![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভদ্রভাবে যাচাই করা যেতে পারে
---------------------------------------------
যারা অনুবাদ পড়েছেন, তারা জেনেবুঝেই তাফসীর পড়তে নিষেধ করেন। যারা শুধু তাফসীর (ব্যাখ্যা) পড়েছেন কিন্তু মূলগ্রন্থের কোনো অনুবাদ (তরজমা) পড়েননি, অথবা যারা ধর্মবাণিজ্যের শয়তানিতে জড়িত, তারা কারো তাফসীর (ব্যাখ্যা) পড়তে বলতেই পারে। ধর্মাচারী ধার্মিকগণ কখনোই কোনো তাফসীরের পক্ষে দালালি করতে পারে না।
ধর্মের নামে নৃশংস হানাহানিগুলো অনুবাদ থেকে আসেনি। ধর্মবাণিজ্যের প্রতিযোগিতার হাঙ্গামাগুলো এসেছে তাফসীরগুলোর মাধ্যমে।
‘যেই ভাষা আপনারা নিজেরা বোঝেন, সেই ভাষায় ধর্মগ্রন্থ নিজেরাই পড়ুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন, কারা ধর্মাচারী আর কারা মানবতার শত্রু এবং তখন কোনো প্রতারকের কাছে ধর্মাচার শিখতে হবে না,’- এভাবে বলবার জন্যে কারো কাছে নিজেকে ছোট ক’রে কাকুতিমিনতিও করতে হয় না, মাথা উঁচু ক’রে বুক ফুলিয়ে দাম্ভিকতাও দেখাতে হয় না। যেকোনো পরিবেশে আত্মসম্মান ঠিক রেখেই ভদ্রভাবেই বলা যেতে পারে। কেহ না-মানলেও বক্তার এতে ক্ষতি নেই। কিন্তু, এই সহজ কথাটুকুই কোনো ব্যাখ্যাজীবী ধর্মবণিক বা কোনো স্বঘোষিত নেতা কোনো প্রকাশ্য সমাবেশে বলতেই পারবে না- এটাই বাস্তবতা।
কেহ যদি তাফসীরের পক্ষ নেয়, তাকে জিগ্গেস করলেই দেখবেন, সে নিজে ক্বূরআনের অনুবাদ (তরজমা) পড়েনি, অথবা পড়লেও যে দুচার পাতা পড়েছে, সেটাকে পড়া বলা যায় না। ‘ক্বূরআন বুঝতে পারা সাধারণ মানুষের জন্যে সহজ নয়’-এমন জঘন্য মিথ্যা কথন ব্যাখ্যাজীবী ধর্মব্যবসায়ীদের মুখেই মানানসই।
---------------------------------------------------------------
পাঠক : আখতার২৩৯
##### ১৩/০৬/২০১৭খ্রি:
ব্যাখ্যার বদমাশি এড়াতে চাইলে
ধর্মীয় অতিবোদ্ধা নিয়ন্ত্রণে
ইহা একটি পরীক্ষণীয় করণিকা
ধর্মভীরুদের প্রতি ধার্মিকগণের কর্তব্য
স্বব্যাখ্যাত গ্রন্থের ব্যাখ্যা
ভদ্রভাবে যাচাই করা যেতে পারে
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
কাউয়ার জাত বলেছেন: এই পিসও কি আলোচিত পাতায় যাবে?
রিফ্রেশ মারার দায়িত্বে কে আছে?