নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
আজ দুপুরে আমার এক জ্যেষ্ঠ সহকর্মী (সিনিয়র কলীগ) হঠাৎ করেই ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার নাম লেঃ কর্নেল নকীবুর রহমান (অবঃ)। ওনার সাথে আমি কখনো এক স্টেশনে অবস্থান করিনি, চাক্ষুষ দেখাও হয়নি কখনো। তবে ওনার সুনাম শুনেছি। তিনি সুস্থ ছিলেন, হয়তো দুপুরের আহারও নিজ গৃহে নিয়মমাফিক গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তখন কে জানতো, সেটাই হবে তার ইহজীবনের শেষ রিযিক! দুপুর দুইটার দিকে তিনি মারাত্মক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাকে দ্রুত বাসা থেকে পাঁচ মিনিটের পথ ইউনাইটেড হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু ততক্ষণে তিনি পরপারে চলে গেছেন। বিকেল চারটার সময় WhatsApp গ্রুপে তার মৃত্যুর বার্তা পেলাম। স্থানীয় মাসজিদে বাদ ঈশা তার জানাযার নামায পড়ে ঘরে ফিরলাম। দুপুর দুইটার সময় যে মানুষটি জীবিত ছিলেন, রাত সাড়ে সাতটার আগেই তার জানাযা হয়ে গেল! এটা আমার দেখা one of the quickest disposal.
জানাযার নামাযের প্রাক্কালে মরহুমের কনিষ্ঠ পুত্র প্রথা অনুযায়ী পিতার মৃত্যু সংবাদ জানিয়ে তার জন্য উপস্থিত মুসল্লীদের কাছ থেকে দোয়া চাইলো। বাসার ঠিকানা জানিয়ে, মরহুমের কাছে কারও কোন দেনা পাওনা থেকে থাকলে তার সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানালো, সে মিটিয়ে দেবে। সে আরও জানালো যে তার মা জননীও দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ এবং শয্যাশায়ী। তার মায়ের জন্যেও দোয়া চাইলো। তার বড়ভাই আমেরিকা প্রবাসী, তাই সে এ আকস্মিক মৃত্যুতে পিতার জানাযায় উপস্থিত থাকতে পারছে না। ভাই এর জন্যেও সে দোয়া চাইলো। সবশেষে সে নিজের এবং নিজের সন্তানের জন্যও দোয়া চাইলো। একে একে দোয়া চাওয়ার পর্যায়ে শেষের দিকে তার কণ্ঠ ভারী হয়ে আসছিল এবং নিজের ও নিজ সন্তানের জন্য দোয়া চাওয়ার সময় সে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। বাচ্চা ছেলেটার কথা শুনতে শুনতে আমার নিজের গলায়ও পাকানো দলার মত একটা কিছু অনুভব করছিলাম। চোখ দুটোও ঝাপসা হয়ে আসছিল। যদিও ছেলেটার বয়স মধ্য ত্রিশে হবে, আমার কাছে তো সে বাচ্চাই!
গত ২৯ নভেম্বর ২০২১ তারিখে সকাল দশটার সময় সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষটা, লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মালদিভস সফরকালে আকস্মিকভাবে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। ওনাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম। ওনারা দু'জনই ছিলেন পিএএফ পাবলিক স্কুল, সারগোদার এক্স-ক্যাডেট। কর্নেল আনোয়ার এর সাথে পুকুরপাড়ে হাঁটাহাঁটির সময় আমার দেখা হতো, দেখা হলেই কথাবার্তাও হতো। উনি সদালাপী ছিলেন, কথাবার্তায় ওনার হিউমার বেশ উপভোগ্য ছিল। তার মৃত্যুর বার্তা পেয়ে আমার সাথে সাথে মনে হয়েছিল, হায়রে! কতইনা ক্ষণিক মানুষের এ নশ্বর জীবন! উনি যখন সফরের জন্য ওনার ব্যাগ গোছাচ্ছিলেন, তখনও কি ঘূর্ণাক্ষরে জানতেন যে ওটাই হবে তার অগস্ত্য যাত্রা! ওনার জানাযায়ও আমি শরীক হয়েছিলাম, এবং ভারাক্রান্ত হয়েছিলাম।
আমাদের স্থানীয় মাসজিদে কারও জানাযার নামায অনুষ্ঠিত হবে, এমন খবর যদি আমি সময় মত পাই, তবে সে ব্যক্তি চেনা হোক বা অচেনা হোক, পারতপক্ষে আমি তা মিস করি না। জানাযার সময় প্রথা অনুযায়ী কোন মৃত ব্যক্তির পক্ষে যদি তার পুত্র মা’ফ চাওয়ার জন্য দাঁড়ায়, সে মুখ খোলার আগেই আমি তার পিতাকে মা’ফ করে দেই এবং তার জন্য দোয়া করতে থাকি। এ সময়টাতে আমার হৃদয়টা দুমরে মুচড়ে যেন ভাঙতে থাকে। আমার মাসুম বাচ্চাদের মুখ চোখের সামনে ভাসতে থাকে। মুহূর্তের মধ্যে সেই পুত্রটি আমার পুত্র হয়ে যায়! আমি ঘরে ফেরা পর্যন্ত নিরন্তর তাদের জন্য দোয়া করতে থাকি।
দোয়া চাওয়াটা শুধুই কোন আনুষ্ঠানিকতা নয়। বক্তার চাওয়ার মধ্যে আকুতি থাকলে তা শ্রোতার অন্তর স্পর্শ করে যায়। আর অন্তরে দোলা লাগলে প্রার্থনা এমনিতেই ওষ্ঠে এসে পড়ে। তাই ছেলেটার প্রতিটি আবেদনের সাথে সাথে আমার কণ্ঠে অনুচ্চারিত থাকলেও অন্তরে উচ্চারিত হয়েছে প্রতিটি পতিব্রতা বিধবা নারীর জন্য, প্রতিটি পিতৃহারা সন্তানের জন্য, প্রতিটি সন্তানহারা পিতামাতার জন্য, পিতামাতার প্রতি অনুগত সকল সন্তানের জন্য আমার আকুল, অকৃত্রিম দোয়া এবং শুভকামনা।
ঢাকা
০৩ জানুয়ারী ২০২২
শব্দ সংখ্যাঃ ৫৪২
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: " কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে গেল" - অনেক ধন্যবাদ আপনার এ সহৃদয় অনুভূতি ব্যক্ত করার জন্য।
আল্লাহ তাআলা আপনার এ দোয়াগুলো কবুল করে নিন এবং আমাদের সকলকে তার করুণা ও ক্ষমার অন্তর্ভুক্ত করে নিন!
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০০
শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা।
শুধু চাই আপনি দীর্ঘজীবি হউন ও সুস্থ থাকুন। আমাদের এখনো আপনার কাছ থেকে বহু কিছু জানার আছে শেখার আছে
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল আপনার আন্তরিক এ শুভেচ্ছাবাণী! অনেক, অনেক ধন্যবাদ মর্মস্পর্শী মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
জুন বলেছেন: পৃথিবীর অনেক কিছু থেকেই কেমন যেন মায়া উঠে যাচ্ছে। এখানে কত শৌখিন জিনিসপত্র সাজিয়ে রাখা দোকানে দোকানে। আমি তাদের সামনে দিয়ে হেটে যাই সকাল বিকাল কিন্ত আগের মত তা কেনার জন্য মনের ভেতর বিন্দুমাত্র আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি করে না। মাঝে মাঝে মনে হয় একি আমার চলে যাবার ইংগিত! আমার থেকেও কত ছোট ছোট প্রিয় সব আত্নীয়রা করোনায় চলে গেল, আমি তো এখনো আছি তবে --
আপনার পরিচিতর জন্য আমার অন্তর থেকেও দোয়া থাকলো অনেক অনেক।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি নিজের জন্য পরিধেয় বস্ত্র, জুতো স্যান্ডেল ইত্যাদি কেনা বন্ধ করেছি বছর পাঁচেক হলো। বিভিন্ন উপলক্ষে পরিবারের সদস্য এবং নিকট বন্ধুদের কাছ থেকে যেসব গিফট পেয়েছি (শার্ট-প্যান্ট, পাজামা-পাঞ্জাবি, টাই ইত্যাদি) তার মধ্যে অনেকগুলোই এখনো প্যাকেটবন্দী রয়েছে। আর করোনার কারণে তো ২০২০ এর পুরোটা এবং ২০২১ এর তিন-চতুর্থাংশ নিজেই গৃহবন্দী ছিলাম। বছরের শেষের দিকে যাও বা এক আধটু বের হচ্ছিলাম, সম্প্রতি ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব সে সম্ভাবনাকেও নস্যাৎ করে দিচ্ছে।
পোস্টের মূল ফোকাস থেকে আমি হয়তো সরে গিয়েছি। তাই অনেক পাঠক হয়তো আমার মনোভাবটা ঠিকমত ধরতে পারেন নি। আমি জীবনকে ভীষণ ভালবাসি এবং আমার নিজের যাপিত জীবন নিয়ে আমি গর্বিত এবং স্রষ্টার নিকট কৃ্তজ্ঞ, আলহামদুলিল্লাহ! আমার মূল বক্তব্যটা ছিল, কোন সন্তান যখন তার মরহুম পিতা কিংবা মাতার জানাযার সময় দাঁঁড়িয়ে মুসল্লীদের কাছে ক্ষমা ভিক্ষা চায় এবং দোয়া প্রার্থনা করে, আমার মনটা তখন গলে যায় এবং আমি খুবই শোকাভিভূত হই। আমার চোখের সামনে তখন আমার ছেলেদের মুখটা ভাসতে থাকে এবং আমার কাছে ওরা সদা সর্বদা 'মাসুম'। এটা ওটা বলতে গিয়ে আমি এই কথাটা ঠিকমত ফোকাস করতে পারিনি।
"আপনার পরিচিতর জন্য আমার অন্তর থেকেও দোয়া থাকলো অনেক অনেক" - এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি অশেষ ধন্যবাদ। আর অনেকদিন পরে ব্লগে ফিরে আমার পোস্টেও একটা মন্তব্য রেখে গেলেন, এতে খুবই খুশি হয়েছি।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার চরিত্রের এই উৎকৃষ্ট দিকগুলো সবসময় আপনার লেখায় ফুটে উঠে । আপনার জন্য হায়াতে তায়্যেবার দোয়া থাকল। মানব জাহানে টিকে থাক মায়া ভালোবাসা ক্ষমা শব্দগুলো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: 'হায়াতে তায়্যেবার দোয়া''র জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। 'মায়া ভালোবাসা ক্ষমা' শদগুলোর 'মানব জাহানে' আত্মস্থ হওয়া কামনা করায় প্রীত হ'লাম। প্লাসে প্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আপ্লুত হলাম! আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আমাদের সকলকে তাঁর রহমতের ছায়ায় হেফাজত করুন। আমীন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ে 'আপ্লুত' হয়েছেন জেনে আমিও প্রাণিত বোধ করছি। মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনি যদি কিছু না মনে করেন তবে একটা কথা বলতে চাই। আপনি যে আল্লাহ'র নামের শেষে "রাব্বুল আল আমীন" যোগ করে থাকেন, সেখানে 'আল আমীন' শব্দটার (এই বানানে) প্রয়োগ শুদ্ধ নয় বলে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে মনে করি। 'আল আমীন' অর্থ বিশ্বস্ত, সত্যবাদী, যাকে বিশ্বাস করা যায়। আমীন এর আরেকটা অর্থ 'তাই হোক', '(আল্লাহ তুমি) কবুল করো, সাড়া দাও' ইত্যাদি- যে অর্থে শব্দটি সুরাহ ফাতিহা পাঠের পরে আমরা উচ্চারণ করে থাকি।
আর সুরাহ ফাতিহা'র প্রথম আয়াতের শেষাংশে যে 'রাব্বুল 'আ-লামীন' কথাটা রয়েছে, সেটার অর্থ "বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের বা বিশ্ব জগত সমুহের 'রব' বা প্রতিপালক"। বোধকরি আপনিও এ অর্থেই এ শব্দগুচ্ছকে ব্যবহার করে থাকেন। এই 'রাব্বুল 'আ-লামীন' এর আরবী বানান رَبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ। এই আলম শব্দটির অর্থ জগত, শব্দটির বহুবচন হিসেবে 'আ-লামীন' অর্থ 'জগতসমূহ'। অপরদিকে 'আল আমীন' এর বানান "الأمين"। শব্দ দুটোর বানান রীতি এবং অর্থের মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্যনীয়।
আমি ভুল বলে থাকলে আমি সংশোধিত হতে চাই। আমার এ বক্তব্যের বিপরীতে আপনার কিছু বলার থাকলে আমি খুশি মনেই তা বিবেচনা করবো। আশাকরি, আমার এ বিশদ ব্যাখ্যায় আপনি মনোক্ষুণ্ণ হবেন না।
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১১
জ্যাকেল বলেছেন: ইন্না নিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহির রাজেউন। আল্লাহ উনাকে মাফ করুক আর উনার উত্তম আমল গুলো যেন কবুল করেন। আমেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: দোয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, শুভকামনা।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। লেখাটা পড়ার সময় চোখ দুটো আদ্র হয়ে উঠছিলো। আল্লাহ্ মরহুম এর ইহকালের সকল ভুল ত্রুটি (যদি থেকে থাকে) মাফ করে তার কবরে আজাব মাফ করে দিয়ে জান্নাত নসীব করুন। আসলে মৃত্যু কার কখন আসে কেউ বলতে পারে না। আপনার পোস্ট পড়ে আমার জীবনে দেখা অতি কম বয়সে হুট করে পরপারে চলে যাওয়া অনেকগুলো মুখের কথা মনে পড়ে গেল। আল্লাহ্ সবার গুনাখাতা মাফ করে দিয়ে কাল কিয়ামত পর্যন্ত কবরে আজাব মাফ পূর্বক জান্নাত নসীব করুন। আমীন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট পড়ে এত সুন্দর করে আপনি সবার জন্য দোয়া করে গেলেন, এজন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। লেখাটা পড়ার সময় আপনার চোখ দুটো আর্দ্র হয়ে ওঠা আপনার নরম মনের পরিচয় দেয়।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬
সাজিদ! বলেছেন: পড়ে খুবই ব্যথিত হলাম। এক্স ডিফেন্স অফিসারদের মধ্যে অবসরের পরে ক্রোনিক ডিজিজগুলোর হার কেমন? হাই ব্লাড প্রেশার/ ডায়াবেটিস / অন্য ক্রোনিক রোগগুলো? একটু ধারনা দিলে ভালো হয় স্যার। আমাদের ডিফেন্স অফিসাররা যেমন ট্রেনিং এর মধ্য দিয়ে যান, তাতে ক্রোনিক রোগগুলো হওয়ার কথা না তেমনটা। অবসর পরবর্তী সময়ে তাদের সোশাল একটিভিটি কেমন?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, বহুমূত্র, কিডনী রোগ, ইত্যাদি সব রোগই তো অবসরপ্রাপ্তদের মধ্যে দেখতে পাই। দেশের অন্যান্যদের মতই বিষাক্ত ও ভেজাল খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ এর মূল কারণ বলে মনে হয়। অবসরোত্তর সোশাল এ্যাক্টিভিটি অনেকেরই অনেকদিন পর্যন্ত বেশ ভালোই থাকতে দেখেছি। ৭০-৭৫ এর পরে ধীরে ধীরে স্তিমিত হয়ে যায়।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১৮
নতুন বলেছেন: মৃত্যুর জন্য সবারই মানুষিক প্রস্তুত থাকা উচিত। তাই মৃত্যু নিয়ে ভয় পাই না।
তাই জীবিত যতক্ষন সময় আছে তত সময় যেন সুখী ভাবে বেচে থাকি সেটারই চেনস্টা করা উচিত।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় কথাটার সাথে কোন দ্বিমত নেই।
প্রথম কথাটার প্রথম বাক্যের সাথেও কোন দ্বিমত নেই। দ্বিতীয় বাক্যটির সাথে ব্যক্তিগত অনুভূতির ব্যাপার আছে, তাই আপনার অনুভূতির সাথে আমার অনুভূতির একটু পার্থক্যও আছে। আমিও ভয় পাইনা, তবে ভাবি। ভাবনায় থাকি, কারণ প্রস্তুতি গ্রহণ এখনো সুসম্পন্ন হয়নি।
অনেকদিন পর আমার কোন পোস্টে আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যেতেই হবে
না গিয়ে উপায় নেই।
আল্লাহ আমাদের ছোট বড় গুনাহ যেন মাফ করে দেন
আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "যেতেই হবে, না গিয়ে উপায় নেই" - চিরশ্বাশ্বত কথা!
মহান আল্লাহ মা'বুদ আপনার নেক দোয়া কবুল কররে নিন!
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ!
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২১
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: বক্তার চাওয়ার মধ্যে আকুতি থাকলে তা শ্রোতার অন্তর স্পর্শ করে যায়। আর অন্তরে দোলা লাগলে প্রার্থনা এমনিতেই ওষ্ঠে এসে পড়ে।
জি ভাইজান।
আপনার সুস্থতা কামনা করি। আমার জন্যও দোয়া করবেন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট থেকে উদ্ধৃতির জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত হ'লাম।
শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞতা।
অবশ্যই আপনার জন্যেও দোয়া করছি। আল্লাহতা'লা আপনাকে স্ত্রী-কন্যা-নাতি-নাতনিসহ সুখী জীবন দান করুন, সুস্বাস্থ্যে রাখুন সবাইকে!
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
পোস্টে উল্লেখ করেছেন মনের অবস্থা ভালো নয়। তবুও আশাবাদী যে অবসন্নতা অনতিবিলম্বে দূর হয়েছে।
আপনজনের বিদায় নিঃসন্দেহে যেকোনো ব্যক্তিকে বেদনাবিধুর করে তোলে। আপনার মনের ভারাক্রান্ততা যে কারণে খুবই স্বাভাবিক।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। ওনার মাগফিরাত কামনা করছি। পরিবারের প্রতি রইল সমবেদনা।উপর ওয়ালার কাছে প্রার্থনা ওনারা যেন দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন। ওনাদের সুখ সমৃদ্ধি কামনা করি।
সাথে সাথে স্যার আপনাকেও অনুরোধ দয়া করে মন ভারী করবেন না। আপনি জানেন তবুও বলছি,হায়াত রিজিকের মালিক আল্লাহ। সবকিছু ওনার উপর ছেড়ে দিয়ে নিজের স্বভাবসিদ্ধ কাজ করুন। পড়াশোনা নামাজ কালামের মধ্যেই যতবেশি সম্ভব নিজেকে নিয়োজিত রাখুন। আল্লাহপাক আপনাকে ও আপনার পরিবারকে হেফাজত করুন আমীন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "পোস্টে উল্লেখ করেছেন মনের অবস্থা ভালো নয়" - মনের অবস্থা ভালো নয়, ঠিক তা নয়। আজকাল আমি স্রষ্টার অনেক সূক্ষ্ম দয়া ও করুণা চর্মচক্ষুতে দেখতে পাই, আগে যা পেতাম না। তখন কৃতজ্ঞতায় মন ভাঙচুর করে, কেন তা আগে দেখতে পাইনি, তা ভেবে। মানুষের বিনয় এবং সদ্ব্যবহার আমাকে সহজে স্পর্শ করে। আমি তার সাথে অনুরূপ সদ্ব্যবহার কয়ার জন্য কাতর হই।
মরহুমের জন্য এবং আমারও জন্য আপনার এ নেক দোয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহ পাক আপনার দোয়া কবুল করুন!
মন্তব্যে এবং প্লাসে বিশেষভাবে স্পর্শিত ও প্রাণিত।
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৪
সোবুজ বলেছেন: মৃত্যুর পর অপেক্ষা করছে অনন্ত জীবন।সেখানে আর মৃত্যু নেই।আমরা সবাই দুই দিনের অথিতি।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মৃত্যুর পর অপেক্ষা করছে অনন্ত জীবন।সেখানে আর মৃত্যু নেই।আমরা সবাই দুই দিনের অথিতি (অতিথি)" - এ দুনিয়ার মায়া বড় কঠিন মায়া! সে জন্যেই আমরা সব জেনে শুনেও দুনিয়া নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত মেতে থাকি।
১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৪
জটিল ভাই বলেছেন:
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে রহমত করুন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমীন!
অনেক ধন্যবাদ, দোয়ার জন্য।
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: আজকে যখন বাসায় মায়ের কথা বলছি তখন মা জানালো যে আমার বাবার মন খারাপ । তার স্কুল জীবনের বন্ধু আজকে মারা গেছে। এটা জানার পরে তার মন খারাপ ছিল সারা দিন । বোধ করি তারমনভাব অনেকটা আপনার মতই ছিল !
মৃত্যু ব্যাপারটা অবধারিত । কিন্তু আমি তবুও এইটা থেকে সব সময় দুরে থাকি । নিজের মৃত্যুর জন্য না তবে কাছের মানুষের মৃত্যুর । আমি সব সময় দোয়া করে এসেছি যেন আমার মৃত্যু সবার আগে হয় । আমাকে যেন কারো মৃত্যু দেখতে না হয় !
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "বোধ করি তারমনভাব অনেকটা আপনার মতই ছিল" - আমারও তাই মনে হচ্ছে।
আমি আমার স্কুল জীবনের অন্তরঙ্গ বন্ধুকে হারিয়ে মন খারাপ করে এই ব্লগেই একটা পোস্ট লিখেছিলামঃ ফাহিয়ানের গল্প, যা হয়তো আপনি তখন পড়েন নি।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রিয় ভাই লেখা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো। মরণের মত এত কঠিন সত্য আর কী আছে। সুস্থ ও সুখে থই থাকুন
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, নেওয়াজ আলি। মন খারাপ একটি সংক্রামক রোগ। বিশেষ করে কোমল মনে এ সংক্রমণ সহজে ছড়িয়ে পড়ে। আমার এ লেখাটা পড়ে আপনারও মন খারাপ হয়েছে জেনে দুঃখ বোধ করছি।
ভালো থাকুন, সুস্বাস্থ্যে, সপরিবারে। শুভকামনা---
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের কথামালার সাথে সার্থক শিরোনাম ।
পোষ্টে থাকা কথামালায় সত্যিই মন ভেঙ্গে যায় ।
সহমর্মীতা মাখা কথায় মোরানো আপনার হৃদয়
বিণা যেন প্রকাশ হল অনন্ত আকাশে
বেদন বাঁশি উঠল বেজে বাতাসে বাতাসে ।
সকলই যেন মায়া ভরা হৃদয়ের আকুলতা
আপন কথা সকলের প্রাণে বাজে উদাসে
কামনা করি মন ভাঙ্গার এ গান যেন
সব নিয়ে শেষ ধরা না দেয় গভীর সর্বনাশে।
পরম করুনাময়ের কাছে আপনার দীর্ঘ
জীবনের জন্য দোয়া প্রার্থনা করি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "বিণা যেন প্রকাশ হল অনন্ত আকাশে
বেদন বাঁশি উঠল বেজে বাতাসে বাতাসে" - আপনার কথায় আমার অনুভূতিই প্রকাশ পেয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ, চমৎকার সহমর্মী মন্তব্য, প্লাস এবং প্রার্থনার জন্য।
ভালো থাকুন, সুস্বাস্থ্যে, সপরিবারে।
১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনটা কেমন খারাপ হয়ে গেল।মৃত্যুর কথা যখন ভাবি তখন জীবনকে কত তুচ্ছ মনে হয়।কাছের কেও বা পরিচিত কেও মারা গেলে তার মুখটা সব সময় চোঁখের সামনে ভাসে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: হৃদয়স্পর্শী মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
"পরিচিত কেও মারা গেলে তার মুখটা সব সময় চোঁখের সামনে ভাসে" - মায়াবী আমাদের জীবন। কত না মায়ায় আমরা জড়িয়ে থাকি একে অপরের সাথে!
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৪
চাঁদগাজীর সমর্থকগোষ্ঠী বলেছেন:
সমবেদনা জানাচ্ছি।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ। আপনাকেও জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা।
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
একটি সংবেদনশীল মানুষের লেখা।
এ জীবন ক্ষনেকের । মরন কখন, কবে যে ডাক দিয়ে যায়!!!!! একদিন হয়তো এভাবেই সকল খেলা সাঙ্গ হলে মনে হবে-----
" ............. অজস্র মৃত্যুরে
পার হয়ে আসিলাম
আজি নবপ্রভাতের শিখরচূড়ায়–
রথের চঞ্চল বেগ হাওয়ায় উড়ায়
আমার পুরানো নাম।"
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার এবং লেখকের সংবেদনশীলতা আপনার চোখে ধরা পড়েছে এবং কলমে স্বীকৃত হয়েছে, এতে প্রীত হ'লাম। প্লাসে প্রাণিত।
শেষের কবিতা থেকে উদ্ধৃতাংশটুকু পোস্টের মান বাড়িয়েছে এবং তা এখানে অলংকার হিসেবে রয়ে যাবে।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৩
সোহানী বলেছেন: কোন মৃত্যু সংবাদই ভালো লাগে না। মনটা বিষাদে ভরে যায়, কোন কাজ করতে ইচ্ছে করে না। বসে বসে কাঁদতে ইচ্ছে করে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বুঝতে পারছি। +
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: অফলাইনে পড়েছিলাম, লেখাটা আমাকেও স্পর্শ করল। আমরা সবাই ছুটে চলেছি, হয়ত অনেক বড় হবার জন্য, জীবিনের বাস্তব সত্য হচ্ছে মিথ্যে বড় হতে হতে আমরা এক সময় বুড়ো হয়ে মরে যাই!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "লেখাটা আমাকেও স্পর্শ করল" - অনেক ধন্যবাদ, লেখাটা অফলাইনে পড়েও অনলাইনে এসে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
ভালো থাকুন, শুভকামনা---
২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। পরম করুণাময় আল্লাহপাকের দরবারে লেঃ কর্নেল (অবঃ) নকীবুর রহমান সাহেবের মাগফিরাত প্রার্থনা করছি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: দোয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত হ'লাম।
২৫| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:০৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই লেখাটিতে আপনার মনের সৌন্দর্যই ফুটে উঠেছে। আপনার অন্য পোস্টগুলোও সময় নিয়ে পড়বো।
০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরনো পোস্টে মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৯
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার অন্তরটা স্বচ্ছ আয়নার মত পরিষ্কার। অন্যকে ক্ষমা করে দেয়া, অন্যের জন্য এমনভাবে অন্তরে ব্যথা অনুভব করতে পারা এবং সর্বোপরি চেনা অচেনা সকলের জন্য দোআ ও কল্যান কামনা করার ভেতরেই তো নিহিত ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা।
কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
আল্লাহ তাআলা পৃথিবীবাসী সকল মাখলূকাতের কল্যান করুন। তাঁর দয়ার চাদরে ঢেকে রাখুন গোটা সৃষ্টিজগতকে। তাঁর রহমতের বৃষ্টিবর্ষনে সজিব, সতেজ এবং প্রাণবন্ত করে রাখুন প্রাণবান সকল সত্ত্বাকে।