|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 খায়রুল আহসান
খায়রুল আহসান
	অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
আঁধারে হাঁটলে প্রকৃতির অদেখা রূপ দেখা যায়, 
আঁধারে হাঁটলে প্রকৃতির অশ্রুত গান শোনা যায়। 
আঁধারে হাঁটলে নিজেকে নতুন করে চেনা যায়,
আঁধারে হাঁটলে বিস্মৃত কষ্টসুখ ফিরে পাওয়া যায়। 
আঁধারে হাঁটলে জোনাকির সাথে কথা বলা যায়,
আঁধারে হাঁটলে ঝিঁ ঝিঁ পোকার গল্প শোনা যায়।
আঁধারে হাঁটলে আঁখির অন্তঃস্থ আলো পথ দেখায়,
আঁধারে হাঁটলে জন্ম মৃত্যুর পূর্বাপর দৃশ্য দেখা যায়। 
ঢাকা
২৫ নভেম্বর ২০২১  
(আজ একই শিরোনামে ব্লগার বিষাদ আব্দুল্লাহ রচিত একটি কবিতা পড়ে মনের মাঝে এ কবিতাটির উদয় হয়েছে, যা মন্তব্য আকারে তার পোস্টেও উল্লেখ করেছি)
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১১:৫৭
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১১:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসটির জন্য ধন্যবাদ।
আঁধারের রূপ তো আছেই, তবে সে রূপ অবলোকন করার জন্য বিশেষ চোখ থাকা দরকার।
২|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৮:১৯
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৮:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধায়'এর শ্রীকান্ত রাতের  আঁধারে মহাশশানে বসে বলেছিল ''রাত্রির যে একটা রূপ আছে, 
তাহাকে পৃথিবীর গাছ-পালা, পাহাড়-পর্বত, জল-মাটি, বন-জঙ্গল প্রভৃতি  দৃশ্যমান বস্তু হইতে পৃথক কবিয়া,
 একান্ত করিয়া দেখা যায়, ইহা যেন আজ আকাশ-তলে পৃথিবী-জোড়া আসন করিয়া গভীর রাত্রি নিমালিতচক্ষে 
ধ্যনে বসিয়াছে, আর সমস্ত বিশ্ব চরাচর মুখ বুজিয়া নিশ্বাস রুদ্ধ করিয়া অত্যন্ত সাবধানে স্তব্ধ হইয়া সেই অটল 
শান্তি রক্ষা করিতেছে । হঠাৎ চোখের উপরে যেন সৌন্দর্ঘ্যের তরঙ্গ খেলিয়। গেল । মনে হইল, কোন মিথ্যাবাদী 
প্রচার করিয়াছে— আলোরই রূপ, আঁধারের রূপ নাই ? এতবড় ফাকি মানুষে কেমন করিয়া নীরবে মানিয়া 
লইয়াছে! এই যে আকাশ-বাতাস স্বৰ্গ-মর্ত্য পরিব্যাপ্ত করিয়া দৃষ্টির অন্তরে-বাহিরে আঁধারের প্লাবন বহিয়া যাইতেছে,
 মরি ! মরি! এমন অপরূপ রূপের প্রস্রবণ আর কবে দেখিয়াছি !এ বিশ্ব ব্রম্মান্ধে যাহা যত গভীর, যত অচিন্ত, যত 
সীমাহীন— তাহা  ততই অন্ধকার । অগাধ বারিধি মসীকৃষ্ণ ; অগম্য গহন অরণ্যানী ভীষণ আঁধার , সৰ্ব্বলোকাশয়, 
আলোর আলো, গতির গতি, জীবনের জীবন, সকল সৌন্দর্ঘ্যের প্রাণপুরুষও মানুষেরচোখে নিবিড় অ"ধার! কিন্তু সে 
কি রূপের অভাব ? যাহাকে বুঝি না, জানি না, যাহার অন্তরে প্রবেশের পথ দেখি না—তাহাঁই তত অন্ধকার! মৃত্যু 
তাই মানুষের চোখে এত কালো, তাই তার পরলোকের পথ এমন দুস্তর আঁধারে মগ্ন । তাই রাধার দু-চক্ষু ভরিয় যে-রূপ 
প্রেমের বন্যায় জগৎ ভাসাইয়া দিল, তাহাও ঘনশ্যাম । কখনও এ সকল কথা ভাবি নাই,কোন দিন এ পথে চলি নাই ; 
তবুও কেমন করিয়া জানি না, এই ভয়াকীর্ণ মহাশ্মশান-প্রান্তে বসিয়া নিজের এই নিরুপায় নিঃসঙ্গ একাকিত্বকে অতিক্রম
 করিয়া আজ হৃদয় ভরিয়া একটা অকারণ রূপের আনন্দ থেলিয়া বেড়াইতে লাগিল, এবং অত্যন্ত অকস্মাৎ মনে হইল, 
কালোর যে এত রূপ ছিল, সে ত কোন দিন জানি নাই। তবে হয়ত মৃত্যুও কালো বলিয়া কুৎসিত নয় ; একদিন যখন
মৃত্যৃ দেব আমাকে দেখা দিতে আসবে, তখন হয়ত তার এমনি অফুরন্ত, সুন্দর রূপে আমার দু-চক্ষু জুড়াইয়া যাইবে । 
আর সে দেখার দিন যদি আজই আসিয়া থাকে, তবে,হে আমার কালো ! হে আমার অভ্যগ্র পদধ্বনি ! হে আমার 
সবদুখ-ভয়-ব্যথাহারী অনন্ত স্বন্দর ! তুমি তোমার অনাদি আঁধারে সর্বাঙ্গ ভরিয়া আমার এই দুটি চোখের দৃষ্টিতে 
প্রত্যক্ষ হও, আমি তোমার এই অন্ধমসাবৃত নির্জন মৃত্যুমন্দিরের দ্বারে তোমাকে নির্ভয়ে বরণ করিয়া 
মহানন্দে তোমার অনুসরণ করি''। 
-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধায়
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৫৩
২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্যটিতে "আঁধারেরো রূপ" কথাটা পড়ার সাথে সাথেই আমার স্কুলের পাঠ্য বই এ পড়া "আঁধারের রূপ" নিবন্ধটির কথা মনে হয়েছিল। দ্বিতীয় মন্তব্যটি আমার ধারণাটিকে নিশ্চিত করলো। এমন রচনা বারংবার পাঠ করলেও সাধ মেটেনা। 
কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর রচনা থেকে কবিতার সাথে প্রাসঙ্গিক অংশটুকু এখানে উদ্ধৃত করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৫৪
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
গভীর রাতে আঁধারে হাঁটলে মনটা বেশ উৎফুল্ল হয়ে উঠে।
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:৪৩
২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, ঠিক বলেছেন। সন্ধ্যা রাতে হাটলে আশে পাশে পথিকসহ অনেক ডিসট্র্যাকশন থাকে। রাত যত নিশুতি হয়, 'আঁধারের রূপ' দেখার জন্য মনটাও তত উৎসুক ও উৎফুল্ল হয়।
৪|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১২:৩০
২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কবিতা পড়ে আমার মধ্যে ভাবের উদয় হয়েছে। 
ইনশাল্লাহ আজ একটি কবিতা লিখব। আসলে কথাটা ভুল হয়েছে। কবিতা লিখব কিভাবে আমার হাতে কবিতা আসে না। আমার বলা উচিত কবিতার মতো করে কিছু একটা লিখব।
  ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১১:৩৫
২৭ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১১:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার কবিতা পড়ে আমার মধ্যে ভাবের উদয় হয়েছে" - খুবই ভালো কথা। ভাব প্রকাশ করে ফেলুন তাড়াতাড়ি। 
আপনার কবর কবিতাটি পড়ে আসলাম। ভালো লেগেছে। +
৫|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  সকাল ৭:২৯
২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  সকাল ৭:২৯
নেওয়াজ  আলি বলেছেন: আঁধার রাতে রেল গাড়ির হুসেল কম্পিত করে আকাশ বাতাস। 
আঁধার রাতে রেল রাস্তার  পাশে জোকাকি ধরে পকেটে নিতাাম সেই ছোট্টকালে। 
  ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৪৬
২৮ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, কবিতাটি পাঠ করে আপনার 'সেই ছোট্টকালের' অভিজ্ঞতার কথা এখানে শেয়ার করার জন্য।
৬|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৮:২১
২৬ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ৮:২১
কালো যাদুকর বলেছেন: আঁধারের এত রুপ মনে হয় কবিরাই দেখতে পারেন।
  ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১০:৫৮
২৮ শে নভেম্বর, ২০২১  রাত ১০:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আঁধারের এত রুপ মনে হয় কবিরাই দেখতে পারেন" - আঁধারের রুপ এর চমৎকার বর্ণনা পাওয়া যায় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর শ্রীকান্ত উপন্যাসে, যা থেকে ডঃ এম এ আলী কিছুটা উদ্ধৃতি দিয়েছেন তার ২ নং মন্তব্যে। 
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭|  ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১  বিকাল ৪:৫৩
৩০ শে নভেম্বর, ২০২১  বিকাল ৪:৫৩
অধীতি বলেছেন: রাতের সৌন্দর্যের বোধ সবার আসেনা। হেমন্তের শেষে একটা চাঁদনি রাত যদি কেউ কাটিয়ে দেয় আকাশের গায়ের ফালি মেঘ তারে ঘুমোতে দিবেনা আর।
  ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৬:৪০
৩০ শে নভেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৬:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "রাতের সৌন্দর্যের বোধ সবার আসেনা" - হয়তো তাই। তা'হলে আঁধার রাতেরটা তো আরও মোটেই আসে না!
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৮|  ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১  ভোর ৪:৪৭
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১  ভোর ৪:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
প্রতিমন্তব্য দেখতে এসে দেখতে পেলাম কালো যাদুকর  বলেছেন
 আঁধারের এত রুপ মনে হয় কবিরাই দেখতে পারেন।
কালো যাদুকরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি কবিদের পাশাপাশি ঔপন্যাবেশিক , ভাস্কর ও চিত্র শিল্লীরাও 
তাঁদের লেখায় ও কর্মে  সুন্দর করে  তুলে  ধরেছেন আলো  আঁধারের রূপ। এ কথা মেনে নিতেই হয় যে 
দিনের আলোয় এক ধরনের, রাতের আঁধারে সেটি অন্যরকম। এ-বিষয়টিকে মাথায় নিয়ে কৌতূহলবশত 
শিল্পী মকবুল ফিদা হুসেন রাতের আলো-আঁধারীর ছবি এঁকেছেন।এমন অনেকেই এঁকেছেন।ইংরেজিতে 
'নকটারাল শেড্স ’Knoctaral shades যার বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় –‘নিশিরাতে সক্রিয় ছায়া’ 
এই শিরোনামে শিল্পী  ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খানের একটি একক চিত্রপ্রদর্শনী চলছিল  ১৯১৮ সনের 
ডিসেম্বর  মাসের শেষদিকে।
ঢাকার প্রগতি সরণির এ জে হাইটসের তিনতলায় অবিন্তা গ্যালারি অব ফাইন  আর্টসে আয়োজিত  সে -
প্রদর্শনীতে সেসময়কালের  আঁকা ও গড়া শিল্পীর শতাধিক চিত্রকর্ম ও ভাস্কর্যসহ একশ ত্রিশটি শিল্পকর্ম 
শোভা পেয়েছিল।আলো-আঁধারীর ভেতরে নিহিত নানা বিষয়বস্ত্তকে অভিনবভাবে তিনি তুলে ধরেছেন 
 এ যে শেষ হওয়ার নয়, এ-রূপ অনন্তের! রাতের পর রাত আসবে – নিশাচর চড়ে বেড়াবে, পার্থিব- 
অপার্থিব আলোয় আঁধারের ছায়া ঘনাবে। রাতের অবয়ব ক্রমশ ভারি হতে হতে ঢলে পড়বে প্রাতঃকালের  
আলোয় – এই তো রাতের পরিণতি!
সংগ্রহে থাকা  শিল্পী  ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খানের  আঁকা আলো -আঁধারের খেলার একটি ছবি 
   
 
এই সুযোগে  আলো -আধাঁরের রুপ তুলে ধরা   দেশ বরেন্য বিখ্যাত শিল্পির প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী 
আপনার প্রতি রইল শুভেচ্ছা
  ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৪৮
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পোস্টে মাত্র ৮টি মন্তব্যের মধ্যে ৩টিই আপনার। এই তমসাচ্ছন্ন মন্তব্যের আকাশে তৃতীয়বারের মত এসে একটি আলোকোজ্জ্বল নক্ষত্র রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
শিল্পী ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান এর আঁকা আলো -আঁধারের খেলার এই ছবিটি আমার পোস্টকে অনেক সমৃদ্ধ করলো।
তবে তার চিত্র প্রদর্শনীর সনটা কি ১৯১৮ই ছিল, নাকি অন্য কিছু হবে?
৯|  ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  রাত ১:৪৪
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  রাত ১:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
টাইপিং এরর এর জন্য দু:খিত । 
মন্তব্যটি বেশ গভীর রাতে অনেকটা
ঘুম কাতর চোখে হয়েছিল লেখা ।
যাহোক চিত্র প্রদর্শনীর সনটা ১৯১৮ হবেনা
সনটি ১৯১৮ এর স্থলে  হবে ২০১৮ । 
  ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:১৫
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনঃমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। টাইপো হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছিল, কিন্তু আমি তবু জিজ্ঞেস করেছি শুধু সঠিক সময়টা জানার জন্য। কারণ, শিল্পীরা তাদের শিল্পকর্মে তাদের ভাবনার সাথে সাথে সময়কেও ধরে রাখেন, সে সময়টাকেই আমি জানতে চেয়েছি। আশাকরি, এতে আপনি মনে কিছু করেন নি।
১০|  ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  দুপুর ১:০৯
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  দুপুর ১:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছোট্ট কবিতাটি আঁধারে আলোর মতোই ভাব ব্যঞ্জনায় সমৃদ্ধ। কবিতার পাশাপাশি ড. আলী ভাইয়ের কমেন্টগুলো নিঃসন্দেহে বাড়তি পাওনা।+ 
শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।
  ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  বিকাল ৪:১৬
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১  বিকাল ৪:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যটি আকারে ছোট্ট হলেও, ব্যাপ্তিতে ব্যাপক। দুটো বাক্যেই যতটুকু বলার, তা বলা হয়ে গেছে এবং সেটা লেখকের জন্য যথেষ্ট সুখকর এবং প্রেরণাদায়ক হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানাচ্ছি আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর হয়েছে বিবিধ ভাবার্থমুলক কবিতা ।
আঁধারেরো রূপ আছে তা কবিতায় পররিস্ফুট।
শুভেচ্ছা রইল