নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ বিমানের ড্রিমলাইনার বোয়িং ৭৮৭
এই প্লেনটিতে আমরা গতকাল ব্যাংকক আসলাম নামটি তার জানা হয়নি, আমাদের প্লেনগুলোর সুন্দর সুন্দর নাম আছে। ,এর নাম হয়তো শ্বেত বলাকা বা সোনার তরী। সকাল সাড়ে নয়টায় এয়ারপোর্টে পৌছে গেলাম, চেক ইন ইমিগ্রেশন এত তাড়াতাড়ি হলো যে আমি তাজ্জব। এইসব ফর্মালিটি সেরে দোতালায় ইন্টার কন্টিনেন্টাল এর লাউঞ্জ যা আবার স্ট্যান্ডার্ড চার্টারেরো বটে সেখানের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। গিয়ে দেখলাম দু একজন বসে নাস্তা খাচ্ছে, কেউ বা এক কাপ কফি নিয়ে বসা।আমরাও বসলাম। এইসব হাবিজাবি লিখছি যাতে পোস্টটা প্রথম পাতা জুড়ে না থাকে
বলাকা লাউঞ্জের সুশোভিত ডেজার্ট টেবল।
এখানে থরে থরে সাজানো রয়েছে প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যের নানা রকম নাস্তার সমাহার।
বোর্ডিং লাউঞ্জে প্লেনে ওঠার অপেক্ষায়। মেঝেতে আকা স্যোশাল ডিসটেন্সের চিনহ
বিমানের জানালা দিয়ে মেঘাচ্ছন্ন ঢাকার আকাশ
ম্যুভি বা খবর দেখার চেয়ে ফ্লাইট ম্যাপ বা রুট দেখতেই ভালোবাসি
ঢাকা ছাড়ার তোড়জোর বিমানের।
৪১ হাজার ফুট উচু থেকে প্লেনের নাকের সামনে লাগানো ক্যামেরায় দেখছি সামনের দৃশ্য পট
খাবার শেষে দিনদুপুরেই আমাদের ঘুমানোর জন্য জানিনা আলোটা নীল করে দিল। জানালা দিয়ে বাইরের কিছু দেখার সুযোগ নেই তাই আবার সামনের সিটের পেছনে লাগানো মনিটরে।
মিয়ানমারের বর্তমান রাজধানী নেপিডো ক্রস করে প্রাক্তন রাজধানী ইয়াংগনের দিকে এগিয়ে চলেছি
আমাদের বোয়িং ৭৮৭ এয়ারক্রাফট এখন থাইল্যান্ডের সীমানায় প্রবেশ
কিবলার মুখ
এই সেই জাকজমক পুর্ন সুবর্নভুমি এয়ারপোর্ট যাকে কোভিড মৃত্যুপুরীতে পরিনত করেছিল, সেই পুরনো ক্ষত সারিয়ে আস্তে আস্তে আবার জেগে উঠছে নতুন রূপে,নতুন সাজে।
দেয়ালে দেয়ালে আগের মতই আকা সব শিল্পকর্ম। বাসার পাশে মলে দুপুরে খেতে গিয়েছিলামা দেখি নীচতালার বিশাল এলাকা জুড়ে খাবার মেলা রেস্তোরাঁয় রোবটের মাধ্যমে খাবার সার্ভ করছে।কত মানুষের যে কাজ চলে গেছে তার ইয়াত্তা নাই।
নাম না জানা নয়, ফলটির নাম জানলাম গুগুল থেকে। এর স্থানীয় নাম সালা আর ইংরেজিতে স্নেক ফ্রুটস রাম্বুথান আমার প্রিয় ফল কিনলাম এক থোকা
সমস্ত ছবি আমার মোবাইলে তোলা। অনেক কষ্টে মোবাইল দিয়ে এই ছবি ব্লগটা দিলাম। ভুলত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো।
২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৮
জুন বলেছেন: প্লেনতো তার গন্তব্যে যাচ্ছে কিন্ত কেবলা কোন দিকে এটা তার চিনহ যাতে নামাজীদের নামাজ পরতে সুবিধা হয়। প্রথম মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫২
নতুন বলেছেন: রাম্বুতান খুবই মজা আর খুবই দাম এখানে,
ফাউ গুলি মিস্টি আর দোকানের গুলি টক
২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: আমি এখানে সিজনের সময় থাকলে প্রতিদিন খাই
মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি কি এখন ব্যাংককে ??
২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: জী,এটাই আমার দ্বিতীয় ঠিকানা।
৪| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জুনাপু কবে গেছেন?
২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: গতকাল। সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩১
নীল-দর্পণ বলেছেন: নাম না জানা ফলটা দেখে ভয়ই লাগল দেখতে আবার কিছুটা স্ট্রবেরির আকৃতির!
সামনের কয়েকটা ব্লগ নিশ্চই ব্যাংককের ছবি আর ঘোরাফেরার হবে।
ভ্রমন নিরাপদ ও আনন্দময় হোক এই কামনা করছি।
২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৮:১৪
জুন বলেছেন: আমি এইমাত্র গুগুল করে জানলাম এই ফলের স্থানীয় নাম সালা ইংরেজিতে স্নেক ফ্রুটস বলে। হয়তো এর বাইরের আবরনের জন্য। তবে এর শক্ত খোসা ছাড়াতে পারলে ভেতরে হালকা হলুদ নরম স্বাদের এক ফল বেরিয়ে আসে যার স্বাদ অসাধারণ। খানিকটা টক খানিকটা মিষ্টি। আমি কোনদিন খাই নাই ভাবছি কাল কিনে আনবো নীল দর্পন
এবার মনে হয় না ব্যাংকক ছেড়ে বাইরে কোথাও যাওয়া হবে তাই ভ্রমণ কাহিনি হয়তো নাও লেখা হতে পারে। ভালো থাকুন অনেক অনেক।
৬| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
শুরুর কথায় লিখেছেন -- "এই সব হাবিজাবি লিখছি যাতে পোস্টটা প্রথম পাতা জুড়ে না থাকে।"
এ আপনার বিচক্ষনতা। অনেকেই আপনার মতো বিবেচক না হয়ে, এমন ভাবে ১২/১৪টা ছবি দিয়ে ছবি ব্লগের পোস্ট দেন যাতে প্রথম পাতায় যে আরও ৮/৯টি পোস্ট জায়গা করে নিতে পারতো তার পথ রুদ্ধ করে রাখেন! একারনে আপনার এমন বিচক্ষনতাকে প্রশংসা করতেই হয়।
আপনার মতো আমিও কোনও ফ্লাইটে মুভি না দেখে ফ্লাইট রুট দেখতে দেখতে যাই। এতে কোথা দিয়ে উড়ে যাচ্ছি তা জেনে
একটা রোমাঞ্চ অনুভব করি।
ছবি ব্লগটি "ঢাকা থেকে ব্যাংকক" উপন্যাসের একটি অধ্যায়ের মতো মনে হয়েছে। বাকী অধ্যায়গুলোও কি পর্যায়ক্রমে আসবে ?
২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৫৮
জুন বলেছেন: জী এই ব্যাপারটি আমি ভালো ভাবে অনুধাবন করতে পারি তাই সবসময় চেষ্টা থাকে অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত না করা আহমেদ জী এস।
একবার অবশ্য ওয়ান্ডার ওমেন দেখার চেষ্টা করেছিলাম কিন্ত শেষ পর্যন্ত দশ মিনিট পরেই আমার প্রিয় চ্যানেলে
আমিতো থাইল্যান্ড নিয়ে অনেক কিছুই লিখেছি। আমার মনে হয় না আর কিছু বাকি আছে। সাথে থেকে উৎসাহিত করেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২
এমজেডএফ বলেছেন: বিমান, ট্রেন, বাস যাই হোক না কেন, বাংলাদেশের হলেই আমরা অনেক বাঙালিদের মধ্যে শুধু নেতিবাচক অভিজ্ঞতা ও মন্তব্য ছাড়া আর কিছু আশা করা যায় না। বাংলাদেশ বিমানের ড্রিমলাইনারে আপনার পজিটিভ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশ বিমানের ড্রিমলাইনারের সাফল্য কামনা করি।
১ নম্বর মন্তব্যে সোনাগাজী বলেছেন: "কেবলার যে ছবি দিয়েছেন, উহাতে তো দেখা যাচ্ছে, উড়োজাহাজ কেবলার দিকে না গিয়ে অন্য দিকে চলে যাচ্ছে।"
যেহেতু বাংলাদেশ বিমান - বুঝে হউক, না বুঝে হউক একটা খুঁত তো বের করতে হবে ।
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৭:৩৭
জুন বলেছেন: এমজেডএফ বলেছেন: বিমান, ট্রেন, বাস যাই হোক না কেন, বাংলাদেশের হলেই আমরা অনেক বাঙালিদের মধ্যে শুধু নেতিবাচক অভিজ্ঞতা ও মন্তব্য ছাড়া আর কিছু আশা করা যায় না।
চাদগাজী ভাই হয়তো ভাবছেন আমি সৌদি আরব যাচ্ছি
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সব সময়।
৮| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চেক ইন ইমিগ্রেশনে গড়ে কতক্ষণ সময় লাগে? তাজ্জব হলেন কত সময় লেগেছিলো?
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৭:৪২
জুন বলেছেন: যেই এয়ারলাইনস এ যাবেন তারা চেক ইন ডেস্ক খোলা না পর্যন্ত চেক ইন করা যাবে না। এটা সাধারণত তিন ঘন্টা আগে খোলে। বেশ ভীর থাকে, সময় লাগে। লম্বা লাইনের জন্য ইমিগ্রেশন করতেও সময় লাগে। এবার যেহেতু বিমানে আসলাম তাই বিমানের একটা ডেস্ক খোলাই ছিল সময়ের আগেই। ইমিগ্রেশন ও দ্বিতীয় যাত্রী হিসেবে খুব অল্প সময়ে পার হয়েছি যা সাধারণত হয় না শুন্য সারমর্ম।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার দেওয়া ছবিগুলো ভীষণ সুন্দর আপু। ব্লগে আমরা মা. হাসান ভাইয়ের কিরপিনের ভ্রমণ অভিজ্ঞতার সঙ্গে কমবেশি অনেকেই পরিচিত। আপনার মত এবার ছুটিতে ওনার গন্তব্যস্থল ছিল কলকাতা হয়ে ব্যাংক। কিন্তু দুর্ভাগ্যের যে ওনার সে উদ্দেশ্য পূরণ হয়নি। দু-দুবার টিকিট এবং হোটেল বুক করেও ওনার ব্যাংককে যাওয়া হয়নি। অবশেষে চারদিনের মাথায় জরুরী ফোন আসায় বাধ্য হয়ে ডাঙা পথে দেশে ফিরে গেছেন। এতো বাজে লাগছিল যে আপু বলে বোঝাতে পারবো না।
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:১৫
জুন বলেছেন: পদাতিক আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক খুশী হয়েছি। আপনার দেয়া তথ্যতে মা হাসান সম্পর্কে জানতে পারলাম। কিছুদিন আগেও ব্যাংকক আসা অনেক টাফ ছিল। কোভিডের জন্য এত এত ফর্মালিটিজ চিন্তার বাইরে। তার উপর থাই এর ফ্লাইট বন্ধ ছিল, বিমান আর সিংগাপুর বোধ হয় ২০২১ এর শেষের দিকে সপ্তাহে দুটো ফ্লাইট চালাতো। আমরা গত নভেম্বরে এসেছিলাম সিংগাপুর এয়ারে সিংগাপুর হয়ে এতে টিকিট এর ভাড়াও অনেক বেশি ছিল। তার উপর ব্যাংকক এসে সাতদিন কোয়ারেন্টাইন, থাই পাস লাগে, মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স লাগে। ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেট লাগে, ২৪ ঘন্টা আগের করোনা টেস্ট রেজাল্ট লাগে
ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন সব সময়
১০| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্লেনের ছবিটা ভালো লেগেছে ( প্রথম ছবিটা)।
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:১৭
জুন বলেছেন: প্লেনের ডিসপ্লে মনিটর থেকে তোলা বিমানের ছবিটি দেখলে আমারও খুব গর্ব হয়। এত সুন্দর আমাদের ক্যারিয়ার
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
@এমজেডএফ ,
বিমানকে কেবলামুখী রেখে চালানোর কথা নয়?
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:১৮
জুন বলেছেন:
@ এম জেড এফ
১২| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: কেমন আছেন জুন আপা?
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:২০
জুন বলেছেন: আমি আছি আলহামদুলিল্লাহ প্রামাণিক ভাই । আপনি কেমন আছেন? ব্লগে আসেন না যে? আমার প্রেসারটা ইদানীং খুব ফ্লাকচুয়েট করছে। জানিনা কি হবে। ভালো থাকুন সব সময় এই দোয়া করি।
১৩| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৩৯
সোহানী বলেছেন: আবার আসবো, প্রতিটা ছবি নিয়েই কিছু বলার আছে। দৈাড়ের উপর আছি, তা কমলেই আসবো।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:২৬
জুন বলেছেন: অবশ্যই আসবেন সোহানী, দৌড়াদৌড়ি কমলেই আসবেন
১৪| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১০:১৯
মেহবুবা বলেছেন: রাম্বুটান আমারও মজা লাগে খেতে।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
জুন বলেছেন: আমি যখন প্রথম প্রথম এসেছিলাম তখন এর স্বাদ জানতাম না দেখে ছুয়েও দেখতাম না মেহেবুবা। এখন পেলেই খাই দেখেন আজও খাচ্ছি
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সব সময়। শুভকামনা রইলো।
১৫| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: অন্যরকম একটা ছবি ব্লগ।
উপভোগ করলাম।
ধন্যবাদ।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থেকে মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য রাজীব নুর। ভালো থাকুন সুরভী ভাবী আর ছোট্ট পরীদের নিয়ে।
১৬| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১০:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: চলে গেলেনতো বলে গেলেননা
খাবারের ছবি দেখে লোভ লাগল( এখন ক্ষুধার্ততো তাই হয়তো )
এরকম ফাঁকি দিলে চলবে। যদিও এর আগে থাইল্যান্ড নিয়ে অনেক কিছু লিখেছেন তবুও এবার নতুন নতুন আরো অনেক কিছু চাই।
অপেক্ষায় রইলাম...
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
জুন বলেছেন: কি আর বলবো আমিতো দেখি সব সময় আপনি ব্লগে দৌড়াদৌড়ি করছেন কিন্তু ভুলেও আমার বাসায় আসেন না। তাই আর কই নাই
চেষ্টা করবো নতুন কিছু জানাতে দোয়া কইরেন যেন সুস্থ থাকি
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১১:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবি ব্লগ দেখতে সব সময়ই ভালো লাগে। বেরানোর হলেতো আরো বেশী ভালো লাগে।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
জুন বলেছেন: আপনার ছবি ব্লগ দেখেই ইদানীং কেমন জানি একটা জোশ ফিল করতেছি তাই এই পোস্ট জলদস্যু ব্যাংককের বাইরে যাবো কি না জানিনা। গেলে একটা পোস্টতো অবশ্যই দিবো। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
১৮| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১১:৪৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনায় মনে হচ্ছে আমিও ব্যাংকক পৌঁছে গেছি।
যাইহোক এখন ম্যাপ দেখে হেঁটে হেঁটেই ফিরতে হবে।
ছবি ব্লগ ভালো হয়েছে।
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪১
জুন বলেছেন: আমিতো কোন বর্নানাই দেই নাই ঢুকিচেপা শুধু কিছু ছবি। ছবি ব্লগ ভালো লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ১২:২২
নাজনীন১ বলেছেন: আপু সূবর্ণভূমি এয়ারপোর্টটা আমারো খুব ভাল লাগে। আরো বেশি ভালো লাগে সেখানকার ডিউটি ফ্রি শপের ড্রাই ফ্রুটসগুলো, বিশেষ করে ম্যাংগো! আর এয়ারপোর্টের কাছাকাছি আকাশ থেকে থাইল্যান্ডের শহরটার প্যানোরোমিক ভিউটা আরো সুন্দর!
তবে হংকং এয়ারপোর্টের প্লেন ল্যান্ডিং ভিউটা অসাধারণ! মেঘে ঢাকা পাহাড়ের পাশ ঘেঁষে সমুদ্রের খুব কাছ দিয়ে তীরেই টুপ করে প্লেনের নেমে যাওয়া, ঠিক নিচ দিয়েই তীর ঘেঁষে ট্রেন চলে যাওয়া। অপূর্ব লেগেছিল!
২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫
জুন বলেছেন: সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টর সাথে আমার পরিচিতিটা অনেক। ড্রাই ফ্রুটস আপনি শহরে কিনলে অনেক কম দামে পাবেন। আমারও খুব প্রিয়।
হংক এর এয়ারপোর্টে নামা হয় নাই নাজনীন ১ তবে ভুটানের এয়ারপোর্টে নেমেছি যেখানে বাইরের দেশের কোন প্লেনই ল্যান্ড করতে পারে না তার জটিল পথের জন্য।
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৩৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিমান ভ্রমণে আমারও প্রিয় বিনোদন হচ্ছে ফ্লাইট ম্যাপ বা রুট দেখতে থাকা |
আর ফ্লাইটের অধিকাংশ ডেজার্ট আমার খুব প্রিয় - অনেক সময় বিমানবালাদের আমি আরেক দফার আবদার করে বসি।
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬
জুন বলেছেন: বাহ আমার পছন্দের আরেকজন সংগী পাওয়া গেল। আসলেই এটাই অনেক এক্সাইটিং দেখতে লাগে। ভুগোল এর প্রতি যাদের ভালোবাসা আছে তাদের এটা ভালো লাগবেই স্বামী বিশুদ্ধানন্দ।
প্লেনের ডেজার্ট এর মাঝে থাই এয়ারওয়েজের টা বেশ মজা। বেশির ভাগ সময়ই এরা নারিকেল সহ বিভিন্ন ডেজার্ট সার্ভ করে যা আমার প্রিয়।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ২:২৩
কালো যাদুকর বলেছেন: দারুন বর্ণনা। আমিও ফ্লাইটে রুট চেক করি ফ্রিকোয়েন্টলি।
ঐ ফলটি কেমন খেতে, আমাদের দেশের পানি ফলের মত?
ধন্যবাদ।
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪২
জুন বলেছেন: ফ্লাইট রুট চেক করা আমার সবচেয়ে প্রিয় কালো যাদুকর
রাম্বুথান ফলটি খুবই মিষ্টি আর স্বাদ অনেকটাই লিচুর মত। ছবি দেখেন
ডানদিকেরটা রাম্বুথান আর বা দিকেরটার নাম ম্যাংগোস্টিন। রাম্বুথান খুব মিষ্টি হলেও ম্যাংগোস্টিন টক মিষ্টি স্বাদের, সাদা কোয়াগুলো অনেকটা লটকনের মত সাজানো। এখানে খুবই জনপ্রিয়। আমারও অনেক ভালো লাগে
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
২২| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ২:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবগুলো ছবি সুন্দর। প্রত্যেক সিটের সামনে ডিসপ্লে, বিমান যাত্রার সময় লাইভ ম্যাপটা আমার কাছে সবচেয়ে এক্সাইটিং লাগে।
থাইল্যান্ডের প্রধান বিমান বন্দরের নাম বাংলায়?, বাংলা না হলেও 'সুবর্নভুমি' নামটা অপুর্ব!
আদি বাংলায় থাইল্যান্ডের বাংলা নাম ছিল স্যাম দেশ।
তবে একটা প্রশ্ন, সুবর্নভুমি নামের মিনিং থাই ভাষায় কি সেইম?
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫০
জুন বলেছেন: এবারই আমাদের বাংলাদের বিমানে প্রথম সামনের সীটের পেছনে লাগানো ডিসপ্লে দেখলাম। প্লেনটি মনে হয় নতুন কালবৈশাখী।
থাই ভাষার উৎপত্তি হয়েছে ভারতীয় সংস্কৃত আর পালি ভাষা থেকে। সুতরাং অনেক কিছু ই মিল পাবেন। তবে এদের উচ্চারণ ভিন্ন যেমন ওরা ভুমি কে বলে পুমি, রাজা ভুমিবলের নাম উচ্চারণ করে রাচা পুমিপুন। সুবর্নভুমিকে সুয়ার্নপুম। কিন্ত কাগজে পত্রে এয়ারপোর্টের সব জায়গায় সুবর্নভুমিই লেখা, মিনিং সেইম
প্রাসঙ্গিক একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ৩:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: রোবট দিয়ে খাবার সার্ভের ব্যাপারটা কি স্থায়ী হয়ে গেছে ? তাহলে তো আসলেই অনেক লোকের চাকরি চলে যাবে !
আর বলাকা লাউঞ্জে যে নাস্তা সাজানো ওগুলো ফ্রি মানে যাত্রীদের জন্য কি ফ্রি?
ছবি ব্লগের জন্য প্লাস ! দেশে আবার ফিরবেন কবে?
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০০
জুন বলেছেন: আমরা যেখানে খাচ্ছিলাম সেই রেস্তোরাঁর নাম সিজলার। এটা মনে হয় অস্ট্রেলিয়ান ফ্রাঞ্চাইজি হবে। সর্বক্ষন লোক গিজ গিজ করতো আগে।টোকেন নিয়ে বাইরে বেঞ্চে অপেক্ষা করতাম কখন টেবিল খালি হবে। বিশাল সালাদ বার সাথে পাস্তা আর পাচ ছয় রকম স্যুপটি থাকে বুফে। এরপর আপনি স্টেক বা অন্যকিছু খেতে চাইলে অর্ডার দিতে পারেন৷ আগে এই অর্ডারি খাবার সাপ্লাই দিতে মেয়েরা হিমসিম খেতো। এখন শুধু মাত্র দুটো মেয়ে অর্ডার নিচ্ছে আর দূর থেকে সাহায্য করছে খাবার নেয়ার আগে গ্লাভস পরা, কি ভাবে নিতে হবে ইত্যাদি অপু তানভীর। এক মহা ভ্যাজাল এই কোভিডের মাঝে বাইরে খাওয়া। আমাদের তো উপায় নেই, খেতেই হয়। এখানে এখনো ইনফেকশন রেট ভালোই আর প্রতিদিন ৩০ জনের উপর মারা যাচ্ছে। তাই সরকার থেকে শুরু করে জনগণ ভীষণ সতর্ক। এক সময় খাদ্য রসিকে ভরপুর রেস্তোরাঁয় ১০/১৫ জন খাদক
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ অপু। ভালো থাকুন সব সময়
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০৬
জুন বলেছেন: ওহ আরেকটা কথা লিখতে ভুলে গেছি তা হলো বলাকা লাউঞ্জে সবাই যেতে পারে না। আমরা যাই আমাদের স্ট্যানডার্ড চার্টার ব্যাংকের প্রায়োরিটি কাস্টমার হওয়ার জন্য। এরকম আরও বিভিন্ন ব্যাংক দেয় তাদের প্রায়োরিটি কাস্টমারদের। পয়সা দিয়ে কিনেও খাওয়া যায় তবে খুব এক্সপেন্সিভ।
২৪| ২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভ্রমনের দারুণ দারুণ ছবি। খাবার দাবারের ছবি দেখলে তো ক্ষুধা লাগে।
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০৮
জুন বলেছেন: খাবারের ছবি দেখলে আমারও ক্ষুধা লাগে সৈয়দ মশিউর রহমান
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
২৫| ২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ভ্রমণ নিরাপদ হোক। চমৎকার ছবি ব্লগ বলেই ছবিতে পোস্ট ছয়লাব। +
৩০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:১০
জুন বলেছেন: এইমাত্র ঘরে ফিরে আপনাদের মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি। জী নিরাপদেই ব্যাংককে এসেছি। নিরাপদেই যেন থাকি সেই দোয়া করবেন। মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: রাম্বুটান আমার প্রীয় ফল !!! প্রথম যেইবার আমি থাইল্যান্ড যাই এক মাস ছিলাম সকাল বিকাল রাম্বুটান খেতাম আমার ব্যাচমেট ছিলো শ্রিলংকান ও আমাকে খোটা দিয়ে বলতো জীবনে রাম্বুটান খাও নাই নাকি আমি এক কথায় না বলে আবার খেতে বসে যেতাম। কাঁচা আম যে এমন মিস্টি হতে পারে তা থাইল্যান্ড না এলে জানতাম না। ফল ও খাবারের জন্য সব সময় থাইল্যান্ড আমার প্রীয় ।
৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫
জুন বলেছেন: আমি প্রথম দিকে যখন থাইল্যান্ড থাকতাম তখন সকাল বিকাল শুধু আম খেতাম। এখানকার টক মিষ্টি আমতো জানেনই কত স্বাদের। যেই মহিলার থেকে আম কিনতাম তার পাশের মহিলা রাম্বুথান বিক্রি করতো। মাঝে মাঝে সে আমার দিকে করুন দৃষ্টিতে থাকাতো। তারপর যখন স্বাদ বুঝলাম তখন আর ঐ এলাকায় থাকা হয় না রানার ব্লগ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। যাপিত জীবন এর নতুন পর্ব কি দিয়েছেন?
২৭| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৪১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা ++
৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬
জুন বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সামিউল ইসলাম বাবু
২৮| ২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বরাবরের মতই সুন্দর ও ভাললাগা।
৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭
জুন বলেছেন: বরাবরের মতই আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯| ২৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বরাবরেই মতই মজাদার পোস্ট।
আর তাই প্রথমেই ঢাকা-ব্যাংকক ছবি ব্লগের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচছা এবং +++++++++
বিমান ভ্রমণে আপনি দেখি আমার মতই ।
ছবি কিংবা ম্যাগাজিন দেখার চেয়ে বিমানের যাত্রা পথ (গতিবেগ-পথ-উচচতা) ইত্যাদি দেখতেই বেশী ভাল লাগে। আর সাথে সাথে জানালার পাশের সিট (সব সময় তাই নিতে চেষ্টা করি) থাকলে বাহিরের দৃশ্যাবলী দেখতেই ভাললাগে এবং এ এক অন্যরকম অনুভূতি জাগে মনে।
স্রষ্টার সৃষ্টির বিশালতার সাথে সাথে নিজেদের ক্ষুদ্রায়তন বড় বেশী প্রকট হয়ে মনের মাঝে ধরা দেয় তখন। যেটা স্বাভাবিকভাবে অনুভব করা যায়না।
৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০২
জুন বলেছেন: আমার মতই ভাবেন জেনে খুব খুশি হয়েছি কামরুজ্জামান। এবার আমাদের মাখখানে সীট পরেছিল। মনটা সামান্য খারাপ লাগছিল। এদিকে প্লেনে বোর্ডিং চলছে কিন্ত আমার বা পাশের তিনটা সীটই খালি। বেশ খানিকক্ষণ পর যখন আর কাউকে উঠতে দেখছিনা মনের মধ্যে আশার সঞ্চয়। তারপর উঠে গিয়ে গেটে দাড়ানো কেবিন ক্রুকে পাশের তিন সিটের কথা জিজ্ঞেস করলাম উনি জানালেন তাদের বোর্ডিং শেষ এখনই দরজা বন্ধ হবে। আমি সেখানে বসতে পারি। ফিরে এসে তিন সিট জুড়ে শুয়ে বসে আসলাম
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: যাপিত জীবন এর নতুন পর্ব -০৫ প্রকাশিত ।
৩১ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জুন বলেছেন: গতকালই এই পর্বটি পড়েছি তবে ব্যাস্ততার জন্য মন্তব্য করা হয় নি। বড়দার জন্য মনটা খারাপ লাগছে রানার ব্লগ।
৩১| ৩১ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:১২
আশিকি ৪ বলেছেন: পোস্টটি ভালো লাগলো।
ভাবছি আফঘানিস্তান ভ্রমণ করব। সেই সুযোগে কিছুদিন পাকিস্তান থেকে আসব। দেশের মানুষের ঐদিকে ইন্টারেস্ট বেড়ে যাচ্ছে।
৩১ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ৩১ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: বরাবরের মত অসাধারন পোস্ট। রামবুতান ফলটা কেন জানি আমার ভাল লাগে না। লিচুর স্বাদের সাথে খানিকটা মিল আছে। তবে আমাদের দেশিয় লিচুই সেরা।
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:২২
জুন বলেছেন: থাইল্যান্ডেও অনেক বড় বড় লিচু বোঝাই। নীচে আমার ঘরে থাকা লীচুর ছবি দিলাম এখানে নানা স্বাদের, নানা রকম অনেক অনেক ফল আর সবজি হয়ে থাকে। তবে আমি কিন্তু লিচু আর রাম্বুথানের তুলনা করিনি দেশে রাম্বুথান পওয়া যায় না বলে এখানে থাকলে সেটাই খাই। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন অনেক অনেক।
৩৩| ০১ লা জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ব্লগ অনেক ভাল লাগল।
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে অনেক ভালো লাগলো মোস্তফা সোহেল।
৩৪| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর সময় কাটুক আপনার থাইল্যান্ডে
১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জুন বলেছেন: আপনার দোয়ায় আমাদের দিনগুলো আনন্দে কাটুক সেই প্রত্যাশা রইলো মনিরা সুলতানা। উত্তর দিতে দেরি হলো তার জন্য অনেক দুঃখিত আমি।
৩৫| ০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্লেনে বসে প্লেনের চলার পথ দেখা, উচ্চতা বা গতি দেখাতেই আমারও বেশী ভালো লাগে, কেমন আছেন আপু?
১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জুন বলেছেন: আমি আছি আলহামদুলিল্লাহ আপনি কেমন আছেন? অনেক দিন দেখা নেই আপনার? ভালো আছেন তো?
৩৬| ১৩ ই জুন, ২০২২ ভোর ৬:২২
মিরোরডডল বলেছেন:
জুনাপু , সামুর এ কি অবস্থা !
মানুষজন নেই, এরকম দেখিনিতো !
কি হয়েছে ?
১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:২৮
জুন বলেছেন: মিররডডল,
সামুর এই অবস্থা দেখে আমি যেমনি হতাশ তেমনি মর্মাহত। এই ব্লগে এখন আর আমাদের নিজেদের মাঝে কোন সৌহার্দ্য নেই, সম্প্রীতি নেই। আছে পরস্পরের ছিদ্রন্বেষন করা, আছে কাদা ছোড়াছুড়ি । আমি মাঝমাঝে পালিয়ে বাচতে চাই। ১২ বছরের উপরে প্রিয় সামুর সাথে থাকা আমি কষ্ট পাই আমাদের আচরণে। আপনি অন্যকিছু ভাববেন না। আমি আসলে আমার এতটা জীবনে কখনো কারো সাথে ঝগড়া, ঝামেলা বা অন্যের সাথে কটু কথা বা আচরণে অভ্যস্ত নই। এসব আমাকে ভীষণ মানসিক পীড়া দেয়, ব্যাথিত করে। অবশ্য অনেকে এতে মজা পায় কিন্ত আমার!!
যাক তারপর ও আমি অনেক বাকা কথা( সুবিধাবাদী) শুনেও শুধু লেখালেখির প্রতি ভালোবাসা আর মানুষের প্রতি মানুষের ভালো বাসার জন্য টিকে আছি এছাড়া আর কোন কারণ নেই। ভালো থাকুন সব সময়, শুভকামনা আপনার জন্য অশেষ।
৩৭| ১৩ ই জুন, ২০২২ ভোর ৬:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
ছবিব্লগ দেখলাম । রাম্বুথান ট্রাই করিনি কখনও । কেমন খেতে ?
ট্র্যাভেলে আমি সবসময় উইন্ডো সিট প্রেফার করি । মেঘের ওপর থেকে যখন নীচে সাদা তুলো মেঘগুলো দেখি, বিশেষ করে সানসেটের সময় অদ্ভুত সুন্দর লাগে দেখতে ।
১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:৫৪
জুন বলেছেন: যদি মিষ্টি ফল ভালো বাসেন তবে একবার রাম্বুথান ট্রাই করবেন, আমার প্রিয় ফল লিচুর মত স্বাদ।
প্লেনে জানালার পাশে সীট আমি প্রায়শই পাই আমিও ভালো বাসি মেঘের খেলা দেখতে তবে ফ্লাইট ম্যাপ দেখা আমার প্যাশন নিন আপনার জন্য সম্প্রতি প্লেনের জানালা দিয়ে তোলা একটা অপরানহ বেলায় মেঘলা আকাশের নীচে এক শহরের কিয়দংশ।
৩৮| ১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
জুনাপুর প্রতিমন্তব্যের সুত্র ধরেই একটা কথা শেয়ার করি । আমার একটা ভাবনার কথা ।
এখানে অনেক প্রিয় ব্লগার আছে নারী অথবা পুরুষ, প্রিয় মুখ, প্রিয় মানুষ ।
অনেক পুরুষ ব্লগার আছেন যাদের আমি অনেক রেস্পেক্ট করি, পছন্দ করি ।
With all my respect to all these men, একটা কথা না বললেই না ।
ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছে এটা শুনে কিছু স্বভাব আছে যেটা মেয়েদের মধ্যে থাকে কুটনামি, জেলাসি, অহংকার কিন্তু সামুতে এসে আমি অন্য চিত্র দেখেছি । অফলাইনে এসব অভিজ্ঞতা কখনও হয়নি ।
সামুতেই প্রথম দেখলাম যে আমাদের বাংলাদেশী পুরুষদের মধ্যে (দেশে এবং প্রবাসে) কি পরিমান হিংসা, কুটনামি, ঝগড়াটে, লেগপুলিং, কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি, মারামারি, গালাগালি, আত্ম-অহংকার এসব আছে । কিছুটা হতাশতো বটেই
১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: সহমত আপনার সাথে মিররডডল। কিন্ত মেয়ে হলেও আমি আজ পর্যন্ত কাউকে হিংসা করিনি, জেলাস ফিল করিনি, তার এই আছে সেই আছে আমার কেন নেই! আমার ভেতরে এসব আসেই না। আমার যা আছে তাতেই আমি সন্তষ্ট। এসব জিনিস উল্টো আমাকে হতাশ করে দেয়, অবাক করে দেয়। সবচেয়ে অবাক হই যখন তাদের এইসব আচরণে আমি অংশগ্রহণ করিনা তখন তারা আমাকে বর্জন করে। তবে এই পর্যন্ত আমার সাথে অনেকেই অনেক কিছু করেছে তারা আজ কোথায় জানি না তবে আমি মনে করি আমি আমার জায়গায় টিকে আছি।
তবে একটা জিনিস এই ধরনের ঘটনায় লেখালেখির আগ্রহ দমিয়ে দেয়। শুধু সামুর প্রতি ভালো বাসার টানে ছবি ব্লগ দিয়ে জানান দেই আমি আছি, থাকছি।
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক একটি মন্তব্যের জন্য।
৩৯| ১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
কিন্ত মেয়ে হলেও আমি আজ পর্যন্ত কাউকে হিংসা করিনি, জেলাস ফিল করিনি, তার এই আছে সেই আছে আমার কেন নেই!
সব মেয়েদের মাঝেই যে আছে, তা না কিন্তু সাধারণত মেয়েদের মাঝে থাকে ছেলেদের মধ্যে না, এরকমটাই সবাই বলে থাকে ।
কথাটা সত্যি না, এখানে এসে বুঝলাম ।
আমার ভেতরে এসব আসেই না। আমার যা আছে তাতেই আমি সন্তষ্ট। এসব জিনিস উল্টো আমাকে হতাশ করে দেয়, অবাক করে দেয়।
You’re so cute apu
সবচেয়ে অবাক হই যখন তাদের এইসব আচরণে আমি অংশগ্রহণ করিনা তখন তারা আমাকে বর্জন করে।
Don’t worry about it, you just go with your heart.
তবে এই পর্যন্ত আমার সাথে অনেকেই অনেক কিছু করেছে তারা আজ কোথায় জানি না তবে আমি মনে করি আমি আমার জায়গায় টিকে আছি।
Of course, you’re.
তবে একটা জিনিস এই ধরনের ঘটনায় লেখালেখির আগ্রহ দমিয়ে দেয়। শুধু সামুর প্রতি ভালো বাসার টানে ছবি ব্লগ দিয়ে জানান দেই আমি আছি, থাকছি।
থেকো আপু, তোমার ফানপোষ্ট গুলো আমার খুবই পছন্দ ।
ভালো থেকো জুনাপু ।
১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৬
জুন বলেছেন: আমার মনোভাবকে বোঝার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মিররডডল।
ভালো থাকুন সব সময় আর পাশে থাকুন প্রেরনা / সাহস যোগাতে
৪০| ১৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ; পোস্টে এবং প্রতিমন্তব্যে কয়েকটা ছবি খুবই সুন্দর দিয়েছেন।
সুবর্নভুমি এয়ারপোর্ট এর নামটাও খুব সুন্দর। নামকরণে দেশপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়।
আমিও প্লেনে উঠে মুভি দেখা কিংবা খবর শোনার চাইতে ফ্লাইট রুট ও ম্যাপ দেখতে পছন্দ করি, এবং অবশ্যই জানালা দিয়ে ভাসমান মেঘের আনাগোনা দেখতেও।
পোস্টে পড়ে প্লাসটা অনেক আগেই দিয়ে গিয়েছিলাম। ভাবতেও পারছি না যে এ পোস্টে মন্তব্য না করেই চলে গিয়েছিলাম। মনের ভুলে হবে হয়তো!
১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও ভারী সুন্দর একটা পোস্ট দিয়েছেন আষাঢ় নিয়ে কিন্ত মন্তব্য করা হয়ে উঠে নি খায়রুল আহসান। শুভকামনা রইলো সব সময়ের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
কেবলার যে ছবি দিয়েছেন, উহাতে তো দেখা যাচ্ছে, উড়োজাহাজ কেবলার দিকে না গিয়ে অন্য দিকে চলে যাচ্ছে।