![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খবরঃ ছাদেও নিষিদ্ধ থার্টিফার্স্ট উদযাপন (সূত্রঃ ১। Click This Link
২। Click This Link )
পুলিশ ঘোষণা করেছে যে নিজেদের বাসার ছাদেও থার্টি ফার্স্ট উদযাপন করা যাবেনা।
সেখানেই থেমে থাকা কেনো? বাকিসব উৎসব পালনও নিষেধ করে দেন। বরং আমাদের সবাইকে নিজেদের বেডরুমে একটা ছোট বাক্সে তালাবদ্ধ হয়ে ঢুকে থাকতে বলেন। তাহলেই নিশ্চিত হবে আমাদের নিরাপত্তা-আমাদের কেউ খুন করতে পারবে না-কেউ ছিনতাই করতে পারবে না আমাদের কাছ থেকে!
প্রত্যেক দিন আমরা আমাদের গাঁটের পয়সা দিয়ে সরকারকে পুষি যাতে করে আমাদের অধিকারকে খর্ব করতে চাইলে তাদের থেকে সরকার আমাদের নিরাপত্তা দেয়। কিন্তু যদি নিরাপত্তার নামে সরকারই আমাদের অধিকার খর্ব করে বসে থাকে-তাহলে সেই সরকার দিয়ে আমরা কি করবো?
আপনি নিজে ব্যাক্তিগতভাবে থার্টিফার্স্ট পছন্দ করেন কিনা তার প্রশ্ন নয় এইটা। থার্টিফার্স্টের জন্ম কোনদেশে আর সেটাতে আপনার নীতির কতোটা বিরোধী সেই আলোচনাও করতে আসিনি। যদি আপনার এই উদযাপনটি পছন্দ না হয়-তবে দূরে থাকুন। আপনার পরিবার পরিজন আর সমাজকে দূরে রাখুন। সামাজিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রচার চালান। কিন্তু যদি কারো ক্ষতি না করে-কোন আইন না ভেঙ্গে কিছু মানুষ কিছু উদযাপন করতে চান, তার উপর কি সরকারের সত্যিই কারফিউ বসানোর অধিকার আছে নাকি সেটা ভেবে দেখবেন সাথে সাথে প্লিজ। যদি আজকে পাঁচটি ছেলে একটি মৃত মুরগীকে মাঝখানে রেখে তার চারদিকে উদ্দাম নৃত্য নাচতে থাকে-তাহলে সেটাকে আমরা পাগলামি বলতে পারি-কিন্তু সরকারকে ডেকে কি সেটা বন্ধ করে দিতে বলবো?
যেকোন উদযাপনের উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করেই অপরাধ বেড়ে যায়। ষোলই ডিসেম্বরের ভিড়েও পকেটমারি বেশি হয় আর পহেলা ফেব্রুয়ারীর রাতের বেলায়ও প্রচুর ছিনতাই ঘটে। তাই বলে কি এই অপরাধের ভয়ে আমাদের উদযাপনকে বন্ধ করে দেবে সরকার, নাকি অপরাধকারীদের ধরবার চেষ্টা করবে?
প্রশ্ন হল সরকার কি জনগণের নিরাপত্তা রক্ষার নামে তাদের অধিকার খর্ব করতে পারে কি-না। যদি আইনবিরোধী কোন কাজ হয়, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের দায়িত্ব, সেটা যে ফার্স্ট নাইটই হোক না কেন। কিন্তু সেই নিরাপত্তার নামে আইন মানা জনগণের উপর কারফিউ বসিয়ে দেওয়া হল কতটা স্বাধীন থাকে বাংলাদেশ?
সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন। শুভ হোক নতুন বছর।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩
কলম চোর বলেছেন: তা হয়তো পুলিশ আটকে রাখতে পারবে না।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: রাত বারটার পর ছেলে মেয়ে একসাথে ডিজে ড্যান্সে কি শুধু ডিজেতেই সীমাবদ্ধ থাকা সম্ভব?কত মেয়ে সতীত্ব হারাবে সেদিন বয়ফ্রেন্ডদের হাতে কে হিসেব রাখে সেইটা??
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
কলম চোর বলেছেন: মেয়েদের সতীত্ব হারানোর জন্য থার্টি ফার্স্ট নাইটের ডিজে ড্যান্সের প্রয়োজন নাই। যে কোন দিন, যে কোন সময় হারাতে পারে। সতীত্ব হারানো তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার যেটা স্বেচ্ছায় হয়। আর বাসার ছাদে পরিবারের সদস্যসের মাঝে নিশ্চই সতীত্ব হারানোর খেলা চলে না।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পুলিশ সঠিক সিদ্ধান্ত নিছে। যদি বাস্তবায়ন হত তাহলে আরোও ভাল হত।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
কলম চোর বলেছেন: বাসার ছাদ কোন রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি না। সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ পড়েছেন কখনো? না পড়লে জানিয়ে দিচ্ছি "আইনানুযায়ী ব্যতীত জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতা হইতে কোন ব্যক্তিকে বঞ্চিত করা যাইবে না" ( সূত্রঃ Click This Link )
যে কোন অনুষ্ঠান উৎযাপন মানুষের ম্যাক্তিগত স্বাধীনতা, এটা কেড়ে নেওয়ার অধিকার রাষ্ট্র যন্ত্রের নাই।
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: পুলিশ ঠিকই করেছে-- কারণ ছাদে বসে কান ফাটা আওয়াজে জোরে জোরে মাইক বাজাবেন, পাশের বাড়ির লোক ঘুমাতে পারবে না, এই অধিকার দেয়া ঠিক না।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯
কলম চোর বলেছেন: সো তাহলে টলারেন্স খালি রিলিজিয়াস ফেস্টিভ্যালের জন্যে ?
থার্টিফার্স্ট নাইটে গান বাজালে আপনি টলারেট করতে পারবেন না, কিন্তু সেইম কাজ যদি ধর্মীয় ফেস্টিভ্যালের জন্য করা হয় ( লাইক পূজা অথবা শীতের ওয়াজমাহফিল ) তখন তো গায়ে লাগেনাহ! বিইয়ের বাড়ীতে তো গানবাজনা করা হয় তখন কি প্রতিবাদ করেন?
অতিরিক্ত কিছুই কাম্য হয়। আনন্দ ফুর্তির নামে তার ২টা-৪টা পর্যন্ত লাউড স্পীকারে গান বাজনা অবশ্যই কাম্য নয়। তাই বলে মানুষের ব্যাক্তি স্বাধীনতার উপর রাষ্ট্রযন্ত্রের এমন হস্তক্ষেপ গণতান্ত্রিক কার্যকলাপের মধ্যে পড়ে না।
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের শতভাগ ব্যার্থতার দায়ে জনতাকেই দুয়ার বন্ধ করে 'নিরাপত্তা' উদযাপন করতে হলে আর হাজার কোটি টাকা ট্যাক্সের টাকার অপচয় কেনু!!!
আগের স্ব-রাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন- বেডরুমে গিয়ে নিরাপত্তা দিতে পারবেন না! এতবড় ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগ করার মতো লজ্জ্বানুভূতিও নেই তাদের!
মাথা ব্যাথায় মাথা কেটে ফেলাই যদি সমাধান হয়- তবে বাপু তোমরা পোষাক খূলে বাসায় বসে যাও!
ব্যার্থতার মাৎসানায় সময়ে নিরুপায় জনতা না হয় নিজেই নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করবে!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
কলম চোর বলেছেন: সহমত
৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাত এখনো বাকি। দেখা যাক কি হয়।
৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
eunknown_rafi বলেছেন: বাইরে লোকজন সেলিব্রেশন এর নামে বেশি বাড়াবাড়ি করে।। ঘরের ছাদে করলে কি সমস্যা কে জানে?
৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: আসতে দেন।
৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: রাত বারোটার পরে কোন অনুষ্ঠানেই শব্দ দুষণ করা ঠিক না, কারণ অনেকেরই দিনে অফিস আদালত বা কাজ করতে হয়, ঘুমের ডিস্টার্ব হলে তাদের জন্য বিরাট সমস্যা ।
১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩
মানিজার বলেছেন: @প্রামানিক দাদা
ওয়াজের সময় মাইকিংয়ের সময় যেইসকল শব্দ দুষণ করা হয় সেইগুলা নিয়া সমস্যা হয় না ?
১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,......... নতুনের শুভেচ্ছা রইল।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
কলম চোর বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা
১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: থার্টিফাস্ট নাইট মূলট ১২টার পর শুরু হয় এজন্যই রাতে ছাদে বা অন্য কোন স্থানে কাউ কাউ করা বন্ধ করতে বলেছে,
তবে যে হে তু চার দেয়ালের মধ্যে আয়োজন করতে পারবে সেক্ষেত্রে বাইরে শব্দ বা অন্য কিছু যাওয়ার সম্ভাবনা কম বিধায় ঘরেই আয়োজন করা ভাল, আর বিয়ে বাড়ি বা অন্য কোন আয়োজন ১০টার পর হয়না মূলত। ১২ টার পর আতশ বাজির শব্দ খুবই বিরক্তিকর। যে কোন মাইকিংও বিরক্তিকর। ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে অন্যর শান্তি নস্ট করার অধিকার ব্যক্তির নাই......
১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: মেয়েদের সতীত্ব হারানোর জন্য থার্টি ফার্স্ট নাইটের ডিজে ড্যান্সের প্রয়োজন নাই। যে কোন দিন, যে কোন সময় হারাতে পারে। সতীত্ব হারানো তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার যেটা স্বেচ্ছায় হয়। আর বাসার ছাদে পরিবারের সদস্যসের মাঝে নিশ্চই সতীত্ব হারানোর খেলা চলে না।
---রাত বারটার পর।বয়স্ক মানুষরা কি আদৌ জেগে থাকবে?সব ত যুবক যুবতী।আর ঢাকা শহরে এমন ছাদ পান কোথায়?একটা ছাদের নীচে ত অর্ধশত ফ্যামিলির বাস।যা হোক,তর্ক নয়।আশা করি সকল সচেতন মানুষের মধ্য আমাদের বাঙ্গালী চেতনাবোধ আসবে।শুধু ২১ ফেব্রুয়ারী বা ১৬ ই ডিসেম্বর নয়।৩১ শে ডিসেম্বরেও।আর কোন যুবতীর কান্না দেখতে চাই না,ডাস্টবিনে অবৈধ নবজাতকের লাশ দেখতে চাই না,মদের দোকানগুলোর উপচে পড়া মুনাফা দেখতে চাই না।বন্ধ হোক বিদেশ থেকে আমদানীক্রত অপসস্ক্রতিগুলোর। একজন বাঙ্গালী মুসলিম হিসেবে এটাই চাই।
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুলিশ সঠিক সিদ্ধান্ত নিছে।
তবে সিদ্ধান্ত আর বাস্তবায়ন সুদূর পরাহত !!
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানিজার বলেছেন: @প্রামানিক দাদা
ওয়াজের সময় মাইকিংয়ের সময় যেইসকল শব্দ দুষণ করা হয় সেইগুলা নিয়া সমস্যা হয় না ?
ওয়াজ বা ইসলামিক জলসা রাত ১২টার পূর্বেই শেষ হয়ে যায়,
সারা রাত ওয়াজ হয়না। পূর্বে সারা রাত মাইকে কোরান খতম দেবার প্রথা ছিলো
বর্তমানে তা ও রহিত করা হয়েছে যাতে করে মানুষের ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটে।
সবার আগে মানুষ তার পরে ধর্ম এটাই বলে ইসলাম।
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৩
শামচুল হক বলেছেন: ও মানিজার ভাই, রাত বারোটার পরে এখন ওয়াজ হয় না, কাজেই ওয়াজে এখন আর রাতের ঘুম নষ্ট হয় না।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সবাই মজা মাস্ত করবেই। পুলিশ আটকে রাখতে পারবে না।
গত এক সপ্তাহ ধরে আমাদের এলাকায় ধূমধাম পটকা, বাজি, বোমা ফুটছেই।