নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাংককের চীনা বাজার ইয়াওরাতে একবেলা (ছবি ব্লগ)

০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

রাস্তার পাশে দোকানে চীনা ঐতিহ্যবাহী লাল রঙের ফেস্টুন
থাই রাজা তাকসিনের রাজত্ব কালে (১৭৬৭- ১৭৮২)চীনারা ব্যাপকভাবে থাইল্যান্ডে বসতি গড়ে তুলেছিল। গড়ে তোলে বিশাল এক বানিজ্যিক কেন্দ্র। মহারাজা তাকসিনও চীনা বংশোদ্ভূত হওয়ায় তাদের প্রচ্ছন্ন সহায়তা দিয়েছিল। কিন্ত ১৭৮২ খৃঃ এক সামরিক অভ্যুত্থানে তাকসিন নিহত হলে চীনাদের আগের সুযোগ সুবিধা কিছুটা কমে যায়। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে তারা থাইদের সাথে ধীরে ধীরে মিশে যায়। তারপরও গোষ্ঠীবদ্ধভাবে বসবাস করা চীনাদের এলাকা ইয়াওরাতে গেলে এখনো তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও আচার আচরণ লক্ষ্য করা যায়।

চায়না মার্কেটের মেট্রোরেল স্টেশন নাম ওয়াট মংকন, সেখানের সাজসজ্জাতে রয়েছে লাল রঙের চীনা শিল্পের ছাপ
মেট্রোরেল স্টেশন এর একটি পিলার কাছ থেকে
মেট্রোরেল স্টেশনের ভেতরে দেয়াল চিত্র যাতে আছে চীনা শিল্পের ছাপ। এটাও মেট্রোরেল স্টেশন এর দেয়ালে। এই ছবিটিও স্টেশনের
এক্সেলেটরের সাহায্যে মাটির গভীর থেকে উপরে উঠে যাচ্ছি বাইরে বের হতেই রাস্তা
রাস্তার অপর পাশেই চায়না হোটেল
চীনা নকশার পুরনো বিল্ডিং পুরনো এক চীনা রেস্তোরাঁ
ব্যাংককের চীনা বাজারে ফলের দোকানের সারি

এখানে রয়েছে চীনা ঐতিহ্যবাহী খাবারের এক বিশাল সম্ভার, যেমন এই রোজমেরি চা অর্থাৎ গোলাপের চা
পলিথিন এর ঠোংগা ভরা মাছ দিয়ে বানানো চিপস চীনা কোন ফল বা সব্জি আচারের মত কোন একটা শুকনো ফল বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করে এমনকি ফালুদার মত খাবারেও কলা পাতায় মোড়ানো স্থানীয় খাবার
কাঁচাবাজারে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা সব্জি রাস্তার পাশে চীনা দোকানের পশরা
চীনা পুতুল

ভেতরে রয়েছে মাইল কয়েক লম্বা গলি যা বিখ্যাত সাম্ফেন লেন নামে বিখ্যাত
গলির দুধারে সারি সারি দোকান আর তাতে নানা রকম পসরা সাজিয়ে বসেছে পশারীরা, তবে এখানে সব দোকানই পাইকারি বিক্রেতা। অর্থাৎ কমপক্ষে তিনটি জিনিস কিনতে হবে আপনাকে সাম্ফেন এর সরু গলির ভেতর চলছে বেচাকেনা
সরু গলির মাঝখান দিয়ে চলেছে মটর সাইকেল অথবা মালপত্র টানার ঠেলাগাড়ি
তিন ঘন্টা অনবরত ঘোরাঘুরির পর ইন্ডিয়ান মার্কেট ফাহুরাতে এসে ছোলে বাটুরে নিয়ে বসলাম।
আর এভাবেই আমার মত আপনারাও ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম একটি চীনা বাজারের অলিগলি।
সমস্ত ছবি আমার মোবাইলে আমার তোলা।




মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: উফফ। কি সুইট!!
প্রথম ছবি সম্পুর্ন পোস্ট টি আগুনের মত লাল করে দিল।

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: কি সুইট :-* সুইট দেখলেন কই মোহাম্মদ গোফরান!! যাইহোক আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

২| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্যাংককে বৃষ্টি কেমন হয়? মেট্টোরেল কি মাটির নীচে?

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:২৯

জুন বলেছেন: ব্যাংককে এখন মনে হয় বর্ষাকাল। প্রচুর বৃষ্টি হয় বিশেষ করে বিকেলের দিকে। আমেরিকার সাবওয়েকে এখানে মেট্রোরেল বলে আর উপর দিয়ে যেটা চলে তাকে স্কাই ট্রেন আর মাটি দিয়ে যেটা চলে তাকে স্টেট রেলওয়ে বলে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ছোলা ভাটুরে দেখে জিভে পানি টসটস করছে !!!

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৩

জুন বলেছেন: এটা মনে হয় একটা সহজ খাবার যা সহজেই তৈরি করে ওরা রানার ব্লগ :) মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার যাপিত জীবন কি হলো?

৪| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ, দেখলেই শুধু যেতে ইচ্ছে করে।
নতুন ই-পাসপোর্ট করতে দিছি মনে মনে এই সান্তনা।

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০০

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ জলদস্যু সব সময় মন্তব্য করে সাথে আছেন বলে। ই পাসপোর্ট হলেই একবার বেরিয়ে যান :)

৫| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,





দুঃখ- হতাশা জাগানিয়া ছবির পোস্ট!
চীনা বাজারের গলির দু"ধারে সারি সারি দোকানের যে ছবি দেখালেন তাতে চোখে ভেসে উঠলো ঢাকার (বাঙালী) বাজারগুলোর গলিপথের ছবি -



দুঃখটা আর হতাশাটা এখানেই ....................

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০২

জুন বলেছেন: তুলনা করবেন না আহমেদ জী এস, তুলনা করলে মন খারাপ হবে। এখানেও অনেক জায়গা অপরিস্কার তবে মানুষের মধ্যে সৌন্দর্যবোধও কম না। ভাংগা বাড়িতেও একটা দুটো ফুলের টব আছেই। ভালো থাকুন সব সময় আর সাথে থাকুন বরাবরের মতই।

৬| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


চীনা খাবার খেয়েছেন?? কেমন?

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৫

জুন বলেছেন: চীনা খাবার শুধু বাংলাদেশেই না খোদ চীনে গিয়েও খেয়েছি। তবে প্রকৃত চীনা খাবার আমাদের কখনোই ভালো লাগেনা শুন্য সারমর্ম । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছবি গুলো দারুণ হয়েছে। ছবি দেখে যেতে ইচ্ছে করছে।

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৬

জুন বলেছেন: সুযোগ পেলে একবার ঘুরে যান, ভালো লাগবে এটা সত্যি। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ পোষ্ট দিয়েছেন।
খুব ভালো লাগলো।

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৭

জুন বলেছেন: ভালো লাগলো দেখে আমারও অনেক ভালো লাগলো রাজীব নুর। ভালো থাকুন অনেক অনেক।

৯| ০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকান সাব-ওয়ের ট্রেন বেশীর ভাগই মাটির নীচে, কিছু অংশ মাটির উপর, কিছু অংশ রাস্তা থেকে উপরে ( লোহের ওভারহেড লাইনে )। ব্যাংককে যেটুকু মাটির নীচে, সেখানে পানি লিক করে?

০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: এখানে মেট্রোরেল যাকে আপনারা সাবওয়ে বলেন তা কখনো মাটির উপরে উঠে বসেছেন লে মনে হয় না। আমি শহরের এ মাথা ও মাথা চষে বেড়িয়েছি দিনের পর দিন কিন্ত মাটির উপর উঠতে দেখিনি। আর পানি লিক করা এটা আপনি কি বলছেন! কেন আপনাদের আমেরিকায় পানি লিক করে নাকি সাবওয়েতে??

১০| ০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু সুন্দর সব ছবিগুলো। কিন্তু একদম শেষে কেন ছোলে বাটূরে হলো বুঝলাম না।এপাড়ে আমরা চানা মটর বলি।নানপুরির সঙ্গে বাটার চানা হলে বাটার নানাপুরি বলি। যাইহোক পেট তাজা না থাকলে ঘোরাঘুরি করে মজা পাওয়া যায় না।‌

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮

জুন বলেছেন: একদম শেষ ছবিটি ছোলে বাটুরে হওয়ার কারন চীনা শহরে আমরা ঘন্টা দুয়েক হাটা পর্ব সেরে ইন্ডিয়া টাউনে পৌছেছিলাম তাই পদাতিক :)
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

১১| ০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৫০

ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ইসিয়াক। ভালো থাকুন সব সময়।

১২| ০৬ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: চীনাদের লাল রঙের প্রতি নানাবিধ কারণে দূর্বলতা কিম্বা আকর্ষণ। প্রথমত, চীনারা লাল রঙ সৌভাগ্যের প্রতিক মনে করে। নববর্ষের উৎসবের সময় সকল নাগরিকদের পোশাকে কিছু না কিছু অংশ লাল থাকবেই। দ্বিতীয়ত লাল রঙ যৌবনের তেজোদ্দীপ্ততার প্রতীক, বিপ্লবের প্রতীক। কমিউনিস্টদের বিপ্লবের উদ্দীপনা হচ্ছে লাল রঙ, তাই ওদের পতাকাও লাল রঙের আধিক্য।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় স্ট্রিট ফুডের জন্য চায়না থাইল্যান্ড বিখ্যাত এবং সেইসব খাদ্যের মান অত্যন্ত ভালো। পাশের দেশ ইন্ডিয়ার মতো আমাদের দেশেও বর্তমানে স্ট্রিট ফুডের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা মোটেই রক্ষা করা হয় না। অবশ্য আমাদের দেশের বেশীরভাগ অভিজাত হোটেল রেস্টুরেন্টেই ভেজাল খাদ্যের ছড়াছড়ি।

আপনার ছবি ব্লগ চমৎকার হয়েছে।
শুভ কামনা। +

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

জুন বলেছেন: চীনাদের লাল রঙ প্রীতি নিয়ে আপনার মন্তব্য থেকে অনেক কিছু জানা হলো জুলভার্ন।
ওদের স্ট্রিট ফুড বেশির ভাগই মানসম্মত তবে কিছু কিছু খাবারে কাচা মাছ বা প্রানী ব্যবহার করে যা আমরা খেয়ে অভ্যস্ত নই। যেমন কাচা পেপের সালাদ যা সোমতাম নামে বিখ্যাত, তো তাতে তারা ছোট ছোট জ্যান্ত কাকড়া ব্যবহার করে। আমরা অবশ্য অর্ডারের সময় বলে দেই না দিতে।
মন্তব্যের উত্তর দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরি হলো তার জন্য অনেক দুঃখিত আমি। ভালো থাকুন সব সময়।

১৩| ০৬ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে +++/ চাইনিজদের চায়না টাউনে তারা তুলে ধরে নিজেদের হাজার বছরের পুরানো ঐতিহ্য ও স্বকীয়তা । তাই সব দেশের চাউনা টাউনগুলো মোটামোটি একই রকম। এরা অসম্ভব সচেতন একটা জাতি। এরা জানে চাউন টাউন এলাকা নোংরা হলে, খারাপ কিছু থাকলে অন্য জাতির মানুষ চাইনিজ কালচার নিয়ে নাক সিটকাব। ঠিক এই সচেতনতার বড় অভাব আমাদের উপমহাদেশীয়দের মধ্যে। সিঙ্গাপুর অসম্ভব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটি দেশ। কিন্ত যদি আপনি লিটল ইন্ডিয়া এলাকা এবং মিনি বাংলাদেশ খ্যাত সেরাঙ্গুন এলাকায় যান , তবে মনে হবে আপনি ফার্মগেটে চলে এসেছেন।

একটা গল্প শুনেছিলাম। এক ইন্ডিয়ান প্রেসিডেন্ট একবার সিঙ্গাপুরে রাস্ট্রীয় সফরে এসেছেন। তাকে লিটল ইন্ডিয়া ঘুরে দেখাতে নিয়ে যাওয়া হয়। সিঙ্গাপুরিয়ান মন্ত্রি তাকে যখন বলেন যে এই এলাকাটা ইন্ডিয়ান অধ্যূষিত হওয়ায় এলাকার নামকরন ''লিটল ইন্ডিয়া'' রাখা হয়েছে। ভারতীয় প্রেসিডেন্ট বিব্রতভাবে হেসে উত্তরে বলেন যে '' আমি বুঝতে পেরেছি, এলাকাটিতে এসে মনে হচ্ছে আমি ইন্ডিয়াতেই দাঁড়িয়ে আছি''।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২০

জুন বলেছেন: ঢাবিয়ান আসলেও আপনি ঠিকই বলেছেন। চায়না টাউন অনেক দেশেই তার ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের চায়না টাউনেও গিয়েছিলাম তবে সিংগাপুরেরটা দেখার সৌভাগ্য হয় নি। ভারত বাংলাদেশ আর পাকিস্তান এরা মনে হয় পরিচ্ছন্নতা নিয়ে একটু কমই ভাবে।
আপনার গল্পটি একেবারে বাস্তব। ভালো থাকুন অনেক অনেক সাথে শুভকামনা রইলো। দেরি করে উত্তর দেয়ার জন্য আন্তরিক দুঃখিত আমি।

১৪| ০৬ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

আখেনাটেন বলেছেন: দেখলুম.........বেশ.........।

শেষে বাটুরে কে তো পুরি মনে হচ্ছে.......ছোলে পুরি......? :P
এ জিনিস ইন্ডিয়াতে আমার অন্যতম ফেবারিট ছিল....বিশেষ করে জাফরানেরটা....

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬

জুন বলেছেন: কি বেশ আখেনাটেন!! আমার পোস্ট!!
অনেক দিন পর আসলেন, আপনি একটা গল্প দিয়েছেন ব্লগে দেখেছি কিন্ত দৌড়ের উপর থাকার জন্য তাতে কিছু বলা হয় নি। এখন একটু অবসর তাই আপনাদের মন্তব্যের জবাবগুলো দিয়ে নিচ্ছি।
ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁয় ওরা ছোলে বাটুরেই বলে। পুরীকে বাটুরে বলে। আমার অবশ্য পনির মটর, ডাল মাখানি আর ভেন্ডি ভাজিই ভালো লাগে।
ভালো থাকবেন সব সময় এই শুভকামনা রইলো।

১৫| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪১

জুন বলেছেন: আবার আসলেন দেখে গেলেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:০৩

সোহানী বলেছেন: বাহ দারুনতো।

এখানেও চীনা মার্কেট আছে। আমি মনে হয় এ নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম। বেশ সস্তায় জিনিস পাওয়া যায়।

আর হা, ছোলা ডাল রুটি এখানেও পাওয়া যায়। আমি অবশ্য বেশ পছন্দ করি।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

জুন বলেছেন: চীনারা যায় নাই, আর সেখানে বসতি গড়ে ব্যবসা বানিজ্য শুরু করে নাই এমন কোন দেশ মনে হয় নেই সোহানী। আপনার পোস্টের লিংকটা দিয়েন দেখি কানাডার চায়না মার্কেটের কি অবস্থা :)
উত্তর দিতে দেরি হলো তার জন্য আন্তরিক দুঃখিত আমি। ভালো থাকবেন সব সময় এই দোয়া রইলো।

১৭| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: রোজমেরি চা দেখে টপটপ করে কয়েকটা কলি মুখেপুরে ফেলতে মন চাইছিল, কী সুন্দর!

মাছ দিয়ে বানানো চিপস দেখে পোকার কথা মনে হল!

আচারের মত সবজি/ফলটা দেখতে আমাদের দেশের চালতার একদম ভেতরের অংশের মত (যেই অংশটুকু ফেলে দেওয়া হয়) ।

কোন এক শুকনো ফল- দেখতে বেলের মত। আমাদের দেশে কচি বেল কেটে শুকিয়ে বিক্রি করে শুকনো আমলকী, হরতকি এসবের দোকানে কী নাকি ঔষধিগুণ আছে তাই।

ছোলা ভাটুরার ছবি দেখে ক্যাপশন না পড়েই ভাবছিলাম "এতো ছোলা ভাটোরা-এই জিনিসের চাইনিজ কোন নাম আছে নাকি!"

যেই গলিকে সরু গলি বললেন তা দেখে ভাবছিলাম চাঁদনীচকে গজ কাপড়ের দোকানের গলি আছে একটা সেটা কী বলা যায় তাহলে! ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে যাই। :P

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

জুন বলেছেন: মাছ দিয়ে বানানো চিপ্স দেখে পোকার কথা ক্যানো মনে হলো নীল দর্পন!! ওগুলো তো ঝকঝকে চকচকে ছিল :)
চালতার কথা আপনি ঠিকই বলেছেন তবে চীনা খাবার বলে কথা না জেনে তা মুখে দেয়ার কথা ভাবাই যায় না।
আমারও এখন মনে হচ্ছে ওটা বেলের শুটি।
চীনা মার্কেটের গলি গুলো অনেক লম্বা ছিল আমাদের চাদনী চকের মত এত ছোট না। তবে তারা পরিস্কার রাখতে চেষ্টা করে আপ্রান।
ভালো থাকবেন এই দোয়া রইলো আর লেখার সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশা :)

১৮| ১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৪

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: চীনারা যেখানে গেছে সেখানেই চায়না টাউন বানিয়েছে। ভারতীরা বানায় লিটল ইন্ডিয়া। এখন আমাদের বাংলা টাউন বানাবার সময় হয়েছে ।

১৪ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:২১

জুন বলেছেন: আমাদের বাংলা টাউন নাকি সিংগাপুরে আছে শুনেছি। আমি চীন ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশে চীনা বাজার দেখেছি। তবে ব্যাংককেরটা অনেক বড় কারণ রাজকীয় পৃষ্ঠ পোষকতা ছিল এই নগরী গড়ার পেছনে। অনেক দিন পর আমার পোস্টে আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো মোস্তফা কামাল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৫০

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: বিষুব রেখার কাছাকাছি সব দেশেই (যেমন- থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়ার অংশবিশেষ, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ইত্যাদি) কার্যতঃ একটাই ঋতু- গ্রীষ্ম কাল। সে জন্য সেখানে আমাদের দেশের গ্রীষ্মকালীন কিছু ফল (আম, কাঁঠাল) সারা বছর পাওয়া যায়। থাইল্যান্ডে কাগজে কলমে চারটি ঋতু- বসন্ত কাল ( মার্চ-মে), গ্রীষ্ম কাল ( জুন-আগস্ট), শরৎ কাল (সেপ্টেম্বর-নভেম্বর) আর শীত কাল (ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি)। গড় তাপমাত্রা সারা বছরই কাছাকাছি। মার্চ-মে ২৫/২৬ থেকে ৩৪/৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জুন-আগস্ট ২৫ থেকে ৩২, সেপ্টেম্বর-নভেম্বর ২৩ থেকে ৩২, আর ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি ২১-৩৩ ডিগ্রি। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্য়ন্ত মাসে ৪/৫ দিন বৃষ্টি হয়, বাকী সাত মাস গড়ে ১৫ থেকে ১৭ দিন বৃষ্টি হয়।

১৪ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:২৭

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন এখানে ফলমূল, সব্জি, মাছ এসব অনেক কিছুই আমাদের দেশীয় ভ্যারাইটি। তাই এখানে থাকতে আমার খারাপ লাগে না। তবে একবার কি মাস মনে নেই, আবহাওয়া প্রচন্ড শুস্ক আর গরম, আমরা বাইরে বের হলেই ঘেমে নেয়ে একসা। এর মাঝেই বিশেষ করে কিছু পোলাপান সোয়েটার আর হুডি পরছে। কারন রাজা ঘোষণা করেছে থাইল্যান্ডে এখন শীতকাল B-)
আরেকবার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সব সময়।

২০| ২২ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:১০

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: ছোলে বাটুরের স্বাদ কেমন?

২২ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জুন বলেছেন: আছে খুব যে অসাধারণ তা কিন্তু নয় ভার্চুয়াল তাসনীম।
আপনার ব্লগে কমেন্ট করা যাচ্ছে না :(

২১| ২৩ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: লেখক বলেছেন: আছে খুব যে অসাধারণ তা কিন্তু নয় ভার্চুয়াল তাসনীম।
আপনার ব্লগে কমেন্ট করা যাচ্ছে না


কমেন্ট মডারেশন হচ্ছিল না। এখন ঠিক আছে।

২৩ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯

জুন বলেছেন: আপনার যেই পোস্ট মন্তব্য করার জন্য খুলে দিয়েছেন সেখানে মন্তব্য করে এসেছি আগের একটি পোস্টের :) অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে স্মরণ করার জন্য।

২২| ২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি যেই দেশে গিয়েছি সেই দেশের আঞ্চলিক খাবার খেতে চেষ্টা করেছি। আমার দেখা প্রতিটি দেশের অধিকাংশ আঞ্চলিক খাবারগুলো আসলেই মজাদার হয়।

ছবি ব্লগ সুন্দর হয়েছে। +++


২৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৫

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো ঠাকুর মাহমুদ। আমিও স্থানীয় খাবার চেখে দেখতে ভালোবাসি তবে বিদঘুটে কোন খাবার নয়। চীনে গিয়ে প্রিয় চীনা খাবার মুখে দিতে পারিনি। তবে থাইল্যান্ডের কিছু খাবার নিয়ে একটা ছবি ব্লগ দিবো ভাবছি।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চায়না পিপল যেখানেই যাই নিজেদের দেশ বানিয়ে ফেলে, ইন্ডিয়ান রা ও এমন। আমি সিঙ্গাপুরে দেখে এসছি এদের রাজত্ব। বাহ তোমার সাথে তো দারুণ ট্যুর দিলাম পৃথিবীর অন্যতম একটা চীনা গলি।

ভালোলাগা আপু।

২৪| ২২ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৬:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: একজন ইতিহাসবিদ যখন ভ্রমণ কাহিনী লিখেন, কিংবা ছবি ব্লগও, তখন সে পোস্ট এক অনন্য মাত্রা পায়। তাই আমরা যখন আপনার কোন পোস্ট পড়ি, সেটা ভ্রমণ কাহিনীই হোক কিংবা ছবি ব্লগও, এমনকি অন্যদের এ জাতীয় পোস্টে আপনার করা মন্তব্যও, তা থেকে আমার মত ইতিহাস অজ্ঞ পাঠকেরাও গল্পচ্ছলে কিছুটা ইতিহাস জেনে নিতে পারি। এটা আপনার পোস্টের একটা অন্যতম আকর্ষণ।

চমৎকার, দৃষ্টিনন্দন ছবি-ব্লগ পোস্টে দ্বাদশ প্লাস। + +

২৫| ২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষের ছবিটা দেখে লোভ লাগছে যে!
"এর মাঝেই বিশেষ করে কিছু পোলাপান সোয়েটার আর হুডি পরছে। কারন রাজা ঘোষণা করেছে থাইল্যান্ডে এখন শীতকাল" - বলিহারি আনুগত্য!

২৬| ২২ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৩

মিরোরডডল বলেছেন:




অস্ট্রেলিয়াতে প্রতিটা মেগা সিটিতে একটা করে চায়নাটাউন আছে ।
ওখানে গেলে মনে হবে চায়নায় আছো ।
প্রথম প্রথম গিয়েছিলাম দেখতে আর মজাদার খাবার খেতে কিন্তু পরে আর যাই না, অনেক ক্রাউড ।



তোমার এই কালারফুল ছবিব্লগ ভালো লেগেছে ।
ফল বা সব্জির আচার ওটা আমাদের চালতা আচারের মতো কিন্তু আমাদেরটা বেটার ।
এটা সামান্য ভয়ংকর লুক ।

চীনা পুতুলের মাঝে আনাকে দেখতে পেলাম জুনাপু ।
নাড়ুবেল পুতুল গুলোর মাঝে একটা কিন্তু আমাদের আনা আই মিন আখেনাটেন :)

শায়মাপু ওখানে গেলে ফর সিওর নাড়ু মাথার চীনা পুতুল নিয়ে আসবে ।
পুতুলগুলো কিউট আছে ।

জুনাপু ছোলে বাটুরের এই ছবিটা না দিলেই হতো না :(
আমার আজই চাই এটা X((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.