নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার কথা -৩১

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

"আমার কথা -৩০" পড়তে হলে এখানে ক্লিক করুনঃ আমার কথা -৩০

কলেজ হাসপাতালে কয়েকদিনঃ
সেই সপ্তম শ্রেণীতে প্রথম টার্মেই গণজ্বরে ভোগার পর আল্লাহ’র রহমতে আমার আর কোনদিন তেমন অসুখ বিসুখ হয় নাই। বন্ধু বান্ধব কিংবা ছোট বড় কেউ কেউ মাঝে মাঝে হাসপাতালে কয়েকটা দিন থেকে এসে খবর দিত, সেখানে থাকতে তাদের খুব ভালো লেগেছে। ওদের কথা শুনে মনে মনে খুব ইচ্ছে হতো, কয়েকটা দিন আমিও যদি হাসপাতালে থেকে আসতে পারতাম! শীঘ্রই সে সুযোগও এসে গেলো। একদিন সন্ধ্যায় গলাব্যথা অনুভব করলাম। তখন নতুন বিল্ডিং এ হাসপাতাল চালু হয়েছে এবং মেডিকেল অফিসার হিসেবে ডাঃ হাফিজুল হাসান যোগদান করেছেন। তিনি সাধারণতঃ টনসিলের ব্যথা হলে “ওরাসিন কে” (মাইল্ড এন্টিবায়োটিক) আর কিছু প্যারাসিটামল টাইপের (তখন নাম ছিলো নভালজিন) ট্যাবলেট দিয়ে তিন দিনের বিশ্রাম (এ্যটেন্ড ‘সি) দিতেন। পরদিন সকালে আমি যখন তাঁর কাছে রিপোর্ট করলাম, তিনি খুব ভাল করে আমার মুখের ভেতরে টর্চ লাইটের আলো ফেলে পরীক্ষা করে বললেন, আমাকে ইনজেকশন নিতে হবে আর হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। শুনে আমি তো মহা খুশী! হাউসে ফিরে এসে কিছু টয়লেট্রী আর লুকিয়ে আনা কিছু গল্পের বই নিয়ে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে চলে এলাম। আসার সাথে সাথেই প্রথম ইনজেকশনটা আর এন্টি বায়োটিকের ডোজ শুরু হলো। ততক্ষণে জ্বর অনেক বেড়ে গেছে। হাসপাতালে থাকার অন্যতম আকর্ষণ ছিলো কিছুটা উন্নত মানের খাবার আর অঢেল অবসর। কোন প্যারেড পিটি নেই, কোন হোমওয়ার্ক নেই, কোন প্রেপ আওয়ার (বাধ্যতামূলক ঘন্টা ধরে বই খুলে পড়াশুনা করা বা পড়ার ভান করা) নেই। সেখানে এক ধরণের হাল্কা স্যুপ দিত, যা জ্বরের মুখে খুব ভাল লেগেছিলো। হাসপাতালের চারপাশে প্রচুর গুইসাপের আনাগোনা ছিলো। ওগুলো অনেকটা পোষ মানার মত হয়ে গিয়েছিলো, কাউকে ভয় পেত না। নীল, হলুদ বর্ণের অনেক পাখি গাছে গাছে ওড়াওড়ি করতো। দুপুর থেকে সারাটা বিকেল আমি জানালায় বসে বসে এসব দেখতাম আর গল্পের বই পড়তাম। তখনই জীবনের প্রথম ডায়েরি লেখা শুরু করলাম, কারণ লেখার নিশ্চিত নিরাপত্তা ছিল। সারাদিন বলতে গেলে প্রায় একাই থাকি, শুধু ঔষধ পত্র আর পথ্য খাবার সময় হলে মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট ডাকাডাকি করতো। এ ছাড়া আমি কী লিখছি বা না লিখছি, তা নিয়ে উঁকিঝুঁকি করার মত কেউ ছিলনা। ডর্মে লিখতে পারতাম না বন্ধুদের জ্বালায়। তা ছাড়াও হাউস টিউটর এর ভয়ও তো ছিলই। কবিতাও লিখেছিলাম কয়েকটা, যার একটা একজনকে পাঠিয়েছিলাম এবং সে সেটা খুব এপ্রিশিয়েট করেছিলো। এভাবেই পাঁচ পাঁচটা দিন হাসপাতালে খুব সুখে শান্তিতে কাটিয়ে অবশেষে নিজ ডেরায় ফিরে এসেছিলাম।

সনাক্তকরণ চিহ্নঃ
কলেজে লক্ষ্য করেছিলাম, কালবোশেখীর সময় প্রথম প্রথম বিকেলের দিকে ঝড় ঝঞ্ঝা শুরু হতো। এতে আমাদের বিকেলের খেলাধুলা সব পন্ড হয়ে যেতো। দিনে দিনে ঝড় ওঠার সময়টা একটু একটু করে পিছিয়ে যেতো। একদিন সন্ধ্যায় ব্যাপক ঝড় বাদল শুরু হলো। বিদ্যুত নিমেষে চলে গেলো। পরের দিন একটা পরীক্ষা ছিলো, তাই আমরা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিজেরাই সুবোধ বালকের মত পড়তে বসে গেলাম। খুব মন দিয়ে পড়াশোনা করছিলাম। ডিনারের সময় ঘনিয়ে আসছিলো। সাধারণতঃ এরকম সময়টাতে হাউস মাস্টার হাউস টিউটরদের নজরদারি একটু শিথিল হয়ে আসে। আমার এক রুমমেট আমার টেবিলে এসে মোমের আগুনে মূলতঃ টিন দিয়ে তৈরী একটা শু হর্ণ অনেকক্ষণ ধরে গরম করছিলো। আমি পড়ায় গভীর মনোনিবেশ করেছিলাম, তাই তার কার্যকলাপের প্রতি ততটা খেয়াল ছিলনা। হঠাৎ সেই বন্ধুটি দুষ্টুমি করে আমার একটা হাত টেনে সেই তপ্ত শু হর্ণটি আমার হাতে চেপে ধরে। আমি তীব্র চিৎকার করে উঠি। সাথে সাথে সবাই আমার টেবিলের দিকে ছুটে আসে। গরম টিনের পাত যে জায়গাটায় চেপে ধরেছিলো, সেখানকার চামড়া উঠে যায়। খবর পেয়ে একটু পরে হাউস টিউটর যতক্ষণে এলেন, ততক্ষণে ব্যথা কিছুটা সহ্য হয়ে গেছে। তাঁকে কী বলা হবে তা সবাই মিলে আগেই সাব্যস্ত করে রেখেছিলাম।

তাঁকে তাই বলা হলো, অর্থাৎ অসাবধানতা বশতঃ জ্বলন্ত মমবাতি আমার হাতে পড়ে গিয়েছে। তিনি এ নিয়ে আর উচ্চবাচ্য করলেন না, আমরাও হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। তিনি দেখতেও চাইলেন না, কোথায় ‘জ্বলন্ত মোমবাতি পড়ে গিয়েছিলো’, বরং যাওয়ার আগে বলে গেলেন, “এটুকুতেই এত জোরে চীৎকার করতে হয়?” রাতেই বিদ্যুতবিহীন পথে হাসপাতালে হেঁটে গিয়ে হাতটা ড্রেসিং করে এনেছিলাম। ড্রেসিং করার সময় যখন সেখানে টিংচার আয়োডিন লাগায় তখন অসহ্য ব্যথা হয়েছিলো। পরবর্তীতে হাতটা আমাকে বেশ ভুগিয়েছিলো। ঠিকমত পরিচর্যা না হওয়ায় ক্ষতটা পেকে গিয়েছিলো। দীর্ঘ চিকিৎসার পর অবশেষে সেটা ঠিক হয়ে আসে, কিন্তু জীবনের জন্য একটা কাজ সহজ করে দিয়ে যায়। সেটা হলো, সেনাবাহিনীতে ভর্তি হওয়া সহ জীবনে যেখানে যত জায়গায় কোন ফর্ম পূরন করেছি, “সনাক্তকরণ চিহ্ন” পূরণ করার সময় বেশী খোঁজাখুঁজি করতে হয়নি। চট করে লিখে দিয়েছি, “বাম হাতে পোড়া দাগ”। বলা বাহুল্য, দাগটি আজ অবধি বিদ্যমান। আর আমার সেই বন্ধুটি, যে আমার অন্যতম বেস্ট ফ্রেন্ডও ছিলো, কিছুকাল আগে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসরে গিয়েছেন এবং আমরা আজও খুব ভাল বন্ধু।

ঢাকা
৩১ জানুয়ারী ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

বিজন রয় বলেছেন: পড়ছি. ভাল লাগছে।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, কবি। পাঠকের ভালো লাগায় লেখকের কি যে আনন্দ হয়, তা তো আপনিও বুঝেন।
প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভকামনা রইলো।

২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

নাজরুল ইসলাম পাটওয়ারী বলেছেন: পোরা ২ঘন্টা লাগলো আপনার সব পর্ব পড়তে। ধন্যবাদ আপনাকে

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরো দু'টো ঘন্টা আমার লেখা পড়ে ব্যয় করেছেন, এ জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ লেখাগুলো এবারের বই মেলায় "জীবনের জার্নাল" নামে এক বই আকারে বিক্রয় হচ্ছে। স্টল নম্বর ১২৭-১২৮, 'বইপত্র প্রকাশন' এর স্টলে।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

প্রথমকথা বলেছেন: ধৈর্য ধরে পড়েছি, ভাল লাগল।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক, অনেক, ধন্যবাদ আপনাকে প্রথমকথা, আমার এ লেখাটি 'ধৈর্য ধরে' পড়ার জন্য। ভালো লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: জয়তু বন্ধুতা।
বন্ধনের চিহ্ন অটুট থাকুক আপনাদের মাঝে "সনাক্তকরন চিহ্ন" এর মতোই।

ভালো লাগা জানবেন।
ভালো থাকুন সবসময়।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রায় সাড়ে চার মাস পুরনো এই লেখাটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, আরাফআহনাফ। জ্বী, আমাদের বন্ধুত্ব চির অটুটই রয়ে গেছে।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সেই বয়সে এতটা সংযম লক্ষণীয় , অতিরক্ত ব্যথায় অনেকেই নিজের রাগ ,কষ্ট লুকাতে পারে না ।
আমার মতে হস্টেলে এ থাকার অন্যতম ভাল শিক্ষা ও বটে ।

শুভ কামনা ভাইয়া :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, মনিরা সুলতানা, "আমার কথা" এর শেষ পর্বে আপনার এ স্বাক্ষরটুকু রেখে যাবার জন্য। অনেক অনুপ্রাণিত করে গেলেন।
২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে লেখা মোদের গরব মোদের আশা আ -মরি বাংলাভাষা শীর্ষক আপনার একটা অসাধারণ পোস্ট পড়ে এলাম। সেখানে কিছু কথাও রেখে এসেছি। এখন তো মন্তব্যের নোটিশ পাওয়া যায়না, তাই সেটা আপনার নজরে আসবে কিনা কে জানে!

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: মজা পেলাম পড়ে। বাল্যকালে উদ্ভট কতকিছুর প্রতিই আকর্ষণ থাকে। আমিও ছোট থাকতে অসুস্থ হতে চাইতাম খুব। কিন্তু তেমনভাবে অসুস্থ হয়ে উঠা হতনা আর। এদিকে আমার একমাত্র বড় ভাই (২ বছরের বড়) ভালো রকম অসুস্থ হয়ে সবার আদর আপ্যায়নের একমাত্র উপলক্ষ এবং আমার ঈর্ষার কারণ হয়ে উঠত প্রায়ই :p

শেষ কাহিনীতে আপনার বন্ধুটির কথা পড়ে আমার মনের অনেকদিনের কৌতূহলী প্রশ্নটি আবারো উঁকি দিয়ে গেল। ছেলে বাচ্চারা এতটা হিংস্র হয় কেন? প্রায় প্রতিটা ছেলে বাচ্চার খেলাধুলার প্রধান আকর্ষণই হল অন্যকে কষ্ট দিয়ে মজা নেওয়া :|

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ সিলেক্টিভলি সোশ্যাল, আমার এই পুরনো পোস্টটাকে আপনার আজকের পাঠ্য তালিকায় সিলেক্ট করার জন্য। লেখাটা পড়ে ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতি শেয়ার করেছেন, ভাল লাগলো। খুশী হ'লাম এ লেখায় আপনাকে পেয়ে। :) :)
সেই বন্ধুটি গতকালও ফোন করেছিলো। আমাদের অপর একজন ব্যাচমেট ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে ভর্তি আছে। হার্টে মোট ছ'টা ব্লক ধরা পড়েছে। দুটো স্টেন্টিং করা হয়েছে, আরো চারটা লাগবে। প্রচুর টাকা প্রয়োজন। বন্ধুটির সে সঙ্গতি নেই। তাই সে তার হয়ে বন্ধুদের কাছে অর্থ সাহায্য চেয়ে তহবিল গঠন করছে। অর্থাৎ, একটা মানবিক কাজে সে আত্মনিয়োগ করেছে। এখানে সে অন্যের কষ্ট লাঘবে নিবেদিত।
সু হর্ণ টা যে মোমবাতির আগুনেও এতটা মারাত্মক গরম হয়ে উঠবে, সেটা তখন সে ভাবতেও পারেনি।
প্লাস পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: দোয়া করি আপনার ব্যাচমেট ভদ্রলোকটি সকল বাঁধা অতিক্রম করে নিজ পরিবারের নিকট ফিরে আসুক।
আমার এক বন্ধুও বর্তমানে ভারতে চিকিৎসারত। ওর দুটো কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে। দু বছর আগে আমরা বন্ধু বান্ধবরা মিলে তহবিল গঠন করেছিলাম। ছাত্রাবস্থায় যেমনটা পারা যায় আরকি। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে অর্থ সংগ্রহ। তবে নানান অসুবিধা আর প্রতিকূলতার জন্যে তার কিডনী ট্রান্সপ্লেন্টের সুযোগ হয়নি এতকাল। সিংহভাগ অর্থ কেবল ডায়ালাইসিস করিয়েই শেষ হল। আজ যখন তার অপারেশনের সুযোগ হয়েছে তখন আমাদের বেশি কিছু করারও সুযোগ নেই। কেবল আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি যেন সে সুস্থ হয়ে তার বাবা মা আর একমাত্র ছোটবোনের ভাগ্যে ফিরে আসে। আপনিও দোয়া রাখবেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী অবশ্যই, আমিও দোয়ায় সামিল হচ্ছি। আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুন, তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে পরিবারের নিকট ফিরিয়ে দিন!
এ আসরেরই একজন মেধাবী কবি তথা কথাশিল্পীর সাথে সম্প্রতি সাক্ষাত পরিচয় হয়েছে, আগে একে অপরের কয়েকটা লেখায় মন্তব্যের মাধ্যমে কিঞ্চিত অদেখা পরিচয় ছিল। তিনিও কিডনী ট্রান্সপ্লেন্টের জন্য দু'চারদিনের মধ্যে ভারত যাচ্ছেন। শুনেছি, প্রায় চল্লিশ লাখ টাকার মত খরচ হবে। আল্লাহ তাকেও যেন সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.