নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতাঃ সকাল ছয়টা বারো

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৯




আমার জীবনে ছয় কিংবা বারো,
সংখ্যাদুটোর কোনটাই--
তেমন কোন প্রভাব কখনো রাখেনি।
অথচ গত দুটো মাস ধরে ক্রমাগত
সংখ্যাদুটো একসাথে পাশাপাশি বসে
আমাকে নিত্য ডাক দিয়ে যাচ্ছে।

আমি কখনো কখনো অপেক্ষা করে থাকি
এ সময়টার জন্য। কখনো বা এমনিতেই
চোখ পড়ে যায় ঠিক এই সময়টাতেই,
ডিজিটাল ঘড়িতে। প্রত্যুষের প্রার্থনা শেষে
আমি বাইরে তাকাই। জানালার কাঁচটাকে
সরিয়ে দিয়ে ধীর লয়ে শ্বাস টেনে গ্রহণ করি
মায়াবতী গাছপালা থেকে নির্গত অক্সিজেন।
মাসজিদ থেকে মুসল্লীদের ঘরে ফেরা দেখি।

কিছুক্ষণ পর রাস্তার বাতি নিভে যায়,
পাখিদের কলকাকলি শোনা যেতে থাকে।
অরুণোদয়ের হিরন্ময় কিরণ-দ্যূতি
ছড়িয়ে পড়তে থাকে চারিদিক উদ্ভাসিত করে।
শীতল বাতাস মৃদু কাঁপন ধরিয়ে যায় শরীরে।

এভাবেই আমার দিন শুরু হয়ে যায়।
আমি ছয় থেকে বারোতে যাই,
বারো থেকে ছয়ে ফিরে আসি।
এভাবেই এক সময় বুঝতে পারি,
ছয় ও বারো দিয়েই দিনের অষ্টপ্রহর বাঁধা!

ঢাকা
১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২








মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখন ৪ টা ৩৩, সময় অনেকটা গড়িয়ে গেছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি বোধহয় সকাল ৮ টা ৩৩ এর সময় এ মন্তব্যটা লিখছিলেন। জ্বী সময় ততক্ষণে আড়াই ঘন্টারও অধিক গড়িয়ে গেছে!
প্রথম মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩৮

হৃদ_স্পন্দন বলেছেন: দারুন লিখেছেন ভাইজান

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা! মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভীষণ সুন্দর লেখা উপহার দিলেন ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



৬-১২ দিনমান শুরুর ক্ষন
ডিজিটাল এ যুগে বিবিধ কারণে
রাত্রী জেগে এ মাহেন্দ্রক্ষন
অনুভবে অতি অল্পজন ।
যাহোক, প্রভাতি প্রার্থনা ও অন্য আপরিহার্য
কাজকর্ম সেরে সামুর পাতা খুলে
দেখা মিলল সুন্দর এ কবিতাটির । মনে হল
প্রভাত রবির সুকোমল আভা নিয়ে যেন
কবিতার চরণ গুলি প্রাণে দিয়েছে দোলা
এ যেন শিউলি ফোটা পূর্ণিমা রাত্রী’বসানে
আমাদের আঙিনায় এসে দিয়েছে ধরা
আর যেন জলকালী দিয়ে এঁকে গেছে
প্রভাতি প্রকৃতির অপরূপ চিত্রমালা
সাথে গতবাঁধা জীবনের খেলা ।
কবিতাটি পড়ছি আর ভাবছি
প্রভাতি রবির কর দেখতে কেমন
এর গুণাবলিই বা কত বিচিত্র রকম
তা এ সময়ের রাত জাগা অনেকেই
বলতে গেলে প্রায় ভুলেই গেছে ,
যথা
Early to bed and early to rise
Makes a man healthy wealthy and wise.
এ কথাগুলি কজনই বা আর মেনে চলে।

কবিতাটি পাঠ কালে এ ক্ষনটি নিয়ে লেখা আরো
অনেক বিখ্যাত কবিতার কথা যথা
১৮৪৯ সনে প্রকাশিত মদনমোহন তর্কালঙ্কারের
পাখী সব করে রব, রাতি পোহাইল ছড়াটির কথা মনে পরে যায়,
যা শত বছরেরও বেশী দিন ধরে বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর পাঠ্য ছিল ।

এই সুযোগে
কবিগুরুর নির্জরের স্বপ্নভঙ্গে থাকা
কথামালাও স্মরনে উঁকি দিয়ে যায়-


শুভ কামনা রইল

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মনে হল
প্রভাত রবির সুকোমল আভা নিয়ে যেন
কবিতার চরণ গুলি প্রাণে দিয়েছে দোলা"
- অনেক, অনেক ধন্যবাদ এমন প্রাণখোলা মন্তব্যের জন্য। প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম।

"পাখী সব করে রব, রাতি পোহাইল" - কবিতাটি আমার এখনো পুরোটা মুখস্থ আছে। বছর কয়েক আগেও আমার নাতনিটাকে আমি আরও অন্যান্য কবিতার সাথে এ কবিতাটিও স্বকণ্ঠে আবৃত্তি করে, আবার কখনো কখনো স্বসুরারোপ করে গানের সুরে গেয়ে গেয়ে দুপুর বেলায় ঘুম পাড়াতাম। এখন সে একটু বড় হয়ে গেছে, তাই দুপুরে ঘুমাতে চায় না। ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করলে উল্টো সে আমাকেই ঘুম পাড়িয়ে রেখে আস্তে করে উঠে কার্টুন দেখতে বসে যায়। তবে ওর দু'বছর বয়সী ছোটভাইটাকে আমি এখনো হাতের কাছে পেলে জোর করে ধরে এসব কবিতা ও ছড়া শোনাতে শোনাতে ঘুম পাড়িয়ে দেই।

"নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ" কবিতার চরণগুলোর চিত্ররূপ সুন্দর হয়েছে।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫৩

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। এভাবেই কিছু ক্ষুদ্র বিষয় জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে যায়।



শুভাচ্ছান্তে,

- দেয়ালিকা বিপাশা

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এভাবেই কিছু ক্ষুদ্র বিষয় জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে যায়" - সঠিক পর্যবেক্ষণ, কবি তার মর্মকথা!
কবিতা পাঠের জন্য ধন্যবাদ, মন্তব্যে প্রীত।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫৭

ফারহানা শারমিন বলেছেন: অসাধারণ! আপনি আর আপনার প্রতিটা লেখা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা! ভালো থাকুন।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: রাতটা বাসি, ভোরটা তরতাজা। চাদর মোড়ানো মৃত্যু থেকে এইতো শুরু, যেন প্রতিদিন । শুভ সকাল ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: সকাল মানে সতেজতা, প্রাণচাঞ্চল্যের স্পন্দন। সকাল মানে শক্তির সঞ্চারণ। সকাল মানে আলোর সম্প্রসারণ, সঙ্গীতের গুঞ্জরন। সকালে মনোহর প্রকৃতির সৌম্য মানব হৃদয়কে প্রফুল্ল করে! প্রাণভরে নেয়া প্রত্যুষের প্রশ্বাস দেহ ও মন, উভয়কে সতেজ ও সজীব করে তোলে। সকালকে বড় ভালবাসি!

কবিতা পাঠ, মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ! ভালো থাকুন, শুভকামনা....

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ছয় এবং বারোতে আটকে থাকবেন না। বন্ধী হওয়া ভালো নয়। উড়ুন। ঘুরুন। উপভোগ করুণ। চারপাশে কত কি আছে দেখার, শেখার।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আচ্ছা, ঠিক আছে।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

নব ভাস্কর বলেছেন: ছক বাঁধা সময় বয়ে চলে নিরবধি
ভোরে দেহ মনে পবিত্র পরশ লাগে যদি
ঘড়ি কাঁটায় বন্দী ক্লান্ত জীবনের ঐ তো প্রাণ
ভোরের জানালা দিয়ে নাকে আসে জীবনের ঘ্রাণ।


অনুভবের সহজ উপস্থাপন ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টে মন্তব্য আকারে চমৎকার চারটি চরণ রেখে যাবার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
"ভোরের জানালা দিয়ে নাকে আসে জীবনের ঘ্রাণ" - খুব সুন্দর বলেছেন, নব ভাস্কর! কবিতার সাথে মিলে যায়।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার!!!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দারুণ লাগলো!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং ফাল্গুনী শুভেচ্ছা!

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বৃত্তবন্দী জীবন আমাদের !
কখনো না চাইলেও নির্দিষ্ট সময় গেথেঁ যায় অন্তকরনে। কী চমৎকার শুরু আপনার ।
শুভ কামনা । লেখায় ভালোলাগা।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বৃত্তবন্দী জীবন আমাদের!" - অতি চমৎকার কথা! আর সে বৃত্তকে ঘিরেই চলমান সময়ের কাঁটা!
মন্তব্যটি বলে দেয়, কবিতা মনযোগের সাথে পঠিত হয়েছে; এটা অবশ্যই লেখকের জন্য সন্তুষ্টির কারণ।
'লেখায় ভালোলাগা' প্রকাশের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নামাজের পর ছেলেদের জাগাতে জাগাতে এমন সময় আমিও বাইরে তাকাই কিছুক্ষণ তারপর আবার ঘুম দেই। কারণ বেশী রাত ঘুমোনোর ফলে জেগে থাকতে পারি না আর।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ, মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ! ভালো থাকুন, শুভকামনা....

১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৬

সোহানী বলেছেন: এটা মনে হয় সবার মাঝেই কখনো কখনো হয়, কোন কছিুতে আটকে যাওয়া। যেমন কোন গানের কলি, কোন স্মৃতি, কোন নাটক সিনেমার দৃশ্য, কোন ডায়ালগ!! আমার মাঝেও এটা প্রকট, বিশেষ করে গানের কলি কিংবা কোন স্মৃতি।

যেমন ক'দি ধরে একটা গান মাথায় বাজছে। সারাদিন শুনি যখনই সময় পাই। ছেলে মেয়ে বলে, একই গান শুনতে শুনতে আমাদের মাথা খারাপ অবস্থা, এবার হেডফোন ইউজ করো।

কিন্তু সমস্যা, আমার হেডফোন দিয়ে গান শুনতে ভালো লাগে না................হাহাহাহা

https://www.youtube.com/watch?v=h10bcNu2n0U

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের যা কিছু ভালো লাগা, মন্দ লাগা, সব কিছুর সাথেই একটা স্মৃতি জড়িয়ে যায়। ভালোটা নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে, মন্দটাকে ঝেড়ে ফেলতে পারলেও ভালো লাগে।

লিঙ্কের গানটা সুন্দর গীত, হ'লাম চমৎকৃত। আমারও হেডফোন দিয়ে গান শুনতে ভালো লাগে না।

কবিতা পাঠ, মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ! ভালো থাকুন, শুভকামনা....

১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:০৯

মেহবুবা বলেছেন: সময়ের ব্যাপার চোখে পড়লে কেমন যেন টেনশন হয়! এই একটা বিষয় যাকে ভয় পাই।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সময়ের ব্যাপার চোখে পড়লে কেমন যেন টেনশন হয়! এই একটা বিষয় যাকে ভয় পাই" - যথার্থ বলেছেন। রেলগাড়ীর জানালা থেকে দেখা পশ্চাতে ধাবমান দৃশ্যাবলীর ন্যায় প্রতিটি সময়ক্ষণ মুহূর্তে মুহূর্তে আমাদেরকে ফেলে পশ্চাতে চলে যাচ্ছে; তাদেরকে আর ফিরে পাবার উপায় নেই। শেষ স্টেশনে না পৌঁছানো পর্যন্ত সম্মুখে ধেয়ে চলাই আমাদের কাজ।

সময়কে যে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে, জীবনে সেই সফল হয়।

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫০

কালো যাদুকর বলেছেন: ৬:১২
৬+ ১+২=৯
৬, ১২-< ১+২=৩ ; ৬+৩= ৯

আপনার প্রিয় সময়টির ডিজিটাল সিগনেচার হল ৯,
৯ হচ্ছে একটি বিশেষ সংখ্যা।

নিকল টেসলা বলেছেন "if you only knew the magnificence of the ৩,৬,৯ , then you would have a key to the universe"।

মনে হয় গড আপনাকে কিছু হিনসস দিচ্ছেন ৷

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "মনে হয় গড আপনাকে কিছু হিনসস দিচ্ছেন" - আমাদের মন ও শরীর প্রতিনিয়তই কিন্তু স্রষ্টার কাছ থেকে কিছু সংকেত পেয়ে থাকে; কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের সে সংকেত পড়ার বা পাঠোদ্ধার করার সময় ও সামর্থ্য অনেক সময় হয় না, ফলে আমরা সে সংকেতগুলো হেলায় হারিয়ে ফেলি।

ব্যতিক্রমী বিশ্লেষণ ও মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৯

শোভন শামস বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।সুন্দর লেখা

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.