নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

টলমল জল মোতির মালা দুলিছে ঝালর –পলকে!!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

ফযরের আযান শুনে নীলার ঘুম ভাংলো। উঠি উঠি করেও অভ্যেস বশতঃ কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়েই এপাশ ওপাশ করলো। তারপর গা ঝারা দিয়ে উঠে সে বিছানার পাশে দখিনের জানালার পর্দাটা সরিয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ বাইরে তাকিয়ে থাকলো। দুই একজন মসজিদমুখী মুসল্লীর হেঁটে যাওয়া নির্বিকারভাবে তাকিয়ে দেখলো। জানালার কাঁচটা কিছুটা সরিয়ে দিয়ে নেটের ফ্রেমটা টেনে দিল। ঝিরঝিরে মৃদু সমীরণ শীতের আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছিল। নীলা ওযু করে এসে ফ্যানটা অফ করে দিয়ে নামাযে দাঁড়াল। খুব মন দিয়ে নামায পড়ে কিছু দোয়া দরুদ পড়তে থাকলো। এমন সময় একটা উড়োজাহাজ শব্দ করে জানালার ফ্রেম পার করে দূর আকাশে মিলিয়ে গেল। নীলা তাকিয়ে থাকলো তার মিটিমিটি জ্বলা আলোর দিকে, যতক্ষণ দেখা যায়। এটা তার পুরনো অভ্যেস। গতির প্রতি তার চিরকালের আকর্ষণ, কিন্তু গতির পিছু ধাওয়া করার সাধ্য তার নেই। মনটা পিছু নেয়, তাই গতিময় কিছু দেখলেই!

গত কিছুদিন থেকে নীলা তার অবচেতন মনে শুধু গোরস্থানের ছবি দেখে। দেখে, সে দুর্বা ঘাস আচ্ছাদিত মাটির নীচে চিরনিদ্রায় শায়িত, আর তার ক্ববরের পাশে দাঁড়িয়ে কিছু চেনা অচেনা মুখ তার জন্য দোয়া করে যাচ্ছে। চেনামুখগুলোর প্রতি তার তেমন কোন ঔৎসুক্য নেই, কিন্তু অচেনা মুখগুলো কাদের? তারা কেন তার জন্য দোয়া করছে? জীবনে সে কি কখনো তাদের জন্য কিছু করেছে? কৃতজ্ঞতায় ঘুমের মধ্যেও তার চোখে পানি এসে যায়। ঘুম ভেঙ্গে গেলে স্বপ্নটা নিয়ে কিছুক্ষণ ভাবে। কাউকে ভালবেসেও তার দোয়া পাওয়া যায় না, আবার কাউকে জীবনে কোনদিন না দেখেও অন্তিম শয্যায় চিরনিদ্রিত থেকে তার দোয়া পাওয়া যায়! জীবনের অনিবার্য পরিণতি থেকে কোন মুক্তি নেই, এ কথা ভেবে সে গুড গ্রেসে সৃষ্টিকর্তার এ অমোঘ নিয়মকে মেনে নিয়ে কিছুটা শান্তি পায়, কিন্তু তার পরই আবার তার সন্তান সন্ততিদের কথা ভেবে ডুকরে কেঁদে ওঠে। অনেক দিন ধরেই এ ধরণের দ্বৈত দ্বন্দ্ব নীলাকে ভোগাচ্ছে, কিন্তু এসব নিয়ে সে কারো সাথে আলোচনা করতে চায় না। সে আনমনে একটা কাগজের টুকরো টেনে নিয়ে তাতে খসখস করে লিখে ফেললোঃ

‘বিনা মেঘে বজ্রপাত’- কথাটা আছে প্রবচনে,
এটা কে না জানে,
কিন্তু ‘বিনা মেঘে বৃষ্টিপাত’ গোপনে গোপনে
করে আনাগোনা মোর হৃদয় গহীনে।

শরতের ঝলমলে রোদেও যেমন হঠাৎ করে আসা ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি প্রকৃতিকে ভিজিয়ে দিয়ে যায়, তেমনি হঠাৎ হঠাৎ কিছু ভাবনা এসে চির হাসিখুশী নীলার চোখ আর মনকেও আর্দ্র করে যায়। তখন নীলার কিছু ভাল লাগেনা। কেন ভাল লাগেনা, তাও সে জানেনা। সে তার জীবনের সুখের স্মৃতিগুলোর কথা ভাবতে চেষ্টা করে কিন্তু দোদুল্যমান দ্বিধাগ্রস্ততা তাকে অসাড় করে দেয়, সুখ দুঃখের ভাবনার দোলাচলে দুলতে দুলতে সে গান শোনে, কবিতা পড়ে, অকারণে গাছপালা আর উড়ন্ত পাখির দিকে তাকিয়ে রয়। অবিন্যস্ত ভাবনাগুলো এক এক সময় একেক রকমের অনুভূতি বয়ে আনে। ভাবতে ভাবতে এক সময় মনটা উদাস আর দৃষ্টিটা ঝাপসা হয়ে ওঠে। ঝাপসা হতে হতে চোখে কখন দানা বেঁধে ভেসে ওঠে মূল্যহীন এক মুক্তো, তা সে টের পায় না। ঝুপ করে একসময় সেটা পড়েও যায়, সবার অগোচরে শুষ্ক প্রকৃতির মাঝে বিলীন হয়ে যায়- কখনো মাটিতে পড়ে, কখনো চোখে ঝুলতে ঝুলতে শুষ্ক বাতাসে মিশে। নীলা একসময় চোখ মুছে উঠে আবার গান শোনেঃ


এত জল ও কাজল চোখে, পাষাণী আনলে বল কে?
টলমল জল মোতির মালা দুলিছে ঝালর –পলকে!!!



ঢাকা
২৮ অক্টোবর ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দর করে অনুভূতির উপস্থাপনা করেছেন । ভালো লাগলো । ++

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর করে আমার এ লেখাটা এ্যাপ্রিশিয়েট করে গেলেন, এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ++ প্রেরণা দিয়ে গেল।
ভাল থাকুন নীলপরি, শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার লেখা সম্মিলিত প্রয়াসে শুভ শক্তির জয় হোক পড়ে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

নীলপরি বলেছেন: গানটা শুনলাম । ভালো লাগলো ।:)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: গানটা ভাল লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম। লেখা আর গান, দুটোই ভাল লেগেছে জেনে ডাবল খুশী... :)

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

সুমন কর বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার অমোঘ নিয়মকে, চাইলেও পরিহার করা যায় না !!

লেখা ভালো লাগল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই সত্য একট কথা বলেছেন, সুমন কর। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: নীলে লীন নিলা।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মাত্র তিনটে শব্দে চমৎকার মন্তব্য করে গেলেন, হাসান মাহবুব। এমন অগোছালো লেখাতেও "লাইক" দিয়ে অনেক প্রেরণা যুগিয়ে গেলেন। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ফযরের আযান শুনে নীলার ঘুম ভাংলো। উঠি উঠি করেও অভ্যেস বশতঃ কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়েই এপাশ ওপাশ করলো। তারপর গা ঝারা দিয়ে উঠে সে বিছানার পাশে দখিনের জানালার পর্দাটা সরিয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ বাইরে তাকিয়ে থাকলো। দুই একজন মসজিদমুখী মুসল্লীর হেঁটে যাওয়া নির্বিকারভাবে তাকিয়ে দেখলো। জানালার কাঁচটা কিছুটা সরিয়ে দিয়ে নেটের ফ্রেমটা টেনে দিল। ঝিরঝিরে মৃদু সমীরণ শীতের আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছিল। নীলা ওযু করে এসে ফ্যানটা অফ করে দিয়ে নামাযে দাঁড়াল। খুব মন দিয়ে নামায পড়ে কিছু দোয়া দরুদ পড়তে থাকলো। এমন সময় একটা উড়োজাহাজ শব্দ করে জানালার ফ্রেম পার করে দূর আকাশে মিলিয়ে গেল। নীলা তাকিয়ে থাকলো তার মিটিমিটি জ্বলা আলোর দিকে, যতক্ষণ দেখা যায়। এটা তার পুরনো অভ্যেস। গতির প্রতি তার চিরকালের আকর্ষণ, কিন্তু গতির পিছু ধাওয়া করার সাধ্য তার নেই। মনটা পিছু নেয়, তাই গতিময় কিছু দেখলেই!


ফজরের সুমধুর সুরে ঘুম ভেঙ্গে গেলেও উঠি উঠি করে কিছুক্ষণ বিছানায় গড়িয়ে নেয় নীলা। গা ঝাড়া দিয়ে এইবার উঠেই পড়ে সে। বিছানার পাশে দখিনের জানালার পর্দাটা সরিয়ে বাইরে তাকায়। মসজিদমুখী মুসল্লীর হেঁটে যাওয়া নীচু স্বরে তাদের কথাবার্তা নির্বিকারভাবে তাকিয়ে দেখে।


খায়রুল ভাই এবার পড়ে দেখুন আপনার লেখার গতি।
লেখার ভাবনা খুব ভাল তবে আরেকটু গুছিয়ে নিলে অনেক ভাল লাগবে। দুঃসাহসের জন্য ক্ষমা চাইছি খায়রুল ভাই

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমার অনুরোধে লেখাটা পড়ে মন্তব্য করে যাবার জন্য। পাঠকের মন্তব্য লেখককে নিজের লেখার গুণগত মান অনুধাবন করতে সাহায্য করে।
আমি মূলতঃ কবিতা লিখতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করি, যদিও সেরকম মানসম্মত কবিতা এখনো লিখতে পারিনি। মাঝে মাঝে ব্লগর ব্লগর জাতীয় কিছু লেখাও লিখে থাকি। আর কদাচিৎ ছোটগল্প জাতীয় কিছু কথিকা লেখার অপচেষ্টা চালিয়ে থাকি। বুঝতে পারি, গল্প যা কিছুই লেখার চেষ্টা করেছি, সবই ফ্লপ। আসলে সবাই গল্প বলতে পারেনা। তবুও লিখি, কিছু বিশেষ সময়ের, কোন বিশেষ ব্যক্তির কিংবা বিশেষ কোন স্মৃতির কথা ভেবে। তাই আমার গল্প শুধু আমারই রয়ে যায়, সেটা হয়তো সার্বজনীনতা অর্জন করতে পারেনা।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

প্রথমকথা বলেছেন: খুব সুন্দর করে আস্তে আস্তে বলা কথাগুলো খুব মনে দাগ কেটেছে, হারিয়ে গিয়েছি কিছু সময়ের জন্য।

"কাউকে ভালবেসেও তার দোয়া পাওয়া যায় না, আবার কাউকে জীবনে কোনদিন না দেখেও অন্তিম শয্যায় চিরনিদ্রিত থেকে তার দোয়া পাওয়া যায়"! খুব ভাল লেগেছে এই লাইনটি। শুভ কামনা।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আস্তে আস্তে বলা কথাগুলো -- কথাগুলো কি আস্তে আস্তে বলেছি? আপনার কাছে তেমন মনে হয়েছে জেনে প্রীত হ'লাম। মনে হলো, আপনি আমার কথাগুলো মন দিয়ে শুনেছেন। উদ্ধৃতিটুকুর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সংক্ষেপে মন্তব্য


ভালোলাগা++

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, লেখাটি পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য।
ভাল থাকুন।

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি কি নজরুল গীতি খুব ভালোবাসেন?

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: নজরুল গীতি, লালন গীতি, গযল, রবীন্দ্র সঙ্গীত সবইতো আমার খুব প্রিয়।
গানটার কারণেই কি এ প্রশ্ন?
মন্তব্যের এবং ঔৎসুক্যের জন্য ধন্যবাদ, রাতুল_শাহ।

৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বেশ আবেশিত লেখা। উপস্থাপন বেশ কাব্যিক।

তবে, আপনার কবিতা গুলোর মত সুপাঠ্য হয়নি। আপনার ক্রিয়াবাচক শব্দগুলোর বেশির ভাগই অতীতকে বুঝাচ্ছে - কিন্তু লেখা পড়ে এটা স্পষ্ট যে লেখাটায় আপনি বর্তমানকে বুঝাতে চেয়েছেন। রাবেয়া রাহীম মন্তব্যে ধরেছেন ব্যাপারটা - তবে উনার শুদ্ধ করে দেওয়া রূপটাও আদতে ভুলই।

ফযরের আযান শুনে ঘুম ভাঙলো নীলার। উঠি উঠি করেও অভ্যেস বশতঃ বিছানায় শুয়েই এপাশ-ওপাশ করছে। কিছুক্ষণ পর গা ঝাড়া দিয়ে উঠে বিছানার পাশে দখিনের জানালার পর্দাটা সরিয়ে দিয়ে বাইরের দিকে তাকালো। নির্বিকারভাবে দৃষ্টিতে দুই একজন মসজিদমুখী মুসল্লীকে হেঁটে যেতে দেখছে। জানালার কাঁচটা কিছুটা সরিয়ে দিয়ে নেটের ফ্রেমটা টেনে দিল নীলা। ঝিরঝিরে মৃদু সমীরণ শীতের আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছে। নীলা ওযু করে এসে ফ্যানটা অফ করে দিয়ে নামাযে দাঁড়াল। নামাযের পর খুব মন দিয়ে কিছু দোয়া দরুদ পড়ছে। এমন সময় একটা উড়োজাহাজ শব্দ করে জানালার ফ্রেম পার করে দূর আকাশে মিলিয়ে গেল যেন।

প্রথম প্যারাতেই আসলে সমস্যা ছিল। এরপর লেখার সাথে সাথে সমস্যাও উড়োজাহাজের শব্দের মত মিলিয়ে গেছে।

আমার আবেশি ভাবটাকে বেশ ভাল লেগেছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা খুঁটিয়ে পড়ে সুচিন্তিত পরামর্শ দেয়ার জন্য আপনাকে এবং রাবেয়া রাহীমকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
লেখার আবেশি ভাবটাকে আপনার বেশ ভাল লেগেছে জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
শুভেচ্ছা রইলো...

১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কবিতার রেশ রয়ে গেছে। বেশ কাব্যিক।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, দিশেহারা রাজপুত্র। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: গানটাই নীলার সাথে মিশে গেলো।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: গানটাই নীলার সাথে মিশে গেলো -- একদম ঠিক কথা!
এই মাঝরাতে আপনার বাসায় বানাই অপ্সরীয়া তাওয়া পিজ্জা ( পিজ্জা হাট, পিজ্জা ইন সব ফেইল) লেখাটা পড়ে ক্ষুধা অনুভব করছি। আমার কথা মনে রেখে একটা আইতেম দিয়েছেন বলে অনেক ধন্যবাদ।

১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

অপ্‌সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। আমি ভেবেছিলাম তোমার জন্য দই আর তুমি দেখোনি সে কথাটাই বলতে এসেছিলাম। থ্যাংকসসসসসসসসসসস তোমাকেও ভাইয়ামনি! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.