নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দু\'টি ছোট কবিতাঃ সেই বালুকাবেলায়, স্থিরচিত্র

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১০

সেই বালুকাবেলায়

ছেলেটি একটা ইচ্ছের কথা বলতে চেয়েছিল;
মুখে বলতে পারছিল না বলে লিখে রেখেছিল।
মেয়েটি প্রতিদিনই সাগর সৈকতে আসতো,
সে কথা জেনেই ছেলেটি লিখেছিল তার গুপ্ত,
না বলা ইচ্ছের কথাটা, সেই বালুকাবেলায়,
এক সন্ধ্যায়, চেনা সংকেতে, সেই সমুদ্রতটে!

কিন্তু যখন সে মেয়েটি নিঃশব্দে চলে এলো,
উন্মত্ত জলতরঙ্গ এসে লেখাটা মুছে দিয়ে গেল!


ঢাকা
১৯ অগাস্ট ২০২৩



স্থিরচিত্র

চলে যেতে বললেই চলে যায় না;
চলে গেলেই সবাই অদৃশ্য হয় না।
দু'টি নয়ন চলে যেতে দেখলেও,
তৃতীয় নয়নটি অন্য কিছু দেখে।
সে নয়নটিতে চলে যাওয়া মানুষটি
স্থির অবয়বে স্থানুবৎ রয়ে যায়!


ঢাকা
১৪ অক্টোবর ২০২৩

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২০

বাকপ্রবাস বলেছেন: সুন্দর, বেশ সুন্দর

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:




স্থিরচিত্র সেদিন যাদুকরের পোষ্টে কমেন্টে লেখা হয়েছিলো।
ছোট কবিতা কিন্তু অর্থবহ।

সব চলে যাওয়াই সত্যিকার অর্থে চলে যাওয়া না।
চোখের আড়াল হলেও মনের আড়াল হয়না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "স্থিরচিত্র সেদিন যাদুকরের পোষ্টে কমেন্টে লেখা হয়েছিলো। ছোট কবিতা কিন্তু অর্থবহ।" - জ্বী, আপনার পর্যবেক্ষণটি সুতীক্ষ্ণ ও সঠিক। অর্থবহ বলেই, নিজের লেখাটিকেই ঈষৎ সম্পাদনা করে আলাদাভাবে এখানে প্রকাশ করলাম, নিজের ভাণ্ডারে (পোস্ট আর্কাইভে) সংরক্ষিত রাখার জন্য।

বাকি কথাগুলোও সঠিক বলেছেন। চমৎকার মন্তব্য এবং পর্যবেক্ষণের জন্য ধন্যবাদ। প্রথম প্লাসে অনেক প্রাণিত হ'লাম।

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০২

ক্লোন রাফা বলেছেন: স্থানুবৎ সেই স্মৃতি নিয়েই কেউ কেউ পার করে দেয় পুরো একটা জিবন।
জলতরঙ্গ চায়নি মেয়েটি ছেলেটার কথা জানুক , তাই মুছে দিয়েছে।
ব্যাখ্য কি হলো নাকি অন্তর্নিহিত আরো কিছু আছে?
খা.আহসান ভাই।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: যে জলতরঙ্গের আঘাতে বেলাভূমির সব সংকেত, পদচিহ্ন, লেখা ইত্যাদি মুছে যায়, সেই জলের প্রলেপই আবার একই বেলাভূমিকে নরম ও কোমল করে দিয়ে পরবর্তী সংকেত, পদচিহ্ন, লেখা ইত্যাদির জন্য প্রস্তুত করে দিয়ে যায়। এই লেখা এবং মোছামুছির প্রক্রিয়া পর্যায়ক্রমে চলতেই থাকে। মুছে যাবার দুঃখটাও তাই চিরস্থায়ী হয় না। এ ক্ষেত্রে জলতরঙ্গের কোন পক্ষপাতিত্ব নেই; সে সব কিছুই মুছে দিয়ে যায়। স্থানুবৎ সেই স্মৃতিটাও জীবনভর বইতে হয় না, তবে ছবিটা এ্যালবামের পাতার নীচে চাপা পড়ে রয়।
কবিতা পাঠ করে একটা সুন্দর, অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন রেখে যাবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, ক্লো. রাফা।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভিন্নধর্মী দুটি কবিতাই ভালো লেগেছে। তবে দ্বিতীয়টি বেশি অর্থবহ লাগলো। জীবনের শাশ্বত কথা চমৎকারভাবে ফুটিয়ে ফেলেছেন। শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, অর্থবহতার দিক দিয়ে অবশ্যই দ্বিতীয়টা এগিয়ে। তবে দুটি কবিতাই আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম। প্লাসে প্রাণিত।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

প্রথমটি বেশী ভালো লেগেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য এবং লাইক এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১০

মিরোরডডল বলেছেন:




প্রথম কবিতাটাও ভালো লেগেছে।

একপাশে সবুজ অরণ্য
আরেকপাশে উত্তাল নীল জলরাশি
মাঝেখানে সেই বালুকাবেলায়
পাথরের ওপর দাঁড়িয়ে মেয়েটি
ছোট ছোট ঢেউ এসে পায়ের পাতাগুলো ভিজিয়ে দিয়ে যাচ্ছে

ছেলেটি দাঁড়িয়ে খুব কাছে
চাইলেই ছোঁয়া যায় তাকে
এতো কাছে যে তার
বুকের কম্পনটিও শোনা যায়

পাথরটি এখনও আগের জায়গায় আছে
সবকিছু আগের মতো
শুধু ছেলেটি নেই

বিশাল উত্তাল এক তরঙ্গ এসে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তাকে
মেয়েটিকে একা করে চলে গেছে সে না ফেরার দেশে



১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ইটালিকে লেখা কথাগুলো কি আপনার কোন কবিতা বা কবিতাংশ, নাকি অন্য কোন বিখ্যাত ব্যক্তির? তবে যারই হোক, কথাগুলো খুব সুন্দর! কথাগুলোর ফাঁকে ফাঁকে সুন্দর কিছু দৃশ্যকল্প ভেসে ওঠে।
চমৎকার পুনঃমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রীত হলাম।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪১

অধীতি বলেছেন: কেমন আছেন?
কবিতা দুটি অনেক ভাল হয়েছে।
অর্থবহ এবং মনোরম কবিতা।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভালো আছি, ধন্যবাদ।
কবিতা দুটি অনেক ভাল হয়েছে জেনে ভালো লাগল।
প্রশংসায় প্রাণিত।

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিনে যুদ্ধ লেগেছে, কবিতা ভালো লাগছে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক আছে।
চারিদিকে এত ধ্বংসযজ্ঞ, এত রক্তক্ষয় হচ্ছে, মানবতা পদদলিত হচ্ছে, মিথ্যা প্রচার হচ্ছে- এসব বীভৎস চিত্র আর দেখতে ইচ্ছে হয় না।

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুটোই ভালো লেগেছে। তবে প্রথমটা বেশি দাগ কেটেছে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "দুটোই ভালো লেগেছে। তবে প্রথমটা বেশি দাগ কেটেছে" - মন্তব্যে সুনির্দ্দিষ্টভাবে ভালোলাগার কথাটি জানিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে প্রাণিত।

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



যুদ্ধে কবিতা ভাল লাগছেনা ভাবনাটি প্রনিধান যোগ্য হলেও
ফিলিস্তিনের যুদ্ধ যেমন দেহ ও মনকে বিদ্ধস্ত করে
তেমনি মানবের প্রতি মানবের প্রেম ভালবাসার জগতে
মানব মন ও দেহকে ক্ষতবিক্ষত করে ।
বিশ্ব মানবতার জগতেও লেগে থাকা যুদ্ধও
মানব মন ও দেহকে ক্ষতবিক্ষত করে আর
শান্তির লক্ষ্যে যুদ্ধে যাওয়ার প্রেরণা যুগায় ।
শান্তির লক্ষ্যে মরনপন যুদ্ধকে কাব্যিক করে তুলে,
তাই জাতীয় কবি নজরুলের কবিতা
চলরে চল উর্ধ্বন গগনে বাজে মাদল
নিন্মে উতলা ধরনী তল ,চলরে চল

কবিতাটি রণসঙ্গিতের মর্যাদা পেয়েছে দেশে ।

যাহোক
বালুকাবেলা নিয়ে সুন্দর কবিতা । পাঠ করি আর ভাবি
বালুকাবেলায় বালকটি সদাই কি সব চিহ্ন আঁকে
শুধুই কি পরিচয়টুকু তার যায় রেখে নাকি
দীপ তার নিভে যায়, শুকনো মালা আর
নয়নের জল বালুতে লুকায় । মেয়েটি কী মরীচিকা
নাকি শুধুই আলোয়ার মত দেয় তাকে ফাঁকি ।
হয়তবা বালুবেলায় চিহ্ন এঁকে বলে দিতে চায়
তুমি তো জানোনা হৃদয়ে মোর লিখেছি তোমার নাম
সুরে সুরে আর নয়নের জলে লিখেছি তোমার নাম।
বালুকাবেলায় চিহ্ন এঁকে হয়তবা জানতে চায় বলে যাও
কেন এ নিঠুর খেলা! মোর সবকিছু কেন রেখেছ হেলায়
আয়োজন যদি মিছে হয়ে যায় কেন কাঁদি পিছু ডাকি ।

মেয়েটি নিঃশব্দে আসার কালে উন্মত্ত জলতরঙ্গে
বালকটির আঁকা চিহ্ন সকল ভেসে যাওযার পরেও
বাতাশে ভেসে থাকা বালকটির আত্মক্রন্দন মাখা
কথাগুলি বালিকাটির হদয়মুলে বাজবে চিরন্তন ।

এ প্রত্যাশাটুকু তো কবিতাটি পাঠে - রাখতেই পারি ।

এ প্রতাশাই যেন দেখতে পেলাম পরের স্থিরচিত্র কবিতায়
চলে গেলেও কেও আদৃশ্য হয়না ।
দুটি নয়ন চলে যেতে দেখলেও
তৃতীয় নয়নটি অন্য কিছু দেখে ।

সত্যিই যেমনটি বলেছেন
সে নয়নটিতে চলে যাওয়া মানুষটি
স্থির অবয়বে স্থানুবৎ হয়ে যায় ।


সত্যিকার প্রেম ভালবাসা , জীবন ও মনন নিয়ে
অনুভবের মুর্ত প্রকাশ কবিতাটিতে দেখা যায় ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এ প্রত্যাশাটুকু তো কবিতাটি পাঠে - রাখতেই পারি" - জ্বী, প্রত্যাশাটি খুবই জেনুইন। কবিতা পাঠান্তে আপনার সুন্দর ভাবনাগুলো মন্তব্যে রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

যুদ্ধের দামামার মধ্যেও ভালোবাসা খুঁজি গান, কবিতা, প্রকৃতির মাঝে, মানুষের কথা ও ভাষার মাঝে।

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,



এই বালুকাবেলায় আমি লিখেছিনু.......

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: সেই কৈশোরকাল থেকে গানটি আমার অতি প্রিয়।

১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,



এই তৃতীয় নয়নটিকে নিয়েই যতো ঝামেলা! কেন যে সে সব কিছু ধরে রাখে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আপনার সব কবিতার বিষয়বস্তু মানুষের চিরন্তন জিজ্ঞাসা, মনের গহনের ভাবনা নিয়েই গড়া। তাই কিছু মনে না করলে বলি- আর একটু কাব্যিকতা আনতে হবে বাংলা কবিতা লেখায়। শব্দগুলোকে ওলোট পালোট করে দিন।
যেমন - "আমি ভাত খেতে যাবো" এই টি লিখতে হবে এভাবে - খেতে যাবো আমা ভাত"। ;)
অবশ্য কবির মনের ভাবের স্ফুরণ তার একান্তই নিজস্ব, সে কথাও বিশ্বাস করি।

আপনার একান্ত শুভার্থী বলেই এই কথা বলা।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এই তৃতীয় নয়নটিকে নিয়েই যতো ঝামেলা! কেন যে সে সব কিছু ধরে রাখে!" - জ্বী, একদম....
পরের কথাগুলোর জন্য ধন্যবাদ। বুঝতে পেরেছি, কিন্তু কতটুকু কাজে লাগাতে পারবো, জানিনা। তবে চেষ্টা থাকবে।

১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

কোন পোষ্টে করা মন্তব্যের জবাবের কোন নোটিশ পাইনা বলে
দেখতে এসেছিলাম মন্তব্যটি লেখকের কাছে কেমন লেগেছে ।
পোষ্ট দাতাগন অনেকসময় জানতেও পারেন না যে মন্তব্যদাতাগন
স্কবাভাবিক কৌতুহল বশত কতবার তাদের পোষ্টে ডু মেরে যায় ।

যাহোক, এবার এসে উপরে মন্তব্যের ঘরে প্রিয় ব্লগার আহমেদ জী এস
এর দেয়া ভিডিউ লিংকটি চেপে গানটি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনে গেলাম ।
এই সুবাদে তাঁর প্রতি রইল ধন্যবাদ ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: গানটি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শোনার মতই বটে। সেই কৈশোরকাল থেকে গানটি আমার অতি প্রিয়।
পুনঃমন্তব্যের জন্য পুনরায় ধন্যবাদ।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:




লেখক বলেছেন: ইটালিকে লেখা কথাগুলো কি আপনার কোন কবিতা বা কবিতাংশ, নাকি অন্য কোন বিখ্যাত ব্যক্তির?

বালুকাবেলার প্রতিমন্তব্য লিখতে গিয়ে আমারই কিছু কথা জীবন থেকে নেয়া।

জীবনে কিছু অবিস্মরণীয় দৃশ্য থাকে, এটা ঠিক সেরকমই একটি মানসপটে আঁকা চিত্র।


১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বালুকাবেলার প্রতিমন্তব্য লিখতে গিয়ে আমারই কিছু কথা জীবন থেকে নেয়া। জীবনে কিছু অবিস্মরণীয় দৃশ্য থাকে, এটা ঠিক সেরকমই একটি মানসপটে আঁকা চিত্র" - অত্যন্ত মনোরম একটি চিত্র এঁকেছেন, যা সহজেই হৃদয় ছুঁয়ে যায়। হয়তো কোনদিন কবিতা বা গল্প আকারে এ চিত্রটি পুনরায় আপনার ব্লগপাতায় শোভা পাবে, তখন আবার তা দেখতে পাবো।

"We look before and after,
And pine for what is not:
Our sincerest laughter
With some pain is fraught;
Our sweetest songs are those that tell of saddest thought. "

To a Skylark
BY PERCY BYSSHE SHELLEY

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার কাছে দুটো কবিতাই ভালো লেগেছে। দোয়া রইলো কবি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব খুশি হলাম কবিতায় আপনাকে পেয়ে। মন্তব্যে প্রাণিত।

১৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

সোহানী বলেছেন: গভীর ভাবনার কবিতা। অনেক কিছু লিখা যায় এ নিয়ে।

আপনারা কবি বলে খুব সুবিধে আপনাদের। যা মনে আসে ধুমাধুম লিখে দিলেন। পাঠক এর দায় তার মর্মাথ্য অনুধাবনের। আর আমরা গদ্য লেখকদের সব ভাব দাড়িঁ কমা সহ বুঝিয়ে দিতে হয়।................ ;)

কবিতায় ডাবল +

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য এবং লাইক এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আমি যদিও কোন কবি নই, তবুও জানি যে কবিরা অনেক কম কথায় অনেক কিছু বলতে চান। কাজেই তাদের প্রতিটি শব্দকে অনেক ভাবনার ভার বইতে হয়।
কবিতায় ডাবল + - প্রীত হ'লাম, প্রাণিত হ'লাম।

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: প্রথম কবিতাটার ব্যাপারে বলবো, কবিতাটা দেখা যাচ্ছিল। এটা খুব সুন্দর ব্যাপার।
"... বালুকাবেলায়,...সন্ধ্যায়...সংকেতে,.... সমুদ্রতটে" আ্যাসোনেন্সটা ভাল লেগেছে।

দ্বিতীয় কবিতাটার ব্যাপারে বলবো, সুন্দর। এই বিষয়ে আমিও একটা খন্ডকবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলাম।

"তুমি চলে গিয়ে থেকে যেতে জানো,
তুমি চলে গিয়ে ভুল শব্দার্থ শেখাও"


অপরাধ না নিলে বলি, শব্দের গাঁথুনি আরেকটু ভাল হলে পরতে আরও বেশি ভাল লাগতো। একান্তই আমার নিজের উপলব্ধি। সঠিক নাও হতে পারে। আমি নিজেও বিষয়টা সামলাতে পারি না। তারপরও চেষ্টা করে যাই।


অসামান্য ভাল থাকবেন,
হাসিখুশি থাকবেন।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি এবং আহমেদ জী এস কবিতার এই দুর্বলতার কথাটি উল্লেখ করে আমাকে ধন্য করে গেলেন। আমাকে এ ব্যাপারে আরও সচেতন হতে হবে, এ কথা অনস্বীকার্য। অপরাধ নেয়া তো দূরের কথা, সূক্ষ্ম দৃষ্টি দিয়ে পড়ার জন্য আমি বরং এতে কৃতার্থ বোধ করছি।

চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন। খুব ভালো লাগল। আর প্লাসে প্রাণিত।

আপনার দু'লাইনের খণ্ডকবিতাটাও খুব সুন্দর হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.