নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন আছে কঙ্কাবতী - ২

০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১০




আর্শীয়া খুব ভালোভাবেই ব্রেইন ওয়াশ করিয়েছিলো ছেলে দুটিকে সে বুঝা যায় ওদের সকল কথাবার্তা, চলাফেরা বা লাইফ স্টাইলে। নাটক বা সিনেমায় আমরা যা দেখি তা আমাদের জীবনেরই প্রতিফলন। কিন্তু আমার জীবনের গল্পগুলি সব সময় যেন সব ক্ষেত্রে সে সবের সাথে মেলেনি। এর কারণ কি আমার নিজের মাঝেই কোনো অস্বাভাবিকতা নাকি একটু অন্যরকম করেই বিধাতা লিখেছেন আমার জীবন নাট্যটিকে? জানিনা আমি। ভেবেও পাইনা। মিলাতে পারিনা সে হিসেব নিকেশও ঠিকঠাক।

যতবড় চ্যালেঞ্জ নিয়েই এ বাড়িতে আসি না কেনো আমার মাঝে একটা ভয় বা ভীতি সব সময় কাজ করেছিলো। সেই ভীতি বা ভয় চ্যালেঞ্জটার মূল কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলো দুটি টিন এইজ মানুষ। এ যুগের ছেলেমেয়ে এবং এই ভয়ংকর বয়সটি সকল বিষয় ও আশেপাশের সকল মানুষকে সহজে মেনে নেয় না। তাদের সব কিছুই নিজস্ব চিন্তা ভাবনা ও নিজেদের ম্যুডের উপরেই চলে। কাজেই এ বয়সী মানুষগুলিকে বুঝতে পারাটা বেশ দূর্বোধ্যও বটে। নিজের জীবনের পিছনের দিনগুলোতে তাকিয়ে আজ ভাবি। আমি নিজেও কি চিনতাম নিজেকে সে দিনগুলোতে?

আর্শীয়া তার চলে যাবার পর এই পৃথিবী থেকে ওর স্মৃতিটুকুও যে মুছে ফেলতে চেয়েছিলো তা ওর সন্তান দুটিকে অকারণ কষ্ট থেকে মুক্তি দেবার চিন্তা থেকেই হয়ত। আমি অবাক হয়ে ভাবি আমরা সবাই নিজেদের স্মৃতি অন্যের মনে গেঁথে রাখবার জন্য কত কিছুই না করি। আমরা ভাবি আমি চলে গেলেও আমি যেন সকলের মনে থেকে যাই। আমরা এমন কিছু রেখে যেতে চাই প্রিয়জনদের জন্য যা থেকে তারা আমাদেরকে স্মরণ করবে, চিরজীবন মনে রাখবে। কিন্তু আর্শীয়া তা চায়নি।

আর্শীয়া এক অবাক মানুষ। কোনো কিছু দিয়েই মনে হয় না আমি তাকে কখনও বিচার করতে পারবো। এই নিজেকে মুছে দেবার প্রচেষ্টা থেকেই আর্শীয়ার বাড়িটি যা ওর ধর্নাঢ্য জীবনের অধিকারী বাবা একমাত্র মেয়েকে লিখে দিয়ে গিয়েছিলো। সেই বাড়িটি সে তার সন্তানদের জন্য না রেখে দাতব্য চিকিৎসালয়ের ইচ্ছা পোষন করে গেছে।

বিয়ের পর আমি উঠেছি আরবাজের একেবারেই আনকোরা নতুন বাড়িটিতে। এ বাড়িটির সবচেয়ে উপরের যে ফ্লোরটি খালি ছিলো সেখানেই উঠেছি আমরা। একেবারেই যেন আকাশের কাছাকাছি। সকল ধরাছোঁয়ার বাইরে। নতুন করে সাজিয়েছি সব কিছুই নিজের মত করে। এ ব্যাপারে আরবাজ ও তার দুই ছেলের সহযোগীতার কোনো অভাব ছিলো না। আমি সত্যিই অবাক হয়ে যাই একটা ব্যাপারে। মা হিসাবে কতখানি সফল ছিলো আর্শীয়া। এ যুগের ছেলেমেয়েদের যে সব বদ গুন থাকে সেসব একেবারেই যেন নেই ওদের মাঝে। এত ইতিবাচক মানসিকতার শিক্ষাটা মূলত ওরা ওদের মায়ের কাছেই পেয়েছে বোধ হয়। আর্শীয়া এক মা বটে।

আরবাজ নিজেও খুব বিচক্ষন বুদ্ধিমান ও সুন্দর মনের মানুষ সে তো বহু কাল ধরেই জানা আমার। তবুও যে দ্বিধা দ্বন্দ বা ভীতিটা ছিলো আমার এ বাড়িতে আসবার আগে তা খুব সহজে এবং দ্রুতই কেটে যেতে থাকে আমার এই মায়াময় নতুন বাড়িটিতে। আসলে আমার শৈশব কৈশোর বা জীবনের যে কোনো অধ্যাায়েই নতুন কিছু আবিষ্কার বা এক্সপেরিমেন্ট ছিলো যেন এক অনন্য বৈশিষ্ঠ। যে কোনো অসাধ্য বা দুঃসাধ্য জিনিসকে জয় করাটাই ছিলো আমার এক আজব নেশা। সেই কারনেই হয়ত এই সুকঠিন কাজটিকে আয়ত্বে আনতে মনপ্রাণ দিয়ে উঠে পড়ে লেগেছিলাম আমি।

আমাদের বিয়েতে কোনো বাহুল্য ছিলো না। আমি আজ ভাবি। বিয়ে নিয়ে যেই সাজসজ্জা বা নানা আচার অনুষ্ঠানের আজীবন লালিত স্বপ্ন থাকে মেয়েদের সে স্বপ্ন আমি কখনও আসলে দেখিওনি। কারো সাথে জীবন জড়াতে হবে এই ব্যপারটির উপরেই বিতৃষ্ণা জন্মেছিলো আমার। তাই এতগুলো দিন পরে এসে যে পরীক্ষার মাঝে পড়ে এই সিদ্ধান্ত নিলাম আমি সেখানে সাজসজ্জা বা ঘটা করা ব্যাপারটার অস্তিত্ব ছিলো না। খুব সাধারণভাবে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে হলো আমাদের। আত্মীয়স্বজনের উপস্থিতিও কম ছিলো। মাকে বলা হয়েছিলো। আমি ধরেই ছিলাম মা বুঝি আসবেন এবার অন্তত একবারের জন্য। না এসে পারবেন না কিছুতেই। কিন্তু ঐ যে আগেই বলেছি আমার জীবনে সবকিছুই উল্টো করে লেখা হয়েছে। তাই সবাই যা ভেবেছিলো না এসে পারবেন না সেটাই হলো মা আসলেন না এতগুলো দিন পরেও ইগো ধরে রেখেছেন তিনি। সকলেই তাই ভাবে ইগো। তবে আমি জানি মায়ের এই ইগোটা আসলে তার মানসিক অসুস্থতা। কেউ না জানুক আমি তা জানি।

আমার মা আসেনি বটে। তবে আমার মায়ের চাইতেও বেশি যিনি করলেন তিনি আর্শীয়ার মা। নিজের মা থেকে যা আমি পাইনি তা বুঝি বহু বছর পরে আমি তার কাছেই পেলাম। উনি অঝরে কাঁদছিলেন আমাকে জড়িয়ে। বললেন আমার এক মেয়ে হারিয়ে গেছে আজ থেকে তুমি আমার মেয়ে। ওর সন্তান দুটির মা। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো আমি তোমাকে নিয়ে মেয়ের দুঃখ ভুলে থাকবো মা। একজন মায়ের কাছে সন্তান হারানোর দুঃখ কি সে যার হারিয়েছে সেই জানে। উনি আত্মীয় স্বজনের খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে এমন কিছু বাকী রাখলেন না যা করা যেত। আমার নিজের মাও তা পারতো কিনা জানিনা আমি।

উনি বললেন দেখো মা,আসলেই নিয়তির লিখন খন্ডন করা যায় না। আমি জানি বহু বছর আগেই এই বাড়িতে আসার কথা ছিলো তোমার। কিন্তু নিয়তিতে যে এটাই লেখা ছিলো তাই আমার মেয়েকে আসতে হয়েছিলো মাঝে কয়েকটি বছর। আমার খুব খুব বিশ্বাস আমার বুদ্ধিমতী মেয়েটা কোনো ভুল করেনি।তোমার আর ওর নিজের সন্তানের জন্য সবচাইতে ভালোটুকুর ব্যবস্থাই করে গেছে সে। আমার তার উপরে বড় আস্থা ছিলো । আর আজ থেকে তুমি আমার আস্থার স্থল। যে কোনো প্রয়োজনে এই মা তোমার সাথে থাকবে।

আমার বিয়ের সিদ্ধান্ত আমি এই পরিনত বয়সে এসে নিজেই নিয়েছিলাম। তবুও যেন এ কটা দিন হতবিহ্বল ছিলাম। কিন্তু আজ উনার কথাগুলো শুনে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। ভেঙ্গে পড়লাম কান্নায় উনার বুকের মাঝে। আমি জানি এ কান্নায় মিশে আছে আমার আজীবনের অপ্রাপ্তি আমার নিজের মায়ের কাছে না পাওয়া ভালোবাসা। অনেক পেয়েছি জীবনে । নিজের যোগ্যতা দক্ষতা বা অপরিসীম জেদ বা চেষ্টায় জিনে নিয়েছি যা চেয়েছি তাই। তবুও কেন এই হাহাকার আমার!


বিয়ের নানারকম কর্মযজ্ঞ শেষ হতে হতে সন্ধ্যে গড়িয়েছিলো। বেশ রাত করেই এ বাড়িতে এসেছিলাম আমরা। আসলে আমার বাড়ি আর আরবাজের বাড়ির মাঝে দূরত্ব শুধুই ৫ মিনিটের আর তাই গাড়ি নিজেই ড্রাইভ করে আনলো আরবাজ। এমন কান্ড কখনও ঘটেছে কোনোখানে জানা নেই আমার। যার বিয়ে মানে বর সে নিজেই গাড়ি ড্রাইভ করে আনে। আসলে আজকাল যা হয় ঢাক ঢোল বাজিয়ে ধুমধাম করে সেই বিয়ের সাথে এই বিয়ে মিলালে তো চলবে না। এই জীবননাট্যের সব পংক্তিই তো উলটো করে লেখা।

আর্শীয়ার মা ছেলে দুটিকে ঐ বাড়িতে আজ রাতে রেখে দেবার জন্য খুব জোরাজুরি করছিলো কিন্তু আমি রাজী হলাম না। এমনকি যখন গাড়িতে উঠছিলাম তখনও আরবাজের পাশে বসলাম না আমি।ওদের সাথে পিছের সিটেই উঠলাম। আর কি এক আশ্চর্য্যভাবে আমার মনে পড়ে গেলো আমার নিজের জীবনের ছেলেবেলায় ঘটা সেই দিনটির কথা। মায়ের বিয়ের সেই দিনটি। লাল চেলীর খসখস স্পর্শ আমাকে নিয়ে গেলো সেই ছেলেবেলার সেই দিনটিতে। নিজেকেই প্রশ্ন করি। কি করে দৃশ্যপট বদলে যায় তাইনা? অথবা জীবন নাট্যের ঘটনাবলী বার বার ফিরে ফিরে আসে মানুষের জীবনে। শুধু বদলে যায় পাত্র পাত্রীরা। সেদিন চলেছিলাম নতুন শাড়ী চোলির খসখসে স্পর্শের সাথে সাথে নতুন বাবার বাড়িতে। আর আজ দুটি কিশোর ছেলে তারাও চলেছে নতুন শাড়ির স্পর্শের সাথে নতুন মায়ের পাশে তাদের নিজেদের বাড়িতেই। না আমার গায়ে নতুন বা পুরোনো কোনোই খসখসে চোলি ছিলো না। ছিলো পেলব কোমল রেশম সুতোয় বোনা রেশম শাড়ী। ছেলেগুলো যদি কোনোদিন তাদের স্মৃতিতে এই দিনটি নিয়ে লেখে তো খসখসে কথাটার জায়গা হবে না এইখানে।হবে নরম কোমল মসৃন জমিনের রেশম এবং লাল নয় নীল রঙ্গের শাড়ি।

চলবে ...

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৩

আমি সাজিদ বলেছেন: এটা কি ছোটগল্প নাকি উপন্যাস? প্রেক্ষাপট কি ভাই?

০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জানিনা এটা কি।

এটা একটা কথার ঝাঁপি।

মাঝে মাঝে ডালা খুলে দিতে হয়।

শুন্য করে দিতে হয় নতুন গল্পে ভর্তি করবার জন্য।


২| ০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৮

অক্পটে বলেছেন: পুরোটা শেষ করা গেলনা, ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। বাকিটা পড়ে মন্তব্য করবো।

০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: খুব ছোট করে দেই। যেন সবার সময় থাকে।

তবুও শেষ করা গেলো না?

বুঝেছি মনোযোগী পাঠক..... মন দিয়ে পড়তে হয়....

৩| ০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:



মিলাতে পারিনা সে হিসেব নিকেশও ঠিকঠাক

হিসাব মিলানোর দরকার নেই । এই অন্যরকমটাই কঙ্কাবতীর স্বকীয়তা ।

সেই বাড়িটি সে তার সন্তানদের জন্য না রেখে দাতব্য চিকিৎসালয়ের ইচ্ছা পোষন করে গেছে।

এটা ঠিক আছে । একজন সন্তানের জন্য বাবা মায়ের দেয়া সবচেয়ে বড় এসেট হচ্ছে তাদের ভালোভাবে মানুষ করা আর প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করা । তাহলে বাকিটা তারা নিজেরাই করে নিতে পারবে ।

আর্শীয়ার মায়ের ভূমিকাটা ভালো লেগেছে ।
তবে একটা কথা না বললেই না । আমার কেনো যেনো মনে হচ্ছে যদি এখানে বাচ্চা ইনভল্ভড না থাকতো, তাহলে আর্শীয়া এবং তার মা দুজনের ভুমিকাই অন্যরকম হতো । ওরা যাই করেছে বা করছে অনলি বিকজ অভ দোজ টু কিডস । কারন গল্পের নায়িকা এখন সেই বাচ্চা দুটোর দায়িত্তে আছে । সে খুশী থাকলে বাচ্চাগুলোকে খুশী রাখবে । মা মেয়ের মাঝে একটা ভয় কাজ করতো যদি সৎ মা ভালোভাবে তাদের ট্রিট না করে তাই ।

জীবন নাট্যের ঘটনাবলী বার বার ফিরে ফিরে আসে মানুষের জীবনে। শুধু বদলে যায় পাত্র পাত্রীরা।

এ কথাটাও ধ্রুব সত্য ।


নীল রঙ্গের শাড়ি

যদিও দুঃখের রঙ নীল দিয়ে গল্পের শুরু কিন্তু আশা করি এবারের পরিণতি সুখের হবে ।


০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হয়তোবা তাই। আর্শীয়া আর তার মা অতি বুদ্ধিমতী।

কিন্তু বুদ্ধিমতীরা ভালো মনের হলেই ভালো। বুদ্ধিমতীরা যদি শয়তানী করে তো পৃথিবী তছনছ হয়ে যায়।

বুঝতে পারছি তুমি কোনোভাবেই মানতে পারছোনা মাঝে বাচ্চাদের ব্যপারটা।

জীবনের এতগুলো দিন পেরিয়ে এসে যে সিদ্ধান্ত নেয় সেই সিদ্ধান্ত ভেবে চিন্তেই নেওয়া যায়। আবেগ সেখানে নিয়ন্ত্রনে থাকে।


কিন্তু এক জনমের উথাল পাথাল ভুলে যাই থাকুক তা নিয়ে গল্প নাটকগুলি যেন বড় বেশি মধুর।

কিন্তু জীবনের প্রতিটি স্টেপই আসলে মধুর মায়াময়।

সময়কে মেনে নিতে হবে.....

জীবনের সকল সময়কেই আনন্দে কাটাবার সুযোগ করে দিতে হবে......

৪| ০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:



বুঝতে পারছি তুমি কোনোভাবেই মানতে পারছোনা মাঝে বাচ্চাদের ব্যপারটা।

হা হা হা... নাহ আপু, আমি কিন্তু বাচ্চাদের সাথে হিংসুক না ।
আমার আসলে একটু এলোমেলো পাগলামি আদর পছন্দ ।
তাই ভাবছিলাম মাঝখানে বাচ্চারা থাকলে সেটা কি করে সম্ভব :(

কিন্তু জীবনের প্রতিটি স্টেপই আসলে মধুর মায়াময়।

সময়কে মেনে নিতে হবে.....

জীবনের সকল সময়কেই আনন্দে কাটাবার সুযোগ করে দিতে হবে......


এ বিষয়ে কোন দ্বিমত নেই ।
বুদ্ধিমতিরা সব পরিস্থিতিতেই মানিয়ে নিয়েই নিজেও ভালো থাকে, সবাইকে ভালো রাখে ।
আমাদের গল্পের নায়িকাও সেরকম বুদ্ধিমতি ।
আই নো, শি’উইল হ্যান্ডেল ব্রিলিয়ান্টলি ।


০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হায় হায় এইটা কেমনে লিখি? :P

না চিনলে লিখে ফেলতাম। চিনে ফেললে কেনো???

৫| ০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুখ পাঠ্য। নতুন করে আর কি প্রশংসা করবো।
এবারের পর্বে যে সুখের ইশারা দিলে তাতেই খুশি। সুন্দর উপস্থাপন আর রচনা শৈলীরগুনে গুনান্বিত তুমি লিখ অন্যরকম। পড়তে যে কি ভাল লাগে। পরের পর্বে আবারো কিছু গল্প কিছু কথা হবে সেই প্রত্যাশায়।

০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমি যেভাবে কথা বলি এসব লেখা প্রায় সেভাবেই লিখি।

এই লেখা স্টাইল লাইক করেছে যারা এটাই আমার অনেক বড় পাওয়া।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বয়স হয়েছে । কঙ্কাবতীর সাথে দৌঁড়িয়ে কুলাতে
পারছিনা । এত তারাতারী নতুন লেখা দিলে হবে
কেমনে । একটু ধিরে চলতে বলোনা কঙ্কাবতীকে :)
যাহোক, ক্ঙ্কাবতীর আনন্দে কোন বাধ সাধতে চাইনা।
সে যেমন খুশী তেমন সাঝে সাজুক , লিখুক যখন
খুশি তখন , চলুক নীজের মত করে , সে তার নীজ
গুনেই নীজকে টেনে নিবে পাঠককুলে সুপারসনিক
স্পীডে । তাকে ধরার জন্য আমরাও চেপে বসব
জেটে কিংবা রকেটে । রকেট গতীতে পৌঁছে যাব
তার লেখার কাছে ।

যাহোক , দিন কয়েক আগে স্টার জলসায় দেখতেছিলাম
টিভি সিরিয়াল প্রথমা কাদম্বনী, সেখানে ডাক্তার কাদম্বনী
তার স্বামীর পুর্বের সন্তান দুটিকে কি পরম মমতায় লালন
পালন করেছে । সে জিতে নিয়েছে স্টার জলসা ২০২১
সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। আমাদের গল্পের কঙ্কাবতীও
তেমন গুণই ধরে তার চরিত্রে । সে পারবে ভালভাবেই
পারবে, সে তার এক জনমের উথাল পাথাল ভুলে গিয়ে
গল্প নাটক এর চেয়েও নীজের জীবনটাকে অনেক বেশি
মধুময় করে নিতে পারবে।

শুভেচ্ছা রইল




০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভাইয়া এই লেখা ডেইলী স্টার মানে রোজ লেখা হবে। বলতে পারো ব্লগ ডায়েরী।

হা হা এই রকেট জেট বের করতে সময় লেগে গেলো প্রায় এক বছরের বেশি সময়। কতবার লিখবো লিখবো করেই লেখা হচ্ছিলো না। এখন ট্রেন ছেড়ে দিতেই চোখে ভাসছে চারিদিকের সবুজ মাঠ বন জঙ্গল নদী নালা। হা হা


হ্যাঁ এ আমি মানি যে কোনো সিরিয়ালের শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর চাইতেও কোনো অংশেই কম অভিনয় করতে হয় না আমাদেরকে জীবন নামের এই নাট্যশালায়।

লেখাটা পড়বার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা..

৭| ০৬ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,




কঙ্কাবতী কেমন আছে তা কঙ্কাবতীই জানে!
গল্পকার যেভাবে নাটাই ঘোরাবেন কঙ্কাবতী তার তালে তালেই ঘুরবে।
যেহেতু জীবন নামের বইটিতে যতোগুলো পাতা থাকে তাকে ছাপিয়ে যাবার সাধ্য যেমন গল্পকারের নেই সেহেতু কঙ্কাবতীরও সাধ্য নেই ঘটনাবলীকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার। কঙ্কাবতী উড়বে যখন গল্পকার সুতো ছাড়বেন। কঙ্কাবতী ঘোত্তা খাবে গল্পকার যখন সূতো টেনে ধরবেন।

তাই কঙ্কাবতী থাকুক কঙ্কাবতীর মতোই.................

০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ তা বটে কঙ্কাবতীর কাছেই আমারও এই প্রশ্ন। আর তাই সেই বক্তব্য ভেবে চিন্তে বলবার জন্যই এই সুযোগটা দিয়েছি।

বুদ্ধিমান ভাইয়া। মন্তব্য পড়ে অনেক হাসলাম। তবে জামা বা ছালায় করে ঈদের শপিং আনার ঘটনাটা আমৃত্যু মনে থাকবে। এতই হেসেছি...

৮| ০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১

একলব্য২১ বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়লাম। আর তারপর কি হবে তা জানার জন্য উন্মুখ হয়ে রইলাম।

০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মানুষ শ্রেষ্ঠ লেখক বা লেখিকাকে পুরষ্কার দেয় আর আমি যদি পারতাম তোমাকে শ্রেষ্ঠ পাঠকের পুরষ্কার দিতাম।

আরেকজনও অবশ্য থাকতো। দ্বৈত পুরষ্কার।

তাতে এঁকে দিতাম আমার ভালোবাসা।

৯| ০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

অক্পটে বলেছেন: অর্ধেক পড়ে ছুটতে হয়েছিল, কিন্তু ফিরে এসে প্রথম থেকেই পড়তে হলো। 'চলবে' জেনে ভালো লাগছে। অপপেক্ষায় থাকলাম কঙ্কাবতীকে আরো জানার জন্যে। আর্শীয়াকে রহস্যময়ী মনে হচ্ছে। বাড়িটি সন্তানদের জন্য রাখেন নি। এর কিছুতো পজিটিভ অর্থ দাঁড়াবে নিশ্চয়ই।
জীবন নাট্যের ঘটনাবলী বার বার ফিরে ফিরে আসে মানুষের জীবনে। সত্য বচন। উপলব্ধিটা দারুণ।

০৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অকপটে অনেক ধন্যবাদ আবার এসে পড়বার জন্য। বুঝতে পারছি এ কাহিনীর সবগুলি পর্বই একজন মনোযোগী পাঠক পাবে।

আমি লেখাটা আবার পড়লাম। মানে আজকেরটা। লাস্ট লাইন একটু ঠিক করতে হবে। তাড়াহুড়ায় একটু অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে।

১০| ০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব কিছুই তো ঠিক ভাবে ঘটছে। তবে সব কিছু ঠিক নিশ্চয়ই থাকবে না। কাহিনীর সাসপেন্সের জন্য কিছু বেঠিক জিনিস প্রয়োজন। সাস্পেন্সের অপেক্ষায় রইলাম।

০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:৫১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা দেখি সাসপেন্স কেমনে আসে। আইডিয়া দেন চুয়াত্তরভাই

১১| ০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিমভাই।

১২| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৩

একলব্য২১ বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,

তোমার লেখার ভিত্তিতে এই পর্যন্ত বিয়ের ব্যাপারে যা বলেছ আমার তা ভাল লেগেছে। সব কিছুর মধ্যেই একটা ম্যাচিউরিটির ছাপ ছিল। অনেককেই তো জাঁকজমক ধূমধাম করে বিয়ে করতে দেখেছি। কিন্তু সত্যিকার অর্থে সুখী হয়েছে ক'জন। বরং এই simplicity র বিয়েটা আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। আরও ভাল লাগলো তুমি বাচ্চাদের আস্তা অর্জনে জন্য ওদের নিয়ে গাড়ীর পিছনের সীটে বসেছ বলে। কথায় বলে না "যে সহে সে রহে"।

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমি হাসছি।
এমন মন্ত্রমুগ্ধ পাঠক আর কোথায় পাবো বলোতো?

বলো কি পুরষ্কার চাহ হে বালক?

নাকি বড় হয়ে আমার জন্য বিদেশ থেকে অনেক চকলেট আ বারবি ডল আনবে?

১৩| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৪৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অসাধারণ
খুব ভালো লাগলো

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস নেওয়াজভাইয়া।

১৪| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৪৮

একলব্য২১ বলেছেন: বিবাহোত্তর সময়ে নায়িকা আর আরবাজ সাহেব মধ্যে কেমিস্ট্রি কেমন ছিল আর বাচ্চাদের সাথেই বা কেমন ছিল, নিশ্চয় আগামী পর্বগুলোতে এগুলো খোলাসা হবে। কোন মোহ ভঙ্গ হয়েছিল কি।

আচ্ছা বাসর রাতে নায়িকা কি আরবাজ সাহেবকে কোন গান শুনিয়েছিল। হা হা হা......এই ধরনের প্রশ্ন তো মিরোরডলের করার কথা, আমি কেন করছি। আমার কাজ তো ওর প্রশ্নের প্রতি উওরের মাধ্যমে চামে চামে সব শুনা। :`> :P :D

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভালো কথা মনে করিয়েছো। গান শুনাক বা না শুনাক এই লেখায় শুনিয়ে দিতে কোনোই সমস্যা নেই। এই ঘুড়ির নাটাই আমার হাতে। যেদিকে সুতো খোলার খুলে ফেলবো। যেদিকে টান দেবার সেদিকেই দেবো।

তবে এই ঘুড়ি নিয়ে কিন্তু কাহিনী আছে। মনে পড়ে গেলো।সেটাও নিয়ে আসা গেলে এনে দেবো লেখার মাঝে।

আর মোহের যেমন বয়স থাকে মোহ ভঙ্গেরও থাকে। তবে মোহ কাটিয়ে ওঠারও বয়স থাকে এটা এখনও তুমি জানোনা ... একদিন জেনে যাবে।

১৫| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৪০

মুক্তা নীল বলেছেন:

মানুষের জীবনটা বড়ই অদ্ভুত । কখন কার জীবনে কি
হয় .....
নতুন জীবনের জন্য শুভকামনা আর দেখা যাক আগামীতে
কি হয় । চমৎকার লেখার সাথেই আছি ।

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ২:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেক ভালোবাসা মুক্তা নীল..

১৬| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং সবার মন্তব্য গুলো পড়লাম।

ভাল লাগলো।

০৭ ই জুন, ২০২১ ভোর ৪:১২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেকবার উত্তর লিখেছি। যায় না কেনো?

১৭| ০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক দিন পর কবতীকনা এলেন, কথার ঝাপি নিয়ে, বেশ লাগলো। ভাল আছেন তো ?

০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ আমি তো ভালো আছি।

কথার ঝাঁপি খুলতে অনেকটা সময় লেগে গেলো।

অনেক ধন্যবাদ মাইদুলভাইয়া।

১৮| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: লেখা ছোট হলে অনেকেই পড়ে কিন্তু বড় হলে কেউ সহজে পড়তে চায়না এই ব্যস্ততার মাঝে।

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এর থেকেও কি ছোট করবো?
আমার মনে হয় এই লেখা পড়তে ৫ মিনিট লাগবে।

আরও ছোটো হলে জীবনেও শেষ হবে না লেখা।

১৯| ০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কথার ঝাঁপিতে যেমন অনেক মূল্যবান দর্শন রয়েছে, এবং তা একটু একটু করে বের হচ্ছে, কথকের কথাশৈলী্তেও তেমন রয়েছে অসাধারণ সাবলীলতা, আধুনিকতা এবং কোমলতা। এ কথন শুনতে পাঠকেরা শেষ পর্যন্ত পাটি বিছিয়ে বসে থাকবেন, তা আমি বেশ জানি।

কঙ্কাবতীর নিজস্ব কোন সন্তান জন্ম নিলে এ কথকতার দৃশ্যপট পাল্টে যাবার সম্ভাবনা উঁকি দিতে পারে। তা না হলে গল্প হয়তো মসৃণ পথ ধরেই এগোবে।

গল্প (কাহিনী বলাই হয়তো সঙ্গত) চমৎকারভাবে বর্ণিত হচ্ছে। + +

০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ খায়রুলভাই। মন্তব্য পড়ে হাসছি। সে সময় না হয় অন্য কথন লেখা হবে।

আর যারা পড়েছিলো এক সময় কঙ্কাবতীর কথা তারা আজ ব্লগে নেই।

একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কিছু কলি.. তারা পড়বে।

২০| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এ দুনিয়ার প্রত্যেকটি লোক,প্রত্যেকটি মানুষ তা সে নারী কিংবা পুরুষ যেই হোক না কেন - আলাদা আলাদা
স্বভাব বা বৈশিষ্ঠ্যের অধিকারী হয় । কিছু মানুষ আছে সমাজে যারা হয়ত আমাদের আপনজনই বা আপনজন নয়,তবে তারা তাদের হীনমণ্যতা তথা মানষিক অসুস্থতার জন্য নিজেদেরকে কিছু একটা ভেবে আশেপাশের বাকী সবাইকে যন্ত্রণাদায়ক অবস্থায় ফেলেন। তবে,প্রকৃতি মানুষের অবহেলা কিংবা যন্ত্রণা অন্যকাউকে দিয়ে ভুলিয়ে দেন। এটাই প্রকৃতির বিচার।

আর কিছু কিছু ঘটনা মানুষের জীবনে " রিমেক বা পূণরায় ঘটা"র মত ঘটে থাকে।এটা অনেকটা মিরাকল। তবে বাস্তবে ও হয় ,এটা সত্যি।

" দুখের পরে সুখের " আগমন - এও প্রকৃতির নিয়ম। আর যার যেখানে যাওয়ার বা যার যেখানে থাকবার কথা - সে সেখানে যাবে বা থাকবে ,দু'দিন আগে কিংবা পরে।

এই পর্বে আর্শীয়ার বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা আর আর্শীয়ার চমতকার মায়ের জন্য শুধুই মুগ্ধতা । স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা,এমন একজন ভাল মানুষ তৈরীর জন্য যিনি আপনাকে (বরাবরের মত নায়িকার নাক অনুপস্থিত) আপনার মায়ের অভাববোধ দূর করার জন্য দেবদূতের মত প্রেরণ করেছেন।আর বেধে নিয়েছেন আমাদের অসুখী রাজকন্যা কে তার ভালবাসার মায়াজালে।

০৮ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি মনোযোগী পাঠক আমি তা জানি।

রাজকন্যা ইজ দ্যা হাপিয়েস্ট লেডিন ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড।

তারে অসুখী করে সাধ্য কার?

২১| ০৮ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অসুখী এই অর্থে - তার মায়ের আদর-ভালবাসা বঞ্চিত- মা থেকে পৃথকীকৃত বা মায়ের ভালবাসার বিরহে বিরহিত।

তা ছাড়া রাজকন্যা ইজ দ্যা রাজকণ্যা।দৃঢ় চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্য, স্বাধীনচেতা,পরিশ্রমী এবং মানিয়ে চলার-মানিয়ে নেয়ার অনন্য গুনাবলী বৈশিষ্ঠ্যের রাজকণ্যার দুঃখিত-অসুখী হওয়ার সুযোগ ই কোথায়। তবে চলার পথে কিছুটা অতৃপ্তি হয়ত আছে তবে তা সবারই কিছু না কিছু অতৃপ্তি থাকে জীবনে।

০৮ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তা ঠিক।

তাই তো এই ঝাঁপি খুলে বসা।

হৃদয়ের কোনাঘুচি থেকে টেনে তোলা কথার ঝাঁপি।

নয়তো তা ঝাঁপি বন্দি থাকে।


অনেক ধন্যবাদ মন দিয়ে পড়ার জন্য, বুঝার জন্যও।

২২| ১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ আমরা সবাই নিজেদের স্মৃতি অন্যের মনে গেঁথে রাখবার জন্য কত কিছুই না করি। আমরা ভাবি আমি চলে গেলেও আমি যেন সকলের মনে থেকে যাই।”
বাস্তব এবং চমৎকার একটি কথা।

বিয়ের মিষ্টি পাইনি এ পোস্টে আর কোন কথা নাই, দেখি পরের পর্বে মিষ্টি পাই কি না।

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা এত দাবী দাওয়া করলে কেমনে হবে?

মিষ্টি নিয়ে আসবোনে আরও কনো পর্বে।

২৩| ১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৩৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: থাক মিষ্টি লাগবে না, নামেই শুধু চৌধুরী।
কোন কমিউনিটি সেন্টারে গিয়ে মিষ্টি খেয়ে নিব।

তবে ঐটার মতো অডিও করে দিলে শুনে খুব মজা পেতাম।

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ওকে করে দিতে পারি। ইভেন ভিডিও করে দিতে পারি।

২৪| ১০ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯

জুন বলেছেন: কংকাবতীর সাথে সাথে আছি শায়মা, আরবাজ খানের সাথে সে সুখি হোক এটাই চাই আমি। তুমি আবার একটা স্যাড এন্ডিং দিও না B-)
+

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমি তো রাজকন্যা কঙ্কাবতী।

রাজকন্যাদের কি স্যাড এন্ডিং হয়!


কখনও না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.