নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রূপালী হ্রদের তীরে অপরূপ দ্রাক্ষাকুঞ্জে ঘুরে আসা একবেলা ( ছবি ব্লগ)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৯


সিলভার লেকে আপনাকে স্বাগতম

গালফ অভ থাইল্যান্ডের কোল ঘেষে গড়ে ওঠা নগরী পাতায়া। সমুদ্র পারের আলো ঝলমলে এই নগরীটি সারা বছর জুড়েই লক্ষ লক্ষ পর্যটকের পদভারে মুখরিত থাকে। তবে তাদের বেশিরভাগেরই লক্ষ্য থাকে সেখানকার বিনোদন কেন্দ্রগুলো সেই সাথে অদুরের প্রবাল দ্বীপ। অবশ্য প্রথম বার আমরাও গিয়েছিলাম সেই অনিন্দ্য সুন্দর প্রবালের দ্বীপে। কিন্ত এবার সেই নীল সায়র পাড়ি দিয়ে ঝিনুক খুজতে যাইনি, গিয়েছিলাম জনপ্রিয় এক দ্রাক্ষাকুঞ্জ ভ্রমনে নাম তার সিলভার লেক। যা নির্মিত হয়েছে ইতালীয় স্থাপত্যের অনুকরনে। সেই ঘুরে আসা রূপালী হ্রদের কিছু ছবি নিয়েই আজ আমার ছবি ব্লগ যা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।



সড়কের পাশেই প্রধান প্রবেশ পথ দিয়ে ঢুকে এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে, দূরে দেখা যাচ্ছে সারি সারি সবুজ লতানো তাবু


কাছে আসতেই দেখি সেগুলো বসার জায়গা, পাশেই গাড়ী পার্কিং


গাড়ী থেকে নেমে আরেকটু এগুতেই ছোট্ট গেট। সেটা পেরুতেই দেখলাম বা দিকে ছোট ছোট টবে সাজানো বিভিন্ন সব্জী ও নানা জাতের কাঁচামরিচ গাছ বিক্রীর জন্য সাজিয়ে রাখা। প্রতিটি টব ৫০ বাথ

হলদে রঙ চওড়া তোরনটি পার হয়ে হাজির হোলাম এক চারকোনা চত্বরে যার মাঝখানে ইতালীয় ভাস্কর্য্যের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী এক ফোয়ারা।

এর একদিকে টিকিট ঘর যেখান থেকে মাথা পিছু ২৫০ বাথের টিকিট বিক্রী করছে। এই টিকিটেই তাদের পরিচালিত ট্রাম ৩০ থেকে ৪০ মিনিটে আপনাকে পুরো চত্বরটি ঘুরিয়ে আনবে। আরেকদিকে দোকান যেখানে লাইনে দাঁড়ানো ক্রেতাদের কাছে বিক্রী হচ্ছে সেখানে উৎপাদিত অত্যন্ত উচ্চমানের আঙ্গুর রস, আঙ্গুর দিয়ে তৈরী কুকিজ, তাজা ও শুকনো আঙ্গুর এবং অবশ্যই সেখানে উৎপাদিত ওয়াইন।


নীচে দেখা যাচ্ছে ট্রাম দাঁড়িয়ে আছে, সেটাতে চড়েই আমাদের যেতে হবে ঘুরে দেখার জন্য।


সেদিন দুপুরের পর থেকেই মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, ফলে সেদেশের কুখ্যাত খরতাপ আমাদের আনন্দময় ভ্রমনকে দুর্বিষহ করে তোলেনি। অদুরে বুদ্ধের ছবি আকা টিলা সামনে আঙ্গুরের বাগান, শুরু হলো আমাদের পথ চলা


২০০২ সনে মিষ্টার সুরাছাই ও তার স্ত্রী মিলে সবুজ বুদ্ধ পাহাড় আর রূপালী হ্রদের কোল ঘেষে গড়ে তোলেন অপুর্ব দৃষ্টি নন্দন এই আঙ্গুর বাগান ও ওয়াইন তৈরীর কারখানা


যেতে যেতে চলন্ত ট্রাম থেকে সব্জী মাচার ছবি তুললাম, একটু ঝাপসা লাগছে মনে হচ্ছে


মাচায় ঝুলে আছে দীর্ঘকায় চিচিংগা, ঝিঙ্গা, করল্লা আর লাউকেই চিনলাম


ইতালীয় ডিজাইনে উইন্ড মিল


উইন্ড মিল এর সামনে বাগান


আরেকটু সামনে যেতেই চোখে পড়লো সারি সারি গ্রীন হাউস। ট্রাম থেমে গেলো দশ মিনিটের জন্য। গ্রীন হাউসের ভেতরে ঢুকতেই নজরে এলো থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা সবুজ আঙ্গুর।দূর থেকে দেখে মনে হলো সেগুলো তখনো পরিপক্ক হয়নি।


কাছে এগিয়ে গেলাম, নাহ এখনো কাঁচা, চুরি করে খাওয়া যাবে না, একেই বলে আঙ্গুর ফল টক ;)


এগুলো পেকেই কি অমন গাঢ় গোলাপী টুসটুসে আঙ্গুর হবে কি যা আমরা টিকিট ঘরের পাশের দোকান থেকে কিনে খেলাম !!



হাতের বা দিকে এই ছোট্ট জলাশয়টি রেখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি গোল্ডেন বুদ্ধার স্বর্নালী ছবি আকা পাহাড়ের দিকে এক ছোট বাগানে।

ফুলেল সাইকেল


ছোট একটি জলাশয়ের পাশে বাগান


হাতের বায়ে পাহাড় যার দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে মেঘের দল


আমরা বাগান ছেড়ে এ পথ দিয়ে চলেছি অজানা গন্তব্যে


বিস্তৃত সবুজ ঘাসের কার্পেটে লাল ফুলের মেলা


আস্তে আস্তে থেমে গেলো ট্রাম আর আমরা নেমে আসলাম সেই অপরূপ সৌন্দর্য্যময় এক ভুবনে। বিরাট করে শ্বাস নিয়ে ঢুকে পড়লাম দ্রাক্ষা সুধা তৈরীর কারখানায়

সব শেষে তারা দর্শকদের হাতে তুলে দিচ্ছে কমপ্লিমেন্টারী হিসেবে তাদের উৎপাদিত বহু মুল্যবান লাল ও সাদা ওয়াইনের গ্লাস।
এই আঙ্গুর রসে মজেই কি পার্সী সুফি কবি ওমর খৈয়াম লিখেছিলেনঃ-

দ্রাক্ষা-মধু নয় কি বধু সৃষ্টি বিধাতার
নিন্দা করে আঙ্গুর রসের স্পর্ধা এত কার
?

যেহেতু এই ব্যপারে খৈয়ামের মত আগ্রহী নই তাই বাইরের ছবি তুলতেই ব্যস্ত ছিলাম আমরা। ফলে সেখানকার ভেতরের ছবি তুলতে পারিনি। মনে হলো অসম্ভব সুন্দর সেই দৃশ্য রেখে পানশালার অন্ধকারে বসে থাকাও অপরাধ।


সেই ভবনের সামনে অনেকগুলো তোরন। আর এমনি এক তোরনের দুপাশে দুই রোমান সৈন্যের ভাস্কর্য্য। যেন তাদের সুরার দেবতা ব্যকাসের বাসগৃহ পাহারা দিচ্ছে


দোতালার অলিন্দ থেকে তোলা


ইতালীয় ভাস্কর্য্যের আদলে তৈরী এই ভবনে হোটেলও রয়েছে যদি কেউ থাকতে চায়


সবুজ লতায় ছেয়ে গেছে ওয়াইন এর পিপা মজুদ করার ঘর


উপর থেকে তাকিয়ে দেখি আমাদের নিয়ে আসা ট্রামটা চলে গেছে । তারাতাড়ি ওয়াকিটকিতে জানিয়ে দিল আমরা অপেক্ষায় এখানে। এক মিনিটেই চলে আসলো বাহন



বের হয়ে আসছি দেখি এই চত্বরে অনেকেই ছবি তুলছে । আমিও সেই সুযোগে


এমনি এক থোকা আঙ্গুর খেতে খেতে দু ঘন্টার পথ পাড়ি দিয়ে ফিরে আসলাম রাতের ব্যংককে

বিদায় বলার আগে পাতায়া সৈকতে দুপুরের দুটো ছবি :)


খাবারের অপেক্ষায় থেকে থেকে সমুদ্রের বুকে পুরনো নৌকার দোল খাওয়া দেখছি


খোলা আকাশের নীচে সামুদ্রিক খাবার দিয়ে দুপুরের খানা পিনা


সব ছবি আমার মোবাইল ফোনে তোলা, শুধু লাল আঙ্গুরের থোপাটি নেট থেকে নেয়া ।

মন্তব্য ১৪০ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (১৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭

নজসু বলেছেন:





হাজির। :-B

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪২

জুন বলেছেন: হাজির হৈলেই হপে নাকি নজসু :-*
কিছু লিখতে হবে না :P

অনেক ধন্যবাদ হাজিরার জন্য :)

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৯

নজসু বলেছেন:



এটা প্রিয় হাবিব স্যারের জন্য।
কারণ উনি কমেন্টে ফার্স্ট হতে পারেন নি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

জুন বলেছেন: হায় হায় তাহলে কি হবে নজসু B:-)
তাও যে আপনি পদাতিককে আকাশে উড়িয়ে ইট রেখে গেলেন তার জন্য এক্রাশ ধন্যবাদ ;)

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহা প্রিয় আপুনি,

নজসু ভাইয়ের জন্য প্রথম দুটো কমেন্ট ছেড়ে রেখে কমেন্ট করলাম। নতুবা আমাকেও হাবিব ভাইয়ের মতো কাঁদিয়ে ছাড়বে।


অসাধারণ ছবিতে ও সুন্দর ক্যাপশনে মুগ্ধতা । পোস্টে প্লাস ++

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।


১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২

জুন বলেছেন: ভাল সিস্টেম পদাতিক চৌধুরী কিন্ত করলেন কিভাবে বুদ্ধিটা যদি একটু শেখাতেন ;)
পোষ্টটি ভালোলেগেছে জেনে ভালোলাগলো ।
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা ।

তা আপনার মরিচীকার খবর কি ? আমিতো অনেকদিন ব্লগে অনিয়মিত :(

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪২

নজসু বলেছেন:




এতো চমৎকার সব ছবি-মন ভরে গেলো।
আর ক্যাপশনগুলো তো অসাধারণ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরেকবার এসে ভালোলাগার কথাটি জানিয়ে গেলেন বলে ।
লেখার ইচ্ছে করে কিন্ত সময় বড্ড কম । তাই ছবি ব্লগ নিয়েই ঘুরে ফিরে আসি কম লিখতে হয় বলে :)
অনেক অনেক ভালো থাকবেন । শুভকামনা অনিঃশ্বেস ।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

নজসু বলেছেন:




প্রিয় হৃদয়াত্মা পদাতিক,
আমি কিন্তু আপনার কমেন্ট না দেখে, আমার কমেন্ট করেছি।
দুজনার কমেন্ট মিলে গেলো কি করে? :-B

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬

জুন বলেছেন: সেটা আমিও ভাবছি নজসু । কি অদ্ভুত কোইনসিডেন্স :)
দেখি পদাতিক চৌধুরী কি উওর দেয় !

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অসাধারন । যেতে মন চায় কিন্ত পকেটে মাল নেই আপু ঘুরার মত । |-)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫০

জুন বলেছেন: হাসু মামা আপনি এসেছেন অসাধারন বল্লেন সত্যি বলতে কি খুব ভালোলাগলো আমার । সামনে আপনার অনেকদিন পরে আছে ।আশাকরি একদিন আপনার মনের ইচ্ছে পূরন হবেই হবে :)
শুভকামনা জানবেন ।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: শুভ রাত্রি জুন আপা______


চুরি করে খাওয়া যাবেনা। থাক খেতে হবেনা। মুখে বলতেছি। কিন্তু ভিতরে______ B:-/ যদিও আমরা বন্ধুরা মিলে মৌসুম অনুযায়ী পাহাড়ে ঘুরতে যাই। আর সেখান থেকে পকেট ভর্তি না করে আসিনা। আম লিচু পেয়ারা লেবু এসবি।_____ :>

আপনার মাধ্যমেই অদেখা রইয়ে যাওয়া স্থান
দেখা হলো
জানা হলো।
সিলভার লেককে। খুব সুন্দর লাগলো আপনার ছবিগুলো। সাথে ক্যাপশন।_____

আহ! ঘুরে ফিরে খাবার নিয়ে হাজির। এই হলো আপাদের চালাকি____ B-)

আমি জানি না। আমার এই ছোট্ট ছবিটার কারণে পোস্টের কিছু হবে কিনা। তবুও দিলাম। আমাদের প্রিয় কাপ্তাই লেক।


এবার তাহলে আসি । ভাল থাকবেন।______ :-0

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

জুন বলেছেন: শুভ সকাল স্রাঞ্জি স্রে :)

চুরি করে খাবার ব্যপারে আমিতো মুখেও বলছি সেই সাথে ভিতরে ভিতরেও :P

খাবার শেষ পাতে মিষ্টি খাওয়া সুন্নতের মতই পোষ্টের শেষে খাবারের ছবি দেয়া আরকি ;)

আপনার দেয়া কাপ্তাই লেকের ছবি দেখে মুগ্ধ । ছোট বেলায় আব্বার কর্মসুত্রে চিটাগাং থাকার দরুন আমরা প্রায় পুরো চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম দেখেছি । কাপ্তাই লেকতো অবশ্যই । এত সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য খুব কম দেশেই আছে।

আপনিও ভালো থাকবেন । শুভেচ্ছান্তে :)

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায়! এমন দারুন স্বপ্নটা এত তাড়াতাড়ি ভেঙ্গে গেল!!!!!!!!!

যেন এক স্বপ্নময় ভ্রমনের সংগী ছিলাম স্বপ্নের মতোই ছবির দেশে
দ্রাক্ষা রস থেক বঞ্চিত করার :P দু:খও কিছু মনে হয়নি ভ্রমন যাদুতে :)

আবার নতুন কোন ভ্রমনের আশায়
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

জুন বলেছেন: হা হা হা স্বপ্ন সপ্নই ভৃগু, সেটা দারুনই হোক আর করুনই হোক ;)

দ্রাক্ষা রস থেক বঞ্চিত করার :P দু:খও কিছু মনে হয়নি ভ্রমন যাদুতে :)
আমারতো ইচ্ছে করে সুন্দর আর বিরাট করে ভ্রমন কাহিনী লিখি । কিন্ত সময় আমায় দেয়নাতো অবসর :(

কমেন্টে ভালোলাগলো ভীষন ,ভালো থাকুন সবসময়ের জন্য :)

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ রাজীব নুর :)

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪১

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: সবগুলো ছবিই অনেক সুন্দর হয়েছে । ছবি যত উঠাবেন মন ততই ভালো থাকবে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

জুন বলেছেন: ছবি যত উঠাবেন মন ততই ভালো থাকবে।
আপনার উপদেশ শিরোধার্য্য করে নিলাম ব্লগ মাষ্টার :)

ছবিগুলো ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছান্তে ---------

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মরিচগুলো কি সাদাই থাকবে নাকি পড়ে অন্য রং ধারন করবে? সাদা মরিচ মনে হয় দেখি নাই এর আগে। আর শেষের খানাপিনার ছবিতে গোলাপী ছোট বাটিওয়ালা ডিশে কি অক্টোপাশ নাকি? :(

কমপ্লিমেন্টারী শরাব এক বোতল নিয়ে আসতেন, আমাদের কা_ভা ভাইজান তো খায় মনে হয়! ;)

আপনার পোষ্ট মানেই অপূর্ব সব ছবি আর চমৎকার বর্ণনা। :)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৬

জুন বলেছেন: প্রথমেই জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ সব সময় পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য ভুয়া মফিজ ।
এখন এক এক করে আপনার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি ।
আমার জানামতে যেই রঙের মরিচই হোক না কেন পাকলে সব লাল মরিচ হয় ।
সেখানে আরো কয়েক জাতের মরিচ ছিল নীচে ছবি দিলাম দেখেন
আর খানাপিনার ছবিতে অক্টোপাশ না, চৌবাচ্চা থেকে তক্ষুনি ধরে কেটেকুটে আস্ত ভাজা এই মাছটি ঐ রেস্টুরেন্টের সিগনেচার ডিশ।
ছবি দিচ্ছি দেখেন পুরাই মাছ ;)
কাভার এই গুন জানা থাকলে চেষ্টা কর্তাম :P

আপনার পোষ্ট মানেই অপূর্ব সব ছবি আর চমৎকার বর্ণনা। এ কথা শুনে সত্যি অনেক খুশী হয়েছি আর এ কথা জানাতে ভুলছি না যে আপনার লেখাগুলো আমার কাছে দারুন চিত্তাকর্ষক :)


গাঢ় বেগুনী জাতের মরিচ

অন্য রকম

পেকে গেলে সব মরিচ মনে হয় এমন লাল

ঐ রেস্তোরার সিগনেচার ডিশ । এখন দেখেন অক্টোপাশ নয় । এটা মাছ । তবে ক্রাব আর স্কুইড ছিল খাবারে ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপূর্ব !
অতখানি চমৎকার প্রকৃতি তে এমনি মন মাতাল হয়, দাক্ষা রস ছাড়াই।
দারুণ গোছানো ; মরিচ গুলো নিঃসন্দেহে অনেক ঝাল ! ফুলেল সাইকেল মন কেড়ে নিলো। রুপালি হৃদ রুপার চমকেই ধরা দিলো সব ছবি তে। আর শিরোনাম তো অবশ্যই মন ছোঁয়া।


ভালোলাগা আর ভালোবাসা আপু।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

জুন বলেছেন: মনিরা ভাত রাধছি , ঘর গুছাচ্ছি আর তার ফাকে ফাকে পোষ্ট লেখা ও মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি ।
অতএব অলস বলে চিনহিত কোরো না ;)
অতখানি চমৎকার প্রকৃতি তে এমনি মন মাতাল হয়, দাক্ষা রস ছাড়াই।
সত্যি পাতায়ার গ্রাম সাইডে পাহাড়ের পাশে জায়গাটি সত্যি মন মাতানোই ছিল যার জন্য আর দ্রাক্ষা রসের দরকার হয়নি ।
অনেক অনেক আপনকরা মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ।

অটঃ আমি কিন্ত পাখী প্রেমিক তোমাকেই বলেছি । আমার বারান্দায় ওরা এসে শুধু খেয়ে যায়, বাসা বাধে না :(
গাড়ী ঘোড়ার এত হৈ চৈ এ কি পাখী বাসা বাধে !!

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি প্রতিবারের মতো এবারো চমৎকার সব ছবি দিয়ে মন ভরিয়ে দিলেন।
আর ক্যাপশনগুলো তো অসাধারণ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

জুন বলেছেন: সুপ্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ,
অনেক বছর ধরেই সাথে থেকে আমার লেখালেখিতে উৎসাহ যুগিয়ে আসছেন তার জন্য কি বলে ধন্যবাদ দেবো তাই ভেবে পাচ্ছি না ।
আন্তরিক শুভকামনা আর সকল সময় পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশায় :)

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫৪

বলেছেন: অসাধারণ ছবি ও কথামালা --

লেখিকার একটা ছবি জুড়ে দিলে ভালো লাগতো।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

জুন বলেছেন: আমার খুব সাধারন একটি পোষ্ট আপনার কাছে ভালোলাগায় অত্যন্ত খুশী হোলাম ল ।

লেখিকার একটা ছবি জুড়ে দিলে ভালো লাগতো।
জানেন তো ছবি দেয়াটা কত বিপদজনক ;)
হা হা হা আসলে আমিতো ছবি তুলছিলাম কিন্ত যাদের তুলছি তারা আমারটা তুলেনি :(

দ্বিপ্রহরের শুভেচ্ছা রইলো ---------

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



অসাধারন!

ছবি ক্যাপশন দু'টোতেই মুগ্ধতা!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ নতুন নকিব ।
শুভেচ্ছান্তে

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩১

ইসিয়াক বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর।ভালো লেগেছে

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অজস্র ভালোলাগা ইসিয়াক ।
শুভকামনা নিরন্তর -----

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক দিন পর জুনাপির দারুণ একটা পোস্ট পেলাম, সত্যি ছবি ও ক্যাপশন দুটোই মনোরম।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

জুন বলেছেন: তারেক_মাহমুদ আমারতো মনে হয় ভীষন সাদামাটা ফাকিবাজি একটি পোষ্ট :)
যাই হোক তারপর ও কেউ ভালো বললে ভীষন ভালোলাগে ।
অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
শুভেচ্ছান্তে =

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২১

হাবিব বলেছেন:




প্রিয় জুন আপু, প্রথমেই সুজন (নজমু)ভাইয়ের জন্য সমবেদনা প্রকাশ করছি।
বেচারা আমার জন্য কত কাঁদায় না কাঁদলো....... :-B

এর পর আসি আপনার ছবি আর ক্যাপশনের কথায়,
এক কথায় অসাধারণকেও ছাড়িয়ে গেছে.......

প্রথমে গেটটা দেখে মনে হলো:

সত্যিকারের আঙ্গুর থোকা পরে কেন আছে
খপ করে খাই আনো দেখি জলদি আমার কাছে!

সবুজ লতানো তাবু দেখে মনে হলো:

সবুজ ঘরের সবুজ আলো
থাকতে অনেক লাগবে ভালো
আনন্দে তাই মন হারেলো!!

মরিচ গাছ দেখে মনে হলো:

তুমি এমন সফেদ রঙের
কত তোমার দাম,
তুমি কি ভাই ঝালে ভরা
তবে- হবে তো বদনাম!!

সুরাছাই ও তাঁর স্ত্রীকে দেখে মনে হলো:

এমন হাসি কোথায় পেলে
কত সুখে থাকলে বলো
এমন হাসির দেখা মিলে!!

থোকা থোকা সত্যিকারের আঙ্গুর দেখে মনে হলো:

কে বলেছে আঙ্গুরফল টক!
যে বলবে সে কালো বক!

এখুনি দাও একটা থোকা জিব ভরে গেল জলে
কোন বা শহর গঞ্জে গেলে এমন কিছু মিলে?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

জুন বলেছেন: হাবিব স্যার
হ্যা নজসু সত্যি একজন ভালো বন্ধু আপনার সাথে পদাতিকও । কিভাবে যেন বুদ্ধি করে আপনার জন্য জায়গা রাখলো তা আমি সাত ঘন্টা ভেবেও বের করতে পারলাম না :|
অনেকগুলো ছবি নিয়ে আপনার কবিতার ক্যপশনে মুগ্ধ হোলাম । এর উত্তর কি ভাবে দিবো বলেনতো ? এটা একমাত্র সম্ভব কি করি র দ্বারা ;)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো স্যার ।
আশাকরি আগামীতেও আমার লেখার সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লাগল আপু ছবি আর কাপসন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমারো খুব ভালোলাগলো মামুন ইসলাম :)

২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

ভ্রমণ করলুম
মনে ধরেছে যা দেখলুম।

++++++++

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

জুন বলেছেন: মনে ধরেছে যা দেখলুম এরপর আর কিছুর বলার নেই মোঃ মাইদুল সরকার ।
অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন

২১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার জন্যই এত সুন্দর মনোমুগ্ধকর বিখ্যাত একটি জায়গার সাথে পরিচিত হতে পারলাম মোটামুটি, ছবিগুলো মনোযোগ দিয়েই দেখলাম, কোনদিন তো যাওয়া হবে না তাই বর্ণনা সমেত স্বপ্নময় ছবিগুলো ভালো করেই দেখলাম। সত্যি দুনিয়া অনেক সুন্দর।

ছবিগুলো সুন্দর তুলেছেন, মুগ্ধতায় ফিরছি।
শুভকামনা আপনার জন্য, সুস্থ সবল রাখুক আল্লাহ আপনাকে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৫

জুন বলেছেন: অবশ্যই একদিন যাবেন নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন । আরো ভালো কোন জায়গাতে হয়তো বা :)
ছবিগুলো ভালোলাগার জন্য খুব ভালোলাগছে । এখন আর ক্যামেরা নিতে ইচ্ছে করে না । তাই মোবাইলেই তুলি, যা উঠে তাই শেয়ার করি আপনাদের সাথে ।
শুভকামনা আপনার জন্যও নয়ন, আপনাকেও আল্লাহ সুস্থ রাখুক।

২২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ! আপনার সাথে সাথে আমিও ঘুরে এলাম অপূর্ব সুন্দর সেই জায়গাগুলো থেকে। থাইল্যান্ড দেশটা অনেক সুন্দর। যদিও আমাদের সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা মাতৃভূমিটাও সৌন্দর্যে কারো চেয়ে কম নয় কিন্তু কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আমাদের দেশটা পর্যটকদের তেমন একটা আকর্ষণ করতে পারছে না।

আপনার কাছ থেকে এমন সুন্দর সুন্দর আরও ভ্রমণকাহিনী চাই। ভালো থাকুন সবসময়।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

জুন বলেছেন: দিন দিন আমার ভ্রমন সঙ্গী দেখি বেড়েই চলেছে :)
আপনি যদি আমার পুরনো লেখাগুলো দেখেন তবে দেখবেন আমার দেশের সৌন্দর্য্য নিয়ে বেশ কয়েকটা পোষ্ট ।
আমি অনেক দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গিয়ে শুধু ভাবি এই সামান্য জিনিসটি কত সুন্দর করে তুলে ধরেছে । আর আমাদের কত অসামান্য দেখার জায়গাগুলো শুধুমাত্র আমাদের এ বিষয়ে জ্ঞ্যান না থাকায় তাদের মেরে ফেলছি । এর সাক্ষী রাতারগুল, বিছানাকান্দি আর সুন্দরবন ।
আপনিও ভালো থাকুন সম্রাট । শুভেচ্ছান্তে ।

২৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

নয়া পাঠক বলেছেন: চমৎকার ধারাবর্ণনা আর অতিচমৎকার তসবিরগুলো দেখে বিমোহিত, বিস্মিত, বাকরুদ্ধ! এত সুন্দর স্বপ্নের ভ্রমণটা এত অল্প সময়েই শেষ হয়ে গেল দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। ভ্রমণ আমার ছোটবেলা থেকেই অনেক ভালো লাগে। কিন্তু এখন এমন একটা অবস্থায় আছি যেখান থেকে মনের সেই ক্ষুধা মিটাতে পারি না, তাই আপনাদের ভ্রমণসঙ্গী হয়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাই। কিন্তু আপনার এই রুপালী হৃদে ভ্রমণে আমার দুধের স্বাদ দুধেই মিটে গেলো! অবিশ্বাস্য আর অসাধারণ!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৬

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নয়া পাঠক । আপনার দারুন মন্তব্যটি পড়ে আমিও বিমোহিত বিস্মিত বাকরুদ্ধ :)
আমার এই ছবি ব্লগটি আপনার ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো । ভবিষ্যতেও ভ্রমনে সাথী হবেন সেই প্রত্যাশায় । শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই এলাকায় বৃষ্টি হয় নিয়মিত?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১০

জুন বলেছেন: বৃষ্টি মানে !! যাকে বলে প্রবল বর্ষন। তবে প্যাচপ্যাচে কাদা হয় না । তখুনি শুকিয়ে যায় আর গাছপালাগুলো সবুজ থেকেও সবুজ হয়ে ওঠে। থাইল্যান্ডে মুলত দুটো দুটোই ঋতু , গ্রীস্ম আর বর্ষা । তবে উত্তরে চিয়াং মাই , চিয়াং রাইতে শীত আছে । ব্যংককে শীত সরকারী কাগজে । অমুক দিন থেকে শীতকাল । কিন্ত আমরা এসি ছেড়ে বসে আছি :(

২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

বোকামানুষ বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট দেখলেই খালি আফসোস আর আফসোস লাগে :((
আপনার সুন্দর বর্ণনা আর ছবির কারণে না গিয়েও কিছুটা সাধ মিটল ধন্যবাদ

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৭

জুন বলেছেন: বোকামানুষ আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক খুশি হয়েছি। আমার পোষ্ট দেখা ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ।


বিখ্যাত জায়গার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

পোষ্টে ++

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ তারেক ফাহিম।
শুভেচ্ছান্তে ---

২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অদূরের হবে.....

ছবি ব্লগ ভালো লেগেছে.....

ধন্যবাদ মাহজাবিন জুন আপু :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩২

জুন বলেছেন: অদূরের হবে..... কথাটি বুঝতে পারছি না আর্কিওপটেরিক্স :(
ছবি ব্লগ ভালোলেগেছে জেনে খুব খুশী হয়েছি ।
শুধু জুন আপু বললেই বেশি ভালো লাগে :)
অনেক শুভকামনা আপনার জন্য । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় ।

২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: প্রায় এক যুগ আগের কথা, আমার গ্রামের বাড়ির উঠানে একটা মাচায় থোকা থোকা আঙ্গুর ঝুলে থাকতো, মনে পড়ে গেলো! কিন্তু সে আঙ্গুর মোটেও মিষ্টি ছিল, ভয়াবহ রকমের টক! ফলাফল সেই গাছ আর নেই :(

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: ফয়সাল রকি প্রথমে জানাই অশেষ ধন্যবাদ পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য :)
আমারো মনে পরে অনেক আগে আমাদের দেশে আঙ্গুরের গাছ বুনেছিল শৌখিন কিছু গাছ প্রেমিক । কিন্ত সে গাছগুলো যা ফল দিয়েছিল তা আঙ্গুর ফল টক প্রবাদকেই প্রমানিত করেছিল ;)
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।

২৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: এসব পোস্ট আরও চাই B-))

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: মাঝে মাঝে লিখিতো জেনারেশন বাট আপনার দেখা পাই না :((
শুভকামনা জানবেন :)

৩০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,




দ্রাক্ষার রূপালী মদিরায় নেশা ধরানো সব ছবি।
আপনার এমন চিত্রিত ভ্রমন আর ছবির নেশায় আমার এমন একটি ঘুরে দেখা অভিজ্ঞতার কথা না বললে নেশা ছাড়বেনা কিছুতেই। তাই ক'টা ছবি দিলুম নিজের তোলা মোবাইলে । আহামরি কিছু নয় আপনার মতো। ভ্রমন কাহিনী তো আর আপনার মতো অপরূপ সাজিয়ে লিখতে পারিনে তাই একটুখানি চেষ্টা , আমিও একদিন দ্রাক্ষাকুঞ্জে............


গিয়েছিলুম এখানটাতে। প্রবেশপথ আপনার দ্রক্ষাকুঞ্জের মতো নান্দনিক নয়।


এটা একটা ডিষ্টিলারী যদিও নয়নাভিরাম। ফ্রান্সের স্থাপত্যশৈলীতে গাঁথা ....


ডিষ্টিলারীর পরিচিতি।

( ছবি নিচ্ছেনা। পরের মন্তব্যে দিচ্ছি )


১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯

জুন বলেছেন: দ্রাক্ষার রূপালী মদিরায় নেশা ধরানো সব ছবি। আহা এর পর আর কি কিছু বলার থাকে !
তারপরো খৈয়ামের একটি রুবাই এর কথা মনে পরে গেলো ।

ভাগ্য তোমার মুর্খ জগৎ
এক বিষয়ে নেহাৎ কানা !
কোন জিনিসের কদর কত
নেইকো সেটা ওদের জানা,
আসল নকল চেনার যদি
বুদ্ধিটুকু থাকতো তার
দ্রাক্ষাসুধা সুলভ কিগো
পানশালাতে রাখতো আর ?
গোলাপ ফুলের সংগ সখী
ইচ্ছে হলেই কেউ কি পেত !
একটি গোলাপ কিনতে তখন
সব কিছু যে বিকিয়ে যেত ।



অনাবদ্য ছবিতে আমার পোষ্টটিকে যে আরো রঙ্গীন করে তুললেন তা বলাই বাহুল্য ।
অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থেকে থেকে উৎসাহিত করছেন বলে ।
শুভকামনা প্রতিনিয়ত :)

৩১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,



বাকীটুকু...


ওখানকার টেরেস থেকে তোলা একপাশের দৃশ্য।

আদিগন্ত আঙুর বাগানের তালাশে যেতে যেতে....


ধরা নিষেধ তবুও চুরি করে ধরা ও খাওয়া!

শুভেচ্ছান্তে ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

জুন বলেছেন: হ্যা বাকীটুকু দেখে মন ভরে গেল আহমেদ জী এস । এমন দিগন্ত জোড়া আঙ্গুর বাগান দেখেছিলাম ইতালীতে রোম থেকে ভেনিসের পথে যেতে যেতে । আপনার দেয়া আঙ্গুরের ছবি দেখে মনে হচ্ছে এক্ষুনি ছিড়ে মুখে পুড়ে দেই টপাটপ । আমার গুলো তখনো পুরুষ্ট হয়ে উঠেনি :(
তাই শেষ সিদ্ধান্ত আঙ্গুর ফল টক
:`>
আরেকবার আসা ও ছবির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

৩২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর সুন্দর সব ছবি, সাথে বর্ননা।
দুপুরের খানাপিনায় এটা অক্টোপাস নাকি? B-)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জুন বলেছেন: প্রশংসাময় মন্তব্যে অনেক খুশী হয়েছি গিয়াস লিটন :)
না ভাই ওটা অক্টোপাশ নয় । ১১ নং মন্তব্যের উত্তরে মাছটার একটি ক্লোজাপ দিয়েছি । আমার মনে হয় মাছটা কোরাল । পাশেই বিশাল চৌবাচ্চায় দেখলাম ঘুরে বেড়াচ্ছে যেখান থেকে তৎক্ষনাৎ ধরে ভাজি করে দিচ্ছে ।
শুভকামনা রইলো :)

৩৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাছের ডিশের লোভনীয় ছবি! তবে বেশী দারুন লাগলো বাহারী সব মরিচ দেখে। আল্লাহর সৃষ্টি যতো দেখি, ততোই মুগ্ধ হই। ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ।

এ কথা জানাতে ভুলছি না যে আপনার লেখাগুলো আমার কাছে দারুন চিত্তাকর্ষক :) আপনাদের অনুপ্রেরণাতেই একটু-আধটু লেখি / লেখার চেষ্টা করি, তবে আমার লেটেস্ট লেখাগুলোতে আপনার অনুপ্রেরণায় ভরপুর কমেন্টগুলো মিস করেছি দারুনভাবে! :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জুন বলেছেন: মাছটা বেশ ভালোই ডুবো তেলে ভেজেছিল
কিন্ত কেন যে তাতে পরিবেশনের আগে তারা ফিস সস (অসহ্য) ব্যবহার করে সেটাই বুঝে উঠতে পারি না :((
আমি রোমে দেখেছিলাম অনেকে এইসব বিভিন্ন কালারের ছোট ছোট মরিচ সাজিয়ে রাখে টবে ।

আমাদের সামান্য অনুপ্রেরনাতে যেসব অসামান্য লেখা লিখে চলেছেন ভুয়া মফিজ তাতেতো আমরা মুগ্ধ :)

৩৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

সুমন কর বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কিংবা ছবি পোস্ট মানেই পরিপূর্ণ এবং সুন্দর সব ছবি। সামুদ্রিক খাবার কেমন লাগল?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

জুন বলেছেন: সুমন কর সাথে সাথে প্রতিউত্তর না দিতে পারার জন্য খুবই দুঃখিত । আমি বিশদভাবে লিখতে চাই কিন্ত নানান রকম ঝামেলায় ইদানীং আর সময় পাই না। কিন্ত ব্লগে আপনাদের সান্নিধ্যে থাকার জন্য হাবিজাবি পোষ্ট নিয়ে মাঝে মাঝে উপস্থিত হই । এসব লেখায় আপনাদের প্রশংসা পেলে সত্যি ভীষন ভালোলাগে।
সামুদ্রিক খাবার ভালোলাগা মন্দলাগা নির্ভর করে রান্নার উপর। হুয়াহিনে যে সামুদ্রিক খাবার যা খেতে বিস্বাদ লেগেছিল কারন সবই ছিল সিদ্ধ । বিরাট মাছ বড় বড় গলদা চিংড়ি কাকড়া ঝিনুক শামুক সব সেদ্ধ । এতগুলো টাকা নিয়েছিল কিন্ত বেশীরভাগই খেতে পারি নি। এগুলো যে আমরা ফ্রাই খেতে চেয়েছি তা ভাষার জন্য বোঝাতে পারিনি :(
ভালো থাকবেন সবসময় সেই শুভকামনায় :----

৩৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আচ্ছা ছবিতে জুন কই :||

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

জুন বলেছেন: ডিসেম্বরে গিয়েছিলাম আর জানুয়ারী মাসে পোষ্ট দিয়েছি তা এই দুই মাসে কি জুন থাকে :-*
জুন মাসে জুনকে দেখবেন B-)
আরেকবার এসেছেন আর্কিওপরেটিক্স তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০২

সোহানী বলেছেন: গতকালই ট্রেনে বসে পড়ছিলাম। তখন ভাবলাম বাসায় যেয়ে গতবছরে আঙ্গুর বাগান সাথে ওয়াইন কারখানার ছবি দিবো। কিন্তু বাসার পার্মানেন্ট বুয়া আমি তাই কিচেনে ঢুকার পর বের হতে হতে দেখি ১১টা বাজে। তখন সামু ব্লগে ঢোকার মতো ইচ্ছেরা পালায়। যাহোক যথারীতি অসাধারন ভ্রমন ছবি। কানাডার আঙ্গুর বাগান বাওয়াইন কারখানার এতোটা নজড়কাড়া নয়। খুব সাদামাটা। কারন ওটা পর্যটন কেন্দ্র নয় তাই ঘন বনে প্রকুতিক সৈান্দয্য। আর আপনার ওটাতো একেবারে সাজানো গোছানো পর্যটন কেন্দ্র।

ভুয়া মফিজের মতঅআমিও ওটা অক্টোপাসই ভেবেছিলাম। যাহোক পরের ছবিতে ক্লিয়ার হলো। কিন্তু আমি খুব কিউরিয়াস টেস্টের ব্যাপারে। যতখানেই মাছ খেয়েছি কোনভাবেই ভালোলাগেনি। আমাদের ওই তেলের উপর ভাজাই আলাদা স্বাদ। এবং যে স্কুইড বা ওস্টার এর এতো দাম কিন্তু কেন যেন খেতে ভালো লাগেনি। আমার মনে হয় স্বাদের সমস্যা আছে....হাহাহাহা

জী ভাই এর ছবিগুলোও অসাধারন।

কোন একসময় আমার ছবিগুলো নিয়ে আসবো।....

অনেক ভালো থাকেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

জুন বলেছেন: সোহানী আপনার আন্তরিক মন্তব্যে মুগ্ধ আমি । যদিও নানান ঝামেলায় দেরী হয়ে যাচ্ছে সবার জবাব দিতে ।
আহমেদ জী এসের আমেরিকার আংগুর বাগান দেখলাম এখন আপনার কানাডার বাগান দেখার অপেক্ষায় অধীর অপেক্ষায় থাকলাম । আশাকরি হাড়িকুরি ঠেলে ফেলে শীঘ্রী ছবি খুজে পাবেন :)
আমি দেখেছিলাম ইতালী ভ্রমনে গিয়ে সবুজ সাগরের মত বিশাল সব আংগুর বাগান সাথে ওয়াইন বানানোর কারখানা। তখন ব্লগ লিখিনা বলে দেখতেই ব্যস্ত ছিলাম, ছবি তোলার আগ্রহ ছিলনা ।
সী ফুডের ব্যপারে আপনার কথাই ঠিক । আমাদের ফুকেট আর হুয়াহিনে খুব খারাপ অভিজ্ঞতা হয়েছিল । মেনুবুক দেখে অর্ডার দিয়েছি । ছবিতে বিশাল বিশাল লবস্টারগুলো লাল হয়ে আছে । বড় মাছটাও মনে হচ্ছে ভাজা। পরে সার্ভ করার পর দেখি সব সেদ্ধ :-& তাই এবার ভালোভাবে বূঝিয়েছি ফ্রাই চাই ;)

আসুন জলদি আপনার ছবি নিয়ে সোহানী । অনেক ভালো থাকুন এই কামনা করি সদাই :)

৩৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! চমৎকার জুন আপু।
কাছাকাছি গিয়েও আঙ্গুর যখন ধরা ছোঁয়া যাবে না তখন সত্যিই আক্ষরিক অর্থেই আঙ্গুর ফল টক! হা হা
খুব ভালো লাগলো আপনার ক্যামেরায় দেখা সিলভার লেক।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪

জুন বলেছেন: জাহিদ আপনার চমৎকার মন্তব্যে আপ্লুত হোলাম। আংগুর ফল মনে হয় অনেকের জন্যই টক ;)
অনেক অনেক ভালো থাকুন, শুভকামনা নিরন্তর।

৩৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪

মেহবুবা বলেছেন: আঙুর বা মরিচ না হয় না আনলে ফুলেল সাইকেলটা নিয়ে আসতে! ছবিগুলো আলো ছড়ালো ব্লগে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

জুন বলেছেন: আরেহ মেহেবুবা যে!! কত যুগ পরে ব্লগের ভুবনে পদচারনা পরলো মনে হয়। ভালো আছো ত?
সত্যি সাইকেলটা নিয়ে আসা যেত হাত ব্যাগে ভরে =p~
শুভেচ্ছান্তে ----

৩৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৭

কালোপরী বলেছেন: :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুন বলেছেন: কি কালোপরী শুধু হাসলেই হবে!
ভাল আছেন আশাকরি :).
শুভেচ্ছা রইলো

৪০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক নজর দেখে
ভাল লাগা জানিয়ে প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
পরে সময় করে আসব ।
শুভেচ্ছা রইল

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

জুন বলেছেন: ডঃঃ এম এ আলী আপনি আসা মানে আমার লেখায় অনেক কিছু যুক্ত হওয়া :)
জানি আপনি ব্যস্ত অবশ্যই সময় করে আসবেন আগামীতে ।
ভালোলাগা ও প্রিয়তে নেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । সাথে শুভকামনা নিরন্তর।

৪১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



নাহ দেশ ছাড়ি যাতি হবে ।এত এত সুন্দর জায়গা না দেখি মরিবার চাই না ।

++++++

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

জুন বলেছেন: নাহ দেশ ছাড়ি যাতি হপি না অপু দ্যা গ্রেট ;)
আমাদের দেশেই অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে দেখার মত।
এত্তগুলা প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২০

প্রামানিক বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৫

জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,





আপনি যে একখানা রেডী রেফারেন্স এই কথা আপনার পোস্টে লিখতে লিখতে আঙুল এতোদিনে ব্যথা হয়ে গেছে আমার!
এই যেমন প্রতিমন্তব্যে খৈয়ামের রুবাই তুলে আনলেন অবলীলায় প্রাসঙ্গিকতার আলোয়। ওয়াও....
রুবাইগুলোর মূল ভাষা আছে কি আপনার কাছে? দিলে খুব ভালো হতো। আমি সংগ্রহে রাখতুম।

আপনার আঙুর পুরুষ্ট হবে কি করে ? ওগুলো যে থাইল্যান্ডের, হালকা পাতলা! :(
আমারগুলো খোদ আম্রিকান, চকলেট আর সফট ড্রিংকস খেয়ে খেয়ে নাদুস নুদুস । B-)

দু'দুটো প্রতিমন্তব্যের জন্যে অজস্র ধন্যবাদ ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

জুন বলেছেন: আমি যে একখানা রেডী রেফারেন্স এই কথা আপনার পোস্টে লিখতে লিখতে আঙুল এতোদিনে ব্যথা হয়ে গেছে আমার! শুনে খুবই দুঃখ পেলাম আহমেদ জী এস । আপনার পোষ্টে পড়েছিলাম আপনি পেশায় ডাক্তার । এছাড়াও আপনি বিভিন্ন বিষয়ে অনেক অনেক অভিজ্ঞ। আশাকরি এ সামান্য ব্যাথা উপশমের তরিকা আপনার ভালোই জানা ;)

রুবাইগুলোর মূল ভাষা আছে কি আপনার কাছে? দিলে খুব ভালো হতো। আমি সংগ্রহে রাখতুম।
দুঃখিত মূল ভাষার রুবাই আমার কাছে নেই ।

তিন তিনটি চমকপ্রদ মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ।

৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওটা বানানের ব্যাপারে বলেছিলাম.....

এখন থেকে জুনই বলবো :)
তবে ওটাই কি তোমার পুরো নাম :-B

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

জুন বলেছেন: ভুল কোন যায়গায় তা যদি স্পষ্ট করে প্রথমেই বলতেন আরকিওপটেরিক্স
তাহলে এত্ত কষ্ট করে আর বার বার আসতে হতো না ভাই ;) । আমি কিন্ত এখনো কনফিউজড :`>

ব্লগে নাম দিয়ে আর কি হবে বলুন ? যে নামে নিক সে নামেই আমি B-)
অসংখ্য শুভকামনা আপনার জন্য রইলো । সাথে থাকবেন সব সময় :)

৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



বাহ! চমৎকার ছবি। আপা, আপনার ছবি তোলার ধৈর্যের তারিফ না করে পারছি না। এতো চমৎকার ছবি তোলেন আপনি? কি ঝকঝকে ছবি আর ক্যাপশন। থাইল্যান্ডে কখনো বেড়াতে গেলে পাতায়া অবশ্যই যাব। লেকটি দেখার আগ্রহ বেড়ে গেলো। ++++++++++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

জুন বলেছেন: চমৎকার ছবি। আপা, আপনার ছবি তোলার ধৈর্যের তারিফ না করে পারছি না
আমিতো আপনার মুখে এ কথা শুনে তাজ্জব হয়ে যাচ্ছি কাওসার চৌধুরী :|
আমি আরো সব সময় ভাবি আপনি কি করে এত সুন্দর ছবি তোলেন ?

থাইল্যান্ডে অনেক অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে বেড়ানোর জন্য । পাতায়া তো একেবারেই কমার্শিয়াল হয়ে গেছে ।
যাবার আগে আমাকে বলবেন। যদি কোন সাহায্য করতে পারি । কতদিন থাকবেন তার উপর অবশ্য নির্ভর করে আপনি কি দেখবেন :)
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । শুভকামনা সবসময়ের জন্য :)

৪৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

কাবিল বলেছেন: কথা কম! শুধুই ভালোলাগা।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

জুন বলেছেন: কথা কম! শুধুই ধন্যবাদ ।
=p~

৪৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ দেখে অনেক ভাল লাগল জুনাপি।
একটু ব্যস্ত থাকায় ব্লগে আর আগের মত সময় দিতে পারছি না।
আশা করি ভাল আছেন?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

জুন বলেছেন: মোস্তফা সোহেল অনেক অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো ।
ব্যস্ততো সবাই তারপরও অনুরোধ চোখের আড়ালে চলে গেলেও মনের আড়ালে চলে যাবেন না । থাকুন মাঝেসাঝে হলেও ।
আমি আছি ভালোই আপনি ভালোতো মোস্তফা সোহেল ?

৪৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৬

রাকু হাসান বলেছেন:

মনোরম । হে ব্লগের ইবনে বতুতা শুভেচ্ছা নয়নাভিরাম পোস্টের জন্য । আচ্ছা জুন নামে নিক নেওয়ার ঐতিহাসিক কোনো কারণ আছে নি :P

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০১

জুন বলেছেন: আচ্ছা আপনার মন্তব্যটির জবাব দেই নি আমি!!
এমনতো হওয়ার কথা না রাকু হাসান!
অত্যন্ত জরুরি না হলে আমি কখনোই স্কিপ করে জবাব দেই না। আন্তরিক দুঃখিত ও লজ্জিত।
জুন নামটি মনে হয় এমনি দিয়েছে জুন মাসে জন্মেছিলাম বলে :`>
ভালো থাকবেন রাকু হাসান আর সাথে থাকবেন সব সময়ের জন্য। শুভেচ্ছা সন্ধ্যার

৪৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ইবনে বতুতা,

মারাত্মক ছবি ব্লক(ব্লকই পড়ো)।


আঙুর গাছে কতো আঙুর ধরেছে রে!!! ওগুলো কত টাকা কেজি??


গানাঃ
জানুয়ারিতে হল দেখা,
ফেব্রুয়ারিতে হবে পরিচয়
.....

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

জুন বলেছেন: মারাত্মক ছবি ব্লক(ব্লকই পড়ো)। প্রথম লাইনটি পড়ে দেখছি আমার হার্টে ব্লক হবার অবস্থা ;)

এক কেজি আংগুর বাংলাদেশি টাকায় ৫০০/= মত । তাও সস্তা মনে হচ্ছে । থাইল্যান্ডে এত মিষ্টি আঙ্গুর ফলে কিন্ত এত মজার আঙ্গুর আমি কোথাও খাইনি ।

গানাটা মারাত্মক B-)
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পাঠকের প্রতিক্রিয়া !
অনেকদিন পর আসলেন মনে হয় আমার ব্লগ বাড়ীতে ? খুশী হয়েছি অনেক :)

৫০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কমেন্টের হাফ সেঞ্চুরি,

প্রতিউত্তর পড়েছি। ফাইন। (ডিসেম্বরে অসুস্থ ছিলাম)



আঙুরের কাহিনী পড়ে মনে হচ্ছে থাইল্যান্ডেই বিয়ে করা দরকার। শ্বশুরবাড়ী যেয়ে ইচ্ছেমত আঙুর খাওয়া যাবে। :D

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১

জুন বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া !
আপনার হাফ সেঞ্চুরি মন্তব্যে আমি সেঞ্চুরি পুর্ন করলুম কি বলে যে ধন্যবাদ দেবো ভাষাই খুজে পাচ্ছি না :)

এখন সুস্থতো ? দোয়া করি সবসময় সুস্থ থাকুন ।
আঙুরের কাহিনী পড়ে মনে হচ্ছে থাইল্যান্ডেই বিয়ে করা দরকার। শ্বশুরবাড়ী যেয়ে ইচ্ছেমত আঙুর খাওয়া যাবে।
শুধু আঙ্গুরই নয় পাঠকের প্রতিক্রিয়া , সেখানে প্রচুর মিষ্টি মজাদার ফল উৎপন্ন হয় অঢেল আর দামেও সস্তা এবং মানেও সেরা ।
আর দেরী নয় ;)
আরেকবার আসার জন্য অনেক অনেক খুশী লাগছে ।
শুভকামনা সতত ।

৫১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৬

সিগন্যাস বলেছেন: জুন আপু এবার কি আপনার কোন বই বের হচ্ছে? আপনি খুব ভালো লেগেন। আমার ধারণা ইউরোপের কোন দেশ থেকে আপনার ভ্রমণ বই বের হলে খুব হৈচৈ পড়ে যাবে। এইযে এই পোস্টের কথাই ধরুন - সিলভার লেক এমন আহামরি কিছুনা। বেশি ভীড় হলে নাকি দাড়ানোর জায়গা নিয়ে সমস্যা হয়। তারপরেও আপনার বর্ণনার গুনে লেখাটি অসাধারণ হয়ে উঠেছে। লিখে ফেলুননা এক ভ্রমণ কাহিনী

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

জুন বলেছেন: না সিগন্যাস আমার৷কোন বই মেলায় প্রকাশ হচ্ছে না। আমি প্রচন্ড অলস একটি ব্যাপারে তা হলো বই এর জন্য লেখা এডিট করা :`> অসংখ্য বানান ভুলে ভরা এগুলো নিয়ে কে বই ছাপাবে আর ক্রেতাই বা কে :(
তাই এসব নিয়ে একটুও ভাবি না। যদি ভবিষ্যতে ফুরসত মেলে তখন আপনার কথা ভেবে দেখবো সিগন্যাস। আপনি আমার প্রতি এতখানি আস্থা প্রকাশ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৫২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫

নজসু বলেছেন:



আমার প্রিয় আপাকে বাংলাদেশ থেকে জানাই শুভ সকাল।
আপা, তোমার এবং তোমার প্রিয়জনদের জীবন ফুলের মতো সুন্দর হোক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৭

জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো আন্তরিক শুভকামনা নজসু ভাষার মাসের প্রথমদিনেই এত সুন্দর একটি শুভেচছা বানী পেয়ে :)

৫৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চুপটি করে দেখো মোর ব্লগ...
আমিও বলি.....

টুকি ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: কিযে কৌ ভাগিনা ! উকি মারমু ক্যা ! আমিতো ঠাটে বাটে ঘুইরা আসলাম তোমার ব্লগ বাড়ীর থন ।
দেহি কি সব ইঞ্জিরি লেখা :-P



;)


৫৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: =p~ =p~ =p~

ইহা কি মামার ছবি :D ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৮

জুন বলেছেন: হু মামার তয় মামীর না B-)

৫৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার.....


ছাত্র থাকা অবস্থায় রাজশাহীতে এক পরিচিত বাসায় থোকা থোকা আঙুর দেখে এক দুষ্টু বন্ধুর অতি উৎসাহে এক গুচ্ছ ছিঁড়ে এনে মুখে দিয়ে জনমের শিক্ষা হয়েছিল। টক কাহারে বলে!!!! :P

এখনও আঙুর খেলে ঐ কথা মনে হয়। :D

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

জুন বলেছেন: হা হা হা আখেনাটেন একেই বলে আংগুর ফল টক ;)
সেজন্যই আমরা ওগুলো ধরার চেষ্টা করিনি। অবশ্য ধরলে খবর হতো :(
সময় করে পোষ্ট দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৫৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২২

উম্মে সায়মা বলেছেন: ওয়াও! চমৎকার ছবিব্লগ জুন আপু। অনেকদিন পর আপনার ভ্রমণকাহিনী পেলাম....

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৯

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ উম্মে সায়মা। আপনাকেও অনেক দিন পরেই মনে হয় দেখলাম। ব্লগে আপনার সরব উপস্থিতি মিস করি অনেক। নিয়মিত হোন আর সাথে থাকুন এই প্রত্যাশা থাকলো।
শুভকামনা জানবেন।

৫৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

করুণাধারা বলেছেন: জুন, প্রথমবার যখন ছবিগুলো দেখেছিলাম তখন কিছু ঝামেলায় ছিলাম বলে বলা হয়নি ছবিগুলো কতটা মুগ্ধ করেছে। বুকমার্ক করে রেখেছিলাম পোস্টটা, আজ আবার দেখলাম; যতবার দেখব, ততবার নতুন করে মুগ্ধ হব!

ফলের বাগান আর প্রক্রিয়াজাতকরণের কারখানা ঘিরে এমন দৃষ্টিনন্দন এলাকা গড়ে তোলা যায়, এই ছবি না দেখলে বুঝতেই পারতাম না। আমাদেরও টিলার পর টিলা জুড়ে চা বাগান আছে, চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা আছে, মাঝে মাঝে ছোট বড় নানা রকম সবুজ টিলা আছে, এদের মাঝে দিয়ে বয়ে যায় নহর, যাকে 'ছড়া' বলে। শুধু নেই মিস্টার সুরাছাই ও তার স্ত্রীর মত স্বপ্নদ্রষ্টা ও পরিকল্পনাকারী...........

অনেক ধন্যবাদ জুন, এমন চমৎকার পর্যটন স্পট দেখানোর জন্য।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৮

জুন বলেছেন: করুনাধারা আমার পোষ্ট পড়া ও আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ভেবেছিলাম মন দিয়ে মন্তব্যটির জবাব দেবো, দায়সারা ভাবে নয়। তাতে কিছুটা সময় গেল প্রচন্ড ব্যস্ততার জন্য আর এখন সামুতে প্রবেশাধিকার বন্ধ হয়ে। এখন সহ ব্লগারদের প্রদর্শিত পথ অনুসরন করে ভিপিএন দিয়ে এসেছি।
করুনাধারা এটাতো ওয়াইনারি কিন্ত থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, চিয়াং রাইতে রয়েছে ফল প্রকৃয়াজাত করার সব ব্যবস্থা যা রয়েল প্রজেক্টের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ফলে গ্রামবাসীরা তাদের ফল রোদে শুকিয়ে প্যাকেটজাত করে সারা বছর বিক্রি করতে পারে, বিদেশে রপ্তানী করে প্রচুর আয় করে থাকে। আমাদের দেশের ফলের মত পচে নষ্ট হয় না।
আমার মনে আছে ছোট বেলায় চা বাগানের যেই সবুজ সাথে দৃষ্টিনন্দন চেহারা দেখেছি, আজ তার অনেকটাই বিলীন। ভীষণ দুঃখ হয় এসব ভাবলে।
সাথে থাকার জন্য ভীষন ভালোলাগে, সাথেই থাকবেন আগামীতেও :)

৫৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ব্লগার জুন,
খুব ভালো লাগলো আপনার এই লেখাটা । আপনার এই ধাঁচের লেখাগুলোর জন্য একটা নতুন টার্ম বের করতে হবে । আপনার লেখায়তো শুধু ভ্রমণ বর্ণনাই থাকে না সেগুলোতে একই সাথে চমৎকার সব ফটো, ইতিহাস সব একসাথে জড়াজড়ি করে থাকে । শুধু ভ্রমণ ব্লগ বা ফটো ব্লগ কোনো একটা বলে লেখাটাকে ডেস্ক্রাইব করা খুব ঝামেলার ।আমারিকার আঙ্গুর বাগান বা অর্চার্ডগুলো অনেক বড় । কিন্তু আপনার এই সিলভার লেক আঙ্গুর বাগানটা মনে হয় টুরিস্টদের কথা মাথায় রেখেই করা । এরকম এতো সুন্দর স্ট্রাকচার আমেরিকার কোনো অর্চাড বা আঙুরবাগানে মনে হয় নেই ।এরা ম্যাক্সিমাম স্পেস গার্ডেনের জন্যই করবে । খুবই কমার্শিয়াল আর অপটিমাম ডিজাইন গ্রেপ বা অন্য যে কোনো ফলের বাগানের জন্যই। খুব ভালো লাগা লেখায় ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

জুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার প্রথমেই জানুন আমার শুভেচ্ছা। অনেকদিন আপনাকে প্রতীক্ষায় রেখেছি। ভেবেছি এত আন্তরিক মায়াময় মন্তব্যের উত্তর যেন তেমনি প্রানবন্ত করেই দিতে পারি। যদিও আপনার সাথে আমার কোন তুলনাই চলে না মলাসইল্মুনা তারপর ও জেনে রাখুন আমার চেষ্টার কিন্তু কমতি নেই :)
যাই হোক নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে আজ বসেছি ব্যথায় জর্জর হাত নিয়ে।
একটা কথা বলি আপনি হয়তো জানেন তারপর ও পুনরুল্লেখ বলতে পারেন সেটা হলো থাইরা অত্যন্ত সৌন্দর্য প্রিয় জাতি। সামান্য জিনিসকেও তারা খুব সুন্দর করে প্রেজেন্ট করে। নিজেরাও পরিছন্ন থাকতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। পুরনো কাপড়ে চোপরে ধুয়ে ফিটফাট করে সেজেগুজে থাকে। হাজার অভাবে থেকেও তারা নিজের দীনতা মলিনতা তারা কখনোই প্রকাশ করে না।
সৌন্দর্য প্রিয় জাতি হিসেবে তারা সবই সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলে। তবে এর মাঝে ব্যাতিক্রম যে নেই তা নয় কিন্ত তা খুবই সীমিত।
গতবছর কি একটা কাজে আমার প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গিয়েছিলাম। ছাত্র ছাত্রীদের পোশাক আশাক দেখে আমি খুবই বিস্মিত হয়েছি। অশালীন বলবো না কিন্ত এত মলিন কাপড় সাথে ছেরা স্যান্ডে। এরা কি সবাই গরীব ঘরের? ভাবছি আমাদের সময়েও তো কত দরিদ্র অভাবী পরিবারের ছেলে মেয়েরা পড়তো, বেশিরভাগই ছিল আমার মতই মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। কিন্ত তাদের তো এমন দীনহীন লেবাসে দেখিনি।
অনেক লিখলাম। হয়তো অপ্রাসঙ্গিক তবুও আপনার সাথে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলেও ভালো লাগে।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন। শুভেচ্ছান্তে :)

৫৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

শ।মসীর বলেছেন: কত কিছু যে এখনও দেখার বাকি !!!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জুন বলেছেন: আমারও তাই মনে হয় শামসীর। বেশ কিছুটা দেরি হলো জবাব দিতে তার জন্য লজ্জিত।
ভালো থাকুন ভাবী আমাদের তুই আর নতুন বাবু নিয়ে :)
শুভেচ্ছান্তে

৬০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর, মায়া মাখা।
"উপর থেকে তাকিয়ে দেখি আমাদের নিয়ে আসা ট্রামটা চলে গেছে" - পরে কি অন্য ট্রামে এসেছিলেন, নাকি ওয়াকি টকিতে খবর পেয়ে ওটাই ফিরে এসেছিল?
তোরণ পাহাড়াদার ভাস্কর্যের ছবিটাতে দেয়া আপনার মন্তব্যটা ভেল লেগেছে। ধীরে এগিয়ে আসা মেঘের দলের ছবি ও মন্তব্যও ভাল লেগেছে।
চমৎকার, চোখ জুড়ানো পোস্টে পঁয়ত্রিশতম প্লাস + +!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জুন বলেছেন: আহ খায়রুল আহসান আপনার মায়ায় মাখানো মন্তব্যখানি নিয়ে এমন সময় এসেছেন যখন নানারকম ঝঞ্জাটে অস্থির আমি । যাই হোক তারপর ও জবাব দিতে দেরী করাটা ঠিক না। ক্ষমা চাইছি এর জন্য।
না সেই ট্রামটি আসে নি, অন্য একটা এসেছিল। এত ছোট ছোট ব্যপারগুলোও আপনার চোখে পরে! এতে বোঝা যায় কতখানি মনযোগী পাঠক আপনি। ছবিগুলো ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সব সময়ের মতই :)
শুভেচছা সন্ধ্যার।

৬১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: অসাধারণ ছবি। দেখেই জায়গা সম্পর্কেে কল্পনা করা যাচ্ছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো মেহেদী হাসান হাসিব। আপনার ছোট গল্পগুলো অসাধারণ।
আর আমার লেখাটি পড়ার জন্য অনেক ভালোলাগা।

৬২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি এত এত রুবাইয়াত জানেন (৩০ নং প্রতিমন্তব্য সূত্রে)? প্রায়ই দেখি অবলীলায় ওমর খৈয়ামের রুবাই এর তর্জমা উদ্ধৃত করেন!
আপনার সাথে সাথে মন্তব্যের সারিতে কিছু সুন্দর ছবি সংযোজন করার জন্য আহমেদ জী এস কেও অনেক ধন্যবাদ।
সোহানী, গিয়াস উদ্দিন লিটন এবং ভুয়া মফিজর মত আমিও ওটাকে অক্টোপাসই ভেবেছিলাম! :) তবে আপনার ব্যাখ্যা পেয়ে ক্লীয়ার হ'লাম।
নাম রাখার হ্যাপা পোহাতে চায়নি মনে হয় তাই এই মাসের নাম - :) । তবে মানতেই হবে, যে কারণেই রাখা হোক, এই ছোট্ট নামটা খুব সুন্দর! :)
শুধু নেই মিস্টার সুরাছাই ও তার স্ত্রীর মত স্বপ্নদ্রষ্টা ও পরিকল্পনাকারী........... - করুণাধারা এ কথাটি খুবই সত্য বলেছেন। আমিও তাই মনে করি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জুন বলেছেন: আরেকবার এসেছেন তারজন্য অনেক ভালোলাগা রইলো ।
বিভিন্ন জনার মন্তব্যগুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন এটা আপনার এক ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য খায়রুল আহসান। আগেও বলেছি তারপরও বলি এতে কিন্তু বোঝা যায় কত খুটিয়ে খুটিয়ে আপনি লেখাটি পড়েন।
অনেকেই রুবাই এর অনুবাদ করেছেন তবে এর অনুবাদগুলো আমার বেশী ভালোলাগে। তাই বিভিন্ন জায়গায় উদ্ধৃতি না করে পারি না।
আর অক্টোপাস এক রেস্টুরেন্টে খেয়েছিলাম তবে ভালোলাগাতে পারিনি, পারিনি স্কুইড ও :(
করুনাধারা ঠিকই বলেছে। অনেক সুন্দর করে সাজানো গোছানো ।
আমার নামটি ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো।
শুভকামনা সব সময়ের জন্য। ভালো থাকুন।

৬৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

জুন বলেছেন: সবার মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি ধীরে ধীরে। হাতের ব্যাথা সহ নেটের আকস্মিক সমস্যাই এর কারন।
আশাকরি ব্যাপারটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন :)

৬৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পাতায়ার মত এমন আর একটি দ্রাক্ষাকুঞ্জ আগে কখনোই দেখিনি। এত গরম আবহাওয়ায়, তারা সারা বছর জুড়ে কেমন করে এমন উচ্চফলনশীল আঙ্গুর চাষ করতে পারছেন দেখতেই অবাক লাগে ??? এটি একটি আশ্চর্যজনক সুন্দর দৃশ্য। সুন্দর গাছপালাময় ফুলের ভাস্কর্য , পাহাড় ঘেরা বড় হ্রদ , পাহাড়ের পটভূমিগুলির সাথে ভিনেমের অভিন্ন সারি,। ইতালিয়ান অনুপ্রেরণায় তৈরী ভবনের দৃশ্য বেশ আকর্ষণীয়। আপনার কেমেরায় ধারণ করা সুন্দর এবং নিখুঁত দৃশ্যাবলী দেখে মুগ্ধ । নকশাময় মসৃণ আসবাবপত্র সমেত অনুপম রঙের সমাহার, সঙ্গে উচ্চ সিলিং এর ওয়াইন বার কি খুবই ভয়ঙ্কর কিছু নাকি !!!। সাদা এবং লাল ওয়াইন এর স্বাদ না নিয়ে কেও নাকি সেখান থেকে ফিরেনা !!! । রাস্তা জুড়ে রেস্টুরেন্ট, পরিদর্শন শেষ করার জন্য থাইদের চমৎকার ব্যবস্থা। ভ্রমনশেষে দ্রাক্ষাক্ষেত্রের বিপরীতে দুপুরে রেস্টুরেন্টে ভোজন পর্ব দেখতে ভালই লাগল , ছবিটা আরো একটু কমপ্লিট ( বিরম্বনা এরানোর জন্য শুধু চেনা যায়না এমন অংশটুকু বাদে) হলে আরো ভাল লাগত তবে পরিবেশটা নিশ্চয়ই খুব রোমান্টিক ছিল সাথে টুকরা ইংরেজি ব্যন্ড ক্লাসিক গান বাজনাগুলিও। আমার তো মনে হয় পাতায়ায় এটা সেরা ওয়েস্টার্ন রেস্টুরেন্ট।

সবশেষে থাইল্যর্ডের প্রায় সবগুলি দর্শনীয় স্থানের দ্বৈত প্রবেশ মূল্য নিয়ে একটি কথা মনে বাজে , পর্যটকদের জন্য বেশ বেশী ? ইউরোপে, কিংবা উন্নত বিশ্বে এমন একটি স্থান নেই বললেই চলে যেখানে ইউরোপীয়রা ১০ পেনি, থাই ৫০ পেনি, চীনা ৬০ পেনি. মানুষ পাগল হয়ে যাবে, কিন্তু এখানে সহ আমাদের উপমহাদেশের সবত্রই এমনটি চোখে পড়ে, অবশ্য বিবিধ কারণে এর প্রয়োজনও । তবে আমার মনে হয় থাইল্যন্ডসহ উপমহাদেশীয় দেশগুলি যদি আরো বেশী বিদেশী পর্যটক আকর্ষন করতে চায় তাহলে দেশী পর্যটকদের সাথে সংগতি রেখে তাদের প্রবেশ মুল্য ও অন্যান্য বিষয় নির্ধারণ করা উচিত ।

ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটির জন্য । যাবার বেলায় প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৬

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী প্রথমেই মার্জনা চাইছি মন্তব্যের উত্তর দিতে আমার অনাকাঙ্ক্ষিত দেরীর জন্য। আমি জানি আপনার মত বিশাল হৃদয়ের মানুষের মহানুভবতা লাভে আমি সক্ষম হবোই হবো।
এবার বলি সেদেশে যেমন গরম তার সাথে তেমনি বৃষ্টি। আর গ্রীন হাউসেও আংগুর চাষ চলছে।
তারা খুব সৌন্দর্য প্রেমিক আর এ ব্যাপারে তাদের প্রাক্তন রাজা ভুমিবল ও রানী সিরিকিতের অবদান রয়েছে। একটা জিনিসকে কত আর্টিস্টিক ভাবে প্যাকেজিং ও প্রেজেন্ট করা যায় সেটাই তাদের প্রধান লক্ষ্য থাকে।
পর্যটন খাতে দুমুখো প্রবেশ ফি বোধ হয় অনেক দেশেই প্রচলিত নিজের দেশের পর্যটকদের উৎসাহিত করার জন্য। তাজমহল আমরা দেখেছি ৫০০ রুপি দিয়ে আর ভারতীয়দের জন্য ৫০ রুপি।
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভকামনা নিরন্তর।

৬৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: বরাবরের মত সুন্দর ।

কেমন আছেন?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

জুন বলেছেন: রাতুল তুমি কেমন আছো? অনেক অনেক দিন পর তোমাকে আমার ব্লগে দেখে কিযে ভালোলাগলো।কই আছো তুমি এখন জানিও।
শুভেচ্ছান্তে

৬৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি দুনিয়া ঘুরে বেড়ান, আর আমাদের ডাকেন; আমরা সারাদিন কাজ করে, ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরি; কখন পৃথিবীর মানুষ দেখতে বের হবো এখনো জানি না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮

জুন বলেছেন: আপনিতো মেল্টিং পটেই বসে আছেন চাঁদগাজী। আপনার চারপাশেই তো তাবত বিশ্বের লোকজন তাই মনে হয় লোকজন দেখার তাগিদ বোধ করেন না :)
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৬৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

নীলপরি বলেছেন: সত্যিই অপূর্ব । খুব সুন্দর লাগলো । ++

শুভকামনা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২০

জুন বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা নীলপরি।

৬৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য ।
বুঝতে পারছিলাম আপনার হাতের ব্যথার জন্য লিখতে কষ্ট হচ্ছে ।
নিষ্চয়ই ব্যথাটা এখন কিছুটা কমেছে । আমাকে মহানুভবতায় যে অভিধায় ব্যক্ত করেছেন
আমি তার ধারে কাছেও আছি বলে আমার নীজের কাছেও প্রতিয়মান হয়না ।

আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে থাইল্যান্ডের কিছু পর্যটন আকৃষ্ট স্থানে দুমুখী প্রবেশ ফি আদায়ের জন্য খোদ থাইল্যান্ডেই প্রতিবাদ দানা বেধে উঠছে । থাইল্যান্ডের প্রতিবাদী একটি গ্রুপ একটি ওয়েবসাইট পরিচালনা করে এ বিষয়ে তাদের সচেতনতামুলক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে ।এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখে নিতে পারেন । সেখানে তারা বলছে -
The intention of this website is to give foreigners the "Right to Choose". We don't think it is fair that some tourist attractions disguise the fact that they have a dual price system. Our opinion is that if they want to overcharge foreign tourists by as much as 200% then that is their decision. But, don't do it in a way that is both sneaky and insulting.

The webmaster of this site is Thai and the editor is a travel writer. We both agree that the dual pricing system is hurting the image of both the tourism industry and Thailand itself. Thai people are internationally known for their kind and generous hospitality. The actions of a few tourist attractions are damaging that reputation. We respectfully request a transparent pricing system in Thailand.


আমাদের দেশেও পর্যটক আকর্ষণকারী সাইটগুলিতে বিদেশীদের জন্য দুমুখী প্রবেশ ফি ধার্য হয়ে আসছে । উল্লেখ্য যে পর্যটকেরা পর্যটন সম্ভাবনাময় দেশে পর্যটন আকৃষ্ট বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি পুর্ব ধারণা নিয়েই সে দেশে যায় । কোথায় কি দেখা যাবে এবং সেগুলি দেখার জন্য প্রবেশ মুল্য কি রকম হবে সে সম্পর্কে প্রায় মোটামটি একটি ধারনা নিয়েই তারা সেখানে যায় । গড়ে কম করে হলেও প্রায় হাজার খানেক ডলার/পাউন্ড বাজেট নিয়ে একজন বিদেশী পর্যটক তৃতীয় বিশ্বের কোন দেশে যায় । সেখানে কমপিটিটিভ প্রাইসে দামী হোটেল ভাড়া ও যাতায়াত সহ অন্যান্য অনেক কেনাকাটায় তারা তাদের বাজেটের সিংহ ভাগ অর্থ ব্যায় করে । কিছু কিছু দর্শনীয় স্থানে তারা যে পরিমান অর্থ ব্যয় করে তা তাদের মোট বাজেটের তুলনায় খুবই কম । তাই তাদের নিকট হতে দেশটি বিবিধ ভাবেই ফেয়ারলী যথেষ্ট পরিমান বিদেশী অর্থ আহরণ করে থাকে । তাই আমার মনে হয় শুধু শুধু কেবলমাত্র কতিপয় দর্শনীয় ন্থানে বিদেশীদের নিকট হতে দুমুখী প্রবেশ ফি আদায় করে দেশী বিদেশী পার্থক্যটা না দেখালেও চলে । ইউরোপ আমেরিকার স্বচ্ছল দেশগুলি দেশের ভিতরে দর্শনীয় স্থানে সকলের জন্য সমান প্রবেশ ফি ধার্য করলেও
তারা চালাকী করে কিন্তু বিদেশীদের জন্য ভিসা ফি কয়েকগুণ বেশী নিয়ে প্রথমেই তাদের নীজ ঝোলা পুর্ণ করে নেয় । এটা আপনি সহ ভুক্তভোগী সবাই জানেন । তাই তারা ঘটা করে দেখায় যে তারা দেশী বিদেশী সকলের নিকট হতে সমান প্রবেশ ফি নিচ্ছে । আসলে কিন্তু তারা আগেই বেশ কয়েকগুণ অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে । তাই আমার মনে হয় তুতীয় বিশ্বের দেশগুলি যদি মাত্র আর কিছুটা বেশী পরিমান অর্থ ভিসা ফি/ ট্রানজিট ফি / এন্ট্রি ফি ( যে সমস্ত দেশের নাগরিকদের পুর্বেই ভিসা নিতে হয়না তেমন ক্ষেত্রে ) হিসাবে পুর্বেই নিয়ে নেয় তাহলে প্রবেশ মুল্য হিসাবে তাদের কাছ হতে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের প্রয়োজন হবেনা , দেশটিও বিদেশী পর্যটকদের কাছে আরো বেশী মর্যাদার আসন লাভ করবে । অবশ্য এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত চুলচেরা আলোচনা , আয়-ব্যয় সম্ভাব্যতা প্রভৃতি যথাযথভাবে পরীক্ষা নিরিক্ষা করা সহ স্থানীয় জনমতের মতামত যাচাই এর প্রয়োজন রয়েছে । বিষয়টি নিয়ে থাইল্যান্ডে কার্যকলাপ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে , আমাদের মত অন্যান্য তৃতীয় বিশ্বের দেশে বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট ভাবার অবকাশ আছে বলে মনে করি । ব্লগ সামাজিক যোগাযোগ ও গণসচেতনতা সৃজনের একটি গুরুত্বপুর্ণ মাধ্যম বিধায় এখানে এই মন্তব্যের ঘরে প্রাসঙ্গিগ বিবেচনায় দু একটি কথা তুলে ধরলাম । যাহোক, মুল্যবান পোষ্টটির মাধ্যমে এ প্রসঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্র তৈরী করে দেয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২২

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী
সকালের শুভেচ্ছা আপনার জন্যই। আপনি ঠিকই বলেছেন দিমুখী ফি এর ব্যপারে। থাইল্যান্ডের সামুদ প্রাখানের এন্সিয়েন্ট সিটি দেখতে আমাদের ৫০০ বাথ করে টিকিট কিনতে হয়েছিল, সেখানে স্থানীয়রা অনেক কম মুল্যে প্রবেশ করতে পেরেছে। মায়ানমারে প্রতিটি শহরে ঢোকার জন্য প্রবেশ ফি বিশ ডলার। কাল টিভিতে দেখলাম ভেনিস ও এখন শহরে প্রবেশ ফি নেবে পর্যটকদের কাছ থেকে। তবে এটা তারা দৃশ্যমান ভাবে না নিয়ে টিকেটের সাথে জুড়ে দেবে। কিন্ত মায়ানমারে এসব ফি সেই শহরে ঢোকার গেটের কাছেই তৈরী কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতে হয়। অনেকে বলছে এতে পর্যটক কমে যাবে। কিন্ত এই সব ভংগুর শহরগুলো অত্যাধিক পর্যটকের চাপে হিম সিম খাচ্ছে। সুতরাং এই টাকার জন্য কিছু মানুষ কমলে অসুবিধা হবে না। থাইল্যান্ড তাদের অনেক সমুদ্র সৈকত ছয়মাস এক বছরের জন্য বন্ধ করে তার জীব বৈচিত্র ফিরিয়ে আনে। কিন্ত আমাদের কি সেই ব্যবস্থা আছে! কক্সবাজার সেন্ট মার্টিন মরে যাচ্ছে।

যাইহোক আমিও চাই এই দিমুখী ব্যবস্থা বাদ দিয়ে আপনার কথিত সিস্টেমই নেয়া হোক। এতে অন্তত আমাদের মত ছাপোষা ভবঘুরেরা অতিরিক্ত টাকা দেয়ার গাত্রদাহ অন্তত মুক্তি পাবো।
সুচিন্তিত মন্তব্য নিয়ে আরেকবার আসার জন্য অনেক অনেক খুশী হয়েছি প্রিয় ব্লগার। ব্লগীয় জীবনের সুখে দুঃখে সাথে থেকে পরামর্শ দিবেন এই প্রত্যাশা রইলো :)

৬৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অসাধারন চমৎকার কিছু ছবি। মন প্রশান্তিতে ভরিয়ে দেয়।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ উম্মু আবদুল্লাহ। আচ্ছা আমি কিন্তু অনেকবার আপনার ব্লগ বাড়ি থেকে ঘুরে এসেছি। নতুন কিছু লিখছেন না কেন? আপনি যেখানে আছেন সেখানকার জীবন যাত্রা নিয়ে কিছু লিখুন না হয় :)

৭০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আপু.....
কম্বোডিয়া সম্পর্কে কিছু লিখেন......... ওদের কালচার টা জানতে চাচ্ছি :)


ও হাঁ.... আপনি বরাবর ই প্রিয়া তে আছেন, মনে হয় না এই পর্যন্ত কোন লিখা বাদ পড়েছে....... ভালো থাকবেন :)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আমার লেখা পড়েছেন জেনে রায়হান চৌ।
ক্যাম্বোডিয়া নিয়ে আমার বেশ কিছু লেখা আছে দেখতে পারেন।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

৭১| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৩০

শোভন শামস বলেছেন: আপনার সাথে সাথে আমিও ঘুরে এলাম অপূর্ব সুন্দর সেই জায়গাগুলো থেকে। চোখ জুড়ানো পোস্টে + + ++
শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.