নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুঁথি

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১২

শেষ পর্যন্ত আমাদেরকে এই কঠিন সিদ্ধান্তটাই নিতে হলো।বছর পাঁচেক আগে এক বসন্তে আমরা যেমন হুট করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আর আরেক বসন্তে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিতে হলো। অবশ্য বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তটা হুট করে নেইনি। অনেক ভেবেছি, অনেক ভেবেছি, অন্তত আমি অনেক ভেবেছি এটা নিয়ে। যদিও ভাবতে ভাবতেই কেটে গেছে তিন তিনটি বছর তবুও এই তিন বছরে কমপক্ষে তিনশত বার বিচ্ছেদের ভাবনা ভেবেছি আমি। অথচ সানভী, আমার স্বামী আমাদের বিচ্ছেদের কারণের জন্য সম্পূর্নভাবে দায়ী মনে করি আমি যাকে, সে সকল দোষে দোষী হয়েও এবং সকল দোষ স্মীকার করে নেবার পরেও কখনও সে বিচ্ছেদ চায়নি। আমি চেয়েছি, বার বার চেয়েছি। হ্যাঁ বিচ্ছেদ চেয়েছি আমি। একবার না, বহু বহু বার। অথচ এমনটা কখনও স্বপ্নেও ভাবিনি আমি বিয়ে করবার ঠিক সেই নাটকীয় আগ মুহুর্তটি পর্যন্ত। আমি সংসার চেয়েছিলাম।

মনে প্রাণে সংসারী মেয়ে আমি। আমি ঘর গুছোতে ভালোবাসি, রাঁধতে ভালোবাসি। আমার শিং মাছ আর ছোট ছোট আলু দিয়ে ঝাল করে চচ্চড়ি কিংবা লাল টকটকে ঝাল ঝাল গরুর মাংস যা খেয়ে সানভী চোখের জলে নাকের জলে আহা উহু করেও তৃপ্তির ঢেকুর তোলে অথবা আমার মাখা জামভর্তা বা আমডাল খেয়ে কোক বার্গার খাওয়া সানভী একেবারে মুগ্ধ হয়ে যায়। সেই সংসার করবার সাধ আমার কপালে জুটলো না। আমি পারলাম না। হেরে গেলাম। এই পাগলা পাগলা ভালোবাসার মুগ্ধ করা ছেলেটা সানভী আর তার করা নির্মম অত্যাচারগুলো মুখ বুঁজে সহ্য করেছি বহু বহু বার। অভিমান করেছি, রাগ দেখিয়েছি রাগ করে চলেও গেছি বাবার বাড়ি কত শত বার। প্রতিবার সে তার দোষ স্মীকার করে নিয়েছে, ক্ষমা চেয়েছে। আমিও ভুলে গেছি।কিন্তু এবার.....

সানভীকে প্রথম দেখার দিনটিতেই চমকেছিলাম আমি। ছিপছিপে ফরসা কালো শার্ট জিন্স আর মাথায় কালো ক্যাপ দেওয়া চটপটে ছেলেটা। তার সাথে যে আমার সেদিন প্রথম দেখা মনেই হচ্ছিলো না আমার। আমি অবশ্য জড়োসড়ো ছিলাম কিন্তু সানভীর সতস্ফুর্ততা আমাকে সহজ করে দিয়েছিলো খুব তাড়াতাড়ি। আসলে আমাদের সেদিন প্রথম দেখা হলেও তার কয়েকমাস আগে থেকে আমাদের পরিচয় ছিলো অনলাইনে আর ফোনেও নিয়মিত কথা হত। সানভী বিয়ের জন্য বউ খুঁজছিলো আর পেয়ে গেলো মনের মত আমাকেই। আর আমি? না বিয়ের জন্য প্রস্তুত ছিলাম না মোটেও। কিন্তু আমার মতই একটা মেয়েকে বউ হিসাবে খুঁজছে সানভী এই ব্যপারটা আমাকে কেমন এক অজানা আনন্দের জোয়ারে ভাসাতো। মানে মানুষ যা করে আর কি? মানুষ বলতে বোকামানুষেরা যা করে ভুল অথবা আবেগের কাছে পরাজয় বা হেরে যাওয়া । সেটাই করেছিলাম আমি।

আসলে হয়ত ভুলে গেছিলাম বা হেরে গেছিলাম ওর অপরিসীম ভালোবাসার কাছেও। সানভী যত অত্যাচার বা পাগলামীই করুক না কেনো ওর শিশুর মত ভালোবাসা মানে ওর অবুঝ ভালোবাসার কাছে আমি হেরে যেতাম বার বার। কিন্তু একটা সময় অপমানিত হতে শুরু করলাম। আমি কোনোভাবেই মানতে পারছিলাম না যখন তখন ওর রেগে যাওয়া, যাচ্ছেতাই বলে ফেলা, জিনিসপাতি ছুড়ে ফেলা বা তার উন্মাদীয় ক্রোধটাকে। বিস্মিত হয়ে ভাবতাম এটা সানভী! একেই আমি ভালোবেসে বিয়ে করেছি! প্রথম দিকে ভয় পেতাম, তারপর দুঃখ, তারপর ক্রোধ ও অবশেষে বিদ্রোহ। আর এই বিদ্রোহের ফলস্বরুপই এই সিদ্ধান্ত নিতে হলো আমাকে। সানভীর আর কোনো অনুনয় বিনয় বা অনুরোধই আটকাতে পারলোনা আমার এই সিদ্ধান্তকে।

আসলে ওভাবে হুট করে বিয়ে করাটা মোটেও ঠিক হয়নি আমার।কিন্তু মানুষ বলে যাদু করা বা তাবিজ করা। সানভীও কি আমাকে সেটাই করেছিলো নাকি কেই বা জানে। নয়ত যখন প্রথম দেখাতেই সে আমাকে নিয়ে সোজা কাজী অফিসে হাজির হলো আমি কেনো তখন একটাবারও বাঁধা দিতে পারিনি? না করতে পারিনি? আসলে আমি মনে হয় শুধু বড় বেশি আবেগিকই ছিলাম না শুধু আমি বড় বেশি নাটকীয় বলতে গেলে ফিল্মীই ছিলাম। সেই ব্যপারটা আমার কাছে বড়ই সিনেমাটিক লেগেছিলো। জীবন যে সিনেমা বা গল্পের বই এর পাতা নয় সে কথা তখন আমার মনেই পড়েনি। বরং বাড়িতে মা বাবা ভাই বোন সবাই কি ভাববে, কতটা অবাক হবে বা দুঃখ পাবে বা ভালোই ভাববে কিচ্ছু মাথায় আসেনি আমার। আমিও ঐ লং স্কার্ট আর হাই হিল পরেই কাজী অফিসে বসে বিয়ে করে ফেলেছিলাম। অবশ্য সাক্ষী হিসাবে সানভী কাকে কাকে যেন ডেকে এনেছিলো।

ওর করিৎকর্মা আচরণ ও অবাক করা এসব কর্মকান্ড আমাকে এতটাই আছন্ন করে ফেলেছিলো যে আমার সে সব কান্ডগুলিকে ওর এই এখনকার মত ধূর্তামী বা শঠতা মনে হয়নি। আসলে আমি তখন ওর মাঝে হাবুডুবু। যা বলতো তাই ভালো লাগতো। আনন্দে ভেসে যেতাম আমি। যদিও সানভীর সকল ভালোবাসা বা প্রেম প্রকাশের এক আশ্চর্য্য নেগেটিভ ওয়ে ছিলো। যার মাঝেই বুঝতে পারতাম সে আমাকে দেখে মুগ্ধ! মানে ওর মুগ্ধতা প্রকাশের ঐ নেগেটিভ স্টাইলটাই যে তার এই ক্ষুদ্র জীবনে এতগুলি মেয়েকে ঘায়েল করার অস্ত্র তা আমি বুঝেছিলাম অনেক পরে। যদিও সানভী বিয়ের জন্য আমাকে ছাড়া আর কাউকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো কিনা আজও জানতে পারিনি আমি। আমি আজও জানি জীবনে শত শত মেয়েকে পটানো এই সানভী বিয়ের জন্য শুধু আমাকেই বেছে নিয়েছিলো। এই হয়তবা মিথ্যে কথাটা ভেবে এখনও আমার কিছু গর্ব হচ্ছে যে সানভীর চোখে আমি ছিলাম সেই যোগ্য মেয়েটি। হাস্যকর হলেও সত্য ওর এই সব মেয়ে পটানো বিদ্যাকেই আমি ওর সত্যিকারের নিখাঁদ খাঁটি ভালোবাসা ভেবেছিলাম। আজও ভাবছি।

ওর হৃদয়ের ভেতরের অন্তরের অন্তঃস্থলে আমি শুধু দেখতে পাই একটাই নাম। সে আমার নাম। ওর শত শত বদ গুন আর হাজারও দোষ বা ভুল থাকা স্বত্তেও ওর ভালোবাসার কাছে আমি পরাজিত হয়েছি বার বার। কখনও মনে হয়নি এটা ওর নিছক অভিনয় বা মিথ্যে ভালোবাসা। তাই হাজারও দোষের পর যখনই সে ক্ষমা চেয়েছে, নিজের ভুল স্বীকার করে নিয়েছে, প্রতিজ্ঞা করেছে আর এমনটা হবে না, আমি মেনে নিয়েছি, ক্ষমা করে দিয়েছি। সানভী আমার পা ধরে বসে থেকেছে। নিজের হাতও কেটে ফেলেছে ওর ভুলগুলো মাফ করে দিতে তার এই প্রায়েশ্চিত্ত ছিলো। বার বার প্রতিজ্ঞা করেছে আর এমন হবে না। কিন্তু এখন আমি জানি এসব যতই বলুক আর যতই প্রতিজ্ঞা করুক, সানভী পারবে না। সানভীর পক্ষে এটা আর সম্ভব না। সে আবার ভুলে যাবে আবার অমানুষ হয়ে উঠবে। হ্যাঁ মন থেকেই বলে সে কিন্তু ও শেষ রক্ষা করতে পারবেনা। কারণ ঐ ভয়ংকর ড্রাগের এডিকশন তাকে রোজ রাতেই অমানুষ করে তুলবে। তখন আর তার মনে থাকবে না সে কাকে কোন জনমে কি প্রতিজ্ঞা করেছিলো বা কে তার ভীষন ভালোবাসার মানুষটি। এই এডিকশন তার বোধ বুদ্ধি, বিবেচনা এবং সংযম সবই তখন বৃথা করে দেবে। এই এডিকশনের প্রতিক্রিয়ায় সানভীর কিচ্ছু করার থাকেনা তখন আর। ওর ভেতরে জাগ্রত হয় তখন এক সাক্ষাৎ শয়তান। সেই সানভীকে আমি চিনতেই পারি না। অনেক চেষ্টা করেছি ওকে ড্রাগ থেকে ফেরাতে। পারিনি আমি। ব্যর্থ হয়েছি। যেমনই ব্যর্থ হয়েছিলাম বার বার ওর ভালোবাসার কাছে।

বার বার মনে পড়ে সেই প্রথম দিনটির কথা। প্রথম দেখা, খানিক সময়ের মাঝেই বিয়ে। তারপর বিয়ের শপিং, সানভীর নিজের হাতে সাজানো বাসর শয্যা। সব কিছু যেন এক সাজানো এপিসোড একটার পর একটা ঘটে চলেছিলো। সানভীর মাঝে এক আশ্চর্য্য মোহ লাগাবার ক্ষমতা আছে। ওর ঝকঝকে তকতকে গাড়ি, নিজে হাতে ডেকোরেটেড রুম, নিজের ডিজাইনের আসবাব। সব কিছুই একটা মুগ্ধতার রেশ কাটাতেই না কাটাতেই আরেকটায় নিয়ে ফেলতো আমাকে। কাজী অফিস থেকে বের করে সানভী নিয়ে গেলো আমাকে শাড়ী আর গয়নার দোকানে। মনে আছে ও আমাকে নিজের জন্য শাড়ি পছন্দ করতে বলছিলো। আমার এতই লজ্জা লাগছিলো আসলে একটু ইগো বা কিছু একটা কাজ করছিলো হয়তো ভাবছিলাম ছি ছি হ্যাংলাপনা দেখাবো নাকি। কিছুতেই বলতে পারবোনা কি শাড়ি কি চুড়ি চাই আমি। শেষে জোরাজুরিতে না পেরে সানভী নিজেই বেঁছে কিনেছিলো একটা রাণী গোলাপী বেনারসী আর এক সেট ডায়ামন্ড জ্যুয়েলারী।

আমি খুব সাধারণ পরিবারের মেয়ে ছিলাম। বাবার একার আয়ে সংসার চলতো না। আমার মায়ের উপার্জন বাবার চাইতে বেশি হওয়ায় আমরা কিছুটা মেয়েপ্রধান পরিবারেই বড় হয়েছিলাম। মা ছিলেন সংসারের কর্তৃত্তে। কিন্তু সানভী সব সময় ভীষন ডমিনেটিং হওয়ায় আমি আমার আজীবন দেখা পরিবারের সাথে সব কিছু মিলিয়ে উঠতে পারতাম না। সানভী তার এই সব নাটকীয় কর্মকান্ডে আমাকে মুগ্ধ করেছিলো বটে তবে আসল নাটকটাই তখন ছিলো যখন দেখলাম ড্রাগের নেশা তার সকল রোমান্টিক নাটকীয় প্রেমিকস্বত্তাকে বদলে দিয়ে এক রাক্ষসে পরিনত করে। সেটাই আসলে সবচাইতে বড় নাটকীয়তা ছিলো আমার আর সানভীর এক সাথে পথ চলার সময়টুকুতে। তাই শেষ পর্যন্ত সব কিছুই ভেস্তে গেলো। আমি অনমনীয় হয়ে উঠলাম।

শেষ পর্যন্ত আমার জিদের কাছে সানভী তার পরাজয় মেনে নিলো। মেনে নিলো আমার ডিভোর্সের সিদ্ধান্তটাও । কিন্তু সানভীর একটা শেষ অনুরোধ ছিলো আর সেটা রাখতে আমি বাধ্য হলাম। আসলে কেউ আমাকে বাধ্য করেনি। আমি নিজেই মানলাম। সানভীর ঐ পৈচাশিক ক্রুর চেহারার সাথে ওর অবোধ অবুঝ ভালোবাসার আরেক রুপটাকে আমি ভীষন ভালোবাসি। এই ভালোবাসার নাম হয়ত মায়া। সেই মায়াটার কারণেই এতকিছুর পরেও হয়ত সেই অনুরোধটাকে মেনে নিলাম আমি। কিন্তু এতগুলো দিন ধরে আসলে এই ভালোবাসা, মায়া, মান, সন্মান অপমানের দোলাচলে আমিও হয়ে উঠেছি কঠোর এক মানবী। তবুও মন ভেসে যায় বার বার ওর ভালোবাসার বানে।

যদিও শেষ পর্যন্ত সানভী বুঝলো যে আমাকে আর ফেরানো যাবেনা। সে মেনেও নিলো শেষ মেষ। ওর মুখে বিষাদের ছায়া। চোখ ভরা ব্যর্থতার জল। সে সব দেখেও আর ভুল করলাম না। জানিয়ে দিলাম এটাই আমার শেষ সিদ্ধান্ত। আমাকে আর কোনোভাবেই ফেরানো যাবেনা এই সিদ্ধান্ত থেকে। সানভী বললো,

-ওকে ইটস ওভার বুঝতে পারছি। আমার জন্য তোমার মনে শুধু একরাশ ঘৃনা ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ঠ নেই আর। সে আমি বুঝতে পারছি। শুধু একটা শেষ অনুরোধ রাখবে?
- কি?
এতকিছুর পরেও কৌতুহল ফুরোয় না আমার। জানতে চেয়ে বসলাম। সানভী এক অদ্ভুৎ অনুরোধ করলো।
- আমি চাই আমাদের এই অসমাপ্ত ভালোবাসার পথ চলার শেষ সময়টুকু স্মরনীয় হয়ে থাক।
-কিভাবে?
- বিয়ের পর আমরা হানিমুনে গিয়েছিলাম। মনে আছে?
- হুম আছে।
- ঠিক সেখানেই এক সাথে কাটাতে চাই। শুধু একটা মাস। এটাই আমার শেষ অনুরোধ। তারপর আর কোনোদিন কিছু চাইবোনা। তুমি চলে যেও।
চোখে জল এসে যাচ্ছিলো আমার। এই পৃথিবীতে মায়া বড়ই কঠিন এক বাঁধন। যাইহোক মনকে শক্ত করে বললাম।
- আবারও ভুল করলে। এই একটা মাসে তুমি কি ফেরেস্তা হয়ে যাবে?
সানভী নত মুখে বসে রইলো। বললো একটু চেষ্টা করে দেখি কষ্ট করে একটা মাস ফেরেস্তা হয়ে থাকা যায় কিনা। তারপর তো আর যা ইচ্ছে তাই হয়ে যেতে কোনো বাঁধা নেই তাইনা?
আমি হাসলাম। ওর বলার স্টাইলে। কিন্তু এত রাগ ক্রোধ আর ক্ষোভের পরেও আমি রাজী হলাম .....

( ইদানিং ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। এতটাই ব্যস্ত যে একটু ঢু মারতেও সময় নেই। তবুও মাথায় ঘোরে কত্ত কিছু কতই না লেখাঝোকা। ভাবি একলব্য পুচকি আমার লেখার জন্য পথ চেয়ে আছে। মিররমনিও জানতে চায় আমার মনের গহন বনের কথাগুলি, চুয়াত্তরভাইয়া তো লাঠি নিয়ে বসে থাকে কেমনে বাড়িটা মারবে কোনদিক দিয়ে। আর ঢুকিচেপা ভাইয়া তবলায় তাল দেবে। এইসব ভেবে ভেবে মাঝে মাঝে একটু লিখেই ফেলি। যাইহোক এই লেখার নেক্সট পর্ব তিনদিন পর মঙ্গলবারে দেবো ইনশাল্লাহ।)

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

জটিল ভাই বলেছেন:
লিখার মাঝে ড্রাগের কুফল সুন্দরভাবে প্রতিফলিত হয়েছে সুন্দর লিখনীর মাধ্যমে। আর বারবার ২টি প্রবাদ মাথায় ঘুরছে-
আস্তে রাঁধো, ধীরে খাও। সেই খাবারে মজা পাও।
ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।
সুন্দর হোক আগামীর পথচলা এই প্রত্যাশা রইলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আস্তে রাঁধো এই প্রবাদ জীবনেও শুনিনি।

তবে ভাবিয়া করিও কাজ শুনেছি।


তবুও ভুলে যাই ভাবাভাবির টাইম নাই হয়ে যায়..... :(

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: বিচ্ছেদই ভালা । সকল ঝামেলা থেকে মুক্তি ! :D

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমারও মনে হয়।

একা থাকার মত শান্তি আর নাই।

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে সানভি পুলাডা বদ আছে । এই এক মাস সময় যে চাইলো, সে তার বউরে মাইরা ফেলার প্লান করতেছে !
ঘটনা কি এই দিকে যাইবে নাকি এখানেই গল্প শেষ ?

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা বদ মানে বদের বদ তবে চার্মিং তাতে কোনো সন্দেহ নাই।

মেয়ে পটাতে এমন পুলারাই ওস্তাদ।

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শিং মাছ আর ছোট ছোট আলু দিয়ে ঝাল করে চচ্চড়ি, লাল টকটকে ঝাল ঝাল গরুর মাংস, মাখা জামভর্তা, আমডাল - আহা নাম শুনেই খেতে ইচ্ছে করছে।

আপনার গল্পটা বেশ ভালো লেগেছে। আর সানভির শেষ আবদারটা গল্পের প্রতি পাঠকের আগ্রহ সৃষ্টি করবে। ওর এই আবদারটা বেশ ভালো লেগেছে আমার। তবে এক বছর চাইলে আরও ভালো হত। অন্তত কয়েক মাস পেত।

এই দেশের অনেক বোকা মেয়ে এইভাবে মাদকাসক্ত বড়লোকের হ্যান্ডসাম ছেলেদের প্রেমে পড়ে এবং জীবনে তাদের অন্ধকার নেমে আসে। গল্পটার সাথে আমাদের সমাজের অনেক মিল আছে।

আমার এক খালাত বোনের স্বামী ছিল এই ধরণের মাদকাসক্ত। সেও বড় লোকের ছেলে ছিল। আমার বোনের কারণে এখন উনি ড্রাগ ছেড়েছেন এবং ওনারা সুখি দম্পতি। আমার বোনের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে সে তার স্বামীকে ড্রাগমুক্ত করতে পারবে এবং উনি পেড়েছিলেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হায় হায় লাঠি কই??

আমি তো লাগিয়া ওয়েট করছিলাম।

যাইহোক আসছি একটু পর।

ল্যাপ্পু চার্জ গেলো গেলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আসছি ল্যাপটপে চার্জ দিয়ে। তবে এই আসা যাওয়ার মাঝে এক বিশাল ঘটনা ঘটে গেলো। যদিও আনন্দময় ঘটনা সেটা একটু পরে জানাবো। তার আগে বলি-

ছোট ছোট আলু আর শিং মাছের ঝাল ঝাল চচ্চড়ি আহা আহা কি মজা তাইনা?
গরুর মাংস সব মশলায় কষিয়ে একদম তেল তেল ওঠা লাল রং এর করে খেতে সাদা ভাতে কি যে মজা!

একদমই অমৃত।

আরও আছে শুকনা মরিচ দিয়ে পেঁয়াজ মরিচে চিংড়ির ভর্তা, সরিষা ইলিশ আহা আহা বিরিয়ানী পোলাও ফেইল।

না সানভী চাল্লু আছে এক বছর চাইলে তো যুঁথিমনি এখুনি পালাবে আর কত মার ধোর খাবে? তাই অল্পের উপর দিয়ে চেয়েছে।
হ্যাঁ বোকারাই মানে গাধারাই প্রেমে পড়ে সে আর নতুন কি?
আর আরও বড় গাধীরা কই যে এত চার্মিং পায় এই বদমাইশগুলার মাঝে আমি ভেবেই পাই না! :P


যাক আপনার খালাতো বোন জয়ী হয়েছেন।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আবেগ বেশি থাকলে ধরা খেতে হয়।
আবেগ দিয়ে কবিতা লেখা যায়। কিন্তু জীবন চলে না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কথা একদম সত্যি রাজীবভাইয়া। :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার ধারণা আপনি একেবারেই নিরামিশ টাইপ নিরাবেগী।

সত্যি কিনা বলেন?

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: একজন মেয়ের রাগ অভিমান কস্টের কথা জানলাম । একজন লেখকের দায়িত্ব থাকে উভয় পক্ষের অনুভুতি গুলো তুলে ধরা ।

দুঃখিত পন্ডিতি করে ফেললাম !!!!

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওকে নেক্সট পর্বে অপর পক্ষের অনুভুতি তুলে আনবো।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

কালো যাদুকর বলেছেন: গল্পটি চলুক । : শেষটি মনে মনে ধরে নিচ্ছি দেখা যাক মিলে কিনা ৷ পরের পর্বের আশার রইলাম ৷

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শেষটা কেমন সেটা ভেবে আমি নিজেই চিন্তিত। তবে ঘটনা আমার দেখা। আমি আকাশ থেকে আজগুবি কখনই লিখিনা। আবার যাই দেখি তাই মনে মনে লিখে ফেলতে চেষ্টা করি।

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: ভালবাসায় তাহলে কোন নেশা নাই। নেশা হয়না। সব নেশা ঐ ড্রাগে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম ড্রাগের নেশা ভালোবাসার নেশার চাইতেও ভয়ংকর।

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

বিটপি বলেছেন: বাচ্চাকাচ্চা হয়ে গেলেও কি ডিভোর্সটা হয়ে যেত?

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেক সময় হয় অনেক সময় হয় না।

কারণ
বাচ্চার কথা ভেবে অনেক বাবা মাই অসুস্থ্য সম্পর্ক মেনে নেয়।

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৭

ইসিয়াক বলেছেন: আমার মতে সিঙ্গেল থাকাই ভালো ;) । এখন যা যুগ জামানা বিয়ে সংসার মহা ঝামেলার ব্যপার। ইচ্ছে মত কিছুই করাও যায় না। খালি কৈফিয়ত আর প্রেশার! কতদিন মুক্ত বাতাসে দম নেই না।
উফ!!!!! :-B

গল্পটা ভালো লাগছে.... দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। তবে আর যাই হোক ড্রাগ এডিকটেড মানুষের সাথে বাস করা আর নরকে বাস করা সমান।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা মুক্ত বাতাসে দম নিতে এখন কি করতে হবে তাইলে ইসিয়াকভাই?

সাবধান ভাবী কি বাপের বাড়ি?

হ্যাঁ ড্রাগ এডিক্টেড মানুষেরা নিজের ও অপরের জীবন দূর্বিসহ করে তোলে।

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

সৈকতসৈকত বলেছেন: কঙ্কাবতীর বয়স কত ?
কঙ্কাবতী সব বুজে ?
কঙ্কাবতী স্পেশাল চিলড্রেন ?

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: উফ কয়দিন পর পর যে কোথা থেকে আসে যে সব পাগল ছাগল!!

বানান দেখে মনে হয় ৩/৪ ও পাস দেওয়া হয় নাই।

১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:




প্রথম দেখায় প্রথমদিন যে বিয়ে করে ফেলে, গল্পের নায়িকা সে বোকা না, চরম বোকা !!!
তাই বোকামির দণ্ড তাকে পেতেই হবে, ভেরি সিম্পল ।

ড্রাগ এডিক্টেড লাইফ পার্টনার মানে জীবন শেষ ।
ড্রাগিরা নিজেরাও কখনও ভালো থাকেনা আর পরিবার পরিজনের জীবনও বিভীষিকাময় করে তোলে ।
রিহেবে নিয়ে ট্রিটমেন্ট করে ভালো হয় কেউ কেউ কিন্তু ম্যাক্সিমাম কেইস আবারও ব্যাক করে ।
খুব কম পুরোপুরি ড্রাগ থেকে ফিরে আসতে পারে ।

যে সম্পর্কে রেস্পেক্ট নেই, শুধুই অশান্তি আর ওয়ান সাইডেড মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা,
ইভেন ফিজিক্যাল এবিউজ হচ্ছে যেটা গল্পে উল্লেখ হয়েছে,
এরকম সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসাটাই বেটার ।

ওয়ান মান্থ সময় চেয়ে নেয়া এই ঘটনাটা কমন । অনেক গল্প নাটকে হয়েছে ।
সেখানে পারপাস দেখিয়েছে সেই সময়ের মধ্যে কনভিন্স করে সম্পর্ক কন্টিনিউ করা, দুজনে আবারও একসাথে হওয়া ।
কিন্তু এই গল্পের মোটিভ মনে হচ্ছে ভিন্ন । হানিমুনে নিয়ে মেরে ফেলার ট্রাই করতে পারে, এরকম মনে হচ্ছে ।

দেখা যাক পরের পর্বে কি হয় ।



২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বোকা তো বটেই। তবে সানভীর চাকচিক্য চমক লাগানোর ফাঁদে পড়েছিলো আর কি। হ্যাঁ জীবনেও পারেনা ছাড়তে। দুনিয়া ছাড়লেও ড্রাগ ছাড়তে পারে না তারা।

হ্যাঁ আগের দিনে তবুও মেয়েরা অসহায় ছিলো। আর এখন মেয়েরা জব করছে নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছে। দরকার পড়লে সেই পায়ে কিক দিতে প্রবলেম কি? তবুও গাধী মেয়েরা পারে না।

ওয়ান মান্থ চেয়েছে শেষ সময়টুকু মধুর কাটাবে ভেবে। মেয়েটা তো জন্মের গাধা এই মিথ্যা আশ্বাসে রাজীও হয়েছে।

১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৯

একলব্য২১ বলেছেন: সানভি কি ধরনের ড্রাগ নিত। ইয়াবা, ফেন্সিডিল, হিরোইন, গাজা, প্যাথেডিন? কোনটা? এর মধ্যে কয়েকটা নাকি সব কয়টাই। B:-)

আমার এক পরিচিত মানুষ (বন্ধুর বড় বোনের হ্যাসবেন্ড) প্রত্যেকদিন নিয়ম করে বন্ধুদের সাথে রাতে ডিংক করেন। গোল্ডের ব্যবসায়ী। অনেক বড়লোক। উনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম প্রায়শই পত্রিকায় আসে আর টিভিতে নানান সময়ে বিজ্ঞাপন হিসাবে দেখা যায়। আমার বন্ধুর বাবা (উনিও অনেক স্থাবর সম্পত্তির মালিক) জেনেশুনে তার মেয়েকে বিয়ে দিয়েছে। হয়তো ভেবেছেন বিয়ের পর ও সব ছেড়ে দিবে। যদিও আজও ছাড়েননি। আমার বন্ধুর বড় বোন আক্ষরিক অর্থেই অপরূপ সুন্দরী। তাদের দুটি সন্তান। আমার প্রশ্ন হচ্ছে নিয়মিত মদ খাওয়া মানুষকে কি ড্রাগী বলা যায়। নাকি পুরুষ মানুষের মদ সিগারেট খাওয়া তেমন কোন ব্যাপার না।

প্রথম দর্শনের দিনেই বিয়ে!! একটু বেশি filmy হয়ে গেল না। B-))

লেখা ভাল হয়েছে। লেখার মধ্যে দিয়ে লেখিকাকে বুঝার চেষ্টা করি। :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ইয়াবা।

ড্রিংক করা তবুও ঐ সব সর্বনাশা ড্রাগের চাইতে কম প্রতিক্রিয়ার। তবুও মদ খাওয়া অবশ্যই আমাদের সমাজে কন্ট্রোল হওয়া উচিৎ। আসলে নিজের উপর নিয়ন্ত্রন হারানো সব নেশাই দূর করা দরকার।


ফিল্মী মানে এমন ফিল্মী কান্ড আমি আমার লাইফে শুনিনি।

তবে পরে বুঝেছি ঐ যে কতগুলো প্রতারক আছে না? বাসায় ঢুকে নানা কথায় ভুলিয়ে কর্তা গিন্নীকে দিয়ে একেবারে আলমারী খুলিয়ে টাকা পয়সা হস্তগত করে নেয়। সানভী তেমনই ছেলে। সময় দেয়নি মেয়েটাকে মাথা খাটাবারও। তার আগেই বিয়ে শেষ।

হা হা আমার লেখায় আমাকে খুঁজতে গেলে মাথা চক্কর খাবে। কোথা থেকে কোথায় যে বাড়ি খাবে মাথা শেষে ফেটেই যাবে। :(

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার ধারণা আপনি একেবারেই নিরামিশ টাইপ নিরাবেগী।
সত্যি কিনা বলেন?

আমি জানি না আমি কেমন? সিত্যি বলছি জানি না। কসম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভাবীকে জিগাসা করে বলেন।

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটা। + +

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: থ্যাংক ঐ সো মাচ ভাইয়া।

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১০

একলব্য২১ বলেছেন: যুঁথি approximately কত পর্বের গল্প হবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন:

এখনও মনে হচ্ছে ৩ পর্বের হবে। এরপর কি হবে জানিনা।

ক্ষুদের ছবি দেখতে পাচ্ছি। ইনোসেন্ট পুচ্চু! অনেক ভালোবাসা।

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৭

একলব্য২১ বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা,

আচ্ছা এইটা বলতো এই যে আমি লেখালেখি করি না। মানে লেখালেখি করার মুরোদ নাই অথচ সামুতে আসি একটা নেশার মত হয়ে গেছে। আমি এই নেশা ত্যাগ করতে চাই। কি করে করবো একটু সাজেশন দাও তো। :P

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার সাজেশন লাগবে না। তোমার ব্রেইন তোমাকে অটো সাজেশন দেবে। যেদিন থেকে আমি আর মিররমনি আসবো না। সেদিন থেকে তুমিও আর আসবে না। মানে অটো অটো নেশা কেটে যাবে।

বা আরেকভাবে হতে পারে। যেমন তুমি যখন প্রেমে পড়বে। প্রেমিকার জ্বালায় ভূতই ছুটে যায় তো আবার সামু।

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার গল্প। পড়ে ভাগলো

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভাইয়া কে ভাগলো???

হা হা হা

অনেক অনেক ভালোবাসা।

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৩৬

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো শায়মা আপুনি। চলুক...........

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কি চলবে? রেইলগাড়ি?

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: দেখুন, লেখা পোস্ট দেবার সময়ে সবার কথাই মাথায় রাখতে হবে।
আমরা ফাঁকেফুঁকে অফিসে কাজে মাঝে ব্লগের লেখা পড়ি। দেখুন আপনি কী লাইন লিখেছেন?
অথচ সানভী, আমার স্বামী আমাদের বিচ্ছেদের কারণের জন্য সম্পূর্নভাবে দায়ী মনে করি আমি যাকে, সে সকল দোষে দোষী হয়েও এবং সকল দোষ স্মীকার করে নেবার পরেও কখনও সে বিচ্ছেদ চায়নি। - এইগুলি কী?
এইসব লাইন বাদ দেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি। জীবনকে সহজ করুন, সাথে ভাষা। ;)
১৯ নাম্বারে কাহিনী ফাঁস!
লেখার সাথেই আছি। ছোটখাট কিছু বানান আপনার দৃষ্টি আকর্ষনের দাবী জানাচ্ছে।
যুঁথি নামটা খুব পছন্দ হয়েছে। মাথার মাঝে ঢুকে গেছে। ধার করলাম।
শুভ কামনা।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তো কখন লিখবো?
অফিস টাইম বাদ দিয়ে? ওকে ওকে তাই হবে।


আর ঐ দীর্ঘ দুই লাইন এক সাথে জোড়া দেবার কারণটা হলো, আমি এই স্টাইলেই এক নিশ্বাসে মাঝে মাঝে কথা বলি। :)
তাই লিখেও ফেলি। আমি যখন লিখি তখন মনে মনে কথা বলি তো তাই।

বানান ঠিক করা তাও আবার ছোট খাটো! পারবো না!! :( তাতে মাথায় বানান বানান করতে গিয়ে আমার লেখাই হারিয়ে যাবে। মানে সতস্ফুর্ততা। :( তুমি ঠিক করে দিও বই বানাই যদি।

হা হা যুঁথি নামটা ধার করতে হবে না। নিয়েও নাও। :)


আর ১৯ নম্বরের পরে ২০ নংটা আমিও ফাঁস করে দেই- :)



গতকালকের অর্জন। :)

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: না, না, অবশ্যই লিখবেন, তবে সহজ সরল লাইন দিয়ে। এই দাবী করেছিলাম, যদি মানতেন।
ক্রেস্টের জন্য অভিনন্দন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা বুঝলাম।

আমি তো অতি সহজ সরল মানুষ কেনো যে লোকে কঠিন ভাবে তাও আবার তুমি সেটাই বুঝলাম না! B:-)

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পোস্টে ১০ লাইক।

রাতেই অফলাইনে পড়ে ফেলেছি গল্পটা।

যখন এক সাথে থাকা কোনভাবেই সম্ভবনা তখন বাহিরে সুখী মুখ করে ভিতরে দুঃখ, কষ্ট বয়ে বেড়ানোর চেয়ে আলাদা হয়ে যাওয়া উত্তম।

ভালোবেসে আমি হব চিরকাল তার
এমন অভিপ্রায় নয় বিধাতার।

+++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হুম। কিন্তু বাঙ্গালীরা রমনীরা এবং তাদের পরিবারেরা শেখায় লাত্থি ঝাঁটা খেয়ে হলেও স্বামীর বাড়ি আসল বাড়ি। হা হা

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আলোকিত শিক্ষক তার ছাত্র/ ছাত্রীদের আরও আলোকিত করুক এই কামনা করছি। আপনাকে অভিনন্দন। আপনি কোন বয়সের স্টুডেন্টদের শিক্ষক?

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ......

আমি ৫ থেকে ১০০ বয়সের শিক্ষক নানা ভাবে নানা কারনে। :P

২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুড়োদের কি শিক্ষা দিলেন?

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কতই না দেই কিন্তু বুড়ারা সহজে শিক্ষিত হতেই চায় না।

কথায় আছে কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ
পাকলে করে ঠাস ঠাস!!!


তাই পুচ্চিরাই ভালা।

২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: প্রেমিক পুরুষরা একটু পাগল কিসিমেরই হয় । তাদের এই অত্যাচার (রাগ-আঘাত-গালিগালাজ) কে তারা ভালবাসার অনুষংগ হিসাবেই বিবেচনা করে।

যদিও তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে তারপরও আশাবাদী ১ মাস পর সকল ভূল-বুঝাবুঝির অবসানের সাথে সাথে সুখী - সুন্দর বাকী জীবনের।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পাগল কিসিম পাগলা গারদে যাক।

সেই দিন আর নেই। ভালোবাসার অভিনয়ে লাত্থি চড় খাবে। বরং উল্টা দিয়ে চলে যাবে। :)

হ্যাঁ আমিও আশাবাদী। :)

২৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: একটা গল্প লিখেছিলাম এবং শায়মা বনিকে উৎস'গ ও করেছিনু তয় বনি মনে হ্য় দেখেনি।@ কি একটু বলবেন ;) তাকে দেকার জন্যে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা বলবো।
কিন্তু মাঝে মাঝে শায়মা বনির মাথায় ভূত চাপে।
তখন সে কথা শোনে না। :(

২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৩

একলব্য২১ বলেছেন: কনগ্র্যাচুলেশন। বাহ! পুরষ্কার হিসাবে ক্রেস্টটা বেশ সুন্দর। তারপর এটা হাতে নিয়ে কি স্পীচ দিলে সেটা একটু বলো। :D

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সুন্দর বান্দর জানিনা এটা পেয়েই আমি খুশি :)


মাঝে মাঝে ভাবি আমি আসলেই লাকি।

২৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আলোকিত টীচার্স এ্যাওয়ার্ড অর্জন করায় আন্তরিক অভিনন্দন! ক্রেস্টটা দেখতে সুন্দর হয়েছে।
আপনার সাথে সাথে আমরা, সহব্লগাররাও এ নিয়ে গর্বিত বোধ করতে পারি।
আরও অনেক সাফল্য আসুক, এ শুভকামনা রইলো।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া।

যখন এই ইনোভেটিভ আইডিয়াস নিয়ে এই চ্যালেঞ্জ এসেছিলো তখন আমি অন্য কাজগুলো যেমন ১০০ এফোর্ট দিয়ে করি সেটা করতে পারিনি নানা ঝামেলায়। তবুও আমি জানতাম আমি লাকি। অং বং একটা কিছু করলেই হলো। :P

২৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৭

একলব্য২১ বলেছেন: নেশা নিয়ে একটা ভয়ংকর লেখা পড়েছিলাম পত্রিকায় সেটা বলতে খুব ইচ্ছা করছে। খুব সম্ভবত বীরভূম বা মেদিনীপুর ঐ সমস্ত এলাকার ঘটনা। এক মাঝ বয়সী লোক কি সব নেশা ফেশা করে, কিন্তু সেই সব নেশার দাম বা সহজলভ্যতা না থাকায় তার এক সাপুড়ে বন্ধু তাকে একটা পরামর্শ দিল। তো উক্ত ভদ্রলোক সাপুড়ে বন্ধুর পরামর্শ মোতাবেক একটা বিষধর সাপ কিনে এনে গ্রামের বাড়ী ঠিক পিছনের দিকে একটা বড় মাটির পাত্র রেখে দিলেন। নিয়ম করে সাপকে ইঁদুর খেতে দিতেন আর সন্ধ্যার দিকে সেই মাটির পাত্রে নিজের হাতটা ঢুকিয়ে দিতেন। সাপটা একটা ছোবল দিত। ব্যস! তাতে উক্ত ব্যক্তির যে নেশা হত তাতে তার পুষিয়ে যেত। এইভাবেই চলছিল নিত্যদিন। একদিন উক্ত লোক কোন একটা কাজে জেলা শহরে গিয়ে ২/৩ দিন বাদে বাড়ীতে আসেন। ২/৩ দিন নেশা না করায় একটা শারীরিক অস্থিরতার মধ্যে ছিলেন। তাই আর দেরী না করে মাটির পাত্রে নিজের হাতটি ঢুকিয়ে দিলেন। ব্যস! নিজের ঘরে গিয়ে বসার কিছুক্ষণ বাদেই লোকটি মুখ দিয়ে গ্যাঁজ মানে লালা মিশ্রিত ফেনা বেরিয়ে এসেছে। যায় যায় অবস্থা। বাড়ীর লোকজন তাকে সাপে কামড়িয়েছে ভেবে হাসপাতালে নিয়ে যথাসময়ে চিকিৎসায় করিয়ে প্রাণে বাঁচান। তারপর বাড়ীর লোক সাপ খুঁজে বের করে তার দফারফা করেন। পরে উক্ত লোকটি বাড়ীতে আসলে বাড়ীর লোক জানতে পারেন সাপটা নেশার জন্য নিজেই পালতো। আসলে ব্যাপার হচ্ছে লোকটি জেলা সদরে ২/৩ দিন থাকায় সাপের নিত্য খাবার ইঁদুর পাইনি। তাই ক্ষুধার্ত সাপ সেদিন বেশ রেগে ছিলেন। তাই লোকটির হাত পেয়ে ক্ষুব্ধ সাপটি ২/৩ দিনের জোমে থাকা সব বিষ ছোবল দিয়ে ঢেলে দিয়েছিলেন। আর তাতেই এই বিপত্তি।

একটা স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিনে পড়েছিলাম যারা নিয়মিত জগিং করেন সেটাও নাকি এক ধরনের মারাত্মক নেশা। যারা দীর্ঘদিন এটা প্র্যাকটিস করে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন তারা আর জগিং না করে থাকতে পারে না। :D

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই সাপের গল্প আমিও শুনেছি। এমনকি অনেক সাপুড়েই আছে তারা বিষের এই ছোবল খেয়ে নেশা করে।

আর শুধু জগিং না পৃথিবীতে যে কত নেশা আছে। তবে কিছু কিছু ভালো নেশা কিছু কিছু খারাপ।

অতি নেশায় সবই খারাপ।

৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২১

একলব্য২১ বলেছেন: কোন নেশা নিয়ে আমার কোন আসক্তি নেই। কিন্তু সামুর নেশা নিয়ে আমি একটু চিন্তিত। হা হা হা...

আচ্ছা সামুর নেশা কি ভাল। :D :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সামুর নেশা খারাপ না তবে নেশা গ্রস্থ হয়ে পেশা ভুলে গেলে বিপদ।

তবে এসব নেশা কমে যায়।

কিন্তু কিছু বিপদজনক নেশা কমে না। সেটাই সমস্যা।

৩১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সামুতে ৮/১০ ঘন্টা ঘুরেছি। সবার লিখা খোঁজে খোঁজে পড়েছি এখন তেমন একটা আসা হয়না তাইতো পরিচিতজনদের লেখাও সময় মতো চোখে পড়েনা। আজ ঢুঁ মারতেই আপনার লিখা চোখে পড়লো আর লোভ সামলাতে পারলাম না। এক বসাই কাজ রেখে পড়ে ফেললাম। দুর্দান্ত শক্তিদর মোহতায় পূর্ণ আপনার লিখার সেট, মোড় কৌতহল এসব পেতে ফুরিয়ে গেলেও আবার চোখ বুলাতে ইচ্ছে করে গল্পে। ভালো থাকবেন আপুনি। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আজ রাতে বা কাল সকালেই পরের পর্ব।
ভাইয়া এত ভালোবাসা কোথায় রাখি।

৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:



কনগ্র্যাচুলেশন আপুটা !
হোয়াট এ গ্রেইট নিউজ :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কোনটা?

গল্পের বিচ্ছেদ নাকি ক্রেস্ট?

৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৫

মিরোরডডল বলেছেন:
your achievement.
ক্রেস্ট আপু ।





২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে থ্যাংক ইউ সো মাচ! :)

৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

Abida-আবিদা বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল আপু।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ!

৩৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্যকে মেনে নিতে হবে।কত আশা ভরসা স্বপ্ন নিয়ে দুজন ঘর বাঁধে।সেই ঘর কারো কাছে দুঃস্বপ্নের নামান্তর হয়ে দাঁড়ায়। নাইবা হল সুখ কিন্তু জীবনে তো আগে। কাজেই বিচ্ছেদের নিদারুণ কষ্ট বুকে নিলেও সেটাই যে ভবিষ্যতে সুদিন আনবে না তা নয়। দ্বিতীয় পর্ব ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে জেনেও বলছি সানভির শেষ অনুরোধ দেখার আগ্রহে পরবর্তী পর্বে চললাম।

বেশ কিছু টাইপো চোখে পড়লো। সবগুলোকে ছেড়ে দিলেও স্বীকার/স্মীকার টা বড্ড চোখে লাগছে।

পোস্টে একাদশ লাইক।

শুভকামনা আপনাকে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ টাইপো বলে দেবার জন্য। মাঝে মাঝে একগাদা একসাথে লিখে ফেলার পর আর নিজের ভুল নিজে বুঝিনা। :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.