|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
   
এই উপমহাদেশের বৃটিশ বিরোধী স্বাধীনতা যুদ্ধের আপোসহীন এক সংগ্রামী কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্য।কলকাতার এক নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্ম নেয়া সুকান্ত মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরন করার আগেই বেশ কিছু কবিতা লিখেছিলেন যার সবই ছিল অসহায়-নিপীড়িত, সর্বহারা মানুষের সুখ, দুঃখ নিয়ে। কবি সুকান্তের কথা ভাবলেই আমাদের মনে পড়ে  তার বিখ্যাত কবিতা যেখানে পুর্নিমার  চাঁদকে তিনি ঝলসানো রুটি বলে উল্লেখ করেছিলেন। তাবৎ জাহানের অসংখ্য কবি সাহিত্যিক যে চাঁদকে নিয়ে যুগে যুগে নানা রকম রোমান্টিক গল্প, কবিতা লিখে গিয়েছেন সেখানে বিপ্লবী কবি সুকান্তের কাছে এই চাঁদ কোন রোমান্টিক রূপে ধরা দেয় নি, তার কাছে সে নিছকই ছিল এক ঝলসানো রুটি।  
সুদুর গ্রাম থেকে আসা  কিশোরী জরিনা ঢাকায় এসেছে নিজের ওঁ তার পরিবারের ক্ষুধার জ্বালা মেটাতে পরিচারিকা হিসেবে। অভাব কাকে বলে সে এই এতটুকু বয়সেই দেখেছে। এক বেলা এক মুঠো নুন ভাত খেলেও পরের বেলা কি খাবে তার কোন সংস্থান নেই। ভালো করে পেট পুরে খেতে পারবে এই আশ্বাসেই তার ঢাকায় আসা। কিন্ত বাড়ীর জন্য, মায়ের জন্য, ছোট ভাইটার জন্য মন কেমন করে সারাদিন। অন্যান্য অনেক বাসার খালাম্মার মত তার খালাম্মা অত খারাপ না যেমন সে শুনেছে তাদের গ্রামের দু একজনের কাছে। 
  
 
সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে মাগরেবের আযান পরে, নামাজের পর কাজ থাকে না তেমন কারোরই।  জরিনাকে নিয়ে টিভির সামনে বসে খালাম্মা ভাবে বোকা বাক্স দেখে যদি মেয়েটার মন ভালো হয়। একে একে শুরু হয় তার পছন্দের বিখ্যাত সব হিন্দী সিরিয়াল। সেখানে দেখায় আলিশান এক বাংলো বাড়ীর আলিশান বসার ঘরে বসে সবাই কথা বলছে, কিন্ত জরিনা তাদের কথা বোঝে না। সে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে পাত্র পাত্রীদের জরি চুমকি বসানো ঝলমলে শাড়ী আর চোখ ধাধানো গয়নার দিকে। বিস্ফোরিত চোখে তাকিয়ে সে ভাবে এটাই কি তাহলে সেই বেহেশত যেই বেহেশতের কথা মানুষ বলে ! এবার সেই বেহেশতের লোকজন খেতে বসলো, মেয়েটি তার দারিদ্র পীড়িত কল্পনায় ভাবতে থাকে এখন নিশ্চয় সবাই এমন কিছু খাবে যার নামই সে জানে না, চোখে দেখাতো দুরের কথা। খাবার পরিবেশিত হলো আর সেই খাবার দেখে মাটিতে বসে থাকা মেয়েটি আচমকা মুখ ঘুরিয়ে আর্ত স্বরে তার খালাম্মাকে প্রশ্ন করে, 
“খালাম্মা,ও খালাম্মা হেরা এত্ত সুন্দর সুন্দর কাপড় আর গয়না পইড়া ঘরে বইয়া থাইক্কা খালি পোড়া রুডি আর পোড়া ভাজি খায় ক্যা”!  
   
আমাদের অনেকেরই কখনো খাবারের চিন্তা করতে হয় না যে কাল কি খাবো, পরশু কি খাবো ? তাই আমরা সিরিয়ালের চরিত্রদের খাবারের থালার দিকে কখনো ভালো করে তাকিয়ে দেখিনা তারা কি খায় না খায়। আমাদের চোখ থাকে ওদের শাড়ি গয়নার দিকে।   কিন্ত ক্ষুধার জ্বালায় গ্রাম ছেড়ে আসা মেয়েটির আলো ঝলমল রোশনাই ঘর আর হীর- জহরত, জরি-চুমকির ফাক গলে  ঠিকই নজরে পরে তাদের পোড়া রুটির উপর। সেই সাথে তার স্বপ্নওঁ যেন চুর চুর করে ভেঙ্গে পরে এক লহমায় । 
ছবি নেট
 ৯৫ টি
    	৯৫ টি    	 +২০/-০
    	+২০/-০  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:২৪
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আমার ব্লগে দজিয়েব । মন্তব্যে অশেষ ভালোলাগা রইলো ।
২|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৮
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষের অবস্থানই তার ভাবনাকে নিয়ন্ত্রন করে। 
তাইতো সেই অমর কৌতুক পাই-
ভাত না খেতে পেয়ে সাহেবের কাছে আর্তি জানালে- সাহেব অবাক হয়ে বলেন
ভাত নেইতো কি হয়েছে? পোলাও খাবে!!!!!!!
যুগে যুগে ধর্ম/বিপ্লবী/লেখক/কবিগণ সেই জড় ভাবনায় প্রাণ এনে সাম্যতার ডাক দিয়ে গেছেন, দিচ্ছেন।
আমরাও সাড়া দেই অবস্থানকে আকড়ে রেখেই...
তাইতো সাম্যতার স্বপ্ন আজো অধরাই রয়ে যায়!
++++
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৫২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৫২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু আপনাকে সুদর একটি প্রাসংগিক মন্তব্যের জন্য ।
 ভাত না পেলে পোলাও এই প্রবাদের আতুর ঘর কিন্ত বিখ্যাত ফরাসী বিপ্লব। রাজ পরিবারের বিলাস ব্যাসনে দিন যাপন  আর আরেকদিকে ক্ষুধার্ত জনগন সামান্য রুটির জন্য দিশেহারা। এই জনগন যখন একসময় বাস্তিল দুর্গ তারপর ভার্সাই রাজপ্রাসাদ আক্রমন করে তখন রাজা ষোড়শ লুইএর গিন্নী মারি আতোয়ান্তে এই বিখ্যাত ডায়লগটি বলে ছিলেন যে 
"রুটি না পেলে কেক খাও "।  
শুভকামনা রইলো ।
৩|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:২৫
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
দারুন এক দর্শন।
কোথা থেকে কোথায় ঘুরিয়ে কোন এক জরিনাদের জীবন দর্শনে নিয়ে গেলেন। 
জীবনানন্দের ধান শালিকের মতোই ক্ষুধারা জরিনাদের জীবনে ফিরে আসে বারবার। চোখ তাদের আটকে যায় সেখানেই।
সুকান্তের দেশলাইয়ের মতো জরিনারা জ্বলছে এক ক্ষুধার তাড়নায়। এ তাড়নাই হয়তো একদিন পুড়িয়ে দেবে শহর-গঞ্জ-গ্রাম.........
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৭
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৭
জুন বলেছেন: অপরূপ সুন্দর এক মন্তব্যে আমার সামান্য পোষ্টটা যেন ঝলসে উঠলো সেই স্টার প্লাসের সিরিয়ালের বৈঠকখানার মত যা দিন রাত পরীদের আনাগোনায় ঝলমলে হয়ে থাকে । অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে আহমেদ জী এস । ভালো থাকুন আর নিরাপদে থাকুন ।
৪|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৫৩
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৫৩
সাইন বোর্ড বলেছেন: অনবদ্য ভাবনার চাষ, ভাল লাগল ।
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৪২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৪২
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সাইন বোর্ড লেখাটি ভালোলাগার জন্য । ভালো থাকুন এই মহামারীতে আর নিরাপদে ।
৫|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০১
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনবদ্য প্রকাশ। খুবই ভালো লাগলো।
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৫
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৫
জুন বলেছেন: মন খুলে প্রশংসার জন্য অশেষ ভালোলাগা রইলো নেওয়াজ আলি । 
শুভকামনা সব সময়ের জন্য ।
৬|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৫
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৫
বিজন রয় বলেছেন: আপনি আবার ব্লগে পোস্ট দেওয়া শুরু করলেন কবে থেকে!!!!!
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
জুন বলেছেন: বিজন রয় এতদিন পরে এসে একি কথা বললেন    আমিতো নিয়মিতই ব্লগে পোষ্ট দিয়ে থাকি ।
   আমিতো নিয়মিতই ব্লগে পোষ্ট দিয়ে থাকি ।  
আসলে তেমন হেভী ওয়েট ব্লগার না বলেই আপনার নজরে আসি নাই   
  
বড়ই দুঃখ পেলাম   
  
এই মহা দুর্যোগের সময় আশাকরি ভালো আছেন । ভালো থাকেন নিরাপদে থাকেন এই দোয়া রইলো । আমাদের জন্যও দোয়া করবেন । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ 
৭|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:১২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:১২
 ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি পারলে ৩ বেলা রুটির সাথে মাংস খেতাম।  ++ 
একবার এক বন্ধুর বাসায় কাজের মেয়েকে ওর বোন ভেবে ফেলেছিলাম।  এখনো অনেক ভালো মানুষ আছে এই সমাজে।
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩২
জুন বলেছেন: প্রান্ত ৩ বেলা রুটি মাংসের সাথে খেলেতো মেয়েটি বিস্মিত হতো না । নরম পাতলা পাতলা ফুলে উঠা রুটির সাথে মাংসতো বড়ই উপাদেয় ।  কিন্ত তারা খায় মোটা মোটা গমের রুটি যা তাওয়ায় ভেজে তারপর সরাসরি চুলার আগুনে দেয় । এতে রুটিটা পুড়ে যায় । আর এর সাথে তারা ভেন্ডি ভাজি বা এই ধরনের কিছু খায় । হয়তো শাকাহারি বলে এই অবস্থা । কিন্ত সব কিছুই একটু পোড়া পোড়া থাকে । মেয়েটি বিস্মিত হয়েছিল এই কারনে যে তাদের পোশাক আশাক আর হীরা মুক্তার গয়নার সাথে খাবারের মান মিলাতে না পেরে ।
তোমার বন্ধুর পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রান্ত ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভালো থাকো, বাসায় থাকো আর নিরাপদে থাকো  
৮|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩২
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আমার দ্বারা যদি সম্ভব হতো, তাহলে আমি পশ্চিমা দেশগুলোতে যেমন ঘণ্টা মাফিক কাজের লোক পাওয়া যায় তেমন ব্যবস্থা করতাম। এতে কিছু লোক অন্তত নিজের কাজ নিজে করার উদ্যোগ নিত। 
আসলেই, আমরা বোধ হয় কখনোই এসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাই না, কারণ একজন গৃহ পরিচারিকার কাজের গুরুত্ব বোধ হয় অন্য অনেক কাজের চেয়ে বেশি, কিন্তু আমরা কতজন এইভাবে চিন্তা করি!!
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৮:৪৮
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৮:৪৮
জুন বলেছেন: এখন যখন সবাই নিজেরা নিজেদের কাজ করছে তখন নিশ্চয় তাদের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারছে ক্ষুদ্র খাদেম ।  
আমি রোমে দেখেছিলাম ঘন্টা মাফিক কাজের লোক না তবে সপ্তাহে একদিন আসতো । এপ্রন পরে সারা ঘর বাড়ি বাথরুম একদম ঝকঝকে তকতকে করে পরিস্কার করে যেতো । তার পেছনে কাউকে চৌকিদারি করতে দেখি নি । কিন্ত কাজ শুরুর আগে সে ডাইনিং টেবিলে বসে এক মগ গরম কফি খেয়ে নিতো । 
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকুন আর নিরাপদে থাকুন ।
৯|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৩
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারতীয়দের খাবারের আয়োজন আসলেই খুব সাধারন। আমাদের মত এত খাউয়্যা জাতি এই দুনিয়ায় কমই আছে।
  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:০৩
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ঢাবিয়ান । আমার মায়ের মুখে গল্প শুনেছি ভারত বর্ষের স্বাধীনতার আগে তারা যখন কলকাতা ছিলেন তখন দুপুর হলে আম্মাদের পরিবার রান্না নিয়ে ঘন্টা তিনেক পেরেশান থাকতেন । আর প্রতিবেশী পাঞ্জাবী পরিবার পাচ মিনিটে মোটা মোটা কয়টা রুটি বানিয়ে সামান্য আচার দিয়ে খেয়ে নিত । হয়ে যেত তাদের দুপুরের খাবার । আসলে সিরিয়ালের পাত্র পাত্রীরা এই সব খায় বলেই এত শাড়ি গয়না কিনতে পারে  
 
আমরা সারা দুনিয়াতেই একটু ভোজন বিলাসী জাতি বলে পরিচিত । ভালো থাকবেন ঢাবিয়ান আর সাবধানে ।
১০|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ২:৫৩
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ২:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: সম্ভবত মানচিত্র চিবিয়ে খাবার সময় এসেছে, এক শ্রেনীর মানুষ (আমরাও দুরে নেই) এখন সারা দিনই ভাবে কি খাবে পরের বেলা।
  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৪১
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৪১
জুন বলেছেন: সেটাই শের শায়েরী। 
আমাদের সারা দিনের চিন্তা ভাবনায় এখন বিশাল জায়গা জুড়ে আছে খানাপিনা    
   
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
১১|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:০৩
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
বাংলাদেশ হওয়ার পর আজ অবধি, বাংগালী জাতি তার প্রতিবেশীর ৩ কোটী মেয়েকে "চাকরাণী ও ঝি" বানায়েছে; এদের পড়ানোর মতো সম্পদ জাতির কাছে সব সময় ছিলো; মগজহীন শেখ সাহেব, রাইফেল জিয়া, শিয়াল এরশাদ, কেক জিয়া, শেখ হাসিনা কেহই এই মেয়েগুলো পড়ায়নি, এরা আজকে বস্তিতে। 
বাংলাদেশের ২৫/৩০ বছরের স্বাস্হ্যবান, ইউনিভার্সিটির ডিগ্রীধারী বউয়েরা চিত হয়ে দিনের ১২ টা অবধি ঘুমায়েছে, ১০ বছরের কিশোরী এদের হয়ে রান্না করেছে; এসব বউদের জাড়ুপেটা করার দরকার।
  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৪৩
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৪৩
জুন বলেছেন: বাংলাদেশের ২৫/৩০ বছরের স্বাস্হ্যবান, ইউনিভার্সিটির ডিগ্রীধারী বউয়েরা চিত হয়ে দিনের ১২ টা অবধি ঘুমায়েছে, ১০ বছরের কিশোরী এদের হয়ে রান্না করেছে; এসব বউদের *ঝাড়ুপেটা করার দরকার।  আপনি ঠিকই বলেছেন চাদগাজী  
১২|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:০৪
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
বাংলাদেশের ২৫/৩০ বছরের স্বাস্হ্যবান, ইউনিভার্সিটির ডিগ্রীধারী বউয়েরা চিত হয়ে দিনের ১২ টা অবধি ঘুমায়েছে, ১০ বছরের কিশোরী এদের হয়ে রান্না করেছে; এসব বউদের *ঝাড়ুপেটা করার দরকার।
  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৫৬
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৫:৫৬
জুন বলেছেন: ঝাড়ু মিছিল বের করতে হবে দেখছি।  আপনি অবশ্য ঠিকই বলেছেন।  তবে এই ভুমিকাটিতে বেশি দেখেছি অর্ধ শিক্ষিত মহিলা যারা স্বামীর চাকরি সুত্রে ঢাকায় এসেছেন।  আসার সময় একটা ছোট মেয়েকে নিয়ে এসেছেন তাদের বাবা মা এর কাছে গালভরা প্রতিশ্রুতি দিয়ে।  নিজের সন্তানের মত দেখবে পড়াশোনা করাবে ইত্যাদি।  তারপর তো আপনিই যা বলার বল্লেন।  গরম খুন্তির ছ্যাকা আর রুটি বেলার বেলুনীর বাড়িতে তাদের স্বপ্ন চুরমার হতে আর বেশি দেরি হয় না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।  সাবধানে থাকবেন।
১৩|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:৪০
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন কার মেয়েরা ঘুম থেকে উঠে সকাল দশটার পর তখন আসলে দিন এক প্রকার শেষ আর যখন ঘুমায় তখন রাত এক প্রকার শেষ।
এখন অনেক মধ্যবিত্ত ও ভাবছে খাবার বিষয়ে আগে এমন আশঙ্কা শুধু অতীব দরিদ্র রা করতেন।
এখন পূর্ণিমার চাঁদ অনেকের কাছে ঝলসানো রুটি মনে হতে পারে।
  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০২
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার সময় করে আসার জন্য। ভালো থাকুন আর নিরাপদে থাকুন।
১৪|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: 
চমৎকার লিখেছও আপু !
  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০৩
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০৩
জুন বলেছেন: তোমাদের প্রেরনাতেই যা কিছু টুকটাক লেখা মনিরা। অনেক ভালো থেকো আর সাবধানে থেকো।
১৫|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৩১
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৩১
ওমেরা বলেছেন: আমার জীবনে যেটার বেশী অভাব আমার আগ্রহ, আকর্ষন তো সেটার প্রতি বেশী থাকবে । আপু আপনার চিন্তার  গভীরতাকে সালুট জানাই, কত সুন্দর করে , কোথা থেকে একটা অভাবী মেয়ের মনের ভাবনাটাকে বের করে আনলেন। আমি কখনোই এমন করে চিন্তা করতে পারতাম না।
গল্পে ভালো লাগা— সাথে অনেক ধন্যবাদ আপু।
  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:০৬
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:০৬
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ওমেরা,  আমি নিজে কখনো এই সব সিরিয়াল দেখি না খুবই হাস্যকর মনে হয়।  সারা বাড়ির মানুষ বসার ঘরে বসে বসে একে অপরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর কুটনামী। অনেকের কাছে শুনি তাদের শাড়ি গয়নার গল্প।  কিন্ত তাদের চোখে পোড়া রুটি পরে নি কারন তাদের তো পেট ভরা। 
মনোযোগী পাঠের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ওমেরা।  ভালো থাকবেন আর নিরাপদে থাকুন।
১৬|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৫৬
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৫৬
মা.হাসান বলেছেন: সব গুজব। জরিনারা  এখন নিজের ঘরে বসে কালার টিভিতে বিটিভির খবরে দেশের উন্নয়নের অবস্থা দেখে আর বলে মাত্র আধা ঘন্টার খবরে এত উন্নয়ন কাভার করা সম্ভব না , খবরের ব্যপ্তি অন্ততপক্ষে ৮ ঘন্টা হলে দিনের উন্নয়নের খবর দিনেই দেখানো যেত । 
বিজন রয় ভাই আপনার ব্লগে কম আসেন এর কারণ আপনার ওজন কম এটা না,  আসলে আপনি কবিতা খুব একটা লেখেন না ।এ কারণে উনি আসেন না। 
১৫ বছর আগে বাংলাদেশের লোক যখন গরিব ছিল তখনকার অবস্থা খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন , এই জন্য পোস্টে প্লাস।
  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:১৩
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:১৩
জুন বলেছেন: জরিনারা এখন ঘরে বসে রংগীন টিভি দেখে জেনে খুব খুশী হোলাম মা, হাসান।  যাক কিছুটাতো উন্নয়ন হয়েছে তাহলে।  জরিনাদের এখন গ্রামের ধনীদের বাসায় টিভির নাটক আর সিনেমা দেখার জন্য দৌড়াতে হয় না।
সহ ব্লগার বিজন রয়ের আমার ব্লগে না আসার কারন জেনে অত্যন্ত মর্মাহত হোলাম  
  
   আপনার কিপ্টুসের থাইল্যান্ড ভ্রমন কি হলো?  আশাকরি শীঘ্রই আপনার মেগা সিরিয়াল নিয়ে আসবেন।  ভালো থাকুন আর নিরাপদে থাকুন।
১৭|  ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:৩২
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন আপু। তবে জরিনাদের দুঃখ কোনো কালেই বোধহয় যাবার নয়। ওরা ঠোকাঠুকি খেতে খেতে শোলপোড়া হতে হতে বাস্তবটা বুঝতে পারবে।
  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৫
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৫
জুন বলেছেন: শোলপোড়া হতে হতে বাস্তবটা বুঝতে পারলেও হতো। কিন্ত তা হয় না পদাতিক। আবারো তারা কারো মিথ্যা আশ্বাসে আগের সব কিছু ভুলে একই গর্তে পা দিয়ে কখনো জীবনটাই খুইয়ে ফেলে অকালে। সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো এবং সাবধানে থাকবেন সবাইকে নিয়ে।
১৮|  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:২২
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:২২
রাফা বলেছেন: 'খালাম্মা হেরা এত্ত সুন্দর সুন্দর কাপড় আর গয়না পইরা ঘরে বইয়া থাইক্কা খালি পোড়া রুডি আর পোড়া ভাজি খায়"
এক লাইনেই পুরো সারমর্ম বুঝিয়ে দিয়েছেন।জরিনাদের এখন খুব বেশি দুঃসময়।তাদের পাশে না দাড়ালে ঐ পোড়া রুটি ,ভাজিও জুটবেনা কয়েকদিন পর। 
ধন্যবাদ,জুন ।ভালো লিখেছেন.
  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৭
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৭
জুন বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রাফা। জরিনারা এখন না সব সময়ই তারা দুঃখের জীবন পার করছে। ভালো থাকুন আর নিরাপদে থাকুন।
১৯|  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:৩০
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:৩০
বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: জরিনারা না থাকলে শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না। আর শ্রেণি বৈষম্য না থাকলে আপনি, আমি,  আমরা লেখার জন্য টপিকস খুঁজে পাবো না।। চারদিকে সুখ আর সাম্য থাকলে একসময় বোরিং লাগবে, এটা হচ্ছে বাস্তবতা।। যাই হোক।।।
লেখক হিসেবে আপনার চিন্তা, দর্শন মানববাদী এবং উন্নত, ধন্যবাদ।।। লিখতে থাকুন, আমরা পড়তে আসব।
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৪
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৪
জুন বলেছেন: লেখার টপিকসের জন্য হলেও জরিনাদের থাকা উচিত বিভ্রান্ত পাঠক। তবে এই থাকাটা বড়ই নির্মম। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। সাবধানে থেকে করোনাকে বিভ্রান্ত করুন এই দোয়া রইলো।
২০|  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ২:১১
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ২:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর লেখা.. 
কেমন আছো ?
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৫
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৫
জুন বলেছেন: এখনো বেচে আছি আর্কিও তবে ভবিষ্যতে কি হবে বলতে পারছি না  
 
আপনি ভালো তো?
২১|  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:১৫
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:১৫
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা .... 
আপা আপনি হেভি ওয়েট ব্লগার না হলে তবে আর কে?
আসলে আমিই অনেক দিন অনিয়মিত।
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৯
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: করোনার জন্য হেভী হওয়া ঠিক না বিজন রয়,  পেপারে পড়লাম করোনা নাকি হেভী তথা মোটা মানুষরাই বেশি আক্রান্ত হয় আর মৃত্যু হারও বেশি   
   
নিয়মিত হোন,  পুরনো লোকজন দেখলে খুব ভালো লাগে।  আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২২|  ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
মিরোরডডল  বলেছেন: লেখাটাতে একটা স্ট্রং মেসেজ আছে ।
এই লেখার বাচ্চা মেয়েটার কথায় আমার একটা ব্যাক্তিগত ঘটনা জুনাপুর সাথে শেয়ার করছি ।
এক রিলেটিভের বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম । সে বাসায় একটা ছোট মেয়ে কাজ করে বয়স কত হবে ১০/১১ এরকম । মেয়েটা খুবই বোকা সরল টাইপ । আমি থাকা অবস্থায় ওই বাসায় কিছু মেহমান আসে । তাই অনেক রান্নাবান্না হয়েছে । আমার আত্মীয়া যিনি হোস্ট,  তাঁর সাথে আমিও হ্যান্ড দিচ্ছিলাম ।
একসময় যখন মেয়েটাকে খাবার দিলাম, সে কিচেনে বসে খাচ্ছে । গৃহকর্তী এসে আমাকে বলে আমি কেন ওকে পোলাও দিলাম , তাঁর জন্য আগেরদিনের ভাত রাখা আছে । আমি অবাক বিস্ময়ে বললাম , সবাই পোলাও খাচ্ছে সে কেন ভাত খাবে । উনি তারপরেও মেয়েটার মাথার কাছে দাড়িয়ে বলেই যাচ্ছে এটা ঠিক হয়নি । আমি তাকিয়ে দেখলাম মেয়েটা মাথা নিচু করে খাবারে হাত দিয়ে বসে আছে আর তাঁর চোখ থেকে টপ টপ করে পানি পরছে তাঁর খাবারের প্লেটে ।
জুনাপু এই দৃশ্য দেখে আমার বুকটা ভেঙে গেছে কষ্টে । মানুষ এতো নির্মম কি করে হয় !! এই ছোট ছোট বাচ্চা মেয়েগুলো শুধু মাত্র একটু খাবারের জন্য এভাবে মানুষের বাসায় কাজ করে আর এতো অমানবিক পরিস্থিতির স্বীকার হয় । ওই ভদ্রমহিলার ওপর আমার যে একটা রেস্পেক্ট ছিল সেটা নড়বড়ে হয়ে গেছে । অনেস্টলি এই দৃশ্যটা আমি কখনও ভুলবো না ।   
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪৮
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪৮
জুন বলেছেন: মিরোর ডল আপনার দেখা ঘটনাটি পড়ে আমার চোখেও পানি আসলো। আমরা কি করে এত নিষ্ঠুর হতে পারি আমার মাথায় আসে না। প্রানীজগতের শ্রেষ্ঠ মানুষ তার বিবেক বুদ্ধি নিয়ে এই আচরণ ক্ষমার অযোগ্য।   
আমার লেখার সাথে আপনার দেখা ঘটনাটি শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। সব সময় সব লেখায় মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ রইলো সেই সাথে শুভকামনাও।  সাবধানে থাকুন পরিবারের সবাইকে নিয়ে।
২৩|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:৩৫
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১:৩৫
Rajibrpsoft বলেছেন: কাউকে বোঝানোর জন্য প্রয়োজন উদাহরণ এবং তা আপনি খুব চমৎকার ভঙ্গীতে দিলেন ভালো লাগলো
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪৯
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪৯
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে। উতসাহব্যাঞ্জক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন আর সাবধানে থাকুন।
২৪|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৫৯
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৫৯
মেহবুবা বলেছেন: আমরা যদি সবাইকে নিয়ে ভাল থাকবার কথা ভাবতাম কত ভাল হতো
ভাল থেকো গুনী ব্লগার।
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৫০
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৫০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো মেহবুবা। আশাকরি ভালো ছিলেন। ভবিষ্যতেও ভালো থাকুন এই প্রত্যাশা রইলো।
২৫|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:০৭
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১০:০৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গাজী ভাইয়ের মন্তব্য ভাল লেগেছে।
আর আপনার পোষ্টও অনেক সুন্দর।
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৪৬
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৪৬
জুন বলেছেন: গাজী ভাই হলো মন্তব্যের ওস্তাদ, ওনার মন্তব্য সব সময়ই ভালো হয়। আমার লেখাটিও সেই সাথে ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো মোস্তফা সোহেল। অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগলো। ভালো ছিলেন তো? ভালো থাকবেন আর নিরাপদে থাকবেন।
২৬|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৩৯
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৩৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: জুন,
আপনার বলা ছোট এই জরিনার তীক্ষ চোখতো দার্শনিকের দৃষ্টিতে জীবনের সবচেয়ে ক্রিটিকাল ইস্যুগুলোর একটাকে সহজেই ধরে ফেলতে পেরেছে ! হ্যা, এটাই সত্যি যে সুকান্তের একশো বছর পরেও ক্ষুধা গদ্যের মতোই কঠিন হয়ে আছে আমাদের আসে পাশেরই অনেকের জীবনে ।  চমৎকার করে বলেছেন জীবনের গল্প ! ভালো থাকবেন ।
  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৫০
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার আন্তরিক এবং প্রাসঙ্গিক মন্তব্যে অভিভূত হোলাম মলাসইলমুনা। ক্ষুধার্ত মানুষের চোখ জরি চুমকিতে ঝলসে গেলেও তাদের নজর খাবারের উপরেই চলে যায়। আপনিও ভালো থাকবেন। আপনাদের এলাকা সম্ভবত মিশিগানে থাকেন সেখানে কি অবস্থা? সাবধানে থাকুন সবসময়।
২৭|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪১
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের কলাকুশলীরা পর্দায় সত্যি সত্যি পোড়া রুটি খায় নাকি? এতো বড়লোকের বাড়ির লোকজন পোড়া রুটি খায় ক্যান বুজলাম না। আপনে কি নিজের চোক্ষে দ্যাখছেন? স্যরি, হিন্দি সিরিয়াল না দেখায় আমার এই ব্যাপারে কিছু জানা নাই। আপনি ওদের সাথে যোগাযোগ করে দ্যাখেন; বাজেট আরেকটু বাড়াইতে পারে কিনা। অন্ততঃ মাছ-মাংসের ২/১টা পদ তো থাকাই উচিত।  
  
তবে যতো যাই কন, আমার দৃষ্টি হইলো শকুনের দৃষ্টি। পোড়া রুটি খাইলে, আর আমি যদি দর্শক হইতাম.....তাইলে আমার ঠিকই নজরে পড়তো।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: হু খায়।  ক্যান আপনি দেখেন্নাই ভাবীর হাতে যখন রিমোট  অবশ্য ভাবী আমার মত নিরামিষ হইতে পারে, হইতে পারে এই যুগে অচল
 অবশ্য ভাবী আমার মত নিরামিষ হইতে পারে, হইতে পারে এই যুগে অচল  
 
ওরা আমাদের মত এত রিফাইন্ড আটা বা ময়দার রুটি খায় না।  কারন তারা স্বাস্থ্য সচেতন,  মাছ মাংস খায় না নিরামিষাশী বইলা ,  পোড়া সবজি দিয়ে পোড়া রুটি তাদের তিন বেলার আহার।  নীচে প্রিয় ব্লগার সোহানীর মন্তব্য পড়েন।  আমিও এইটাই বুঝাইতে চাইছিলাম লেখায়   
     
যাই হোক স্বাস্থ্যসচেতন সিরিয়াল এর নায়ক নাইকারা হোল গ্রেইন বা জোয়ার/ বাজরার রুটি খায় হাত দিয়ে টেনে টেনে বড় করে চুলার মধ্যে দিয়ে আগুনের আচে ভাজে। আর ঐ ভাজতেই যাইয়াই রুটির এই হাল   
 
এই ধরেন গিয়া আমাদের চাপাই এর গরীব লোকজন যেমন কালাই এর রুটি খায়। অবশ্য এটা এখন অনেক নব্য ধনীদের বাসার ডাইনিং টেবিলে সিগনেচার ডিসে পরিনত হয়েছে   এতে সিরিয়ালের রানী জিতেন্দ্র কন্যা একতা কাপুরের খরচ অনেক কম হয়।  আমাদের নাটকের মত নাকি! মুরগির রোস্ট ছাড়া ভাত খায় না নাটকে
  এতে সিরিয়ালের রানী জিতেন্দ্র কন্যা একতা কাপুরের খরচ অনেক কম হয়।  আমাদের নাটকের মত নাকি! মুরগির রোস্ট ছাড়া ভাত খায় না নাটকে  
   
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ভুয়া। সকল হাবিজাবি লেখায় সাথে থাকার জন্য অজস্র ধন্যবাদ আরেকবার।            
২৮|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:৫৭
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৩:৫৭
মা.হাসান বলেছেন: ভাত ছিটাইয়া কাক ডাকার ঘটনা শুনিয়াছি , শকুন ডাকার ঘটনা প্রত্যক্ষ করিলাম। ব্লগ বাঘ, বিলাই , কুমির , শকুন, ডোডোতে ভরিয়া গেল। ভাবিতেছি ফেসবুকে চলে যাইবো।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০১
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০১
জুন বলেছেন: হ তাই যান সাথে আমারে নিতেও ভুইলেন্না মা হাসান।  আমি এইসব শকুন, বিলাই আর ডোডো পাখির সাথে থাকতে চাই না   
 
মজার একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মা হাসান,  সাথে থাকুন কিপটেমির ঝুলি নিয়ে আর ভালো থাকুন সবসময়।
২৯|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:০০
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:০০
মা.হাসান বলেছেন: জুন আপু, রোজা আসিবার আগ পর্যন্ত গ্যাঞ্জাম চালাইতে থাকিবো। রোজায় গ্যাঞ্জামের বড় অসুবিধা।ওই সময় থাই ভ্রমণের বাকি কয়েকটি পর্ব দেওয়ার আশা রাখি।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৩
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: ঊকে রোজার আগ পর্যন্ত চালিয়ে যান।  আমরা আপনার ভ্রমণ পর্বগুলোর অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি  
৩০|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৬
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: @মা.হাসানঃ আয়া পরছেন! কুইটনামী করনের লাইগা!! সাত খন্ড রামায়ন পইড়া কয়......!!! কথা হইতাছে পোড়া রুটি লয়া; এর মইদ্দে ভাত আইলো কোইত্থে? 
ব্লগ বাঘ, বিলাই , কুমির , শকুন 'ভুইয়া' বাদ পড়িয়া গিয়াছে।  
  
আপনি ফেইবুককে অলরেডি ভাঁড়দের আড্ডাখানায় পরিণত করেছেন। এখন ফেইসবুককেও পচাইতে চান? অবশ্য আপনার বহুমুখী প্রতিভা আছে......একটা টেরাই মারতে পারেন। তবে সাথে করে আপনার প্রিয় মানুষটাকেও নিয়ে যায়েন, পচাইতে সুবিধা হবে।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৪
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: ভাড়দের আড্ডাখানা  
৩১|  ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১০:৫২
১৮ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১০:৫২
কালো যাদুকর বলেছেন: দারুন লিখেছেন। সুকান্তর ঝলসানো রুটি দেখে এন্ট্রি নিলাম। নিয়ে দেখি জরিনার কষ্ট। আজ আমরা সবাই সুকান্ত বা জরিনা হতে যাচ্ছি দিন দিন। এদের সংখ্যা এখন বাড়বেই। কমবে না।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪০
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১২:৪০
জুন বলেছেন: আশাকরি জরিনারা একদিন দারিদ্র্যের যাতাকল থেকে মুক্তি পেয়ে মাথা উচু করে দাড়াবে কালো যাদুকর। আশা করতে দোষ কি?? মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।
৩২|  ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৪৮
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: মা.হাসান বলেছেন: সব গুজব। জরিনারা এখন নিজের ঘরে বসে কালার টিভিতে বিটিভির খবরে দেশের উন্নয়নের অবস্থা দেখে আর বলে মাত্র আধা ঘন্টার খবরে এত উন্নয়ন কাভার করা সম্ভব না, খবরের ব্যপ্তি অন্ততপক্ষে ৮ ঘন্টা হলে দিনের উন্নয়নের খবর দিনেই দেখানো যেত।  আমার মতে সময় ৮ গুনন ৩ = ২৪ ঘন্টা করা উচিত। 
তবে দেশে কিন্তু জরিনার খালাম্মার সংখ্যা একেবারে কম না। এখন এদের ঘরে ঘরে এদের পাওয়া যাবে।
  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৬
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: "তবে দেশে কিন্তু জরিনার খালাম্মার সংখ্যা একেবারে কম না। এখন এদের ঘরে ঘরে এদের পাওয়া যাবে"। জী আপনার কথাটি অতিব সত্য।  সবাই এখনো অমানবিক হয়ে যায় নি।  মিরোরডলের ঘটনাটি পড়ে চোখে পানি এসে যায় নীল আকাশ। 
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
৩৩|  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:০৫
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:০৫
সোহানী বলেছেন: করোনা গৃহবন্দী জীবনে আমি এবার কিছু প্রিয় বই রিভিউ করা শুরু করেছি। তারই সিকোয়েন্স ছিল লিগাসি অব ব্লাড। যার কারনে ব্লগে ঢোকা হচ্ছিল না ও আপনার লিখাও মিস করেলিাম। আজ বই শেষ করে ব্লগে ঢুকলাম।
আমার প্রিয় সুকান্তের কবিতা। ছোটবেলায় অনেক পুরস্কার পেয়েছি সুকান্তে কবিতা আবুত্তি করে। 
যাই হোক, একটা কথাই হাসতে হাসতে মনে হচ্ছে, এতো সাজগোজ করতে গেলে পোড়া রুটি ছাড়া  আর জুটবে কি !!!
  ২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৮
২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৮
জুন বলেছেন: হায় সোহানী আমিও পুরনো বই পড়ছি ইন্টারেস্টিং জায়গাগুলো বেছে বেছে। কলেজ জীবনে সুকান্তের কবিতা মনের একটা বড় জায়গা জুড়ে ছিল। 
যাক আপনি আমার লেখার মূল সুরটা ধরতে পেরেছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।  মন্তব্যের জন্য আরেকটি ধন্যবাদ পেতেই পারেন সোহানী।  ভালো থাকুন সবসময়।
৩৪|  ২০ শে এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:২৯
২০ শে এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ক্যান আপনি দেখেন্নাই ভাবীর হাতে যখন রিমোট  আমার বউয়ের এমন বাজে অভ্যাস নাই। অনেক আগে একবার শুরু করছিলো; তখন আল্টিমেটাম দিসিলাম, ঘরের মইদ্দে এমন সাজুগুজু কইরা ভারী ভারী গয়না পইড়া যারা ঘুইরা বেড়ায়.....হ্যাগো দ্যাখলে তোমার খবর আছে। ও জিগাইছিল, কি খবর? আমার উত্তর ছিল, ওমন একটা আমিও লয়া আসুম। হ্যায় তো এইসব পইড়া কাম-কাইজ করতে পারবো না। ফুলটাইম বুয়া তোমারই হইতে হইবো। অহন চিন্তা কইরা দেহ....কি করবা।
 আমার বউয়ের এমন বাজে অভ্যাস নাই। অনেক আগে একবার শুরু করছিলো; তখন আল্টিমেটাম দিসিলাম, ঘরের মইদ্দে এমন সাজুগুজু কইরা ভারী ভারী গয়না পইড়া যারা ঘুইরা বেড়ায়.....হ্যাগো দ্যাখলে তোমার খবর আছে। ও জিগাইছিল, কি খবর? আমার উত্তর ছিল, ওমন একটা আমিও লয়া আসুম। হ্যায় তো এইসব পইড়া কাম-কাইজ করতে পারবো না। ফুলটাইম বুয়া তোমারই হইতে হইবো। অহন চিন্তা কইরা দেহ....কি করবা।
ওতেই কাজ হইছিল!!! 
  ২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
জুন বলেছেন: শামসুন্নাহার ভাবী সরল সোজা বলে আপনার এই ভুয়া ধমকে ভয় পেয়েছে। থাকতো যদি অন্য হলে টের পেতেন কত ধানে কত চাল   
 
আরেকবার আসিয়া ফেবু স্টাইলে খোশ গল্প করার জন্য বিশাল এক ধন্যবাদ রইলো 
৩৫|  ২১ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:২০
২১ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ১:২০
মুক্তা নীল বলেছেন: 
জুন আপা , 
খুব সুন্দর করে জন্য  জরিনার পোড়া রুটির  উদাহরণ টেনে  গল্পটি এঁকেছেন । যার জ্বালা সেই বোঝে সেটা পুরা রুটির মাধ্যমেই হোক আর জাঁকজমক চাকচিক্যময় শাড়ি গয়না দিয়েই হোক। আপা , আপনাদের ওখানকার বর্তমান অবস্থা কি ?
নিরাপদে ও ভালো থাকুন এই দোয়া করি ।
  ২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
জুন বলেছেন: আমরা আছি একরকম মুক্তা নীল। লেখাটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও ভালো থাকুন আর সাবধানে থাকবেন অবশ্যই।
৩৬|  ২১ শে এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:৪১
২১ শে এপ্রিল, ২০২০  বিকাল ৪:৪১
করুণাধারা বলেছেন: জরিনাদের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস খাবার, তাই ওদের নজর পোড়া রুটির উপর পড়বেই। খালাম্মাদের জীবনে খাদ্য সমস্যা নেই, তাই অন্যে কী খেল না খেল তা নিয়ে তারা মাথা ঘামান না।
  ২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
জুন বলেছেন: করুনাধারা আমার লেখার মুল কথাটি আপনি দুই লাইনে বলে দিয়েছেন। অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাবধানে থাকুন এই দোয়া রইলো।
৩৭|  ২১ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৯
২১ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবি সুকান্তের কবিতার একটি বিখ্যাত লাইন নিয়ে চমৎকার একটি উপস্থাপনা! অনেকেই যেমনটা বলেছেন, সুকান্ত ও জরিনার পর্যবেক্ষণের একটি কাব্যিক যোগসূত্র টেনে বেশ মুন্সীয়ানার পরিচয় দিয়েছেন।
অনেকের মন্তব্য এবং তদুত্তরে আপনার প্রতিমন্তব্য ভাল লেগেছে। তবে অল্প কথায় সহজভাবে একটি প্রাসঙ্গিক মন্তব্য রেখে যাবার জন্য Rajibrpsoft এর নামটা উল্লেখ করতে চাই। 
  ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৫
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৫
জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হোলাম খায়রুল আহসান। আপনি যে সবার মন্তব্য ও তার প্রতি মন্তব্যগুলো একই রকম মনযোগ দিয়ে পড়েন এবং নিজের মন্তব্যে তা উল্লেখ করতে ভুলেন না এটা আপনার মহত মনের পরিচয় বহন করে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। নিরাপদে থাকুন এটাই প্রার্থনা হোক আপনার জন্য।
৩৮|  ২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৩২
২২ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৩২
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাবলাম স্টারপ্লাস দেখা শুরু করেছেন বুঝি, 
সুক্ষ্ম বিষয়ের সাথে এত বড় একটা বাস্তবতা উঠে আসবে শেষ হবার আগে বুঝিইনি। খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।
  ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৯
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: না নীল-দর্পন স্টার প্লাস কেন কোন সিরিয়ালই আমি দেখি না।  এক এত সময় নেই তাদের কূটনামি দেখার সাথে বাস্তবতা বিবর্জিত সব কাহানী ঘর ঘর কি!  প্রশংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো।  আশাকরি নতুন সংসার জীবন ভালো কাটছে। ভাগ্নে ভাগ্নী আসলে জানাতে ভুলবেন না   সাবধানে থাকুন এই করোনা কালে। আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।
  সাবধানে থাকুন এই করোনা কালে। আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।
৩৯|  ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ২:১১
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০  দুপুর ২:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ধন্যবাদ প্রতি মন্তব্যের জন্যে। 
বলেছেন , আমার মন্তব্যে আপনার পোস্টটা ঝলসে উঠেছে। ঝলসে দিয়ে পোস্টটাকে আবার পোড়া রুটি বানিয়ে ফেলিনি তো ... 
  ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৪
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৪
জুন বলেছেন: হা হা হা ভারী মজার মন্তব্যে এবার হাসি চলকে উঠলো আহমেদ জী এস। অসংখ্য ধন্যবাদ আরেকবার আসার জন্য  
৪০|  ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:১৩
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:১৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি কি এ্যামেরিকায় থাকেন? কোন রাজ্যে
  ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
জুন বলেছেন: না আমি আম্রিকা থাকি না অনল চৌধুরী।  আমি থাকি থাইল্যান্ড। 
লেখা নিয়ে কিছু বলেন নি দেখলাম!  অবশ্য বলার মত তেমন কিছু নেই।  ভালো থাকুন সবসময় আর নিরাপদে থাকুন।
৪১|  ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৮:৫৩
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৮:৫৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: কয়েকবছর আগে জিজ্ঞেস করেছিলোম,থাইল্যান্ড থাকেন কিনা।
তখন না বলেছিলেন।
আপনার মতো আমারও সৃতিশক্তি ভালো।
  ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:১৬
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:১৬
জুন বলেছেন: আমরা যেহেতু যাই আসি তাই নিজেদের থাইল্যান্ড প্রবাসী হিসেবে ভাবি না।  ঘরের কাছে দুই ঘন্টার ফ্লাইট টাইম আমাদের জন্য সুবিধাজনক। মনে হলেই বাংলাদেশে চলে যাই।    আমেরিকার ১৭/১৮ ঘন্টা প্লেনে থাকার কথা ভাবতেই পারি না।      
আমার স্মৃতিশক্তি ইদানীং খুবই খ্রাপ  
৪২|  ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: এরপর ওখানে গেলে আপনার সাথে দেখা করবো।
If you don`t mind, are you still single?
  ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৩৪
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: আচ্ছা আসেন তো আগে।  তবে সিংগল নই  
  বহু বছর আগে এক ভদ্রলোকের সাথে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ আছি  
৪৩|  ০২ রা মে, ২০২০  সকাল ৮:৪২
০২ রা মে, ২০২০  সকাল ৮:৪২
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার লেখনিটি পড়ে যে অনুভূতি হলো তা ভাষায় প্রকাশ করার মত শৈল্পিক দক্ষতা নেই।তিনটা ভিন্ন সামাজিক প্রেক্ষাপটের মানুষের মনোস্তাত্বিক চিত্রায়ন অসম্ভব সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে।অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
  ০২ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:১৩
০২ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: লেখাটি মনযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে জাফরুল মবীন। ভালো থাকবেন সবসময়  
৪৪|  ০২ রা মে, ২০২০  বিকাল ৩:৫৪
০২ রা মে, ২০২০  বিকাল ৩:৫৪
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: কী গভীর উপলব্ধি আর বোধের গল্প !!
  ০২ রা মে, ২০২০  রাত ৯:৫৯
০২ রা মে, ২০২০  রাত ৯:৫৯
জুন বলেছেন: অল্প কথায় এত গভীর ভাব সম্পন্ন একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে শুভ্রানীল।
৪৫|  ০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:০৫
০৩ রা মে, ২০২০  দুপুর ১২:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
ভারতীয় সিরিয়াল দেখে অনেক কিছু শেখার আছে! অত্যন্ত তির্যক ভাষায় কথা বলা ভারতীয় সিরিয়াল থেকেই শিখেছেন বাংলাদেশের মানুষজন। যারা তির্যক কথা বলেন বা বলতে পারেন বুঝতে হবে তারা ভারতীয় সিরিয়ালের একনিষ্ট ভক্ত।
বাংলাদেশে পরিবারগুলোতে কাজের বুয়া না থাকলে ষ্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন হয়না। এরাই প্রবাসে গেলে নিজের কাজ নিজেই করেন। চোখ বড় বড় করে ডিস ওয়াশিং মেশিন ও ভ্যাকুয়ামের গল্পও করেন।
(ভিন্ন প্রসঙ্গ) 
জুন আপা, আপনার পাখিগুলো কি এখনো জানালায় আসে? বিচিত্র কারণে আমি পাখিদের খুবই পছন্দ করি। 
  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:০৫
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম ঠাকুর মাহমুদ।  ভালো আছেন তো?  কি এক মহাবিপদ বিশ্বকে নিদারুন এক ঝুকির মধ্যে নিয়ে গেছে ভাবতেও ভয় হয়।       
 
তির্যক ভাষাই শুধু নয় ঠাকুর মাহমুদ এছাড়াও কূটনামি, পরস্পরের সাথে হিংসা বিদ্বেষ এক অদ্ভুত জগৎ এই সিরিয়াল রাজ্য।  আমাদের বিজ্ঞাপন ছাড়াও নাটকেও যদি এক সেকেন্ড ও চোখ দেই দেখি মেয়েরা কর্কশ গলায়, ঝগড়া বা কারো সাথে কথা বলছে।  আমার ছেলে আমাকে প্রশ্ন করেছিল "আম্মু আমাদের দেশের মেয়ের মধ্যে কি কোন পোলাইটনেস নেই!!  সবসময় কি এমন ঝগড়ার টোনে কথা বলে"!!         
অনেক ভালো থাকুন,  নিরাপদে থাকুন এই দুঃসময়ে।
৪৬|  ০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:০৯
০৪ ঠা মে, ২০২০  সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন:  
 
ঠাকুর মাহমুদ আপনার জন্য
৪৭|  ২৩ শে মে, ২০২০  বিকাল ৩:৪৫
২৩ শে মে, ২০২০  বিকাল ৩:৪৫
শোভন শামস বলেছেন: একদম মনের কথার সরল প্রকাশ, সাবলীল লিখা যা সব সময় আপনার নিজস্ব, ধন্যবাদ
  ২৩ শে মে, ২০২০  রাত ৯:৫৭
২৩ শে মে, ২০২০  রাত ৯:৫৭
জুন বলেছেন: এমন করে বললেন ভালো না লেগে উপায় নেই শোভন সামস। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।
৪৮|  ২৮ শে মে, ২০২০  দুপুর ১২:০১
২৮ শে মে, ২০২০  দুপুর ১২:০১
পুলহ বলেছেন: ব্লগার সোহানীর 'উইটি' মন্তব্য আর তার প্রতিউত্তর থেকে জানলাম- সেটাই ছিলো আপনার লেখার মূলসুর । তবে প্রথম পাঠে লেখাটাকে আমার যথেষ্টই তাতপর্যপূর্ণ বলে মনে হয়েছিলো। সর্বশেষ প্যারাটা তো গভীর দার্শনিক এক দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় বহন করে। 
আশা করি ভালো আছেন শ্রদ্ধেয় জুন আপু। শুভকামনা জানবেন !
  ৩০ শে মে, ২০২০  বিকাল ৫:৪৫
৩০ শে মে, ২০২০  বিকাল ৫:৪৫
জুন বলেছেন: ম্যাসেজ তো একটা অবশ্যই ছিল পুলহ। সোহানী যা বলেছে সেটাও ঠিক আবার অন্যান্যরা যা বলেছে তাও সঠিক। শেষ প্যারাটাও অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।   
 আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে 
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১১
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০  সকাল ১১:১১
দজিয়েব বলেছেন: অসাধারণ উদাহরণ দিলেন।