নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আদর

০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮

যে আদর চায়, সে মুখ ফুটে তা চাইতে পারেনা।
তার চোখেই সে চাওয়াটা প্রকাশ পায়।
কেউ তা দেখে, কেউ দেখে না।
যে আদর চেয়ে পায় না,
তার কোন কিছুতেই তা প্রকাশ পায় না।
নির্লিপ্ত চোখেও না, নীরব মুখেও না।
সে নিভৃ্তে ভালবাসার গান শোনে,
আকাশের পাখি দেখে, বৃষ্টি ছোঁয়।
নিজেও কাউকে ভালবাসতে চায়,
নিরালায় বসে দিবাশেষের ফুলের মত
সবার অলক্ষ্যে গুটিয়ে রয়।
আদরের ভাষা সকলে বুঝলেও, বোঝাতে পারেনা।


রংপুর
৩১ মে ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।





মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪

মাহাবুবা মিম বলেছেন: নীরবে লুকিয়ে থাকা কিছু ভালবাসার কথা। সুন্দর হয়েছে ।

০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ ছোট্ট কবিতায় প্রথম মন্তব্যটি আপনার কাছ থেকে পেয়ে আনন্দিত হ'লাম। অল্প কথায় সুন্দর করে কবিতার প্রশংসা করে গেলেন, ভালো লাগলো।
সম্ভবতঃ আমার কোন লেখায় এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য। আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম জানাচ্ছি। আশাকরি আগামীতেও আমার লেখায় আপনাকে মাঝে মাঝে পাবো।
আপনার প্রথম পোস্ট "স্বপ্ন" পড়ে সেখানে কিছু কথা রেখে এলাম। আশাকরি সময় করে দেখে নেবেন।
শুভকামনা...

২| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:০১

দ্বীপের সন্তান বলেছেন: ভালোবাসা শব্দটির অনেক কিছু লুকিয়ে থাকে। যাহা ভালোবাসা ছাড়া বুঝা যায় না। অাপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর লেখাটির জন্য।

০১ লা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, দ্বীপের সন্তান, আপনার এই সুন্দর এবং সহৃদয় মন্তব্যের জন্য।
সম্ভবতঃ আমার কোন লেখা এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য। আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম জানাচ্ছি। আশাকরি আগামীতেও মাঝে মাঝে মন্তব্য করে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাবেন।

৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

বিপরীত বাক বলেছেন: nice

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মাত্র একটি শব্দের মন্তব্য, কিন্তু সেটাই স্পর্শ করে গেলো!
ধন্যবাদ, বিপরীত বাক। সম্ভবতঃ আমার কোন লেখা এটাই আপনি পড়লেন প্রথম। আমার ব্লগে সুস্বাগতম, আশাকরি আগামীতেও মাঝে মাঝে ঢুঁ মেরে দেখে যাবেন লেখাগুলো nice হচ্ছে কিনা।

৪| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

কল্লোল পথিক বলেছেন:




সুন্দর হয়েছে।
আচ্ছা ভাইয়া আপনার বাড়ী কি রংপুর?
কবিতায়+++++++

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম, কল্লোল পথিক। অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি কবিতা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য। আর বলাই বাহুল্য, এত্তগুলো প্লাস পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত হ'লামও বটে।
আমার আগের লেখাগুলোতেও আপনার করা মন্তব্যগুলোর জবাব দিয়ে এলাম। আশাকরি দেখে নেবেন সময় করে।
আমার বাড়ী লালমনিরহাট জেলায়, যেটা আগে বৃহত্তর রংপুর জেলার একটি মহকুমা ছিলো। আপনি কি রংপরের সন্তান?

৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কত সহজ করে বাস্তবতার প্রকাশ খুব ভাল লাগল । আসলে এরকমই হয় ।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কবিতার জন্য ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম। সহজ করে সহজ কথা বলাটাই তো সবচেয়ে কঠিন কাজ। তাই আপনার এই মূল্যায়নে বিশেষ প্রীত হয়েছি। অশেষ ধন্যবাদ ও নিরন্তর শুভেচ্ছা..

৬| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: বাস্তব সত্য কথাই কবিতায় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ

০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১০:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, প্রামানিক। শুভেচ্ছা রইলো।

৭| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৩

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: কবিতা ভালো। কিন্তু অন্য কথা বলি। একেবারে অন্য প্রসঙ্গ।

আপনি মন্তব্যের প্রতিউত্তর এভাবে দেন কেন? আপনি লিখেছেন আপনি অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা। আপনার শিক্ষা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা সব মিলিয়ে আপনি হবেন আদর্শ। আপনার অনেককিছ দেখেই আমরা শিখবো। কিন্তু আপনার মধ্যে সামান্য কার্টেসির অভাব দেখেছি। ব্যক্তিগত আক্রমন হিসেবে নেবেন না, ইচ্ছে হলে পড়েই মুছে দিতে পারেন, তবু আমার মনে হলো বলা দরকার।

ব্লগে যারা আপনাকে চেনেও না, তারাও আপনার এখানে কমেন্ট করে। একজন ব্লগারের কাছে তার নিজের লেখার মত কমেন্টও মুল্যবান। আমি যেমন নোটীফিকেশন না পেলেও ঘুরে এসে দেখে যাই কি রিপ্লাই পেলাম। আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে যথেষ্ঠ অনীহা এবং তা অসম্মানজনক। কারন, যে আগে কমেন্ট করেছে আপনি তাকে প্রতিউত্তর না করে মাঝ থেকে মাঝথেকে প্রতিউত্তর করছেন। আজকে দুটা, কালকে একটা এমন করে। তার মানে আপনি আগে যারা কমেন্ট করে গেছে তাদের কমেন্টের বোধহয় তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। ব্লগ পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার স্থান, তবে সিরিয়াল মেনেই প্রতিউত্তর দিতে হবে তেমনও নয়। জরুরী মনে হলে অন উত্তরও আগে দিতে পারেন। আর আমার ধারনা যারা ব্লগিং এ আসেন, তারা সে সামান্য বোধটা ধারন করেন যে কিভাবে করা উচিত। আমি যেমন এ পোস্টে এসে আমার মনে হলো কালও তো আপনার এখানে কমেন্ট করেছিলাম। গিয়ে দেখি আপনি এ ধারাই ফলো করেন। আমার বক্তিগতভাবে মনে হয়েছে এটা অপমানজনকভাবে নিতেই পারেন যে কেউ। আপনি তাদের বক্তব্যকে পাত্তা দিচ্ছেন না, বা সামান্য সৌজন্য দেখালেন না। বাকী বিবেচনা আপনার হাতে।

শুভকামনা রইলো।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমতঃ, কবিতা সম্পর্কে মাত্র দুটি শব্দে যে প্রশংসাটুকু করেছেন, ওটুকুই যথেষ্ট ভালো লেগেছে এবং সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর মন্তব্যের ধারাবাহিকতা ভঙ্গের ব্যাপারে দুটি প্যারাগ্রাফে দীর্ঘ বক্তব্য রেখেছেন, সেটার উপরে কিছু ব্যাখ্যা- বিশ্লেষণ এবং আলোকপাত করার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করি।
অন্য প্রসঙ্গ এর অবতারণা করতে গিয়ে প্রথমেই যেভাবে প্রশ্নটি করেছেন, তা আমার কাছে বেশ রুড (rude) মনে হয়েছে। আপনি নিজেও আরো দুয়েকবার পড়ে দেখলে আশা করি বুঝতে পারবেন, প্রশ্নটা অন্যভাবেও, লেখককে আক্রমণ না করেও করা যেতো।
আপনি মন্তব্যের প্রতিউত্তর এভাবে দেন কেন? – এ কথাটার উত্তরে জানাচ্ছি, আমার লেখায় যারা মন্তব্য করেন, তাদের মন্তব্যের উত্তর দেবার ব্যাপারে আমি নিজস্ব কিছু নীতি (thumb rule) মেনে চলি। প্রথমতঃ, তাদেরও কোন লেখায় মন্তব্য না করে আমি সাধারণতঃ আমার লেখায় করা তাদের মন্তব্যের উত্তর দেই না। আপনার ক্ষেত্রেও তাই করেছি। আপনার দুটি পুরনো লেখার উপরে মন্তব্য করে এসেই আপনার সাম্প্রতিক দুটো মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি। যদি জবাব দিতে বেশী দেরী হবে বলে মনে করি, তবে আপাততঃ তাদের মন্তব্যটিতে একটা ‘লাইক’ দিয়ে আমি জানিয়ে দিতে চেষ্টা করি যে তাদের মন্তব্যটি আমি পড়েছি। তবে সে ক্ষেত্রেও অনেক সময় ত্রুটি থেকে যায়, সেটা অনিচ্ছাকৃ্ত। সিরিয়াল ভঙ্গ করে উত্তর দেয়া প্রসঙ্গে জানাচ্ছি, যাদের এই ব্লগে নিজস্ব লেখার সংখ্যা শূন্য, কিংবা যাদের সবগুলো বা প্রায় বেশীরভাগ লেখা আমি ইতোমধ্যে পড়ে ফেলেছি, তাদের মন্তব্যের জবাবটা আমি সবার আগে দিয়ে ফেলি, কারণ তাদের আর কোন নতুন লেখা পড়ার নেই। এছাড়া, যাদের কোন লেখা সদ্য পড়ে মন্তব্য করে এলাম, তাদের মন্তব্যের জবাবটাও আগে দিয়ে ফেলি। এ সবই করি দৈবচয়ন ভিত্তিতে, কোন চেনা মুখের ভিত্তিতে নয়।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি লিখেছেন আপনি অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা। আপনার শিক্ষা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা সব মিলিয়ে আপনি হবেন আদর্শ। আপনার অনেককিছ দেখেই আমরা শিখবো। - যদিও এখানে আমি কোন আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে আসিনি, তবুও আমি মনে করি আমার লেখা কবিতা, দিনলিপি, স্মৃতিকথা, অনুবাদ, মন্তব্য এবং ব্লগর ব্লগর জাতীয় লেখাগুলো যদি কেউ মনযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন, তবে তারা সেখানে অনেক কিছুই শিক্ষনীয় পাবেন। একথা অনেকেই অনেক লেখায় তাদের মন্তব্যে জানিয়েছেন। আমার পরিচয়ে আমি পেশার কথা উল্লেখ করেছি, কারণ আমার প্রথম দিকের লেখায় সিরিজ আকারে আমার স্মৃতিকথা লিখে যাচ্ছিলাম। সেখানে আমার পেশার কথা অবধারিতভাবেই এসে যেতো। তাছাড়া, আমিতো কোন ছদ্মনামে লিখছি না, তাই স্বাভাবিকভাবেই একজন আগন্তুক তার প্রথম পরিচিতি যেভাবে উল্লেখ করেন, আমিও সেভাবেই করেছি। কিন্তু আপনি আমার কবিতায় মন্তব্য করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে আমার পেশার কথা টেনে এনেছেন, যা কাঙ্খিত নয়।

আমি এখানে ব্লগ লেখা শুরু করেছি প্রায় সাড়ে আট মাসের মত হলো, এ যাবত এখানে ২০৭ টি লেখা প্রকাশিত হয়েছে। আপনি যদি আমার আগের লেখাগুলো পড়তেন, তবে হয়তো দেখতেন যে মন্তব্যের সিরিয়াল ভঙ্গ এর আগে কখনো হয়নি। ব্লগের সাম্প্রতিক পাসওয়ার্ড বিষয়ক জটিলতার কারণে এবং প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে আমার নিজস্ব ল্যাপটপে অন্তর্জাল সংযোগের জটিলতার কারণে অনেকের মন্তব্যের উত্তর দিতে এই জটের সৃষ্টি হয়েছে। সাম্প্রতিক দুটো কবিতা ছাড়া যতদূর মনে পড়ে, আপনি হয়তো এর আগে আমার বড়জোর ৩/৪ টি লেখা পড়ে মন্তব্য করে থাকবেন। এইটুকুতেই আপনি দুই মাস পাঁচ দিনের মাথায় এসে যে জ্ঞান দান করে গেলেন, তাতে কৃতার্থ বোধ করছি।

ব্লগ পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার স্থান, তবে সিরিয়াল মেনেই প্রতিউত্তর দিতে হবে তেমনও নয়। জরুরী মনে হলে অন উত্তরও আগে দিতে পারেন – এই কথাগুলো এত ভালোভাবে বোঝার পরেও কেন এতটা অধৈর্য হয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ভব্যতার সীমারেখা অতিক্রম করে গেলেন, তা আমি সত্যিই বুঝতে পারছিনা।

আপনার মধ্যে সামান্য কার্টেসির অভাব দেখেছি – সৌজন্যের অভাব কার মধ্যে কতটুকু, তা বিচারের ভার সামু কর্তৃপক্ষ এবং পাঠকদের উপরেই ছেড়ে দিলাম।

ব্লগে যারা আপনাকে চেনেও না, তারাও আপনার এখানে কমেন্ট করে – তাতো বটেই। আমরা কজনাই বা এখানে একে অপরকে চাক্ষুষ চিনি? আমাদের যা কিছু জানাশোনা, তাতো আমাদের লেখালেখির মাধ্যমেই।

ইচ্ছে হলে পড়েই মুছে দিতে পারেন, তবু আমার মনে হলো বলা দরকার। - এটা মোছার কোনই প্রয়োজন নেই। এটা বরং রেখে দিচ্ছি আপনার জন্যেই, মাঝে মাঝে এটা দেখে নিজের অর্বাচীনতার প্রমাণ পাবেন এবং নিজেকে সংশোধন করার সুযোগ পাবেন।

৮| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৬

সুলতানা রহমান বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে :)

মন্তব্য দেখেও ভালো লেগেছে।
এই যে ভালো লাগলো এই ফিলিংসটার নাম কি?

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতাটিবং এর উপর মন্তব্য পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত বোধ করছি, সুলতানা রহমান। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এই ভালো লাগার অনুভূতিটার নাম দেয়া যেতে পারে 'কবিতার প্রতি অনুরাগ'।

৯| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

কল্লোল পথিক বলেছেন:





বলেন কি!
আমিও লালমনিরহাটের ছেলে।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: বেশ তো! লালমনিরহাট এর কোথায় আপনার বাড়ী?

১০| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১০

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো কবিতা। এর আগেও আপনার কবিতায় মন্তব্য করেছি। স্কিপ করে উত্তর দিয়েছেন। আমার মন্তব্যের উত্তর বাদ রেখে। পাসওয়ার্ড জটিলতা কাটিয়ে আপনার কবিতায় মন্তব্য করেছিলাম।
যাই হোক ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত বোধ করছি, জুন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
পাসওয়ার্ড জটিলতা কাটিয়ে আপনার কবিতায় মন্তব্য করেছিলাম - এজন্য গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। স্কিপ কিজন্য হয়েছে, তার একটা ব্যাখ্যা ৭ নং মন্তব্যের উত্তরে দিয়েছি, আশাকরি অনুধাবন করবেন। পাঠকের মন্তব্যের উত্তর দেয়ার ব্যাপারে আমি একটা শৃঙ্খলা মেনে চলি, এ বিষয়টি বুঝতে পেরে আপনি আগের একটা মন্তব্যে এ সম্পর্কে কিছুটা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু আপনার মন্তব্য পড়ে বুঝলাম, স্কিপ করাতে আপনি মনোক্ষুন্ন হয়েছেন। এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।

১১| ০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: না, আমার ম্নে হয়না আমি অর্বাচীনের মত প্রশ্ন করেছি বা আচরণ করেছি। আবার করতেও পারি, কারণ আমি বয়সে আপনার প্রায় অর্ধেকও হবোনা হয়তো। তবে যেটা মনে হয়েছে ঠিক সেটাই বলেছি। ব্লগ খেয়াল করলে আপনিও বুঝবার কথা এখানের ভাষা তেমন রুডও ছিল না। আবার যদি হয়েও থাকে, সেটা সম্ভবত আমার নিজস্ব আচরণের সাথে সম্পর্কিত। কষ্ট পেলে দুঃখিত।

আপনি ব্লগে পোস্ট করেছেন ২০৭ টি, আপনি কেমন তা বোঝার জন্য আমার পক্ষে ২০৭ টি পোস্ট ঘুরে আসা সম্ভব না। ব্লগে হাজার ব্লগার, এভাবে বিশ্লেষন সম্ভবও না। আমি আপনার অল্পকিছু পোস্টই পড়েছি মনে হয়। আর এই পোস্ট এ কমেন্ট করবার পর খেয়াল করি এখানে আপনি স্কিপ করে মন্তব্য করছেন। তখন আগের কমেন্টের উত্তর করেননি তা মনে পড়ে এবং আবার চেক করি। আগের সব পোস্ট ঘুরে আসাও তো সম্ভব না। কিন্তু বোঝার ব্যাপারটা তো এটুকু থেকেও চলে আসতে পারে।

আপনার কিছু ব্যাপার খেয়াল করেছি, যদিও আপনার লেখা আমি তেমন পড়ি না। তা হচ্ছে আপনি একজন ব্লগারের পুরোনো লেখাগুলো খুঁজে তা পড়েন। এটা খুবই ভালো ব্যাপার। আন্তরিকতার প্রমান দেয়। আবার সেই আপনিই যখন স্কিপ করে উত্তর দেন, তখন তা পাত্তা না দেয়ার মত মনে হয়েছে আমার কাছে, অপমানজনকও। রুডনেস সে কারণেও চলে আসতেই পারে। নীচেও কিন্তু একজন একই কথা বলেছে দেখেন। আর আমারও তাই যদি মনে হয়, আমি কি সেটা সরাসরি বলতে পারি না?

আশা করি বুঝবেন। আপনার ব্লগিং আনন্দময় হোক।

০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষের প্রশ্নটা দিয়েই শুরু করি। আর আমারও তাই যদি মনে হয়, আমি কি সেটা সরাসরি বলতে পারি না? - পারেন, অবশ্যই পারেন। তবে ভাষার ব্যাপারে একটু সংযত হলে সবদিক থেকেই সুবিধে হয়। যার ভুল ধরাতে চাচ্ছেন, সেও সহজে বুঝতে পারে, নিজেকেও গ্রহণযোগ্যভাবে উপস্থাপন করা যায়। যেমনটি আপনার পরের একজন পাঠিকা করেছেন। তিনি অযথা আমার শিক্ষা, পেশা অথবা ব্লগিং সৌজন্য বিষয়ক প্রসঙ্গের অবতারণা করেন নি। আর স্কিপ কী কারণে করেছি, আশাকরি আপনার মন্তব্যের উত্তরে দেয়া আমার ব্যাখ্যাটি পড়ে তিনি সেটা বুঝতে পারবেন। আমার ব্লগে এর আগেও কেউ কেউ একটু কটাক্ষমূলক মন্তব্য করেছিলেন। আমি সেগুলো ignore করেছিলাম। তবে আপনাকে আমার যথেষ্ট শিক্ষিত এবং ভব্য মনে হয়েছে। তাই আমিও ভাবলাম, আমি কী ভাবছি সে ব্যাপারে আপনাকে জানানো দরকার। সেজন্যেই যা বলার ছিলো, তা বলেছি। স্কিপ কেন করেছি, তার ব্যাখ্যা আগেই দিয়েছি, সুতরাং পুনরুক্তি নিষ্প্রয়োজন।
আপনি কেমন তা বোঝার জন্য আমার পক্ষে ২০৭ টি পোস্ট ঘুরে আসা সম্ভব না - সেটা আমি জানি এবং সেটা আপনাকে করতেও বলিনি। ২০৭ এর উল্লেখ এজন্য করেছি যে ২০৭ এর মধ্যে আপনি মাত্র ৪/৫ টা ব্লগ পড়ে এমন একটা রূঢ় মন্তব্য করে ফেলেছেন। স্কিপ তো হওয়া শুরু হয়েছে সামুর সাম্প্রতিক পাসওয়ার্ড বিষয়ক জটিলতার পরে এবং প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে আমার নিজস্ব ল্যাপটপে অন্তর্জাল সংযোগের জটিলতার কারণে। এর আগে তো সবকিছুই ধারাবাহিকভাবেই চলছিলো।
আপনার ব্লগিং যাত্রা শুভ হোক, স্বচ্ছন্দ হোক, এই কামনা করে এবং লেখকদের প্রতি আরেকটু সহমর্মিতা দাবী করে এ প্রসঙ্গের এখানেই ইতি টানছি।

১২| ০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার কবিতা ! শেষ লাইনটাই সারাংশ বলে মনে হয়েছে ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পর আমার কোন কবিতা পড়ে মন্তব্য করলেন, এ জন্যে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শেষ লাইনটা যথার্থেই সারাংশ। আপনার ৫ বছর আগের লেখা "পরামর্শ চাই" পড়ে সেখানে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।
আপনার প্রকাশিতব্য বই এর খবর কি? শুভেচ্ছা রইলো।

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ২:২৯

কল্লোল পথিক বলেছেন:


লালমনিরহাট, সাপ্টিবাড়ী,(হারাটী,ধনীর বাড়ী)
আপনার?

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাপ্টিবাড়ী বাজারের উপর দিয়েই আমাদের বাড়ী যেতে হয়, আদিতমারী উপজেলার বিন্যাগাড়ী গ্রামে। সাপ্টিবাড়ী নামটা মনে অনেক স্মৃতি জাগিয়ে গেল। সেখানে "ফজলে তহশীলদার" নামে আমার এক মামা থাকতেন, খুবই নিকটাত্মীয়, আমার আম্মার আপন ফুফাতো ভাই। মামা ১৯৮৩ সালে ইন্তেকাল করেন। যোগাযোগের অভাবে এর পরের বংশধরদের সাথে আর সম্পর্কটা টিকে থাকেনি। সাপ্টিবাড়ী থেকে ৩/৪ মাইল পূর্বে হাড়ীভাঙ্গা গ্রামে আমার নানা বাড়ী ছিলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে নির্মিত লালমনিরহাট এরোড্রামের রানওয়েতে আমি ছোটবেলায় সাইকেল চালানো শিখেছি। চালাতে চালাতে অনেক সময় আপনাদের সাপ্টিবাড়ী পর্যন্ত চলে যেতাম।

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

প্রামানিক বলেছেন: কল্লোল ভাই, এক সময় লালমনির হাটে খুব যাতায়াত করতাম, সাপ্টিবাড়ীও অনেক গিয়েছি।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাপ্টিবাড়ীর হাট আমাদের বাড়ী থেকে ৩/৪ মাইল দূরে অবস্থিত।

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

প্রামানিক বলেছেন: কবিতা অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি প্রামানিক, কবিতা পড়ে এখানে মন্তব্য করার জন্য। মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১৫টি মন্তব্যের পর কবিতাটা ঈষৎ সম্পাদনা করলাম।

১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: "সে নিভৃ্তে ভালবাসার গান শোনে,
আকাশের পাখি দেখে, বৃষ্টি ছোঁয়। "
-ভালবাসা প্রত্যাশী সকলের সময়হীন অনুভূতি। কবিতাটি গভীর অনুভূতির মনের কন্দর ছুঁয়ে যায়।
ভাল থাকুন।

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে অতিশয় প্রীত ও অনুপ্রাণিত বোধ করিলাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হুম, আদর চাওয়া যায় না, দেয়া যায় !

সুন্দর কবিতা , জীবনবোধের ।

২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আদর চাওয়া যায় না, দেয়া যায় - শত কথার শেষ কথা!
কবিতার প্রশংসায় প্রীত হয়েছি। ধন্যবাদ, কথাকথিকেথিকথন, শুভেচ্ছা জানবেন।

১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: দারুণ।

২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, উল্টা দূরবীন। মাত্র একটি শব্দেই অনেক প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২০| ০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মনোমুগ্ধকর কাব্যশৈলী। অসাধারন লেখনি। খুবই ভালো লাগলো কবি। এগিয়ে যান। ভলো থাকবেন শুভকামনা রইল।

২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রেরণাদায়ক এই মন্তব্যে অতিশয় আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম, কবি হাফেজ আহমেদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২১| ১১ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো ।

২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি, মন্তব্যে প্রীত হ'লাম। ভালো থাকুন, সবসময়।

২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

শায়মা বলেছেন: B:-)

ভাইয়া!

:(

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরনো কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.