![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিসেবি এবং বেহিসেবি সম্পদ প্রসঙ্গে
----------------------------------------------------
দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে যাহা কিছুই উপার্জন করা হয় - কেবল সেগুলোকেই হিসেবের মধ্যে রাখা সম্ভব।
পরিচিতি দেখানোর মাধ্যমে অর্জনগুলোকে কোনো হিসেবের মধ্যে ফেলা যায় না। পরিচিতিটুকুই একমাত্র মূলধন যাদের, তাদের মধ্যে রয়েছে চাঁদাজীবী, সন্ত্রাসজীবী, সুপারিশজীবী, প্রভাবজীবী, ধোঁকাজীবী, ধর্মবণিক ইত্যাদি ধরণের নিষ্কর্মা ভিক্ষাজীবীরা যারা সমাজে স্ব-নামে বিভিন্ন উপাধিতে পরিচিত। এরা যেমন নিজেদের বরাদ্দে পদাঘাত পায়, তেমনি বদমাশেরা বিনাশ্রমে শুধু নিজেদের পরিচিতিকে পুঁজি হিসেবে খাটিয়ে অর্জনও করতে পারে বিশাল পরিমাণে বেহিসেবি সম্পত্তি। কোনো গাণিতিক হিসেব কষে এদের দখলের সম্পত্তির পরিমাণ আঁচ করা প্রায় অসম্ভব। এরা নিজেদের সম্পত্তির আয়-ব্যয়ের হিসাব নিজেরাও মেলাতে পারে না, অর্জনের সম্পত্তিকে প্রকাশ্যে খুলে মেলেও ধরতে পারে না অভিশপ্তরা। তাই, এদের সম্পদের হিসাব অপ্রদর্শিতই থেকে যায়।
---------------------------------------------------------------
গণকরণিক : আখতার২৩৯
##### ২১/০৫/২০১৮খ্রি:
২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩২
কাইকর বলেছেন: ভাইজান দেশের শতকরা ৭০% বড়লোক ভদ্রসমাজের মুখোশধারী অভদ্র মানুষ।তারা সুযোগের সদ্ব্যবহার করে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেন।
৩| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: কঠিন কথা বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: মানুষের কাছে পরিচিতি পাওয়াটাও একধরণের অর্জন যাহা অনেকাংশে গৌরবের বিষয় ও অনেকে সেটা মনে করে সেটাকে পুঁজির মতো ব্যবহার করে তার লভ্যাংশ প্রাপ্তি হিসেবেই এই সব চুরি-চামারি, সুধ-ঘুস, সন্ত্রাসী করে নিজের পকেট ভরায় মনোযোগ দেয়।