নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতাঃ প্রতিটি মুহূর্তই কিছু মায়া রেখে যায়

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬

মাঝে মাঝে মনে হয়,
যে মুহূর্তটি এইমাত্র চলে গেল,
সেটিই ছিল সবচেয়ে স্মৃতিময়।
সেটিকেই আরও ভালো করে দেখা,
সেটিকে আরও আঁকড়ে ধরে থাকা
উচিত ছিল, খুব উচিত ছিল!
সেটি আমায় কী দিয়ে গেল,
আর কীই বা আমা থেকে নিয়ে গেল,
তা আরও নিবিড়ভাবে দেখা
উচিত ছিল, খুবই উচিত ছিল!

প্রতিটি মুহূর্তই কিছু মায়া রেখে যায়,
যদি সেটিকে নিবিড়ভাবে দেখা যায়।


ঢাকা
০১ ডিসেম্বর ২০২১

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেষের সনয়টা অনেকটা অকোজো সময়

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষের সময়টাকেও কিভাবে প্রোডাক্টিভ করা যায়, সেটা নিয়ে মাঝে মাঝে ভাবি। আমার মনে হয় শেষের সময়টাতে (ধরুন, শেষের দশ বছর, আনুমানিক) যার যা করতে ভালো লাগে, তার সেটাই করা উচিত। এতে মন ভালো থাকবে, মন ভালো থাকলে শরীরও ভালো থাকবে। শারীরিক কার্যাবলী এ সময়টাতে অনেক কমে আসে, তাই মানসিক অনুশীলন বেশি করে করা উচিত। তবে, শারিরিক কাজ যতটা সম্ভব, যতটা দেহ অনুমতি দেয়, ততটুকু অবশ্যই চালু রাখা উচিত। জীবন যেমনই হোক, সেটাকে ভালবাসতে শিখতে হবে। অন্যের জীবনকে মূল্য দিতে হবে। জীবনের সঞ্চয় যতটা সম্ভব, ভাগাভাগি করে নিতে হবে।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: স্বচ্ছ সুন্দর সাবলীল লেখা!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও প্রাণিত।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রতিটা মুহূর্তই কিছু মায়া রেখে যায়

খুব সুন্দর কবিতা
শুভেচ্ছা ভাইজান
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় এবং কবিতায় প্রথম প্লাস + টি পেয়ে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
সুন্দর মন্তব্য এবং উষ্ণ শুভেচ্ছা স্পর্শ করে গেল।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

মিরোরডডল বলেছেন:



প্রতিটি মুহূর্তই কিছু মায়া রেখে যায়,

সত্যিই তাই ।
প্রতিটি মুহূর্তের নিজস্ব গুরুত্ব আছে কিন্তু
কিছু মুহূর্ত এতোটাই স্পেশাল, সম্মোহনী আর এতোটা ভাবায় যে তার মাঝে কত শত মুহূর্ত পেরিয়ে গেলো তার হিসাব নেই ।

লিংকটা দেখার সুযোগ হয়েছিলো ? আমার এখন রেগুলার আসা হয়না ।
You can leave any question you have, I’ll reply when I’m here.

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "প্রতিটি মুহূর্তের নিজস্ব গুরুত্ব আছে কিন্তু কিছু মুহূর্ত এতোটাই স্পেশাল, সম্মোহনী আর এতোটা ভাবায় যে তার মাঝে কত শত মুহূর্ত পেরিয়ে গেলো তার হিসাব নেই" - চমৎকার বলেছেন! পোস্ট পড়ে নিজের মত করে ভেবে প্রাসঙ্গিক ভাবনাটুকু শেয়ার করে গেলেন, এজন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত।

জ্বী, অবশ্যই সুযোগ হয়েছিল। আজ এ্যাপ্লিকেশন সাবমিট করলাম। এখন আবার নতুন শর্ত আরোপ করেছে, হেলথ এক্সাম করাতে হবে ওদের মনোনীত চিকিৎসকের কাছ থেকে। আরও যে কত কী হবে! দেখা যাক, কী হয়!!!

সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। আশাকরি, পোস্ট এবং মন্তব্যগুলো আপনার ভালো লেগেছে।

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রতিটি মুহূর্তই কিছু মায়া রেখে যায়
সেই মায়ার জন্যই প্রতিটি মূহুর্তে বেঁচে থাকা।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সেই মায়ার জন্যই প্রতিটি মূহুর্তে বেঁচে থাকা" - অত্যন্ত চমৎকার আপনার এ উপলব্ধিটুকু শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। কবিতার সাথে এ মন্তব্যটি যথার্থই প্রাসঙ্গিক এবং পরিপূরক।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



দারুন হয়েছে কবিতা , কবিতায় এক রাশ মুগ্ধতা।
আসলেই প্রতিটি মহুর্তই কিছু মায়া রেখে যায় ।
মহুর্তগুলি বিশেষ করে প্রিয় কবিতা পাঠে মায়া জাগায়।
তাই এটাই ভাল মনে করি , কবিতা পাঠে যা মনে আসে
সেসব নীজ মনের আবেগ মিশিয়ে আনন্দের ভারে ভাসাই
সামুতে থাকা প্রিয় কবিতার নীচে থাকা পাঠকের পাতা জুরে।
জানি, আমার বলা কথাগুলিও শুধুই দুদণ্ডের গান, সেসব কথা
থাকবেনা বেশীক্ষন, প্রথম পাতায় নব নব সুন্দর সব বৈচিত্রময়
পোষ্টের ভীরে অচীরেই হবে বিলীন
সবই হয়ে যাবে মায়াময় একদিন
তাই সে কথা ভেবে নয়নে ওঠেনা অশ্রুজল
কারণ পার হওয়া মহুর্ত সবইতো কেবলী মায়াময় ।
যাহোক মহুর্তগুলী মায়াময় হলেও
জীবন যাবেনা থেমে, কাল গান ফুরাবে বলে,
নতুন করে গান কেন সকলে গাবনা নব মহুর্তক্ষনে
নীশি কেটে যবে আসবে নব প্রভাত
শিশির সিক্ত কুসুম কাননে যবে বইবে বিমল সমীর
তটিনীতে উঠবে কল্লোল প্রতি মহুর্তে নয়নে
লাগবে মোহ প্রাণেতে জাগবে নতুন মায়ার জগত।
কেটে যাবে মায়ময় মহুর্তগুলির হারিয়ে যাওয়ার হতাশা।
ভাসবে চোখে মায়ার আলো, যার পরশ তখন নাহি আর
তবে হারিয়ে যাওয়া মায়াগুলী থেকে যাবে অন্তরে তার
মায়াময়সঙ্গীহীন মহুর্তের শুন্যঘর হয়েছে যার শ্রীহীন
ভাসবে মনে তার হারিয়ে যাওয়া মায়া সঙ্গে ছিল একদিন ।
তাই বলা চলে হারিয়ে যাওয়া মায়াময় মহুর্তগুলিই
নব নব সৃষ্টির আঁধার ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "দারুন হয়েছে কবিতা , কবিতায় এক রাশ মুগ্ধতা" - সেই সাথে আপনার কথাগুলোও একটা চমৎকার কবিতা হয়েই রয়ে গেল আমার এ কবিতার পাতায়। অনেক ধন্যবাদ, কবিতায় প্লাস দিয়ে যাবার জন্য এবং এত সুন্দর করে নিজের ভাবনাগুলো উপস্থাপন করার জন্য।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চলমান সময় ও সময়-সৃষ্ট জীবনের মায়াময় অনুভুতি নিয়ে কবিতাটা ভালো লেগেছে।

বর্তমান মুহূর্ত মায়া রেখে যায় কিন্তু প্রায়ই আমরা বুঝতে পারি অনেক পরে। পরবর্তীতে এই মায়ার অনুভূতিই মনে হয় নস্টালজিয়া হিসাবে আমাদের মনে আসে। অতীতের অনেক সামান্য ঘটনা আমাদের কাছে মায়াময় মনে হয়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: "পরবর্তীতে এই মায়ার অনুভূতিই মনে হয় নস্টালজিয়া হিসাবে আমাদের মনে আসে" - আমরা মায়াকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকি। যা কিছুতেই মায়া, তাতেই নস্টালজিয়া!

অল্প কথায় সুন্দর মন্তব্য করেছেন। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত।

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমার ধারণা, মানুষ বাঁচে স্নেহ মায়া মমতা আর ভালোবাসায়। আমাদের জীবনের পরতে পরতে লুকিয়ে আছে স্নেহ মায়া মমতা আর ভালোবাসা। মায়া মমতা আছে বলেই হয়তো জীবন সুন্দর থেকে সুন্দরময় হয়। কবিতায় মায়া রইলো। +++

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মানুষ বাঁচে স্নেহ মায়া মমতা আর ভালোবাসায়" - অত্যন্ত সঠিক একটা পর্যবেক্ষণ। স্নেহ মায়া মমতা আর ভালোবাসার আকাঙ্খা প্রতিটি মানব মনে থাকে। সৌভাগ্যবানরা তা পূর্ণ মাত্রায় পেয়ে থাকেন, বেশিরভাগ মানুষ কমবেশি কিছু না কিছু পেয়ে থাকেন, অভাজনেরা আজীবন স্নেহ-মায়া-মমতা-ভালোবাসা বঞ্চিত থেকে যান।

"মায়া মমতা আছে বলেই হয়তো জীবন সুন্দর থেকে সুন্দরময় হয়" - এটাও ঠিক কথা বলেছেন।

প্লাস দিয়ে কবিতায় মায়া রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঠিকইতো প্রতিটি মুহূর্তই জীবনে কিছু না কিছু কথা বা কাহিনীতে সম্পৃক্ত থাকায়। ভালো লাগা অনুভূতি আমাদের অন্তরকে অনুরণিত করে বহুদিন ধরে। খারাপ মূহুর্তগুলোকে আমরা ভুলে থাকতে চাই। সবটাই যে পারি তা নয়। তবে মায়াময় অনুভূতিগুলি সেগুলোকে ঢেকে ফেলুক; জীবন হয়ে উঠুক মধুময়।
কবিতা ভালো হয়েছে।
পোস্টে লাইক।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার একটি প্রেরণাদায়ক মন্তব্য এবং পোস্টে প্লাস দিয়ে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
ব্লগে আপনাকে আজকাল আর আগের মত সক্রিয় দেখা যাচ্ছে না। আশাকরি ভালো আছেন সপরিবারে।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




এখন আবার নতুন শর্ত আরোপ করেছে, হেলথ এক্সাম করাতে হবে ওদের মনোনীত চিকিৎসকের কাছ থেকে।


সাবমিট করার পর অটো-জেনারেইটেড লেটার আসে, যেখানে দুটো রিকোয়ারমেন্ট থাকে । সবার জন্য ম্যান্ডাটোরি বায়োমেট্রিক করতে বলে । আর মেডিক্যাল অনলি বেইজড অন হেলথ ফর্ম । শুধু মায়ের জন্য মেডিক্যাল টেস্ট করতে হয়েছে । বাকি কারো জন্য দরকার হয়নি । বায়োমেট্রিক আর মেডিক্যাল একই দিনে পাশাপাশি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিলে একসাথেই হয়ে যায়, যেহেতু ওগুলো সেইম লোকেশনে । দুটো টেস্টের রেজাল্ট সরাসরি ইমিগ্রেশনে চলে যাবে । নাথিং টু ডু মোর বাট ওয়েটিং ।

অনলাইনে নিজেই এপ্লাই করা হয়েছে ?
ইফ সো, তাহলে এটা অফশোর এপ্লিকেশন হবে ।
সেই ক্ষেত্রে প্রোসিডিউর ভিন্ন হলেও হতে পারে ।
গুড লাক! হোপ অল উইল বি ওকে ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "নাথিং টু ডু মোর বাট ওয়েটিং" - জ্বী, সেটাই করছি। অনলাইনে নিজেই নিজের এবং গিন্নীর জন্য আবেদনপত্র পাঠালাম। আবেদনপত্র গৃহীত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। ইচ্ছে করলে এখন এক সপ্তাহের মধ্যেই মেডিক্যাল এক্সাম করে ফেলতে পারি। কিন্তু বায়োমেট্রিক্স এর তারিখ পড়েছে ৫ সপ্তাহ পর। আমাদের অবশ্য কোন তাড়াহুড়ো নেই।

"গুড লাক! হোপ অল উইল বি ওকে" - থ্যাঙ্কস!

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর উপলব্ধি।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে অনেক, অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রাণিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.