![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে ইসলামের ইজারা নিয়েছে দৈনিক আমার দেশ। কয়েকদিন আগে পত্রিকাটির প্রথম পাতায় একটি বিজ্ঞাপন দিয়ে সম্পাদক মাহমুদুর রহমান এ দাবি করেছেন।
বিজ্ঞাপনে তিনি জাতিকে তাঁর সঙ্গে থাকার আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'এই ক্রান্তিকালে একমাত্র তারা ইসলামের সঙ্গে রয়েছে। আপনারা সঙ্গে আছেন তো?'
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলমান আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মাহমুদুর রহমান তরুণদের প্রতি লাল সালুর মজিদের মতো প্রশ্নও ছুড়েছেন 'ওই মিয়া, তোমার দাড়ি কই? এই অবান্তর প্রশ্নে আমাদের দেশের জনগণের বেশ বড় অংশই ভাবতে লাগলো, তাই তো?? এদের দাড়ি কই? এরা কি ইসলাম বিদ্বেষী??
কিন্তু এই আবাল জনতা ভেবে দেখছে না, ইসলামের ইজারাদার মাহমুদুর রহমানেরও কোনো দাড়ি নেই। মাহমুদ আদর্শের যাদের দাড়ি আছে তারাও দাড়ি (ইসলাম) বেঁচে খায়। দাঁড়ি দিয়ে বহু মানুষ পেট চালাচ্ছে। হায়রে বাঙালী!!
আমাদের সমাজের একটা লোকও ধর্ম পালন করে না। অথচ ঈমান এদের ষোলোআনা। ধর্মটাকে তারা শুধুমাত্র ব্যবহার করে ইহজগত ও পরোকালের লোভে। এ নিয়ে গত রমজানে 'হ্যাপি মাহে রমজান, ক্ষুধা ও খাদ্য বিলাস শুভ হোক' শিরোনামে আমি একটি গদ্য রচনা করেছিলাম। (Click This Link)
যাইহোক, ইসলামের ভণ্ড ইজারাদারের কথা পাবলিকও বেশ খাচ্ছে। মুরগির সঙ্গে সহবাস করে হাজী হওয়া আমার দেশে মাহমুদুর রহমানের একটা লেখা পড়লাম কয়েকদিন আগে। লেখায় তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছেন, 'শাহবাগে তরুণ-তরুণীরা একসঙ্গে রাত কাটাচ্ছে, তাহলে সমাজ কোনদিকে যাচ্ছে??
লাকী নামের মেয়েটিকে দেখে এই নব্য হাজীর লিঙ্গ দাড়িয়ে গেছে। মাহমুদুর রহমানের মতো এই শ্রেণীর সংখ্যা সমাজে বিপুল পরিমাণ। লাকীর মতো নারীদের দেখে এদের লিঙ্গ দাড়িয়ে যায় এবং ভণ্ড ধার্মিকদের লিঙ্গ এরাই জাগিয়ে তোলে। সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্ট এরাই। এদের দিয়েই আমাদের সমাজটা গঠিত। এই ভণ্ড ধার্মিকদের কথায় জনতা 'হায় হায়' করা শুরু করে দিয়েছে।
যাইহোক, শাহবাগের আন্দোলন নিয়ে আমি শুরুতেও আশাবাদী ছিলাম না। এখনও নই। কারন একটাই, আমার সমাজের প্রতি আমার বিন্দুমাত্র কোনো বিশ্বাস নেই। যদিও চাই আন্দোলনটা সফল হোক।
শাহবাগে সমাবেশ শুরু হওয়ার পর সম্ভবত তৃতীয় দিন আমি সেখানে গিয়েছিলাম। শুনলাম এক নারী গলা ফাটিয়ে বক্তৃতা করছেন, ''আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা এখানেই বসে থাকবো।'' আমি বুঝলাম আর কয়েকদিন পর আন্দোলনকারীরা বক্তৃতায় বলবে , '' আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা এখানেই শুয়ে থাকবো''।
শোয়া-বসা জনগণ দিয়ে কি আর আন্দোলন হয়??
জামায়াত-শিবিরের অল্প কিছু লোকের তাণ্ডবে সরকারসহ পুরো জনগণ এখন দিশেহারা। সরকারী বাহিনী সামাল দিতে না পেরে নির্বিচারে গুলি ছুঁড়ে সমালোচিত হয়েছে। আর মধ্যবিত্ত জনতা ভয়ে দিশেহারা হয়ে ভয়ে বাসা থেকে বের হয়নি। টিভিতে বসে খবর আর টক শো দেখেছে বা অংশ নিয়েছে। আবার কেও কেও ব্লগ ও ফেসবুক মাতিয়েছে। আর কিছু লোকজন অফিস করতে বাধ্য। তাই তাদের বের হতে হয়েছে। আর সন্ধ্যায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠা নিয়ে বাসায় ফিরেছে।
একদিন আমিও অফিস করে বাসায় ফিরছি। বাসে ওঠার পর দেখতে পেলাম ভীত মুখগুলোকে। কয়েকজন চাচার বয়সী মানুষ ভয়ে জামায়াত-শিবিরের পক্ষে গিয়ে উল্টো সরকারের সমালোচনা শুরু করলেন।
আমি এক চাচাকে বললাম, আপনি আজ যে ভয়টা পেয়েছেন, আপনি কি চান যে, এই ভয়টা চিরকাল জিইয়ে থাকুক?? তিনি আমার কথা বোঝেননি। সহজ করার জন্য বললাম, বিএনপি বা আওয়ামী লীগ যত বড় কর্মসূচিই দিক, জনগণ তো এতোটা ভয় পায় না, জামায়াত-শিবিরকে যতটা পায়। দেশের জনগণ যতটা ভণ্ডই হোক, পাকিস্তানের মতো সহিংস মানসিকতার নয়। বাংলাদেশে এই একটিমাত্র দলকেই কোনো বিশ্বাস নেই। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সময় বুদ্ধিজীবিদের হত্যার বিষয়টা কতটা নিকৃষ্ট সেটা কি অনুধাবন করতে পারেন?? তাহলে আপনি চিরকাল এই ভয়টাকে জিইয়ে রাখতে চান কেন??
আমার কথায় তিনি সরকারের সমালোচনা বন্ধ করলেন বটে। তবে ভয় আর তার পিছু ছাড়েনি।
আমাদের সমাজের ভণ্ড ধার্মিকেরা নাস্তিক ভাবাদর্শের ব্যক্তিদের ঘৃণা করে বটে, তবে গায়ে হাত তোলে না। গায়ে হাত তোলে জামায়াতী আদর্শের লোকজন। কারন এরা ধর্ম দিয়ে পেট চালায়। পেট বাঁচানোর তাগিদেই তারা সহিংস হয়ে ওঠে। হিসাবটা খুব সহজ। কিন্তু আমাদের ভণ্ড সমাজ ধর্ম ব্যবসায়ী ও ইসলামের ইজারাদারদের ঘৃণা করে না। ঘৃণা করে নাস্তিকদের!!
এই নিকৃষ্ট সমাজ ভালো হতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম অপেক্ষা করতে হতে হবে হয়তো।
আমি আমার বাপ-চাচার প্রজন্মকে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করি। তারপর ঘৃণা করি আমাকে। অর্থাৎ আমার প্রজন্মকে। আমার বাপ-চাচাদের প্রজন্মটি মারাত্মক রকমের ভণ্ড। এই প্রজন্মটি তাদের সন্তানকে শিখিয়েছে, বাপ চাচাকে সম্মান করো।অর্থাৎ বাপ-চাচা মানুষ হিসেবে কেমন সেটা জানার দরকার নেই। সম্মানটা অবধারিতভাবে করতে হবে।
আবার দেখা যায়, বাপ জানে ছাওয়াল বিড়ি খায়। ছাওয়াল জানে বাপ বিড়ি খায়। কিন্তু কেও কখনো একসঙ্গে বিড়ি খায় না। হা...হা...হা..হা...হা...হা......।
আমার বাপ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। তিনি চান আমি বিসিএস দিয়ে ফার্স্ট ক্লাস কেরানি হই। অথচ আমি বিসিএস ক্যাডারের চেয়ে বেতন বেশি পাই। অর্থাৎ আমার বাপ মানসিকভাবে দুই নাম্বার। আমার বাপ তাদের প্রজন্মের প্রতিনিধি। মধ্যবিত্ত তথাকথিত শিক্ষিত পরিবারের সন্তানের সব বাবাই ভণ্ড।
ভণ্ডামিমুক্ত প্রজন্ম গড়তে হলে দরকার উপযুক্ত শিক্ষা ।আর শিক্ষার আগে দরকার সবার পেটে ভাত থাকার নিশ্চয়তা। অর্থাৎ অর্থনৈতিক সমতা। কে করবে এটা ??
চারপাশের সবাইতো পরাজিত মধ্যিবিত্তের একজন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : আমি আমার সমাজকে তথা সমাজের সবাইকে ভণ্ড বলেছি। এর মানে আমিও নিজেকে সব সময় সাধু বলে ভাবি না। ভণ্ডামিপূর্ণ সমাজে জন্মেছি, কাজেই পুরোপুরি ভণ্ডামিমুক্ত হওয়া আমার পক্ষেও সম্ভব নয়। তবে আমি সচেতন। ভণ্ডামিটা বুঝতে পারি এবং স্বীকার করি। আর স্বপ্ন দেখি,
''বসতি আবার উঠবে গড়ে
আকাশ আলোয় উঠবে ভরে
জীর্ণ মতবাদ সব ইতিহাস হবে
পৃথিবী আবার শান্ত হবে''
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
এনজেল মাইন্ড বলেছেন: shahbag er bepar e Mahmudur rahman critisize korece ar tatei apni kisu slang diye take critisize korlen. Apnar mukher sundor vasa apni bolben apnar bepar. Kintu blog e onekdin jabot jara Islam,Rasul (sm) ke niye jara kharp kotha golpo likhtese tader bepare apnar kas theke lekha asa kori.
১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্মবিরোধী গ্রন্থ বারট্রান্ড রাসেলের মতো দার্শনিক লিখেছেন তাঁর ‘আমি কেন ধর্ম নই গ্রন্থটিতে। তিনি জেসাসকে নিয়ে ক্রিটিসাইজ করেছেন সরাসরি। যুক্তিবুদ্ধির আলোকে। খৃষ্টান তার গায়ে হাত তোলেনি। এখন ধর্মের যারা পক্ষে তারাও যুক্তি দিয়েই কথা বলবেন সেটাই প্রত্যাশা। কিন্তু আপনি লক্ষ্য করবেন, ব্লগে ধর্ম বিরোধী পোস্টগুলোতে ধর্মের পক্ষের লোকেরা প্রথমে আক্রমণ করেছে মন্তব্যে দিয়ে। তবে হ্যা স্ল্যাং ব্যবহারটা সব ক্ষেত্রেই খারাপ। যেকোনো বিষয়েই আলোচনা হতে হবে যুক্তিবুদ্ধি দিয়ে। ধর্মটা যেহেতু বিশ্বাসের ব্যাপার সেহেতু সেখানে যুক্তিবুদ্ধি খাটে না। এবং এর কোনো সমাধানও শেষ পর্যন্ত হয় না। কাজেই নাস্তিকদের্ পোস্টে বিশ্বাসীদের না পড়াই ভালো। মানুষ ব্যক্তি হিসেবে কেমন সেটাই বড় কথা। হুমায়ূন আজাদের কথাই ধরুন। তিনি বাংলা ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন। ধর্মের বাইরেও তিনি বহু মূল্যবান রচনা লিখেছেন। ভাষা তত্ত্ব নিয়ে তাঁর একটি পুস্তক রচনা করার কথা ছিল। কিন্তু তাকে হত্যার জন্য আঘাত করা হলো। এতে জাতির কতটা ক্ষতি হলো সেটা কি চিন্তা করে দেখেছেন??
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০১
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: সবই সত্য। কিন্তু এর মধ্য থেকে পরিত্রানের উপায় কি! এটা জানা খুবই জরুরী !
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জনগণকে উপযু্ক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। মন্দের ভালো কোনো সরকারকে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখতে হবে। অধৈর্য্য হলে চলবে না।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
চুরি যাওয়া আগুন... বলেছেন: ''বসতি আবার উঠবে গড়ে
আকাশ আলোয় উঠবে ভরে
জীর্ণ মতবাদ সব ইতিহাস হবে
পৃথিবী আবার শান্ত হবে''
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৪
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: লেখক বলেছেন: জনগণকে উপযু্ক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। মন্দের ভালো কোনো সরকারকে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখতে হবে। অধৈর্য্য হলে চলবে না
-- দ্বিতীয় কথাটি মানতে পারলাম না, মন্দের ভালোকে ক্ষমতায় দিয়ে দিয়েই আমরা আর পিওর ভালোর খোজ পাচ্ছি না। এখন আর কেউই মন্দের ভালো নেই, সবই দিনকে দিন মন্দই হচ্ছে! সুতরাং এখন মন্দের ভালো খোজা বন্ধ করতে হবে, ভালো কিছু খুজে বের করে রেখে দিতে হবে অনেকদিন; যতদিন পর্যন্ত সব ভালো না হয়!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মন্দের ভালো ছাড়া কোনো অপশন নেই আমাদের হাতে। একটা বিষয় পরিস্কার , আমাদের সমাজ দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। নেতারা কিন্তু সমাজেরই অংশ।
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
রাকীব হাসান বলেছেন: পলাতক আসামী বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে এটা বলতে পারি ''উচিত কথার দাম নাই'' সোনার বাংলাদেশে।
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১২
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ভালো লাগলো।
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১২
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ভালো লাগলো।
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪১
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: ধর্মব্যাবসায়ীদের নামে সবাই লিখে নিজেকে High Class Blogger-বলে ধন্য মনে করে। মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়ীদের ব্যপারে কেউ কিছু লেখে না।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে রাজনীতি করা আর ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করা এক জিনিস নয়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জামায়াতের মতো দল মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকাকে ঠিক মনে করে। তারা ক্ষমা চায়নি এখনো। কাজেই বাংলাদেশে কোনো হিসাবেই তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই। বিএনপি এখন তাদের গুয়ার সাথে মিশে গেছে। কাজেই আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে গেছে। জনগণের কাছে আর বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগ যেহেতু রাজনৈতিক দল সেহেতু তারা রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করবে এটাই স্বাভাবিক। জনগণ এখন মন্দের ভালো খোঁজে। আমাদের তরুণদের উচিত রাজনীতিতে নেমে আসা।
১০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
কোবির বলেছেন: সামান্য এই জিনিসটি কেন মানুষ বুঝতে পারে না মাহমুদুল যে নাকি 'উত্তরা নাটক'সহ আরও বহু রকম কুকাজে জড়িত সে যদি ইসলামের সেনানী হয় তাহলে শয়তানের সেনানী কারা আসলে।
সাঈদির মতন একটা লম্পট আর মাহমুদুলের কুচক্রীরা যদি ইসলামের সৈনিক হয় তাহলে ঐ ইসলামের খবর আছে সেটা সহজেই অনুমেয়।
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কোনো হেলা-ফেলার জিনিস না। অনেক পবিত্র বলিদান ও ত্যাগের ইতিহাস। লক্ষ-লক্ষ বিরাঙ্গনা আর যুদ্ধশিশুর ইতিহাস। এই পবিত্র অনুভুতিকে পুঁজিকরে, একে নিজের বাপের একক সম্পত্তি মনেকরে রাজনীতির রমরমা ব্যবসা যারা করে তারা এমন ঘৃণার পাত্র যেমন টা সেই ব্যক্তি যে একজন বিরাঙ্গনা নারীকে যুদ্ধের ময়দান থেকে বাঁচিয়ে নিজের ঘরে এনে আবার বলাতকার করে।
আর যে "বঙ্গোবন্ধু" ব্যবসা করে তাকে কি বলবেন? সে তো ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্যে নিজের (জাতির) পিতাকেই বিক্রি করে দিল। জাতির পিতাকে নিজের দলীয় সম্পত্তিতে পরিণত করে বার বার বিতর্কিত করছে তারা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
পলাতক আসামী বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে এটা বলতে পারি ''উচিত কথার দাম নাই'' সোনার বাংলাদেশে।