নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“কলিমদ্দিকে আবার দেখা যায় ষোলই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাজারের চা স্টলে। তার সঙ্গীরা সবাই মুক্তি, সে-ই শুধু তার পুরনো সরকারি পোশাকে সকলের পরিচিত কলিমদ্দি দফাদার।”

কলিমুদ্দি দফাদার

“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”

কলিমুদ্দি দফাদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউরোফাইটার দিয়ে কি আগুন নিভানো যায়?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৫৩


২০১২-১৩ পর্যন্ত বাংলাদেশের গার্মেন্টসে ধুমাইয়া "পুমার" কাজ হতো। জ্বি! হ্যাঁ! PUMA। জার্মানির বহুজাতিক ক্লথিং এন্ড ফুট ওয়্যার কোম্পানি। ভাইয়া গার্মেন্টসে ভিজিটে প্রায় সময় আমার জন্য "পুমার" কিছু হুডি, টিশার্ট নিয়ে আসতো! আহ! কি কোয়ালিটি! কি সেলাই! পুমা তখন জার্মানির ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, আর্সেনাল, ইতালি ন্যাশনাল টিমের স্পন্সর। দলগুলোর যাবতীয় ক্লথিং, জার্সি বাংলাদেশে তৈরি করা হতো। ২০১২ তাজরিন গার্মেন্টসে আগুন পরবর্তীতে দেশে অবরোধ, অগ্নি সন্ত্রাস এবং গার্মেন্টসে শিপমেন্টে অস্থিরতায় ধীরে ধীরে পুমা বাংলাদেশে ওয়ার্ডারের পরিমান কমিয়ে দেয়। সর্বশেষ গার্মেন্টসে শ্রমিকের কম বেতন, কাজের পরিবেশ, লাইফস্টাইল নানা অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে উৎপাদন সরিয়ে ভারত এবং ভিয়েতনামে চলে যায়।

গত এক দশকে অগ্নিকাণ্ডে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের পোশাকশিল্প ও বড় ব্যাবসায়ী প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টরি গুলো। গতকাল চট্টগ্রামে সম্ভবত একটি গার্মেন্টসে আজকে ঢাকায় এয়ারপোর্টে কার্গো ডিপোতে আগুন! পুরো শাহজালাল বিমানবন্দর টেক অফ এন্ড ল্যান্ডিং শার্ট ডাউন আগুন নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ সময়ের কারনে; সিলেট এন্ড চট্টগ্রামের বিমান বন্দর নট আপ টু দ্যা মার্ক ইন্টারন্যাশনাল ম্যাসিভ ফ্লাইট হেন্ড্রেল করার জন্যে।‌ ইহা মোটামোটি ৪৫০ বিলিয়ন জিডিপির ১৮ কোটি মানুষের দেশের অবকাঠামোর অবস্থা! ফায়ার সার্ভিস গাড়ি, প্রযুক্তির করুন অবস্থা পর্যাপ্ত ফায়ার ফাইটার পর্যাপ্ত ট্রেনিং অভাবে এই ক্ষয়ক্ষতির পরিমান আরো বেশি হচ্ছে.....

ঢাকা একটি ভূমিকম্প ঝুঁকিপূর্ণ অপরিকল্পিত নগর+ রাজুক অর্থের বিনিময়ে যততত্র হাউজিং ও বিল্ডিং অনুমোদনে; ঢাকাতে ৬.৫ থেকে ৭ মাত্রার ভূমিকম্পের চিত্র হবে বিভৎস। ফায়ার সার্ভিসের সেই সক্ষমতা বা প্রযুক্তি তো দুরের কথা ঢাকার কিছু এলাকায় উদ্ধারের গাড়ি পর্যন্ত নিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘনবসতিপূর্ণ এই ঢাকায় কয়েক লাখ মানুষ হয়তো মারা যাবে উদ্ধার কাজ প্রাথমিক সাপোর্টের অভাবে! কি আশ্চর্য বিষয়ের, জনগণের মৌলিক চাহিদা চিকিৎসা, শিক্ষার মতো বিষয়গুলো এড়িয়ে এই সরকার ও ব্যস্ত ফাইটার জেট ক্রয় করায়! এই যেন ঠিক "বেড়ার ঘরে হাই কমোডে হাগার মতো"...দেশের সরকারি হাসপাতাল গুলোর বেহাল দশা, সরকারী স্কুল পড়াশোনা মান, ফায়ার সার্ভিসগুলো জরাজীর্ণ অবস্থায, সেগুলো সংস্কার বা আধুনিকায়ন না করে; ওনারা ব্যস্ত যুদ্ধবিমান ক্রয়ে? ইউরোফাইটার দিয়ে "গাজওয়াতুল হিন্দ" ভারত দখল করা হবে মনে হয়! তবে আশার খবর, "কোন রকম তদন্তের পুর্বেই এনসিপির সারজিস আলম গোয়েন্দা প্রধানের সাথে বৈঠকের করে নিশ্চিত করেছেন ইহা দেশে চলমান অগ্নিসংযোগ পলাতক আওয়ামীলীগের নাশকতা".......

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি দেখি আদাজল খেয়ে এনসিপির পিছে লেগেছেন ।

সবচেয়ে বেশি লস হয়েছে ঢাকার মিরপুর রুপনগরে । কেমিকাল factory তে আগুন লেগে ১৬ জন লেবার মারা গিয়েছে । এটা নিয়ে আলোচনা কম । লোকাল একজনকে জিগাইলাম বলে লাশ নাকি গোপন কইরা ফেলাইসে । আরো বেশি মারা গেছে। হাছা মিছা জানি না । কিনতু মিডল কেলাশের সেটা নিয়ে শোরগোল কম। কারন লেবারই তো মারা গিয়েছে মানুষ নয় ।

বেপজায় চাকুরি করে একজন সিনিয়র ভাই বিসিএস ভাইভা দিতাসে । তারে জিগাইলাম ভাই শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব হইলে কি করবেন ? সে এনসার দিলো ইপিজেডে এসব আগুন-টাগুন লাগে না । তাদের মতো ব্যবস্থা নিলে আগুন লাগবে না । পরদিন ই শুনি সিপিইজেড এ কারখানায় আগুন লাগসে যেখানে আগুন নিভানোর কোনো মেকানিজম নাই । বুঝেন এলা বেপজা কি কাজ করে বসে বসে । :-B

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:২৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

আপনি দেখি আদাজল খেয়ে এনসিপির পিছে লেগেছেন । ‌নিঝুম মজুমদার এগুলি রে আগে টোকাই ডাকতো! তখন মেজাজ খারাপ হইতো খুব! এখন‌ দেখি তার টোকাই তত্ত্ব ঠিক।

মিরপুর, পুরান ঢাকা সহ অনেক এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হইছে কেমিক্যাল থেকে। এই দেশে এতো খবর কতগুলো দেখাবো! একটা গেলেই আরেকটা আসে।

তবে রাজনীতি রাজনীতির জায়গায়। ইপিজেডে, গার্মেন্টসে গুলোকে এইসবের বাইরে রাখা দরকার; ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবে। বাংলাদেশের গার্মেন্টসে কতটা সমৃদ্ধ আমাদের অনেকেরই ধারনা নাই! ইউরোপীয় কিছু দেশের আর্মি্র পোশাক ও দেশে তৈরি করা হয়। খুবই গোপনীয়তা, নিরাপত্তা সহকারে গার্মেন্টসে গুলো মনিটর করা হয় কিছু প্রযুক্তি থাকে সেজন্য।‌ শিপমেন্ট করার পর অতিরিক্ত যে পোশাক থাকে সেগুলি এমনকি কাপড়সহ গার্মেন্টসে ভিতরে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ইউরোপ-আমেরিকার কাজ আসা বন্ধ হয়ে গেলে এদেশে দুর্ভিক্ষ লাগবে। এমনিতেই আগের থেকে অনেক বায়ার আসা কমে গেছে এখন।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৩১

মাথা পাগলা বলেছেন:




দফাদার বলেছেনঃ ইউরোফাইটার দিয়ে "গাজওয়াতুল হিন্দ" ভারত দখল করা হবে মনে হয়! তবে আশার খবর, "কোন রকম তদন্তের পুর্বেই এনসিপির সারজিস আলম গোয়েন্দা প্রধানের সাথে বৈঠকের করে নিশ্চিত করেছেন ইহা দেশে চলমান অগ্নিসংযোগ পলাতক আওয়ামীলীগের নাশকতা".......

আমার ধারনা ছিলো এনছিপি লোক দেখানো বাচ্চাদের নিয়ে গঠন করা দল। উগ্রবাদী ভাষন দিবে, সমাজে ক্যাওস সৃষ্টি করবে, চাঁদা তুলবে আর তাদের বাপ ইউনুস - ছোট বলে ছেড়ে দিচ্ছে। কিন্তু তাদের এরকম ঘটনা ঘটানোর হ্যাডম আছে বলে মনে হয় নাই। গতকাল রাজাকারদের সনদ নিয়ে গ্যাঞ্জাম আর আজকেই আগুন? তদন্ত ছাড়া সারজিস আলমের এধরনের কথা বলাটা সন্দেহ জাগিয়ে দেয়। আর কোন বা*, প্রুফ ছাড়া সে এধরনের কথা বলবে কেন? হাসিনা পলায়নের পর এরাই না বাড়ী-ঘর ভাঙ্গা, ডাকাতি করেছিলো? খবর শুনলাম ফায়ার ব্রিগেডকে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। আগুন জ্বলতে জ্বলতে নিভছে। বন্দরের মতো এয়ারপোর্টের কার্গো তুলে দেওয়ার চেষ্টা চলছে - এমন কথা কানাঘুষা হচ্ছে। সব ইউনুস ম্যাজিক। ২০২৬ - এর শেষে সব বোঝা যাবে।


@সৈয়দ কুতুব সব ইউনুস ম্যাজিক। আপা আকাম-কুকাম করলে ইউনুস সেগুলো ঠিক না করে ক্ষমতার জোরে রাজাকার-সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসন করেছেন, সাথে নিজের কোম্পানীর ট্যাক্স মওকুফ, লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন। আগুন লাগনোতে কারো ষড়যন্ত্র থাকলে ডাইরেক্ট ইউনুসের উপর দোষ যাবে। কারন বিগত ১ বছরে দেশে যা যা হচ্ছে সবগুলোতে পরোক্ষভাবে ইউনুসের মদত আছে। নোবেলটা পরে কাইড়া লয় কিনা দেইখেন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
৩২ এই নাশকতার মাষ্টারমাইন্ড উস্কানিদাতা পিনাকী, ইলিয়াস আর মাঠে পোলাপান পাঠায়ে ভাংচুর করাইছে মব-সন্ত্রাসী হাসনাত; ইসরাক ও নাকি বুলডোজার পাঠাইছিলো! পরে তৌহিদী জনতার নামে কিছু উগ্রপন্থী গ্রুপ যুক্ত হইছে। সাধারণ মানুষের জনসমর্থন কমে যাওয়ার এরা এখন প্রচন্ড আতংকে আছে; রাজুতে ডাকলে লোক আসেনা, দলের অবস্থা নড়বড়ে, সংসদে কিছু আসন না পাইলে একটা ও নিজ এলাকায় যাইতে পারবে না। আওয়ামীলীগ এসে আর কিছু করা লাগবে না.....

"গাজী" টায়ারের মালিক নাকি আওয়ামী লীগের দোশর! এইটা কোন কথা? কত শ্রমিক কত মানুষের কর্মসংস্থান একটি প্রতিষ্ঠানে। মালিক অপরাধী হলে একটা নিতিমালা করে ব্যবস্থা করা হোক! কোন বিচার তদন্ত ছাড়া এভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। শেখ হাসিনার শত দোষের মধ্যে একটা গুন ছিল ব্যবসায়ীরা তাৎক্ষণিক জটিল কোন সমস্যা পড়লে সমাধান‌ করে দিতে পারতেন। দেশ থেকে গার্মেন্ট পন্যে রপ্তানি করতে দীর্ঘ সময় লাগায় ভারতের সাথে চুক্তি করে স্হল পথে বেনাপোল হয়ে কার্গো দিল্লি হয়ে ইউরোপে যেতে; ভারত কিছুদিন আগে সেই সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে। ইহা সমকাল, চ্যানেল ২৪ এর মালিক, দেশসেরা গার্মেন্ট ব্যবসায়ী এস কে আজাদের কথা।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মাথা পাগলা@সব দোষ শেখ হাসিনার ও আওয়ামি লিগের ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

কিংস পার্টি, বাটপার নুরু, আম তারেক শায়েস্তা করতে রিফাইন আওয়ামী লীগের বিকল্প কিছু নেই।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২০

মাথা পাগলা বলেছেন: @সৈয়দ কুতুব, মনে হয় ইউনুস গং আপনাকে বেশী সিডিউস করে ফেলেছে। এই মোহ থেকে যতো তাড়াতাড়ি বেরোতে পারবেন, আপানার জন্য ততোই মঙ্গল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৪০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

কুতুব সাহেবের সরকারি চাকুরির ভেরিফিকেশন সমস্যা হবে ইউনুস বিরোধী বয়ান থাকলে।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩১

মাথা পাগলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: "গাজী" টায়ারের মালিক নাকি আওয়ামী লীগের দোশর! এইটা কোন কথা? কত শ্রমিক কত মানুষের কর্মসংস্থান একটি প্রতিষ্ঠানে। মালিক অপরাধী হলে একটা নিতিমালা করে ব্যবস্থা করা হোক! কোন বিচার তদন্ত ছাড়া এভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে।

এক্সাকটলি। গাজী টাওয়ারের সাথে আরও কিছু কারখানা লুট-পাট ভাংচুর হয়েছিলো। একজন শ্রমিকের ইনকাম বন্ধ মানে ৪~৫ জন মানুষ পথে বসা। ইউনুস সরকার থেকে এসব কারখানার পুনর্বাসনের জন্য কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। আমি এই চিন্তা-ভাবনার উপর বড় একটা কমেণ্ট করেছিলাম সাথে বেশ কিছু সংবাদ তথ্য স্ট্যাটস দিয়ে - আপনার পোস্ট কিংবা অন্য কারো পোস্টে, মনে নেই ঠিক।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৫৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
১৭ বছর একটানা একটি দল ক্ষমতায় থাকলে বিরোধীদল বলে থকে কিছু! এনসিপির সারজিস‌,‌ হাসনাত ও আওয়ামীলীগ করা প্রোডাক্ট। বিভিন্ন পত্রিকার কলামে লিখা "আমার কাছে বংগবন্ধু মানে বাংলাদেশ" । ব্যবসায়ীরা যাবে কোথায়? আওয়ামীলীগ কে খুশি না‌ করে এদেশে ব্যবসা করার সুযোগ ছিল তখন? ডলার সংকট ও জ্বালানীর দাম ঊর্ধ্বমুখী, ব্যাংক লোন এমনিতেই চাপের মুখে থাকা লাগতো, তার উপর দেশের সকল মুল ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতো কয়েকটি গুষ্টি।

এখন তো অবস্থা আরো ভয়াবহ! হামলা-মামলার ভয়, রাজনৈতিক চাপ, চাঁদাবাজি ব্যবসায়ী রা কোথায় যাবে? এদেশে রাজনীতি না‌ করে ব্যবসায়ীদের টিকা্র কোন উপায় আছে? যেই টাকা চাঁদা দিবে সেই টাকা দিয়ে নিজে ইলেকশন‌ করবে। আমরা সালমান এফ রে রহমান অনেক গালি দেই কিন্তু বেক্সিমকো ২০০১-০৫ পর্যন্ত কোন ব্যবসা করতে দেওয়া হয় নাই এদেশে। সে ছিল স্বঘোষিত দেউলিয়া, আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর শেয়ার মার্কেট স্কেম দিয়ে আবার ব্যবসায়ীক মুলধন যোগার করে।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৫৩

আমি নই বলেছেন: ইউরোফাইটার (প্রতিরক্ষা সামগ্রী) কেনা সরকারের দায়িত্ব এবং কেনা উচিৎ, জনগনের এতে কোনো ভুমিকা রাখার সুযোগ নেই কিন্তু নগর পরিকল্পনায় বা অন্য বেশিরভাগ বিষয়ে সরকারের পাশাপাশি সাধারন জনগনের একটা বড় দায়ীত্ব থাকে, সেটা কি আমরা পালন করি? ৫ তলার অনুমোদন নিয়ে ৮ তলা বাড়ী করাটাকে গর্বের মনে করি। যে দেশে পাগল ও শিশু ছারা সবাই কোনো না কোনো ভাবে করাপ্টেড সেই দেশেতো এমনই হবে, তাই না?

আসলে এই দেশটাকে আমরা মানে সাধারন জনগনই শেষ করে ফেলতেছি, কিন্তু মনকে সান্তনা দেয়ার জন্যে খালেদা-হাসিনা-জামাতরে গালি দেই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:২৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
প্রথমত,‌ বাংলাদেশে এখন এমন কি যুদ্ধ অবস্থা বা সার্বভৌমত্ব সংকট যে এতো দামি যুদ্ধ বিমান ক্রয় করা লাগবে? স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রতিবেশী দেশের সাথে কয়টি যুদ্ধ হয়েছে বা প্রতিবেশী দেশের দারা আক্রান্ত হয়েছে যেমন‌ টা পাকিস্তান আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালিয়েছে? তাহলে ‌দেশের অর্থনৈতিক সংকট এতো দামি যুদ্ধ বিমান কেন? আর যদি প্রয়োজন পড়ে থাকে বিকল্প অন্য কোন অপশন ছিল কিনা? যেখানে দেশের জনগনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে করা যাচ্ছে; সেখানে পার্শ্ববর্তী দেশ দখল করে নিবে এই অজুহাতে এতো দামি ক্রয় কেন?

মানুষের সহজাত প্রবনতা আইনভঙ্গ করা, সরকারের কাজ তা নিয়ন্ত্রণ করে সঠিক আইন প্রয়োগ করা। এই জন্যই যেই ব্যক্তি ইউরোপ আমেরিকা রাতে খালি রাস্তায় ট্রাফিক সিগন্যাল ফলো করে, আমাদের দেশে করে না। আমাদের দেশের সরকার নিয়ম কানুন, আইন প্রয়োগ করতে ব্যার্থ।‌ সাধারণ মানুষের দায় আছে কিন্তু কেউ মায়ের পেট থেকে ভদ্র হয়ে আসে না; সমাজ থেকে শিখে।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গাজি টায়ারের কারখানা লুট আমার সামনে হয়েছে । সেদিন শেখ হাসিনার পতন দিবস ছিলো। মানুষের জায়গা দখল করে কারখানা বাড়ালে এমনই হবে । জনগণ এবং পলিটিকাল পারটি গোলাম দসতোগির গাজির উ্পর ভয়ংকর রেগে ছিলো । মিলিটারির সামনে লুটপাট হয়েছে । কেউ কিছু বলেনি । বিএনপির ছেচড়া পোলাপান টায়ার লুট করে সেল করে দেয় । সাধারণ জনগণ সমানে লুটে । শুধু এনসিপি আর ইউনুস সাহেবের দোষ দিলে হবে না । একটা বাজারের সব দোকানদার মিলে মিশে সাতদিন লুটে । কেবল একটা সনাতনি নাপিত লুটপাট থেকে বিরত ছিলো। ভিখারিরা কত কিছু লুটে নিলো। গোলাম গাজি বহু আকাম কুকাম করেছে।

শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর লেবারেরা বেকার হয়েছে কেনো ? কারণ সব মিল কারখানা লুটেরাদের । এরা এসব মিল-কারখানার বিপরিতে হাজার কোটি টাকা লোন নিয়ে bank খালি করে ফেলেছে । সব এখন লোন ডিফলটার হয়ে বসে আছে । জনগণ মনে করে মিল-কারখানার মালিক মানেই শোষক । কারণ এসব শোষকেরা এমপি হয় ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৩:১০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু এরপরে ও কিছু কথা থেকে যায়? দখল করা জায়গার মুল্যে কি কর্মরত শ্রমিকদের সংখ্যা, কারখানা উৎপাদন,‌ অর্থনীতিতে অবদান থেকে ও বেশি? জায়গার মুল্যে তো সরকার চাইলে অন্য মাধ্যমে পরিশোধ বা সমঝোতা করে দিতে পারতো। এখন যে কারখানা জ্বালায়া দিল দেশের উৎপাদন কমলো সাথে মানুষের কর্মসংস্থান ও। এই জায়গা, পোড়া কারখানা দিয়া এখন কি‌ করবো? সরকার তো সাধারণ মানুষের অশিক্ষিত না; তাঁদের তো এগুলা বোঝা উচিত,‌ গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী কারখানা নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো দরকার ছিল।

শেখ হাসিনার কোন বিচার হবে না আবার পাচার করা টাকা ও আর দেশে আসবে না; এগুলি তো মেনে নিতে পাড়তেছে তাহলে দখল করা জায়গায় কারখানা দিলে আর কিসের রাগ-ক্ষোভ? ২০০৮ অর্থনৈতিক মন্দার পরও ওবামা প্রশাসন কিছু প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, ফাইনান্সিয়াল ইনস্টিটিউট ও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের দায়মুক্তি দিয়ে ছেড়ে দেয়। কারন প্রতিষ্ঠান গুলো বন্ধ বা ব্যার্থ হলে অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়তো। কিন্তু এই উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা মার্কেট ম্যানুপুলেট করে হাজার হাজার মানুষ কে পথে বসিয়ে দিছে। ইহাই পুঁজিবাদের তেলেসমাতি; কিছু রাগ-ক্ষোভ, বিচার আচার হাশরের দিনের জন্য রেখে দেওয়া উচিত।


৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৩:৪৫

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
প্রথমত,‌ বাংলাদেশে এখন এমন কি যুদ্ধ অবস্থা বা সার্বভৌমত্ব সংকট যে এতো দামি যুদ্ধ বিমান ক্রয় করা লাগবে? স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রতিবেশী দেশের সাথে কয়টি যুদ্ধ হয়েছে বা প্রতিবেশী দেশের দারা আক্রান্ত হয়েছে যেমন‌ টা পাকিস্তান আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালিয়েছে? তাহলে ‌দেশের অর্থনৈতিক সংকট এতো দামি যুদ্ধ বিমান কেন? আর যদি প্রয়োজন পড়ে থাকে বিকল্প অন্য কোন অপশন ছিল কিনা? যেখানে দেশের জনগনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে করা যাচ্ছে; সেখানে পার্শ্ববর্তী দেশ দখল করে নিবে এই অজুহাতে এতো দামি ক্রয় কেন?


ভাই, যুদ্ধ অবস্থা বা সার্বভৌমত্ব সংকট না থাকলেই সমরাস্ত্র সংগ্রহ করা যাবে না বা বাহিনিকে শক্তিশালী করা যাবে না এইটা আমার কাছে লেইম যুক্তি মনে হয়, প্লিজ মাইন্ড করিয়েন না। সবচাইচে বড় কথা আমাদের আছে টা কি? ৪০-৫০ বছর পুরনো কয়েকটা মিগ যেগুলো আবার গ্রাউন্ডেড।

তাছারা বর্তমান দুনিয়ার অন্যতম শান্তিপুর্ন দেশ জাপান, তারাও সমরাস্ত্র সংগ্রহে বা তৈরি করতে পিছিয়ে নাই। কেন? কারন তারা যেকোনো পরিস্থিতির জন্য নিজেদের তৈরি রাখছে। আর আমরা সার্বভৌমত্ব সংকটে আছি, পার্বত্য এলাকা নিয়ে আমরা যে সকল খবর পাই তাতে দ্রুত সেনাকে শক্তিশালী করতে না পারলে অবস্যই ভুগতে হবে। আরাকার আর্মি যদি পার্তব্য এলাকায় আক্রমন করেই বসে কি দিয়ে ঠ্যাকাবেন? তবে বিকল্পের ব্যাপারে একমত, হয়ত চায়নিজ বিমানগুলোই পরিমানে বেশি কেনা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

যেখানে সরকার নিজেই করাপ্টেড সেখানে জনগন নিজেরা সচেতন না হলে মৌলিক সহ বেশির ভাগ সমস্যারই কোনো সমাধান সরকারের মাধ্যমে আসবেনা। এটাই আমার মনে হয়।

মানুষের সহজাত প্রবনতা আইনভঙ্গ করা, সরকারের কাজ তা নিয়ন্ত্রণ করে সঠিক আইন প্রয়োগ করা। এই জন্যই যেই ব্যক্তি ইউরোপ আমেরিকা রাতে খালি রাস্তায় ট্রাফিক সিগন্যাল ফলো করে, আমাদের দেশে করে না। আমাদের দেশের সরকার নিয়ম কানুন, আইন প্রয়োগ করতে ব্যার্থ।‌ সাধারণ মানুষের দায় আছে কিন্তু কেউ মায়ের পেট থেকে ভদ্র হয়ে আসে না; সমাজ থেকে শিখে।

আপনি ভুলে গেছেন যারা আইন প্রয়োগ করবে তারাও এই দেশের, তাদেরও সহজাত প্রবনতা আইনভঙ্গ করা, এবং ব্যাপকহারে করাপ্টেড। তো যাদের সহজাত প্রবনতাই আইনভঙ্গ করা, করাপশন যাদের রক্তে তাদের কাছে কিভাবে আপনি ভাল ভাবে আইন প্রয়োগের আশা করতে পারেন?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:০৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ভাই, যুদ্ধ অবস্থা বা সার্বভৌমত্ব সংকট না থাকলেই সমরাস্ত্র সংগ্রহ করা যাবে না বা বাহিনিকে শক্তিশালী করা যাবে না এইটা আমার কাছে লেইম যুক্তি মনে হয়, প্লিজ মাইন্ড করিয়েন না। সবচাইচে বড় কথা আমাদের আছে টা কি? ৪০-৫০ বছর পুরনো কয়েকটা মিগ যেগুলো আবার গ্রাউন্ডেড।
.

বাহিনী শক্তিশালী করবেন না কেন? দেশীয় সমরাস্ত্র তৈরি ও উৎপাদনে গবেষণা বিনিয়োগ ও বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে লাইসেন্স নিয়ে দেশে সমরাস্ত্র, রাইফেল,‌ লাইট ট্যাংক, ড্রোন আরো যাবতীয় হালকা পাতলা লাইট‌ সামগ্রী উৎপাদন করবেন। নিজ দেশের অবকাঠামো, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি না করে বিদেশে থেকে ক্ষরিদ করে নিজ দেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষা করবেন? যেই জাপানের উদাহরণ দিলেন তাদের অর্থনীতি, প্রযুক্তি আর সামরিক ব্যায় কী বাংলাদেশের সাথে ম্যাচ করে? এতো ধনী দেশ হয়ে তারা কিছু বিমান সরাসরি আমেরিকা থেকে ক্রয় না করে নিজ দেশে লাইসেন্স নিয়ে উৎপাদন করে নিজের বাহিনীর চাহিদা মতো।

এরপর আরো সস্তা বা বেটার কোন অপশন ছিলো কিনা? একটি টাইফুনের মুল্যে তিনটি আমেরিকান এফ-১৬ বা সুইডিশ সাব গ্রিপেন বা কোরিয়ান কে এক্স ফাইটার পাওয়া যেত। তারচেয়ে বড় কথা পার আওয়ার ফ্লাইং কষ্ট, মেইনটেন্যান্স বাংলাদেশের এই ভংগুর অর্থনীতি এই ফাইটার জেট সহায়ক কিনা? ফুটপাতের জামাকাপড় পইরা যদি হাতে "ডোলচে গাবানার" হাজার ডলারের ব্যাগ নিয়ে ঘুড়ি তাইলে হবে?

১০ টি টাইফুন কি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করবে? ধরেন দশ বছর পর ভারতপন্থী কোন সরকার আইসা বিমানগুলো গ্রাউন্ডেড করে রাখলো! নামে এক সাবমেরিন আছে যা প্রায় সারা বছরে ই ডকে পড়ে থাকে। ফকল্যান্ড যুদ্ধের সময় আর্জেন্টিনার বিমান বাহিনী ফ্রান্সের কিনা বিমান দিয়ে কয়েকটি বৃটিশ জাহাজ ডুবায়া দেয়। ইউকে কুটনৈতিক চাপ প্রয়োগ ফ্রান্স কে আর্জেন্টিনার নিকট বিমানের পার্টস, অস্ত্র বিক্রি করা বন্ধ করে দেয়। টাইফুন তৈরি করা ইউরোপীয় দেশগুলোর জন্য ভারত বিশাল এক অর্থনৈতিক বাজার। নিকট ভবিষ্যতে ভারতের সাথে এমন কোন উত্তেজনায় ইউরোপ এমন করবে না তার কোন গ্যারান্টি আছে?

পার্বত্য অঞ্চলে অনিরাপদ এই জন্য ড্রোন সার্ভেলেন্স বাড়ানো জরুরি; ড্রোন থেকে ও ভুমিতে আঘাত করা যায়। জরুরী রসদ, মালামাল, সমরাস্ত্র, যানবাহন সরবরাহ করা যায় এবং অবকাঠামো রাস্তাঘাট তৈরি করা; বাহিনীর আধুনিকায়ন করা। আরাকান আর্মি মোকাবেলা টাইফুন এর প্রয়োজন নাই; ড্রোন বা লাইট কোন জেট ই যথেষ্ঠ। সামরিক সমরাস্ত্র গুলো একটা ইকোসিস্টেম কাজ করে; এতো দামি ইউরোফাইটার কিনে রাখলেন অথচ দেশের আকাশ অনিরাপদ কোন এন্টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম নাই, শত্রুর মিসাইল আঘাতে ঘাঁটিতে বিমান ধ্বংশ; তাই সব দিক বিবেচনা করা সামনে আগাতে হবে।

সর্বোপরি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও জীবন যাত্রার মানের উন্নয়নের ভারসাম্য রেখে সামরিক উন্নয়ন করতে হবে। তা না হলে সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো ভেংগে পড়বে আর না হয় পাকিস্তানের মতো পারমাণবিক বোমা নিয়ে ভিক্ষা করে ক্ষেতে হবে।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৬:০৪

মাথা পাগলা বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গাজি টায়ারের কারখানা লুট আমার সামনে হয়েছে । সেদিন শেখ হাসিনার পতন দিবস ছিলো। মানুষের জায়গা দখল করে কারখানা বাড়ালে এমনই হবে ।

পাকিজা কোম্পানীর মালিক, আমার চেনা-জানা এক হিন্দু ফ্যামিলির জমি নামমাত্র মূল্য কিনে নেয়। যদিও সেটা বিএনপির আমলে হয়েছিলো। ভদ্রলোক জমি বিক্রি করতে চাননি। পরে প্রভাবশালী গুন্ডা-মাস্তানরা শুধু বলেছে "আপনার তো ছেলে একটাই"। এগুলো শুধু হাসিনা না - সব আমলেই ছিলো এবং এই ব্যাপারগুলা সত্যিই দুঃখজনক।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৬:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: বাংলাদেশ আজ যেন উন্নয়নের মায়াজালে বন্দি এক বাস্তব বিভ্রমে বেঁচে আছে- চকচকে জিডিপির পরিসংখ্যানের আড়ালে লুকিয়ে আছে অবকাঠামোগত ভাঙাচোরা বাস্তবতা। পুমা চলে গেছে, অনেক বিদেশি ব্র্যান্ডই মুখ ফিরিয়েছে- কারণ শুধু শ্রমিকের মজুরি নয়, রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থা, নিরাপত্তাহীনতা, অদক্ষতা ও দুর্নীতিই মূল কারণ।

আগুন লাগলে নেভানোর আগেই গলে যায় সত্য, মরে যায় শ্রমজীবী মানুষের স্বপ্ন। অথচ আমরা ব্যস্ত আকাশে যুদ্ধবিমান ওড়াতে, মাটিতে জ্বলতে থাকা কারখানা বা হাসপাতালগুলোর দিকে তাকানোর সময় কারো নেই।
এ যেন এক দেশ, যেখানে উন্নয়ন শুধু বিলবোর্ডে জ্বলে- ভবনগুলো নয়, মানুষই এখানে দগ্ধ হয় সবচেয়ে বেশি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বরাবরের মতোই শব্দ চয়নের মুগ্ধতা। "পুমার" বাংলাদেশ থেকে চলে যাওয়া টা ছিল আমাদের জন্য "হটাৎ শকড্" হওয়ার মতো! এই সময় অনেক বাইং হাউজ, গার্মেন্টসে এবং সংশ্লিষ্ট কাজে কমর্রত অনেক ব্যাক্তির আর্থিক ও সামাজিক জীবনে "কালো ছায়া" নেমে এসেছিল। এই রকম একটি ইন্টারন্যাশনাল "রিনাউন্ড বায়ারের" কাজ পাওয়া অনেকটা সাত রাজার ধন আরোহনের মতো। আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন তারা কখনো প্রেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা করবে না।

আপনি ঠিকই বুঝতে পেরেছেন; শ্রমিক জীবন-যাপন ও মজুরি ছিল একটি অজুহাত মাত্র মুলত তারা চলে গেছে নিরাপত্তাহীনতা, দূর্নীতি সহ আরো নানাবিধ ঝুঁকির কারনে। ভিয়েতনাম এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়ান পোশাকশিল্প যেভাবে সরকারি ভাবে নিরাপত্তা, অবকাঠামো সহ জ্বালানি নিরাপত্তা দেওয়া হয় এদেশে এমন টা হয় না। রপ্তানি করে যদি বৈদেশিক মুদ্রা না আসতো; সরকার এই বিলাসী ফাইটার জেট ক্রয় সম্ভব হতো না।! কিন্তূ সরকার ব্যাবসায়ী শ্রমিকদের জান-মাল নিরাপত্তা নিয়েই উদাসীন।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:২৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার সমস্যাকি বিমানে নাকি আগুনে?
বিমান দরকার, এ নিয়ে কোন দ্বিমত থাকা উচিত না। আর্মি রাখবেন, আর তাকে অস্ত্র দেবেন না, তো আর্মি রাখার দরকার কি?

আমাদের আগুন ভূমিকম্প প্রতিরোধ নিয়ে অনেক সমস্যা আছে, সমাধান জড়ুরি। কিন্তু কাল আগুন যেভাবে ছড়িয়ে পরেছে সেটা হয় অবহেলা অথবা স্যাবটাজ।

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:০৫

আমি নই বলেছেন: দেশীয় সমরাস্ত্র তৈরি ও উৎপাদনে গবেষণা বিনিয়োগ এবং সেখান থেকে রেজাল্ট আনা, একদিনের বা এক বছরের এমনকি এক দশকের বিষয়ও নয়। সেই আশায় বসে থাকলে কুকিচিন রাই পাহার দখলে নেবে। জাপানের উদাহরন টেনেছি কারন আপনি যুদ্ধ অবস্থা বা সার্বভৌমত্ব সংকটের কথা টেনেছিলেন, আমার মনে হয় না জাপানের সার্বভৌমত্ব সংকট আমাদের চাইতে বেশি, তার পরেও ওরা সমরাস্ত্র সংগ্রহ বা উৎপাদন করছে।

ইউরোফাইটার নিবে না এফ১৬ বা অন্যকিছু নেবে এটা সম্পুর্ন আলাদা আর্গুমেন্ট, দরকার এটাই আসল কথা। কিন্তু আপনি এমন ভাবে লিখেছেন যে সরকার যুদ্ধ বিমান নিতে চেয়ে বিশাল দোষ করে ফেলছে।

হুমম, ড্রোন, এয়ার ডিফেন্স, ইতাদিও অত্যান্ত জরুরি, ভবিস্যতের যুদ্ধ ড্রোন নির্ভরই হবে। সোজা কথা ডিফেন্সকে শক্তিশালী করার কোনো বিকল্প নাই। আজকে ডিফেন্স শক্তিশালী থাকলে আরাকান আর্মী যারা কিনা একটা দেশও নয় তারা চোখ রাংগাতে পারতনা।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ ও ভারতের সংশ্লিষ্ঠতা আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.