নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন আছে কঙ্কাবতী - ৩

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:০৫



হ্যাঁ আরবাজের দেওয়া ১৯ বছর আগের সেই শাড়িটি পরেছি আমি আজ। ১৯ বছর আগের সেই ঘন নীল শাড়িতে রুপোলী তারার ফুল। যেন একটি ঘন নীল রাতের আকাশ অসংখ্য জ্বলজ্বলে তারা নিয়ে জড়িয়ে রয়েছি আমি। আরবাজকে চমকে দেবার জন্যই পরেছি হয়ত। এই শাড়িটি তো শুধুই একটি সামান্য শাড়ি নয়। বহু বছর আগে এই শাড়ির মাঝে যে আবেগ, ভালো লাগা বা ভালোবাসা জন্মেছিলো তা সযতনে লুকিয়ে রাখা ছিলো এ শাড়িটির ভাঁজে ভাঁজে। ভাঁজ খোলার সাথে সাথেই তারা আজ ময়ুরের মত ডানা মেলে দিলো। এখন এই আবেগ বা ভালোবাসা আর ভাঁজবন্দী নেই। উড়ে চলুক ওরা মুক্ত আকাশে। আজ তো আর কোনো বাঁধা নেই। নেই কোথাও কোনো সংকোচ, দ্বিধা কিংবা দ্বন্দ।

আরবাজের বাড়িতে যখন পৌছালাম তখন বেশ রাত ছিলো। সেখানে আরবাজের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু আর দূর সম্পর্কের এক চাচা ছাড়া আর কোনো আত্মীয় স্বজনও ছিলো না। আর ছিলো আরবাজের সাম্রাজ্যের পুরুষ মহিলা মিলিয়ে এক ঝাঁক কর্মচারী। তারাই অপেক্ষা করছিলো আমাদের আসবার জন্য। না ফুল-চন্দন দিয়ে বা দুধে আলতায় পা ডুবিয়ে গৃহ প্রবেশ হয়নি আমার। আমাকে বরণ করবার জন্য কোনো আহামরি আয়োজনও ছিলো না। গাড়ি থামবার সাথে সাথেই দরজা খুলে নিজেরাই লাফ দিয়ে নামলো ছেলেরা। আর আরবাজ নিজেই নেমে এসে আমার দরজা খুলে হাত বাড়িয়ে দিলো। আগেই বলেছি আমার জীবনের গল্পে অনেক কিছুই উল্টা পাল্টা। এই রকম কোনো দৃশ্যও দেখা হয়নি আমার কারো জীবনে।

আমার স্মৃতিতে সবচেয়ে স্মরনীয় বিয়েটাই আমি আমার সেই ছেলেবেলাতে দেখে ফেলেছি। এরপর যত বিয়ে বাড়ি বউ বা যা কিছু দেখেছি বিবাহ কেন্দ্রিক আমার সেই রাত্রীর কথাটাই মনে পড়েছে। সবাই মিলে হইচই করে নিয়ে যাচ্ছে মাকে। আমার কথা কারোর মনেই নেই। সবাই ভেতরে চলে যাবার পর একাকী দাঁড়িয়ে একটা ছোট্ট মেয়ে। ভয়ে কাঁদছিলো। সেই দৃশ্য কল্পে আজও আমার অভিমান জাগে। প্রচন্ড অভিমান। কার উপরে জানিনা। হয়ত নিজের উপরেই। একথাটা মনে পড়লে আমি কাঁদি। সব সময় এমনই হয়।
এই যে এখন এ কথাটা লিখতে গিয়ে আমার চোখে পানি এসে গেলো।

যাইহোক, লিফ্ট দিয়ে উঠে এলাম আমরা সুউচ্চ ভবনের ১০ তলার একটি ফ্লাটে। খুব অল্প কিছু আসবাবে সাজানো ছিলো ফ্লাটটা। ছেলেরা যে যার রুমে চলে গেলো। বেশ রাতও হয়েছিলো কাজেই ঘুমোবার সময়ই তখন। আরবাজ আমাকে দেখিয়ে দিলো বেডরুমটা। নিজেই খুলে ধরলো বেডরুমের দরজাটা। বললো পোশাক বদলে ফ্রেশ হয়ে নাও। চা বা কফি বা কোনো ড্রিংকস খাবে? আমি দিতে বলি। আমি জানালাম এখন কিছুই খাবোনা আমি। আমার মাথা ধরে ছিলো ভিষন রকম। খুব অনাড়ম্বরভাবে এবং বলতে গেলে কোনো অনুষ্ঠান ছাড়াই এই বিয়েতেও একেবারে কম ঝামেলা ছিলোনা। সারাদিনের ধকলটা যে বেশ ভালোভাবেই পড়েছে শরীরের উপর দিয়ে তা যেন এতক্ষনে উপলদ্ধ হলো।

আরবাজ বেরিয়ে গেলো। আরবাজের সেই সুশীতল বিশাল বেডরুমটার বদ্ধ দরজার ভেতরে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষনের জন্য আমার মনে হয়েছিলো এতদিনের একটা জীবন থেকে নতুন কোনো এক সম্পূর্ণ অজানা কোনো পৃথিবীতে বুঝি এসে পড়লাম আমি। বিশাল বড় রুমটাতে শুধুই ছিলো একটি বিছানা আর এক কোনায় দুটি সোফা আর ছোট্ট টি টেবিল। আর দেওয়ালে ঝুলছিলো বিশাল একটা টিভি। খুবই হাস্যকরভাবে আমার এই রুমের সাজসজ্জা দেখে প্রথমেই যেটা মনে পড়লো, ড্রেসিং টেবিল নেই কেনো? জানি এই কথা শুনে সবাই হাসবে কিন্তু আমার যা মনে হয়েছিলো সেটাই বলছি আমি।

যাইহোক, পোশাক বদলে ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে এসে খুব অবাক হলাম। আরবাজ নিজের হাতেই কফি বানিয়ে এনেছে। পাশের সোফাতে বসে টিভি দেখছে। আমাকে বের হতে দেখে আরবাজ বললো, কফি খেলে ভালো লাগবে। কম তো ধকল যায়নি সারাদিনে। আমি নিজেই বানিয়েছি। আসলে এই বাসায় রাত ৯ টার পর কোনো কাজের লোকজনকে বিরক্ত করতে চাইনা আমি। এ অভ্যাসটা অবশ্য গড়ে তুলেছিলো আর্শীয়া। মানে এরপর যা টুকটাক চা কফি স্নাকস লাগলে নিজেরাই করে নেই। সে কারনেই এই স্পেশাল কফি বাই মি। আমি হাসলাম। আরবাজ সেই আগের মতই আছে। অতি জেন্টেল এবং খুব অন্যরকম। তবুও আমার মাঝে কি এক জড়তা কাজ করছিলো আমি নিজেই বুঝতে পারছিলাম না। বস্তুত আমি যতই কথা বলিনা কেনো ভেতরে ভেতরে আমি চাঁপা স্বভাবের শুধুই না আমাকে সহজে বুঝতে দিতে চাইনা। অনেক অপছন্দগুলিও মুখ ফুটে বলি না। এটাও হয়ত সেই ছেলেবেলার অভ্যাসই হবে। আমার মনে হচ্ছিলো এ জড়তা কাটিয়ে উঠতে আরবাজের কাছে বা ঐ দুটি স্বল্পভাষী ছেলেদের কাছে বেশ সময় লাগবে আমার।

আরবাজ বেডরুমের একটা দিকের সম্পূর্ণ দেওয়ালজোড়া পর্দা সরিয়ে দিলো। ওপাশে ঝলমল করে উঠলো সবুজ চিকচিকে পাতাগুলো। আমি অবাক হয়ে দেখলাম এই মধ্যরাত্রীতেই পর্দার ওপাশে লম্বা ব্যালকনি জুড়ে থরে থরে ফুটে রয়েছে নানা রঙ্গের ফুল আর তারই সাথে দোল খাচ্ছে ঝলমলে সজীব পাতাগুলো। আরবাজ বললো, এসব আর্শীয়ার হাতেই লাগানো গাছপালা। এ বাড়িটা শূন্য ছিলো তবে ঐ বাড়িটা ছেড়ে দেবার পর ও বাড়ির আসবাবপত্র আনা হয়নি বটে। তবে এই গাছপালাগুলো ছাড়তে পারিনি আমি।

আর্শীয়া চেয়েছিলো ওর মৃত্যুর পর সব স্মৃতি মুছিয়ে দিতে। কিন্তু আমি বুঝলাম মানুষের এমন চাওয়ার আসলে মূল্য নেই। ভালোবাসায় গড়া স্থানের চিহ্ন এত সহজে মুছে দেওয়া যায় না। আর্শীয়া চলে গেছে কিন্তু ওর গড়ে তোলা এই বনানীর প্রানের মাঝে হাসছে ওর হাসিখুশি মুখটা। আরবাজও চায় এই প্রানের মাঝে বেঁচে থাকুক আর্শীয়া। আমারও মনে হল ওদের গায়ে একটু হাত বুলিয়ে দেই। বলি, আর্শীয়া আমি তোমার কথা রেখেছি। তোমার প্রিয় মানুষগুলোকে ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখবো নিশ্চয়ই। হ্যাঁ নিশ্চয়ই আমি পারবো। আমি জানি আমি যা পারি অনেকেই তা পারেনা। অনেক কঠিন বাস্তব সহ্য করেও আমি আনন্দময় ভূবন গড়ে তুলতে পারি। আমি লড়াই করে জিনে নিতে জানি যে কোনো অসম্ভবকেই।

যাইহোক এত রাত্তিরে ব্যালকনীতে গিয়ে একটু বসতে ইচ্ছে করা স্বত্ত্বেও মুখ ফুটে বলতে পারছিলাম না আমি। কিন্তু আমার মনের কথা বুঝে নিয়েই বুঝি আরবাজ বললো, চলো বারান্দায় বসি। বারান্দার এক কোনে ছোট একটা কারুকার্য্যময় লোহার গোল টেবিল জুড়ে ৪টা চেয়ার রাখা। মনে হয় ও বাড়ির থেকেই আনা এসব। হয়তো আর্শীয়ারা চারজন বসবার জন্যই ঐ সেটআপটা করিয়েছিলো। কিন্তু হায় মানুষ ভাবে এক হয় আরেক। আজ আর্শীয়া নেই। ওর শূন্য চেয়ারটা পু্র্ণ করতে অন্য একজনকে দরকার পড়েছে।

আমরা সেখানে গিয়ে বসলাম। আরবাজ ওর পকেট থেকে টেবিলের উপর একটা ছোট সুদৃশ্য গয়নার বাক্স রাখলো। নিজেই ঢাকনাটা খুলে ধরলো। বাক্সটা খুলতেই ঐ আলো আঁধারের মাঝেও ঝলমল করে উঠলো একটি সুদৃশ্য নেকলেস। এই নেকলেসটা দেখলে কাউকে বলে দিতে হবে না এটি কত মূল্যবান আর তার চাইতেও কত সুরুচীপুর্ণ আর সুন্দর। আরবাজ বললো, এই নেকলেসটা আর্শীয়া নিজের উপার্জনে কিনেছিলো। সে নিজে খুব একটা গহনা পরা পছন্দ করতো না তবে তোমার জন্য রেখে গেছে তার এই উপহার। এটাই ওর শেষ শপিং ছিলো। আশাকরি তোমার এটা পছন্দ হবে। খুব অলখে একটা দীর্ঘশ্বাস পড়লো আরবাজের বুক চিরে। বুঝতে পারছিলাম আর্শীয়ার ব্যাক্তিত্য, আচরণ ও বুদ্ধিমত্তার পাশে আরবাজ ছিলো এক যোগ্য পুরুষ। এটাও বুঝলাম আর্শীয়ার অনুরোধে আর আমার প্রতি বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার টানে এ বিয়েতে সে রাজী হয়েছে বটে। তবে হি ইজ মিসিং আর্শীয়া। এন্ড আই এম অলসো মিসিং হার।

আরবাজ বললো, আজ থেকে ১৯ বছর আগে যখন বিয়ে করবো ঠিক করেছিলাম তোমাকে না পেয়ে বিয়ের সিদ্ধাম্তই বদলে ফেলেছিলাম আমি। তারপর আর্শীয়া এসেছিলো আমার জীবনের। এক অসাধারণ রমনী। তোমাকে দেখার পর একমাত্র আর্শীয়া ছাড়া মনে হয়না আর কেউ সেই জায়গাটা নিতে পারতো। সেই অর্থে আর্শীয়া আমার জীবনের দ্বিতীয় নারী। আমিও তোমার জীবনের প্রথম পুরুষ নই। তবুও আমরা শেষ পর্যন্ত একই সুতোয় বাঁধা পড়লাম। তুমি হয়ত কখনই রাজী হতে না। একটা জীবন একাকীই কাটিয়ে দেবার জন্য একটা মেয়ের যা যা প্রয়োজন অর্থ যোগ্যতা ক্ষমতা সবই অর্জন করে ফেলেছিলে তুমি। কাজেই একাকী চলতে শিখে ফেলা এই তোমাকে আমি হয়ত রাজী করাতেই পারতাম না। আর্শীয়ার কারণে তোমাকে পেলাম। তোমাকে আর্শিয়া তার নিজের হাতে এবং নিজের উপার্জনে কেনা এ নেকলেস উপহার দিয়ে গেছে আর আমাকে দিয়ে গেছে আরেক বিশেষ উপহার । সে উপহারটি তুমি।

সেই রাতটি ছিলো আমাদের প্রথম রাত। জানিনা আজ থেকে ১৯ বছর আগে হলে এ রাত্রির গল্প কেমন হত। কিন্তু এই এতগুলো দিন পরেও আমি এসব শুনে লাল নীল বেগুনি হয়ে উঠছিলাম। টেবিলের উপর রাখা আমার হাতটার উপরে হাত রাখলো আরবাজ। বললো, কত দিনের বন্ধুত্ত্ব আমাদের কিন্তু কখনও তোমার হাতটা ছুঁয়ে দেখিনি। কিন্তু জানো তোমাকে বলেছিও কত শত বার যে আমার ধারনা শত অসুখের মাঝেও তোমার এই হাত দুটি কপালে রাখলে সেরে যাবে যে কারো অসুখ এক নিমিষেই। আরবাজের হাতের মুঠোয় আমার হাত কাঁপছিলো।

আরবাজ উঠলো পোষাক বদলাতে। আমি বসে রইলাম একা ঐ অপূর্ব বারান্দাটাতে। ঠিক তখনই মনে হল আর্শীয়া কি দেখছে আমাকে?
মানুষ মরে গেলে রুহ নাকি থেকে যায় পৃথিবীতে যতদিন তার প্রিয়জনেরা কষ্ট পায়। কনকনে ঠান্ডা পড়েছিলো সে রাতে। আমি উঠে গিয়ে কিছুক্ষন রেলিং এ দাঁড়াতে গিয়েও পারলাম না ঠান্ডায়। একবার ভাবলাম ভেতরে চলে যাই। কিন্তু এত সুন্দর একটা রাত, এত সুন্দর মায়াময় এই ফুলে ফুলে ভরা ব্যালকনীটা ছেড়ে তখনই চলে যেতে মন চাইছিলো না আমার। বারান্দাটার আরেক দিকে বন্ধ দিকটায় একটা দোলনা ঝুলানো ছিলো। আমি গিয়ে গুটিশুটি বসে রইলাম সেখানে। আমার চিন্তার ৯০ ভাগ জুড়েই ছিলো শুধু আর্শীয়া আর আর্শীয়া।

তীব্র শীতে আমার হাত পা হিম হয়ে যাচ্ছিলো। আরবাজ এসে ঘন হয়ে বসলো আমার পাশে ঐ দোলনাতেই। অতো শীতের মাঝেও ১০ মিনিটের মধ্যেই আমি ঘামতে শুরু করলাম .....



(মিররডল হাসবা না কিন্তু। তাহলে কিন্তু আর লিখবো না)

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:৪৭

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল পড়ে কতখানি হাসবে সেটা মিরোরডলই বলবে। তবে তোমার লেখা পড়ে আমি একগাল হাসলাম। :)

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঐ হাসবানা বলছি না?

আমি তো আরও কিছু লিখে লিখে ডিলিট করে দিলাম।

দুত্তু মিররডল হাসবে ভেবে।

তুমি হাসবেনা ভেবেছিলাম।

তোমাকে ভেবেছিলাম লক্ষী ছেলে......

এমন কললে কিন্তু লিখবোনা ...

২| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,





১৯ বছর আগের শাড়ী ? ও শাড়ীতে তো দূর্বাঘাস জন্মে যাবার কথা, শেকড় গজানোর কথা!

কিন্তু দেখলুম, সেখানে ভালোবাসার দূর্বাঘাস জন্মেছে। শেকড় গজিয়েছে নতুন আর এক ভালোবাসার.........

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না না দূর্বাঘাস জন্মাবে কেনো?

কত যতনে রাখা হইয়াছে উহা।


ভালোবাসার কত রঙ রুপ ও চেহারা জানতে হলে এক জীবন পরিক্রমায় বুঝি শেষ হয় না...

৩| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:০৬

একলব্য২১ বলেছেন: আমি তো আরও কিছু লিখে লিখে ডিলিট করে দিলাম।

একদম না। তুমি নিজেও জানো না আমরা কত আনন্দ নিয়ে তোমার লেখা পড়ি। শত ব্যস্ততার মধ্যেও তোমার লেখা আমাদের কাছে কতটা রিফ্রেশিং। সো ডোন্ট ডু দ্যাট এভার এগেইন।

তোমাদের জন্য view this link

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:১২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কি করবো!

তোমরা হাসবা তো তাই ডিলেট .....


আচ্ছা যাই গান শুনি আগে। আগামী দু দিন বড় বেশি ঝামেলা যাবে তবুও চেষ্টা করবো লেখা দিতে।

এই লেখা লিখতে মানে শুরু করতে বছর খানেক কেটে গেলো..... এখন গল গল করে এসে যাচ্ছে ......

ফাগুনে যে বান ডেকেছে মাটির পাথরে।
তোমার সবুজ পালে লাগল হাওয়া, এলে জোয়ারে!
ভেসে এলে জোয়ারে- যৌবনের জোয়ারে।।

তুমি কোন্‌ পথে যে এলে পথিক,
আমি দেখি নাই তোমারে......
Tumi kon pothe je ele pothik ami dekhi nai tomare
তোমার জন্য

৪| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্পের শীত এই গরমে হিমেল আমেজ বইয়ে দিবে পাঠকের মনে। শেষটাও বেশ আকর্ষণীয়। সুন্দর।

০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিমভাই।

৫| ০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আরবাজ এর আরেক নাম কি শুভ্র?

০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা না।

আরবাজ একজনই।

শুভ্র অন্য কেউ।

৬| ০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৫৯

মুক্তা নীল বলেছেন:

নীল শাড়ির ট্রাজেডি ...
শেষ পর্যন্ত সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষটির সাথেই পথচলা শুরু
দু'জনকেই শুভকামনা রইলো ।

০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য শুভকামনার জন্য।

খুব শিঘরী পরের পর্বগুলি আনছি।

৭| ০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ২:০৭

একলব্য২১ বলেছেন: এ লেখা আরবাজ সাহেবের পড়ার সম্ভাবনা কতটুকু বা উনি কি জানেন যে তাদের দাম্পত্য জীবন নিয়ে সামুতে লেখা হচ্ছে। বা তুমি নিজে থেকে উনাকে এই পড়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করবে।

০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ২:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না করবো না।
তাহাকে পড়ানো হইবে না।
ইহা শুধু তোমাদের মত দু একজন আকুল পাঠকদের জন্য আর নিজের জন্য।

তবে ২/৩ বছর আগের পাঠকদের মিস করছি খুব খুব।

ভুয়া মফিজ ভাই, আখেনাটেন ভাই, শকুন দৃষ্টভাই কাতিয়াশা আপু, করুনাধারা আপু, মনিরা আপু আরও কত শত মানুষকে। তারা অনেকেই হারিয়ে গেছে এই কয়েক বছরে।

৮| ০৮ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লিখতে হলে ভাষার পণ্ডিৎ হতে হয়না; হলে ভাল, কিন্তু হওয়াটা জরুরী নয়। কিন্তু জরুরী দুটো জিনিস- একটি সংবেদী মন, আর দু'টো অন্তর্ভেদী চোখ। এ দুটো থাকলে সাধারণ কথ্য ভাষাও সাবলীলভাবে মন এবং মনের ভেতরের চোখ থেকে বের হয়ে আসে, আর সে গল্প পাঠক তথা শ্রোতাদের মনযোগ আকর্ষণ করে। আপনার দুটোই আছে, এজন্যই আপনার লেখাগুলো এত পাঠকপ্রিয় হয়।

পুরো লেখাটার মধ্যে তিনটে অনুচ্ছেদে লেখকের মুন্সীয়ানা প্রকাশ পেয়েছে। দশ থেকে বার নম্বর অনুচ্ছেদে।

৮ম অনুচ্ছেদের শেষ লাইনে "জিনে নিতে জানি" কথাগুলো "জিতে নিতে জানি" হবে মনে হয়।

ভাল লাগছে কঙ্কাবতীর কাহিনী। + +

০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমাকে যারা ভালোবাসে তারা আমার ভুল ত্রুটি কিছুই দেখতে পায়না। তাই সব লেখায় ভালো মনে হয় হয়ত। কিন্তু আমি জানি এসব লেখা আসলে শুধুই ডায়েরী টাইপ কিন্তু তবুও সেই ডায়েরীটা সবাই পড়ুক তাই পড়াই......

ভাইয়া জিনে নেওয়া আর জিতে নেওয়া একই অর্থে শিখেছিলাম তো রবিঠাকুর পড়ে পড়ে।
তাই একটু পন্ডিতি করে জিতে নেবো না লিখে জিনে নেবো লিখেছি। :P




৯| ০৮ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৬

মিরোরডডল বলেছেন:




আমি হাসবো ? নো ওয়ে !!!

Good is okay but too good is bad I believe.

আর্শীয়া আর্শীয়া আর্শীয়া ।
আমারতো মেজাজ সপ্তমে চরে গেছে ।

মানলাম সি ওয়াজ এ সুপারউইমেন ।
তাইবলে বিয়ের রাতেও ????

আরবাজ কি একটা উজবুক নাকি বিয়ের রাতেও সারাক্ষন শুধু এক্সের কথা বলে !!!

আমি হলে কি করতাম ? ছাদ থেকে আলতো পুশ করে নীচে ফেলে দিতাম ।
যাও তুমি তোমার এক্সের কাছে একসাথে পরকালে বাস করো এতই যখন তাকে মিস করছো ।
ইভেন বিয়ের রাতটাও ছাড় দিচ্ছে না X((

একজন মানুষের বিয়ের রাত ভেরি স্পেশাল । আদরে আদরে কেটে যাবে রাত ।
সেখানে শুধু এক্সের কথা বলা আর তাকে মিস করা I don't think I'd take it. এতোটা উদার না বোধহয় আমি :(

০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই রে পাগলা ঘোড়া খেপেছে!!! :P

কোথায় ভাবলাম ইশারা ইঙ্গিত পেয়ে হাসতে হাসতে মরবে তা না রেগে মেগে কাই?


হা হা বুঝেছি তোমার জন্য স্পেশাল একটা পার্ট লিখতে হবে যেটা আর কাউকেই পড়ানো যাবেনা তুমি ছাড়া।

তাই ইমেইল আইডো দাও। নইলে মরে গেলেো আর কাউকে পড়ানো যাবেই না।

আমার লুইজ্জা লাগে :P

১০| ০৮ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

মিরোরডডল বলেছেন:



হ্যাঁ আরবাজের দেওয়া ১৯ বছর আগের সেই শাড়িটি পরেছি আমি আজ।

যে মেয়েটি ভালোবেসে ১৯ বছর ধরে রাখা শাড়িটা পরেছে, যা থেকে বোঝা যায় কতোটা গভীরভাবে ভালোবাসে তাকে আর ইন রিটার্ন সে কি বলছে তার এক্সের কথা ।

এক অসাধারণ রমনী।

এ কথাটা আরবাজের কি বিয়ের রাতেও বলা জরুরি ছিলো X((

আরবাজ বললো, এই নেকলেসটা আর্শীয়া নিজের উপার্জনে কিনেছিলো। সে নিজে খুব একটা গহনা পরা পছন্দ করতো না তবে তোমার জন্য রেখে গেছে তার এই উপহার। এটাই ওর শেষ শপিং ছিলো।

আবারও আর্শীয়া ।
আর্শীয়ার দেয়া উপহার সে পরদিন দিলেও পারতো ।

বিয়ের রাতে আরবাজ আর্শীয়া প্রসঙ্গ না এনে যদি তাকে একটা সুইট সফট এন্ড বিগ হাগ দিতো it could be much more expensive than that necklace.

বাকি আদরের কথা নাইবা বললাম :(

এভাবে চলতে থাকলে গল্পের নায়িকা ভালো থাকতে পারবে না ।
তার নিজস্ব অস্তিত্বটা কোথায় এখানে !!!
আমি তাকেই খুঁজছি ।






০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমি তারেই জানি তারেই জানি আমায় যে জন আপন জানে তারেই জানি

তারই দানে দাবী আমার তার অধিকার আমার দানে তারেই জানি ...

নিজের অস্তিত্ব স্বকীয়তা অর্জন করে নিতে হয়। কেউ কারোটাই কেড়ে নিতে পারেনা।


হা হা হা তোমার কমেন্ট পড়ে ঘুম ঘুম চোখে উঠে কচলাচ্ছিলাম আর হাসতে হাসতে মরছিলাম।

আজ থেকে ১৯ বছর আগে হলে আমিও তোমার মতন ভাবতাম।

কিন্তু আবেগ বুদ্ধি ভালোলাগা ভালোবাসা আর সহ্য শক্তির আলাদা আলাদা রূপ আছে। আলাদা আলাদা বয়স বা সময়।

তাই আজ থেকে ১৯ বছর আগে লিখলে এ লেখাটা অন্যরকম হত।

কিন্তু সময় মানুষের সব চেয়ে বড় বন্ধু । কত কিছুই না শেখায় আমাদেরকে......


হা হা গল্প পড়ে এত রেগে যেতে হয়???

সব কিছুইকি গল্পে লেখা যায় বলো??? :P

১১| ০৮ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:



তীব্র শীতে আমার হাত পা হিম হয়ে যাচ্ছিলো। আরবাজ এসে ঘন হয়ে বসলো আমার পাশে ঐ দোলনাতেই। অতো শীতের মাঝেও ১০ মিনিটের মধ্যেই আমি ঘামতে শুরু করলাম .....

বুঝলাম, কিন্তু মন খারাপ করিয়ে দিয়ে তারপর এই আদরে কাজ হবে বলে মনে হয়না #:-S

স্বার্থপর একটা ।
বুঝবে বুঝবে...... আসন্ন আরও কষ্ট অপেক্ষায় আছে ।



০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা

হা হা হা হা একটা গল্প আছে রবিঠাকুরের।

মধ্যবর্তিনী।

অবশ্যই পড়বে.....
link


দিয়ে দিলাম। যদি না খুঁজে পাও।

তোমার কথা শুনে আমার শৈলবালাকে মনে পড়ছে।

হা হা হা

১২| ০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোস্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভ্রকে খুঁজে পেয়েছেন রাজীবভাই।

১৩| ০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটু সন্দেহ ছিল, তাই মনে হয় কথাটা বলেছিলাম। যাক, এখন তো সন্দেহটা দূর হলো, আর একটা নতুন শব্দও শেখা হলো। তবে, অপ্রচলিত শব্দ বলে হয়তো ব্যবহার কখনো করা হবে না।

০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: করা হবে। মানে যারা যারা আমার মত ঢঙ্গী আছে। ঢঙ্গ করে কথা বলতে লাইক করে তারা করতে পারবে।

আর কবিতায় ইউজ করা যাবে। করে ফেললেই করা হয়ে যাবে।

১৪| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯

মিরোরডডল বলেছেন:





আমার আদরের আপুটার ক্রেডিট এটা । এমনভাবে কাহিনী লিখেছে যে পাঠকের অ্যাকশন হবেই ।
রাগটা গল্পের চরিত্র আরবাজের ওপর ।

নিজের অস্তিত্ব স্বকীয়তা অর্জন করে নিতে হয়।

গল্পের নায়িকাও তাই করবে আই নো কিন্তু টিল দ্যা স্পেশাল নাইট আরবাজের সমস্তটা জুড়ে শুধুই আর্শীয়া ।
তা থাক কিন্তু বিয়ের রাতে বার বার সেটা প্রকাশ না করলেও পারতো ।

আমি যেটা বোঝাতে চেয়েছি, বুঝলাম আর্শীয়া খুবই স্পেশাল ছিলো । তাকে আরবাজ খুব ভালোবাসতো এবং এখনও বাসে । সবই ঠিক আছে । কিন্তু তুমিই বলো বাস্তবে একজন মানুষের কেমন লাগবে যদি বিয়ের পুরো রাতেই হাজব্যান্ড শুধুই তার আগের ওয়াইফের গুনগান করে আর তাকে যে কতো মিস করে সেটা বলছে । বাকি জীবনতো পরেই আছে আরও কতো শুনতে হবে প্রতি মুহূর্তে, তুলনাও হবে প্রতিনিয়ত কিন্তু এই রাতটা এভাবে রুইন না করলেও পারতো ।

কফি প্রসঙ্গে চলে এলো আর্শীয়া ।
গাছ ফুল প্রসঙ্গে আবারও আর্শীয়া ।
নেকলেসের কথা বলতে গিয়ে তো পুরোই আর্শীয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ আরবাজ ।
১৯ বছর আগের সেই পুরনো স্মৃতি বলতেও আর্শীয়া ।

অথচ গল্পের নায়িকা আরবাজের দেওয়া ১৯ বছর আগের সেই শাড়িটি পরেছে তাকে চমকে দিতে ।
সেকি সারপ্রাইজড হয়েছিলো ??? না হয়নি । লক্ষই করেনি সেটা, কিছু বলেওনি ।
বলবে কখন, সেতো আর্শীয়াকে নিয়েই ব্যস্ত ।

কোথায় ভাবলাম ইশারা ইঙ্গিত পেয়ে হাসতে হাসতে মরবে তা না রেগে মেগে কাই?

সেই ইঙ্গিত ধরতে পেরেছি আপু কিন্তু ঐযে বললাম, সারারাত আরবাজের মুখে তার এক্সের কথা শুনে শুনে ক্লান্ত বিষণ্ণ এ মন । আকাশে অলরেডি কালো মেঘ জমে গেছে ।
এখন তার আদরে শরীর মন কোনটাই সাড়া দেবেনা ।
কেনো জানো ?
আরবাজ যে তার মাঝে আর্শীয়াকে চিন্তা করেই আদর করছে না হু নোজ ?
চাইনা এ আদর :(


০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হাসছি আর হাসছি আর একটু পরে আসছি। আফটার ৮।

ক্লাস শেষ করে।

আগামী দু দিন বড় ঝামেলায় যাবে তবুও তার মাঝে সময় করে নেবো!

১৫| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:

******রিঅ্যাকশন*****

০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বুঝেছি বুঝেছি

আর তোমার রিয়াকশন রাগে একশনে চলে গেছে তাও বুঝেছি।

১৬| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০১

নীল আকাশ বলেছেন: কাহিনই কি বলুন তো?
উপন্যাসের দ্বিতীয় পর্ব বের করার ইচ্ছে হচ্ছে নাকি?

০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা

না এখনও নেই তবে লিখতে লিখতে মতিগতি কোন দিকে যায় জানিনা।

১৭| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

একলব্য২১ বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,

বিশ্বাস করো আমিও মিরোরডলের মত বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সৌজন্যতায় বাঁধলো বলে বলিনি, বাসর রাতে বারবার বারবার আর্শীয়া আর্শীয়া আর্শীয়া নামটা তুলেছে আরবাজ। ঐ বিশেষ রাতে এই নামটি বারবার না বললেই কি হতো না। প্লাস ঐ বিশেষ রাতে আর্শীয়ার দেওয়া নেকলেসটা না দিয়ে নিজে থেকে আরবাজ কি কিছু দিতে পারতো না।

বাদ দাও। কম্বলের লোম বাছতে বসলে কম্বলই থাকবে না। এই সব ব্যাপারে ছেলেদের মাথা বোধহয় একটু মোটা হয়। মিরোরডল কি বল!!

০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তোমরা দুইটাই তো বালক বালিকা এমনই তো বলতে চাইবে। আমি তো জানি.....

আরবাজ যা দিয়েছে বললে তো এখুনি লোকে সিমপ্যাথী বাদ দিয়ে আরও কত কিছু বলবে.... হা হা

আচ্ছা দেখি গল্পে গল্পে আর কতটুকু বলা যায়.....

১৮| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

একলব্য২১ বলেছেন: আরে!!! আমার কথা কি একটু harsh হয়ে গেল। অজান্তেই কি কঙ্কাবতীর মনে কষ্ট দিয়ে ফেললাম। জীবনে এত সব কিছু ধরতে নাই। বাদ দাও সব। মনটা হালকা করার জন্য একটু jamming হয়ে যাক view this link

০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না তোমার কথায় কিছু হয়নি একলব্য।

বড় হবার পরে মানে আজ থেকে উনিশ বছর বাদে এই লেখা আবার পড়ো।

মানে ফোটোকপি করে রেখে দাও .....

তখনও যদি বেঁচে থাকি বা বেঁচে থাকে ব্লগ আরেকটা কমেন্ট করো। হা হা

১৯| ০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:২২

মিরোরডডল বলেছেন:



নাহ শুভ, আপুটা কখনোই রাগ করেনা, এটা অনেক বড় গুন ।
নিশ্চয়ই পর্ব ৪ লেখাতে ব্যস্ত ।
শুভর কম্বলের তুলনা পড়ে হাসলাম, কথাটা মজার আগে শুনিনি আমি ।
আপু এবার আরবাজকে সাইজ করবে ।
যদি হ্যান্ড লাগে, আমি আর শুভ আছিতো :)
যদিও জানি তার দরকার হবেনা, নায়িকা নিজেই এনাফ ।


০৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: নো প্রবলেম ।

শুধু একটু পরে ক্লাস শুরু হবে।

পর্ব ৪ শেষ করতে পারিনি......


তবে করে ফেলবো শিঘরী

দরকারে শুভ আর পুতুল নামে দু ভাইবোনের আগমন ঘটাবো।

তারা এসে ধোলাই কার্য্যে সহায়তা করবে।

আরবাজের নতুন বাড়ির হ্যোয়াইট ওয়াশ হবে....

অনলি ৩ জন মিলে আমি তুমি আর শুভ....

২০| ০৮ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সময় মানুষকে যেমন বদলে দেয় তেমনি পরিণতও করে তোলে।

১৯ বছর আগে যদি দুজনের চার হাত এক হত তবে তাতে আবেগ-উত্তেজনা-শিহরন-ভালবাসার পাগলামী যততা থাকত এখন হয়ত সেই পাগলামী নেই তবে এখন আছে দায়িত্ব-কর্তব্যের সাথে সাথে দায়িত্বশীল ও পরিপূর্ণ দুটি মানব-মানবী, যারা অনেক পরিণত।

আর আর্শিয়া রয়ে যাবে জীবনভর রাজকণ্যা ও তার সংসারে এবং আরবাজের মনের অগোচরে। আর তাকে মনে রাখা উভয়েরই উচিত। কারণ এত ভাল একজন মানুষকে ভুলে যাওয়াই বরং মানুষ নামের প্রতি অবিচার করা।

আর বনি, (কানে কানে গোপন একটা প্রশ্ন ) , রাজকণ্যা কি :P -য়মা বনির পরমআত্মা না প্রেতাত্মা? কারন , কিমন কিমন গন্ধ পাচছি।

০৮ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: নাহ... মেলায় হারিয়ে যাওয়া ভায়ের জন্য তবে আরও একটা গান গাইতে হবে দেখছি।

তবে এমন মনোযোগী পাঠক হারাতে চাই না...

২১| ০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ২১ জন মন্তব্য করে ফেললো আর আমি জানলাম এখন। আমাকে কিছু সময় দেন কালকে ইনশাল্লাহ কঙ্কাবতিকে উদ্ধার করবো। :)

০৯ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আজকে কাজের চাপে নিজেই ৪ নং টা প্রকাশ করতে পারিনি।

কাজেই সময় বাড়লো।

২২| ০৯ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উভয়ের কাছেই আরশিয়া স্পেশাল। ম্যাচ মেকারও আরশিয়াই। বিয়ের রাতে আরশিয়াকে দুইজনেরই মনে আসবে এটাই স্বাভাবিক।

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: যাক এতক্ষনে একজন অন্তত এ কথা বুঝেছে।

হ্যাঁ শুধু স্বপ্নের রাজ্যে বাস করে পুচ্চিপাচ্চাগুলা।

বাস্তব মেনেই নিতে চায় না।

কি যে করি।

স্বপ্ন মিশায় দেওয়া কোনো ব্যাপার হলো?
সে তো চাইলেও গুলিয়ে আর মিশিয়ে দিতে পারি আমি।

২৩| ১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৩০

ঢুকিচেপা বলেছেন: “আরবাজের দেওয়া ১৯ বছর আগের সেই শাড়িটি পরেছি আমি আজ।”
যে গাছে বিয়ের ফুল ফোটে আপনার সেই গাছ ভাল না, অথবা ঠিকভাবে পানি দেয়া হয়নি। শাড়িটা আপনার কপালেই ছিল কিন্তু ১৯ বছর পর, তাই অন্যজন প্রক্সি দিয়ে গেছে।

২ নং মন্তব্যের উপর কোন কথা নাই, দারুণ..........


এ পর্ব এবং মন্তব্য পড়ে যা বুঝলাম তা হলো, সরল সোজা কঙ্কাবতীর কাছ থেকে সবাই সুবিধা নিতে চাচ্ছে। একজন দুই দুইটা বাচ্চা গছিয়ে দিয়ে টাটা বাই বাই। অন্যজন নেকলেস এনে পটাচ্ছে, এতদিন কই ছিল ?

তবে স্বার্থ ছাড়া যদি কেউ কঙ্কাবতীকে ভালোবাসে সে মিরোরডডল আপু, প্রতিটা মুহুর্তে নজর, যা তার মন্তব্যে ফুটে উঠেছে। কঙ্কাবতীর প্রাপ্তিতে একটু এদিক ওদিক হলেই উনি সহ্য করতে পারছেন না। এটা আপনার লেখার গুন, নিজের পক্ষে এমন কিছু পাঠক তৈরী করতে পেরেছেন।

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ মানুষ লেখককে পুরষ্কার দেয়। আমি পারলে কয়েকজন পাঠককে দিতাম।

হা হা ..

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

মন্তব্যগুলো পড়ে অনেক হাসছিলাম। সব সময় এটাই হয়। তবে কামরুজ্জামান ভায়ের পাগলা মন্তব্যগুলোতে টেবিলের নীচে লুকাবার পথ খুঁজে পাচ্ছি না।

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:০৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঢুকিভাইয়ু গানা ফর ইউ টু

২৪| ১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১:১১

ঢুকিচেপা বলেছেন: হুম ওটা দেখেছি।
আশা করছি প্রতিউত্তর দেখে উনি পরবর্তীতে মন্তব্যের প্রতি নজর দিবেন।

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ১:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম আশা করি।


যাইহোক
আজ পর্যন্ত বড় বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়েছিলো।

কাল থেকে মন দিয়ে লেখালিখি শুরু করা যাবে।

২৫| ১০ ই জুন, ২০২১ রাত ২:৪৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বনি,মানুষ বয়স অইলে কখন কি বলে বা কোথায় কি বলতে হবে তা ঠাহর করতে পারে না। আমিও বয়সের কারনে কি লিখতে কি লিকে ফেলেছি বুঝিনাই। আমি আসলে মজার ছলে কিছু বলতে গিয়ে বেশী বেশী বলে ফেলেছি,যা হয়ত রুচিসম্মত হয়নি । আমার মন্তব্য হয়ত শালিন হয়নি। তাই বনি তথা লেখিকার কাছে এবং বাকী সব পাঠকদের কাছেও সরি।৷৷৷৷৷ আপনি লিখুন প্রাণ খুলে আর গলতিছে মিসটেক হবেনা। আবেগ নিয়ন্ত্রণে থাকিবে,গ্যারান্টি।

১০ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বুঝতে পারছিলাম বোকামী করে ফেলেছো ভাইয়া।

তুমি না হয়ে অন্য কেউ হলে কি করতাম ভাবছি।

আমার স্বজনপ্রীতি স্বভাব আর গেলো না।

যাইহোক বুঝতে পেরেছো বাড়াবাড়ি করে ফেলেছো এটাই অনেক।

মুছে দিচ্ছি কমেন্টগুলো।

২৬| ১০ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মৌরি হক দোলা বলেছেন: কঙ্কাবতীর গল্প যখন-ই পড়ি, তখনই মনে হয় এ চরিত্র, এই জীবনের গল্প আমার খুব আপন কারো। অথচ কঙ্কাবতীর গল্প একেবারেই অন্য রকম। হয়তো, তোমার লেখার মুন্সিয়ানার কারণেই এই গল্পটা হৃদয়ের এতো কাছাকাছি আসতে পেরেছে। তিনটা পর্বই এক বসায় পড়ে ফেললাম। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। :)

লেখকের লেখায় তার জীবন দর্শন ফুটে উঠে- আমি এ কথা বিশ্বাস করি। তোমার লেখায় যে ভাবনা খুঁজে পাই, তার সাথে আমার নিজের অনেক ভাবনা-চিন্তারও মিল খুঁজে পাই। মাঝে মাঝে কেন জানি না নিজেকেই কঙ্কাবতী মনে হয়। তাই, তোমার লেখা পড়ে খুব মজা পাই।

কয়েকদিন এক ব্যস্ত ছিলাম। তাই কম্পিউটার ওপেন করেও ব্লগে আসতে পারিনি, লেখাটাও পড়তে পারিনি। এখন একটু ফ্রি হয়েছি, প্রতিদিন এসে কঙ্কাবতীর খোঁজ নিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ।

প্রায় আড়াই বছর পরে কঙ্কাবতীর নতুন জীবনের গল্প পড়তে গিয়ে আমার সেই রিভিউখানার কথা মনে পড়ে গেল। আমার সেই আবেগমাখা রিভিউ পড়ে একজন ব্লগার আমাকে বলেছিল, আমি নাকি তেলবাজি শিখে গিয়েছি। =p~ =p~ =p~
সে যদি বুঝতো, কঙ্কাবতীর জীবন কাহিনি পড়ে আমি আসলেই আপ্লুত হয়ে যাই, আর কেন যাই!!!! যাক গে, এই কথাটা হঠাৎ এ কারণেই মনে পড়লো যে, কঙ্কাবতীর জীবন আমাকে সত্যিই ওইভাবে রিভিউ লিখতে উদ্বুদ্ধ করেছিল- সে কথা আমি আবার নিজের কাছেই প্রমাণ পেলাম! তাতে যদি খানিকটা তেল মশলা এসে যায়, তো আমার কিছুই করার নাই। B-)

লিখতে থাকো, আপুমণি। এটা আরো সেরা হোক, দোয়া করি। :)

১০ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তোমার সেই রিভিউ পড়ে আমি এতই অবাক হয়েছিলাম যে কি বলবো?


তুমি কখনও কোনোদিন আমার কাছে কোনো এক্সট্রা ফেভার চাওনি। আমার পোস্টেও কম এসেছো। সবচেয়ে বড় কথা তুমি ওমন তেলবাজী করে কিছু পাবার মত মেয়েও না।

আমি তোমার সম্পর্কে খুব কম জানতাম পরে জেনে দেখেছি তোমার কাউকে তেলবাজীর দরকার তো নেই তুমি বরং আপন সৌরভে মহীয়ান।


হা হা দেখো আমাকে কিন্তু এই কথা লিখছি বলে কেউ কখনও তেলবাজী বলার সাহস ও পাবেনা বরং বলবে শয়তান ঢঙ্গী বলে কি?

আর সেই লোকটা/ লোকগুলোই বলবে তোমাকে তেলবাজী শিখে গেছো।

আসল কথা সেই মানুষগুলো অপদার্থ।

আর হিংসুটে পাগল.....

যাইহোক দেখো তুমি যেই করেই বলো না কেনো। সেই কথাটা কতখানি মন থেকে বলেছিলে আমি ঠিকই বুঝেছিলাম।

ওমন কিশোর বয়সে আমিও ওমন আবেগী ছিলাম.
আর তুমি আবেগ ধরে রাখতে পারোনি।


ওমন করে কেউ বলতে পারে?? নইলে....

তাও দেখো তোমাকে মনে পড়ে। তুমিই আমার কঙ্কাবতী হয়ে গেছো। :)


অনেক ভালোবাসা।

২৭| ১৩ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন:



আপুটা, পর্ব ৪ আসবে নাহ ?
কাহিনী ভুলে যাবোতো কোথায় ছিলাম !




১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওয়েট ওয়েট কেমন আছে কঙ্কাবতী।

জানাচ্ছি এখুনি.....

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:০৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপাতত এটা শোনো, কাল আনবো লেখাটা নিশ্চয় .......

২৮| ১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১:০১

একলব্য২১ বলেছেন: তোমার ব্যাপারটা কি বল তো। পর্ব -৪ এর কি খবর। পাঠকদের লটকাইয়া রেখে তুমি বেপাত্তা!!! এই বললে ৯ তারিখের পর থেকে ফ্রি হয়ে যাচ্ছো স্কুলের আর চাপ থাকছে না।

মনে হচ্ছে আরবাজ সাহেবকে সাথে খুব পার্টি সার্টি নিয়ে ব্যস্ত। নাকি সামুতে প্রকাশিত গোপন কথা প্রকাশ হয়ে গেছে আরবাজ সাহেবের কাছে। যাই হোক তুমি আমাকে একটা বড় শিক্ষা দিলে। তুমি তো জানো আমি একেবারেই পাঠ বিমুখ। সামুতে একদম হাতে গনা ২/৪ জনের লেখা পড়ি বা কোন আর্টিকেল পছন্দ হলে পড়ি। আর না হলে টাইম পাশ হিসাবে ইউটিউবে আমার নানান পছন্দের ভিডিও বা ভ্লগ দেখি। আজ কয়েকদিন ধরে সামুতো ঢুঁ মেরে যাই বাট "কেমন আছে কঙ্কাবতীর" লা-পাত্তা। এনি ওয়ে তোমার একজন হিতৈষী হিসাবে যদি জানতে পারি তুমি ফ্যামিলি নিয়ে আনন্দে মজমাতে ব্যস্ত, তা হলো কোন কমপ্লেইন নেই বরং খুশীই হব যে আমাদের প্রিয় লেখিকা অনেক আনন্দে আছে। তোমার লেখা যে পাঠকদের উপর কত প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ বান্দা খুদ। তার পর কি হবে জানার জন্য তীর্থের কাকের মত অপেক্ষা করছি। পাঠকদের উপর থোড়া রহম কর। :)

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ২:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আই এ্যম সো স্যরি!!!!!!!!!!!!

পুচকু। একটু আগে পিচকিটার কমেন্ট দেখে ভাবলাম তাড়াতাড়ি শেষ করি পর্ব ৪। তারপর একটা জিনিস নিয়ে বিজি হয়ে গেলাম।

জানোই তো মাথায় কত প্রশ্ন( কান্ড) আসে
দিচ্ছে না কেউ জবাব তার..... দাঁড়াও তোমাদের জন্য আজ পর্ব ৪ না আনতে পারি একটা জিনিস দেই।

১০ মিনিটস প্লিজ!! আপলোড করে নেই ওকে? :)

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:০২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এখন এই কার্য্য করছিলাম ভাইয়ু .......

২৯| ১৪ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:০৯

একলব্য২১ বলেছেন: ফ্যাবুলাস! তোমার ভিডিও দেখে আগেও মনে হয়েছে আর এইবারও তার ব্যত্যয় হয়নি তা হল তুমি খুব পরিপাটি। হয়তো পারফেক্টশনিস্টও। আর তোমাকে দেখে আরও একটা কথা মনে আসে তা হল সফস্টিকেটেড।

তোমার গান শুনে আমার মাথা ধরে গেছে। :P এই ধরনের গান আমি জিন্দেগীতেও শুনি না। :D

আমি শুনি view this link

১৪ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমি বহুরুপী তবে কখনও কোথাও সীমা না ছাড়িয়ে যাবার চেষ্টা করি না। ভুল করে ভুল হতে পারে হয়ত কিন্তু ভুল নিয়ে সাবধান থাকতে চাই।


আর আমার গানের ধরনে মাথা ধরে গেছে শুনে হাসছি।

হা হা আমি ক্লাসিকাল বেইসড গানা লাইক করি আআ বা ভ্যা ভ্যা তবে শুনতে সবই ভালো লাগে।

তোমার গান শুনে আমার মনে পড়লো-

চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙ্গেছে
উছলে পড়ে আলো
ও রজনীগন্ধা তোমার
গন্ধ সূধা ঢালো .....

৩০| ১৪ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কঙ্কাবতী ১০/১২ টা বাচ্চার মা হউক এই কামনা করছি। আমিন ।

১৪ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তাইলেও হয়েছে???

কঙ্কাবতী ছবি আঁকবে কেমনে?
গান গাইবে কেমনে???

কেমন আছে লিখবে কেমনে?????


তখন তো কি বোর্ডের কলমে শুধুই আসবে ভ্যা ভ্যা ট্যা ট্যা ..... :(

৩১| ১৪ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

আখেনাটেন বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যার তো দেখছি.......হৈ হৈ রৈ রৈ করে পদার্পণ মাঠে। আরবাজ মশাই এর আবেগটুকুও লেন্সে ধরা পড়লে ভালো হতো। তবে যেহেতু রাজকন্যা নিজেই বাদ্য বাজনা নিয়ে বসেছে, এখন শুনি সেই সংগীত......অন্য সময় আরবাজের অনুভূতিটুকু না হয় শেয়ার করলেন.....প্রায় দু দশক পরে প্রেমিকাকে আবার কাছে পেলে কি ধরনের অনুভবের মধ্যে দিয়ে পার হয়.....। :D


১৪ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: লিখছি লিখছি আজ রাতেই ইনশাল্লাহ।

তোমার জন্য পথ চেয়ে চেয়ে চোখ কানা হয়ে গেলো।

৩২| ১৪ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

নীল-দর্পণ বলেছেন: ৩পর্ব একসাথে পড়ে ফেললাম। খুব ভালো লেগেছে কঙ্কাবতীর সাথে আরবাজের বিয়ে হয়েছে দেখে। পরের পর্বের জন্যে অপেক্ষায় রইলাম। :)

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা আজকেই আনতে চেষ্টা করা হবে।

৩৩| ১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পিনাকেতে লাগে টঙ্কার এবং নিশীথ রাতের বাদলহারা অসাধারন হয়েছে। যা রে যারে উড়ে যারে ঘুড়ি দেখলাম। 'আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের দোলে দোলাও দোলাও দোলাও আমার হৃদয়' শুনলাম মন দিয়ে।

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আরও শুনাবো ..... তোমায় গান শোনাবো তাই তো আমায় জাগিয়ে রাখো .....


থ্যাংক ইউ সো মাচ......

গান এত ভালো শিখিনি....... একটা জিনিসই শিখেছিলাম জীবনের গুরু দিয়ে সেটা নাচ।

আর সব নিজে নিজে অং বং .....

৩৪| ১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো শিখেননি তাতেই এই অবস্থা। নিরপেক্ষভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হয় যে আপনার কণ্ঠ এবং গায়কী অনেক ভালো। ওস্তাদ ছাড়া যদি শিখে থাকেন তাহলে তো আরও বেশী প্রশংসার দাবীদার। পেশাদার শিল্পীর মতই মনে হয়েছে। আরও কিছু গান আপনার চ্যানেলে দিয়েন শোনার জন্য।

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: একদম শিখিনি তাহা নহে। আসলে ছোট থেকেই নানারকম সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার কারনে সকল কাজের অকাজী হয়েছি ... হাহাহা

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:১২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এটা শোনো ভাইয়ু

৩৫| ১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিখুঁতভাবেই গান শুনালেন। খুঁত অবশ্য ওস্তাদ জি ছাড়া ধরা সম্ভব না। খুব ভালো লেগেছে।

ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় গানটাও খুব ভালো লেগেছে। আমি মনে হয় আপনার গানের ফ্যান হয়ে গেলাম। অনেকদিন পর মনোযোগ দিয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনলাম।

১৪ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া।
খুঁত তো আছেই কিন্তু চেষ্টার ত্রুটি নাই আমার জীবনে। হা হা


আচ্ছা আরও গান নিয়ে আসবো।

৩৬| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০০

ঢুকিচেপা বলেছেন: কি এক লিঙ্ক দিলেন, গিয়ে দেখি পরীর দেশের রাজকন্যা গান গাচ্ছে। গান দেখে শুনে লাইক দিয়ে এলাম।

যাইহোক, উপরে দেখি সাচু ভাই আমিন আমিন বলে দোয়া করে যাচ্ছেন, দোয়া করতে হয় প্রাণ খুলে, ১০/১২ এটা একটা কথা হলো? চলতে থাক।

১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা যাক শোনা হলো গান........

১০/১২ আমিন আমিন কি? বুঝলাম না তো....

৩৭| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:১৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: ৩০ নং কমেন্ট

১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ইন্নিনিল্লাহ!!!!!!!!

শুনেই মরে গেছি.......

এখন কালকের শেষ পর্ব লিখবে কে?

৩৮| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৩৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: আগামীকাল শেষ হবে কেন ?
আরো কয়েক পর্ব চলুক
আর আপনার ভক্তরা জ্বলুক।

১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আরও কয়েক পর্ব লাগবে???

তুমি কি আমার ভক্ত না?

৩৯| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: “তুমি কি আমার ভক্ত না?”
ওরে বাবা সেই কথা আর বলতে!!! আমি তো ভক্ত, তবে আমি ছাড়া কি আর ভক্ত নাই ?

মনে হচ্ছে কোন কারণে মনক্ষুন্ন তাই তাড়াতাড়ি শেষ করতে চাচ্ছেন। গল্প ভাল হচ্ছে, আপনার ইচ্ছামত যেখানে শেষ হওয়া উচিৎ সেখানে শেষ করবেন।

১৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না মনক্ষুন্ন নহি। আসলে আরও গল্প বলতে হবে তো তাই এটা আপাতত শেষ করে রাখি....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.