নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
ঘন কুয়াশা পড়ার দিন শুরু হয়ে গেছে।
উষ্ণতা খোঁজাখুঁজির দিন শুরু হয়ে গেছে।
মানব মানবী খোঁজে, পশুপাখিরাও খোঁজে,
খোঁজে শয্যায়, নিদ্রায় আর নিবিড় সাহচর্যে।
নিভৃতে খোঁজে, প্রকাশ্যে খোঁজে, শীতলতায়
খোঁজে, উত্তাপের অনিবার্য প্রয়োজনীয়তায়।
কেউ খোঁজে মখমলের আসনে পাশাপাশি বসে,
মসৃণ শয্যার সুখানুভূতিতে, শিমুল তুলোর
কোমল পেলবতা তাদের গায়ে উত্তাপ ছড়ায়।
আবার কেউ কাওরান বাজারের পথপাশে শুয়ে,
শয্যা তাদের গোলটুকরি, গামছা তাদের বালিশ,
চটের বস্তায় ঢুকে ঘুমায়, করে না কোন নালিশ।
ঢাকা
১০ ডিসেম্বর ২০১৪
(আজ থেকে ছয় বছর একদিন আগে, এমন একটি দিনে কবিতাটি লিখেছিলাম)
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: "যারা গোলটুকরি কিংবা চটের বস্তায় যুগ যুগ ধরে একটু বিশ্রাম নিচ্ছে" - শুধু 'একটু বিশ্রাম নিচ্ছে' তা নয়, তারা শীতের তীব্র দংশন সহ্য করে ওভাবে অর্ধনিদ্রায় রাত কাটাচ্ছে।
না, তারা নিজেদের এই অবস্হান নিজেরা বদলাতে পারবে বলে মনে করি না, অবশ্যই তাদের সাহায্যের দরকার আছে এবং তা আমাদেরকেই করতে হবে।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৩
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আমাদের কাছে এই শীতকালটি বেশ উপভোগ্য হলে পথ মানুষের জন্য বড়ই কষ্টের।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের দেশে শীতকালটি আসলেই পথ মানুষের জন্য বড়ই কষ্টের! স্বাধীনতা লাভের পঞ্চাশ বছর পরেও ওদের অবস্থার তেমন হেরফের হয়নি। অবস্থার উন্নয়নের জন্য দেশের শিক্ষিত ও সুধীসমাজ এবং রাজনীতিক ও জনপ্রতিনিধিবৃন্দ দায়বদ্ধ।
কবিতায় প্রথম প্লাসটি দিয়ে অনেক অনুপ্রাণিত করে গেলেন। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এটি সম্ভবত চিরাচরিত সত্য যারা চটের বিছানায় ঘুমোচ্ছেন তাদের কোনো নালিশ নেই। দুপুরে এক বেলা আহার করেন, সকালে এক কাপ চা, রাতেও চা। ফুটপাতে রাতে খুব কমই রান্না হতে দেখেছি। - তাদের জন্য স্বপ্নহীন সহানভূতি, কারণ স্বপ্ন দেখিয়ে পূরণ করতে না পারা অনেক বড় পাপ মনে করি।
মাস্ক নিয়ে আমার একটি লেখা আজ ব্লগে আছে, পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো।
কবিতায় লাইক।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাদের জন্য স্বপ্নহীন সহানভূতি, কারণ স্বপ্ন দেখিয়ে পূরণ করতে না পারা অনেক বড় পাপ মনে করি - স্বপ্ন না দেখিয়ে তাদের জন্য কিছু করাটাই আশু কর্তব্য। তবে সবার আগে প্রয়োজন রাজনীতিকে শুদ্ধ করা। রাজনীতি শুদ্ধ হলে অর্থনীতিও ত্রুটিমুক্ত হতে শুরু করবে।
"মাস্ক নিয়ে আমার একটি লেখা আজ ব্লগে আছে, পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো" - লেখাটি পড়েছি এবং মন্তব্যও করেছি। ভাল লিখেছেন। +
মন্তব্যে এবং 'লাইক' এ অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভীষণ সুন্দর লিখেছেন ।আপনার শুভ কামনা নিরন্তর।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। শুভকামনায় আপ্লুত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১২
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য শীতকাল একটা আতঙ্ক।পুরোটা সময় তারা অবর্ণনীয় কষ্ট করে।কবিতা ভালো লেগেছে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য শীতকাল একটা আতঙ্ক।পুরোটা সময় তারা অবর্ণনীয় কষ্ট করে" - ঠিক বলেছেন। সত্যি কথা বলতে কি, গ্রীষ্ম-বর্ষাও আমাদের দেশে দরিদ্রবান্ধব নয়।
কবিতা ভালো লেগেছে - অনেক ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত হ'লাম।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বালিশ হিসেবে গামছা কয় জনের আছে?
অনেককে দেখেছি মাথার নিচে ইট দিয়ে ঘুমাতে।
মানবিক আবেদন সমৃদ্ধ কবিতাটি ভালো লাগলো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবিক আবেদন সমৃদ্ধ কবিতাটি ভালো লাগলো - অনেক ধন্যবাদ, প্রেরণা পেলাম।
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই বৈষ্যমের অবসান তাদের নিজেদেরই করতে হবে।কেউ তাদের করে দিবে না।হাজার বছর কেউ করে দেয় নাই।শোষকের কাছথেকে নেজ্য অধিকার ছিনিয়ে আনতে হবে।এই মন্ত্র দিতে হবে সবাই কে।সাম্যের মন্ত্র অধিকারের মন্ত্র ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: বৈষ্যমের কম-বেশি হতে পারে, অবসান হওয়া সুদূর পরাহত।
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৯
বিজন রয় বলেছেন: সুকান্তের সেই কবিতাটির কথা মনে করিয়ে দিলেন।
মানুষের অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ার জন্য তো মানুষই দায়ী।
কেমন আছেন।
উষ্ণতা রইল এই শীতের রাতে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষের অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ার জন্য তো মানুষই দায়ী - একদম ঠিক কথা বলেছেন। মানুষই মানুষের বড় শত্রু। এবং মানুষ পশুর চেয়েও হিংস্র।
কেমন আছেন - ভাল আছি। অনেক ধন্যবাদ, এ উষ্ণ প্রশ্নের জন্য। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:২৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: গোল টুকরি ও গামছায় উষ্ণতা পাওয়ার কঠিন বাস্তবতা !
মানবিক কবিতাটি অনেক ভালো লাগলো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবিক কবিতাটি অনেক ভালো লাগলো - অনেক ধন্যবাদ, অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭
স্থিতধী বলেছেন: হানিফ সংকেতের ইত্যাদির একটা পর্বে কাওরান বাজারের ঐ গোল টুকরির বাস্তবতা দেখানোর পর দেশের কোটি কোটি মধ্যবিত্তের যেন নতুন করে টনক নড়েছিলো তখন । তবে বরাবরের মতোই তা ছিলো সাময়িক আবেগ। আমরা এখনও পারিনি সরকারী বেসরকারি ভাবে শ্রমজীবি মানুষের আবাসন সঙ্কট নিরসনে প্রকল্প হাতে নিয়ে তা বাস্তবায়ন করার। অন্তত আমার জানা নেই। কিছু মানুষ হিমুর মতো ঢাকায় মাঝরাতে হেটে এদেরকে কেবল শীতে কম্বল বিতরণ করাটাই তো এর স্থায়ী সমাধান হতে পারেনা। কবিতায় ভালো লাগা রইলো ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছু মানুষ হিমুর মতো ঢাকায় মাঝরাতে হেটে এদেরকে কেবল শীতে কম্বল বিতরণ করাটাই তো এর স্থায়ী সমাধান হতে পারেনা - জ্বী, তা অবশ্যই পারে না। এর জন্য রাজনীতির গতিধারা বদলাতে হবে। জনপ্রতিনিধিদেরকে জনগণের কাছে জবাবদিহির সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা থাকতে হবে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেউ খোঁজে গায়ের উষ্ণতা কেউ মনের।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার বলেছেন। কেউ কেউ দুটোই পায়, কেউ কোনটাই না।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
রামিসা রোজা বলেছেন:
সচ্ছল ও অবস্থাপন্ন মানুষের কর্তব্য শীতার্ত,অসহায় ও
অনাশ্রয় মানুষের পাশে দাঁড়ানো। রেলস্টেশনে, রেললাইনের
পাশে বস্তিতে, বাসস্ট্যান্ডে, গাছতলায়, ফুটপাতে, শাড়ি,
লুঙ্গি অথবা গামছা দিয়ে শরীর মুড়িয়ে শুয়ে থাকতে দেখা
যায় ছিন্নমূল মানুষ ও পথশিশুদের। একটি উষ্ণ কাপড়ের
অভাবে শীতের কষ্ট ভোগ করে রাত্রিযাপন করে থাকে তারা।
মানবিক কবিতায় +++
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার শীতার্ত, অসহায় ও অনাশ্রয় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এই আহ্বানের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি। এ সহানুভূতি এবং সহমর্মিতার জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভকামনা---
১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৯
সোহানী বলেছেন: চটের বস্তাবাসী নালিশ জানায় ঠিকই কিন্তু কেউই আমলে নেয় বলে আমরা শুনতে পাই না।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাদের কথা শোনার কেউ নেই, থাকবেও না, যতদিন পর্যন্ত না তারা ঐক্যবদ্ধভাবে উচ্চকন্ঠ হয়।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মোটের উপর একটু উষ্ণতার খোঁজে....
সেই উষ্ণতার খোঁজে কেউ থাকে সুখ শয্যার সন্ধানে, মখমলের আসনে মসৃণ শয্যার সুখানুভুতিতে কেউবা চটের বস্তাকে তাদের ভবিতব্য বলে জীবনভর কাটিয়ে দেয়। অবশ্য দিনের পাশে রাত আসে বলেই দিন এতো সুন্দর। কিন্তু সবার জীবনে কেন দিন আসেনা এটাই বড় যাতনাময়।
ছয় বছর আগে এমনই এক অভিব্যক্তি কাব্যে ধরা দিয়েছে। আমার ব্যক্তিগত অভিমত কবিতাটি লেখার সময় সামনের কোন গোলটুকরির দৃশ্য আপনার মানসপটে বড় হয়ে দেখা দিয়েছিল।
পোস্টে নবম লাইক।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মোটের উপর একটু উষ্ণতার খোঁজে...." - জ্বী, এমন দিনে সবাই তাই খোঁজে। কেউ পায়, কেউ পায় না। আদিকাল থেকে এ বৈষম্য বিদ্যমান।
আপনার ব্যক্তিগত অভিমত তথা অনুমানটি সঠিক।
গত পরশু কোলকাতার এক ছবিতে দেখলাম, ঘন কুয়াশায় চারিপাশ ঢাকা। আপনার এলাকাটি এখন কেমন?
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভকামনা---
১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শীতে অনেকের বিলাসীতা দেখে দুঃখ হয়।
শেষ দুই লাইনে শীতে দেশের গরীবের কষ্ট সুষ্পষ্ট।++++
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: বর্তমান সময়ের বাস্তবতা খুব সুন্দর চিত্রায়িত হয়েছে।
পথ শয্যায় শুয়ে রাত কাটানোতে যখন নিজেকে কল্পনা করি তখন অস্থির হয়ে উঠি।
এই শ্রেণীদের ভালো কোন ঠাঁই হোক এই প্রত্যাশা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এই দরদী প্রত্যাশা ব্যক্ত করার জন্য ধন্যবাদ। আমি আশা করি, সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তন করে একদিন আপনার এই প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব হবে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভকামনা---
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৯
সুনীল সমুদ্র বলেছেন: একটা সময় ছিল যখন ব্লগাররা এসব মানবিক বিষয়ে দলবেঁধে নানারকম পরিকল্পনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতো। মনে পড়ে, সামহোয়্যার ইন ব্লগের প্রথম দিকের কয়েক বছরে বেশ কিছু মানবিক আবেদনের ক্ষেত্রে ব্লগাররা একতাবদ্ধ হয়ে নানাভাবে বিপদগ্রস্ত বা অসুস্থ সংকটাপন্ন মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল ।
….নানা কারণেই আজ তাই মনের মধ্যে ভাবনা জাগে, আর কি কখনো আজকের প্রজন্মের ব্লগাররা একইভাবে একতাবদ্ধ হয়ে কোন মানবিক আবেদন-এর ক্ষেত্রে একত্রিত হয়ে একইভাবে সাড়া দিতে পারবে? …..
…. পরিশেষে মানবিক আবেদন সম্পন্ন এ কবিতার জন্য আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি মনে করি, সঠিকভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে এ প্রজন্মের ব্লগাররাও এখনো একইভাবে একতাবদ্ধ হয়ে যে কোন মানবিক আবেদন-এর ক্ষেত্রে সাড়া দিতে পারবে।
কবিতা পাঠান্তে সুন্দর মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভকামনা....
১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৭
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: কবিতা টা সুন্দর হয়েছে।
মানুষগুলোর জীবন ও যদি এমন সুন্দর হতো ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। সহমর্মী মন্তব্যে প্রীত।
আমার কোন পোস্টে আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন, আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ক্ষমাপ্রার্থী স্যার গত ১৫ তারিখে আপনি কলকাতার অবস্থা জানতে চেয়েছেন অথচ আমি সময়ে সেটা জানাতে ব্যর্থ লজ্জিত। সেসময়ের কথা এখন ভালো মনে নেই। সম্ভবত আকাশ মেঘলা থাকায় কুয়াশা ছিল। তবে এই মুহূর্তে কলকাতার ঠান্ডা একেবারেই নেই।
শুভেচ্ছা জানবেন স্যার।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: এটা কোন ব্যাপার না। আমি ফেইসবুকে কোলকাতার একজন বাঙালির স্ট্যাটাস এবং ছবি দেখে প্রশ্নটা করেছিলাম। সেদিন ঢাকায়ও দিনভর ঘন কুয়াশা ছিল। আর আজ ঢাকা রৌদ্রকরোজ্জ্বল, কিছুটা গরমও পড়েছে। রাতে লেপ বা কম্বলের প্রয়োজন হয় না, একটা হাল্কা কাঁথাই যথেষ্ট।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা গোলটুকরি কিংবা চটের বস্তায় যুগ যুগ ধরে একটু বিশ্রাম নিচ্ছে, তারা কি নিজেদের এই অবস্হান নিজেরা বদলাতে পারবে, নাকি সাহায্যের দরকার ছিলো?