নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
আবির রাঙা আকাশ
আমার তোলা ছবি, i7 এ।
প্রতিদিনই বাসার কাছের মাসজিদ থেকে পাঁচ ওয়াক্ত আযানের আহবান শুনতে পাই। তার মধ্যে দু’ওয়াক্তের আযান মনে গভীরভাবে রেখাপাত করে যায়। বাকি তিন ওয়াক্তের আযান হয়তো তেমন মনযোগ দিয়ে শোনা হয় না, তাই সেগুলো সেভাবে মর্ম স্পর্শ করে না। মনটা সবচেয়ে বেশি উতলা হয় যখন মাগরিবের ওয়াক্তের আযান শুনি। ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে থাকলে পাখিদের নীড়ে ফেরা দেখি। ওরাও গাছে বসে কিছুক্ষণ কলরব করে সায়াহ্নের উপাসনা সেরে নেয়, তারপর নিশ্চুপ হয়ে যায়। ব্যালকনিতে না দাঁড়ালে শয্যাকক্ষের জানালার পর্দা সরিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে আঁধার নেমে আসা দেখি। আবির রাঙানো আকাশ দেখি। কোন কোন সময় আকাশে পাখা মেলে উড়ে যাওয়া উড়োজাহাজ দেখি, দেখতেই থাকি অদৃশ্য না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। ত্রস্ত ব্যস্ত মুসল্লীদের মাসজিদ পানে ছুটে চলা দেখি। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা গাছপালা দেখি, মনে হয় বৃক্ষরাও যেন স্রষ্টার উপাসনা শুরু করার জন্য প্রহর গুণছে।
জীবিকার সন্ধানে দূরদেশে ছড়িয়ে থাকা সন্তানদের কথা মনে আসে। একজনের এলাকায় তখন আমাদের এখান থেকে ডুবে যাওয়া সূর্যটা উদিত হচ্ছে, অন্যজনের এলাকায় নিশুতি রাতের নিস্তব্ধতা নেমে আসছে। সাবালক হয়ে গেলে অন্যান্য প্রাণীদের মত মানুষের সন্তানরাও সকল মায়ার বাঁধন টুটে জীবিকার সন্ধানে দূরে চলে যায় তাদের আপন বলয়ে। কিন্তু পশু পাখিরা যেমন তাদের শাবক বড় হয়ে গেলে তাদের আর কোন খোঁজ খবর রাখে না, শাবকেরাও রাখে না, মানুষ তেমন নয়। পৃথিবীর ভিন্ন প্রান্তে থাকলেও মানুষ এবং তাদের সন্তানেরা একে অপরের প্রতি নির্বিকার ও নির্লিপ্ত থাকতে পারে না (অবশ্যই কিছু ব্যতিক্রম ব্যতীত)। হোয়াটসএ্যাপ, ভাইবার, মেসেঞ্জারে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ হয়, আগে হতো শুধু স্কাইপে বা টেলিফোনে। এ ছাড়াও মা-বাবার সাথে সন্তানের টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ তো রয়েছেই। এসব ভাবতে ভাবতে কানের ভেতরে অনুরণিত হতে থাকে, ‘নামাযের জন্য এসো, কল্যাণের জন্য এসো’। আমি নামাযে দাঁড়িয়ে যাই। বিশ্ব প্রতিপালক আমার সামনে এসে দাঁড়ান! আমি সিজদায় অবনত হই। স্রষ্টার করুণাধারা বর্ষিত হতে থাকে। কল্পনায় নিজেকে কল্যাণপ্রাপ্তদের দলে অন্তর্ভুক্ত বলে মনে আশা জাগে। এই আশার নামই জীবন। এই কল্পিত ও বাস্তব কল্যাণের সামষ্টিক রূপই ‘এই আমি’। সকল প্রশংসা আল্লাহ তা’লার। আল্লাহ আমার অভিভাবক, আল্লাহ আমার প্রতিপালক, আল্লাহ আমার রব্ব- আল্লাহকে এভাবেই ভাবতে ও ডাকতে আমি ভালবাসি। আল্লাহু গাফুরুর রাহীম, আল্লাহু রাহমানুর রাহীম, আল্লাহু রাব্বুল 'আ-লামীন!
ঢাকা
২৮ অক্টোবর ২০২১
শব্দ সংখ্যাঃ ৩৩৫
মাগরিবের আযান শুনে মুসল্লীরা ত্রস্তপদে মাসজিদ পানে ছুটছেন।
আমার তোলা ছবি, iphone i7 এ।
নীড়ে ফেরা পাখিরা গাছে বসে কিছুক্ষণ কলরব করে সায়াহ্নের উপাসনা সেরে নেয়, তারপর নিশ্চুপ হয়ে যায়।
আমার তোলা ছবি, i7 এ।
সেই শৈশব থেকে এখনও উড়ন্ত প্লেন দেখে প্রভূত আনন্দ পাই, এবং সেটা অদৃশ্য না হওয়া পর্যন্ত দেখতেই থাকি!
আমার তোলা ছবি, i7 এ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সেটাই তো বলেছি! সেই 'কেমন লাগা' অনুভূতির কথা.....
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:০৮
মিরোরডডল বলেছেন:
গোধূলি লগ্নের সৌন্দর্যের সাথে আসলেই কোনকিছুর তুলনা হয়না ।
গোধূলি বিদায় সাগর তীরে
দূর নীলিমায় জোছনা ঘিরে
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: "গোধূলি বিদায় সাগর তীরে
দূর নীলিমায় জোছনা ঘিরে" - চমৎকার!
"গোধূলি লগ্নের সৌন্দর্যের সাথে আসলেই কোনকিছুর তুলনা হয়না" - ঠিক বলেছেন। গোধূলি লগ্নে মনটা অনেক সময় উদাস হয়ে যায়।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৭
এস সুলতানা বলেছেন: গোধূলি লগ্নটা সত্যি অসাধারণ লাগে।
মন চাই কবির ভাষায় লিখি দুটি চরণ
শ্যামলেরই বুকে যেনো হয় আমার মরণ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "শ্যামলেরই বুকে যেনো হয় আমার মরণ" - খুব সুন্দর আপনার এ ইচ্ছেটা! আর গোধূলি লগ্নটা সত্যিই খুব অসাধারণ লাগে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
ইসিয়াক বলেছেন: আমি নামাযে দাঁড়িয়ে যাই। বিশ্ব প্রতিপালক আমার সামনে এসে দাঁড়ান! আমি সিজদায় অবনত হই। স্রষ্টার করুণাধারা বর্ষিত হতে থাকে। কল্পনায় নিজেকে কল্যাণপ্রাপ্তদের দলে অন্তর্ভুক্ত বলে মনে আশা জাগে। এই আশার নামই জীবন। এই কল্পিত ও বাস্তব কল্যাণের সামষ্টিক রূপই ‘এই আমি’। সকল প্রশংসা আল্লাহ তা’লার!
লাইন কয়টি আমার ভীষণ ভালো লাগলো। সকল প্রশংসা অবশ্যই আল্লাহ তা'আলার।
# গোধূলির বেলার রক্তিম আকাশ। পাখিদের নীড়ে ফেরা। দিন শেষের কলরব।মায়া মায়া সন্ধ্যা। সত্যি সে সময়টুকু অনন্য। ছবিগুলো খুব সুন্দর।
ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার।
দোয়া রইলো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট থেকে আপনার ভালো লাগা অংশটুকু উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
লেখা ও ছবির প্রশংসায় এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা....
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮
কালো যাদুকর বলেছেন: স্যার, পড়ে মনে হল পুরো সন্ধ্যাই পরম করুণাময়ের আরাধনাতে ব্যাস্ত। আসাধারন বর্ণনা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "পড়ে মনে হল পুরো সন্ধ্যাই পরম করুণাময়ের আরাধনাতে ব্যাস্ত" - চমৎকার আপনার পর্যবেক্ষণ।
"আসাধারন বর্ণনা" - অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪
ইসিয়াক বলেছেন: শেষের ছবিটার মত আমার ঘরের জানালায় এমন বিমান চলাচল করতে দেখা যায়। বিশেষ করে অধিক রাতে বিমানের চলে যাওয়ার দৃশ্য আমি প্রায় বিছানায় শুয়ে চোখ মেলে দেখি। আমার দারুণ ভালো লাগে।
প্রথম ছবিটা বেশি সুন্দর।
শুভেচ্ছা রইলো প্রিয় ব্লগার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: "বিশেষ করে অধিক রাতে বিমানের চলে যাওয়ার দৃশ্য আমি প্রায় বিছানায় শুয়ে চোখ মেলে দেখি। আমার দারুণ ভালো লাগে" - যাক, আমার মত আরেকজন মানুষ পাওয়া গেল তা'হলে!
পুনঃ মন্তব্যে প্রীত হ'লাম। অশেষ ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮
সোহানী বলেছেন: জীবনের একেকটা সময় একেক রকম অনুভূতির প্রকাশ পায়। তারপরও মাঝে মাঝে কোন বিশেষ বিশেষ স্থানে বা ঘটনা বা কারো স্পর্শ পেতে ইচ্ছে করে।............
আকাশে উড়ন্ত প্লেন দেখতে শুধু ভালোই লাগে না, আমার ইচ্ছে করে ছুটে যেয়ে ওখানে চলে যাই্। খুব খুব ঘুরতে ভালো লাগে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট পড়ে আপনার ভাবনাগুলো এখানে শেয়ার করে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভোরের আকাশ দেখা দারুন ব্যাপার।
ভোরের আকাশ দেখা আমার ভীষন পছন্দ। আগামীকাল ভোর দেখতে বুড়িগঙ্গায় যাবো। বড় একটা লঞ্চে উঠে ভোর হওয়া দেখব।
ফজরের আযান আমাকে মুগ্ধ করে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: কেমন হলো আজ আপনার বুড়ীগঙ্গায় আকাশ দেখা?
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৫৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: আমার কাছে গোধূলির সময়টা একটু অন্যরকম মনে হয়। ঐ সময়ে প্রকৃতির দিকে তাকালে প্রকৃতি উদাসী বানিয়ে ফেলে।
আমাদের এদিকে প্লেন কম আসে তবুও আকাশে প্লেন দেখলে এখনো তাকিয়ে দেখি।
ছবিগুলো ভালো হয়েছে তবে প্রথম ছবিটা দারুন, অট্টালিকার সাথে মেঘের আলাপন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার, পরিপাটি মন্তব্য। যে তিনটে কথা বলেছেন, তিনটেই খুব সুন্দর করে বলেছেন।
"ছবিগুলো ভালো হয়েছে তবে প্রথম ছবিটা দারুন, অট্টালিকার সাথে মেঘের আলাপন" - অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০১
জটিল ভাই বলেছেন:
শুরুটা অসাধারণ। তা আছেন কেমন?
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, আছি ভালোই। প্রশংসায় এবং প্লাসে প্রাণিত হ'লাম।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৪
ওমেরা বলেছেন:
এতদিন তো শুধু আমার মানুষের মনের কথাই জানতে ইচ্ছা করত। কিন্ত কখনো কোন মানুষের মন পড়তে পারলাম না ।
আজকে আপনার লিখা পড়ে তো পশু পাখির মনের কথাও জানতে ইচ্ছা করছে । খুব চিন্তায় পরে গেলাম পশু পাখিরা কি ওদের বাচ্চা গুলোর কথা আর মনে রাখে না বা চিনতে পারে না !! খুব চিন্তায় ফেলে দিলেন তো ভাইয়া !
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আজকে আপনার লিখা পড়ে তো পশু পাখির মনের কথাও জানতে ইচ্ছা করছে" - পশুপাখিদের মনের কথা তো কেউ নিশ্চিত করে জানতে পারে না, তাদের আচরণ দেখে অনুমান করতে পারে মাত্র। পক্ষীশাবক কিংবা পশুশাবক একবার বড় হয়ে গেলে আর কখনো মাতৃনীড়ে কিংবা মাতৃবলয়ে ফিরে আসে না। বাবাকে না হলেও, ওরা হয়তো মাকে ঠিকই মনে করে, চিনতেও পারে, কিন্তু একসাথে আর থাকে না। ওরা ওদের নিজস্ব নীড় কিংবা বলয় গড়ে তোলে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা....
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চতুর্দিক থেকে যখন শব্দ আসতে থাকে তখন বিরক্ত লাগে।শব্দ ছাড়া আর কিছুই বোঝা যায় না।
গত কয়েকটা বছর কোন দিন আজানের শব্দ শুনি নাই।এখানে শব্দ আসা দুরত্বে কোন মসজিদ নাই।
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুর ও বাণীর বদলে যখন শুধু "শব্দই" শোনা যায়, তখন সেটা তো ভালো না লাগারই কথা।
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:১৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
আকাশের বিভিন্ন রুপ বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন রকম ভাবে ভালো
লাগে এবং তার মধ্যে গোধূলিলগ্ন আমার ভীষণ প্রিয় ।
আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর অর্থ বহন করছে ।
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আকাশের বিভিন্ন রুপ বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন রকম ভাবে ভালো লাগে এবং তার মধ্যে গোধূলিলগ্ন আমার ভীষণ প্রিয়" - অনেক ধন্যবাদ, আপনার এ সুন্দর ভাবনাটা শেয়ার করার জন্য।
"আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর অর্থ বহন করছে" - মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:০৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সকল প্রশংসাই একমাত্র আল্লাহর । একমত। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ এবং সবল রাখুন।
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: দোয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:১০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ১ম ছবিটা মনকারা।
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সূর্যাস্তের সময় মানুষের মন অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে বিক্ষিপ্ত থাকে। তাই প্রায় সকল ধর্মেই এই সময়ে উপাসনার বিধান রয়েছে।
০১ লা নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: "সূর্যাস্তের সময় মানুষের মন অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে বিক্ষিপ্ত থাকে। তাই প্রায় সকল ধর্মেই এই সময়ে উপাসনার বিধান রয়েছে" - কথাটাকে তেমন গভীরভাবে কখনো ভেবে দেখিনি। তবে, সেটা সত্য হতে পারে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, শুভকামনা....
১৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল ধীরলয়ে আপনিই বুঝি গল্প করছেন আর আমি সামনে বসে শুনছি!
উড়ন্ত প্লেন দেখলে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে হয় কীভাবে এই জিনিস শূণে ঝুলে থাকে! শৈশব-কৈশোরে বিকেলে ছাদে উঠতাম তখন প্লেন যেতে দেখলে দল বেঁধে বান্ধবীরা মিলে প্লেনকে টাটা দিতাম
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার, প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য এবং 'লাইক' এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
প্লেনকে টাটা দেয়ার কাজটা আমিও করতাম (এখনো করি, এটা লজ্জায় বলতে পারছি না!)।
ভালো থাকুন সপরিবারে, সুস্বাস্থ্যে। শুভকামনা....
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: সন্ধ্যার সময় কেমন যেন লাগে?