঁজাইতে হেব্বি ইন্টারেস্টিং!"

চমৎকার পোস্টে প্লাস সহ নববর্ষের শুভেচ্ছা!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৭

জুন বলেছেন: এবারের মেলাতে প্রচুর পরিমাণে আনন্দ করেছি আপু! এটা জেনে অনেক ভালোলাগলো রয়েল বেঙ্গল । আমাদের মন থেকে আজ আনন্দ হারিয়ে যেতে বসেছে সেখানে মাথায় গামছা বেধে আনন্দ করা তো অনেক বিশাল ব্যপার ।
আমি ওখানে বিভিন্ন জায়গায় শিল্পীদের বাশি বাজাতে দেখেছি তবে বাঁশের বাশি । তালপাতার নয় ।
আপনার জন্যও রইলো নব বর্ষের আন্তরিক শুভকামনা । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৬৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ১২:০১

রাঙা মীয়া বলেছেন: পোকা ভাজি টেস্ট করতে পারতেন কিন্তুক :-B আমাদের মেলা থেকে ঘুরিয়ে আনার জন্য থ্যাংকু !:#P

''এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ ।'' আফসোস :(

০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

জুন বলেছেন: হু পোকা ভাজা অনেক শহরে অনেক বার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে, খাওয়া হয়নি এই যা :(
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাঙা মীয়া।
ওরা আমাদের মতই উন্নত দেশ :) তারপরো অনেক দিক দিয়েই আমাদের চেয়ে উন্নত

৬৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

রাঙা মীয়া বলেছেন: নেপাল আর কলকাতা দিল্লী ঘোরা হয়েছে। ভারতের কথা বলবো না কিন্তু নেপালীরা আমাদের চেয়ে অনুন্নত হলেও সহিংসতা আর নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে অনেক এগিয়ে :`>

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১০

জুন বলেছেন: সার্ভার ও নোটিফিকেশন জনিত সমস্যার কারনে আপনার মন্তব্যটি অদেখাই ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ রাংগা মীয়া। তবে আপনার দ্বিতীয় লাইনটা বুঝতে পারি নি দু:খিত :(

৬৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: বাংলার সাথে যে রুপ মিল তাতে এ যেন একই সুতোর বুনটে আরেক খাদিম!


সত্যি ওদের আলাদা মনেই হচ্ছে না!
মনে হচ্ছে আমাদেরই কেউ!!

অনেক ভাল লাগা জুন আপু।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

জুন বলেছেন: পুরনো একটি পোষ্ট দেখা ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা। হ্যা ওরা আমাদের মতই। তবে অনেক সহজ সরল আন্তরিক। খাবারে ভেজাল মেশানো, ছিনতাই এসব কথা শুনলে ওরা বিস্মিত হয়। ভালোলাগার কথা জেনে ভালোলাগলো।

৬৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এই যে এত এত ছেলে মেয়েরা রাত করে এক সাথে ঘুরছে, ফিরছে, পথ চলছে কৈ কোন ছেলেদের তো দেখলাম না মেয়েদের দেখে টিজ করছে বা কোন অশালীন দৃশ্য চোখে পড়লো না । ওরাওতো আমাদের মতই এক অনুন্নত দেশ ।

ওদের মানসিকতা আমাদের চেয়ে উন্নত, তাই হয়ত . . . :(

২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন আমি তুমি।
অনেকদিন পর আপনার মত পুরনো ব্লগারকে ব্লগে দেখে অনেক ভালোলাগলো :)
আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৬৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপু অাপনি থাইল্যান্ডে কি করেন?

দেখি, বিদেশের কাহীনি বেশি শেয়ার করেন।

পোষ্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৬

জুন বলেছেন: ব্লগে আমার নিক নামই তো ইবনে বতুতা । ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি । যা দু চার পয়সা জমাই তাই নিয়ে বের হয়ে পরি । আর কোন শখ নেই যেমনটা থাকে মেয়েদের । যেমন চুড়ি গয়না শাড়ি বাড়ি এমন সব :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৬৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাপনি এক অন্যধরনের মানুষ দেখছি।

শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

জুন বলেছেন: হ্যা একটু ব্যাতিক্রমী বৈকি :)
আপনার জন্যও রইলো অজস্র শুভকামনা সামিউল ইসলাম বাবু । ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন আমার সকল লেখায় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.