নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
বেড়াল কুকুর পোষা-
আমি কস্মিনকালেও পছন্দ করিনি।
একদিন অফিস থেকে বাসায় ফিরে দেখি,
কোথাকার কোন একটা বেড়াল ঘুরঘুর করছে,
এদিকে সেদিকে মিউ মিউ করছে।
যেই না একটু মায়ার দৃষ্টিতে তাকালাম,
অমনি সে পায়ের কাছে এসে শুয়ে পড়লো।
তাকে আদর না করে পারলাম না।
আজ এতদিন পরে এসে,
সেই বেড়ালটার কথা মনে পড়ছে।
মনে মনে খুব ইচ্ছে হচ্ছে-
সেই আদর পিয়াসী বেড়ালটার মত হতে!
কিন্তু, কার কাছে যাব?
কার হাতে আছে সে সময়, মনে ভালবাসা?
ঢাকা
২০ মে ২০১৫
স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: সময়ের কাছে আমরা হেরে যাই -- ভালো বলেছেন কথাটা।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় এবং প্লাস++ এ অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন, ভ্রমরের ডানা।
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: শেষ সময়ের আকুতি!!
অনেক ভিতরের কথা।
++++
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ভিতরের কথা -- ধন্যবাদ বিজন রয়, ভেতরটাকে দেখার জন্য।
মন্তব্যে এবং ++++ এ অনুপ্রাণিত।
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে কেন জানি এই রবীন্দ্রসংগীত এবং একটা বাংলা ফিল্ম এর গানের এই লাইন মনে এলো।
বড় আশা করে এসেছি গো কাছে ডেকে লও ফিরাইও না জননী......
পথের ক্লান্তি ভুলে, স্নেহভরা কোলে তব ........
ভালো লিখেছেন।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: রবীন্দ্রসংগীত আর হেমন্তবাবুর আধুনিক গান, দুটোই কবিতার সাথে প্রাসঙ্গিক, তাই মনে পড়াটাও স্বাভাবিক।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, বাবুরাম সাপুড়ে১। শুভেচ্ছা রইলো, ভাল থাকুন।
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
ক্লে ডল বলেছেন: কত কত আকাঙ্ক্ষা অনাহারে মরে যায়!! জগতের নিয়ম বড় পাষাণ!
ভাল লাগল!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: জগতের নিয়ম বড় পাষাণ! -- কত শত লোক এ নিয়মের বলি হয়, কবিরা তা তুলে ধরে।
কবিতা ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম। "লাইক" এ অনুপ্রাণিত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা, ক্লে ডল!
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০
নীলপরি বলেছেন: আবেগময় কবিতা। খুব ভালো লাগলো ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি, কবিতাটি পড়ার জন্য। কবিতায় আবেগ তো অবশ্যই রয়েছে, সেটা পাঠকের দৃষ্টিতে এলে কবিতা লেখা সার্থক হয়।
"ভালো লাগলো" ক্লিক করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো, ভাল থাকুন।
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আসুন সবাই মিলে গানটা শোনা যাক :
পথের ক্লান্তি ভুলে, স্নেহভরা কোলে তব ........
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: গানটা শুনলাম। সেই কিশোর বয়স থেকেই শুনছি। কখনো পুরনো হয়না।
গানের লিঙ্কটা সংযোজন করার জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: সময় আসলেই মানুষকে এক সময় এমন এক জায়গায় নিয়ে আসে যেখানে ভালোবাসা পাওয়ার জন্য মনের আকুলতা অনেক বেড়ে যায় কিন্তু সঠিক সময়, কাল, পাত্রের অভাবে সেই আকুলতা পূরণ হয় না।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে রায়হানুল এফ রাজ, আপনার এ জ্ঞানগর্ভ মন্তব্যের জন্য। কবিতার সারমর্ম বলে দিয়েছেন।
শুভেচ্ছা রইলো, ভাল থাকুন।
৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
প্রথমকথা বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা
আজ এতদিন পরে এসে,
সেই বেড়ালটার কথা মনে পড়ছে।
মনে মনে খুব ইচ্ছে হচ্ছে-
সেই আদর পিয়াসী বেড়ালটার মত হতে!
কিন্তু, কার কাছে যাব?
কার হাতে আছে সে সময়, মনে ভালবাসা?
অনেক সুন্দর সমাপ্তি।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, প্রথমকথা। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম
৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেড়ালটির মতো আপনিও পারেন আপনার প্রভু/স্রষ্টার কাছে ঐ রকম আশ্রয় কামনা করতে পারেন।
কবিতাটি ভালো লেগেছে তাই একটা লাইক দিলাম!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: তা তো পারিই এবং করিই। সকল ভালবাসার উৎস তো ঐ প্রভুই।
মন্তব্য এবং 'লাইক' এর জন্য ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন:
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেড়ালটির মতো আপনিও পারেন আপনার প্রভু/স্রষ্টার কাছে ঐ রকম আশ্রয় কামনা করতে পারেন।
কবিতাটি ভালো লেগেছে তাই একটা লাইক দিলাম!
হৃদয় ছুঁয়ে দিল কথাগুলো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, "লাইক" এ অনুপ্রাণিত।
১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: কখনো কখনো ভালবাসা মানুষকে নিতান্তই কাঙ্গাল করে দেয় | কখনো কখনো একটুখানি ভালবাসার জন্য মানুষ দ্বারে দ্বারে ঘোরে ঠিক ওই বিড়ালটির মত | একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত একাকিত্বকে মেনে নেওয়া গেলেও এরপর মরিয়া হয়ে উঠে আশ্রয়ের জন্য | তবে এটাও বোঝা মুশকিল,কে ভালবেসে বুকে টেনে নিবে আর কে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিবে |
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে এলেন। আশাকরি এতদিন কুশলেই ছিলেন।
সুবিবেচিত এ মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। জানি আপনি বেড়াল খুব ভালবাসেন। অবশ্য কবিতাটি তা জানার অনেক আগে লেখা।
মানুষ, পশুপাখি সবাই ভালবাসার কাঙাল। ভালবাসার আশ্রয়ে যারা প্রতিপালিত হয়, জীবন যাপন করে, তাদের মনে মায়া মমতা অনেক বেশী থাকে।
মন্তব্যে প্রীত হয়েছি। ৫ম প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিড়ালের প্রতি অনেকের ভালোবাসা একটু বেশিই , যাদের এটা অআগে ছিলনা তাদেরো বিড়ালের প্রতি যে ভালবাসা জন্মে যায় তা কবিতাটিতে মুর্ত হয়ে উঠেছে ।
এই ছোট্ট প্রাণীটি শরীরের আশপাশে থাকতেই বেশি ভালোবাসে। দূরে কোথাও গেলে গা ঘেঁষে থাকতে অভ্যস্ত এই প্রাণীটিকে চাইলেও অনেক সময় কাছে রাখা যায় না। শুনেছি বিড়ালপ্রেমীদের জন্য এমন এক ধরনের পোশাক তৈরি করেছে জাপানের একটি কোম্পানি যার মাধ্যমে অনায়াসেই সঙ্গী করে নেয়া যাবে এই প্রাণীটিকে। পোশাকটি তৈরি করা হয়েছে বিড়ালের শরীরের অবয়বে।ওই জাম্পস্যুট পড়তে পারবেন বিড়ালের মালিক, সেই সঙ্গে এর সামনে থাকা পকেটে রাখা যাবে বিড়ালকে। প্রকৃতির ডাকে বিড়াল সাড়া দিলে জরুরি ভিত্তিতে পরিবর্তন করা যাবে পকেট। কেননা ভেতরে রাখা হয়েছে দুই স্তরের পকেট। শীতের দিনে এই পোশাক গরম রাখবে বিড়াল ও মালিককে । ভালবাসার জনকে কাছে রাখার জন্য মানুষের যে কত প্রয়াস ভাবতেও ভাল লাগে । শীত ও গ্রীস্ম উপযোগী দুধরনের ডিজাইনই নাকি পাওয়া যায় একমাথে
ভালবাসার মায়া জাগানো কবিতায় অনেক প্রিত হয়েছি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: বিড়ালপ্রেমীদের এই অভিনব আয়োজনের কথা জানতে পেরে চমৎকৃত হ'লাম। সযত্ন মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা, ডঃ এম এ আলী।
১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আপুর্ব কবিতা ড্রাগনফ্লাই দেখে এসেছি অনেক আগেই। কোন এক অজানা টেকনিক্যল কারণে সেখানে প্রথমবারে মন্তব্য লিখে সাবমিট করার পরে পোস্ট না হওয়ায় দ্বিতীয় বার লিখে আবার সাবমিট করার পরেও দেখা যায় হয়নি । আবার লিখে সাবমিট করার পরেও একই রিজাল্ট । ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসলাম ।অআজকে গিয়ে দেখা যায় বিষয়টা ৬ বার পোস্ট হয়েছে দেখাচ্ছে । মোট ৬ বার এটেম্ট নিয়েছি প্রতিটাই এসেছে , অবাক কান্ড , যাহোক আপনিও যেন অবাক না হন তাই বলা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: লিঙ্ক ধরে আমার ড্রাগনফ্লাই কবিতায় ঘুরে আসার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সেখানে একই কমেন্ট একটা রেখে বাকীগুলো মুছে দিয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১১
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: জি অনেকদিন পর এলাম। বেশ কিছুদিন অসুস্থ ছিলাম তাই বিরতি নিয়েছিলাম। আবার নিয়মিত হব আশা করছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। কবিতা একে একে প্রস্ফূটিত হোক আপনার কলমে...
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেড়ালাকুতিতে মুগ্ধ!
হা হা হা
খুবই ভাল লাগল! লেখনিতে শূন্যতা আর মনের ব্যকুলতা দারুন ফুটেছে বেড়ালাশ্রয়ে..
++++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: বেড়ালাকুতিতে মুগ্ধ! - আমিও মন্তব্যে মুগ্ধ!
খুবই ভাল লাগল! লেখনিতে শূন্যতা আর মনের ব্যকুলতা দারুন ফুটেছে বেড়ালাশ্রয়ে.. -- এমন প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, বিদ্রোহী ভৃগু। ++++ পেয়েও অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
জুন বলেছেন: বিড়াল নিয়ে আপনার কবিতাটি হৃদয়স্পর্শী খায়রুল আহসান । ভালোলাগলো প্রানীদের প্রতি আপনার ভালোবাসা আর তা নিয়ে কবিতা রচনা ।
+
কিছুদিন আগে সন্ধ্যার পর পার্কে হাটতে গিয়েছি। হাটাপথে চোখে পড়লো সদ্য চোখ ফোটা সাদা এক বিড়াল ছানা দুটো বিদেশী ছেলের পা বেয়ে উঠছে নামছে আর মিউ মিউ করছে। ওরাও গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। আমি এক চক্কর ঘুরে এসে দেখি ছেলে দুটো চলে গেছে আর বিড়াল ছানাটা আমাকে দেখে মিউ মিউ করে খুড়িয়ে খুড়িয়ে দৌড়ে আসার চেষ্টা করতে লাগলো । আমার দ্রুত গতির হাটার সাথে পাল্লা দিতে না পেরে এক সময় হতাশ হয়ে বসে পড়লো পথের মাঝে । তার সেই আকুতি আর হতাশা মাখা মুখটা আমার আজো মনে পরে । কি যে মন খারাপ লেগেছিল বলার নয় । বাসায় আনা সম্ভব ছিলো না । পরদিন থেকে আর দেখিনি। দারোয়ানগুলোও বলতে পারে না কি হয়েছে। পার্কে বেশ বড় বড় কতগুলো পাহারাদার কুকুর ছিল, কি জানি !! এটা আমি বেশ কয়েকবার ব্লগে উল্লেখ করেছি ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: বেড়াল নিয়ে লেখা আমার এ কবিতাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ, জুন। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
নিদারুণ বাস্তবতার কবিতা। সময়ের কাছে আমরা হেরে যাই। কবিতায় প্লাস++