![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার হবে না,আমি বুঝে গেছি, আমি সত্য মূর্খ, আকাঠ! সচ্চরিত্র ফুল আমি যত বাগানের মোড়ে লিখতে যাই, দেখি আমার কলম খুলে পড়ে যায় বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল!© আমার নিজের লেখা ও তোলা ছবি, যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব সত্ত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না। ©আমার মেইল এড্রেস [email protected]
ম্যালা দিন পর ঝটিকা সফর। আমার কর্পোরেট গোলাম দোস্তরা এত ব্যস্ত থাকে যে জানুয়ারিতে প্ল্যান করে রাখা ট্যুর করতে হলো এপ্রিলে! প্রতিবার আমি ছুটি বের করে প্রস্তুত থাকি, কিন্তু তখন, তখনই বন্ধুদের কারো ঠিক কাজ পড়ে যায় । শেষ পর্যন্ত ভয় দেখালাম যে ওদের ছাড়াই যাব। কিন্তু নিজের কাছেই হুমকির জোর নাই। ঐ বান্দরগুলোকে ছাড়া ট্যুর জমে নাকি! বেচারা আমি !! জল অনেক ঘোলা করে (কান্দি নাই, শুধু ভয় দেখাইছি ) শেষ পর্যন্ত আমি, শান্তনু, সাকিব, রউফ আর জাহিদ এ পাঁচজন মিলে ঘুরে এলাম একটি কুঁড়ি দুটি পাতার দেশ সিলেট আর মৌলভীবাজার।
বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে যখন রওয়ানা হই তখনও ভীষণ গরম। প্রচন্ড খরতাপে বৈশাখ তার আগমনী বার্তা জানান দিলেও কালবৈশাখী তখনও তার উন্মত্ত রূপ নিয়ে হাজির হয়নি। প্রকৃতির বৈরীতায় বাতাসও গুমোট বেঁধে আছে। একটুখানি বৃষ্টির জন্য হাঁসফাঁস করছে সবাই। কিন্তু বৃষ্টির দেখা নেই। আর এ সময়টাতে ঢাকার চেয়ে সিলেটে গরম বেশি হওয়ায় সিলেট যাওয়া মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কিন্তু আবহাওয়ার কথা খুব একটা চিন্তা না করে সবাই হালকা কাপড়-চোপড় নিয়েই যাত্রা শুরু করলাম। রাত পৌনে বারটায় ফকিরাপুল থেকে বাসে উঠলাম। বাসে উঠে পরিচিত কয়েকজন বন্ধুকে পেয়ে গেলাম যারা আমাদের মতই সিলেট ঘুরতে যাচ্ছে। আমাদের দুই গ্রুপের হাউকাউতে বাসযাত্রীরা ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে মিনতি করলো 'ভাইয়েরা এবার ক্ষ্যামা দেন'। আমাদেরও টনক নড়লো! হইচই না করে একটু ঘুমানো দরকার। কারন সকাল থেকেই ঘুরাঘুরি শুরু হবে। চোখটা লেগে এসছিলো এমন সময় হঠাৎ অনুভব করলাম শীত শীত লাগছে। ঝিমুনিভাবটা কেটে উঠতেই দেখি বাইরে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়েছে! ব্যস! এই যে বৃষ্টি শুরু হলো , শেষ পর্যন্ত পুরো সফরটাই বৃষ্টিসঙ্গী করে শেষ করতে হয়েছে। বৃষ্টি থাকায় ঘুরে-বেড়ানোটা যথেষ্ট আনন্দদায়ক হলেও ছবি তুলতে খুব সমস্যা হয়েছে। তাই ছবি তুলতে পেরেছি অনেক কম।
যাই হোক বাস রীতিমত উড়িয়ে আমাদেরকে ভোর চারটায় নামিয়ে দিলো মৌলভীবাজার। বিপদে পড়ে গেলাম। এত রাতে কী করি! আমরা ঢাকা থেকেই একটা মাইক্রোবাস ঠিক করে রেখেছিলাম। সকাল সাতটায় মাইক্রোবাসের ড্রাইভার এনাম ভাই আমাদের তুলে নেয়ার কথা। এনাম ভাইকে ফোন করে জানাতেই সে তখনই সিলেট থেকে রওয়ানা দিলো । এ ফাঁকে আমরা একটা বোর্ডিংয়ে উঠলাম হাত-মুখ ধোয়ার জন্য। সাড়ে ছয়টায় এনাম ভাই হাজির হলেন। নাস্তা খেয়ে ঠিক সাতটায় শুরু হলো আমাদের যাত্রা। প্রথম গন্তব্য দেশের সবচেয়ে বড় হাওর 'হাকালুকি'।
পাখিদের স্বর্গরাজ্য হিসেবে খ্যাত হাকালুকি হাওর অপরূপ সৌন্দর্যমন্ডিত এক জলাশয়। আমার সবচেয়ে বেশি আগ্রহ ছিলো হাকালুকি হাওর নিয়ে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হতাশ হতে হয়েছে। কারন আমরা ভুল সময়ে হাজির হয়েছি হাওর দেখতে। এসময় নেই পাখির আনাগোনা, নেই জেলেদের মাছ ধরার ঝাপি। সবচেয়ে বড় কথা যে বিচরণভূমিতে আমরা হেঁটে বেড়ায়েছি সেগুলো নাকি মূলত জলাশয়! স্থানীয়রা জানালো এ সময়টাতে হাওরে পানি কম তাই এখন হাওর ঘুরে বেড়ানোর উপযুক্ত সময় নয়। আমাদেরকে জানালো বর্ষায় ঘুরে যেতে। আমরা ইতস্তত কিছুদূর হেঁটে নৌকা ভাড়া করলাম। হাওরের একাংশে নৌকায় ঘুরলাম কিছুক্ষণ। রাবার ড্যাম পর্যন্ত নৌকা আমাদেরকে ঘুরিয়ে আনলো। উইকিপিডিয়া থেকে জানা গেলো, হাকালুকি হাওরের আয়তন প্রায় ১৮,১১৫ হেক্টর যার মাঝে শুধু বিলের আয়তন ৪,৪০০ হেক্টর। এটি বৃহত্তর সিলেট জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া , ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ এবং বিয়ানীবাজার জুড়ে বিস্তৃত। হাকালুকি নামের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন লোককাহিনী প্রচলিত রয়েছে। জনশ্রুতিমতে, বহু বছর আগে ত্রিপুরার মহারাজা ওমর মানিক্যের সেনাবাহিনীর ভয়ে বড়লেখার কুকি দলপতি হাঙ্গর সিং জঙ্গলপূর্ণ ও কর্দমাক্ত এক বিস্তীর্ণ এলাকায় এমনভাবে লুকি দেয় বা লুকিয়ে যায় যে, কালক্রমে ঐ এলাকার নাম হয় "হাঙ্গর লুকি"। ধীরে ধীরে এই "হাঙ্গর লুকি" পরিনত হয় "হাকালুকি" তে। আরেকটি জনশ্রুতি হচ্ছে প্রায় দুই হাজার বছর আগে প্রচন্ড এক ভূমিকম্প "আকা" নামে এক রাজা ও তাঁর রাজত্ব মাটির নিচে সম্পূর্ণ তলিয়ে যায়। কালক্রমে এই তলিয়ে যাওয়া নিম্নভূমির নাম হয় "আকালুকি" বা হাকালুকি। আরো প্রচলিত যে, এক সময় বড়লেখা থানার পশ্চিমাংশে "হেংকেল" নামে একটি উপজাতি বাস করত। পরবর্তিতে এই "হেংকেলুকি" হাকালুকি নাম ধারণ করে। এছাড়া আরো প্রচলিত আছে যে, হাকালুকি হাওরের কাছাকাছি একসময় বাস করতো কুকি, নাগা উপজাতিরা। তাঁদের নিজস্ব উপজাতীয় ভাষায় এই হাওরের নামকরণ করা হয় "হাকালুকি", যার অর্থ 'লুকানো সম্পদ'।
১.
২.
৩.
গবাদি পশুর এই বিচরণ ক্ষেত্র আর কদিন পরে ভরে উঠবে হাওরের জলে
৪.
এই মাঠ-ঘাট-প্রান্তর আর কদিন পরে ভরে উঠবে হাওরের জলে
৫.
ফটোগ্রাফির অপচেষ্টা
৬.
৭.
রাবার ড্যাম
৮.
হাওরের উপর ছোট্ট একটি সেতু। এর নীচেই রাবার ড্যাম
নৌকা করে হাওর থেকে ফেরার পথেই আবার শুরু হলো বৃষ্টি। মাথার উপর বিশাল বিশাল বাজ পড়তে শুরু করেছে। বাজের আওয়াজে পিলে চমকে যাওয়ার জোগাড়! এর মধ্যে মাঝি ভাই জানালো হাওরে বজ্রপাতের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। গতবছরই মারা গেছে কয়েকজন! শুনে আমাদের গলা শুকিয়ে গেলো। কোন মতে নৌকা থেকে নেমে কাঁচারাস্তা ধরেই ছুট লাগালাম। শেষ পর্যন্ত কাকভেজা আর কাদায় মাখামাখি হয়ে গাড়িতে পৌঁছে ভীষণ স্বস্তি পেলাম হাওরে বজ্রপাতে বেঘোরে প্রাণটা না যাওয়াতে ।
এরপরের গন্তব্য ছিলো মাধবকুন্ড ঝর্ণা। মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলিতে অবস্থিত মাধবকুন্ড ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ১৬২ ফুট। সরকারিভাবে এটি একটি পর্যটন স্পট। তাই জায়গাটা বেশ সাজানো-গোছানো। টিকিট কেটে ঝর্ণার প্রধান ফটকে পৌঁছে আমরা কাপড় পাল্টে নিলাম। সবাই শীতে ঠক ঠক করে কাঁপছি। ভাবলাম বৃষ্টি কমলে ঝর্ণা দেখেতে যাবো। কিন্তু বৃষ্টি থামার কোন লক্ষণ নেই। তাই বাধ্য হয়েই বৃষ্টির মাঝেই ঝর্ণা দেখার জন্য ছুটলাম। মাধবকুন্ড ঝর্ণার পানি কম হওয়াতে এমনিতেই বদনাম আছে । আমরা ভাগ্যবান বৃষ্টি হওয়াতে ঝর্ণার লাবণ্য ছিলো অতুলনীয়। মুষলধারে বৃষ্টি থাকায় খুবি বেশি ছবি তুলতে পারলাম না। কিন্তু প্রাকৃতিক এ ঝর্ণার রূপ দেখে মন খুশিতে ভরে গেলো। যদিও কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা থাকায় ঝর্ণাতে গোসল করার জন্য নামতে পারলাম না। কারন এখন পর্যন্ত এ ঝর্ণাতে গোসল করতে গিয়ে প্রায় ৩০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে!!!
৯.
( চলবে...........)
_____________________________________________
সিলেট ভ্রমণের আরো গল্প...
মাধবপুরে বন, পাহাড় আর হ্রদের মিলনমেলায়
অপরূপ লাউয়াছড়া বনে
রাজকান্দি পেরিয়ে হামহামে
____________________________________________
***আমার যত ভ্রমণ ও ছবিব্লগ***
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: দারুন
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৮
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩২
শিবলী১২৩ বলেছেন: সিলেটে কোনদিন যাই নাই। দেখি একদিন ব্যাক প্যাক গুছাইতে হবে
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪০
কাউসার রুশো বলেছেন: কন কী?? আপনি সিলেট যান নাই???!!!
আমার সিলেট মোটামুটি কভার হয়ে গেছে। শুধু টাঙ্গুয়া হাওরটা বাকি
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: দারুন ! অনেক ভাল লাগল ।
এখানের সব জায়গাতেই যাওয়া হয়েছে ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫
কাউসার রুশো বলেছেন: তাই!! গ্রেট
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮
সৌম্য বলেছেন: আহ! কি দারুন কি দারুন!!
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
কাউসার রুশো বলেছেন:
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২
দ্যা বারব্যারিয়ান বলেছেন: মাধবকুণ্ড যাওয়ার রাস্তাটা কি ঠিক করছে, না এখনো ভাঙ্গা?
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
কাউসার রুশো বলেছেন: কোন রাস্তাটার কথা বলছে? ঝর্ণার গেট থেকে ঝর্ণা যাওয়ার রাস্তা নাকি ঝর্ণার গেইট পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তা?
গেট থেকে ঝর্ণায় যাওয়ার রাস্তাটা তো দারুন
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
নীলরক্স বলেছেন: দারুন .।.।।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
সায়েম মুন বলেছেন: আমি গত মাসের ২৭ তারিখে মোলভীবাজার গিয়েছিলাম। সিলেট থেকে গিয়ে মাধবকুন্ড ঝর্ণা আর লাউয়াছড়া বন দেখার কথা। মাধবকুন্ড যাওয়ার পথে, জুড়ী উপজেলায় হাতের বামপাশে একটা বোর্ডে লেখা হাকালুকি হাওড় ৪ কিমি। লোভ সম্বরণ করতে পারলাম না। গিয়ে তো হতভম্ব। শুধু ধুধু প্রান্তর জুড়ে ধানক্ষেত। স্থানীয় লোকজন বললো বর্ষাকালে এই এলাকাই পানিতে থৈথৈ করে। ধানক্ষেতের ছবি না উঠিয়ে ফিরে মাধবকুন্ডের দিকে গেলাম। মাধবকুন্ডতে গিয়ে দেখি সেখানেও পানির আকাল। ঝর্ণার পানি ঝরতেছে ছোট্ট একটা শুকনো ধারায়। বুঝলাম ভুল সময় ঝর্ণা দেখতে এসেছি। এর আগে ২০০৮ গিয়ে অনেক বেশী পানির ধারা দেখেছিলাম। আজ আপনার ছবি দেখে অনেক ভাল লাগলো।
এরপর লাউয়াছড়া যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে গেছে প্রায়। তাড়াহুড়া করে ঢুকে ১৫/২০ মিনিটে ফিরে এলাম। পরে অবশ্য ২৯ তারিখে লাউয়াছড়া দেখার উদ্দেশ্যে যাই। সেখানে গিয়ে মাধবপুর লেকের কথা শুনি। কিন্তু সময় স্বল্পতার জন্য আর ওদিকে পা মাড়াইনি।
আবার হুদাই বকর বকর করলাম নাকি
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৯
কাউসার রুশো বলেছেন: কী যে বলেন! আপনার মন্তব্য পেয়ে খুবই ভালো লাগছে
হাকালুকি গিয়ে মনটা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। আমি ভেবেছিলাম হাওরের টলটলে জল কেটে আমাদের নৌকাটা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে আর আমি নৌকার গলুইয়ে বসে হারিয়ে যাব ভাবনার জগতে! হাকালুকি নিয়ে অনেক প্ল্যান ছিলো। হাল ছাড়িনি। প্ল্যান এখনও আছে। এবার মোক্ষম সময়ে গিয়ে হাজির হব হাকালুকিতে
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন:
সিলেট বিভাগ মুখস্থ
নতুন কিছু দেন..........
একটা ভয়াবহ মজার ছবি শেয়ার করি..........লাইফের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা..........এই ফুটবল বিশ্বকাপের খেলা দেখতে সবাই বিকালে সিলেট রওনা দিলাম.........খেলা শেষে ভোরেই আবার ঢাকায় রওনা দিলাম......রাস্তায় আমাদের গাড়ি এক্সিডেন্ট করে.......ভাগ্য ভালো ২/১জনের হাত-পা ভাঙ্গা ছাড়া বাকিদের তেমন কিছু হয়নাই....ছবি তুলে রেখেছিলাম.......দেখেন গাড়ির অবস্থা......
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৪
কাউসার রুশো বলেছেন: এটার কাহিনীই সেদিন বলছিলা!!!
হুম..এতদূরে গাড়িটা গেলো ঠিক আছে কিন্তু সুন্দর দাঁড়ায় আছে কেমনে সেইটাই একটা রহস্য!!
আমার সিলেট বিষয়ক পোস্টে তুমি না আসলেই পারো। মায়ের কাছে মামা বাড়ির খবর বলে কী লাভ!
তুমি আমার অন্যান্য ভ্রমণ পোস্ট পড়, লাইক দাও আর কমেন্টাও
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
অর্পণ! বলেছেন: কর্পোরেট গোলাম
দারুন একক্খান পোস্ট!
৫ নম্বর প্লাস।
এতো সুন্দর পোস্টে উপরের কোন ৪ জন প্লাস দাগায় নাই???!!!! সব কিপ্টা
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৫
কাউসার রুশো বলেছেন: হেহেহে..ধন্যবাদ
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: দারুন +++
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৬
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৬
খামখেয়ালী বলেছেন: ছবি গুলা চরম লাগলো ।
নাফিস মুনতাসির ভাই যে ছবি শেয়ার দিলেন, মজার ব্যাপার গাড়ি টা উল্টায় নাই !!
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৭
কাউসার রুশো বলেছেন: সেইটাই! আমিও আবাক হয়ে গেছি দেখে
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: পুরো লোভ জন্মে গেল, মনে হচ্ছে এখুনি চলে যাই আর দেখে আসি এই অপার সৌন্দর্য! কি সুন্দর আমাদের দেশ টা!! লেখায় অনেক অনেক প্লাস!!
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১০
কাউসার রুশো বলেছেন: আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর। যে ঘুরে দেখেনি সে জানেনা।
অনেক ধন্যবাদ
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৪
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: সুন্দর
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৮
কাউসার রুশো বলেছেন: হুম
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৫
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: @খামখেয়ালী............গাড়ি এই পর্যন্ত আসতে আসতে আকাশে মিনিমাম ৪/৫টা ঘুরন দিয়েছে.........ভাবলে এখনও ভয় লাগে.........
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৯
কাউসার রুশো বলেছেন:
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৫
ফারিয়া বলেছেন: অপচেষ্টা কিন্তু ভালই হয়েছে!
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৯
কাউসার রুশো বলেছেন: সত্যি!!
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৮
ডাইস বলেছেন: ৬ নাম্বার ছবিটা ভাল লাগল
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪১
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৫৩
মিরাজ is বলেছেন: দারূণ একটা ভ্রমণ দিছেন দেখা যায়। ছবি, বর্ণনা সুন্দর হইছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪২
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ মিরাজ ভাই
১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৩৪
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: সুন্দর ভ্রমণ পোষ্ট।
সিলেটে একবার গিয়েছিলাম তাও বেশি দিন আগে না, ১ বছর ১ মাস আগে। হাকালুকি'তে যাওয়া হয়নি তখন। পরবর্তীতে সিলেট গেলে হাকালুকি যাব অবশ্যই।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
কাউসার রুশো বলেছেন: এবার গিয়ে হমে নাই
আমিও আবার যাব হাকালুকিতে
২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
দূর্যোধন বলেছেন: আপনি তো দেখি ভ্রমন পোস্টও দারুন লিখেন!
এই হেডলাইনের কোনো পোস্ট কি আগে কোথাও দিয়েছিলেন?হেডলাইন খুব পরিচিত লাগছে,এবং মোটামুটি নিশ্চিত আপনার কোনো পোস্টেই পড়েছিলাম ।
ছবিগুলোও বেশ হয়েছে।রাবার ড্যাম জিনিসটা কি?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫০
কাউসার রুশো বলেছেন: ফেসবুকে আমার সিলেট ট্যুরের অ্যালবামের নাম ছিলো ইনটু দ্য ল্যান্ড অব এ বাড এন্ড টু লিভস।
আর সিলেট নিয়ে কেই কিছু লিখলে একটি কুঁড়ি আর দুটি পাতার কথা আসাটা কুব কমন। এজন্যই পরিচিত লাগতে পারে।
আমার ব্লগ ক্যারিয়ার কিন্তু ভ্রমণ পোস্ট দিয়েই শুরু হয়েছিলো। চাইলে
আমার যত ভ্রমণ ও ছবিব্লগ এই পোস্টে চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন।
স্থাণীয়রা জনালো হাওরে যে বাঁধটা সৃষ্টি করা হয়েছে সেটা রাবার দিয়ে বানানো। তবে ডিটেইল কিছু জানিনা
ধন্যবাদ
২১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪৩
আহাদিল বলেছেন: সিলেট একটা আশ্চর্য জায়গা!
প্রতিবার নতুন করে আবিষ্কার করি এই জায়গাটাকে!
কেমন আছ হে ভ্রাতঃ ?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:১১
কাউসার রুশো বলেছেন: তাই নাকি?? কী কী আবিষ্কার করলে শুনি?
ভালো। তোমার কী অবস্থা?
২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
~মাইনাচ~ বলেছেন: দিলেনতো মাথা নষ্ট করে। এখনতো না যাওয়া পর্যন্ত শান্তিই পাবোনা।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৫
কাউসার রুশো বলেছেন: মাথা নষ্ট হওয়ার আগেই ঘুইরা আসেন
২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভালো লাগা রইল !!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০১
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ চয়ন
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০০
অথৈ সাগর বলেছেন:
চমৎকার হয়েছে । ভ্রমণ কাহিনী আমার বরাবরিই প্রিয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৭
কাউসার রুশো বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী আমারও খুব প্রিয়
২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৭
আমি শুভও বলেছেন: চমৎকার লাগলো পোস্ট।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৮
কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:২০
বেঈমান আমি বলেছেন: পড়ছিলাম আগেই ।১৯তম ভালো লাগা
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৮
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হাকালুকিতে আমার অভিজ্ঞতা ও সুখকর না, কোন এক সময় বলব ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
কাউসার রুশো বলেছেন: কেন কী হয়েছিলো? জাতি জানতে চায়
২৮| ১৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৩১
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো অনেক অনেক সুন্দর। হাকালুকির নামকরণের শেষেরটা সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে। শুভ কামনা
১৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫০
কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুল ভাই।
হাকালুকি মজা করে ঘুরতে পারিনি বলে মন খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিলো
২৯| ২১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:০২
শেলী বেলী বলেছেন: প্রথম প্যারাটা বড়ই "সৌন্দর্য" হইয়াছে । কেমনে লিখলেন!! কেউ শিখায় দেয় নি তো?
২১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৩
কাউসার রুশো বলেছেন: চুরি করছি
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
নদ বলেছেন: চমৎকার ।