![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘ওরা বুঝতে পারলে ভালো, বুঝতে না-চাইলেও ক্ষতি নেই’- এইটুকু মেনে নিয়ে ব’লে ব’লে যাওয়াটাই নিরাপদ।
নীরব থাকার চেয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলাটাই ভালো।
‘আগে কেন বলোনি?’- যন্ত্রণাময় এই প্রশ্নটি থেকে মুক্ত থাকার উদ্দেশ্যে আগেভাগেই নিজের বোধনের সত্যটাকে এজগতে প্রকাশ ক’রে যেতে পারে সকলে।
ব’লে ব’লে যাওয়াটুকুই সভ্য ভদ্রজনদের কর্তব্য, কোনো বুদ্ধিধারীকে বোঝানোর জন্যে পীড়াপীড়ি করাটা অসভ্য অত্যাচারীর নোংরা অত্যাচার।
‘আমি অন্যদের মতো বুঝবো না, অন্যরাই আমার মতো বুঝে চলতে বাধ্য’- এমন ধারণাধারীরা ঘরে-বাইরে-সবখানেই পরিত্যজনীয় জন্যেই পরিত্যক্ত।
যারা ব’লে ব’লে গেছে, সত্যকে শুধু প্রকাশ করেছে, কিন্তু কাউকে বোঝানোর জন্যে অত্যাচার চালায়নি, তারাই সফল। আর, বাস্তবের মুখোমুখি হয়ে নিজেরাই বুঝতে চেয়ে, দেখে দেখে অথবা ঠেকে ঠেকে- যেকোনোভাবে বুঝতে পারাতে আমরা যেমন ধন্য, সত্যের ঐ প্রচারকগণের অসীমিত ধৈর্যটাও এখানে তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবেই গণ্য।
কেহই যে আমার চে’ কম বোঝে না, এটাই বাস্তবতা এবং স্থিরভাবে বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে থেমে থাকতে পারাতেই ব্যক্তির সফলতা। সফল ব্যক্তিরাই ব্যর্থগণের জন্যে গণ্য-মান্য।
আমি যখন অন্যদেরকে মেনে চলতে পারি অথবা অন্যেরা যখন আমাকে নিরাপদ হিসেবে মেনে নেয়, তখনি আমি অন্যদের কাছে গ্রহণযোগ্য।
----------------------------------------------------------------------
দর্শক : আখতার২৩৯
©somewhere in net ltd.