নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুনসান নীরবতায় ব্যংককের সান সেপ ক্যানেল, করোনার আগে সারাদিন যাতে ঝড় তুলে ছুটে চলতো ওয়াটার ট্যাক্সি।
ধীরে ধীরে লক ডাউন শিথিল করে দিচ্ছে থাই সরকার, কারন তারা খুব ভালোভাবেই করোনা ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রন করতে পেরেছে।
ঘাটে বাধা নাও
বেধে রাখা নৌকার সারি।
আবার এমন করেই ছুটে চলবে শহরের এ মাথা থেকে ও মাথায়
করোনা ভাইরাস আসার আগে বাসার সামনের গাড়ি ঘোড়ায় চঞ্চল এক্সপ্রেস ওয়ে, স্কাই ট্রেন চলছে পাল্লা দিয়ে
লকডাউনের পর জরুরি প্রয়োজনে ছুটে চলছে কেউ কেউ
রাত্রির আধারে ছুটে চলা
লকডাউনের আগে রাতের বেলা সেই পথ সাথে স্কাই ট্রেন স্টেশন।
সেই একই পথ এখন শুধুই নীরব
লিফটে কে কোথায় দাড়াবে তার চিনহ আকা আমাদের কন্ডোতে
ইমিগ্রেশন অফিসে দুরত্ব বজায় রেখে বসে আছে ভিসা এক্সটেনশন এর জন্য
খাই ইয়াই ন্যাশনাল পার্কে পর্যটক নেই তাই ভালুকটি এত স্বাধীন
সময়মত পদক্ষেপ নেয়া এবং আইন মানা একটি জাতি কিভাবে করোনাকে মাটিতে নামিয়ে এনেছে তার উদাহরন থাইল্যান্ড । চীনের সাথে মার্চ পর্যন্ত যোগাযোগ রাখা এই দেশ অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে নিজেদেরকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে । বাস্তবে সেখানে কিন্ত আরো অনেক মৃত্যুর আশংকা ছিল। আজ পর্যন্ত মাত্র ২৯৮৯ জন আক্রান্ত হয়েছে আর চিকিৎসায় ভালো হয়ে ওঠে ২৭৬১ জন, মৃত্যু মোট ৫৫ জন, গতকাল থেকে আজ একজন নতুন আক্রান্ত।
গত কয়েকদিন ধরে আক্রান্তের সংখ্যা সিংগল ডিজিটে নামিয়ে এনেছে প্রশাসনের সহায়তায় থাই স্বাস্থ্য বিভাগ সাথে সচেতন জনগন যারা নিজেদের উদ্যোগে মাস্ক ব্যাবহার, স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়া আর দুরত্ব বজায় রেখেই এই অসাধ্য সাধন করেছে। আস্তে আস্তে উঠিয়ে নিচ্ছে লকডাউন তারপরো জনগন যথেষ্ট সচেতন ।
সারি সারি গাড়ির রাস্তাটি নিরিবিলি করোনাকালে
ভৌতিক মল
খাই ইয়াই ন্যাশনাল পার্কে ভালুক আর ইমিগ্রেশন অফিসের ছবিটি ছাড়া বাকি সব আমাদের মোবাইলে।
০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন: আপনার সাথে গলা মিলিয়ে বলছি বিদ্রোহী
করোনা মুক্ত হোক বিশ্ব। আবার ফিরে পাক পূর্বের গতিশীলতা করোনার শিক্ষা বুকে ধারন করে।
২| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওখানে লকডাউনে খাবারের মুল্য বেড়েছে? মানুষের চাকুরী গেছে?
০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: খাবারের দাম বাড়েনি বরং কমেছে । সেভেন ইলেভেনে প্যাকেট করা রান্না করা খাবার করোনার আগে ৩০/ ৩৫ বাথ ছিল সেগুলো এখন ৫ প্যাকেট ১০০ বাথে বিক্রি করছে । যারা ছোট ছোট ব্যবসা করতো তারা অত্যন্ত বিপদে আছে । অবশ্য সরকার তাদের আর্থিক সহায়তা করার চেষ্টা করছে ।
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:১৫
জুন বলেছেন: আজকের নিউজে দেখলাম থাই লেবার মিনিস্ট্রি কেবিনেটের এপ্রুভালের অপেক্ষা করছে। করোনা ভাইরাসের কারনে যারা চাকরি হারিয়েছে তাদের দৈনিক বেতনের ৭৫% শতাংশ মে মাস শেষ হওয়ার আগেই পরিশোধ করার জন্য, যা চলবে এ বছরের শেষ পর্যন্ত ।
৩| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: যোগ্য নেতৃত্ব এবং তাতে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ও সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকলে অসাধ্য সাধন করা সম্ভব। থাইল্যান্ডের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে মনে হয়।তবে যেহেতু দেশের বেশিরভাগ জনগণ ভাইরাসটিতে এক্সপোজ হয়নি সুতরাং পুনরায় সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি রয়েছে।যেহেতু প্রাথমিক বিপযয় কাটিয়ে উঠেছে কাজেই পরবর্তী ধাক্কা সামালানো অনেকটাই সহজ হবে।শুভকামনা রইলো থাইল্যান্ডবাসীর জন্য।আপনাকেও ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৯
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে জাফরুল মবীন। সচেতন জনগন তারপর ও এতদিন বন্দী থেকে মুক্তি পেয়ে কতটা সচেতনতা বজায় রাখতে পারে সেটাই দেখার বিষয়। তারপর ও সরকার চেষ্টা করছে স্যোশাল ডিস্টেন্স মেনে চলা, মাস্ক ব্যবহার।
শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন।
৪| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিউইয়র্ক শহরে খাবারের দাম ভয়ংকরভাবে বেড়েছে; সাপ্লাই এলাকা ছিল নিউজার্সি, উহাও ভয়ংকর অবস্হায় আছে।
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: জী আমার এক বান্ধবী থাকে আটলান্টা অনেক বছর। গত বছর এসে বলেছিল সেখানে জিনিসপত্রর দাম প্রথম গিয়েও যা দেখেছে এখনো তাই। কিন্ত করোনা কালে এবিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়নি। আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
৫| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:০৯
হজ্জ নিউজ.কম.বিডি সম্পাদক বলেছেন: অনেক ভালো তথ্য বহুল প্রচারনা এবং গাইড
ধন্যবাদ
CEO
Travel Harmain Ltd
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:০৪
জুন বলেছেন:
৬| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি ব্লগ আমার খুব ভালো লাগে। পোষ্ট টি উপভোগ করলাম।
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:০৫
জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগার কথা জেনে খুশি হোলাম রাজীব নুর। ভালো থাকুন সবসময়।
৭| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
শুনসান নিরবতায় আমরাও আছি ঢাকাতে - শুরুর কথা............
ভাবতে পারেন এমন কিছু?
আবার করোনার শিক্ষা ঠেলে ফেলে ফিরে যাচ্ছি পূর্বের গতিশীলতায় - শেষের আগের কথা............
আগে মাস্ক থাকতোনা মুখে এখন করোনার কারনে আছে এই যা পার্থক্য!
যাকগে, আমাদের কপালে যা আছে তা হবে। করোনা কালীন সময়ের ব্যাংককের ছবি দেখে নিজেদের সাথে মেলাতে চেষ্টা করলুম আর কি! সামান্যতম সচেতনতা আর একটু সাধারণ জ্ঞানের অভাব যে দেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের মাঝেই প্রকট তার এক জ্বলন্ত প্রমান রেখে যাচ্ছি আপনার এই প্রশান্তির ছবি ব্লগে। দুঃখিত................
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৪৫
জুন বলেছেন: অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক দুটো ছবি আর মন্তব্য দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আহমেদ জী এস। এখানেও এখন লকডাউন শিথিল করায় জীবন আর জীবিকার তাগিদে লোকজন মাঠে নেমেছে। তবে চেষ্টা করছে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার।
ভালো থাকুন সবসময় সপরিবারে।
৮| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৯
মেহবুবা বলেছেন: আপনি কি থাইল্যান্ড এ ?
বারান্দায় পাখিদের খাবার দিতেন আমি ভেবেছিলাম ঢাকায় ।
করোনা আমাদের কঠিন বাস্তবতা এনে দিয়েছে ।
মানুষের দুর্দশা দেখে স্বাভাবিক থাকতে কষ্ট; আল্লাহ্ এ অবস্থা থেকে আমাদেল উদ্ধার করুক তাড়াতাড়ি সেই দোয়া করি ।
০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৫০
জুন বলেছেন: বারান্দায় পাখিদের খাবার সবসময় দেয়া হয় মেহেবুবা। সে আমরা থাকি আর নাই থাকি
করোনা ভাইরাস যে আমাদের প্রত্যেকের জন্য কি নিদারুণ কষ্ট বয়ে এনেছে তা বলার নয়। ভালো থাকুন সবসময় এই প্রত্যাশা রইলো। আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।
৯| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১১:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খাই ইয়াই এর ছবিটি ছাড়া বাকি সব আমাদের মোবাইলে ।
বোকাও বুঝবে !!! ওখানের ছবি তুলতে গেলে আপনিও আজ ছবি
হয়ে দেয়ালে ঝুলতেন !!! ভাগ্যিস তুলেন নাই, তাই এত
সুন্দর ছবিগুলো দেখতে পেলাম। আপনাকে ধন্যবাদ জুন আপু
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: নুরু ভাই আপনার মন্তব্যে মজা পেলাম অনেক। সত্যিতো ওই ভাল্লুকের ছবি তুলতে হয়তো পারতাম কিন্ত ব্লগে আপ্লোড করার সুযোগ পেতাম না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:০৩
শের শায়রী বলেছেন: একটা সময় আমি PTT তে কাজ করছি অফশোরে প্রায় পাচ বছর, প্রতি মাসে আসা যাওয়া করতে হয়েছে, তাই আপনার থাই বিষয়ক পোষ্ট গুলো খুব মনোযোগ দিয়ে দেখি। ভালো লাগে। ভালো লাগছে ওরা এই মৃত্যুদুত কে ফিরিয়ে দিতে পারছে। সাবধানে থাকুন আপা।
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: আপনিও সাবধানে থাকুন শের শায়েরী। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৪৯
সোহানাজোহা বলেছেন: সাইনাসের সমস্যার জন্য আব্বার সাথে একবার ব্যাংককে গিয়েছিলাম তাও আজ থেকে ১১ বছর আগে। ব্যাংককে সেই একবারই যাওয়া। মালয়েশিয়া-সিঙ্গাপুর-থায়ল্যান্ড এরা পরিস্থিতি দ্রুত রিকভার করবে। এই সব দেশের সকল মানুষ আইন মেনে চলতে পছন্দ করেন।
জাতি হিসেবে আমাদের মাঝে সচেতনতার অভাব প্রকট। এর থেকে আমাদের পরিত্রাণ নেই।
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: এখানেও সরকারের তরফ থেকে সচেতনতা শুরু করার আগে থেকেই জনগণ সচেতন হতে শুরু করে। লকডাউন করা, বিদেশ ফেরতদের কোয়ারেন্টাইনে নেয়া ইত্যাদির ব্যাপারে সাধারণ জনগন বিভিন্ন মিডিয়ায় সরব ছিল। দু একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সাধারণ মানুষ আইনের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে সোহানজোহা। ভালো থাকুন সবসময়।
১২| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবিগুলি সুন্দর । অচিরে আবার মানুষের জীবন ব্যস্ত হবে
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: অচিরেই মানুষের জীবন স্বাভাবিক হবে সেই প্রত্যাশা রইলো নেওয়াজ আলি। আপনিও ভালো থাকুন। মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:১৯
নীল আকাশ বলেছেন: জাফরুল মবীন বলেছেন: যোগ্য নেতৃত্ব এবং তাতে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ও সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকলে অসাধ্য সাধন করা সম্ভব। থাইল্যান্ডের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে মনে হয়। আমি লিখতে গিয়েছিলাম দেখি উনি আগেই লিখে দিয়েছেন আমার মনের কথা।
সভ্য আর অসভ্য জাতীর মধ্যে এটাই আসলে পার্থক্য!
লিফটে দাড়ানোর মার্কিং খুব পছন্দ হয়েছে।
ভালো এবং নিরাপদে থাকুন আপু।
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: নীল আকাশ প্রথমেই মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
আমার কথাটা সভ্য অসভ্য না হয়ে সচেতন অসচেতন হলে ভালো হয় কি বলেন? লিফটের এই মার্কা ছাড়াও বাটনে যেন হাত না দেয় তার জন্য অন্য ব্যবস্থা। ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খাই খাই.......স্যরি, খাই ইয়াই ন্যাশনাল পার্কের ভালুকটার মুখে সাদা মতোন ওইটা কি মাস্ক? থাই প্রশাসনের করিৎকর্মা কর্মকর্তাদের কাজের প্রশংসা করতেই হয়। মানুষ তো মানুষ..............ভালুককেও তারা মাস্ক পড়িয়ে ছেড়েছে!!!
ব্যাংকক শহরটাতো দেখি আমাদের ঢাকার চেয়েও অনুন্নত। ব্যাংককের মেয়র কি ঢাকার মেয়রের এপয়েন্টমেন্ট নিয়েছে দিক-নির্দেশনার জন্য? কারন, উনাকে আমার তেমন সচেতন মনে হয় নাই। ব্যাংককের লোকজনকে হাত ধোয়া শেখানোর কোন কর্মসূচী উনাকে আজ পর্যন্ত নিতে দেখলাম না।
আমাদের এখানে আমি যেই স্টোর থেকে সদায়পাতি করি তার একটা ছবি দিলাম। সেল্ফ চেক আউটে সোশ্যাল ডিসটেন্সিং কিভাবে করা হচ্ছে দ্যাখেন।
০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: মাস্ক পরা বিড়াল কুকুর ছাগল দেখছেন। এবার ভাল্লুক দেখেন ভুয়া। তবে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে সেটাই প্রশ্ন! এখানেও এতদিন লোকজন সচেতন ছিল এখন লকডাউন ঊঠানো শুরু করার পর ডিসিটেন্স অতদুর রাখতে পারছে না। তারপরো অনেকটা নিয়ন্ত্রিত করোনা ভাইরাস।
আপনি ঠিকই বলেছেন এত অনুন্নত বলেই আমার হাসবেন্ড ঢাকা ফিরে আসার জন্য পাগল হয়ে গেছে। ব্যংকক থেকে কোন ফ্লাইট যাবে কি না তার খোজ খবর করছে সারাক্ষণ। দুই ভাই আমেরিকায় সেটেল্ড কিন্ত তার বাকি ভাইবোন আত্মীয় স্বজন সবাই ঢাকায়। সবার কিছু হলে সে একা বেচে কি করবে এটাই তার কথা। দেখা যাক আল্লাহ কি রেখেছে ভাগ্যে ভুয়া ।
ভালো থাকুন সবসময়। আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।
১৫| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
থাইল্যন্ড, বার্মা, ভিয়েতনাম হংকং ইত্যাদি পুর্ব এশীয়ান দেশে করোনা তেমন ধরেনি কেন বোঝা মুসকিল।
ওদের তো চীনা কানেক্সন অনেক বেশী ছিল।
কিছু কমেন্টর বলছেন সুশাসন, যোগ্য নেতৃত্ব!
তাহলে ইটালি স্পেন যুক্তরাষ্ট্র আর গণতন্ত্রের সুতিকাগার ব্রীটেন ? এদের কি সুশাসন, যোগ্য নেতৃত্ব অভাব?
আর থাইল্যন্ড, বার্মা, ভিয়েতনাম ঐসব দেশে বাংলাদেশের চেয়ে শতগুন শৈরাচারি এক নায়োকিত কারবার চলে আসছে দির্ঘদিন, আর থাই রাজা নিজ দেশকে বিপন্ন রেখে ৭২ হুর নিয়ে ২ মাস জাবত সুইজারল্যান্ডের হোটেলে সুরাপান করছে, ভিয়েতনাম বার্মায় প্রেসফ্রীডম হচ্ছে বাংলাদেশের এরশাদ আমলের বিটিভি।
যারা ঐসব দেশের গণতন্ত্রের তুলনা দিয়ে যারা নিজ দেশকে 'অসভ্য জাতী' বলে তাদের কে ধিক্কার জানাই।
০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
জুন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ওইসব দেশগুলোতে সামরিক শাসন বা সুশাসন নেই এটা সত্য তবে জনগণের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতার হার অনেক বেশি। আমেরিকায় তো একটা ড্যামকেয়ার ভাব অনেকের মাঝেই লক্ষ্য করা যায় সব কিছুতেই। থাইল্যান্ডের সামরিক শাসক যদিও উনি নির্বাচিত দেশকে করোনার জন্য নিয়ন্ত্রণের আগেই জনগন সচেতন ছিল। ভিয়েতনাম ক্যাম্বোডিয়া প্রশাসন আর জনগন প্রথম থেকেই হু এর উপদেশ মেনে চলার জন্য ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। এটা কি ইতালি স্পেন বৃটেন প্রয়োগ করেছিল কি জানুয়ারীর শেষ সপ্তাহ থেকে??? জার্মান করেছিল তাই তাদের হার কম।
আর থাইল্যান্ডের এক প্রজন্ম রাজা হিসেবে ভুমিবলকেই দেখে এসেছে আজীবন। তার আদর্শ, তার পরোপকারে জীবন উৎসর্গ এসবই থাই জনগনের এই বিশাল অংশ অনুসরণ করার চেষ্টা করে প্রানপনে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ কালবৈশাখী। ভালো থাকুন সবসময়।
১৬| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার ভালোলাগার কথা জেনে খুশি হোলাম রাজীব নুর। ভালো থাকুন সবসময়।
ভালো থাকার জন্য ভালোবাসার ড়কার। আমায় কেউ ভালোবাসে না।
০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
জুন বলেছেন: আমারতো মনে হয় ব্লগের অনেকেই আপনি, সুরভি ভাবি ও পরীকে পছন্দ করে। ভালো থাকুন সবসময় রাজীব নুর। দোয়া করবেন যেন এই বিপদ থেকে আমরা সবাই সুস্থ ভাবে বের হয়ে আসতে পারি।
১৭| ০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০১
অনল চৌধুরী বলেছেন: থাইল্যান্ডে কি পরিমাণ বাংলাদেশী থাকেন?
০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: প্রচুর। ভালো থাকুন অনল চৌধুরী।
১৮| ০৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৬
মা.হাসান বলেছেন: শকুনের চোখ ভালুকের মাস্ক দেখিতে পাইবেই তো।
থাইল্যান্ড অনুন্নত দেশ। গজব আছে। বাংলাদেশ আল্লাহ ওয়ালাদের দেশ । এখানে আল্লাহর রহমত আছে। এখানে ওসব কোয়ারেনটাই দরকার নাই। সরকার সব খুলিয়া দিতেছে। স্বাধীন বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে চাইলে বাংলাদেশে ফিরিয়া আসুন। হাসান কালবৈশাখী ভাই ও মনে হয় ফিরিয়া আসিতেছেন । এর পর সকলে মিলিয়া এক সাথে আড্ডা দেয়া যাইবে।
০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
জুন বলেছেন: মা হাসান এতে প্রমানিত হলো কিরপিনের চোখ থেকেও শকুনের চোখ বেশি শার্প
আপনার মন্তব্যে পড়ে আমারও স্বাধীন বাতাসে নিশ্বাস নিতে ইচ্ছে করছে
করোনা ভাইরাস উত্তর সামু ব্লগারদের আড্ডা ভালোই হবে আশাকরি।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। ভালো থাকুন সবসময়।
১৯| ০৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: সুশৃংখল শহড়ের সুন্দর সব ছবি। তবে সোস্যাল ডিস্ট্যন্স এক আমাদের দেশ ছাড়া মোটামোটি সব দেশেই কঠোরভাবে পালিত হচ্ছে। তাই দক্ষিন পুর্ব এশিয়ায় মৃত্যূর হার কম হওয়ার একটা কারন আমার কেন যেন মনে হয় তাপমাত্রা।
০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জুন বলেছেন: এখানে আস্তে আস্তে লক ডাউন উঠিয়ে সব কিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টায় আছে সরকার। দেখা যাক শেষ তক কি অবস্থা হয়। ভালো থাকুন ঢাবিয়ান। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
২০| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! চমৎকার !
আমরা করোনার চেয়ে শক্তিশালী ; আমাদের এসব নিয়মের দরকার নাই।
০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা সব সময় সাথে থাকার জন্য
২১| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু আপনার ফটোগুলো। ব্লগে ছবি তোলার দিক দিয়ে আপনি ফাইভস্টার র্র্যাঙ্কের অধিকারী হবেন।ছবির মতো সুন্দর শহর। তবে করোনা প্রসঙ্গে দেশটির অবস্থান নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। আমাদের রাজ্যেই এই মুহূর্তে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা আপনার পরিসংখ্যানের চেয়ে অনেকটাই বেশি। প্রচন্ড উদ্বেগের মধ্যে আছি। জানিনা কবে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবো।
করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখেও বলবো ভালো থাকবেন আপু।
১৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দেরি করে ফেললাম মন্তব্যের উত্তর দিতে পদাতিক। আশা করি কিছু মনে করবেন না।
এখানে তো অবস্থা মোটামুটি ভালোই। সংক্রমন আর মৃত্যু দুটোই ঠেকিয়ে রেখেছে। কিন্ত দেশের অবস্থা ভাবলে কিছুই ভালো লাগে না। সবাই সবার জন্য দোয়া করবেন এছাড়া আর কিছুই করার নেই। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
২২| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:১৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সব দেশ কত কি ব্যবস্থা নিলো, আমরাই পড়ে রইলাম!
১৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: উদার ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। জবাব দিতে দেরী হলো বলে মনে কিছু করবেন না। ভালো থাকুন সবসময়।
২৩| ০৮ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:১১
অন্তরন্তর বলেছেন: জুন আপু আসলে আমাদের অবস্থা আপনাদের চেয়ে শুধু খারাপ না অনেক অনেক খারাপ। এরকম রাস্তা বা শহরের চিত্র আমাদেরও ছিল কিন্তু এখন মানুষ কেমন যেন বিরক্ত হয়ে রাস্তায় বের হচ্ছে যা এ সময়টায় আমার মতে খুব খারাপ। কিছুটা দিন সহ্য করলে হয়তো খুব ভাল হত। বাংলাদেশের কথা আর বলি না যেখানে ইউকে তে লেজেগোবরে অবস্থা। আল্লাহ্ সমগ্র মানবজাতিকে হেফাজত করুন। মৃত্যুর মিছিল কবে শেষ হবে কে জানে। সকলে সকলের প্রার্থনায় রাখুন। শুভ কামনা।
১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯
জুন বলেছেন: অন্তরতর আসলেই আমাদের একে অন্যের জন্য প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোন পথ নেই। এখানে মোটামুটি সব নিয়ন্ত্রণে। তারপর ও এক অশান্তি মনের মাঝে কুরে কুরে খাচ্ছে। উত্তর দিতে অনেক দেরি হয়ে গেল বলে ক্ষমা চাচ্ছি। ভালো থাকুন সবসময়।
২৪| ০৮ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৬
ওমেরা বলেছেন: সিগ্ধ,মনোরম, শান্ত, নিরিবিলি ছবিগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগলো। আমাদের তো আর লকডাউন হল না । করোনার জন্য খুব কম মানুষ পাবলিক বাস,ট্রেনে যাচ্ছে তাই রাস্তায় প্রাইভেট কার আগের চেয়ে অনেক বেশী, তবে ফিজিকাল ডিসটেন্স ,দোকান, অফিস, রাস্তা ঘাটে নিজ দায়িত্বে সবাই মোটামুটি মেনে চলছে।
ধন্যবাদ আপু।
১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
জুন বলেছেন: হ্যা ওমেরা টিভিতেও দেখেছি সুইডেন জনতার সচেতনতার উপর সব দায়ভার ছেড়ে দিয়েছে। কিন্ত অনেক লোকই তো মারা গেল যা না হতেও পারতো হয়তো। সাবধানে থাকুন ওমেরা আর ভালো থাকুন।
২৫| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০১
মুক্তা নীল বলেছেন:
জুন আপা ,
ছবি ও ছবির সাথে আপনাদের সকল দিক নির্দেশনা এবং
নিরাপত্তা এবং সবদিক মিলিয়ে খুব ভালো আছেন জেনে ভালো
লাগলো । আমাদের দেশে না জানি কি অবস্থা হয় ।
ভালো থাকুন ও ধন্যবাদ ।
১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
জুন বলেছেন: এজন্যই থাইরা খুব দ্রুতই এই মহামারীকে আপাতত পরাস্ত করতে পেরেছে। চীনের সাথে আকাশ যোগাযোগ বহুদিন পর্যন্ত বজায় রেখেও মৃত্যু ৫৬ আর আক্রান্ত সংখ্যা ৩০১২ এর মাঝে ধরে রাখতে পেরেছে। আপনিও ভালো থাকুন মুক্তা নীল।
২৬| ১০ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
সোহানী বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ। এখন অবশ্য সবখানেই এমন দৃশ্য, শূণ্য রাস্তা ঘাট। বনের পশুদের রাজত্ব।
আমার বাসার চারপাশে অনেক স্কুইরেল ঘোরাফেরা করে। আগে দেখতাম একটু আধতু ভয় পেতো আমাদের কিন্তু এখন দেখি আমাদের পাত্তাই দেয় না। পারল জানালা দিয়ে ঘরে ঢুকে ।
কানাডার অনেক রাস্তাই কিন্তু হরিনের সাথে শেয়ার করা হয়। আগে হালকা পাতলা বের হলেও ইদানিং মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায়। যার কারনে খুব সাবধানে ড্রাইভিং করতে হয়। ওরাতো আবার ট্রাফিক আইন ভাঙ্গতে ওস্তাদ কারন ওদেরতো জরিমানা সিস্টেম নেই ।
১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
জুন বলেছেন: আপনার বাসার আশেপাশের বর্ননা শুনে ভালো লাগলো অনেক সোহানী। বন্য প্রানীরা এখন আমাদের কাছাকাছি চলে আসছে নির্ভয়ে। এমনটাই যেন হয়, ওরা ওদের বাসভুমি ফিরে পাক ভুমিদস্যুদের কাছ থেকে। আমাজান থেকে বের হয়ে আসুক সবাই। উত্তর দিতে দেরী হলো অনিবার্য কারনে। দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
২৭| ১৩ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো ভাল লাগল জুনাপি।
১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯
জুন বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল। আশাকরি এই দুর্যোগের মাঝে ভালো আছেন। ভালো থাকুন সবসময়।
২৮| ১৫ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: দেশে এমন লকডাউনের ছবি গুলো দেখে আমার মনে হয় এই রকম ভাবে মানুষ ঘরে থাকলেই বুঝি চমৎকার হত । অন্তত প্রকৃতি আর পরিবেশ কতটা চমৎকার হত !
আমাদের দেশেও শুরুর দিকে অবস্থা আসলে এই রকম শূন্য হয়েছিলো কিছু কিছু স্থানে । কিন্তু এখন আর নাই !
১৬ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জুন বলেছেন: গতকাল থেকে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা শুন্যতে আসায় অনেকটা স্বস্তি বোধ করছি অপু তানভীর। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
২৯| ১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪
শোভন শামস বলেছেন: ব্যাংককের লক ডাউনের দারুন সব ছবি,
এই রকম ভাবে মানুষ ঘরে থাকলেই বুঝি চমৎকার হত । অন্তত প্রকৃতি আর পরিবেশ অনেক সুনদর হত।
ধন্যবাদ।
ঘরে বসেই দেখে নিলাম
১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪৭
জুন বলেছেন: আপনার ছবির কাছে কিছু না শোভন সামস। বাংলার প্রকৃতির ছবি যে কতটুকু মনকাড়া তা যে দেখেছে সেই জানে।
অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম। ভালো আছেন তো এই দুর্যোগে?
আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:২১
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ, আগেই দেখেছি কিন্তু জানান দিতে আসতে দেরি হলো। রোজার শেষে এসে একটু ফুরসৎ মিলল...
ইমিগ্রেশন অফিস দেখি বিশাল বড়!! আমাদের এমন প্রশস্ত জায়গাওয়ালা কোন ভবন আছে কিনা সন্দেহ!! লিফটগুলোও খুবই ছোট হয়... আর আমাদের দেশের মানুষের স্বভাব তো গায়ে পড়ার। সুতরাং তা ঘটার তাই ঘটছে...
ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জুন।
২১ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ তাও যে মনে করে এসেছেন করুনাধারা। আমারতো অনেকের পোষ্টেও যাওয়াই হয় না। ফোন দিয়ে ব্লগিং করি তাই অনেক কিছুই চোখের আড়ালে চলে যায়। আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা। ভালো থাকুন সবসময়।
৩১| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ব্যাংককের জীবন যাপন সম্পর্কে আপনার কাছে মাঝে মাঝে লেখা পাই, শত প্রবাসে থাকার পরও নিজের দেশের প্রতি যে ভালোবাসা তা আপনার লেখাতে বরাবর পাই। থাইল্যান্ড আমাদের বন্ধু দেশ আমাদের জরুরী প্রয়োজনের দেশ কারণ জরুরী চিকিৎসার প্রয়োজনে বাংলাদেশের পাশে বরাবর থাইল্যান্ড সেবা দিয়েছে।
শুভ কামনা রইলো।
২৫ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুন বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ নিজের দেশ যে কত আপন তা বাইরে থাকলে বোঝা যায়। আপনারও এই অভিজ্ঞতা আছে আশাকরি। থাইল্যান্ড ঘরের কাছে, এখানকার গাছ পালা ফলমুল আমাদের দেশের মতই, দুই ঘন্টা দশ মিনিট ফ্লাইট টাইম। ইচ্ছে হলেই যাই আবার মন খারাপ লাগলে ফুরুত করে চলে আসি।
এটা অন্য দেশ হলে প্রশ্নই উঠতো না বিশেষ করে আমার স্বামীর পক্ষ থেকে। চেইন মাইগ্রেশানে আমাদের আমেরিকা যাবার কথা, কাগজপত্র প্রসেসিং হচ্ছে কিন্ত আমার হাসবেন্ডের বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। বলে " তোমার শখ থাকলে তুমি যাও, ১৮ ঘন্টা আমার পক্ষে প্লেনে বসে থাকা সম্ভব না। আর আমি অন্যদেশের নাগরিকত্ব নিয়ে কোথাও যেতে চাই না "। আমারও ইচ্ছে নেই।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ২:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মহা শক্তিমান করোনা ভাইরাস এর সংক্রমন ঠেকাতে থাইল্যান্ডের প্রচেষ্টা ,কর্মকান্ড ও তাদের সাফল্যের সচিত্র বিবরণ সুন্দরভাবে উঠে এসেছে লেখাটিতে । সকল জায়গায় এমনটি হলে করোনা দমাতে বেগ পেতে হবেনা ।
তবে নসীবে যদি থাকে তাহলে করোনার আক্রমন ঠেকানো খুবই কঠীন । এই করোনাকালীন সময়ে বলতে গেলে বিশ্বের একটি উন্নত দেশে বসবাস করেও করোনা ভাইরাসকে দেহ, মনে ও হৃদয়ে ধারণ করে বেশ কিছু দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে সকলের দোয়ায় ও হাসপাতালের নিবেদিত প্রাণ ফ্রন্টলাইন স্বাস্থ্য কর্মীদের সেবায় সর্বোপরি পরম করুনাময়ের অশেষ রহমতে অরোগ্য লাভ করে প্রায় সপ্তাহ দুয়েক পুর্বে গৃহে প্রত্যাবর্তন করেছি।
হাসপাতাল হতে সুস্থ দেহে ফিরে আসতে পারব কিনা সে বিষয়ে খুবই সন্দিহান ছিলাম । নীজকে আল্লার হাতে সপে দিয়ে অন্তিমের পানে যাত্রার অপেক্ষায় ছিলাম । প্রায় প্রতিদিনই হাসপাতালের কেবিনের জানালার দিকে তাকিয়ে দেখতাম ট্রলিতে করে করিডর ধরে চাদরে মুখ ঢাকা রোগীর দেহ ( সম্ভবত মৃত) ঠেলে নেয়া হচ্ছে। ভাবতাম এমনি করেই বুজি কোন একসময় আমাকেও হাসপাতাল হতে বাইরে নেয়া হবে ।
করোনা সে যে কি ভিষণ যাতনাময় ব্যধি চরম পর্যায়ের ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যরা তা কল্পনাও করতে পারবেনা । সে এক বৈচিত্রময় মহামুল্যবান অভিজ্ঞতা । জাগরনে যা অনুভুত হয় তার চেয়ে বেশী দেখা যায় নিদ্রা কিংবা কিছুটা তন্দ্রায় গেলে, স্বপ্ন কিংবা অবচেতন মনে জাগতিক ও পারলোকিক অনেক কিছুই চোখের সামনে ভেসে উঠে । জাগরনে কিছু তার মনে পড়ে, তবে বেশীর ভাগই যাওয়া হয় ভুলে। তবে করোনা আক্রান্তকালীন সময়ের বিভিন্ন পর্যায়ে চেতন ও অবচেতন অবস্থায় দেখা ও অনুভুত হওয়া বিষয়গুলি নিয়ে করোনার বাস্তব অভিজ্ঞতা লিখতে পারলে মন্দ হতোনা ।
ঘরে বাইরে অনেক সচেতনতা অবলম্বন ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা সহ নীজ গৃহে পরিবারের সকল সদস্যদের পরস্পর ভিন্ন ভিন্ন ঘরে আইসোলেটেড থাকার পরেও খুব সম্ভবত ফ্রন্ট লাইন স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে নীজের ডাক্তার মেয়ে ও গিন্নীর কাছ হতে কোন না কোন ভাবে ছোয়া পেয়ে পরিবারের সকলেই হয়েছিলাম করোনা আক্রান্ত । শুধু আমি ও গিন্নীকেই যেতে হয়েছিল হাসপাতালে। এটা একটা বিশেষ পর্যায়ে না যাওয়া পর্যন্ত কেহ আক্রান্ত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে কিছুই টের পাওয়া যায়না । যাহোক, ছেলে মেয়ে ঘরে আইসোলেটেড থেকেই সুস্থ হয়েছে। এখন আমরা সকলেই আল্লার রহমতে সুস্থ , মা মেয়ে দুজনেই আবার কর্মস্থলে যোগদান করেছে। তাদেরকে পোষ্টিং দিয়েছে হাসপাতালের করোনা কেয়ার ইউনিটে । তাই ভয়ে ও আশংকার মধ্যে আছি, আল্লাহ না করুন আবার না তারা আক্রান্ত হয়ে যায় ।
করোনা আক্রান্তের পর বেশ দুর্বলতায় ভুগছি। ঘরেই থাকি । একটু ভাল ফিল করলে লগিং না করে মাঝে মাঝে প্রিয় সামুতে বিচরণ করে মুল্যবান লেখাগুলির উপর একটু চোখ বুলিয়ে যাই।লেখাগুলি পাঠে ভাললাগার কথাগুলি মন্তব্যাকারে লিখতে পারছিনা বলে অন্তরে ব্যথা অনুভব করি ।
আমাদের জন্য দোয়া কামনা করছি । আপনার পরিবারের সকলের জন্যও দোয়া করছি ,আল্লাহ যেন সকলকে সুস্থ ও নিরাপদ রখেন ।
অগ্রীম ঈদ শুভেচ্ছা রইল ।
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: আপনার করোনা আক্রান্তের কথা শুনে শিউরে উঠেছি ডঃ এম এ আলী ভাই। শেষ পর্যন্ত সপরিবারে করোনাকে পরাজিত করতে পেরেছেন তার জন্য আমারও হাত তালি দিতে ইচ্ছে করছে। আপনার বিবরণ পড়ে মনে হলো এই গজব যেন দুনিয়া থেকে তাড়াতাড়ি দুর হয়ে যায়।
থাইল্যান্ডবাসীরা নিজেরাই অনেক সচেতন। করোনা ভাইরাস সংক্রমনের আগেও কারো যদি সর্দি কাশি বা ঠান্ডা লাগতো তাহলে তারা মাস্ক পড়ে চলাচল করতো। কারন হাচি কাশির মাধ্যমে অন্যকে সংক্রমিত করাকে তারা ইমপোলাইট মনে করে। আর সেখানে উহানে এই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার অল্পদিন পর থেকেই তারা সেখানে কি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে তা জেনে নিজ উদ্যোগে মাস্ক, স্যানিটাইজার, আর সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে শুরু করে।
তখনো সেখানে সরকারিভাবে কোন নির্দেশনা আসেনি।
শায়মার লাস্ট পোস্টে আমার একটা ছবি আছে সেটা জানুয়ারীর শেষভাগে তোলা। আমরা তখন থেকেই মাস্ক ব্যবহার করছি।
এই অঞ্চলের মানুষ অনেক সচেতন এবং সেই সাথে আইন মেনে চলে। তাই সংক্রমণের হার অনেক কম। এখনতো অনেক কিছুই খুলে দিচ্ছে। মৃত্যু আজ সাত দিন ধরে নেই বল্লেই চলে। টোটাল মৃত্যু ৫৬ আর সংক্রমণ ৩০২৫ এর মত।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন সবসময় আর আমরা সবাই যেন ভালো থাকি সেই দোয়া করবেন।
৩৩| ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৪
আখেনাটেন বলেছেন: থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম করোনা ভাইরাস বেশ ভালোভাবে মোকাবেলা করেছে। এগুলো থেকে শিক্ষা নেওয়ারও প্রয়োজন মনে করে না আমাদের সর্ব বিষের ওঝা আমলারা।
রাস্তা পার হওয়া ভাল্লুকের ছবিটা চমৎকার।
ঈদের শুভেচ্ছা জুনাপা।
২৬ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেকদিন পর ব্লগে দেখে ভালো লাগছে আখেনাটেন। এই সব অঞ্চলে রোগ দমন সহজ হয়েছে মুলত এরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে। দু একজন যদিও বা ব্যাতিক্রম তবে অধিকাংশই আইন মেনে চলেছে নিজেদের তাগিদেই। সরকার বলার আগে থেকেই তারা হাত ধোয়া, মাস্ক পরা, স্যোশাল ডিস্টেন্স মেইনটেইন করেছে।
যাই হোক আশাকরি এই দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে ভালো আছেন এবং ভালো থাকবেন সবাইকে নিয়ে।
৩৪| ২৫ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
সুমন কর বলেছেন: ক্যাপশন এবং ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে। +।
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুমন কর
৩৫| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: লকডাউনের আগে্র ও পরের ছবিগুলো একদিন ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকবে।
থাই-সিঙ্গাপুরীদের সাথে বাঙালিদের মৌ্লিক পার্থক্য- ওরা সহজাত ও স্বভাবসুলভ আইন মেনে চলার জাতি, আমরা সহজাত ও স্বভাবসুলভ আইন ভেঙে চলার জাতি।
লিফটে দাঁড়ানোর মার্কিং ব্যবস্থাটা নীল আকাশ এর মত আমারও খুব পছন্দ হয়েছে। লিফটের বাটনে যেন হাত না দেয় তার জন্য অন্য ব্যবস্থা - সেটা কেমন?
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২২
জুন বলেছেন: আসলেও পৃথিবীতে এমন দিন কি আমাদের জীবদ্দশায় আবারও ফিরে আসবে কি না জানি না খায়রুল আহসান। আগে অচেনা মানুষের কথা শুনতাম যে তারা করোনা আক্রান্ত বা মারা গিয়েছে। এখন অতি আপনজনদের কথা শুনছি। বড় ভয় হয় ইদানীং। দোয়া করবেন যেন সবাই এই মহাবিপদ থেকে শীঘ্রই মুক্তি পায়।
লিফটের বাটন চাপার জন্য ট্যিসু বক্স আছে। আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভকামনা। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৬| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২২
রাকু হাসান বলেছেন:
প্রাণীরা মুক্তির নিশ্বাস নিচ্ছে। আর কত দিন ? এখন কি অবস্থা সেখানকার ? ছবি ব্লগে+++ থাকলো । বলতে হবে কি খুব ভালো হয়েছে ?
১১ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৮
জুন বলেছেন: রাকু হাসান আশাকরি এই দুর্যোগ দিনে নিরাপদে আছেন। আমি কিছুদিন হলো নিজ দেশে ফিরে এসেছি। পোস্ট খুব ভালো কি বলবেন আর? ভালো হলেতো! বড্ড দায়সারা গোছের পোস্ট। এত মানসিক অস্থিরতায় আছি যে কিছুই ভালো লাগছে না। এমন কি এত যে প্রিয় ব্লগ আর এত প্রিয় লেখালেখির কোনটাই না ভালো লাগে না
৩৭| ১৪ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আগে অচেনা মানুষের কথা শুনতাম যে তারা করোনা আক্রান্ত বা মারা গিয়েছে। এখন অতি আপনজনদের কথা শুনছি - আপনি এ কথাটা লেখার পরের দিন সকালেই আমি এক আচমকা দুঃসংবাদে মুহ্যমান হয়ে পড়ি। আমার বড় বোনের ছোট ছেলেটা করোনা পজিটিভ শনাক্ত হবার মাত্র চার দিনের মাথায় বিধবা স্ত্রী আর দুটো নাবালক ছেলে রেখে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এ পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়ে চলে গেল। ওরা স্বামী স্ত্রী উভয়ে করোনা ভীতিকে উপেক্ষা করে ওদের কর্মস্থল জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছিল, উভয়ে একই সাথে করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়। স্বামী চিরপ্রস্থান করেছে, বাচ্চাদুটোর জন্য হয়তো বিধাতা ওদের মাকে ধীরে ধীরে সুস্থ করে তুলছেন। স্বামীর শেষবিদায়ের সময় স্ত্রী হাসপাতালেই চিকিৎসারত ছিলেন, বাচ্চারা ছিলেন নানীর কাছে। বাবাও ঘরে শয্যাশায়ী, মা তো একুশ বছর আগেই গতায়ু।
আপনি ঠিকই বলেছেন, এখন অতি আপনজনদের কথা শুনছি! আর ক'দিন পরে হয়তো ---- !
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
জুন বলেছেন: আমার ছোট জা, আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু ১৩ জুন রাত ৩.১৫ মিনিটে করোনার ছোবলে ছেড়ে গেল এই পৃথীবি। সবার প্রতি তার আন্তরিক ব্যবহার, আতিথেয়তায় মুগ্ধ ছিল তার পরিজন থেকে পরিচিত সবাই। অনেক অনেক দুঃখ দিয়ে গেছে তার এই চলে যাওয়া। সবচেয়ে কষ্ট হয় যখন তার এই অসুস্থ সময়ে তো যেতেই পারিনি, পারিনি যেতে তার শবযাত্রায়। দেখতে পারি নি তার অপুর্ব সুন্দর মুখটিও। আমার দেবর কাদতে কাদতে যখন ফোনে বলছিল "ভাবী কি সুন্দর একটা হাসি দিয়ে আছে"। তখন আমার কান্না আর বাধ মানেনি।
ভালো থাকবেন খায়রুল আহসান, সাবধানে তো অবশ্যই। দুয়া করবেন আমাদের জন্যও।
৩৮| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
তুলনামূলক ছবিগুলো ঐতিহাসিক! আমরা একটি ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।
এখনও কি আপনাদের কন্ডোতেই আছেন, নাকি আমাদের কন্ডোতে (মাইনি, বাংলাদেশে) আছেন?
ভালো থাকবেন, জুন আপু!
কোয়ারেন্টিনে ডিপ্রেশন ধরে গেছে!
ব্লগে আসি না তাই কথা হয় না। আজকাল কেউ ইনবক্সও করে না
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
জুন বলেছেন: না ভাই বেশ কয়েকদিন হলো ঢাকায়। ডিপ্রেশনে আমিও ভুগছি সাথে সদা প্রান চঞ্চল আমার ছোট জায়ের করোনায় মৃত্যু আমার ভেতর কি যে সুগভীর দাগ কেটে গেলো যা মুছে ফেলা বেশ কষ্টের। ভালো থাকুন মাঈনুদ্দিন মইনুল আর থাকুন সাবধানে।
৩৯| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১৬
রাকু হাসান বলেছেন:
সুমন কর ভাইয়া কে নিয়ে পোস্ট! মন্তব্য । কই আমি তো দেখলাম না । আমি কিছু দিন আগে মন্তব্য করেছিলাম ।
পোস্ট খুব ভালো কি বলবেন আর? ভালো হলেতো! বড্ড দায়সারা গোছের পোস্ট। কে বলছে?
এত মানসিক অস্থিরতায় আছি যে কিছুই ভালো লাগছে না। এমন কি এত যে প্রিয় ব্লগ আর এত প্রিয় লেখালেখির কোনটাই না ভালো লাগে না --- এমন অবস্থা আমারও হয়েছিল আপু । কিছুদিন আগে । ঈদের আগে আর কি । একদম দম বন্ধ হয়ে যাবার অবস্থা কিছুতেই আনন্ত পাচ্ছিলাম না । তারপর শারীরিক যোগ ব্যায়াম শুরু করি বেশ ভাল মতই । এরপর টিক হয়েছে। এখন ভালো আছি। মানসিক স্বাস্থটা ঠিক আছে মনে হয়।এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে আমি করোনা সংক্লান্ত নিউজ এড়িয়ে গেছি ,কেননা এক করোনার সংবাদ ,শুনতে শুনতে ,পড়তে পড়তে খুব ক্লান্ত হয়ে গেছিলাম । টিভি তো দেখিই না । এমন কি দুপুরের বুলিটিনও খুব একটা শুনি না । ইচ্ছা করেই খবর রাখি না । এতে আমার যা হয়েছে করোনার ব্যাপারে নেতিবাচকতা থেকে যে খারাপ লাগা সেটা কমে আসছে অনেকাংশেই।করোনা সময়টার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম মাইন্টাইলে হবে কিন্তু
রাকু কি শুধু শুধু বিয়ামের পোস্ট দিলো?
অবশ্যই ভালো থাকুন সেই কামনা করছি।
২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: হায় হায় কখন এই মন্তব্য করলেন রাকু হাসান দেখিই নাই। আসলে অই সময় আমার পরিবারের একজন করোনায় চলে গেল।
যাই হোক আমিও ঘরের কাজ ছাড়াও গাছ আর পাখিদের যত্নআত্তি করে গান শুনে মনকে ডাইভার্ট করার চেষ্টা করছি। কিছুটা সময় ব্লগে কাটানোর চেষ্টা করি। তারপরও মনটা খুব অস্থির অস্থির লাগে। কিছুই ভালো লাগে না।
দোয়া করবেন যেন যত শীঘ্র সম্ভব এই বিপদ দুর হোক। ভালো থাকবেন।
৪০| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৮
রাকু হাসান বলেছেন:
আসলে অই সময় আমার পরিবারের একজন করোনায় চলে গেল।--- শুনে মনটা বিষাদে ভরে গেল । বলতে পারি না ,কে কখন চলে যায় । সাবধান থাকুন । হ্যাঁ এভাবেই চলুক। দিনশেষে ভালো থাকুন যেন সেই কামনা করছি। কঠিন একটি সময় পার করছেন । কারও চলে যাওয়ার কষ্টের কোন সান্ত্বনা হয় না । সে চেষ্টাও করবো না ।
ভালো থাকুক ওপারে । দোয়া ।
২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
জুন বলেছেন: জী আমার আপন ছোট জা মানে আমার হাসবেন্ডের ছোট ভাই এর স্ত্রী। আমাদের খুব ভালোবাসতো। খুবই শ্রদ্ধা করতো। আমি ভুলতেই পারছি না ওকে। দেখতে যেমন অপরুপ ছিল মনটাও তেমন সুন্দর ছিল। সবচেয়ে দুঃখ লাগে অসুস্থ অবস্থায় তো ওকে দেখতে পারিনি, এমন কি যখন আমাদের ছেড়ে চিরতরে চলে গেল তখনো ওকে দেখতে পাইনি। এই কষ্ট আমি বেচে থাকলে সব সময় কুড়ে কুড়ে খাবে রাকু হাসান। আরেকবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। ভালো থাকবেন আর সাবধানে থাকুন।
৪১| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: করোনা ভাইরাসের দিনগুলিতে আপনি কি ব্যাংককে আছেন না দেশে?
০৯ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০৯
জুন বলেছেন: এখনতো দেশে আছি। তুমি কেমন আছো রাতুল? কই আছো?
৪২| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: জ্বি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আমি এখন মনু গো দেশে।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৫
জুন বলেছেন: মনুগো দ্যাশে
হেইয়া হইলে পরে তো আম্নে ভালোই আছেন
৪৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ঘরের মধ্যেই আছি, এই ঘর থেকে ঐ ঘর করি, গত ঈদ মনু গো দ্যাশে কাটছে, নামায পড়েছি বাসার ছাদে।
এই ঈদেও বাড়ি না যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছি। বাড়ি যাওয়ার ইচ্ছায় হচ্ছে না।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জুন বলেছেন: বাইরে যেতে কেমন একটা আতংক বোধ করি। আবার কেউ বাইরে থেকে আসলেও ভয় ভয় লাগে। নিরাপদে থাকো রাতুল, বেচে থাকলে অনেক ঈদ করা যাবে তাই না? ওহ আরেকটি কথা বলতেই ভুলে যাই। আমার কিন্ত গরম গরম কালাইর রুটি আর বেগুন ভর্তা খাবার সুযোগ হয়েছে
৪৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন: কিভাবে সুযোগ হলো? আমার তো এই গল্প শুনতে হবে!
অনুগ্রহপূর্বক বলেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের মহা জ্যামের ঢাকািই যে পরিমান ফাঁকা ছিল - আহা দেখার মতো।
ব্যাংককের লক ডাউনের দারুন সব ছবি শেয়ারে ধন্যবাদ।
বসে বসেই দেখে নিলাম
করোনা মুক্ত হোক বিশ্ব। আবার ফিরে পাক পূর্বের গতিশীলতা করোনার শিক্ষা বুকে ধারন করে।