![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা ধর্মের প্রাচীর
ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস।
বিশ্বাস অন্ধও হতে পারে, কানা অথবা ল্যাংড়াও হতে পারে। বিশ্বাস কখনই গ্যারান্টেড না।
কিন্তু প্রমান ১০০% গ্যারান্টেড।
যেমন,আল্লাহ/বেহেশত/দোজখ/জিব্রাইল/আজ্রাইল/বোরাক/মুনকার-নাকির/পুলসিরাত/কবরের আজাব ইত্যাদিতে ধার্মিকরা "বিশ্বাস" করে।
কিন্তু এগুলোর প্রমান চাইলেই আপনি নাস্তিক অথবা এক মাইল লম্বা ত্যানা নিয়ে প্যাঁচানো শুরু। এখন পর্যন্ত কোন ব্যাক্তি ধর্মের সপক্ষে উপোরক্ত বিষয়াদির একটিরও প্রমান দেখাতে সক্ষম হয়নি।
একটিও প্রমান না থাকা সত্ত্বেও যেভাবে ধার্মিকরা কনফিডেন্স সহকারে এগুলোর বর্ণনা দিয়ে থাকে, মনে হয় সে নিজে গিয়ে এগুলো দেখে এসেছে।
অনেকেই বলবেন, এটা আমার বিশ্বাস। আমি এগুলোতে বিশ্বাস করতে ভালবাসি। তাতে আপনার অসুবিধা কোথায়?
কিন্তু প্রমান না থাকায় যখন আমি এগুলোতে অবিশ্বাস করি, এগুলো নিয়ে লেখালেখি করি, তখন আপনার অসুবিধা কোথায়?
প্রমানবিহীন ধর্মে অবিশ্বাসের কারনে ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী যখন আমাকে হত্যার আদেশ দেওয়া হয়, যখন আমাকে ঘৃনিত ব্যাক্তি বলা হয়, যখন আমাকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, যখন আমাকে পশুর সাথে তুলনা করা হয়, ঠিক সেখানেই আমার অসুবিধা হে ধার্মিক!
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: view this link
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মে না দেখে বিশ্বাস বনাম জন্মদাতার প্রতি না দেখে বিশ্বাস
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সৃষ্টিকর্তার বিধান হওয়ার পক্ষে কুরআনের প্রমান ও তা খন্ডন
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৩
আহা রুবন বলেছেন: অসহায়ত্বের ওপর।
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ইসলাম: কিছু জিজ্ঞাসা এবং অবিশ্বাসের কারণ
৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩০
বাবা বিড়াল বলেছেন: "কিন্তু প্রমান না থাকায় যখন আমি এগুলোতে অবিশ্বাস করি, এগুলো নিয়ে লেখালেখি করি, তখন আপনার অসুবিধা কোথায়?"
মিস্টার, অবিশ্বাসও তো এক ধরণের নেগেটিভ বিশ্বাস। সেই বিশ্বাসের পক্ষে কি আপনার নিকট প্রমাণ আছে?
আর নাস্তিককে নাস্তিক বলার মধ্যে দোষের কি দেখলেন?
প্রত্যেকের ধর্মীয় স্বাধীনতা আছে। আপনি নাস্তিক হলেই ধর্ম আপনাকে হত্যার আদেশ দেয়না। কিন্তু আপনারা তো নিজেদেরকে অতি উচ্চমাত্রার বুদ্ধিমান ভাবেন এবং ধার্মিকদের মূর্খ ঠাওরান। তাদের বিশ্বাসে আঘাত হানেন।
তো মিয়া কয়দিন পর পর ব্লগে এসে এইসব নিয়া ফাল পাড়েন কেন? কেউ আপনাকে হত্যার আদেশ দিয়েছে? নাকি ব্লগে একটু আলোচিত হওয়ার খায়েশ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২০
কামিকাজি বলেছেন: ''নেগেটিভ বিশ্বাস'' জিনিষটা কি একটু বুঝিয়ে বলবেন? আল্লাহ আছে তার কোন প্রমান নাই। আল্লাহ যে নাই সেটা কেমন করে প্রমান করব বলতে পারেন? যে জিনিষ নাই সেটা প্রমান করা আর আপনার আহাম্মকি প্রশ্নের উত্তর দেওয়া একই কথা।
আমি নাস্তিক নই অজ্ঞেয়বাদী। কেউ ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুললেই সে নাস্তিক এটা আপনাদের উর্বর মস্তিস্কের কল্পনা।
কেউ নাস্তিক হলে অথবা ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুললেই বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম হত্যার আদেশ দেয়।
সুরা নিসা, আয়াত ৮৯ঃ
তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।
Sahih Bukhari (52:260) - "The Prophet said, 'If somebody (a Muslim) discards his religion, kill him.' "
Sahih Bukhari (84:57) - [In the words of] "Allah's Apostle, 'Whoever changed his Islamic religion, then kill him.''
আমি চাইলে আরো রেফারেন্স দিতে পারি, ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারীকে কতভাবে অত্যাচারের আদেশ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু আপনার ক্ষুদ্র মস্তিস্কে তা ধারন করবে না।
১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৯
বাঘ মামা বলেছেন: আপনি ধর্ম এবং বিশ্বাস উপরে একটু ভালো করে নজর দিন, আরো পড়ুন,
ধর্ম এবং বিশ্বাস দুটো আলাদা বিষয়,
বিশ্বাস একক ভাবে আল্লাহর জন্য, এবং সেটা জ্ঞানী মানুষরাই করে , প্রতিটা জ্ঞানী মানুষ বিশ্বাসী হবে,কিন্তু প্রতিটা ধার্মিক জ্ঞানী নাও হতে পারে, আর ধর্ম মানুষের জন্য, ধর্ম হলো মানুষের জীবন বিধান, প্রতিটা ভালো কাজ কথা সৎ জীবন যাপন করা মানুষের ধর্ম হওয়া উচিৎ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৯
কামিকাজি বলেছেন: দুঃখিত, আমি প্রমান ছাড়া কোন বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে অপারগ। আমি এমন অনেক জ্ঞানী মানুষের নাম জানি, যারা কোন ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিলেন না। বিশ্বাস দিয়ে জ্ঞানকে বিচার করা ঠিক না।
যদি ধার্মিকরা ধর্মের বিধান অনুযায়ী ভাল কাজ আর সৎ জীবনযাপন করত, তাহলে আমাদের লেখার প্রয়োজন পড়ত না। ভাল কাজ তো দূরে থাক, ধর্মে ধর্মে হানাহানি লেগেই আছে। কার বিশ্বাস সঠিক তা প্রমান করতেই সবাই ব্যাস্ত।
আপনার অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি, অবিশ্বাসী অথবা সন্দেহবাদীরা কোন ধার্মিক জীবনবিধান ছাড়াই খুব স্বচ্ছন্দে জীবনযাপন করছে মানবতা ও মুল্যবোধ দিয়েই। বিশ্বের অনেক দেশ ধার্মিক রীতিনীতি ছাড়াই বিশ্বের সেরা দেশগুলিতে পরিনত হয়েছে।
মানুষের ধর্মের প্রয়োজন নেই বরং ধর্মের মানুষের প্রয়োজনীয়তা আছে।
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
বাঘ মামা বলেছেন: আপনারা বিশ্বাস বলতে কি বুঝেন আমি বুঝিনা, যাহা কিছু দৃশ্যমান এবং প্রমানের উপর বিশ্বাস আনার কি দরকার, বিশ্বাস শব্দটাতো সৃষ্টি হয়েছে অদৃশ্যের জন্য ।বিশ্বাস করতে হয় মেধা বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে।বিধাতা আপনার সামনে আসলে তখন আর বিশ্বাসের প্রশ্ন আসবেনা, তাই আপনাকে এই পৃথিবী থেকে মানুষ থেকে সৃষ্টি থেকেই বুদ্ধি দিয়ে বিচার করে বের করতে হবে বিধাতা আছেন। যদি সেটা না পারেন তাহলে সেটা আপনার নির্বুদ্ধিতা।এই দুনিয়াতে বিশ্বাসীর সংখ্যা বেশি, অবিশ্বাসীর সংখ্যা অনেক কম, আপনি কমের দলে,
আর ধর্ম বলতে আপনারা কি বুঝেন সেটাও ষ্পষ্ট নয়,ধর্ম হলো মানুষের অভ্যাস।প্রতিটা মানুষের ভালো কাজ গুলোই একটা ধর্ম, ভালো কাজ করতে নির্দিষ্ট জাতের দলের হতে হবে এমন কোন কথা নেই, পৃথিবীতে যত গুলো নবী আসছে তারা একটা কথাই বলে গেছেন মানুষ তোমরা ভালো কাজ করো, অন্যের ক্ষতি করোনা, অসৎ হইয়োনা, সেটা ইসা মুসা মোহাম্মদ যার কথাই বলেন, সবার একটাই কথা পৃথিবীতে দাঙা করোনা। এই ম্যাসেজ সবাই নিয়ে আসছে পৃথিবীতে, এই ম্যাসেজটাকেই কিছু নির্বোধ দল গোষ্ঠী একেক জনে একেক রকম করে নিজেদে মোড়কে প্রচার করছে,নানা নামে নানা আয়োজনে,
সোজা কথা বুদ্ধি থাকলে মেধা থাকলে সৃষ্টির মাযে স্রষ্টা পাবেন আর ভালো কাজ করেন তাহলেই হলো, আপনাকে কোন ধর্ম নামের মোড়কে মুখোশে থাকার দরকার নেই।
শুভ কামনা সব সময়
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৫
কামিকাজি বলেছেন: পৃথিবীতে মূর্খের সংখ্যাও বেশি, জ্ঞানীর সংখ্যা কম। বেশি হলেই যদি সেটাতে বিশ্বাস করতে হয় তাহলে বিলিয়ন বিলিয়ন মাছি বিষ্ঠা থেকে খাবার সংগ্রহ করে, তাই বলে আমাদেরও কি তাই করা উচিত?
আপনি যদি উলঙ্গ থেকেও বিশ্বাস করেন আপনার গায়ে কাপড় আছে, তাহলে সেই রাস্তায় বের হলেই আপনার সেই বিশ্বাস আর কোন কাজেই লাগবে না। সুতরাং আমি নিজে চেক করে দেখব আমার গায়ে আসলেই কাপড় আছে কি নেই। বিশ্বাস দিয়ে হয়ত মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায় তবে কোনভাবেই বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে জীবনধারণ করা সম্ভব নয়।
আর যদি বুদ্ধি আর বিচক্ষনতা ব্যবহার করি তবে অবশ্যই তা করব প্রমানের ভিত্তিতে, বিশ্বাসের ভিত্তিতে নয়। পৃথিবীতে এত জিনিষ আবিষ্কার হয়েছে এবং হচ্ছে, সব প্রমানের উপর নির্ভরশীল, বিশ্বাসের উপর নয়। আপনার ব্যাঙ্ক কি আপনাকে শুধু বিশ্বাসের ভিত্তিতে ১ টাকাও লোন দিবে? উত্তর হচ্ছেঃ না।
সব ধর্মই ভাল কথা বলে, কিন্তু শুধুমাত্র তাদের ধর্মে বিশ্বাসীদের জন্য। প্রত্যেক ধর্মই তার ধর্মে অবিশ্বাসীদের কঠিন সাজার হুমকি দিয়ে থাকে। এটাকে কি আপনি ভাল বলবেন?
আমি সৃষ্টির মাঝে স্রস্টা পাইনি, আমি প্রত্যেক সৃষ্টির পিছনের বিজ্ঞানসম্মত কারন জেনেছি এবং তা অবশ্যই প্রমানের ভিত্তিতে।
আপনি যদি আমাকে কুন ফায়া কুন অথবা মাটি দিয়ে মানুষ তৈরি অথবা আঙ্গুলের মাথায় মাথায় স্পর্শের কারনে পৃথিবীর সৃষ্টিতে বিশ্বাস করতে বলেন, তাহলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: চাক্ষষ্মানদের জন্য (For those who have eyes)