নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করণিকা-২৩৯

করণিক: আখতার২৩৯

করণিক আখতার

পরমতসহিষ্ণুতা শান্তিধর্মীদের শনাক্তিচিহ্ন।

করণিক আখতার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাণীস্মরণের বা মন্ত্রপাঠের কালে উঠবসের সংখ্যা গণনা দর্শনে

২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

বাণীস্মরণের বা মন্ত্রপাঠের কালে উঠবসের সংখ্যা গণনা দর্শনে
----------------------------------------------------------------------------
আমি দাঁড়াইয়া বা বসিয়া যাহা কিছুই বলিতেছি, সেইগুলোর অর্থই যদি আমি না-জানি, তাহা হইলে, বিশ বারে বা আট বারেও যাহা হইবে আশি বারে বা হাজার বারেও তাহাই হইবে,- সবই অর্থহীন উঠবস, একের দেখাদেখি অন্যদের নির্বোধ অনুকরণ। উন্নতমানের ব্যায়াম বা শরীরচর্চা হিসাবেও যাহা গণ্য হইতে পারে না, এমন লোকদেখানো (**সূরা আল মাউন) কাজে সময়ের অপচয়কারী হওয়ার পক্ষে কোনো ধর্মগ্রন্থে কোথাও উৎসাহ দেওয়া হয় নাই। বরং, অপচয়কারীদের সঙ্গে কাহার কী সম্পর্ক,- ঘনিষ্ঠ ঐ আত্মীয়তার সম্পর্কটি যদি কাহারো জানা না-থাকে,- আশপাশে যেকোনো ধার্মিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করিয়াও ঐ অপচয়কারীদের সম্পর্ক সম্বন্ধে সে জানিয়া লইতে পারে।

##############################################################

নিশানায় শয়তানি বাড়াবাড়ি
-----------------------------------------------
অন্যেরাও তাদের অনুকরণে ধর্মাচারী হ’য়ে হ’য়ে যেন ঢেলা-কুলুফের ওজন মেপে মেপে মেছওয়াক করতে করতে নির্ভুলভাবে বেহেস্তের স্বর্গে যেতে পারে, সেই লক্ষ্যে স্বঘোষিত ধর্মরক্ষী কিছু উন্মত্ত ইজারাদার এমন জপমালাময় ব্যতিব্যস্ততায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যে, তারা তাদের কর্মজগতে নিজেদের স্বেচ্ছাচারী কৃতকর্মের ফলাফলে নিজেরাই দোজখের নরকাগ্নির জ্বালানিতে পরিণত হচ্ছে কি-না, সেদিকেও লক্ষ্য রাখার সময় তারা পাচ্ছে না। গ্রন্থপাঠক মাত্রই জানেন যে, শাশ্বত ধর্মগ্রন্থগুলোর বাণীর সাথে তাদের ধর্মাচারের কোনো সম্পর্কই নেই। তাদের পীড়াপীড়ির দৃশ্যগুলো যতটা না হাস্যকর তামাশার মতো, তার চেয়ে তাদের সময়ের অপচয় এখানে অনেক বেশি রহস্যময়। এমনকী, ফেইসবুকেও তাদের নিরলস অদম্য নিষ্ঠা দারুণভাবে প্রকাশমান।


দর্শক : আখতার২৩৯
নিশানায় শয়তানি বাড়াবাড়ি
বাণীস্মরণের বা মন্ত্রপাঠের কালে উঠবসের সংখ্যা গণনা দর্শনে

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারা তাদের কর্মজগতে নিজেদের স্বেচ্ছাচারী কৃতকর্মের ফলাফলে নিজেরাই দোজখের নরকাগ্নির জ্বালানিতে পরিণত হচ্ছে কি-না, সেদিকেও লক্ষ্য রাখার সময় তারা পাচ্ছে না। গ্রন্থপাঠক মাত্রই জানেন যে, শাশ্বত ধর্মগ্রন্থগুলোর বাণীর সাথে তাদের ধর্মাচারের কোনো সম্পর্কই নেই। তাদের পীড়াপীড়ির দৃশ্যগুলো যতটা না হাস্যকর তামাশার মতো, তার চেয়ে তাদের সময়ের অপচয় এখানে অনেক বেশি রহস্যময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.