নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
যেদিন প্রকাশকের কাছে আমার প্রথম বই “গোধূলীর স্বপ্নছায়া”র পান্ডুলিপিটা ইমেল করে পাঠালাম, সেদিন থেকে মনে হচ্ছিল যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম, আমার দায়িত্ব শেষ হলো। অপেক্ষায় থাকলাম, প্রকাশক কী বলেন, তা শোনার জন্য। কিন্তু তখন পীক টাইম, তাই প্রকাশক কেন, কর্মচারী কিংবা সাহায্যকারীদেরও কথা বলার সময় নেই। তাই দিন গুনতে লাগলাম। একদিন প্রচ্ছদ শিল্পী প্রচ্ছদ ডিজাইনটা মেল করে পাঠালেন। প্রথম দেখাতে ভালোই লাগলো, তবে কিছুটা খুঁতখুঁতের বিষয়ও থেকে গেল। একে একে পরিবারের সবাইকে দেখালাম, মেজ বৌমা বিদেশে উচ্চতর পড়াশোনা করছেন, তাকেও ই-মেল করে মতামত চাইলাম। তাদের সবার মতামত আমারটার সাথে মিলে গেল। আমাদের মন্তব্যটা প্রচ্ছদ শিল্পীকে জানালাম। তিনি বললেন, ঠিক আছে, তিনি আমার সাজেশনমত কিছুটা সংশোধন করে আরেকটা প্রচ্ছদ করে পাঠাবেন। আবার অপেক্ষার পালা।
আরো কয়েকদিন পর যখন পরের প্রচ্ছদটা পেলাম, তখন পরিবারের সবাই চুলচেরা বিশ্লেষণ করে পরেরটাকেই গ্রহণ করলো, যদিও পরেরটার ব্যাপারেও আমার একটু খুঁতখুঁতে মনোভাব ছিলো। প্রথমটায় ছিল রঙের একটু অভাব, পরেরটায় আধিক্য। আমার মনে হলো, পরেরটা শিল্পী যেন গা ছাড়া ভাবে আমাকে খুশী করার জন্যই করেছেন। প্রথমটাতে তার মন ছিল, পরেরটাতে লেখকের আদেশ। আদেশ দিয়ে শিল্প হয় না। আমি শিল্পীর মন বোঝার জন্য তাকে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি কী ভেবে প্রথম প্রচ্ছদটা করেছেন। তিনি উত্তরে যা বল্লেন, তা শুনে বুঝলাম, তিনি কয়েকটা হলেও আমার কবিতা পড়েছেন এবং যেগুলো পড়েছেন, সেগুলোর প্রতিফলনই প্রচ্ছদে এনেছেন। তার উত্তর শুনে আমি মোটামুটি সন্তুষ্ট হলাম এবং মনে মনে তার পক্ষ নিয়ে ফেললাম। পরে বাসার সবাইকে শিল্পীর ব্যাখ্যার কথাটি বুঝিয়ে বললাম এবং কেন আমাদের সামান্য আপত্তি সত্ত্বেও প্রথম প্রচ্ছদটাই রাখা উচিত, তার স্বপক্ষে যুক্তি দিলাম। সবাই মেনে নিলো, তাই আমি আর দেরী না করে প্রথম প্রচ্ছদটার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে দিলাম।
প্রথমে কথা ছিল, পহেলা ফেব্রুয়ারী থেকেই বইটা স্টলে আসবে, যদিও সে ব্যাপারে প্রথম থেকেই আমার একটা সন্দেহ থেকে গিয়েছিলো। আমি বইটা ০৫ তারিখে পেলেও সন্তুষ্ট থাকবো বলে মনে মনে ভেবেছিলাম। কিন্তু ৫ তারিখেও যখন চারিদিক নীরব, তখন একটা অস্থিরতা বোধ করতে থাকলাম। এ ব্যাপারে ফোন, টেক্সট কিংবা ই-মেল, কোনটাই করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। যাহোক, অনিচ্ছা নিয়েই প্রকাশককে ই-মেল করলাম। তিনি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে তার কিছু অপারগতার কথা টেক্সট করে জানালেন, যা আমি খুব সহজেই বুঝে ফেললাম। তাই আবার অপেক্ষা, তবে বেশী দিনের জন্য নয়। অবশেষে আমার প্রথম বইটি অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৬ তে ৮ই ফেব্রুয়ারী বিকেলে প্রকাশকের স্টলে আবির্ভূত হয়। এ খবর পাওয়ার পর স্ত্রীকে নিয়ে চটজলদি ছুটলাম বইমেলার উদ্দেশ্যে, নিজের জন্য কয়েকটা কপি সংগ্রহের জন্য। তীব্র যানজট পেরিয়ে অবশেষে সময় শেষ হবার মাত্র দশ মিনিট আগে স্টলে পৌঁছলাম,
৮ই ফেব্রুয়ারী, তখনো মেলা তেমন জমে উঠতে শুরু করেনি। আর আমি যখন মেলায় গিয়েছি, শেষ সময় বলে তখন ভিড় অনেকটা হাল্কা হয়ে গিয়েছিলো। স্টলের সামনে দাঁড়িয়ে যখন প্রকাশকের সাথে টুকটাক আলাপ করছিলাম, তখন একজন ভদ্রমহিলা এলেন। প্রকাশকের সাথে তাঁর পূর্ব পরিচয় ছিল। তিনি উদীচীর সাথে জড়িত এবং পেশায় একজন ব্যাঙ্কার বলে জানালেন। তিনি আমাদের আলাপচারিতা কিছুটা শুনলেন, প্রকাশকও তাকে আমার প্রথম বই প্রকাশের কথা জানালেন। তিনি তা শুনে কোন ইতস্ততঃ না করে সাথে সাথে আমার বইটির প্রথম কপিটা কিনে ফেললেন। আমার কাছে একটা শুভেচ্ছা স্বাক্ষরও চাইলেন, আমি প্রীত ও পুলকিত হয়ে আলো আঁধারিতে স্বাক্ষর করে দিলাম। আলো আঁধারিতে, কেননা স্টলের বাইরের আলোগুলো ততক্ষণে নিভিয়ে দেয়া হয়েছিলো। প্রথম দিনের বিক্রয়ের পরিসংখ্যানটি শূন্য থাকলো না বলে খুব ভালো একটা অনুভূতি নিয়ে বাড়ী ফিরলাম, সামান্য প্রাপ্তিতেই চিরসন্তুষ্ট এই আমি।
উদীচীর বীথি, আপনি সেদিন আমাকে এক শুভক্ষণ উপহার দিয়ে গেছেন এবং সেই সাথে আমার একটা সুখের স্মৃতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে গেছেন। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
ঢাকা
১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৬
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন:
ইমোটিকনগুলোই বলে দিচ্ছে, অভিনন্দন পেয়ে কতটা খুশী হয়েছি। আন্তরিক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা, বিজন রয়।
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: অভিন্দন জানাই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক। অভিনন্দন পেয়ে প্রীত হ'লাম।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অভিনন্দন। আপনি আবার কবে যাবেন বই মেলায়?
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি আজকেও বিকেল ৫টার পরে বইমেলায় থাকবো বলে আশা রাখছি।
অভিনন্দন এবং প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, কাল্পনিক_ভালোবাসা।
ভালো থাকুন!
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
মিহির মিহির বলেছেন: অভিনন্দন!!
খুব ইচ্ছে হচ্ছে মেলায় গিয়ে শ্রদ্ধেয় মানুষটার বইএর একটি কপি কিনতে। কিন্তু, ঢাকা থেকে অনেক দূরে অবস্থানের ফলে সে আশা হয়ত বিফলেই যাবে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল।।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: অভিভূত হ'লাম আপনার ইচ্ছের কথা জানতে পেরে এবং হাস্যোজ্জ্বল অভিনন্দন পেয়ে, মিহির মিহির।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। দোয়া করবেন, ওটুকুই যথেষ্ট হবে।
ঢাকায় কখনো এলে জানাবেন, বই পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করবো।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
মুদ্দাকির বলেছেন: নিজের জিবন নিয়ে লেখা হয়ত বড়ই কঠিন কাজ। আপনাকে অভিনন্দন। আসসালামুয়ালাইকুম
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ওয়া আলাইকুম আসসালাম!
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, মুদ্দাকির।
আসলে এটা কোন জীবনী নয়, নিতান্তই কিছু সাধারণ স্মৃতিচারণ। পিছু ফিরে দেখা, যা কিছু মনে আছে তা লিখে যাওয়া, সময়টাকে তুলে ধরার জন্য। তাই অতটা কঠিন নয়।
জীবনী বা আত্মজীবনী লেখা হয় বিখ্যাত ব্যক্তিদের। আমি তেমন কেউ নই নিঃসন্দেহে।
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আপনাকে অনেক অভিনন্দন।আপনার লেখা পড়তে আমার ভালো লাগে। আপনার বই কি ভারতে ( মুম্বাই অথবা কলকাতা ) পাওয়া যাবে?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অভিনন্দনের জন্য ধন্যবাদ, বাবুরাম সাপুড়ে১। আমার লেখা পড়তে আপনার ভালো লাগে জেনে খুশী হ'লাম।
আমি বয়সে প্রবীণ, লেখালেখিতে নবীন।
এ বছরেই প্রথম আমার বই বের হলো, দুটো। এখনো শিখিনি, কী করে নিজের লেখা বই বিদেশে পাঠাতে হয়। কোন অভিজ্ঞতাও নেই। তবে http://www.rokomari.com নামে একটি ওয়েবসাইট আছে। শুনেছি ওদের কাছে বই ক্রয়ের আদেশ দেয়া যায়।
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, অলওয়েজ ড্রিম।
আপনার প্রথম লেখা কবিতা 'মানুষ ধরার ফাঁদ' পড়ে এলাম। ছোট, তবে ভাল।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২২
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: প্রথম বই প্রকাশের অনুভূতির স্বাদ আজও নিতে পারলামনা। আপনার জন্য সতত শুভকামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাকে শুভকামনা জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম। চেষ্টা করে যান, অচিরেই সফল হবেন বলে আশা করি। এখন মনে হয়, এটা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়।
আপনার প্রথম কবিতা 'অবুঝ' পড়ে এলাম। আশাকরি নিজের লেখাটা আরেকবার পড়ে নেবেন।
৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার তো বইমেলায় যাওয়া হচ্ছে না। আপসোস!
বেস্ট অফ লাক আপনার বইয়ের জন্য
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আরণ্যক রাখাল, আপনার এই শুভেচ্ছাবাণীর জন্য। আমার শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার প্রথম দিকের লেখা "আদ্ভুত (কথাটা অদ্ভুত হবে) আগন্তুক" পড়ে এলাম। আশাকরি একসময় সময় করে আমার মন্তব্যটা দেখে নেবেন।
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অভিনন্দন । আপনার লেখা খুব পড়িনি তবে প্রকাশের পেছনের ঘটনা লেখার সাবলীলতা দেখে মনে হচ্ছে আপনার লেখনী সুন্দর। শুভকামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা ভালো সনদপত্র পেলে কে না খুশী হয়? আমিও হয়েছি। ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, রেজওয়ানা আলী তনিমা!
মনে হচ্ছে কোথাও যেন দেখলাম, এবারের বইমেলায় আপনারও বই বের হয়েছে। তথ্যটুকু এখানে দিলে সংগ্রহের চেষ্টা করবো।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
শামছুল ইসলাম বলেছেন: অভিনন্দন এবং প্রথম প্রকাশিত বইয়ের শুভকামনা করছি।
ভাল থাকুন। সবসময়।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি আমার লেখার একজন একনিষ্ঠ পাঠক, এবং বলিষ্ঠ সমর্থক। আপনার শুভকামনা আমার ভবিষ্যতের পাথেয় হয়ে রইলো।
আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন, শামছুল ইসলাম।
১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: শুভ কামনা রইল।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, মোস্তফা সোহেল, লেখাটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য। বইটা পড়ে মন্তব্য করলে আরো অনেক বেশী খুশী হবো।
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: এজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার প্রথম লেখা "টাঙ্গাইল কথন" পড়ে এলাম। ভালো লেগেছে।
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অভিনন্দন প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের - এর জন্য!!!!
উদীচীর বীথি, আপনি সেদিন আমাকে এক শুভক্ষণ উপহার দিয়ে গেছেন এবং সেই সাথে আমার একটা সুখের স্মৃতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে গেছেন। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। /------
ব্লগের বীথি কি একটি সৌজন্য কপি আশা করতে পারে ভাই!!!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা, অভিনন্দনের জবাবে।
ব্লগের বীথি অবশ্যই একটি সৌজন্য কপি আশা করতে পারেন। বইমেলায় নিয়মিত আসছেন কি? আসলে তো সেটা সেখানেই দেয়া যেতে পারে, আর না আসলে কিভাবে পৌঁছানো যেতে পারে, তা জানালে সুবিধে হতো।
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেক অনেক অভিনন্দন রইল।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি আপনাকে, মহা সমন্বয়। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার বইয়ের জন্য শুভকামনা রইলো। আপনার তীর্থযাত্রা আনন্দ যাত্রা হয়ে উঠেছে দেখতেই পারছি। আরো আনন্দময় হয়ে উঠুক আপনার এই যাত্রা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর এই মন্তব্য পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। এত ব্যস্ততার মাঝেও আমার লেখাটা সময় করে পড়েছেন, এর জন্য কৃতার্থ বোধ করছি।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অভিনন্দন অভিনন্দন । প্রচ্ছদের ব্যাপার টা পড়ে ভাল লাগ ল । পিক টাইমে অনেক গ্যাড়া ।
দুত্তুরি ঢাকায় থাকলে অটোগ্রাফ সহ নিতে পারতাম । ব্লগে ছবিও চলে আস ত
অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা আপনাকে, মাহমুদ০০৭। ঢাকায় কোন কাজ পড়ে না?
পিক টাইমে অনেক গ্যাড়া । -- হ্যাঁ, ঠিক সে রকমের গ্যাঁড়াতেই পড়েছিলাম।
অটোগ্রাফ তো আমারও নিতে হবে, আপনারটায়।
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫১
আহসানের ব্লগ বলেছেন: মেলায় যাওয়া হয়নি
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশাকরি বাকী যে ক'টা দিন রয়ে গেছে, এরই মধ্যে একটা সুযোগ পেয়ে যাবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
রিকি বলেছেন: স্যার সেদিন জাগৃতিতে যাওয়া হয়নি পরে, বর্ণায়নের ঐ পাশে গেছিলাম... নাহলে এটাও নিয়ে আসতাম। আপনার সাথে দেখা হয়ে ভালো লেগেছে অনেক। অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: কোন ব্যাপার না সেটা, রিকি। আপনি আমার একটা বই নিয়েছেন, তাতেই আমি মহা খুশী। তবে সেদিনএকটা ছবি তুলে রাখলে মন্দ হতোনা বোধহয়। "অনিশ্চিত তীর্থযাত্রা-৪" এ আপনাকে নিয়েও কিছু বলার ছিলো যে। আপনি চলে যাবার পর ছবির কথাটা মনে হয়েছিলো।
যাহোক, উপরের এই তিন লাইনের মন্তব্যে যেমন অনেকগুলো হাসির ইমো দিয়েছেন, বাস্তবেও আপনার মুখে লেগে থাকা হাসিটুকুও কিন্তু ভারী সুন্দর ছিলো।
দোয়া করি, সারাটা জীবন কাটিয়ে দিন এরকম হাসিখুশী মুখ নিয়ে।
আপনি যাবার সময় বলে গিয়েছিলেন আমার কবিতাগুলোর কথা। আজ আপনার ব্লগে প্রথম থেকে অনেকগুলো পোস্ট খুঁজে দেখলাম আপনার কোন কবিতা পাই কিনা। পেলাম না। তবে বুঝলাম, আপনি সিনেমার পোকা!
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেছেন: অভিনন্দন স্যার ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কবি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার প্রথম লেখাটা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। আশাকরি সময় করে একবার পড়ে নেবেন।
২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ অনুভব কেবলই অনুভবের ! নয়?
অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা অনেক অনেক অনেক...
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিক বলেছেন, বিদ্রোহী ভৃগু।
এভাবে অনুপ্রেরণা দিয়ে যাবার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর আন্তরিক ধন্যবাদ।
২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: শুভ কামনা রইল।
জানা হল অনেক কিছু।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ফেরদৌসা রুহী। লেখাটা পড়েছেন বলে খুশী হয়েছি। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খায়রুল আহসান শ্রদ্ধাভাজনেষু, আপনার প্রতিউত্তরের প্রেক্ষিতে বিনীতভাবে জানাচ্ছি আমার বই বিলেতের ডায়রী উপন্যাস 'বিলেত: পাখির চোখে দেখা'- কাকলী প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে। আপনি প্রবীণ ও জীবন অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ। যদি কখনো ষ্টলের আশেপাশে যাওয়া হয় , সংগ্রহ না করলেও অন্তত নেড়ে চেড়ে দেখবেন আশা রইলো। আবারও শুভেচ্ছা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি তো বইমেলায় দুই একদিন পরপরই যাচ্ছি। গতকালও কাকলীর পাশ দিয়ে হেঁটে গেলাম। জানা থাকলে অবশ্যই থামতাম।
আগামীকালও যাবার ইচ্ছে আছে। অবশ্যই সংগ্রহ করবো ইন শা আল্লাহ!
শিরোনামটাতো এখনই আকর্ষণ করলো।
২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আমি থাকি চিটাগং
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ও আচ্ছা! ভালো থাকুন নিরন্তর....
২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনিও
২৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
আরজু পনি বলেছেন: Boipotro theke apnar duita boi kinlam
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, আরজু পনি। আমি অবশ্য এই এখনি, এই লেখাটা লিখার পর ল্যাপটপ বন্ধ করেই, মেলায় যাচ্ছি।
অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
২৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৫
আরজু পনি বলেছেন: বইটি যখন আমি নেড়েচেড়ে দেখছিলাম তখন দেখলাম ডিসপ্লেতে যে বইটি সাজানো আছে সেটিতে চেইন বাঁধাই নেই। আমি অবশ্য জিজ্ঞেস করে চেইন বাঁধাই-ই নিয়ে এসেছি। একটা ক্লাস ফাইভে পড়ুয়া কন্যাকে দিয়েছি পড়তে আর আরেকটা আমার প্রিয় শিক্ষকের (উনিও ক্যাডেট কলেজ থেকে পাশ করেছেন) জন্যে রেখেছি।
একজন সম্ভবত ঢাবি-র এসএম হলে থাকেন। গায়ে টিশার্ট দেখে তাই মনে হয়েছে।
উনি জিজ্ঞেস করেছিলেন আপনার লেখা ক্যাডেট কলেজ ব্লগ থেকে পড়েছি কিনা...।
কন্যা বাসায় ফিরতে ফিরতেই বইটি উল্টিয়ে দেখছিল, ম্যান ইজ মর্টাল, গড নোজ এভরিথিং...অংশটুকু চোখে পড়ায় ওকে পড়তে বললাম.।ও পড়ে বেশ মজা পেয়েছে। অথচ আমাকে বইটি হাতে পেয়ে জিজ্ঞেস করেছিল ওকে কেন দিচ্ছি বইটি...বলেছি ক্যাডেট কলেজের জীবন এর পর (ওর ক্লাস ফাইভের পরপরই) থেকেই শুরু হয়েছে...কাজেই এটা পড়ে ও অনেককিছুই জানতে পারবে ।
দেখা যাক ও পড়ে কী বলে ...
আপনার ফোন নম্বরটা পেয়ে ফোন দিতে ইচ্ছে করেছিল একটু...পরে ভাবলাম সম্পর্কটা ভার্চুয়ালই থাকুক না হয় ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধুই একটা বোধ বারবার জেগে উঠছে- কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ সেখানে তুচ্ছ।
আপনার ফোন নম্বরটা পেয়ে ফোন দিতে ইচ্ছে করেছিল একটু... -- জেনে ভাল লাগলো। একটা চমক হয়তো পেতাম, কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতায় তো বলে...... সবকিছু শেষমেষ তেতো হয়ে যায়!
তবে মনে হচ্ছে, সামনা সামনি একটা আলাপ পরিচয়ের সুযোগ মিস হয়ে গেল। আর অনুমতি থাকলে, সাথে আর সবার মত হাতে একটা বই নিয়ে ছবি তোলারও। বই চলুক না চলুক, বইমেলার ছবিগুলো তো একদিন স্মৃতি হয়ে কথা বলবে।
'চেইন বাঁধাই' কী জিনিস? জানিনা বলেই জিজ্ঞেস করলাম।
২৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
আরজু পনি বলেছেন: ছবি তুলে দেখাতে চেষ্টা করবো.।তবে আপাতত ছবি ছাড়া বলে রাখি...বই খোলা বা বন্ধ করার জন্যে মাঝখানের পিঠের মেরুদণ্ডের কাজ করে যে জায়গাটা যেখানে জিপারের একটা পাশ আঠা দিয়ে লাগানো থাকে... উপর থেকে নিচ পর্যন্ত। এটা বইটি খুলে পিঠের ভেতরের দিকে চোখ রাখরেই বুঝবেন.।এটা বাধাইকে আরো মজবুত করে ।ছবি তুলে দেখাতে চেষ্টা করবো.।তবে আপাতত ছবি ছাড়া বলে রাখি...বই খোলা বা বন্ধ করার জন্যে মাঝখানের পিঠের মেরুদণ্ডের কাজ করে যে জায়গাটা যেখানে জিপারের একটা পাশ আঠা দিয়ে লাগানো থাকে... উপর থেকে নিচ পর্যন্ত। এটা বইটিা খুলে পিঠের ভেতরের দিকে চোখ রাখলেই বুঝবেন.।এটা বাঁধাইকে আরো মজবুত করে ।
একটা ছবি আপাতত নেট থেকে নিয়ে এডিট করে দেখানোর চেষ্টা করলাম ।
ছবিটা দেখুন...দুই তীর ঠিক যেই জায়গাটাকে দেখাচ্ছে সেটা...
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: এতটা কষ্ট করে বোঝালেন, না বুঝার কারণই নেই। অনেক, অনেক ধন্যবাদ, আরজু পনি, এ সময়টুকু দেয়ার জন্য।
এর পরে বই কেনার সময় আমিও "চেইন বাঁধাই" এর ব্যাপারে সতর্ক থাকবো। আমার প্রকাশককেও জিজ্ঞেস করবো, আমার সব বইএ চেইন বাঁধাই নেই কেন।
২৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৪
সোহানী বলেছেন: বইটির আপনার নামের শেষে অব: নেই, তখন কি আপনি কর্মরত ছিলেন ? একটু গোয়ন্দাগিরি করছি আর কি….
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার চোখ তো গোয়েন্দার চোখই মনে হচ্ছে। আপনি ঠিকই খেয়াল করেছেন; তবে না, তখনও অবসরপ্রাপ্তই ছিলাম। চূড়ান্ত প্রুফ অনুমোদনের আগের এ ছবিটা দিয়েছিলাম।
এখানেও সেই বইটি আছে, দেখতে পারেনঃ
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
বিজন রয় বলেছেন: অভিনন্দন আগেই জানিয়েছিলাম।
আজও জানালাম।