নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Life is like a flute.It may’ve many holes& emptiness but if u work on it,It can play magical melodies

কলিমুদ্দি দফাদার

“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”

কলিমুদ্দি দফাদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও তার সম্ভবনা।

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০২


দূনীতি, লুটপাট, চুরির অন্যতম জায়গা আমাদের বাংলাদেশ এয়ারলাইন। এয়ারটিকেট থেকে শুরু করে বিমান এর ক্ষুদ্র যন্ত্র এমন কিছু নাই এখানে কোন চুরি বা দূনীতি নাই এই সেক্টরে। বাংলাদেশ সরকার বছরের পড় বছরের এই খাতে লোকসান দিয়ে আসছে। এমনকি ইংল্যান্ড থেকে বিমান বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী পদে কেভিন স্টিল কে নিয়োগ দেওয়ার পর ও বাংলাদেশ বিমানের চুরি লুটপাট দেখে, এক বছর তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। খুব বেশি বিপদে না পড়লে কেউ এই এয়ারলাইন ব্যবহার করে নাহ বলে আমার ধারনা। যেখানে প্রবাসে প্রায় এক কোটির মত বাঙালীর অবস্থান সেখানে আসা যাওয়া ভাল সার্ভিস দিয়ে, এই বিমান বাংলাদেশ হতে পারতো আমাদের দেশের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস ও লাভজনক প্রতিস্টান।

বিমান বাংলাদেশ ও সিংগাপুর এয়ারলাইন এর পথ চলা কিন্তু একই সাথে। ১৯৭২ সালের সুরু এই দুইটির এয়ারলাইন এ বিমানের সংখ্যা কিন্তু ছিল তখন ৩ টি। আজকে কোথায় সিংগাপুর এয়ারলাইন আর কোথায় আমদের বলাকা। সঠিক ব্যবস্থাপনা, ভাল সার্ভিস, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিংগাপুর এয়ারলাইন্স একটি অন্যতম লাভজনক প্রতিস্টান ও আয়ের অন্যতম প্রধান ঊৎস। ২০১৬/১৭ অর্থ বছরে এই খাতে থেকে সিংগাপুর সরকার প্রায় ১৫ বিলিয়ন সিংগাপুরিয়ান ডলার রাজস্ব পায়। বর্তমানে তাদের বহরে রয়েছে ১১২ টি বিমান যায় মধ্য এয়ারবাস এ৩৮০ এবং বোয়িং ৭৪৭ এর মত আধুনিক ও দামি বিমান এবং সারাবিশ্ব প্রায় ৬২ টি দেশে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে।

অব্যবস্থাপনা, দূনীতি, নিম্নমানের সার্ভিস দিয়ে বিমান বাংলাদেশ প্রায় প্রতি বছর ব্যপক লোকসান দিতে হচ্ছে। বর্তমানে বহরে বিমান সংখ্যা
মাএ ১২ টি এবং ৪২ টি দেশের সাথে চুক্তি থাকলে ও মাএ ১৬ টি দেশে ফ্লাইট যায়। আমাদের দেশে কিছু ব্যক্তিমালিকানাধীন কিছু এয়ারলাইন ভাল সার্ভিস দিয়ে ভাল জনপ্রিয় লাভবান হলে তার সংখ্য খুবই অল্প। দেশের অধিকাংশ মানুষ সেবামান ইত্যাদি বিদেশী এয়ারলাইন গুলতে বেশি যাতায়াত করে। এভাবে দেশে থেকে কোটি কোটি টাকা ব্যবসা করে নিয়ে যাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন গুলো। এসব ব্যাপারে আমাদের বিমানপ্মন্ত্রী তাদের মনে হয় কোন মাথা ব্যথা নেয়। যে যার মত লুটেপুটে খাচ্ছে এমনকি বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কেভিন ক্র তারা ও নাকি অবৈধ পাচার ইত্যাদি কর্মকান্ডে জরিত।

আন্তর্জাতিক ভাবে আমাদের দেশে গর্ব করার মত কোন কিছু নেই। আছে সুধু চুরি আর লুটপাট। সরকারি সামান্য কিছু সহানুভূতি পেলে এইসব প্রতিস্টান আয় করতে পারে প্রচুর অর্থ। কিন্তু এখন মনে সব কিছুতে যেন মরার উপর খারার ঘা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ বিমানের একমাত্র ব্যবসা হলো আরবদেশগুলো থেকে লুকায়ে স্বর্ণ নিয়ে আসা। মেনন এখন মন্ত্রী, উনার মতো কমবুদ্ধিমান বাংগালী বাংলায় বেশী নেই।

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আমি বুঝি না, রাশেদ খান মেনন একজন বাম রাজনীতিবিদ। বামদের ভূমিকা দেশের সার্থ সব সময় ছিল সচ্ছার। ওনার মত নেতারা যেন এখম প্মন্ত্রীতো পেয়ে মুখে কুলুপ দিয়ে সবে আছেন।

আর আমাদের দেশের আমদানিকৃত ৮০% সোনা ই অবৈধ যাতে সহয়তা করে বিমান ও কাস্টমস লোকজন।

২| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এতো কিছুর খবর আমার জানা নাই তবে, বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট এ অনেক ক্ষণ বসে থাকতে থাকতে মশার কামাড় খেতে হয় এতোটুকু জানি ।। :(

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: সারাবিশ্ব খারাপ কিছু এয়ারপোর্ট এর উদাহরণ থাকলে শাহ জালালা এর অন্যতম। এখানে ডিউটি ফ্রি নামে মানুষ ঠকানো, আর ফূডকোডে পুরানো খাবার পরিবেশন এর মত নোংরা কাজ ও করে থাকে।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেনন ইত্যাদিরা ছাত্রনেতা; কোনদিন ক্লাশ করেনি ইউনিভার্সিটিতে; এদের বিদ্যা ১২ ক্লাশ অবধি।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এরা নামে বাম হলে ও এদের ভুমিকা এখন এরা আওয়ামীলীগ নেতাদের থেকে ও বড় আওয়ামীলীগ।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এগারো বছর পর গত ফেব্রুয়ারীতে দেশে বেড়াতে গিয়েছিলাম মাত্র ১ মাসের জন্য। অফিস থেকে এর চেয়ে বেশী ছুটি নিতে পারিনি। বিমান বন্দরে নেমে যে ধরনের অব্যবস্থাপনা দেখলাম, বলার মতো ভাষা আমার নেই। ডিউটি ফ্রি স্টোরের যা অবস্থা, রীতিমতো ডাকাতি। আমার সোনার বাংলা আর কি!

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: সত্যি দীর্ঘদিন প্রবাস জীবন থেকে বাংলাদেশ এসে খাপ খাওয়াতে খুব ই কস্ট হয়। অব্যবস্থাপনা, নিয়মহীন ভাবে যে যার মত পারছে কড়ে খাচ্ছে।এসব থেকে কবে যে বেড়িয়ে আসবো আল্লাহ জানে?

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: মায়ানমার গিয়েছিলাম বিমানে কারন আর কোন ফ্লাইট ঢাকা থেকে যায় না । দোয়া দরুদ পড়তে পড়তে যাওয়া । বিমানে যত দুর্নীতিই হোকনা কেন তবে আমাদের পাইলটরা খুবই দক্ষ এটা স্বিকার করতেই হবে কলিমুদ্দি দফাদার ।

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: শুনেছি মিয়ানমার নাকি প্রাকৃতিক ভাবে সুন্দর দেশ। ওদের নাকি ইন্ডাস্ট্রিয়াল এখন তেমন হয় নাই, আর ইয়াঙ্গুন শহর নাকি গাছপালাতে ভরা কোন দূষণ নেই। আশা করি এই বিষয়ে জানাবেন।

আর জি আপনার কথার সাথে একমত। বাংলাদেশি পাইলট অনেক দক্ষ। যেখনে বিশ্বর অনেক উন্নত দেশের এয়ারলাইন্স দূর্রঘটনার
শিকার সেখনে আমাদের কিছু রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়া যাওয়া তেমন কিছু ঘটে নাই। কিন্তু সেবামান, আর আধুনিকায়ন যে এখনো সে আদি যুগে পড়ে আছে বিমান বাংলাদেশ। আসিয়ানা নামক একটি এয়ারলাইন্স চড়ে আমি রিতিমত মুগ্ধ। কি তাদের সেবা এর জন্য বিমান বাংলাদেশ নিয়ে লেখা।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এই আশাকরা ছাড়া আর কিছু ই কড়ার নেই।

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর সবচাইতে করাপটেড দেশের সরকারী বিমানের লোকেরা সবাই ..পটেড। বিমান বা এর বিমান বন্দর সবই পৃথিবীর সবচাইতে নিকৃস্ট মানের। পারতপক্ষে বিমানে চড়িনা, আমার মত অনেকেই চড়েনা। লাগলে হেঁটে যাব তবু এই জঘন্য সার্ভিসের প্লেনে চড়বনা! যারা এর মধ্যে আছেন তারা এসব জানেন তবু তাদের লজ্জা শরম হায়া কিছুই নেই। এর চাকর বাকর গুরো সারাক্ষন থাকে স্মাগলিং এর কাজে, আর বন্দরের স্টাফগুলো? বিদেশ থেকে আসলে নির্লজ্জের মত প্রতিটা স্টাফের মুখ দিয়ে লোভের লালা পড়তে থাকে। কি হাতানো যায় যাত্রীর কাছ থেকে সেটাই সারাক্ষন ভাবে।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: গতকাল ২ কেজি সোনা পাওয়া গেছে এয়ারপোর্ট এর বাথরুম এ। আমাদের দেশের এয়ারপোর্ট যেন সোনা হাতানোর এর অন্যরকম কারখানা। সেবামান কোন, নিরাপত্তা, কোন বিষয় নাহ। যে যার যার মত লুটে পুটে খাচ্ছে।
সরকার কিছু করার দরকার আছে বলে মনে করি নাহ, উনারা যান ভি আই পি টারমিনালে।

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছরে কত বিমান মন্ত্রী এলো গেলো, ১ জনও মানুষ ছিলো না

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: যেখানে প্রতিটি প্রতিস্টান দূনীতিগ্রস্ত সেখানে বিমান প্মন্ত্রী আলাদিনের চেরাগের মত কিছু করে দেখাবেন তা কি করে হয়?
আইনের শাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত নাহ হলে আজীবন এভাবে চলতে হবে।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:১৭

মিঃ আতিক বলেছেন: বাকপটু,বামচিন্তক, বাম রাজনীতিবিদ এদেরও যে কোন যোগ্যতা নেই দেশ চালাবার তার প্রমান রাসেদ খান মেনন দিয়ে যাচ্ছেন, গত মেয়াদে দিলিপ বড়ুয়া দিয়েছেন।
ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্কাটন রোডের নাম পাল্টে এধরনের দুর্নীতিবাজ অদক্ষ রাসেদ খান মেননের নামে নামকরন করা হয়েছে, ভাবতে কষ্ট লাগে।

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: রাশেদ খান মেনন একজন প্রবিন রাজনিতিবীদ। দেশ ও জাতির কাছে তার অন্যরকম গ্রহনযৌগ্যতা ছিল। কিন্তু রাজনীতির শেষ সময়ে ক্ষমতার চাদরে তিনি নিজে ও ঘা ঢাকা দিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.