নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফায়ারফাইটারকে আকড়ে ধরে থাকা কোয়ালার চোখে মুখে বেচে যাওয়ার আশ্বাস
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস যেন নরকের রূপ ধারন করেছে। কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন আর লাল টকটকে আকাশের নীচে হেক্টরের পর হেক্টর জমির গাছপালা, ফসল, ঘর-বাড়ী, স্কুল-কলেজ পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে। ভয়ংকর এই আগুনের লেলিহান শিখাকে আয়ত্বে আনতে ব্যার্থ অস্ট্রেলিয়ান সরকার।
গত কয়েকমাস ধরে জ্বলতে থাকা আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত ফায়ারফাইটাররা হয়রান হয়ে যাচ্ছে, কিন্ত ফলাফল শুন্য। কিছু কিছু যায়গায় মানুষজন সমুদ্র তীরে আশ্রয় নিচ্ছে। কিন্ত এই ভয়াবহ আগুনের কাছে সবচেয়ে অসহায় অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের বিচিত্রসব প্রানীকূল যার কিছু কিছু অন্যান্য মহাদেশে নেই। একমাত্র প্রচন্ড বৃষ্টি যদি তাদের রক্ষা করতে পারে ।
ভয়ংকর এই আগুনে পুড়ে যাচ্ছে মাইলের পর মাইল
আনুমানিক ৪৮০ মিলিয়ন প্রানী ইতিমধ্যে মারা গিয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে । এর মাঝে বিখ্যাত ক্যাঙ্গারু , ধীরগতির কোয়ালা, ঘোড়া, গরু, ভেড়া, সরীসৃপ ছাড়াও অসংখ্য পাখী যার মাঝে হাজার হাজার ম্যাকাও পাখীও আছে। নেট থেকে কিছু ছবি শেয়ার করলাম যা আমাকে ভীষনভাবে আলোড়িত করেছে ।
কাটাতারের বেড়ায় আটকে পুড়ে মরা এই ক্যাঙ্গারু শাবকের ছবিটি দুনিয়াব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করেছে
আগুনের হাত থেকে পালিয়ে যেতে বৃথা চেষ্টা করছে ক্যাঙ্গারুর দল
আগুন থেকে উদ্ধার করা পিপাসার্ত কোয়ালাকে পানি খাইয়ে দিচ্ছে একজন ফায়ারফাইটার
আগুনে চামড়া পুড়ে ভেতরের লাল মাংস বের হয়ে যাওয়া যন্ত্রনাক্লিষ্ট মুখ নিয়ে প্রিয়জনের কাছ থেকে খাবার খাচ্ছে ঘোড়াটি। নাক আর চোখ দিয়ে পানি পরছে খেয়াল করেছেন কি?
পুড়ে যাওয়া মুখে মলম লাগানো কোয়ালাটির ভয়ার্ত চাহনী এখনো বিদ্যমান
অস্ট্রেলিয়া বিখ্যাত তাদের ডেইরী প্রোডাক্টের জন্য , কিন্ত এই আগুনে বহু চাষীর হাজার হাজার গরু ভেড়া মারা গিয়েছে। কেউবা আধপোড়া হয়ে বেচে আছে। প্রচন্ড কষ্ট বুকে চেপে রেখে তাদের গুলি করে মেরে যন্ত্রনা থেকে নিস্কৃতি দিচ্ছে তাদের মালিকরা ।
লোকালয়ে পালিয়ে আসা প্রানীগুলো সব ভয় ভুলে মানুষদের গলা জড়িয়ে ধরছে
দাবানল থেকে প্রান নিয়ে কোন রকমে বেচে ফেরা ক্যাঙ্গারু শাবক করমর্দন করে যেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে
পায়ে ব্যান্ডেজ বাধা প্রানে বেচে যাওয়া কোয়ালা
উনিও হাতে পায়ে ব্যান্ডেজ বেধে দাঁড়িয়ে আছে
ক্রন্দনরত লুইস নামের এই কোয়ালাটিকে এক মহিলা আগুন থেকে বাচিয়েছিল, কিন্ত পুড়ে যাওয়া লুইসকে বাচাতে পারেনি ডাক্তাররা ।
আগুনে জ্বলে পুড়ে মরে যাওয়া ম্যাকাওটি সৈকতে পরে আছে
আগুন থেকে উদ্ধার করে আনা কোয়ালা
আগুনে পুড়ে মরে থাকা ক্যাঙ্গারুর দল
হাসপাতালে কোয়ালা
আগুন থেকে বাচার জন্য ছুটে চলেছে ঘোড়াটি
"দেখো দেখো আমার বাসাটিও পুড়ে যাচ্ছে " আগুন রঙ্গা আকাশের নীচে জ্বলন্ত ইউক্যালিপ্টাস গাছের দিকে চেয়ে কোয়ালাটি কি এ কথাই বলছে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফায়ারফাইটারকে !
এই দুষ্টু মিষ্টি চেহারার প্রানীটিই কোয়ালা আর ধীরে চলার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রান হারিয়েছে আগুনে
কোয়ালা ছানা
সব ছবি নেট থেকে নেয়া
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৮
জুন বলেছেন: আমি আছি একরকম শের শায়েরী , আপনি ভালো তো ?
ছবি ব্লগের সব ছবিই নেট থেকে নেয়া , অনেকেই হয়তো পেপার পত্রিকায় দেখছে। আমার মনকে আলোড়িত করা কয়েকটা ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম মাত্র ।
আমাদের দেশের সাথে কোন কিছুর তুলনা করলে থাক আর কিছুই না বলাই ভালো । অনেক ভালো থাকুন । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসহায় প্রাণিগুলোর করুন অবস্থা দেখে
সত্যি খুব খারাপ লাগছে। মহান আল্লাহর
কাছে প্রার্থনা যেন শিঘ্রই এই অবস্থার
পরিবর্তন হয়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২২
জুন বলেছেন: আমিও প্রতিবার নামাজে প্রবল বৃষ্টির জন্য দোয়া করি নুরু ভাই ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: কিছু ছবি আগে ও দেখেছি । মনটা খুবই খারাপ হয়ে গেল আপু ছবিগুলো দেখে।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা রইলো।
শুভকামনা
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: পেপারে পত্রিকায় অনেক ছবিই দিচ্ছে ইসিয়াক । তার থেকে বেছে আমার মনে দাগ কেটে যাওয়া কিছু ছবি শেয়ার করলাম মাত্র ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মন খারাপ করা সব ছবি......দেখে খুব খারাপ লাগলো। একইসঙ্গে আমাদের দেশে আগুনে পুড়ে মরা হতভাগাদের কথাও মনে পরে গেল!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন: সারাক্ষন তুলনাতো মনের ভেতর চলতেই থাকে ভুয়া । তারপর ও এদের যন্ত্রনাগুলো খুবই কষ্টদায়ক ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে রাতের শুভকামনা রইলো ।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: অসাধারন সব ছবি। ভাবতেও অবাক লাগে যে প্রকৃতিির কাছে কত অসহায় উন্নত প্রযুক্তি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫০
জুন বলেছেন: জী ঢাবিয়ান পেপারে পত্রিকায় অসহায় এই সব প্রাণীদের ছবিগুলো দেখলে ভীষণ কষ্ট হয়। লুইস নামের কোয়ালাটিকে যখন তার উদ্ধারকারী মহিলা তার খাবার পানি বোতল থেকে গায়ে পানি ঢেলে দিচ্ছিলো তখন সে আওয়াজ করে কাদছিলো যা অবিশ্বাস্য।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৮
সোহানী বলেছেন: আপু ছবিগুলোর দিকে তাকানো যায় না।
২০১৬ এ কানাডার আলবাটায় ম্যাকমারির দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েছে বিশাল বনভূমি সহ বসবাসের এলাকা। কিন্তু কানাডা সরকার যাবতীয় চেষ্টায় মানুষজনকে সরিয়ে নিয়েছিল দ্রুত।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৫
জুন বলেছেন: খুবই কষ্টকর সোহানী । অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় সময় আগুন লাগার অনেকগুলো কারনই বর্তমান তবে তা দাবানলের মত ছড়িয়ে পরার একটি বড় আমার মতে ইউক্যালিপটাস গাছ । এরা যেমন ভুগর্ভের পানি শোষন করে তেমনি তাদের পাতায়/ ডালে প্রচুর তেল থাকে যার ফলে সহজেই আগুন ধরে যায় । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রকৃতির কাছে মানুষ খুবই অসহায়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১০
জুন বলেছেন: প্রকৃতির কাছে মানুষ খুবই অসহায়।
সেটাই সত্যি মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন । নাহলে এত ঝড় বন্যা ভুমিকম্পে লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘর ছাড়া হচ্ছে , মারা যাচ্ছে চোখের পলকে । পরিবেশ ও আবহাওয়া যেন প্রতিশোধ নিচ্ছে মানুষের উপর ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে ।
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচন্ড যন্ত্রনাদায়ক।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন রাজীব নুর । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অষ্ট্রেলিয়া কাউকে সাহায্য মাহায্য খুব একটা করে না; ফলে, আগুন নেভানোর জন্য অন্য দেশগুলো থেকে ভলনটিয়ার ইত্যাদি খুব একটা দেখা যাচ্ছে না
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৫
জুন বলেছেন: ফায়ারফাইটাররা আসছে তো আমেরিকা কানাডা নিউজিল্যান্ড থেকে । তবে অসি প্রধানমন্ত্রী বেকুব না অতি চালাক বুঝলাম না । সে নিজেও কোন দেশের কাছে সাহায্যের আবেদন করে নি । উলটো ছুটি কাটাতে হাওয়াই গিয়ে নিজ দেশের মানুষের ক্ষোভের মুখে পরেছে ।
থাইল্যান্ডের গুহায় আটকে পড়া বাচ্চাদের উদ্ধার করার জন্য ডুবুরী ছাড়াও অসি এনেসথেসিষ্ট এসেছিল যার এমন গুহায় ডুবুরী হিসেবে ঢোকার অভিজ্ঞতা ছিল। তারই সাহায্যে ঐ ভয়ংকর গুহা থেকে ১১ জন বাচ্চাকে জীবিত বের করা সম্ভব হয়েছিল চাঁদ গাজী ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অনেক অনেক । ভালো থাকুন সবসময় ।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বন্যপ্রাণীদের এই করুন মৃত্যু ও যন্ত্রনাকাতর ছবিগুলি মনকে দারুন ভাবে ব্যতিত করেছে।
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা আত্বীয় ন্বজনের সাথে প্রায় প্রতিদিনই কথা হয় ফোনে। জানতে পারি
সেখানকার দাবানলের কথা । দোয়া করি পাকৃতিক বিপর্যয় থেকে আল্লাহ সেখানকার
জীব জগত ও প্রকৃতিকে রক্ষা করুন ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জুন বলেছেন: দোয়া করি পাকৃতিক বিপর্যয় থেকে আল্লাহ সেখানকার
জীব জগত ও প্রকৃতিকে রক্ষা করুন ।
ডঃ এম এ আলী আমিও তাই বলি পরিবেশের ক্ষতি মানুষ করছে, অসহায় প্রানীরা তার বলি হতে পারে না ।
আল্লাহ তাদের রক্ষা করুন একই প্রার্থনা আমারও ।
মন্তব্যর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অস্ট্রেলিয়ায় দাবানলে আক্রান্ত ৯০ হাজার প্রাণীর জীবন বাঁচিয়েছে একটি পরিবার। আরউইন পরিবারের একুশ বয়সী মেয়ে বিন্ডি আরউইন গত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করেছেন। পোস্টটির সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে দেখা গেছে, তাঁর মা ও ভাই চিকিৎসার জন্য একটি কুমিরকে কোলে করে নিয়ে যাচ্ছেন।
ভয়াবহ এই দাবানলে যেসব মানুষ এবং প্রাণী মারা গেছে, তাদের জন্য আমাদের গভীর শোক ও সমবেদনা রইল।
আরউইন পরিবারের প্রতি রইল শ্রদ্ধা ও ভারবাসা
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুন বলেছেন: বিন্দি আরউইনের বাবা স্টিভ আরউইনের টিভি শোগুলো আমি নিয়মিত দেখতাম ডঃ এম এ আলী । স্টিং রের আঘাতে তার মর্মান্তিক মৃত্যু সত্যি দুঃখজনক । তার পরিবার তার ভালোবাসাকে ধরে রেখেছে তাদের কাজের ভেতর দিয়ে । এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের শিকার অসংখ্য পশুপাখীকে তারা রক্ষা করেছে তাদের স্থাপিত হসপিটালে চিকিৎসা দিয়ে । মাত্র ১৫ বছরের রবার্ট আরউইন স্টিভের সুযোগ্য ছেলে দিনরাত প্রানীদের সেবায় নিবেদিত । নিরীহ প্রানী অসংখ্য কোয়ালার করুন মৃত্যুতে চোখের পানি ধরে রাখতে পারে নি সে।
শীঘ্রীই তারা এই বিপদ থেকে মুক্ত হোক এই দোয়াই করি । আরেকবার এসে মুল্যবান মতামত জানানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন প্রিয় ব্লগার ।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবিগুলো সত্যি বেদনাদায়ক। আল্লাহর সৃষ্টি আল্লাহ রক্ষা করুন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
জুন বলেছেন: আল্লাহর সৃষ্টি আল্লাহ রক্ষা করুন।
আমিও তাই বলি মাহমুদুর রহমান সুজন ।
সব সময় সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৪
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: অসহায় প্রাণিগুলোর করুন অবস্থা দেখে খুব খারাপ,কষ্ট এবং বেদনাদায়ক লাগছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জুন বলেছেন: সত্যি অনেক বেদনাদায়ক একজন অশিক্ষিত মানুষ । দ্রুত এই অবস্থা থেকে তারা মুক্তি পাক এই কামনা আমাদের সবার থাকুক ।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৬
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আহ! খুবই হৃদয় বিদারক। খুব মায়া হচ্ছে। আল্লাহ হেফাজত করুন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুন বলেছেন: খুবই হৃদয় বিদারক ছবি আকতার আর হোসাইন । মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৬ মাস ধরে জলছে অষ্ট্রেলিয়ার বনভুমি।
হাজার হাজার বর্গ কিলোমিটার ... আধাডজন সুন্দরবন সমান বন পুড়ে ছারখার। ... এখনো জলছে।
এখানে ক্যালিফোর্নিয়াতেও লাগে। গরমের সিজনে বনের নিচে সুখনো পাতা জমে, দমকা বাতাসে ডাল পালার ঘর্ষনে স্পার্কিং, বজ্রপাতে ইত্যাদি নানাবিধ কারনে আগুন লেগে যায়। প্রাকৃতিক ভাবেই লাগে। প্রতি বছর আগুন লাগছে।
বনের পাশে বিমানবন্দরও করা হয়েছে ফায়ারসার্ভিসের জন্য, সেটালাইট মনিটর, ড্রন মনিটর করা সার্বক্ষনিক নজরদারির পরও আগুল লেগে যাচ্ছে। দ্রুত নেভানো হচ্ছে, আবার অন্য যাগায় লাগছে আবার নেভাচ্চে, এরপরও প্রায়ই নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় আগুন।
পানিবাহি বিমানও আছে হেলিকপ্টারও আছে অনেক, তবে আরো বড় বিমান দরকার। বড় বড় বোমারু বিমান বসিয়ে না রেখে সেগুলো পানি ভরে আগুন নিভানোর কাজে লাগানো উচিত।
ক্যালিফোর্নিয়া থেকে অবস্য একদল দুর্ধষ ফায়ারফাইটার পাঠানো হয়েছে মেলবোর্নে, বিমান ও যন্ত্রপাতি সহ।
বাংলাদেশ থেকেও ফায়ারফাইটার ও ভলান্টিয়ার পাঠানো উচিত।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১০
জুন বলেছেন: আপনার প্রাসংগিক মতামতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী।
অসি পিএম সাহায্য চাইছে কিনা বাইরে থেকে জানি না। তবে অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু মায়া লাগছে বন্য প্রাণীগুলোর জন্য যারা পালিয়ে যেতে পারছে না।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৪৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হৃদয়বিদারক এই ছবিগুলো এখন নেট দুনিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। মহান আল্লাহ এই বিপদ থেকে নিরিহ প্রাণীকুল ও প্রকৃতিকুলকে রক্ষা করুন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১২
জুন বলেছেন: সবারই এই প্রার্থনা হোক তারেক মাহমুদ। বৃষ্টি নামুক অস্ট্রেলিয়া জুড়ে, নিভে যাক সব হুতাশন।
মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব কষ্টের ছবি। তাকিয়ে দেখা যায় না। আল্লাহ, তুমি এই অসহায় অবলা প্রাণীদের প্রতি রহম কর।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৪
জুন বলেছেন: আল্লাহ, তুমি এই অসহায় অবলা প্রাণীদের প্রতি রহম কর।
আপনার সাথে আমারো একই দোয়া রইলো হেনা ভাই। ধন্যবাদ মন্তব্যে।
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কষ্টের মধ্যেও একটু ভালো লাগা আছে তা হচ্ছে - আগুনে পোড়া প্রাণীগুলো চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে। আমাদের দেশের পোড়া মানুষের মতো ওদের দেশের প্রাণীগুলো পোড়া কপাইল্যা না। +
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৭
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের দেশে সাইক্লোন এ যেই পরিমাণ প্রানী মৃত্যু বরন করে তা সত্যিই আমাদের জন্য অনেক ভয়াবহ। তবে ছয়মাস ধরে আগুনে পুড়ে মরছে বা অগ্নিদগ্ধ হয়ে আধমরা হয়ে বেচে থাকা প্রানীগুলোর জন্য মর্মান্তিক।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে আল্লাহর গজব পড়েছে।
ইরান, ইরাক, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, বাংলাদেশ কেউ ভালো নেই। এজন্য মানুষ দায়ী। নির্বোধ মানুষ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: মানুষ দায়ী মেনে নিলাম রাজীব নুর কিন্ত প্রাণীগুলো তো কোনমতেই দায়ী না এই পরিস্থিতির জন্য। কিন্ত ভুঘতে হচ্ছে তাদেরই। মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
ছবি দেখে শিউরে উঠলাম। বেদনায় ভারাক্রান্ত হলাম। মানুষ জন যেভাবে পশু-পাখির পাশে দাড়িয়েছে প্রশসংসার দাবি রাখে।
পৃথিবীর সব প্রান/প্রাণী ভাল থাকুক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪২
জুন বলেছেন: ছবিগুলো শিউরে ওঠার মতই। আমারতো অনেক মায়া লাগছে এদের জন্য। বিশেষ করে কোয়ালারাতো দৌড়াতেই পারেনা মাইদুল সরকার। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
আগুন জ্বলছে সর্বত্র। ঘরে-বাইরে, মাঠে-ময়দানে। এর সব দৃশ্য সত্যিকার ভাবেই মর্মস্পর্শী। তবে অস্ট্রেলিয়ার প্রাকৃতিক (?) এই আগুনে পুড়ে মরার দৃশ্য সব ভয়াবহতা, মর্মস্পর্শীতাকে ছাড়িয়ে গেছে। অনেক স্থানে বন থেকে বেরিয়ে অসহায়, আতঙ্কগ্রস্থ প্রাণীরা বাঁচার জন্য মানুষের পা পর্যন্ত আকড়ে ধরছে।
অস্ট্রেলীয় পুলিশের ধারনা কিশোর দলের না নিভিয়ে ফেলে যাওয়া সিগারেট থেকে এই আগুনের সূত্রপাত। পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেফতারও নাকি করেছে। এই হলো চলতি শতাব্দীতে মানুষের অপরিনামদর্শিতার সব চেয়ে বড় খেসারতের ছবি।
অবোধ, অসহায় কোমল স্বভাবের প্রানীগুলোকে বাঁচানোর চেষ্টায় থাকা মানুষগুলোকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই। আমেরিকার এক তরুনী সোস্যাল মিডিয়াতে নিজের নগ্ন ছবি বিক্রি করে নাকি অস্ট্রেলিয়ায় সাহায্য পাঠাতে এর মধ্যেই কয়েক মিলিয়ন ডলার যোগাড় করে ফেলেছেন। বলতে হয় - এখনও মানুষ আছে এই পৃথিবীতে।
ভাষা নেই আপনার এই মানবিক বোধসম্পন্ন পোস্টটিতে ধন্যবাদ দেয়ারও।
পাশাপাশি আরও একটি নৃশংস খবর দেখলুম পত্রিকাতে -
গুলি করে এই অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের ১০ হাজারেরও বেশি উট মারার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নাকি দেশটির কর্তৃপক্ষ। অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চল যেহেতু খুবই খরাপ্রবণ এলাকা, পানির অভাব। এ কারণে এ অঞ্চলে পানির খুব সংকট রয়েছে। অথচ বন্য উটগুলো নাকি খুব বেশি করে পানি সাবার করছে। আবার পানির খোঁজে তাদের বিচরণের কারণে সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিও হচ্ছে। এ ছাড়া মিথেন গ্যাস সৃষ্টির জন্যও দায়ী তারা। তাই এতগুলো উট একসঙ্গে মারার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
কি নির্মম........................
++++++++++
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস,
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করা যা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছে সেই ছবিগুলো থেকে আমি মাত্র কয়েকটি ছবি দিয়েছি। মৃত অনেক প্রানীর ছবি ইচ্ছা করেই পরিহার করেছি। কোয়ালা লুইসকে বাচাতে এক মহিলা যা করেছে তা দেখলে চোখের পানি ধরে রাখা মুশকিল।
অনেকেই সাহায্য করছে তার মাঝে স্যার এলটন জন, নিকোল কিডম্যান এর নাম উল্লেখযোগ্য।
উট মেরে ফেলছে কারন তারা যদি আরব দেশের মত উটের মাংস খেতো, উটে চলাচল করতো তাহলে হয়তো এত উট থাকতো না। এই বিশাল উটের বোঝাও তাদের পরিবেশের ক্ষতি করছে।
আবারো ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
হাবিব বলেছেন: ইশ কি ভয়ংকর পরিস্থিতি!!!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক হাবিব স্যার। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১০
পদ্মপুকুর বলেছেন: হৃদয়বিদারক। ফেইসবুকে এই ছবিগুলো ঘুরছে, দেখতে গেলে যথেষ্ঠ মানসিক শক্তি লাগে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫২
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন পদ্মপুকুর। খুবই কষ্টের দৃশ্য। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা
ছবি দেখে খুবই কষ্ট লাগে আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুন
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৬
জুন বলেছেন: আপনার আশাবাদ দ্রুতই সত্য হোক কাজী ফাতেমা ছবি। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ইস!কি ভয়ঙ্কর হৃদয়বিদারক ঘটনা। ফেসবুকের সৌজন্যে ইতিমধ্যে দাবানলের একাধিক ছবি দেখলেও এভাবে মৃত বা অর্ধদগ্ধ প্রাণী গুলির বীভৎস ছবি দেখার সুযোগ হয়নি। কি কমেন্টের ভাষা হতে পারে আপু বুঝতে পারছিনা। জানিনা এই নরক যন্ত্রণার নিষ্কৃতি কোথায়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৮
জুন বলেছেন: আপনার না বলা কথা আমি বুঝে নিলাম পদাতিক। যেমন বোঝা যায় অবলা প্রানীগুলোর চোখের ভাষা। মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: দাবানলের শুরুটায় আমি ব্যাংকসটাউনে ছিলাম, তখন এতটা ভয়াবহ রুপ নেয়নি,
আকাশ লাল হয়ে ছিলো আর ছাই দিয়ে সমস্ত শহর ঢেকে যাচ্ছিল, অনেকের
শ্বাস কষ্ট শুরু হচ্ছিল ।
অনে ক রাস্তা বন্ধ করে দি চ্ছি ল তাই সকল স্হানে যে তে পারি নাই,
দ্রুত ঢাকা ফি রে আসলাম ।
......................................................................................................
অস্ট্রেলিয়া সরকার নিজস্ব বার্তায় সাহায্যর আবেদন করতে দেখেছি ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮
জুন বলেছেন: আহা আপনার বেড়ানোটাই ভেস্তে গেল স্বপ্নের শংখচিল। তারপর ও সেদেশের প্রানীকুলের জন্য প্রার্থনা রইলো আমাদের। সেলিব্রিটি থেকে সাধারন মানুষ যে যেভাবে পারছে সাহায্য করছেন। আমারও মনে হয় আমিও যাই সেখানে। বিখ্যাত স্টিভ আরউইনের পুরো পরিবারই তো দিনরাত সাহায্য করে চলেছে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত প্রানী কোয়ালাদের।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। ভালো থাকুন সবসময়।
২৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪১
নীল আকাশ বলেছেন: ছবি ব্লগ দেখে মন প্রচন্ড খারাপ হয়ে গেল।
অমানবিক ব্যাপার।
একটা পেপারে পড়লাম ১৪৫ জন কে এ্যারেস্ট করেছে ইচ্ছে কৃত ভাবে এখানে আগুন লাগানোর জন্য।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
জুন বলেছেন: কিশোরদে ইচ্ছাকৃতভাবে আগুন লাগানোর কথা আমিও শুনেছি নীল আকাশ। আর একই বয়সী রবার্ট আরউইন ১৫ বছর ( বিখ্যাত স্টিভ আরউইনের) বন্য প্রাণীদের এই নির্মম মৃত্যু নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তার মায়ের বক্তব্য শুনে কাদছিলো। মানুষে মানুষে কত পার্থক্য।
২৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
রেযা খান বলেছেন: খুবই কষ্ট দায়ক....। স্রষ্টা সহায় হোন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে রেযা খান।
অনেক কষ্টকর।
ধন্যবাদ মন্তব্যে।
২৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কান্না এসে গেল জুন আপা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩
জুন বলেছেন: আসলেও যারাই দেখছে খুব কঠিন প্রান ছাড়া সবারই চোখ জলে ভিজে আসছে স্বপ্নবাজ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: খুবই বেদনাদায়ক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫
জুন বলেছেন: ঠিকিই বলেছেন মোজাম ভাই। অবোধ প্রানীগুলোর এই মর্মান্তিক মৃত্যু সত্যি সহ্য হয় না।
ভালো থাকুন সবসময়।
৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মর্মান্তিক, আর কিছু বলতে পারছি না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৩
জুন বলেছেন: সত্যি মর্মান্তিক সাদা মনের মানুষ। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাষানেরও মন গলে যাবে ...
হায়, প্রকৃতির কাছে কত অসহায় আজো মানুষ!!!
রহমতের বৃষ্টি হোক- এই প্রার্থনাই রইল-
অসহায় প্রাণীকুলের জন্য তুমি তোমার করুনা ছড়িয়ে দাও হে প্রভু।
আহমেদ জি এস ভায়ার মন্তব্যে লাইক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৫
জুন বলেছেন: রহমতের বৃষ্টি নামুক সেখানকার আকাশ জুড়ে এই দোয়া থাকলো সবার বিদ্রোহী ভৃগু।
ভালো থাকুন সবসময়।
৩৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মর্মান্তিক !!!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
জুন বলেছেন: সত্যি তাই গিয়াস লিটন। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩১
করুণাধারা বলেছেন: অবলা প্রাণীদের যন্ত্রণার ছবিগুলো হৃদয় বিদারক! পঞ্চাশ কোটি প্রাণী পুড়ে মারা গেছে- অস্ট্রেলিয়ার ইকো সিস্টেমের উপর দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাব পড়বে। এমন উন্নত দেশে দাবানলের আগ্রাসন কমানোর প্রযুক্তি গড়ে ওঠেনি কেন জানিনা!!
আবার আজকে খবরে দেখলাম দশ হাজার উটকে মেরে ফেলা হবে!https://m.banglanews24.com/
১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৭
জুন বলেছেন: এমন উন্নত দেশে দাবানলের আগ্রাসন কমানোর প্রযুক্তি গড়ে ওঠেনি কেন জানিনা!!
এই প্রশ্ন আমারও করুনাধারা। অঝোর ধারায় বৃষ্টি নামুক রাজ্য জুড়ে বেচে যাক সব বন্য প্রানীদের জীবন এই কামনাই করি।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
৩৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু আমি এই ছবিগুলো দেখেতে পারি নাই, তোমার টা ও দেখলাম না ঘুমাতে পারব না দেখলে।
আল্লাহর কাছে শুধু প্রার্থনা করি।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২২
জুন বলেছেন: আমারও একই প্রার্থনা মনিরা। অনেক ভালো থেকো এই কামনা করি। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রকৃতির কাছে মানুষ কত অসহায়
১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৪
জুন বলেছেন: সত্যি আমরা ভীষণই অসহায় তারেক ফাহিম। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ রইলো।
৩৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৩
ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: আগুনে খাই আগুনে ঘুমাই,
আহ সর্বপ্রাণ তোমাকে জ্বলতে দেখলে বুকটা ফেটে যায়,
আমাজান এর মতো মানব সৃষ্ট আগ্নি কারণ দাবানল এর জন্য মানুষের যে কিছু দায় আছে
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: আমাজান পুড়ছে,অস্ট্রেলিয়া পুড়ছে, গ্রীনল্যান্ডের বরফ গলছে। পানি আর আগুন একদিন ভয়ংকর প্রতিশোধ নিবে ইউসুফ হাওলাদার শাওন। মন্তব্যের উত্তর দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য দুঃখিত আমি।
৩৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০
জুন বলেছেন:
৩৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ছবিগুলো দেখে খুব খারাপ লাগল। প্রকৃতির কাছে মানুষ খুব অসহায়। আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল বিপদ থেকে রক্ষা করুন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: আপনার সাথে আমিও বলি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সব বিপদ থেকে রক্ষা করুন।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।
৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৯
অন্তরন্তর বলেছেন: আপনার পোস্ট আগেই দেখেছি কিন্তু ছবিগুলো এত কষ্টের যে মন্তব্য করতে পারিনি। এছাড়া প্রত্যেকদিন টেলিভিশনে এত কিছু দেখা হয়েছে যে বলার মত না। প্রকৃতি খুব নির্মম জুন আপু। আমরা সবসময় এই সুন্দর প্রকৃতি ধ্বংস করছি। আল্লাহ্ পাক আমাদের সকলকে হেদায়েত এবং হেফাজত করুক এই প্রার্থনা করি। শুভ কামনা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৭
জুন বলেছেন: আমারও অনেক কষ্ট লাগছে অন্তরতর। তারপরেও শেয়ার করলাম যদি আমরা সচেতন হই পরিবেশের ব্যাপারে। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
৪১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ফেসবুকে দেখেছিলাম, মনটা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন: মনটা আমারও খারাপ তাই ব্লগে লিখে সবার সাথে কষ্ট ভাগাভাগি করে নেয়া রাতুল।
অনেকদিন পর দেখলাম, সব কিছু ভালো আছে তো??
৪২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: জ্বি সব ভালো। নিয়মিত হবার চেষ্টায় আছি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১১
জুন বলেছেন: খুবই ভালো সংবাদ, শুনে অনেক খুশি হোলাম রাতুল। পুরনোরা থাকলে একটা আলাদা আনন্দ খুজে পাই
৪৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: মর্মান্তিক! ইতোমধ্যে ৪৮০ মিলিয়ন প্রাণী নাকি পুড়ে মারা গিয়েছে! সংখ্যাটা অনুভব করে দেখুন একবার!
আমরা সৌভাগ্যবান যে সরাসরি আমাদের উপর আঘাত আসার আগে প্রকৃতি আমাদের বারেবারে সতর্কবার্তা দিচ্ছে। আর হতভাগ্য,এ জন্য যে তবু আমরা তা আমলে নিচ্ছি না।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
জুন বলেছেন: জী আমিও তাই পড়েছি পেপারে পত্রিকায় রূপম রিজওয়ান। এত নিরীহ প্রাণীর মৃত্যু সত্যি কষ্টকর। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। আমাদের সচেতন হতে হবে, আমাদের পরবর্তী বংশধরদের জন্য বাসযোগ্য পৃথীবি রেখে যেতে হবে। এই হোক আমাদের স্লোগান।
৪৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০২
মুক্তা নীল বলেছেন:
জুন আপা ,
এই অবলা প্রাণী গুলোর ছবি দেখে কি যে কষ্ট লাগছে তা লিখে বোঝাতে পারবো না । ওদের না জানি কত কষ্ট হচ্ছিল ।
যা দুর্ঘটনা ঘটার ঘটেছে এখন প্রাণী গুলো ঠিকমতো সেবা নিয়ে বেঁচে উঠুক ।
ভালো থাকুন আপা ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জুন বলেছেন: আমাদের সবার এই হোক প্রত্যাশা। আমাদের কারনে অবধ প্রানীকুলের জীবন সংশয় না হয়। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত মর্মস্পর্শী এ ছবিগুলো হৃদয় মন কে ভারাক্রান্ত করে তোলে। দগ্ধ, যন্ত্রণাক্লিষ্ট ঘোড়াটির চোখের ও নাকের পানি ব্যথাতুর এ হৃদয়টাকে অস্থির করে গেল। আহারে নিরীহ কোয়ালা, সব ভয় ভুলে কি পরম নির্ভরতায় মানুষের কোলে আশ্রয় খুঁজছে!
আমি এখন মেলবোর্নে আছি। যে এলাকায় থাকি, তার কাছাকাছি দাবানল নেই, কিন্তু দূরের দাবানলের গরম বাতাস আর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন মেঘ মেলবোর্নের আকাশকেও ধোঁয়াশায় ঢেকে রাখে। দীর্ঘদিন ধরে প্রকৃতির এ তান্ডব চলছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে অস্ট্রেলীয় সরকার শুরু থেকেই এবারের এই বিপদটাকে অন্যান্য বছরের মত স্বাভাবিক মনে করে খুবই হাল্কাভাবে নিয়েছে। যখন টনক নড়েছে, তখন অনেক দেরী হয়ে গেছে। দাবানলের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতি ছাড়াও যে ইকোলজিকাল ইমব্যাল্যান্স তৈরী হলো, তার জন্য অস্ট্রেলিয়াকে বহুদিন ধরে মাশুল গুণতে হবে।
গতকাল বিকেলের দিকে মেলবোর্নে মোটামুটি ভালই বৃষ্টি হলো। জানিনা, দাবানল আক্রান্ত এলাকাতেও বৃষ্টি হয়েছে কিংবা হচ্ছে কিনা। সেসব এলাকার মানুষ, প্রাণী ও পক্ষীকূল এবং দগ্ধ নির্বাক গাছপালা তরুলতার জন্য আল্লাহ'র রহমত হিসেবে যেন বৃষ্টি নেমে আসে, সে কামনা করছি।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৫
জুন বলেছেন: অনেক আন্তরিক একটি মন্তব্য করেছেন খায়রুল আহসান। ধন্যবাদ জানবেন অবশ্যই। ভয়াবহ দাবানলের ছবি আর ভিডিও দেখে আতংকিত হই। আজ আপনাদের মেলবোর্ন এ নাকি প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। দোয়া করি মহান আল্লাহপাকের এই রহমত নিউ সাউথ ওয়েলস সহ অন্যান্য দাবানল আক্রান্ত এলাকাতেও বর্ষিত হোক। কত গরু ভেড়া ছাড়াও বন্য প্রাণীর মৃত্যু হলো। কত খামারী পথে বসলো যারা ভুক্তভোগী তারাই জানে। আপনি ভালো থাকুন পরিবারের সদস্যদের সান্নিধ্যে সেই কামনা করি। আরেকবার ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
৪৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৬ নং প্রতিমন্তব্যের সাথে একমত।
৯ নং মন্তব্য প্রসঙ্গে-- অস্ট্রেলীয় সরকার তো সময়মত কারো কাছে সাহায্যের আবেদনই জানায় নাই, জানালে নিশ্চয়ই বিশ্ব সে আহবানে সাড়া দিত। থাইল্যান্ডের গুহা বন্যায় যখন কিশোর ফুটবলার দল আটকা পড়েছিল, তখন কিন্তু অস্ট্রেলীয় সাহায্য সহযোগিতা খুব দ্রুতই পাওয়া গিয়েছিল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩১
জুন বলেছেন: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনতো প্রথম অবস্থায় গুরুত্বই দেয় নি। বরাবরের মতই ভেবে এসেছে। অন্যের কাছে সাহায্য চাইবে নাকি! নাক উচু ভাব আছে না তাদের! থাইল্যান্ড তো আভ্যন্তরীণ ছাড়াও আন্তর্জাতিক অংগনে সাহায্যের আবেদন করেছিল। তাদের একমাত্র ধ্যানজ্ঞান ছিল বাচ্চাগুলোকে বাচানো। ভিডিও আর টিভিতে দেখলে মনে হয় নরক নেমে এসেছে। আমার অনেক আত্মীয় অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করে। তারাও অনেক ছবি শেয়ার করে।
ভালো থাকুন সবসময় খায়রুল আহসান।
৪৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ২৭ নং প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে।
রাতুল_শাহ কে অনেকদিন পরে ব্লগে দেখে ভাল লাগছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৭
জুন বলেছেন: রাতুলকে অনেকদিন পর ব্লগে দেখে আমারও খুব ভালো লেগেছে বৈকি খায়রুল আহসান। আরেকবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
৪৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২০
মিরোরডডল বলেছেন: It was absolutely devastated and horrified but finally blessed with rain.
Last few days it’s been raining which is definitely very helpful for bushfire and drought.
Though it’s not enough rain but at least better than nothing.
দেখা যাক কি হয় । যে ড্যামেজ হয়েছে অনেক সময় লাগবে রিকভার করতে ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মিররডল। ছয়মাসের খরা ও আগুনে পোড়া জমিন দুদিনের বৃষ্টিতে কতটুকু রস শুষে নেবে সেটাই কথা। তারপরও নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। কিন্ত এই বৃষ্টিতে সৃষ্ট তীব্র স্রোত কোন ক্রমে বেচে যাওয়া অনেক প্রানীকে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। রিকভারি করতে সময় লাগবে এটা ঠিক তবে প্রানীদের প্রতি অত্যন্ত দরদী জাতির সহায়তায় এই বিপদ কাটিয়ে উঠুক এই কামনা করি। শুভেচ্ছা রাত্রির।
৪৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
প্রাণীগুলো অস্ট্রেলিয়া সরকারের কাছে নিরাপদ নয়। এসব বন জংগলে বুশ ফায়ারে ওদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। অদ্ভুত এক দেশ!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: বর্তমান সরকার হয়তো অতটা সচেতন না কিন্ত বিভিন্ন নিউজ আর নেটে যা দেখলাম আর শুনলামতাতে মনে হলো দেশবাসী এ ব্যপারে অত্যন্ত সচেতন ভ্রমরের ডানা।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৫০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দাবানল আসলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ। প্রকৃতির নিষ্ঠুরতা । খুব বেদনা দায়ক ঘটনা। বোবা প্রাণীগুলো তো আর মানুষ নয় তবুও কেন এত কষ্ট তাদের।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০১
জুন বলেছেন: যাক সবার দোয়ায় অঝোর ধারায় বৃষ্টি এসে দাবানলের অনেকটাই নিভেছে সেলিম আনোয়ার। মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হলো তার জন্য দুঃখিত। শুভকামনা রইলো।
৫১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: এসব ছবি দেখে মন খারাপ হয়ে যায়। আমরা তো কিছুই করতে পারি না, তাই আরো বেশি হতাশ লাগে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০২
জুন বলেছেন: আমারও মনে হয়েছিল এমনটাই ফয়সাল রকি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৬
শের শায়রী বলেছেন: কেমন আছেন জুন আপা?
আপনার ছবি ব্লগ দেখলাম। বেদনাদায়ক। তবে একই সাথে ভাগ্যবান ও বটে এরা। আমাদের দেশে আগুন লাগলে অসংখ্য মানুষ সাথে সাথে পুড়ে মারা যায় চিকিৎসার সুযোগ ও থাকে না। ওরা তো চিকিৎসার সুযোগ পেয়েছে।