নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
জীবনের সঞ্চয় আমার বেশী কিছু নেই,
কিছু কিছু ছোট ছোট সফলতা ছাড়া,
যা সবারই কিছু কিছু থাকে।
তবে বেশ বুঝি,
বিকেলে ভোরের ফুল ফোটার নয়!
যদিও রাতের কুসুমও বেশ সৌরভ ছড়ায়,
কিন্তু সেটাও তো আর ফোটাতে পারছি না!
জীবন পথে উৎকীর্ণ মাইল ফলকগুলো,
কিছু ছোঁয়া যায়, কিছু অতিক্রম করা যায়,
আর কিছু আজীবন অধরাই থেকে যায়।
সৃষ্টিশীলতার শেষ চক্রে এখন আমার জীবন,
এখন নতুন করে কিছু অর্জনের সময় নেই।
বড় দেরী করে শুরু করেছি কবিতা লেখা,
ভাবনার ঝুড়িটাতো আজীবন ভরপুরই ছিল।
তবুও কলম চলেনি।
এখন হাতে আছে সময় এন্তার,
অবসাদহীন অবসর আছে; তাই সন্তুষ্টচিত্তে
নিরিবিলি লিখে চলি মনের একান্ত যত ভাবনা,
কিছু তার কবিতা হয়ে ওঠে, আর কিছু হয়না।
ঢাকা
১২ অগাস্ট ২০২২
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনার জীবনের অর্জনগুলো চিরস্মরণীয় হয়ে থাক!
২| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি তো লিখতে হলেও পারসেন। যারা নির্দিষ্ট একটি লিখে টাইম স্পেন্ড করতে পারেনা, কেউ দেখার থাকেনা। সন্তান গুলো অনেক অনেক দূরে, যিনি ভীষণ একা, যাকে একাকীত্ব যন্ত্রণা দিচ্ছে তার অবস্থা কেমন আপনার সহজ সরল কবিতা সে চিন্তায় ফেলে দিল।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: হুম! তার অবস্থা খুবই খারাপ!
কিন্তু মানুষ সব কিছুই এক সময় সয়ে নেয়।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশের প্রথম সারির একজন কবি একবার পথে হাঁটতে হাঁটতে তার সাথে হাঁটতে থাকা কবির সাথে আক্ষেপ করে বলছিলেন, আমার কোনো একটা কবিতাও কি রবীন্দ্রনাথের সবচাইতে খারাপ কবিতাটার সমানও হয় নাই? (কবির নামটা উহ্য রাখলাম)। অথচ এ কবি বাংলাদেশের সেরা কবিদের একজন।
কবি যা লেখেন, তার সবই কবিতা। কবির নিজের কাছে তার কবিতার মূল্যায়ন একরকম, পাঠকের কাছে আরেক রকম। উভয়ের মূল্যায়ন মিলে গেলে এবং কবি তা জানতে পারলে কবির আনন্দের সীমা থাকবে না, তবে না মিললেও ক্ষতি নাই বা মন খারাপের কিছু নাই। কোনো কবিরই শতভাগ জনপ্রিয়তা নেই, নজরুল, রবীন্দ্র, শামসুর রাহমান, আল-মাহমুদ, জীবনানন্দ, যার নামই বলুন না কেন। তদ্রূপ, কোনো কবিরই সবগুলো কবিতার মান একরকম হবে না, সব কবিতাই পাঠকপ্রিয়তা বা জনপ্রিয়তা পাবে না। কবির নিজের বিচারে শ্রেষ্ঠতম কবিতাটি হয়ত পাঠক গোনায়ই ধরবে না; আবার খুব ক্যাজুয়ালি লেখা, কবির বিবেচনায় তুচ্ছ একটা কবিতাও তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে।
তবে, কবিতা হোক বা না হোক, পাঠক তা পড়ুক বা না পড়ুক, একটা কবিতা লেখার পর কবির মন যেভাবে সৃষ্টিশীলতার আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে, তার কোনো তুলনা নেই। কবির সর্বশেষ লেখাটিই তাৎক্ষণিকভাবে কবির শ্রেষ্ঠতম কবিতা, যা তাকে সবচাইতে বেশি তৃপ্তি দেয়। এটা পরের কবিতা রচিত হবার আগ পর্যন্ত কবির বিবেচনায় কবির শ্রেষ্ঠতম কবিতা।
একজন কবি প্রথমত তার নিজের জন্যই লেখেন, নিজের মনকে মুক্ত বা উন্মুক্ত করার জন্য। কালের বিচারে কবিতা হিসাবে তা কতখানি উৎরে গেল, 'কাল'ই তা নির্ণয় করবে। অনেক কবিকে আক্ষেপ করতে দেখা যায় (ফেইসবুকে) - হায়, আমার ১০টা কবিতাও যদি, অন্তত ৫টা কবিতাও যদি পাঠকের মুখে মুখে ফিরতো, আমার আনন্দের শেষ থাকতো না। এগুলো নির্বোধ ভাবনা। কবিতা গান নয়। কবিতার একটা নির্দিষ্ট পাঠক শ্রেণি আছে, যাদের সংখ্যা অতি নগণ্য। আমরা যদি আশা করি যে, কবিতা গণমানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হবে, সেটা হবে ভুল ভাবনা। কবিতার পাঠক হলেন 'এলিট' পাঠক, যারা অন্য পাঠকদের চাইতে আলাদা। আর এই এলিটদের সংখ্যা খুব কম, কিন্তু পাঠ-রুচিতে তারা খুব উন্নত ও মার্জিত।
কবিতার বক্তব্যকে যদি আক্ষরিক অর্থেই অনুবাদ করি, তাহলে বলবো, আপনার আক্ষেপের কোনো কারণ নেই। আপনি সুন্দর কবিতা লিখে চলেছেন, যা আপনার উন্নত ভাবনা-চিন্তা, পরিশীলিত রুচিবোধের পরিচয় প্রকাশ করে, এবং প্রতিটি কবিতাই কবিতা হিসাবে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল স্যার।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: গতকাল আপনার এ চমৎকার মন্তব্যটির জবাবে বেশ একটি দীর্ঘ উত্তর লিখে ক্লিক করতে যাবো, এমন সময় বিদ্যুৎ সংযোগ চলে গেল! এক ঘণ্টা পরে যখন বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরে এলো, তখন আর সে প্রতিমন্তব্যটিকে উদ্ধার করতে পারিনি। এ কারণে কাল সারাটা দিন আর ব্লগে ঢুকতেই ইচ্ছে হয় নি।
"কবি যা লেখেন, তার সবই কবিতা" - বাহ, কবিদের জন্য এ কথাটি সত্যই এক বড় প্রেরণা।
"একটা কবিতা লেখার পর কবির মন যেভাবে সৃষ্টিশীলতার আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে, তার কোনো তুলনা নেই" - এটা জানি। বোধকরি সব কবিরাই এটা জানেন এবং মানেন।
"কবিতার পাঠক হলেন 'এলিট' পাঠক, যারা অন্য পাঠকদের চাইতে আলাদা। আর এই এলিটদের সংখ্যা খুব কম, কিন্তু পাঠ-রুচিতে তারা খুব উন্নত ও মার্জিত" - অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে, আপনার এ নিখুঁত পর্যবেক্ষণ এবং বিশ্লেষণের জন্য। ২০১৬ সালে আমার প্রথম কবিতার বইটি যখন প্রকাশিত হলো, তখন একদিন আমার সেই প্রকাশকের স্টলের পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম বেচা বিক্রী কেমন হয়। আমার পাশে একজন তরুণ লেখকও ছিলেন, যিনি তখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনা শেষ করেন নি। তারও একটা গল্পের বই সেবার প্রকাশিত হয়েছিল। এমন সময় এক তরুণ ক্রেতা এলেন। তিনি অনেকক্ষণ ধরে বেছে বেছে কয়েকটা কবিতার বই হাতে নিলেন, যার মধ্যে আমার বইটিও ছিল। বাকি যাদের বই তিনি হাতে নিয়েছিলেন, তারাও আমার মতই অখ্যাত কবি ছিলেন। আমি একটু এগিয়ে গিয়ে তাকে শুধালাম, আপনার বয়েসীরা তো আজকাল খুব কমই কবিতা পড়ে। আপনি এতগুলো কবিতার বই কিনলেন? উনি বললেন, "একজন কবি তার হৃদয়ের অনুভূতিগুলোকে অকপটভাবে এবং বিশ্বস্ততার সাথে তার পাঠকের কাছে তুলে ধরেন। আমার মনে হয় এগুলো মানুষের শুদ্ধতম অনুভূতি"। আমি যখন তাকে জানালাম যে তার ক্রীত বইগুলোর মধ্যে একটি বই এর লেখক আমি স্বয়ং, তখন তিনি খুব খুশি হয়ে আমার একটা অটোগ্রাফ চাইলেন।
আমি আজও সে কবিতাপ্রেমী পাঠককে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি।
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
চমৎকার হয়েছে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পড়ন্ত জীবনের বিকালে
ফোটা গোলাপে থাকে আঁচ,
না পাওয়ার বেদনা যায় পুড়ে
হাওয়া ঘোরে চারি ধারে
ফুলকে সমীহ করে
সূর্যাস্তও থমকে থাকে!
এ সময়ে আপনার হাতের
দারুণ সুন্দর লেখাগুলি দেখলে
আমার মন আবেগে যায় ভরে
সেগুলি পাঠে আনন্দ
কবিতায় আরো অধিক,
ভাষা ও ছন্দের মুর্ছনা
কেবলই বাড়ায় ব্যকুলতা
আশায় থাকি নব নব
কবিতা পাওয়ার তরে ।
আগে নিশ্চয়ই আপনার জীবনে ছিল দুরন্ত সব উল্লাস,
সেসময় এই পৃথিবীকে জয় করে নেবার ছিল বাসনা
এখন মনে হয় এই পৃথিবীটাকে ( যা কিছু পেয়েছেন জিবনে)
বিলিয়ে দিতে চান তা সকলের মাঝে অকাতরে।
এটাই পড়ন্ত জীবন চক্রের বড় সাফল্য গাথা
কামনা করি তা অমলিন চীরভাস্কর হয়ে খাকুক
আমাদের মাঝে যুগ যুগান্তর ধরে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত আবেগঘন এই মন্তব্যটির জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এমন মন্তব্য পেলে সারাদিন কবিতায় নিবিষ্ট থাকতে ইচ্ছে করে! +
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:৫৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: স্যার, প্রথেমই কবিতার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোলাগা জানবেন। ব্যক্তি মনের স্বাভাবিক সরল ভাবনাগুলো তুলে ধরেছেন আার আপনার ভাবনাগুলো বেশ যুক্তিযুক্ত। আমি আপনার চেয়ে বয়সে স্বাভাবিকভাবেই অনেক ছোট তদুপরি কোন এক অজানা কারনে এই ভাবনাগুলো আমাকেও দোলা দিয়ে গেছে বহুবার। "দেরী" বলতে যা বোঝাতে চেয়েছেন সেটাকে ঠিক আমি দেরী বলবো না কারন সবাই সবকিছু "সময়মতো" করতে পারে না কারন "সময়" বিষয়টাই আপেক্ষিক।
একুশ কিংবা বাইশ বছর বয়সে প্রিয় মাতৃভূমি, প্রিয় মানুষগুলো ফেলে এসে জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছি, যে সময়টা ছিলো বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনায় প্রেমিকার হাত ধরে ঘোরার, যে বয়সটা ছিলো বন্ধুদের সাথে তুমুল আড্ডার সে সময় আমার দু'হাত ফ্লোর পরিস্কার করতে ব্যস্ত, আমার দু'পা ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থেকে পরিবারের জন্য অন্ন জোগাতে ব্যস্ত। প্রেমিকাকে নিয়ে রঙিন স্বপ্ন দেখার পরিবর্তে সারাদিনের ক্লান্তিতে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। সে সময়ের কিছুই আমি উপলব্ধি করতে পারি নি। তাতে আমার কিঞ্চিৎ দুঃখবোধ থাকলেও তা আসলে ঠিক অনুধাবনও করতে পারি না যে আসলে কি মিস করেছি কারণ ঐ ব্যাপারগুলোর অনুভূতিও আমার অজানা।
বোঝাতে চাইছি, প্রতিটি জীবন ভীষণ ইউনিক, প্রতিটি জীবন ভিন্ন ভিন্ন বাস্তবতায় যাপিত। আপনার বাস্তবতায় কবিতা একটু দেরী করে আসে নি, এসেছে আপনার জন্য সঠিক সময়ে। দুঃখবোধ মনে রাখবেন না, শুধু লিখে যান জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত। কে জানে কতজন সেই সুযোগটি পাওয়ার আগেই গত হয়েছেন!
শুধু দু'হাত তুলে সৃষ্টিকর্তার কাছে ধন্যবাদ জানাই সবকিছুর জন্য যা কিছু তিনি আমাকে অর্জন করার সক্ষমতা দিয়েছেন। যা পারিনি, যা পাইনি তার সবটুকুর ব্যর্থতাই আমার। একদিন সেই দুঃখবোধটাও ঘুঁচে যাবে পরম করুণাময়ের অসীম কৃপায়, এ বিশ্বাস আমার রয়েছে। তিনিই আর-রউফ, তিনিই মালিক আল-মুলক, তিনিই আল-জালালি ওয়াল ইকরাম, তিনিই আল-মাজিদ, আল-মাতিন, আল-হামিদ, আল-মুশি, আল-মুবদি, আন-নূর, আন-নাফি, আস-সাবুর, আল-বাকি। তিনিই আমাদের রব, সুবহানাল্লাহ।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত সহমর্মী একটা মন্তব্য করেছেন, একেবারে মন ছুঁয়ে গেল!
মন্তব্যের শেষ অনুচ্ছেদটি পড়ে অভিভূত হ'লাম। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আপনাকে তাঁকে চেনার কাজটি যেন আরও সহজ করে দেন এবং সব সময় আপনার সহায় থাকেন!
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০২
কালো যাদুকর বলেছেন: কবিতা লিখে আজ পর্যন্ত কোন কবিই সন্তষ্ট হননি। কাজেই সে চেস্টা করবেন না। কবিতা লিখে যান নিজের আনণ্দের জন্য। যখনি সময় পান বসে যান দুকলমের জন্য। এতেই কবির সার্থকতা, এতেই পাঠকের লাভ।
কবিতা ভাল লেগেছে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "কবিতা লিখে যান নিজের আনণ্দের জন্য" - সেটাই করি ভাই!
কবিতাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার! এই একটা শব্দেই অনেক কিছু বলা হয়ে যায়! +
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম। অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২৫
[email protected] বলেছেন: ভালো লাগলো
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: অনুভূতির সুন্দর প্রকাশ।
২। নং কমেন্ট ভালো লাগলো।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা সতত
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: ২ নং মন্তব্যটা আমারও ভালো লেগেছে।
মন্তব্যে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা....
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
যেখানে যেতে চেয়েছিলেন সেখানে হয়তো যেতে পারেননি, কিন্তু যেখানে পৌঁছে গেছেন বলে মনে হয় সেখানে যাওয়াই হয়তো আপনার প্রয়োজন ছিলো ।
"কিছু হয়, কিছু হয়না"র বৃত্তে নিজেকে খুঁজে পাওয়াই জীবন নয়, নিজেকে যতোটুকু সৃষ্টি করেছেন সেটাই জীবন।
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রেরণাদায়ক মন্তব্যে প্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
১৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় কবি। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম। +
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: ~জীবন পথে উৎকীর্ণ মাইল ফলকগুলো,
কিছু ছোঁয়া যায়, কিছু অতিক্রম করা যায়,
আর কিছু আজীবন অধরাই থেকে যায়।
সৃষ্টিশীলতার শেষ চক্রে এখন আমার জীবন,
এখন নতুন করে কিছু অর্জনের সময় নেই।
এইসব আর লিখবেন না- বড্ডবেশী মন খারাপ হয়ে যায়!