![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধার্মিকদের দোষ
------------------------
অন্যদের বিশ্বাসের ধর্মাচারের ওপর হামলাকারীরা কখনোই ধার্মিক নয়- ধার্মিকগণ জানে।
অধার্মিকদের মধ্যেই ধর্মের নামে নোংরামোর প্রকাশে কলহ হাঙ্গামা হয়- ধার্মিকগণ জানে।
নিজেদেরকে ধার্মিকরূপে প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানের পোশাকে সেজে যারা মুক্ত সামাজিক পরিবেশে চলাফেরা করে, তারা তো তাদের বিচ্ছিন্নতাকামী শয়তানিকেই প্রকাশ করে। তবুও বদমাশগুলোকে চিনতে না-পারলে সেটা ধর্মাচারী ভদ্রজনদের ব্যর্থতা এবং অজ্ঞতা।
ধর্মাচারে থাকাটা ধার্মিকদের কর্তব্য। ধর্মীয় কর্তব্য পালনে গৌরব দেখানোর মতো কিছু নেই। বদমাশ প্রতারকগুলোকে চেনা যায় তাদের বহিরাবরণে, আচরণে তারা গর্বিত ধার্মিকের মতো।
সতর্ক ধার্মিকগণ অবশ্যই সচেতন এবং তারা প্রতারক হ’তে আত্মসুরক্ষিত।
নিশ্চয়ই পোশাকি প্রদর্শনে নয়, বরং, সামাজিক আচরণেই ধার্মিকগণের ধর্মীয় পরিচয়।
অধার্মিক, অতিধার্মিক, ধর্মদ্রোহী বা স্বেচ্ছাচারীরা কোনো ধর্মাচারের ধার্মিকগণের জন্যে নিরাপদ নয়। তাদেরকে সাবধানে এড়িয়ে চলাটাও ধর্মাচারীদের ধর্মীয় কর্তব্য। যেকোনো কর্তব্যে উদাসীনতাকে অবশ্যই ধার্মিকদের দোষ বলা যেতে পারে।
--------------------------------------------------------------
শাস্ত্রপাঠক : আখতার২৩৯
*****
কোনো গর্বিত ধার্মিককে নাগালে পেলে
*****
ধার্মিকদের দোষ
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: আজকালকার মুসলমানদের আচরণে ব্যপক পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। নইলে শাপলা চত্বরের মতো কাহিনী ঘটতেই থাকবে।