![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”
সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ার ক্যানিং নামে খুব বিখ্যাত এবং ভয়ংকর একটি শাস্তির বিধান আছে। সাধারণত "রাটান ক্যান" ব্যবহার করে, যা বাঁশের মতো শক্ত ও নমনীয় এক ধরনের লাঠি। ধর্ষণ, ডাকাতি, মাদক পাচার বিশেষ কিছু অপরাধের জন্য এই শাস্তি প্রয়োগ করা হয়। আসামির নগ্ন নিতম্বে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী ৩-২৪ টা বেতাঘাত করা হয় যা ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক । যারা শাস্তি পেয়েছে, তাদের বক্তব্য অনুযায়ী প্রতিটি আঘাত শরীর চিরে ফেলে, চামড়া উঠে যায়, প্রচণ্ড ব্যথা হয়। অনেকেই চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, এমনকি জীবনভর দাগ থাকে এমনকি মানুষিক ট্রমায় ভোগে।
বাংলাদেশে একটি গরীব দেশ; জনসংখ্যার ঘনত্ব এবং ক্রাইমের অনুপাতে পর্যাপ্ত জেলখানা ও পুলিশ নেই। তারপরে মাদক, ছিনতাই, ইভটিজিং চুরির মতো ছোটখাট অপরাধের কারনে জিডি, এফ আই আর সরকারী কাগজ-কলম লিখালিখি, জেলে রেখে খাওয়া দাওয়া পিছনে অর্থ ও সময় নষ্ট হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এইসব অপরাধীদের কয়েকদিন জেলে রেখে কিছু টাকা পয়সার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। আইনের এমন ফাঁক-ফোকরে সমাজে অপরাধ করার মাত্রা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। ছোট খাট এইসব অপরাধ রাঙা হাতে ধরা খাওয়ার পর সরাসরি কেনিং শাস্তির আওতায় নিয়ে আশা উচিত। এতে সরকারের পয়সা, সময় দুইটাই বাঁচবে। এখনকার মব-সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, নতুন বগলের পশম কাটা হুজুরদের নিতম্বে দশটা করে বাড়ি দিলেই এই ঝামেলা চিরতরে শেষ।
বয়স্ক মানুষ, নারী এবং অসুস্থ ব্যক্তি এই শাস্তির আওতার বাইরে। ১৯৯৪ সালে এক আমেরিকান কিশোরের অপরাধে নানা কুটনৈতিক টানাটানি পরে ও সিংগাপুরে এই শাস্তি প্রয়োগ করা হয়। পশ্চিমা অনেক মানবাধিকার সংস্থা একে টর্চার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। তাঁদের শুকনা কথায় তো আর চিড়া ভিজবে না!!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:১২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
হ্যাঁ হ্যা হ্যাঁ। খারাপ বলেন নাই; তবে প্রচলিত ধারার নিয়ম-কানুন দিয়ে আর হচ্ছে না। মানুষ নাকি আগে পুলিশ এর নাম শুনলে গলা শুকাইয়া যাইতো আর্মির নামে বাঘ-মহিশে এক ঘাটে পানি খাইতো। এখন কিছু হইলে হাসনাত ক্যান্টনমেন্ট চলে যায়; বুঝেন ঠেলা!!! মানুষের মনে এখন আর কোন ঠর-ভয় নাই; দেখি জামাত, চরমোনাই আইসা যদি শরিয়া আইন চালু করে?
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৩৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বিয়ার ও হুইস্কি মানুষকে অনেক আইডিয়া দেয়। জুল ভার্ণ ও সত্যপথিক হলো আইডিয়ার গুদাম।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
শেখ ৭১ এর মুজিব বাহিনীর উপর কেনিং সিস্টেম চালু করলে অকালে নিজের প্রাণ দিতো না ; দেশে চাকরি না পাওয়ার কষ্টে আপনাকে ও আমেরিকা যাওয়া লাগতো না।
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৩৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
১৯৭২ সালের জানুয়ারীতে শেখ যদি ছাত্রলীগকে বিলুপ্ত করতেন, উনার নিহত হওয়ার সম্ভাবনা ৭০ ভাগ কমে যেতো; ইডিয়ট জাসদ ১৯৭৫ সালের ক্যু'কে সফল হতে সাহায্য করেছিলো; ঠিক শিবির যেভাবে জল্লাদের কাজ করেছে ২০২৪ সালে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:১৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
১৯৭২ সালের জানুয়ারীতে শেখ যদি ছাত্রলীগকে বিলুপ্ত করতেন, স্রোতের বিপরীতে এদেশের কোন রাষ্ট্রপ্রধান ই দুই একটি ভালো কাজের ল্যাগেসি রেখে যান নি। হাসিনা জামাত কে নিষিদ্ধ না করে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে পারতেন; ধর্মীয় শিক্ষার সংস্কার করে মৌলবাদীদের গুরুত্ব সমাজে কমিয়ে দিতে পারতেন। সংবিধান সংশোধন করে ধর্মনিরপেক্ষ করতে পারতেন। সেটা না করে কাওমি জননী উপাধিতে সম্মানিত বোধ করেছেন।
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:০৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
সুদখোর ইউনুস মানুষের জন্য কি করার চেষ্টা করছে, সেটা আজো বলেনি।
সে বলেনি কিভাবে সে ক্ষমতায় এলো?
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
সুদখোর ইউনুস ব্লগের গলাবাজি করা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকা করেছে।
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪০
মাথা পাগলা বলেছেন: @জেনারেশন একাত্তর
বাংলাদেশে শরিয়তি আইন আসতে চলেছে বা আধা শরিয়তি আইন আসবে। রিয়ালিটি মাইনা নেন মুজিবের কূটনৈতিক বুদ্ধি কম ছিলো, তার মেয়েও সেম পথেই হেঁঠেছে। দেশের স্বার্থ ভুলে নিজেদের স্বার্থে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেন নাই। বাংগুর দেশে এগুলা নিষিদ্ধ করলে প্রথম দিকে অনেক প্রবলেম হতো ঠিকই, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে বড় ধরনের ইতিবাচক দৃষ্টান্ত তৈরি হতো এবং ভিন্নধর্মী ও দূরদর্শী সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী হিসেবে আলাদা হয়ে থাকতেন।
আমার ধারনা, ভবিষ্যতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক হাসিনার দেখানো অগনতান্ত্রিক কার্যকলাপ ফলো করবে আর সেটা আরও বড় করে করবে। কারন মানুষ মারা-গুম, পুলিশ পিডানো, পুলিশকে থ্রেট দেয়া - এগুলা খুবই নরমালাইজড হয়ে গেছে, মানুষ কোন রিয়েকশনও দেয়া না। সিসি ক্যামেরায় দেখা যায় রামদা, চাপাতি দিয়ে কোপাকোপি করে ছিনতাই হচ্ছে - প্রশাসন চুপ। এগুলা নিয়া কিছু বলা যায় না, বললে হাসিনার দোসর, ইসলাম বিদ্বেষী আখ্যা দেয়া হয়।
আমি শুধু ভাবছি দেশ অস্থিতিশীল করার জন্য আপার নেতৃত্বে সোনার ছেলেরা যদি জামাতকে ভোট দিয়ে জিতিয়ে দেয়, কোন লেভেলের কমেডি শো হবে? কুতুব ভাই তো বলেই দিসেন এবার উনি জামাতকে ভোট দেবেন।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বাংলাদেশে শরিয়তি আইন আসতে চলেছে আপনে আবার ইসলামিক দলগুলো একটু বেশিই "শরিয়াফোবিয়া" ভুগছেন। এইটা কি মামুর বাড়ির আবদার মন চাইলো আর শরিয়া চালু করে দিলাম। পাবলিক-প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি দেশের কি পরিমান পোলাপান ফ্রি মিক্সিং করে, পট খায়, লিভ টুগেদার থাকে! ২০০ কিলোর গতির একটা গাড়ি হটাৎ ব্রেক করলে কি হবে বুঝতেছেন? এখন যা কিছু হইতেছে স্থানীয় মাঠ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতা। নির্বাচনের পর ইলেকট্রেড গভর্নমেন্ট আসলে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
আমার ধারনা, ভবিষ্যতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক হাসিনার দেখানো অগনতান্ত্রিক কার্যকলাপ ফলো করবে পরপর দুইবার নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড এদেশে নাই এমন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্ত করে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা বিএনপির দেওয়া ফর্মুলা; আওয়ামী লীগ সুফল ভোগ করেছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে ও তারেক জিয়া জনসমর্থন ধরে রাখতে পারবে না; সেই প্রজ্ঞা,মেধা, তার মধ্যে নাই, হাসিনার পথে হাঁটার সম্ভবনা ই বেশি।
কুতুব ভাই তো বলেই দিসেন এবার উনি জামাতকে ভোট দেবেন। ইহা মজার ছলে বলা! কুতুব সাহেব জামাতি আদর্শে বিশ্বাসী বলে আমার মনে হয় না।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: সিঙ্গাপু্র , মালয়েশিয়ায় আইনের শাষন আছে। সেখানে অপরাধীই কেবল শাস্তি পায় , নিরাপরাধি নয়। আমাদের দেশেতো আইনের শাষন নাই। আধা শরিয়া আইন যদি আসে তাও অতি উত্তম। মানুষ যে কোন মূল্যে অপরাধীর শাস্তি দেখতে চায়।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
জনবহুল দেশ! দুই একটা আইনের বিচার ব্যাতিক্রম হতে পারে। এখনো হচ্ছে, হবে। অন্ধকার জেলখানায় ধুঁকে ধুঁকে মরার চেয়ে কেনিং খেয়ে মরা ভালো। কেনিং শরিয়া সাদৃশ্য হলে ও ইহা শরিয়া বলে চালানো যাবে না; সিংগাপুর শরিয়া বুঝে না। সমাজে কিছু অপরাধ মাত্রা একটি গ্রুপ বা কমিউনিটি ধ্বংস করে দেয়। মাদক তার মধ্যে অন্যতম। এইজন্য "লি" কঠোরতা বজায় রেখে এই শাস্তির বিধান চালু করেছিল।
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪
রাসেল বলেছেন: মহামান্য আদালতকে মহামান্য হতে হবে, অন্যথায় সব বৃথা।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ছিচকা চুরি, ফেন্সি, ডেন্ডিখোর, ইয়াবাখোর, ইভটিজিং এর মতো অপরাধ আদালতে উঠার পুর্বে পুলিশ ফাঁড়িতে সমাধান হয়ে যায়। আদালতের আর মহামান্য হওয়ার সুযোগ থাকে না।
৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৩৬
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ কলিমুদ্দি, কিছুই হবে না।
নির্লজ্জ বাঙালি পশ্চাৎদেশের এক পাশে বাড়ি খেয়ে দাঁত কেলায়া আরেক পাশ পেতে দেবে। বরং বেতের বাড়ির কথা আগেভাগে জানতে পারলে ব্যাথা কমানোর জন্য *ছাপায় খাঁটি সরিষার তেল মেখে আসবে। খুবই এজাইল এই জাতি।
তবে 'চিকন বেত' শুনেছি অনেক ক্ষেত্রেই কার্যকর।
যেমন ধরুন, মেঠোপথ ওরফে জনৈক 'ঢাবিয়ান'। আইডি নিয়েছে 'ঢাবিয়ান' কিন্তু 'শাসন' বানান করতে যেয়ে কলম ভেঙে ফেলেছে দুইবার। 'আলমারি ও তাক বিজ্ঞানে' পড়লে যা হয় আর কি।
এদের মতো কয়েকটাকে দেখলেই আমার চিকন বেতের কথা মনে পড়ে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
নির্লজ্জ বাঙালি পশ্চাৎদেশের এক পাশে বাড়ি খেয়ে দাঁত কেলায়া আরেক পাশ পেতে দেবে। ক্যানিং অন্য লেভেলের জিনিস। বাঙালীর যে পুষ্টির চাহিদা/অভাব, মাদকাসক্তদের দেহের যে ছিড়ি; তাঁতে পশ্চাতে দশটা কেনিং নেওয়ার পর বাঁচে কিনা তাতেই সন্দিহান? সিংগাপুর, মালয়েশিয়া তে ক্যানিং খাওয়ার ভয়ে উপর-নিচ ভিজানোর মত ঘটনা ও আছে। কিছু মানুষিক ট্রমায় পড়ে যায়।
শেষের কয়েক লাইন পড়ে ভালোই বিনোদিত হইলাম। চিকন বেতের "ক্রস ক্রস" বাড়ি দেওয়া একটি ডায়লগ খুবই বিখ্যাত দেশে।
৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
কিরকুট বলেছেন: বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের দিয়ে শুরু করতে হবে এই শস্তির কার্যক্রম।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বিকাশ নুরু আনঅফিসিয়ালি কেনিং এর মতো একট ডলা খাইছে; এনসিপির কিছু সমন্বয়ক খাইলে এখন চোখের শান্তি!
১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মেঠোপথ২৩@ সবার আগে শরীয়তি আইনে বিচার করা উচিত জামাতের কিছু নেতাদের যারা প্রবাসীদের বউদের সাথে লটরপটর করে এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েদের রেইপ করে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
একজন প্রবাসীর বউকে তৃপ্ত করে জামায়াতের নেতা বহুত নেক হাসিল করিয়াছে; ঘটনাগুলো কে এভাবে বিশ্লেষন করা ঠিক না।
১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে জীবনে কখনও সাজা পেতে হয়নি।
সহজ সরল ঝামেলাহীণ ভাবে জীবন পার করে দিচ্ছি।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি ভুল দেশে জন্মগ্রহণ করেছেন; এদেশে সহজ, সরল, সৎ ভাবে থাকতে পারে না। সরল, সভ্য কে মানুষ "ভোদায়" ডাকে আবার "সততাকে" দুর্বলতা ভাবা হয়।
১২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: জামাত শিবির এবং জামাত শিবির মানসিকতার লোকদের ক্যানিং শাস্তি দিতে পারলে ভালো লাগতো।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
শাহবাগী, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল কেনিং বাইরে থাকবে কেন? শুটিয়ে লাল করে দেওয়া উচিত।
১৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: আর্মি ধইরা তো পাছায় পিটুনি দেয়, এ আর নতুন কী? তবে আইনে ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইটে আনা প্রযোজন।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আর্মি অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা জন্য রেগুলার ফোর্স না; কালে-ভদ্রে মাঠে নামে। আর্মির ডান্ডা মাইর আর কেনিং এর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে।
১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২
মাথা পাগলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: "শরিয়াফোবিয়া" ভুগছেন।
"শরিয়তি আইন আসবে না" আপনি যেই চিন্তা-ভাবনায় আছেন এই চিন্তা-ভাবনা আমারও আছে, সত্যি কথা বলতে যারা রাজনীত-দেশ নিয়ে হালাকা-পাতলা ভাবে তাদেরও সেম চিন্তা-ভাবনা। তবে "বাংলাদেশে শরিয়তি আইন আসতে চলেছে" আমার এই ব্যাপারে একটা চিন্তা-ভাবনা আছে। গোঁজামিল ধরলেও সমস্যা নাই। গরীব বাংলাদেশের মোটামোটি বেশীর ভাগ মানুষই দিন আনি দিন খাই ক্যাটাগরিতে পরে। দেশ নিয়ে খুব একটা ভাববে এরকম না। ধরে নেই, বাংলাদেশে ২০ কোটি মানুষ আছে। ৮০% লোক সহজ-সরল। ১০~১৫% লোক রাজনীতিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত। এখন ২০ কোটি মানুষের মধ্যে একদম কম করেও যদি ধরি - ৫~১০% মানুষ উগ্রবাদি, সংখ্যাটা কিন্তু তবুও অনেক বেশী।
এখন আসেন প্রগতিশীল মানুষের সংখ্যা তো বেশি তাহলে ৫~১০% মানুষ কি করতে পারবে? আজকে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার, জ্বালাও পোড়াও হয় ঐটা কিন্তু উগ্রবাদিরাই করে। সাধারন ঘরের ছেলেকে কিন্তু তার বাপ বলবে না যাও তার মাথা ফাটাইয়া দিয়ে আসো। মাহফুজ আলমের ৭~৮ মাস আগে ৭ সিস্টার দখলের স্বপ্ন নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছিলো। ঐসময় ধর্মের সাথে রাষ্ট্র চালানো নিয়ে তার একটা স্ট্যাটাস ছিলো, যেটা আমার কাছে ট্রাস চিন্তা-ভাবনা মনে হয়েছিলো। গত এক বছরে শরিয়তি আইন/ইসলাম শাসন/৭১ কে ছোট করে দেখার প্রয়াস চলেছে। এখন ক্ষমতায় আসা সরকার যদি এগুলো নামে বেনামে পৃষ্টপোষকতা করে এগুলা আসার চান্স অনেক হাই। বাংলাদেশে বর্তমান যেকয়টা দল আছে সবগুলার ভিতরেই কিন্তু বিশাল সংখ্যক মানুষ ইসলাম শাসন কায়েম করতে চায়। আর এদের বিরোধীতা করার জন্য যে বড় দল থাকার কথা সেই দল এখন মিসিং।
তারেক জিয়া সামনে আসবে কিনা বলা যাচ্ছে না। সবদিক দিয়ে চিন্তা করলে তারেক জিয়ারই আসার কথা। আম্রিকা তারেক জিয়াকে ক্ষমতায় না বসালে দেশে বড় ক্যাওস লাগার সম্ভাবনা আছে, সেটা কি তারা ট্যাকেল দিতে পারবে? তারেক জিয়া এখনো দেশে ফিরতে পারছে না, যেটা চিন্তার বিষয়। ক্ষমতায় আসার জন্য জামাতের এইটাই সুবর্ন সুযোগ। ভোট সামনে রেখে জামাতের বেশ কিছু বর্তমান কার্যকলাপ প্রশংসার যোগ্য, অন্যদিকে বিএনপি শুধু চাঁদাবাজী করে দিন কাটাচ্ছে। কিছু বলা যাচ্ছে না, ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
আপার সোনার ছেলেরা আর কুতুব ভাই জামাতে ভোট দিবে - আমিও মজা করে বলেছি, কুতুব ভাইরে চেতানোর জন্য। তবে এরকম হলে অবাক হবো না। কওন যায় না, আপা দিল্লী থেকে কুতুব ভাইরে ফোন দিয়া কণ্ঠের মাধ্যমে সিডিউস করে ফেললো, তারপর উনি আপার কথা মতো সামুতে ক্যাম্পেইন করা শুরু করলো।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এখন আসেন প্রগতিশীল মানুষের সংখ্যা তো বেশি তাহলে ৫~১০% মানুষ কি করতে পারবে? ৫% ১০% প্রগতিশীল মানুষ এদেশে ৫০% মানুষের উপর ছড়ি ঘুরাই। হাসিনা, বিএনপির, জামাত, এনসিপি, পিনাকী-ইলিয়াস, তৌহিদী জনতা সবাই তো মতেই তো প্রথম আলো, ডেইলি স্টার খারাপ ; দিল্লি স্টার, জংগি নেরেটিভ প্রতিষ্ঠা আরো কত কি?? এতো টিভি চ্যানেল, সংবাদ অফিস ভাংচুর, চাঁদাবাজি হুমকি কই প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অফিসে কাউরে ঠুকতে শুনলাম না? আইনশৃঙ্খলা এই অবস্থায় গত বছর বাংলা একাডেমি মেলায় ও প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানক খোলামেলা কোন সিকিউরিটি ছাড়া উপস্থিত ছিলেন।
এতো মাজার এতো কিছু ভাংচুর কই ধানমন্ডি "ছায়ানটের" তো একটা ইট খুলতে শুনলাম কারো! তৌহিদ-মৌহিদি যাই বলেন, বিচি এই এক জায়গায় সবার লক! এরা সরাসরি দূতাবাসের সেল্টারে থাকে; ওদের কে আঘাত করা মানে দূতাবাসের সাথে অঘোষিত যুদ্ধ ঘোষনা করা।
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১২
ধীবধির বলেছেন: অত:পর বেত্রাঘাত, পাথর নিক্ষেপ (বিছানাকান্দির পাথর গুলার একটা গতি হইবে) এবং...
এভাবেই তাহারা পৌঁছাইয়া যাইবে অন্যরকম উচ্চতায়।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমাদের দেশে Canning punishment হয়ে যাবে মোরাল পুলিশিং । এখানে ইভটিজারের পাশাপাশি যে ইভটিজিং এর শিকার হয়েছে তাকেও ডোজ দেয়া হতে পারে। আমরা বাঙালি বেশি নলেজ রাখি দুনিয়া থেকে।
।