![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"যুঁথি" দু' অক্ষরের এই ছোট্ট নামের ছোটখাটো মেয়েটার প্রতি মায়ায় জড়িয়ে যাচ্ছি আমি। অথচ ওকে যখন জিদের বশে বিয়ে করি তখনও ওর জন্য এক ফোটাও মায়া মমতা বা ভালোবাসা কাজ করেনি আমার ভেতরে। আমি তখন ভেতরে ভেতরে ক্রোধে ফুসছিলাম। তার মাঝেও মাথা ঠান্ডা রেখেছি আমি। খুব সাবধানে সযতনে জালে জড়িয়েছি ওকে। যুঁথি নামের ছোট খাটো মেয়েটার চোখে ভেলকী লাগাতে খুব একটা বেগ পে্তে হয়নি আমাকে।অথচ তার আগে তার আগে দুই দুইটা বছর নষ্ট হলো আমার মৌমিতার পিছে।
সত্যি বলতে আমার জীবনে আমি চাইলে বাগে আনতে পারিনি এমন মানুষের সংখ্যা বেশ কম। ছলে বলে ও কৌশলে আমি শেষ পর্যন্ত জয় নিশ্চিৎ করেই ছেড়েছি। কিছুতেই পিছু হঠিনি। কিন্তু মৌমিতা? তার জন্য পিছু হঠা শুধু নয় পুরোটা সময়ের ইনভেস্টমেন্টটাই নষ্ট হলো আমার। মৌমিতার কাছে এই পরাজয়ে আমি নিজের প্রতি সন্দিহান হয়ে পড়েছি। তবে কি আমার কুট কৌশল সকল রকম বুদ্ধিবৃত্তিক তৎপরতার কলা কৌশলগুলো ব্যর্থ হয়ে পড়ছে? আমি কি ইনেকটিভ হয়ে পড়ছি দিনে দিনে? অসহায় লাগতে থাকে আমার।
ঠিক যেমন অসহায় ছিলাম আমি স্কুলের দিনগুলোতে। বেতন নেই, টিফিন নেই, বন্ধু বান্ধবও এড়িয়ে চলে, টিচারদেরও অবজ্ঞার পাত্র যখন সেই মুহুর্তে ইমতিয়াজ।ঠিক সেই মুহুর্তে ইমতিয়াজের আগমন বদলে দিয়েছিলো আমার জীবনের ইতিহাসের পাতা। ওর সাথে সখ্যতার চাইতেও ওর বাড়ির সকল সদস্যের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতে আমাকে বেশ ভালোই কাঁঠখড় পোড়াতে হয়েছিলো। ওর বাবা মায়ের নেক নজর বা আস্থা অর্জনের জন্যই যে ছিলো ওদের বাড়িতে আমার সুকৌশল অনুপ্রবেশ সেই কথা মনে হয় ঘুর্নাক্ষরেও ওর পরিবারের কেউই আজও ধরতে পারেনি। কিন্তু সুমী। আমার নিজের বোন হয়ে আমাকে দিবারা্ত্র দোষারোপ করে চলে, চিল্লাচিল্লি গালমন্দ কোনো কিছুই বাকী রাখে না সে। ইমতিয়াজের সাথে সুকৌশলে ওর বিয়ে দিয়ে দেওয়াটাও যে আমার স্বার্থ সিদ্ধির চাল সে সেটা যখনই বুঝেছিলো তখন থেকেই তার এই আচরনের শুরু আর তাই এই নিয়ে মাঝে মাঝে তুলকালাম কান্ড ঘটায় সে। সে তার অপমানিত জীবন নিয়ে থাকতে চায়না আর ও বাড়িতে।
বহু কষ্টে নিয়ন্ত্রন করি নিজেকে আমি। এত সহজে রেগে গেলে চলবে না আমাকে। ইমতিয়াজ মাই ফ্রেন্ড একই সাথে আমার বোনের স্বামীও। হ্যাঁ এই সম্পর্কটা গড়িয়ে দেবার পিছে আমার গোপন হাত সক্রিয় ছিলো। সে কথা ইমতিয়াজ না বুঝলেও সুমী বুঝে গেলো। হ্যাঁ ইমতিয়াজের সাথে এই সখ্যতা ও ওর পরিবারের সাথে সম্পর্ক পাকাপোক্ত করতে এর চাইতে আর কোনো সহজ উপায় আমার জানা ছিলো না। তাই আমি সুমীকেই সেই অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করি। তবুও যে কোনো উদ্দেশ্য প্রনোদিত নেতিবাচক ঘটনার ভবিষ্যৎ ভালো হয় না। আর তাই আমাকে ইমতিয়াজের পরিবারে যতই প্রয়োজনীয় মনে করা হোক না কেনো সুমীকে তারা অপাংতেয় মনে করে। সে যাইহোক সুমী কি পারেনা একটু মানিয়ে নিতে? এর চাইতে ভালো হাসব্যান্ড কি সাত জন্ম তপস্যা করেও পেত সে? নিজেকে কি মনে করে বুঝিনা আমি। আর এই নিয়েই বেশি বাড়াবাড়ি করলে সুমীকেও এই পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে আমার কোনো আক্ষেপ থাকবে না।
এই কঠিন পৃথিবীর কঠোরতা আমাকে শিখিয়েছে মায়া মমতা বা রক্তের সম্পর্কগুলোরও আসলে কোনো দাম নেই। সকল সম্পর্ক সকল অনুভূতি শুধুই অর্থ এবং স্বার্থের সাথেই জড়িত। সেই কঠোর কঠিন মানুষটি কি আমি যুঁথির মায়ায় জড়িয়ে যাচ্ছি? অথচ যুঁথিকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করিনি। এই বিয়ের পিছে আমার এক অকারণ জিদ কাজ করেছিলো। বলতে গেলে বোকার মত জিদ। জিদটার কারণ ছিলো মৌমিতা। মৌমিতার উপর ক্ষেপে গিয়েই ওমন হুট করে বিয়ে করেছিলাম আমি যুঁথিকে। যুঁথি সে কথা জানে না।
তবে যুঁথিকে বিয়ে করে মনে হয়েছিলো খুব একটা ভুল করিনি আমি। যুঁথি মৌমিতার মত কৌশলী এবং হিসাবী কিংবা ধনী বাবার সন্তান না হলেও বুদ্ধিমতী এক মিষ্টি মেয়ে। সে তার আপ্রাণ চেষ্টায় সংসারটাকে বাঁচিয়ে রাখতে চেয়েছিলো। ওর ভালোবাসায় কোনো খাঁদও নেই। সে আমি এবং আমার পরিবার তার কুটকচালি শ্বাশুড়ি তথা আমার মাকেও সন্তুষ্ট রাখতে হেন কিছু নেই যে করেনি। কিন্তু পারলো না। এত কিছুর পরেও এই না পারার পিছে আসলেও যুঁথির কোনো দোষ ছিলো না। দোষ থাকলে তা ছিলো তা আমার নিজের আর সাথে আমার অর্থলোভী স্বার্থপর মায়ের। হুট করে যুঁথিকে বিয়ে করে আনাটা মা মেনে নিতে পারেনি। এবং সোনার ডিম পাড়া রাজহাস ভেবে যুঁথিকে প্রথম দিকে একটু আস্কারা দিলেও পরে যখন জেনেছে যুঁথি কোনো সোনার ডিমপাড়া রাজহাঁস নয়। অতি সাধারণ আর দশটা ঘরের মেয়েদের মতই অতি সাধারণ। মা তখনই খেপে উঠেলো।
আমার অর্থের দাবীদার তারা ছাড়াও যে আরেকজন চলে আসলো ব্যপারটা মা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেনি। আমার ধারনা মা তার সন্তানকে চায়নি। সন্তানের পরিবার চায়নি। সন্তানের সুখ শান্তিও তার কাম্য ছিলো না। মা চেয়েছিলেন টাকা কামাবার একটা মেশিন। এই মেশিনটা টাকা কোথা থেকে উপার্জন করছে না করছে, কিভাবে তার দিন কাটছে না কাটছে কিছুই দেখার দরকার ছিলো না তার। আমার টাকা এই শান শোওকৎ কোথা থেকে আসে, কি উপায়ে কেমন আছে ছেলেটা তা দেখার কোনো দরকারই ছিলোনা তার। শুধু যুঁথিকে আনাটাই মা একদম মেনে নিতে পারলো না। কারণে অকারনে লেগে যায় তার সাথে। যুঁথির সাথে আমার খারাপ সম্পর্কের পিছে আমার মায়ের ভূমিকাও কম নয়।
আমি জানি যুঁথির যদি মৌমিতার মত অঢেল টাকা থাকতো। যুঁথি যদি আমার উপর ডিপেন্ডেন্ট না হত তবে মায়ের এই চেহারা পাল্টে যেত। মায়ের কাছে যুঁথির দোষ যুঁথির বাবা মায়ের অঢেল টাকা নেই যা দিয়ে জামাইকে যৌতুক দিয়ে ভরিয়ে দিতে পারে। যুঁথি আসলে আমার এবং মায়ের চোখে একজন ভুল পুত্রবঁধু। কিন্তু সত্যিই কি তাই? যুঁথিকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করিনি বটে সে ছিলো মৌমিতার সাথে অকারণ জিদের বশবর্তী হয়ে খুব দ্রুত যুঁথিকে বিয়ে করে ফেলা আমার নিজের সিদ্ধান্ত। তবুও যুঁথি আসলে স্ত্রী হিসাবে ১০০ নম্বর পাবারই যোগ্য। নাহ আমি মনে হয় সত্যিই যুঁথিকেই ভালোবেসে ফেলেছি। নইলে এত কিছুর পরেও আমি কেনো তাকে কোনো রকম দোষই দিতে পারছি না!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সানভীর চোখে ওমনই মনে হচ্ছিলো।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: স্বার্থের ক্ষেত্রে যে কোন সম্পর্কই মূল্যহীন হয়ে পড়ে।
এ পর্ব সানভীর cofession বা স্বীকারোক্তি হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে এটাও ঠিক যে, মানুষের প্রতিটা মানুষের খারাপ হওয়ার পিছনে তার কোন না কোন অক্ষমতা কাজ করে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ হতাশা ও অপ্রাপ্তি মানুষকে নেতিবাচক করে তোলে।
আর অন্যান্য নেতিবাচক আচরণ সাইকোলজিক্যাল ডিজিসের কারণে হয়।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩২
একলব্য২১ বলেছেন: আমি গল্পের এই পর্ব পড়ে খুব হাসলাম এই কারণে যে তোমার মাথায় কত কিছু কুকিং হয়। যত্রসব গাঁজাখুরি গল্প বলে উড়িয়েও দিতে পারি না কারণ এই সব কাহিনী একদম বাস্তব বর্জিতও নয়। মানুষ যে কত রকমের ধান্দা করতে পারে যার এক্সপৌজার নেই সে হয়তো বিশ্বাসই করতে চাইবে না।
এই পর্বের লেখা কেন জানি আমার কাছে অতটা টানটান লেখা লাগেনি। মনে হয়েছে পাঠকে কিছু প্রশ্নের উওর দিতে গিয়ে এই পর্বের অবতারণা। যেমন সানভি কেন যুঁথিকে বিয়ে করলো কি লাভের জন্য (মনে হলো কিছু খোঁড়া যুক্তি দিয়েছ। ) বা সানভির মা কেন এমন করলো।
তারপরও বলবো তোমার লেখা পড়া আমার কাছে আনন্দের।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমিও হাসি কত রকম মানুষই না দেখলাম এই জীবনে। কিন্তু সব মানুষই আসলে এক একটি গল্পের চরিত্র। এর মাঝে সবচেয়ে বড় চরিত্রটাই আমি। হা হা
এইসব গাঁজাখুরি না। আসলেই সত্য। কিছু রং চং মিশালেও তার পরিমানও কম।
টান টান মনে হচ্ছে না কারোরই কারণ আমি যা লিখছি তাতে আমার তাড়াহুড়া আছে হয়ত কিন্তু চিলেকোঠার পাঠকেরা শুধু শুভ্র আর কবিতার গল্পই শুনতে চায় আর কঙ্কার পfহকেরা কঙ্কাবতীর গল্প আর তাই যুঁথি বা সানভীর গল্প তাদের টানে না। যদিও সানভী আমার দেখা এক আশ্চর্য্য ইন্টারেস্টিং ক্যারেকটারদের একজন।
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নেশাখোররা এত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করে তাদের জীবনের পথে চলতে পারে এটা আমার ধারণা ছিল না। সব নেশাখোর সানভির মত হলে জীবনে তাদের কোন কষ্ট থাকতো না। নেশাখোরদের জন্য সানভিকে একটা আদর্শ বলা যেতে পারে। নেশা, অর্থনৈতিক প্রাচুর্য, ভোগ বিলাস সবই সানভির আছে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই কথাটা আমিও ভেবেছি। একজন ড্রাগ এডিক্টেড মানুষের জীবন ভেস্তে নযায় এমনই শুনেছি।
কিন্তু একটা প্রবাদ আছে না জাঁতে মাতাল তালে ঠিক। সানভীর ক্ষেত্রেও আমার সেটাই সফল প্রবাদ মনে হয়েছে।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: ওকে কাহিনী দেখি এবার অন্য দিকে গেল । মৌমিতা আবার এলো কোথা থেকে ?
সানভি যে বদ সেইটা টও আমি আগেই কইছি । সানভির মাতাশ্রীও যে বদের বদ সেটা তো এখন জানতে পারতেছি !
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৮
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা মাতাশ্রী কি জিনিস?
মৌমিতা আরেক নায়িকা আর কি।
আসিতেসে.....
৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সানভীর চোখে ওমনই মনে হচ্ছিলো।
সানভীর চোখ বদলে যাবে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা
কেমনে?
৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৯
একলব্য২১ বলেছেন: টান টান মনে হচ্ছে না কারোরই কারণ আমি যা লিখছি তাতে আমার তাড়াহুড়া আছে হয়ত
সেটাও হতে পারে। আসলে তোমার লেখার যে স্ট্যান্ডার্ড তুমি সেট করেছ তার থেকে সামান্য এদিক ওদিকে হলেই আমাদের জানি কেমন লাগে।
চিলেকোঠার পাঠকেরা শুধু শুভ্র আর কবিতার গল্পই শুনতে চায়
হতে পারে। তবে সেই লেখার মানও অনেক অনেক ভাল ছিল। প্লাস সাবজেক্টও দারুণ ছিল। এই ড্রাগিস্ট কাম সফল ড্রাগ ব্যবসায়ীর (!) কথা যতই সত্য হোক না কেন তবুও ভাল লাগে না। তবে বৈচিত্র্যতার জন্য পড়া যায়। তার উপর তোমার মত স্টার ব্লগারের লেখা।
তবে চিলেকোঠার প্রেম আমাদের সকলকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। পুরো সামুর ব্লাগাররা উন্মুখ হয়ে অপেক্ষা করতো তারপর কি হয় তারপর কি হয় জানার জন্য। সেটাই ছিল তোমার লেখা আমার প্রথম পড়া।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তুমি তখন ছোট্ট ছিলে আর ব্লগেও আসতে না যখন সেই ২০০৮ এর কথা বসন্তদিন লিখছিলাম আমি। বড়ই আনাড়ি ছিলাম তবুও সেই সিরিজের মতন করে এত ভালোবাসা এত উন্মুখতা আর তেমনটা পাইনি আমি।
তুমি তো এই সেদিন এলে........
এর আগে ছিলো কঙ্কাবতীর কথা বা একি খেলা আপন সনে
তার আগে স্পর্শিয়া হা হা এক এক সিরিজের লেখা অনুভূতি আর পাঠকের গল্প নিয়ে আরও এক গল্প হতে পারে।
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার একটা গল্পে মৌমিতা নাম আছে। কারণ এই নামটা আমার খুব পরিচিত একজনের
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সেই মৌমিতা ইহা নহে নেওয়াজভাই।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
নিজের আপন ছোট বোনকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে কোনও আক্ষেপ থাকবে না ,
কিলার ইন্সটিঙ্কট পুরোপুরি আছে, যেটা ভেবেছিলাম ।
যুঁথির সাথে এরকম কিছুই হতে যাচ্ছে ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ এমনই বাহাদূর সে।
১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: মৌমিতাকে আবার ফিরিয়ে আনবেন নাকি? যুথিকে সাইজ করার জন্য?
সানভি ইন্টারেস্টিং চরিত্র।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা না মৌমিতা কি যুঁথির মত বোকা নাকি যে ফিরবে?
আসল কথা মৌমিতা ফেরা বা যাওয়া কোনোটার মাঝেই ছিলো না .....
সানভী ইন্টারেস্টিং চরিত্র বলেই গল্পে ধরে রাখা....
১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪২
নীল আকাশ বলেছেন: আমি আসলে কাউকেই পুরোপুরি ভালো বা খারাপ বলি না। মানুষের মাঝে ভালো খারাপ দুইটাই থাকে।
পরিস্থিতিতে মানুষের চরিত্র উঠা নামা করে। গল্প বা উপন্যাস তো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি।
তবে আপনি মনে হয় সানভিরে দুই চোখে দেখতে পারেন না।
না হলে নিজের হাতে এইভাবে একটা ছেলের চরিত্র সাজায় কেউ?
উল্টিয়ে লিখে চমক লাগিয়ে দেন। সানভি শেষমেষ হিরো হয়ে যাবে!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা সানভীকে আমি অনেক দেখতে পারি। স্টিল দেখতে পারি। হি ইজ চার্মিং। ইন্টারেস্টিং এন্ড ইনটেলিজেন্ট।
তবে সানভী এমনই আর সে এমন থাকার জন্য কারোর ধার ধারেনা।
যতই শেখাও বা পড়াও বা ভয় ধরাও চোরাই না মানে ধর্মের কাহানী।
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভালোবাসার মানুষের দোষ ধরা কঠিন কাজ। ভালো লিখেছেন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তাদের সাত খুন মাফ।
নিজে খুন হলেও।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: যুথি মহৎ। এটাই আপনি বুঝাতে চাচ্ছেন?