নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুঁথি-৩

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩০


মাঝে মাঝে সানভীকে বড় দূর্বোধ্য লাগে আমার। যেমন এখন ভীষন ভয় লাগছে ওর মুখের দিকে চেয়ে। এমন অদ্ভুতুড়ে চাহনী। আমি শিউরে উঠলাম। ভয়ও পেলাম একটু। এখন এই প্লেনের ভেতরে আবার সিনক্রিয়েট করলে তো বিপদ। সানভী আমার হাতটা এতটাই শক্ত করে চেপে ধরে আছে যেন ভেঙ্গে গুড়িয়ে ফেলবে। ব্যাথায় আমার চোখে পানি এসে যাচ্ছিলো। আমি দাঁতে দাঁত চেপে রইলাম। আমি বুঝতে পারছিলাম সানভীর এই আচরণগুলো ওর ভেতরে চেপে রাখা কষ্ট বা দুঃখ বা অপ্রতিরোধ্য কোনো আবেগিক কারণেই হচ্ছে। যদিও ওর চোখ দুটো তখন হিংস্র শ্বাপদের মত জ্বলছিলো।

প্রথমদিকে ঘাবড়ে যেতাম আমি। আজও প্রায়ই আমার কাছে সানভী দূর্বোধ্য হয়ে ওঠে। সানভী ভাবে ওকে কেউ বোঝে না। কেউ জানে না, চিনতেই পারেনা ওকে। আমি ঠিকই বুঝি, ঠিকই চিনেছি ওকে। হাড়ে হাড়ে চিনেছি। সানভী আমাকে ভুল জানে। সে ভাবে আমার মত বোকা এবং জেদী মেয়ে পৃথিবীতে আর একটা নেই। নিজেকে বেশি চালাক ভাবলে এমনই পরিনতি হয় জীবনে। তবুও আমি সানভীর এই জীবন, এই পরিনতি বা অস্বাভাবিক লাইফস্টাইলের জন্য ওকে একাই দোষী করতে পারিনা। এর জন্য ওর পুরো পরিবারই দায়ী। এ বাড়িতে আসার পর এই বাড়ির মানুষগুলোর এক এক অস্বাভাবিকতা অবাক করেছে আমাকে।

সত্যি বলতে আর দশটা মানুষ আর সানভীর মাঝে যে পার্থক্যটা, ওর কথা বলা, চলা ফেরা ভিন্ন রকম লাইফস্টাইল মুগ্ধ করেছিলো আমাকে। কিন্তু বিয়ের ১ মাসের মাঝেই আমি চিনে গেলাম সানভীর চারপাশে গড়ে তোলা এ মিথ্যে মোহের আবরনটাকে। বিয়ের আগে ওর সাথে পরিচয়ের অল্প দিনে ওকে যতটুকু দেখেছি বা জেনেছি তা মোটেও তার বাস্তবতা নয়। প্রচন্ড বাস্তববাদী সানভী আসলে সেই অলীক জগৎ তৈরী করেছে তার জালে রুই কাতলা ধরবার অভিপ্রায়েই। আমিও সেই জালেই আটকে গেলাম। যদিও আমি কোনো রুই কাতলা নই বা আমার বাবা মা পুরো পরিবারেই কোনো রাঘব বোয়ালও নেই। এখানেই আমার একটু খটকা আছে। এই জালে সানভী আমাকে বাঁধলো কেনো? ভেবে পাইনা আমি। সে যাইহোক সানভীর নিজের স্বার্থে তার এই পাতানো জালে সাজানো জীবনচক্র যে আমি জেনে গেছি সানভীও তা হয়ত বুঝেছে।

প্রথম দেখা, তারপর নাটকীয় স্টাইলে ঘোরের মাঝে স্বপ্ন স্বপ্ন কিছু ক্ষন, ফাইভ স্টারে ডিনার করে দু'জনে যখন ফিরলাম মাঝ রাত্তির করে ওদের বাড়িতে, বাড়িতে পা দিয়েই এক নিমিষে চোখের সামনে থেকে গোলাপী স্বপ্নীল পর্দা খসে পড়লো আমার। দরজা খুলেই শাড়ি আর ঘোমটা মাথায় আমাকে দেখে যেন ভূত দেখলেন আমার শ্বাশুড়ি সানভীর মা। কোনো কথা না বলেই কপাল চাপড়ে ডুকরে উঠলেন তিনি। যেন মহা সর্বনাশ হয়েছে। ভূমিকম্প বা প্লাবনে ভেসে গেছে তার ঘর বাড়ি সর্বস্ব। ওমনই কি সব বলছিলেন উনি।

আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার দেখা এবং জানা চিরায়ত বাঙ্গালী পরিবারের সন্তানদের জানা আচরনকে ভেঙ্গে দিয়ে প্রচন্ড ধমকে উঠলো সানভী ওর মাকে। বললো একদম মরা কান্না বন্ধ রাখো। এসব অনেক দেখা আছে। অনেক জানা আছে। ধমক খেয়ে ওর মা সাথে সাথে চুপ হয়ে গেলো কিন্তু আমার মাথাই তখন কাজ করছিলো না। সানভী আমাকে চমক লাগিয়েছে বার বার কিন্তু এই চমকে আমার ব্রেইন স্ট্রোক হবার কথা ছিলো সেদিন। আমি আছন্ন হয়ে পড়লাম কোনো এক অজানা ঘোরে। সানভী আমাকেও ধমক লাগালো। বললো, দাঁড়িয়ে আছো কেনো ভেতরে আসো।

আমি মনে হয় ফ্যাকাশে হয়ে গেছিলাম। ঘোরগ্রস্থা প্রেতিনীর মত ওর রুমে গিয়ে ঢুকলাম। আরও অবাক করা ব্যপারটা যেটা দেখলাম সেটা সানভী তার রুমের দরজা চাবি ঘুরিয়ে খুললো। একটা বাড়ির মধ্যে মানুষ নিজের রুম লক করে রাখে যেখানে বাবা মাই বাস করেন সেখানে এমন অবিশ্বাস্য অবিশ্বস্ততা আমি আগে কখনও দেখিনি। ভেতরে ঢুকে সানভী স্যুইচ অন করতেই মৃদু এবং মিষ্টি সূরের মূর্ছনা ছড়িয়ে পড়লো সারাঘরে। আর অদ্ভূত এক মায়াবী বেগুনী নীল গোলাপী আভার আলোতে ঘর ভাসিয়ে নিলো। আমি এক নিমিশে ভুলে গেলাম একটু আগে ঘটে যাওয়া তার বর্বর আচরণের কথা।

আমার ভাবনায় ছেদ পড়লো। এয়ার হোস্টেস ফুড সার্ভ করতে এসেছে। সানভী ঘুমিয়ে পড়েছে। আচ্ছা ঘুমিয়ে গেলে কি সবাইকেই শিশুর মত দেখায়? একজন দূধর্ষ খুনী কিংবা জঘন্য অপরাধকারীও যখন ঘুমায় সে কি তখন শিশু হয়ে পড়ে? মানুষ ঘুমালে কি সব শোক তাপ দোষ অপরাধের উর্ধে চলে যায়? তারপর চিরতরে যখন ঘুমায় তখন শোক তাপ দুঃখ ভালোবাসার মায়া মমতারও অবসান ঘটে। দীর্ঘশ্বাস পড়ে আমার। যাইহোক, আমার এভাবে হুট করে বিয়ে করে ফেলা নিয়ে আমার নিজের মা বা বাবার কোনোই মাথা ব্যথা নেই। বরং সানভীর এই চাকচিক্য এবং মোহময় জগৎটা দেখে আমার মা বাবা ভাইবোনেরাও ভুলেছে। তারা ভাবছে আমি বড় সুখে আছি। ভালো আছি। তারা নিজেরাও সানভীর মোহ ছড়ানো জগতে ঢুকে পড়েছে। তারা মনে করেন, তারা নিজেরা কখনই সানভীর মত জামাই খুঁজে আনতে পারতো না।

আসলে সানভী আর আমার পরিবারের কিছু মিল আছে। আমাদের পরিবারেও মূলত মায়ের আয়েই সংসার চলেছে। বাবার আয় বড় কম ছিলো। আমরা বোনেরা নিজেদের মত করেই নিজেদের পড়ালেখার খরচ চালিয়েছি বলতে গেলে। আমার এ বছরে গ্রাজুয়েশন শেষ হবার কথা ছিলো। মনে হয় আর হচ্ছে না। তবুও আমি টিউশনি করেছি আমার স্কুল লাইফ থেকেই। এছাড়াও বানিজ্যমেলায় স্টলগুলোতে সেলস গার্ল থেকে শুরু করে এবং যখন যা এসেছে সামনে অতি ক্ষুদ্র হলেও সৎ পথে আয়ের চেষ্টা করেছি। আসলে আমাদের দু'জনের লাইফেই সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম হয়নি। দু'জনের লাইফই স্ট্রাংলিং ছিলো। শুধু পার্থক্য এক খানে আমি সততার সাথেই ছিলাম আর সানভী.....

যাক সেসব কথা। এ বাড়িতে আরেক আশ্চর্য্য ও ভয়ানক চরিত্র সানভীর মা। ফরশা টুকটুকে ছিপছিপে সুন্দরী এই মাঝ বয়সী রমনীকে দেখলেই বুঝা যায় এককালে ডাকসাইটে সুন্দরী ছিলেন। কিন্তু এমন অকর্মন্য স্বামী জুটলো কি করে তার কপালে সেও এক রহস্য আমার কাছে। এ কারনেই মনে হয় কথায় বলে অতি বড় সুন্দরী না পায় বর। আর আমি! আমার বেলায় কি খাঁটলো? অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর। আমি অতি বড় ঘরনী নই হয়ত তবে হ্যাঁ আমি সংসার চেয়েছিলাম। আমার ধারণা আমি বোধ হয় বড়ই সংসারী মেয়ে। সংসার করতে আমার বড় সাধ জাগে। সুন্দর ছিমছাম একটি পরিবারের বড় সাধ ছিলো আমার। বেশি প্রাচুর্য্যের দরকার নেই। শুধু যেখানে থাকবে শান্তির ছোঁয়া। এমনই একটা জীবন চেয়েছিলাম আমি।

আমার মা বাবাকে আমি কখনও ঝগড়া করতে দেখিনি। দেখিনি কোনো অশান্তি করতেও। আমার মা তার অদৃশ্য ছড়ি দিয়ে পুরো সংসারটাকে তার ছড়ির ডগায় রেখেছিলেন। সেখানে কোনো উচ্চবাচ্য ছিলো না ছিলোনা কোনো ঝুট ঝামেলা। অতি সুনিপুন পরিচালনায় ডাল ভাত বা ছোট মাছের চচ্চড়ি দিয়ে ভাত খেয়েও আমরা মোটামুটি ভালোভাবেই তিন বোন বড় হয়ে উঠেছিলাম। আমার পরিবারে অনেক প্রাচূর্য্য ছিলো না তবে শান্তিও ঠিক ছিলো বলা যায়না। কারণ আমার বাবা মাকে কখনও আমি হাসতে দেখিনি। দু'জনের ভালোবাসা বোধ হয় ফুরিয়ে গিয়েছিলো। ছিলো শুধু সংসার নামক বেড়াজালে আটকে থাকা এক দায়িত্ববোধ।

আমার পরিবার থেকে পাওয়া অমূল্য সম্পদটাই আমার নিজের পাওয়া স্বাধীনতা। আমার মা মনে করতে তার অতি কনজারভেটিভ ফ্যামিলীর কারণে তার স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে তাই তার মা বাবার কথায় মেনে নেওয়া এই সংসারের ঘানি টেনে নিয়ে যেতে হলো আজীবন। আর তাই তিনি আমাদেরকে আর কিছু না দিতে পারুক স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। নিজের মত করে ভাবতে বুঝতে ও পদক্ষেপ নিতে শেখা। কিন্তু সেই স্বাধীনতাই আমার কাল হলো।

আসলে কপালে না থাকলে ঘি। ঠকঠকালে হবে কি?
দূর্বলেরা এভাবেই নিজেদেরকে হয়ত সান্তনা দিয়ে থাকে। আমিও তাই দিচ্ছি।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: দেখলেন আমার কথাই সত্যই হচ্ছে সানভী বেটা বদ আছে ।

আর এই কথা তো সব সময়ই সত্য । মানুষ যখন প্রেমে পড়ে তখন একটা মায়া একটা মোহ চোখের সামনে ঘিরে থাকে । বিয়ে করলে সেই মোহ কেটে যায় । তখনই শুরু হয় যত অশান্তি !

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বদ বেটা? হা হা

প্রেমে পড়াও সত্য আবার প্রেমে পড়ে মোহ মায়াও সত্য।

এই জন্যই কবি বলিয়াছেন -

এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না
শুধু সুখ চলে যায়, এমনই মায়ার ছলনা

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫১

একলব্য২১ বলেছেন: যথারীতি এই পর্বও দারুণ লিখেছ। একটি বিষয় তুমি যুঁথি চরিত্রটির কথন বর্ণনা করতে গিয়ে তোমার লেখা অন্য গল্পের নায়িকার কিছু একান্ত মনের কথা তুমি যুঁথি কথনের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছ বলে আমি অনুমান করি।

আমি তোমার গল্পের সার কথা সত্য বলেই মানছি এই কারণে যে truth is stranger than fiction. আমি নিজে তো কত অসংগতি দেখেছি।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কারন আমি যখন কিছু লিখি তখন আমি সেই মেয়েটাই হয়ে যাই। তাই কথাগুলো বা বলার স্টাইল মিলে যায়।

হুম কোনো কোনো সত্য আশ্চর্য্য।

আর তাই নিয়ে গল্প/

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: আসলে জীবনে স্ট্রাগল থাকবে তা নিয়ে কোন কমপ্লেইন নেই কিন্তু এই ধরনের দাম্পত্য জীবনের নোংরামি কেন জানি আমার কাছে একদম অসহনীয়। তাই এই ধরনের নোংরামি থেকে যত তাড়াতাড়ি মুক্ত হওয়া যায় ততই মঙ্গল। এই জন্য শাস্ত্রে বলে ভাবিয়া করিয়ো কাজ করিয়া ভাবিয়ো না। আসলে অপরিপক্ব বয়সে আবেগের কারণেই হোক বা শারীরিক হরমোনের কারণেই বা অনভিজ্ঞতার কারণেই হোক অনেক সময় মানুষ বড় ধরনের ভুল করে ফেলে। তাই সব সময় অ্যাট লিস্ট গুরুজনের কথা পরামর্শ গুরুত্ব দিয়ে শুনা উচিত।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ ভাবিয়া করিও কাজ,করিয়া ভাবিও না। এই কথা আমি সর্বদা মেনে চলেছি, শুধু মাঝে মাঝে ভুলে গেছি।

অনেকে অনেকবার ভুলে যায়।

গুরুজনেরাও ভুল করেন। আসলে জীবনের চলার পথ বড়ই বন্ধুর। তবুও মায়াময়, তবুও সুন্দর।

কিছু কিছু ভুলও খুব একটা খারাপ না।

কোনো কোনো ভুল মানুষ বার বার করতেও চায়।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ড্রাগ আসক্তদের নিয়ে গল্প ভালো লাগে না। এগুলির পরিণতি বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই অনুমান করা যায়। গল্প অনুমানযোগ্য হলে কৌতূহল থাকে না। আপনি অবশ্য শেষ পর্বে কোন চমক রেখেছেন কি না জানি না। সেই ক্ষেত্রে পুরো গল্প না পড়ে কিছু বলা যাবে না।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শেষে চমক আছে কিনা জানিনা। তবে এই রকম লাইফ স্টাইলটা আবিষ্কার করা বা বুঝতে পারাটাই চমক নয় কি?

মানে এমন এক ভুজুং ভাজুং লাইফের পিছে ও মাই গড টাইপ স্টোরী। হা হা

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যার আরেক নাম কি যুথি?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না।

কঙ্কাবতী রাজকন্যার আরেক নাম এই গল্পে পরে আসবে।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেওয়াজভাই।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: ভালবাসা বড় অদ্ভুত আর চমৎকার ব্যাপার । তবে এই ভালোবাসার সাথে আরও অনেক কিছু যুক্ত থাকে । সেই সংযুক্ত ব্যাপার গুলো ঠিক থাকলেই কেবল ভালোবাসা টিকে থাকে আজীবন । নয়তো এটা কমতে কমতে একেবারে শেষ হয়ে যায় ।

তবে গল্পে যুঁথিকে মেরে ফেলবেন না যেন !

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আসলেই তাই।
ভালোবাসা যখন শুরু তখন জ্ঞান গম্য সব লোপ পায়। দু'জনের চোখে শুধু দু'জনে দু'জনার।

তারপর ধীরে ধীরে চোখ খোলে।

হা হা না যা সত্যি দেখেছি যা সত্যি জেনেছি তাই লিখবো রং চং চড়িয়ে।

তবে তুমি সত্যিকারের নায়কের নাম শুনলেই চমকাবেই কিনতু হা হা ।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আগের দুটি পর্ব না পড়ে সরাসরি তৃতীয় পর্ব পড়াতে সংযোগ পেতে একটু সমস্যা হয়েছে ঠিকই তবে আপনার লেখনী বরাবরই অনবদ্য। সময় নিয়ে আগের দুটি পর্বে যেতেই হবে দেখছি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা এই লেখার নায়ক নেগেটিভ এবং ড্রাগে এডিক্টেড হওয়ায় কেউ কেউ বিরক্ত হয়েছেন। যেমন সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়া।

তবে এমন নেগেটিভ মানুষগুলোর জীবনে সকল প্রাপ্তির পরেও অপ্রাপ্তির ভারা অনেক বেশি থাকে। বলতে গেলে শূন্যই থেকে যায়।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গল্পের সারাংশ গল্পের প্রথম পর্বেই বলে দেয়া ঠিক হয়নি। তাই বাকি পর্ব পড়ার আগ্রহ পাচ্ছি না। গল্পে আগ্রহ সৃষ্টিকারী উপাদান থাকা উচিত যেন পাঠক পরের অংশ পড়তে আগ্রহী হয়।

গল্পের সারাংশ হোল;

একটা ড্রাগ আসক্ত ধনী ছেলে ( সম্ভবত দুই নম্বর রাস্তায় ধনী হয়েছে) একটা মেয়েকে পটিয়ে বিয়ে করেছে। মেয়েটা জানতো যে ছেলেটা আগে আরও অনেক মেয়েকে পটিয়েছে। তার আসল রূপ বিয়ের পরে প্রকাশ পায়। ছেলে মেয়েকে ভালবাসে আবার যন্ত্রণা দেয়। কোন চমক না থাকলে এভাবেই চলবে বিচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত। মেয়েটা হয়ত আলাদা হয়ে যাবে। কিন্তু মেয়েটার সাথে একটা যোগাযোগ হয়ত থাকবে। মেয়েটা বাকি জীবন এই স্মৃতি নিয়ে কান্নাকাটি করবে আর কবিতা, গল্পে তা ফুটিয়ে তুলবে। এরচেয়ে ভালো আমি আর কিছু দেখি না যদি না কোন ব্যতিক্রমী ঘটনা ঘটে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা গল্পের সারাংশ বা সারমর্ম যাইহোক না কেনো আমি নিজেই এই আশ্চর্য্য গল্প জেনে টাসকি খেতে খেতে বেঁচে উঠেছিলাম।
আর আমার গল্প লেখার পিছে একটা কারণ আমার জানা স্মৃতিগুলো ধরে রাখা।

হা হা তবে বাকী জীবন গল্পে কবিতায় মেয়েটা ফুটিয়ে তুলতে পারবে না তার গল্প কবিতা লেখার সময়ও নেই ক্ষমতাও নেই মনে হয়। B-)) :P

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এই পর্বকে কিভাবে মূল্যায়ণ করব বুঝতেছিনা ?

একি যুঁথির আত্ম উপলব্ধি ?

নাকি - যুঁথির চোখে সানভীর মূল্যায়ণ ?

নাকি - সামগ্রিকভাবে যুঁথি-সানভীর যৌথ জীবন ও তার সংসারের মূল্যায়ণ ?

নাকি খাপছাড়া ভাবে জীবন নিয়ে ভাবা ?

তবে যাই হোক না কেন একটা জিনিষ বুঝতে পারছি :(( টানছেনা !!!!!!!!!!!!!!!!! কে এবং কেন , তা নাই বা বললাম । তবে , যাই হোক ভাল ভবিষ্যতের আশায় সংগে আছে ছাড়ছিনা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আত্মপোলদ্ধি ও সানভীর মূল্যায়ন দুটোই বলা যায়।

আবার সংসার কেনো টিকলোনা এটা নিয়েও ভাবনা হতে পারে বা সব মিলিয়েই।

আর সব কিছুই কি আর টানে বলেন?

মাঝে মাঝে চুম্বকের সমমেরু বিকর্ষিত করে।

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: নায়িকাকে আসমানে তুলছেন আর নায়ককে পাতালে পূড়ে দিচ্ছেন?
নায়িকা আরো আছে নাকি?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা পাতালপুরের রাজকুমারের গল্প বলা যেতে পারে।

আমি রাজকন্যা না???

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সানভি নামটা সুন্দর। পরের পর্বে সানভির মায়ের ও পরিবারের কর্মকাণ্ড দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সানভি নামটা ছদ্মনাম। কিন্তু আসল নামের কাছাকাছি কিছু বানালাম আর কি।

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: না।
কঙ্কাবতী রাজকন্যার আরেক নাম এই গল্পে পরে আসবে।


ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হুম
কিন্তু আমি সেটা লুকিয়ে রাখবো।

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: এই গল্পটা তুমি মেয়েটির কাছে থেকে কবে জেনেছ। কবে ঠিক করলে এটি গল্পকারে লিখবে। গল্পের মেয়ে কি জানে তার এই কাহিনী সকলের কাছে ব্লগে প্রকাশিত হচ্ছে। তুমি কি তার অনুমতি নিয়েছ। আর মেয়েটির জীবনে যা ঘটেছে সত্যিকার অর্থেই কি তার সবটুকু গল্পে তুলে ধরবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা এত কথা বলবো ? মানে বলে দেবো? দেখো আমি না বললে মেয়েটা কেনো মেয়েটার বাবাও জানবেনা আমি আসলেই কাকে নিয়ে লিখেছি। এমনকি শুনেছি শরৎচন্দ্র চটোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো শ্রীকান্ত তিনি নিজেই কিনা। হুমায়ুন আহমেদের হিমুও কে কেউ জানেনা। অনেকেরই বদ্ধমূল ধারনা সেসব তারা নিজেরাই। লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মোনালিসাও নাকি তার নিজেরই চেহারা। কত কথাই তো রটে আর কত কথাই তো বটে।

সেসব বলবো কেনো?

আর আমার লেখায় আমি কাকে কোথায় টেনে নেবো সেসব হাজারও চাইলেও মনে হয় হুবুহু কেউই মিলাতেও পারবেনা দাবীও করতে পারবেনা। কাজেই কার লেখা কার গল্প আমি কি লিখছি বা প্রকাশ করছি তা প্রমান করার কোনোই উপায় নেই। অনুমতীরও প্রশ্নই উঠে না কারণ মেয়েটা জানেই না আমি কে হা হা ......

পিচকুভাইয়ু মাথায় গোলমাল লেগে যাচ্ছে তাই না?

এই গল্পের শুরু এক যুগ আগে। কিন্তু লিখবো সেটা তখন তো ভাবিনি। আমি আমার চেনা জানা মানুষগুলোকে মন দিয়ে দেখি, শুনি ও বুঝার চেষ্টা করি। বলতে গেলে তাদের ভেতরে ঢুকে যাই। যেমন আমি তোমাকে নিয়ে একটা গল্প লিখতে পারবো। আমি নিশ্চিৎ তুমি নিজেও অবাক হবে। কিন্তু দেখো তোমার সাথে আমার ব্লগের বাইরে কখনও কথাও হয়নি, দেখাও হয়নি। অথচ আমি ঠিক তোমাকে নিয়ে লিখে ফেলতে পারবো। আর আমার সেটাই করা উচিৎ। তাহলেই তুমি বুঝবে আমি কেমন করে এইসব অংবং লিখি হে আমি। কারণ আমি মানুষের সাথে লিখে লিখে দেখে দেখে বা যেমনেই হোক কথা বলার সময় তার সম্পর্কে একটা ধারণা করতে থাকি। অবয়ব দাঁড়া করাই, বুঝতে চেষ্টা করি। এমন অনেকেই করে। আর এই সব উপলদ্ধিগুলোই আমাকে লেখায় সাহায্য করে।

আমার লিখতে ভালো লাগে। আর ইদানিং আমি যা লিখি সবই তোমার জন্য আর মিররমনির জন্য। সাথে আছে আরও কয়েকজন।

মেয়েটির জীবনে সত্যিকার অর্থেই কি ছিলো কে জানে আমি যতটুকু জানি সবই লিখবো। দু তরফ থেকেই জানি আমি জানি হা হা

১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৮

একলব্য২১ বলেছেন: যেমন আমি তোমাকে নিয়ে একটা গল্প লিখতে পারবো। আমি নিশ্চিৎ তুমি নিজেও অবাক হবে।

সর্বনাশ। এইটা শুইন্যাই আমার পিলা চমকাইয়া গেছে। আজ থেকে মুখে কুলূপ আটকালাম। :D আমি আর এই তল্যাটে আসবো না। :(

আয়নাপুতুলকে নিয়ে একটি লিখ না। :P

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তাকে নিয়ে লেখা একটু কঠিন হবে কারণ তার সম্পর্কে তেমন কিছু জানাও একটু কঠিন। তবে স্টোরি মেকাররা কত কিছুই না পারে। ওক্কে তাই হবে আয়নাপুতুলকেও নিয়ে লিখবো না হয়।

১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০

একলব্য২১ বলেছেন: মানুষ বনে জঙ্গলে পাহাড়ে কোথায় কোথায় সাধনা করে নিরাকার ঈশ্বরের দর্শন পেয়ে যায় আর মানুষ তো কোন ছার! কাউকে জানাটা খুব একটা দুরূহ ব্যাপার না কঙ্কাবতী। বিশেষ করে যাদের তৃতীয় নয়ন জাগ্রত। :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ত্রিনয়নী আমি। :)

চতুর্থ নয়ন লাগবে এখন।

১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:



চারপাশে এরকম অনেক বৈচিত্র্যময় কাহিনী আছে ।
কতো অদ্ভুত সব মানুষের পাশাপাশি বসবাস ।



০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মিররমনি!!

কেমন আছো??

১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৯

মিরোরডডল বলেছেন:




ভাইবোন মিলে কি ষড়যন্ত্র চলছে X((
আপু কিন্তু শুভর কথা শুনে এই কাজ করতে যেওনা ।
তাহলে ব্লগে আসার কমফোর্ট জোনটা নষ্ট হবে ।

তুমিতো জানো তোমার লেখা গল্প অনেকেই সত্যি বলে ধরে নেয় ।
যদিও আমি লেখাগুলো সবসময়ই গল্প হিসেবেই পড়ি ।
কারন আমি জানি, তুমি এমন করেই লেখো যেনো মনে হয় ট্রু স্টোরি ।
তাহলে পড়তে ভালো লাগে :)


০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আসলেই ট্রু ছাড়া তেমন একটা একদম অদেখা কিছু নিয়ে আমি লিখতে পারিনা।

সত্যি মিথ্যা কল্পনা নিজের দেখা এই সব নিয়েই লিখি তো।

ওকে ওকে নো ভুই।

আমি অন্যদের কথাই লিখবো ওকে?????????

১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২১

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

আগে ভাগে সর্তক করে দিয়ে ভাল করেছো। কঙ্কাবতীর কোন ভরসা নেই। হা হা হা...

তোমার রেকমেন্ড করা ছবিটি ইউটিউবে পাইনি। যদিও আমি তেমন যে খুজেছি তাও না। মাঝে আরও একটা সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি দেখেছিলাম।

view this link

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তোমরা এত ম্যুভি দেখো কবে যেন ম্যুভি করা শুরু করবে আল্লাহ জানে!!!!!

যাইহোক তোমাদের গলার গান শুনতে চাই।

রেকর্ড করে শুনাও শিঘ্রী!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই গানটায় একেবারেই তোমার মনের কথা খুঁজে পেলাম।

হা হা হা হা হা হা

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:




শুভ, কলকাতার কিছু বাংলা মুভি ছাড়া, ইন্ডিয়ান মুভি আমার দেখা হয়না ।
এই গানটার মুভিটা দেখেছি । সোয়াস্তিকা আর পাওলি দুজনকেই ভালো লাগে ।

নাহ ওই মুভিটা ইউটিউবে নেই । অনলাইনে পেইড অপশনে পাবে অথবা ডিভিডিতে ।
আমার এই টাইপের মুভি বেশী দেখা হয় ।



২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৪

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

হিন্দি একটা মুভির ট্রেলার দেখে খুব দেখতে ইচ্ছা করছিল। কমেডি ফিলম।

Good Newwz

তুমি কোলকাতার ভাল বাংলা ছবি দেখে থাকলে তার নাম দিও তো।

২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৪

একলব্য২১ বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা

আমার গলায় গান। হা হা হা......আমার গলা দিয়ে সংবাদ পাঠ ভাল হবে গান নয়। :D

মিরোরডল,

"The Book Thief" এর ট্রেলার দেখলাম। দারুণ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের উপর মোস্ট প্রববলি। যেটা আমার সব থেকে ভাল লাগলো মেয়েটির ফস্ট্যার পেয়্যারন্টস।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাইলে সংবাদ পাঠই করে শোনাও।

২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: এই গানটায় একেবারেই তোমার মনের কথা খুঁজে পেলাম।

একদম। :)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: :P

২৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪১

একলব্য২১ বলেছেন: আপু,

অমিক্রন মনে হচ্ছে আবার সরাসরি স্কুলে ক্লাস করার বারোটা বাজাবে। আবারও অনলাইনে পড়া চালু হবে। আর ক্লাস হলেও সপ্তাহে কয়টা দিন জোড় বিজোড় হিসাবে। তোমার কি মনে হচ্ছে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমি আশাবাদী মানুষ।
আমার মনে হচ্ছে অমিক্রন আমাদের সাথে পারবে না। :)

২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার মিরর মণির চেয়ে আমি আপনার লেখা মনোযোগ দিয়ে পড়ি। আমার নাম বললেন না কেন? কোন শত্রুতা আছে আমার সাথে?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা না শত্রুতা নেই।

কিন্তু এই সব গল্পগুলি লেখার সময় ৪ জনের কথা মনে হয়।

মিরর, শুভ আপনি আর ঢুকিচেপা ভাইয়া।

আরেকজনকেও অনেক মনে পড়ে মাহা ভাইয়া।

আই মিস হিম আ লট। :(

২৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:




শুভ আর আপু, দুজনের জন্য একটা মুভি ট্রেলার দিয়ে গেলাম । ভালো লাগলে মুভিটা দেখো ।
এতো কিউট !!! I loved watching this movie.
ক্ষুদে আর আপুর পিচ্চুদের সাথে শেয়ার করতে পারো ।






১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: যাই যাই দেখি দেখি :)

২৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,

মুভির ট্রেলারটি দেখলাম। এই ধরনের কাটুন ফিলম আমারও ভাল লাগে। দেখবো। ক্ষুদে তো কাটুনের ভক্ত। কিছুদিন আগ পর্যন্ত ও মোবাইল গেইম খেলত একাগ্রচিত্তে। চোখে ক্ষতি হতে পারে বলে এখন মোবাইলে গেইম খেলা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছি। তার বদলে আবার টিভিতে কার্টুন দেখে। অবশ্যই ক্ষুদেকেও দেখাবো। তুমি যে আমাদের কথা স্মরণ করে কমেন্ট করেছো তাতে আমরা যে কি খুশি হই সেটা কি মিরোরডল আন্দাজ করতে পারে। পাওয়ার অফ ফ্রেন্ডশিপ।

view this link

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তোমরা দুজন অতি খাঁটি প্রাণ।

ভাইয়ু যুঁথি ৫ এ লাস্ট কমেন্ট সোহানী আপুর উত্তর দেখো। :)

২৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




থ্যাংকস শুভ, এটা অনেক প্রিয় একটি গান ।
নতুন কি নিয়ে লিখবে আপুটা ।


২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মিররমনি কোথায় আছো?

২৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চতুর্থ অনুচ্ছেদে বৌমাকে দেখে শাশুড়ির প্রতিক্রিয়াটা বেশ হয়েছে।
পদাতিক চৌধুরি এর মত আমিও বোধকরি আগের দুটি পর্ব না পড়ে সরাসরি তৃতীয় পর্ব পড়লাম, তাই মনোসংযোগ পেতে আমারও একটু সমস্যা হলো।
প্রতিমন্তব্যগুলো ভালো হয়েছে (বেশিরভাগই)।
পোস্টে দশম ভাললাগা। + +

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ সানভীর মায়ের প্রতিক্রিয়া ভালোভাবে প্রকাশিত হয়নি।

হলে আরও অবাক হত সবাই।

প্রতিমন্তব্যগুলো আবার পড়ি। হা হা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.