![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
আমরা সাধারনত ধার্মিক বলে আমরা চিনে থাকি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মাওলানাদের। কিন্তু আমাদের সমাজে মাওলানাদের পেট চলে সমাজে দুই নম্বর লোকের টাকায়। এটাই সমাজ বাস্তবতা। স্থানীয় সাংসদ বা কোনো ধনী ব্যক্তি যত দুই নম্বরই হোক, এলাকার মসজিদে যখন তিনি বড় অংকের টাকা দান করেন, হুজুরেরা তার নামে দোয়া পড়তে থাকেন। কাজেই হুজুরের কি ধার্মিক হওয়ার সুযোগ আছে??
আমাদের সমাজে দেখা যায় বাপ-মা নিয়মিত নামাজ পড়েন। কিন্তু ছেলে কিভাবে টাকা আয় করছেন তা তারা জেনেও না জানার ভান করেন। কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান। ছেলে আমার অমুক পীরের মুরিদ!!! আহা রে!!
আমি চাকরি করে যে বেতন পাই, তা একজন বিসিএস ক্যাডারের তুলনায় বেশি। কিন্তু আমার বাপ চান আমি বিসিএস দিয়ে ফার্স্ট ক্লাস কেরানি হই। ঘুষ সুদের কথা বাদ দিলাম। বিসিএস কেরানি হলে ক্ষমতা ও ক্ষমতার সম্মান পাওয়া যায়। আর ক্ষমতা আসে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে। সমাজ ব্যবস্থা দুই নম্বর তাই এই ক্ষমতা। উন্নত দেশে পুলিশ কর্মকর্তার চাকুরিতে স্রেফ সম্মান ছাড়া অবৈধ কোনো ক্ষমতা নেই। যে কেও চাইলেই দেখা করতে পারে। আমার দেশে তা পারে না। যাইহোক আমার বাপ চান আমি বিসিএস ক্যাডার হই। আমার বাপ কিন্তু ধর্মীয় আচার নিষ্ঠার সহিত পালন করেন। কিন্তু তিনি মানসিকভাবে দুই নম্বর। শুধু আমার নয়, যারা লেখাটি পড়ছেন তাদের বাপেরও সাধু হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু আপনারা কখনো বিষয়টা বুঝতে পারেন না। কারন দুই নম্বর সমাজের মধ্যেই আমরা বড় হয়েছি। আমরা আসলে নিজেদের সঙ্গে নিজেরাই প্রতারণা করি। কিন্তু বুঝতে পারি না।
আমাদের অনেকেরই পরিচিত ইসলামী চিন্তাবিদ রয়েছে। তাদের প্রতি শ্রদ্ধায় আমরা পাগলপাড়া হয়ে যাই। মুদ্রার ওপিঠ দেখুন। কি দেখবেন? দেখবেন এরা ধর্ম বেঁচে খায়।
আমি শুধু একটা উদাহরণ দিব
২০০০ এর দশকে (সালটা মনে নেই) একবার দেশে মারাত্মক বন্যা হলো। দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ রাস্তায় আশ্রয় নিলো। বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি ঘোষণা করা হলো। ঠিক একই সময়ে দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ কোটি কোটি টাকা খরচ করে হজে গেল। দেশের কোনো ইসলামী চিন্তাবিদ বললেন না, যে এবার হজ না করে টাকাটা বন্যাদুগর্তদের দেওয়া হোক। মানুষের জন্য ধর্ম না ধর্মের জন্য মানুষ? ইসলামে কি বলে?
যতদুর জানি ইসলামে একটা কথা স্পষ্ট বলা আছে, প্রতিবেশী ক্ষুধার্ থাকলে ঈমান থাকে না। ঈমানই যদি না থাকে তাহলে হজ হয় কিভাবে?
হিসাব সোজা। আমাদের দেশের ইসলামী চিন্তাবিদ থেকে শুরু করে মাওলানাদের অনেকেই বদলি হজ করে কিছু আয় করেন। অনেক হুজুরের দেখেছি হজ এজেন্সির সাথে ব্যপক লাইন। তারা হাজী ধরে এনে কিছু আয় করেন। দেশের দুর্যোগ মুহুর্তে মানুষকে ফেলে হজে যাওয়া কোনো ধর্ম নয়। কিন্তু আমাদের দেশের মাওলানা বা ইসলামী চিন্তাবিদেরা তা বোঝেন না, পেট বাঁচানোর তাগিদে।
সিডর বা আইলার মতো দুর্যোগের পর যখন অনেক মানুষ বিপদে, তখন এক শুক্রবারে নামাজে গিয়েছি।প্রতি শুক্রবারের মতো সেদিনও ঈমাম সাব মসজিদের উন্নয়নের নামে ভিক্ষাবৃত্তি করলেন। মানুষও টাকা পয়সা দিল। আর দুর্যোগে যারা কষ্টে আছেন তাদের জন্য হুজুর শুধু দোয়া করলেন। হুজুর মসজিদের জন্য যে টাকা তুললেন সে টাকা দুর্গতদের দেওয়াটাই ছিল আসল ধর্ম। আমি আজ পর্যন্ত কোনো দুর্যোগ মুহুর্তে হুজুর বা ইসলামি চিন্তাবিদের কোনো জাগতিক ভূমিকা দেখিনি।মানবিক বিবেক বোধই নাই, এরা হলো আমাদের মূল ধর্ম পালনকারী। হুজুরদের কথা থাকে একটাই, টাকা পয়সা সব মসজিদ আর মাদ্রাসায় দাও।
কাহিনী এখানেই শেষ নয়,
ইসলাম ধর্মের সুতিকাগার সৌদি আরব এখন বিশ্বের বাইজি বাড়িতে পরিনত হয়েছে। তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হাজার কোটি ডলারের অস্ত্রচুক্তি করে। আর তাদের পাশেই ফিলিস্তিনিরা অবিরত রাম চোদন খাচ্ছে ইহুদিদের হাতে। তাদের অপর পাশেই মুসলিম দেশ সোমালিয়ায় হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মারা যাচ্ছে। আর সৌদি-দুবাই নামক বিশ্বের বাইজীবাড়িতে চলছে ভোগবিলাসের উৎসব। ইন্দোনেশিয়া থেকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে মেয়েদের নিয়ে তারা ভোগ করে।
সৌদি আরব আমাদের দেশের ইসলামী দলগুলোকে অর্থ দেয় ধর্মের প্রতি দরদ থেকে নয়। এখানেও আছে রাজনীতি। সৌদির দ্বিতীয় বৃহত্তম আয় হয় হজ থেকে। ইসলামী এই ব্যবস্থা তারা রাখতে চায আয়টা যাতে কখনো হুমকির মুখে না পড়ে। ইসলামের প্রতি তাদের কেমন দরদ তা তাদের পাশের দেশগুলোর প্রতি আচারণ দেখলেই বোঝা যায়।
বাংলাদেশে পাকিস্তানে ন্যায় এতো কঠোর সব দাবি জানালো হেফাজতে ইসলামের মাওলানারা । অথচ মূল দাবিটাই তারা জানায় নি । ইসলামে নারী নেতৃত্ব সম্পূর্ণ হারাম। কোরানে রয়েছে এ কথা এবং এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। ব্লাসফেমী আইন ইসলামে আদৌ আছে কিনা তা নিয়েও বির্তক রয়েছে। কাজেই তাদের প্রথম দাবিই হওয়া উচিত ছিল হাসিনা ও খালেদাকে রাজনীতি থেকে বিদায় নিতে হবে। এ দাবি তারা তুললোই না? ক্ষমতাকে তারা এতোটাই ভয় পায় যে, কোরানের কথা বলার সাহস রাখে না। এই না হলে খাঁটি মুসলমান!!
সমাজের সর্বত্রই শুধু ভণ্ডামি। চলবে.........
পর্ব-২
Click This Link
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শুধু নিজের বাপ নয়। মধ্যবিত্ত তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণীর কারও বাপরেই বোধ হয় ছাড়ি নাই। আগামি পর্বে হয়তো আপনাকেও ছাড়বো না।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য কথা ।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: ধন্যবাদ। চমতকার কথা বলেছেন।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: সব কিছুই ঠিক আছে , কিন্তু সাধারণ মসজিদের ইমাম , হুজুর তাদের কে এইভাবে আঙ্গুল তোলা টা মনে হয় ঠিক হবে না , কারন তারা সুশীল সমাজের মত উচ্চশিক্ষাও পায়নি এবং তাদের বেশির ভাগেরই আর্থিক অবস্থা দুর্বল থাকে । সমাজে ধর্ম ব্যাবসায়ী আছে কথা সত্যি , তবে প্রতিবেশী অনাহারে আছে এটা কেন শুধু আলেমরাই বলবে ,বাংলাদেশে মাদ্রাসা কেন কোন শিক্ষা অবকাঠামোই কিন্তু খুব একটা ভালো না । শিক্ষিত লোকের দায়িত্ব এখানে বেশি , কারন তারা মানবিকতা বেশি শিখেছে বলে দাবী করে ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শুধু মাওলানাদের নিয়েই আমার লেখাটি নয়। পুরো সমাজ ব্যবস্থা নিয়েই । আগামি পর্বগুলোতে বুঝবেন।
আর আমি মাওলানাদের দোষ দিচ্ছি না। তারা পেটের ধর্ম পালন করবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের সমাজে তাদের জীবিকা অর্জনের জন্য আর কোনো কাজ নেই। তবে আমার বক্তব্য হলো, যে সমাজে মানবিক বিবেকবোধই নেই, তার আস্তিকতা নাস্তিকতা নিয়ে লাফালাফি কেন?
হাস্যকর সব ঘটনা ঘটছে এদেশে।
কিন্তু দেশে অনেক নামধারী ইসলামী চিন্তাবিদ আছেন তাদের পেটের ধর্ম পালন করতে হয় না। তারপরও কোনো দুর্যোগ মুহুর্তে তাদের কোনো তৎপরতা দেখেছেন??
শীত এলে দেখি ছাত্রমৈত্রি বা ছাত্রইউনিয়নের নাস্তিকেরাও গরম কাপড় সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
আস্তিকতা নাস্তিকতা নিয়ে লাফানোর কিছু নেই। মানবিক বিবেকবোধ তৈরি করাটাই আসল। তা না হলে সমাজের উন্নতি হবে না।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আর মানবিক বিবেকবোধ তৈরি সঙ্গে ধর্মের বিরোধ নেই। আবার ধর্মের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্কও নেই। নৈতিক বিবেকবোধ নির্ভর করে শিক্ষার ওপর। অনেকটা স্বশিক্ষিত হওয়ার ওপরও।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
শহুরে কাউয়া বলেছেন: চরম সত্যি ভাই
সেলুট
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: অসাধারন এবং চমৎকার যুক্তিস্থাপন। তবে পিতার ব্যাপারে যা বললেন তাতে বোঝায় ভুল থাকতে পারে। আপনার পিতা আসলে আপনাকে কেরানি হয়ে বেশি ক্ষমতার পথে যেতে বলছেন না, বরঞ্চ তিনি তার যুগের আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় গড়ে ওঠা তার নিজস্ব মানসিকতার বিচারে বিসিএস ক্যাডারকে বেশি সন্মানজনক বলে মনে করছেন, তাই আপনার বেশি মাইনের চাকুরির থেকে বিসিএস ক্যাডারকে অধিক পছন্দনীয় মনে করছেন। আমার ক্ষেত্রেও একই রকম কিছু হয়েছে বলেই আমি বুঝতে পারছি বলে আমার নিজের মনে হচ্ছে।
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখনি আপনার সমাজের বাস্তব দিকটা উঠে এসেছেএই পোস্টের মাধ্যমে । আল কোরান নারীর নেত্রীত্ব হারাম সেটার জন্য ইসলামী কোন দলের মুখে এইরকম কথা কখনো শুনতে পাইনি ।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সকাল সকাল মুখটা তিতা হয়ে গেলো
তবে সত্য সে যত তিতাই হোক সত্য আর টেস্ট এর ব্যপার টা আপেক্ষিক একাক জনের কাছে একাক রকম । কে কি করম ঝাল , লবন মিষ্টি খেয়ে অভ্যস্ত তার উপর নির্ভর করে ।
আমরা এতোটা মুক্তমনা বা ইমানদার হতে পারি নাই যে নিজের দোষ ভুল স্বীকার করে সত্য কথাটি মুখের উপর বলবো ,সঠিক বিচার চাইবো ,
আমরা জানি ভুল সময় , ভুল জায়গায় , ভুল মানুষ কে সঙ্গে নিয়ে ভুল মানুষের কাছে
ফাঁশি চাইতে
চারি দিকে ফাঁশি চাই ফাঁশি চাই করতে করতে যে বাংলাদেশ টাকেই ফাঁশির মঞ্চে নিয়ে তুলছে সেদিকে কারো খেয়াল নাই
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ভরযুক্ত অপদার্থ বলেছেন:
ভালো লিখেছেন .......
মুসলমানরা হত্যার বদলে হত্যা, হাতের বদলে হাত, চোখের বদলে চোখ ঠিকই বোঝে, কিন্তু যুক্তির বদলে যুক্তি বোঝে না। যুক্তির বদলে বোঝে গালি আর ফাঁসি।
১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। কথা সত্য
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৪
এক মুসাফির বলেছেন: আমি বলি কি এরকম হুজুর আপনি কেজির মাপে বা ডজন হিসাবে কনে নিতে পরবেন প্রয়োজন মত। কিন্তু কেন ইসলাম পালন করতে হয় তা আমাদের ভাবা উচিত। যেখানে আত্মশুদ্ধির শিক্ষা নাই অাসলে যেখানে ইসলামের কথা থাকতে মুলত ইসলাম নাই।ধন্যবাদ চিন্তাশীল লেখার জন্য।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৬
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: লেখাতে বাস্তবতা তুলে আনতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন। বাংলাদেশে আসলে কোনো ধার্মিক নেই- ব্যাপারটা আসলে বলা যতটা সহজ, কিন্তু বাস্তব ঘাটলে তা হয়তো নাও মিলতে পারে। প্রথম কথা হলো মুসলিম ধর্ম অনুসারে সৃষ্টিকর্তা বা আল্লাহকে দেখা ব্যতীত, যুক্তি প্রমান ব্যতীত, কোন প্রশ্ন ছাড়া বিশ্বাস করতে হবে সবার প্রথমে। এই বিশ্বাস যে করবে তাকে বলা হয় মুমিন আর যে মুমিন আল্লাহ প্রদত্ত ধর্মের বিষয়াদি পালন করবে সে হল মুসলমান। চারদিকে তাকালে আপনি মুমিনের সংখ্যা বেশী দেখতে পাবেন সেটা ঠিক। কিন্তু একজন মুমিন নামাজ পরেনা, চুরি করে, বাটপারি করে- তাইলে সে কি মুসলমান নয়? না, সেটার জবাব আল্লাহ ভালো দিতে পারবেন, কারন ইসলাম ধর্ম মতে সকল ভালো কাজ ইবাদতের শামিল।তাই যে মুমিন ভালো একটা কাজ করলেন, সেও মুসলমান। তাই ঢালাওভাবে কেউ ধার্মিক নয় সেটা বলা উচিৎ নয়।হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মালম্বীরাও আমাদের দেশে মোটামুটি ধর্ম কর্ম করে। আপনি বড়জোড় এটা বলতে পারেন অনেকে ধর্ম পালন করেও, ধর্ম-বিশ্বাসী হয়েও অপরাধ করে। কিন্তু এসব অপরাধ করার অনুমোদন কথা কোন ধর্ম-গ্রন্থে লেখা নাই। বরং তা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে, শাস্তির কথা বলা হয়েছে।
ধার্মিক বলে আমরা চিনে থাকি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মাওলানাদের - এই কথাটাও ভুল, কারন কাউকে ধার্মিক হতে হলে মাওলানা হতে হয়না।যে ধর্ম, পালন করবে সেই ধার্মিক।মাওলানারা মাদ্রাসা পাশ করে আসে সেটা সত্য, এবং মাদ্রাসাতে ইসলাম ধর্মের বিষয়গুলো স্পেসিফিকভাবে পড়ানো হয়, তাই মাদ্রাসা পাশ মাওলানার কাছে আমরা ইসলাম ধর্ম-শিক্ষা নিতে যাই, তাদের পিছনে নামাজও পড়ি, কেউ কেউ তাদের কাছ থেকে মাশায়ালা নেন। কিন্তু কোন মাওলানা অপরাধ করলে তার দায়ভার মাওলানার উপরেই পড়বে।মাওলানা বলতে খালি সাইদিরে বুঝলে তো সমস্যা।
আমাদের সমাজে মাওলানাদের পেট চলে সমাজে দুই নম্বর লোকের টাকায়- সমস্যা হলো, এলাকার চৌকিদারের বেতন থেকে শুরু করে ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া খাবারেও দুই নাম্বারী টাকার অস্তিত্ব পাওয়া যাবে, সেখানে মাওলানার টাকা উপর থেকে মাটিতে বৃষ্টির মতো পড়বে নাকি? ধরেন আপনি যখন স্যালারি নেন, সেই টাকা অবৈধ হলে তা কি কোম্পানির দোষ, নাকি আপনার দোষ? যদি আপনার দোষ না হয় তাইলে স্থানীয় সাংসদ বা কোনো ধনী ব্যক্তি মসজিদে টাকা দিলে, মাওলানাকে টাকা দিলে তার দায়ভার মসজিদ বা মাওলানা নিবে কেন?আরেকটা কথা হলো, ঢালাওভাবে মসজিদে বা মাওলানারে দুইনাম্বারি টাকা দেওয়া হয় সেটা ভাবা উচিৎ নয়, কারন সমাজের অনেক সৎ ইনকামের টাকাও মসজিদে বা মাওলানারে দেয়।
কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান। ছেলে আমার অমুক পীরের মুরিদ!!! আহা রে!!- এটা আমি মনে করি আপনার একান্ত ব্যক্তিগত মত, কারন অধিকাংশ মা-বা চাইবেই তার ছেলে মেয়ে ধর্মের নিয়মকানুন মেনে চলুক,ভালওো পথে চলুক। কিন্তু পীরের মুরিদ হতে হবে তা মনে হয় ৯০% মানুষও চিন্তা ভাবনা করেনা।
ঠিক একই সময়ে দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ কোটি কোটি টাকা খরচ করে হজে গেল। দেশের কোনো ইসলামী চিন্তাবিদ বললেন না, যে এবার হজ না করে টাকাটা বন্যাদুগর্তদের দেওয়া হোক। - আরেকটা ভুল, কারন হজের টাকা যখন জমা দেওয়া হয়েছে, তখন বন্যা হয়নি, ব্যাপারটা একটু খোঁজ নিয়ে দেইখেন। আর আপনি কিভাবে শিউর হলেন যারা হজে গিয়েছিলেন তারা ফিরে, বা তাদের ফ্যামিলি বন্যার্তদের সাহায্যে কন্ট্রিবিউট করেননি? হজ যেমন ইবাদত, মানুষের সাহায্য করা, বিপদে এগিয়ে আসা এসব ভালো কাজগুলোও ইবাদতের শামিল।
হুজুর মসজিদের জন্য যে টাকা তুললেন সে টাকা দুর্গতদের দেওয়াটাই ছিল আসল ধর্ম- স্যালারি নিয়ে বাসায় ফিরতে যেখানে একজন ভিক্ষুককে সাহায্য করিনা। চারপাশে গরীব খাইতে পারিনা আর আমরা রেস্টুরেন্টে খাই।সেখানে মসজিদে সপ্তাহে শুক্রবার একদিন গিয়ে টাকা দুটা দিয়ে সেটা কোথায় ব্যয় হবে তা নিয়ে লফফরযক্ষর করা বেমানান। আমাদের দেশে রাস্টপতিকে চিকিৎসা করানোর জন্য ৮০ লক্ষ টাকা দিয়ে এয়ারএম্বুল্যান্সে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়, সে টাকা গরীবদের জন্য নয় কেন?
আরো ভুল ধরিয়ে দেওয়া যায় পোস্টের কিছু বক্তব্যের কিন্ত আর প্যাচালাম না। কারন আপনাকে আগের একটা পোস্টেই বলেছি, কানারে পথ দেখানো , আর আপনার সাথে তর্ক করা সেম জিনিষ। আপনার কথার মুল বক্তব্যই ধর্মকে মুছে ফেলতে হবে, সেজন্য প্রয়োজনে আপনি হাজার হাজার পোস্ট প্রশ্রব করতে পারবেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, আপনি আমার পোস্টের মূল বিষয়বস্তু এখনো ধরতে পারেন নাই। এ পোস্ট শুধু মাওলানাদের নিয়ে নয়। আমাদের সমাজটাই ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ। আর হুজুররা সমাজেরই অংশ। আমাদের সমাজের মডারেট ধার্মিকদের নিয়ে আমার পরের পর্বটি পড়ার পর বিষয়টা আপনার পরিস্কার হবে।
প্রথমত, মসজিদের উন্নয়নের নামে যে ভিক্ষাবৃত্তি চলে সেটা কি সব পরিপ্রেক্ষিতেই বাধ্যতামূলক?? মসজিদে দেখা যায় শুক্রবার বাদে দুই কাতারও নামাজি হয় না। আপনি মসজিদ তুলেছেন তিনতলা। এটা কিসের ধর্ম??
আমাদের সমাজের লোকজন হুজুরদের কথা ভালো শোনে। দেশ কোনো দুর্যোগ মুহুর্তে পড়লে আজ পর্যন্ত কোনো হুজুরকে দেখেছেন, এলাকার লোকদের সংগঠিত হতে বলেছে?? টাকা তুলে তা দুর্গতদের দিতে দেখেছেন? আমি হুজুর বা মাওলানাদের দোষ দিচ্ছি না। তাদেরও পেট বাচাতে হবে। তাদের আয়ের কোনো উৎস নেই।
আর একটা বিষয়,
আমি যখন বন্যার কথা বলেছি, তখন হজের টাকা জমাদানের জন্য টিভিতে একটি নির্দেশনার কথা আমার মনে আছে। হজে গেলো বলতে তখনও হজে যায়নি। আমার লেখায় ভুল হয়েছে। যাউক গা। আপনাকে চ্যালেঞ্জ দিলাম, আগামিতেও এমন পরিস্থিতিতে একই অবস্থা হবে। কোনো হুজুর বা ইসলামী চিন্তাবিদ বলবেন না যে, আপনারা হজের টাকা বিপদগ্রস্তদের দিন। চ্যালেঞ্জ।
ধার্মিক হলেই নৈতিক বিবেকবোধ জন্মে না। আর আমি এ পোস্ট লিখছি সমাজের ৯৯ শতাংশ মানুষের ভণ্ডামির চিত্র তুলে ধরতে। এক শতাংশ অর্থাৎ ব্যতিক্রম উদাহরণ দিয়ে সমালোচনা করা এখানে অর্থহীন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: লেখাটা না বুঝে উল্টাপাল্টা কথা বলে গেলেন। খামাখা সময়টাও নষ্ট করলেন। পুরো সমাজের ভণ্ডামির চিত্র তুলে ধরতেই আমার এ পোস্ট
আপনি বলছেন ''মাদ্রাসা পাশ মাওলানার কাছে আমরা ইসলাম ধর্ম-শিক্ষা নিতে যাই, তাদের পিছনে নামাজও পড়ি, কেউ কেউ তাদের কাছ থেকে মাশায়ালা নেন। কিন্তু কোন মাওলানা অপরাধ করলে তার দায়ভার মাওলানার উপরেই পড়বে।''
আমি কোথাও বলেছি এর দায়ভার অন্যদের ওপর পড়বে?? এই প্রসঙ্গই বা টানছেন কেন?? আপনার লাগলো কোথায়?
আপনি তো পোস্ট পড়ে বোঝেন ও না। আপনি আমার পোস্ট থেকে উদ্ধৃতি টেনে বলছেন,
''কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান। ছেলে আমার অমুক পীরের মুরিদ!!! আহা রে!!- এটা আমি মনে করি আপনার একান্ত ব্যক্তিগত মত, কারন অধিকাংশ মা-বা চাইবেই তার ছেলে মেয়ে ধর্মের নিয়মকানুন মেনে চলুক,ভালওো পথে চলুক। কিন্তু পীরের মুরিদ হতে হবে তা মনে হয় ৯০% মানুষও চিন্তা ভাবনা করেনা। '''
আমার বক্তব্য
'পীরের মুরিদ' কথাটা ভাবগত অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। ধরতে পারেন, আহা !! ছেলে আমার অন্তত শুক্রবারটায় নামাজ পড়ে। অথবা ছেলে আমার মসজিদে ম্যালা টেকা দিছে। আহা!!। পীরের মুরিদ কথাটা এখানে ভাবগত।
সমাজের মসজিদগুলোতে কারা নিয়মিত নামাজ পড়ে তাদের অবস্থা কি সে সম্পর্কে আমার পরের পর্ব দেখুন। ও একটা কথা।
ব্যতিক্রম উদাহরণ দিয়ে পোস্ট খণ্ডানোর অবান্তর ও হাস্যকর প্রচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন। আর বুঝে মন্তব্য করুন।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭
লাভ ভাই বলেছেন: ভাই জান আপনাকে অনেক ধন্যবাদ+++++++++++++++++++++++++++
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৯
নাহিদ সৈকত বলেছেন: সহমত
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪
নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: মানবিক বিবেকবোধ তৈরির সঙ্গে ধর্মের বিরোধ নেই বরং ধর্মের সঙ্গে এর সম্পর্ক আছে , ধর্ম সবার আগে মানবিকতা শিখিয়েছে এমনকি যখন এদেশে শিক্ষা নামে কিছু ছিল না তখন কিন্তু মানবিকতাটা ধর্মই শিখাত। আসল কথা হচ্ছে স্বশিক্ষিত হলেও হবে অথবা ধর্ম শিখলেও হবে - কিন্তু যেটাই শিখি না কেন , ভালভাবে শিখতে হবে । কোনটা আধা আধি অথবা ভুল শিখলে তখনই এরকম সমস্যা হয় যেমনটা আজকে আমাদের দেশে হচ্ছে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্মের সঙ্গে মানবিক বিবেকবোধের সম্পর্ক আছে আবার নাইও। দুটোই।একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন পৃথিবীতে বড় বড় অশান্তির মূলেও রয়েছে ধর্ম। ইতিহাস তার সাক্ষী। পাকিস্তানে যেসব তালেবানেরা মসজিদে বোমা হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করে, আপনি বলবেন তারা প্রকৃত ইসলাম মেনে চলছে না। কিন্তু আপনি যদি ওই তালেবানদের বক্তব্য নেন, দেখবেন তারা কোরানের রেফারেন্স টেনে এনে বলবে, শত্রুদের কতল করার জন্যই তারা এ কাজ করছে। ধর্ম পালনকারীরা নানা ভাগে বিভক্ত। এই ইসলামের মধ্যে শিয়া, সুন্নি, সুফিসহ প্রায় লাখ খানেক সম্প্রদায় গড়ে উঠেছে যারা একে অপরের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে যাচ্ছে। ফলে মানবিক বিবেক বোধ লাটে উঠছে।
মানুষের মধ্যে যখন ধর্মীয় পরিচয় মূখ্য হয়ে দাড়ায় তখন সে উন্মত্ত হয়ে যায়। তখন সে মানবিক বিবেকবোধ হারিয়ে ফেলে। এই উন্মত্ততাকে কাজে লাগিয়ে শুরু হয় ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। তখন ধর্মই অশান্তির কারন হয়ে দাড়ায়। যেমন এখন আমাদের দেশে এটা চলছে।
জীবনধারনের জন্য ধর্ম পরিচয় অপরিহার্য বিষয় নয়। অপরিহার্য বিষয় তাদের জন্য যারা ধর্ম বেঁচে খায়।
বর্তমান ইহুদি জাতির মধ্যে তাদের ধর্মের প্রতি খুব যে দরদ আছে তা কিন্তু নয়। কিন্তু একত্র হওয়ার জন্য এবং দুনিয়াব্যাপী অনাসৃষ্টি করে নিজেরা ভালো থাকার জন্য ধর্ম পরিচয় তাদের দরকার। তাদের পরিচয় তারা ইহুদি জাতি। এটাকেও এক ধরনের ধর্ম বেঁচে খাওয়াই বলে।
যে কোনো ধরনের জাতীয়তাবাদও সন্ত্রাসিমূলক ধারণা। যেভাবেই হোক নিজেরা ভালো থাকো। সাম্প্রদায়িক চেতনার মধ্যে অর্ন্তনিহিত থাকে, ‘নিজের সম্প্রদায়ের লোকেরা ভাই ভাই, বাকীরা চুদির ভাই’।
বিশ্বের বড় বড় অশান্তির মূলে রয়েছে সাম্প্রদায়িক তথা জাতীয়তাবাদী চেতনা। ইতিহাস তাঁর সাক্ষী। ইহুদি নিয়ন্ত্রিত যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই ধর্মকে ব্যবহার করছে সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে। তালেবান নামক গোষ্ঠীটি তাদেরই সৃষ্টি। মুসলিমদের জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করে তারা তা মিডিয়ায় প্রচার করে। নিজ সম্প্রদায়ের লোকজনকে বুঝিয়ে মুসলিম দেশগুলোর তেল সম্পদ দখল করার জন্য আক্রমণ বৈধ করাই তাদের লক্ষ্য। যুগ যুগ ধরে ধর্ম, জাতীয়তাবাদ তথা সাম্প্রদায়িক চেতনাকে বিক্রি করছে সাম্রাজ্যবাদীরা। উপনিবেশিক আমলেও আমরা ব্রিটিশদের দেখেছি এদেশের ধর্মীয় বিভেদকে ব্যবহার করতে। আগে হিন্দু ব্রাহ্মণদের দেখেছি, ধর্মকে ব্যবহার করতে।
সম্প্রদায় যতদিন থাকবে ততদিনই সাম্প্রদায়িক স্বার্থ থাকবে। আর সাম্প্রদায়িক তথা জাতীয়তবাদী চেতনাকে বিক্রি করে ফুলে ফেঁপে উঠতে থাকবে শক্তিশালী সম্প্রদায়গুলো। চলতে থাকবে নানাভাবে এবং নানা উদ্দেশ্যে এর ব্যবহার।
মানুষের মানবিক পরিচয়ই আসল পরিচয়। আর কোনো পরিচয় ‘মানুষের’ দরকার নেই। কিন্তু মানুষ কখনোই ‘মানুষ’ হয়ে উঠে নি। তাঁর পরিচয় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র তথা জাতীয়তাবাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। এ পৃথিবীর রুপ-রস, সম্পদ গণমানুষের জন্য নয়। যে সম্প্রদায়ের শক্তি আছে শুধু তাদের।
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১০
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: দেখুন, আপনি খুব সহজে তর্কের কোন কমেন্ট আমার পাবেননা সামুতে। এযাবৎকালে ব্লগে এক্টিভ হওয়ার পর আমি ধর্ম নিয়ে আপনার সাথে প্রথম তর্ক করেছি এটার আগের একটা পোস্টে । তর্ক বলতে এখানে আলোচনা বুঝায়, এখানে কেউ কারো শত্রু নয়, আমার আপনার মত এক হবে তা আশা করাও ভুল।আপনার লেখাগুলো আলোচনার দাবী রাখে বলেই আপনার একটা পোস্টেই লম্বা দুটো কমেন্ট করেছিলাম।জাউজ্ঞা মুল কথায় আসি।আপনার পোস্টের মুল বক্তব্য না বুঝলে কমেন্ট করার প্রশ্নই আসেনা। আর এক কমেন্টের এগেইন্সটে আপনি ডুয়াল মোডে দুটো কমেন্ট করে ফেলেছেন। আমার কমেন্টেই আমি শুরু করেছি লেখাতে বাস্তবতা তুলে আনতে গিয়ে কথাটা দিয়ে।আমি পয়েন্ট আউট করে কিছু লাইনের ভুলগুলো বের করে আনার চেস্টা করেছি, আপনার মুল বক্তব্যের বিপরীতে কিছুই বলিনি। আবার পোস্টের সবকটি লাইন ভুল তাও বলিনি।আপনি কিছু বাস্তব ঘটে সত্যকে তুলে ধরে , আমাদের আশপাশের মহান চরিত্রগুলো যে নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে বাস্তবে সে নীতি ভঙ্গ করে অনৈতিক কাজ করে তার চিত্রপট তুলে আনার চেস্টা করেছেন।উদ্দ্যেগটা মহৎ, কিন্তু লেখনীর ভুল থাকা অস্বাভাবিক নয়। আপনার পরের পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। হ্যাপি ব্লগিং
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম বুঝলাম। আমার আগের ওই পোস্টটি মূলত একটি স্থূল পোস্ট। ফেসবুক থেকে কপি পেস্ট। মজা নেওয়ার জন্য পোস্টটি দিয়েছিলাম। যাইহোক, ধন্যবাদ। তবে আমি আপনাকে আমার এই পোস্টটি পড়ার আহবান জানাই। এই পোস্টটিতে আমার কিছু প্রশ্ন ছিল। উত্তর পাইনি কারও কাছ থেকে। আপনার কাছ থেকে মূল্যবান মতামতের প্রত্যাশা করছি
Click This Link
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
শয়ন কুমার বলেছেন: সময় নিয়ে অবশ্যই পড়বো ।
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
শয়ন কুমার বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষন
১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২
খোলাচোখে বলেছেন: খুব ভালো লাগলো...................
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
প্যাপিলন বলেছেন: এরকম সত্য কথা বলার জন্যই ব্লগারদের দেখতে পারিনা
২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
স্বপ্নবাজ তরুণ বলেছেন: ভণ্ডামি গুলো ত ধরলেন কিন্তু এরকম অবস্থা থেকে পরিত্রানের উপায়গুলো সুন্দর ভাবে জাতির সামনে তুলে ধরেন। আমরা সবাই ছেস্তা করব সেগুলো মেনে চলার ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভণ্ডামি আমাদের অর্থনৈতিক সংস্কৃতির অংশ। একদিনে পরিত্রাণের কোনো উপায় নেই। এই বিষয়টি নিয়েও শেষ পর্বে কিছু লেখার চিন্তা রয়েছে।
২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: যত মানুষ দেশে নিজেকে ধামিক দাবি করে... তা যদি সত্য হইতো তবে দেশের অবস্তা এই রকমের হইতো না..
সবাই নামে মাত্র ধামিক....
কত ভাগ মানুষ দূনিতি করেনা?
কত ভাগ ব্যবসায়ী ভ্যাজাল দেয়না, মূল্য বৃদ্ধি করে না?
কতভাগ মানুষ ব্যাংকে টাকা রেখে সুদ খায়না?
কতভাগ মানুষ সুবিধা পেতে ঘুষ দেয়না?
>>> এই লিস্ট অনুযায়ী তাদের ভন্ড হিসেবে নিলে... দেশ কত ভাগ মানুষ সত্যিকারের ধামিক????????????????????????
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভালো বলেছেন। ধর্মটাকে বেশিরভাগ মানুষ ভালোর মুখোশ হিসেবে পরিধান করে। শেষ বয়সে হজে গিয়ে হাজী টাইটেল যোগ করে। মাগার মানুষের কোনো পরিবর্তন নেই। আগামি পর্বে আরো অনেক বিষয় আসবে।
২২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
অবসরের স্বপ্ন বলেছেন: ভালো বলেছেন । তবে এর সাথে জড়িত দেশি বিদেশি রাজনীতি আরো স্পষ্ট হতে পারতো । বর্তমানে যে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটেছে ; বলির পাঠায় পরিনত হচ্ছে সাধারন মানুষ এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় । এর ফলে যে শুধূ জামায়াত-বিএনপি ই লাভবান হবে বিষয়টি এভাবে দেখলে বিচারটি একপেশে হবে। এর লাভের অংশ আওয়ামীলীগের ভাগেও পড়বে ।
স্বাধীনতার আগে বা পরে কখনোই আওয়ামীলীগ প্রকৃতই সেক্যুলার ছিলো না । আজো নেই । তারা এ সেক্যুলারিজমকে ব্যবহার করে ভোটের খাতিরে ।
...... এ বিষয় গুলিকেও সামনে আনা দরকার ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সমস্যা হলো বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক লোক প্রকৃত অর্থেই অশিক্ষিত। কাজেই নানা মতের নানা জাতের মানুষ এখানে রয়েছে। সে কারনে কোনো নীতিই বলিষ্টভাবে কেও আকড়েও থাকতে পারছে না। ৯৬তে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য জামাতের সঙ্গে আপোষ করে। তার মানে এও নয় যে, আওয়ামী লীগ জামায়াতের অপকর্মকে ভুলে গেছে। আবার ওই সময়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না যেতে পারলে তাদের অস্তিত্বও হুমকির মুখে পড়তো। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে কুটচাল দিতেই হবে। নইলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। তবে আশার কথা মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে। একদিন হয়তো পরিবর্তন হবে।
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
হিমু71 বলেছেন: লাইক মামা
২৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৬
মরেনো বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে আপনার লেখাটা বাংলাদেশের শিক্ষিত (স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং মাদ্রাসা শিক্ষিত) শ্রেনির বেলায়ই শুধু প্রযোজ্য, দেশের সমস্ত দুর্নিতি এই জ্ঞান পাপিদের দ্বারাই ঘটে থাকে।
এই দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রমজিবি মানুষ সর্বব্যাপি দুর্নিতির মাঝে থেকেও হালাল রোজগার করেই তাদের জীবন চালান, তাদের ঈমানের চুড়ান্ত পরিক্ষা দিয়ে। তাদের চেয়ে বড় ধার্মিক আর কে হতে পারে?
আর এই শ্রমজিবি মানুষেরা, যাদেরকে আমরা তথাকথিত শিক্ষিত মানুষেরা মানুষ হিসাবেই গন্য করতে শিখিনি, তারাই এইদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ। সে হেতু আপনি বলতে পারেন না যে এই দেশে কোন ধার্মিক নেই।
আপনি বরং বলতে পারেন যে এই দেশের শিক্ষিত (স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং মাদ্রাসা শিক্ষিত) শ্রেনির মধ্যে সত্যিকারের ধার্মিক খুবই কম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শ্রমজীবিদের দুর্নীতি করার কি সুযোগ রয়েছে?? দেশের একটা শ্রেণী আছে তারা দুর্নীতির সুযোগ থেকেও বঞ্চিত। ধর্ম নিয়েও এদের মাথাব্যাথা তেমন নেই। আমার মূল বক্তব্য হলো, মানবিক বিবেকবোধ না থাকলে ধর্ম থাকলেই কি আর না থাকলেই কি। আর মানবিক বিবেকবোধ থাকলে সব ধর্ম ও চিন্তার মানুষ থাকলেও কোনো সমস্যা নেই। যাইহোক আগামি পর্বে আরো কিছু বিষয় লিখবো বলে ভাবছি।
২৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২
মহাবিরক্ত বলেছেন: লেখার টপিক ভাল ছিল। কিন্তু কেমন জানি একটু পেচিয়ে ফেলেছেন।
ধন্যবাদ।
২৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৩
নাসীম আহমেদ খান বলেছেন: আপনি (লেখক)বলেছেন ধর্মের সঙ্গে মানবিক বিবেকবোধের সম্পর্ক আছে আবার নাইও। দুটোই।একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন পৃথিবীতে বড় বড় অশান্তির মূলেও রয়েছে ধর্ম। ইতিহাস তার সাক্ষী।
আসলে আমি আমার আগের কথায় ই বলবো যে ধর্ম মানুষকে প্রথম মানবিকতা শিখিয়েছে যখন কোন শিক্ষা ব্যাবস্থা ছিল না , পৃথিবীতে বড় বড় অশান্তির মূলে আসলে ধর্ম নয় - ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, ধর্মের আংশিক শিক্ষা , ধর্মকে অস্ত্র হিসেবে নিয়ে সুবিধা ব্যাবসা , ধর্মকে আকড়ে ধরে ক্ষমতার রাজনীতি করার প্রবনতা গুলো কাজ করে । আমরা ধর্মকে পুরপুরি অথবা ঠিক যা শিখিয়েছে আসলেই শিখতে পারলে পাকিস্তানের মত অবস্থা দেখতে হয় না । আসল কথা হচ্ছে যেটাই শিখি সত্যিকার অর্থে যা বলতে চেয়েছে তা বুঝেছি কিনা সেটা নিজেকে যাচাই করতে হবে ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নাসীম আহমেদ খান,
আমার এক বন্ধুর সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আপনি যে কথাটা বললেন, এই কথাটাই অন্যভাবে আমি তাকে বললাম। তখন বন্ধুটি বললো, দেখ, প্রতিটি ধর্মেই বেশ কিছু গ্রুপ তৈরি হয়েছে। ইসলাম ধর্মেই শিয়া সুন্নি থেকে শুরু করে হাজার হাজার গ্রুপ। প্রত্যেক গ্রুপই কোরানকে অনুসরণ করে। আবার প্রত্যেক গ্রুপই অপর গ্রুপকে বেঠিক মনে করে। এবং কোন্দোলও লেগেই রয়েছে। এজন্য কিন্তু ধর্মকেই দায়ী করা উচিত। কারন ধর্মগ্রন্থগুলোতে বিভাজন তৈরি হওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে।
এর উত্তর আমি দিতে পারিনি। আশা করি আপনি দিবেন।
তবে আমি নিজে মনে করি, মানুষের আসল পরিচয় ‘মানুষ’ ।
সাম্প্রদায়িকতা মুখ্য হলে মানুষ আর মানুষ থাকে না।
২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: আপনার কথা সমাজের ৯৮% ক্ষেত্রে সত্যি। আমি অনেক মাওলানা দেখেছি যারা সবসময় অসহায় মানুষদের তাদের সাধ্যমত সাহায্য করে থাকেন। আমি অনেক পিতা-মাতা দেখেছি যারা তাদের সন্তানদের কখনো অসৎ পথে আয়ের জন্য বলেন না। আমি অনেক পিতা-মাতা দেখেছি যারা যদি কখনো বুঝেন তাদের সন্তান অসৎ পথে আয় করেন ,তারা তাদের সন্তানদের সেই পথ থেকে ফেরাতে আপ্রান চেষ্টা করেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ব্যতিক্রম উদাহরণ সব সময়ই থাকে। তবে আমি কোনো মাওলানাকে দেখিনি দেশের কোনো দুর্যোগের মুহুর্তে তৎপর হয়েছেন। কারন মাওলানারা নিজেদের প্যাট বাঁচাতেই বেশি ব্যস্ত। এ কারনে পুরোপুরি তাদেরও দোষ দেই না। আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটাই এরকম।
২৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মামদোভুত বলেছেন: চমতকার কথা বলেছেন।
২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
শ্রীঘর বলেছেন: কান চিলে নিয়া গেছের এর মত আমাগো অবস্হা। আমি মনে করি ইসলাম এখন বাংলাদেশে, পূর্বের যে কোন সময়ের চেয়ে শক্ত অবস্হানে আছে। এ বিশ্বাস এমন যে কোটি কোটি মানুষের মধ্যে ২-৪-১০-২০ জন কইল বা লিখল তাতে আমাদের আসে যা্য় না। সবারই সুমতি হউক!!!
৩০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৪
অসীম মুহূর্ত বলেছেন: ভাই এত কিছু বুঝি না। প্রশ্ন শুধু একটা। আল্লাহ্ হল এক; তবে ইসলামি দল এতগুলা কেন ?
৩১| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৯:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন: হুম আপনি ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড !!!
০২ রা মে, ২০১৩ দুপুর ২:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভণ্ড সমাজে জন্মেছি, ভণ্ড না হওয়া ছাড়া কোনো উপায় আছে কি? ভণ্ডামির মাত্রা আপনার চেয়ে কম হবে এটা ১০০%। হা...হা...হা...হা...হা...
বেহেশতের লোভ আর দোযখের ভয়ের তারণা বেশি হলে ভণ্ডামির মাত্রা বেশি হয়।
৩২| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৮
হিমু71 বলেছেন: +++++++++++++
৩৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: এই পোস্টটি দেখুন।
জন্মগত মুসলিম !!!
৩৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: আর আপনার এই কথাটা সত্য নয়।
"বাংলাদেশে আসলে কোনো ধার্মিক নেই। আমাদের সমাজটাই ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ।"
বাংলাদেশে এখনো ধার্মিক রয়েছে, হয়তো আপনার চোখে পড়েনি।
খুঁজলে অবশ্যই পাবেন। তবে এটা সত্য যে বর্তমানে ভণ্ডদের সংখ্যাই প্রচন্ড রকম বেশি। ইসলামকে বিক্রি করে খাওয়া ওয়ালাদের সংখ্যাই প্রচন্ড রকম বেশি।
তাই সাধারণ মানুষ এদের দিয়েই ইসলামকে বিবেচনা করে। কিন্তু এদের দ্বারা ইসলামকে বিবেচনা করা উচিৎ নয়। এরা ইসলামে মানদণ্ড নয়।
ইসলামকে বিচার করুন কুরআন ও সুন্নাহ দিয়ে।
১৩ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বাইরের দেশের কোনো বৌদ্ধ বা খ্রীস্টান ইসলামকে চিনবে কিভাবে?? নিশ্চয় মুসলিমদের কর্মকাণ্ড দেখে।
আর ব্যতিক্রম উদাহরণ সব জায়গাতেই থাকে। এটা নিয়ে কথা বলার কিছু নেই
৩৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: ভাই আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন তবে আপনার তো উচিৎ নিজের ধর্মের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
যারাই এই ধর্মের প্রতি ভুল ধারণা রাখে তাদেরকে নিজের ধর্ম সম্পর্কে সচেতন করা।
আপনি যদি আল্লাহ্ ও আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস রাখেন তবে ইসলামের হয়ে কাজ করুন। আল্লাহ্ আপনাকে দুনিয়াতে ও আখিরাতে কল্যাণ দান করুন।
১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি, সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে আমার কোনো চাওয়া-পাওয়ার সম্পর্ক নেই।আমি মনে করি লোভ ও ভয় মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষতির কারন।
৩৬| ১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
পুরানপাপী (শুধু চেহারা বদল) বলেছেন: চরম হইছে। চা খাওয়ামু
১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যারা বিড়ি খায় তাঁদের শুধু চা খাওয়ানো কিন্তু মারাত্মক অপরাধ
৩৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: Every Human being has the knowledge of GOD in him.
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কথাটা মানতে পারলাম না। ধর্মহীনভাবে কোনো শিশুকে গড়ে তুলুন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর সে কি হয় পরীক্ষা করুন। ধর্ম শ্বাশ্বত বা চিরন্তনভাবে সবার মধ্যে থাকে না। এ কারনে ধর্মের সুবিধাভোগী রক্ষী বাহিনী থাকে। যেমন মন্দির মসজিদ গির্জা.........।
সবার মধ্যে যে ঈশ্বর জ্ঞান থাকে সেই ঈশ্বরের স্বরুপ কি?? আপনাকে আমার একটি পোস্ট পড়ার আহবান জানই
Click This Link
৩৮| ২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: চরম লেখা !!
২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্নবাদ।
৩৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সেফানুয়েল বলেছেন: দারুণ!!! সুস্থ্য বিবেক জগ্রত হোক। সবার আগে আগে মানবতা- এই হোক মোদের স্লোগান!!!!!!!
৪০| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩০
আhhহমেদ জিয়াঊস সালাম বলেছেন: লেখকের কথার সাথে আমি একমত নই। যে দেশের সিস্টেম টাই করাপটেড, সে দেশের মউলানা বলেন আর সাধারণ মানুশ বলেন সবাই ত কম বেশি করাপটেডই হবে তাই না? মেশিন যদি নষ্ট হয় প্রোডাক্ট কি ভাল বের হবে? যারা খমতায় বসেন তাদের রেস্পন্সিবিলিটি ত মওলানা ও সাধারণ মানুষ এর চাইতে অনেক বেশি তাই নয় কি? তারা ত ভোটের আগে অনেক কথা বলেন, ক্ষমতাই এসে সব ভুলে জান। এই দেশের মানুষ মরল না বাচল তাতে তাদের কিছুই আশে জায় না। গারমেন্টস এর শ্রমিক রা কখনো কয়লা হছছে কখনো বিল্ডিং ধশে তাদের জীবন চলে যাচ্ছে তাতে তাদের কিছুই আশে জায় না। এসব কথা ত কেও লিখে না। কারন এরা ত মোটা।
সমাজ পরিবর্তন করতে হলে গোঁড়া ঠিক করতে হবে।
ধর্ম কে আঘাত করার জন্নে আপনার এই লিখা এইটা বুজতে আমার বাকি নাই। আপনি বেছে বেছে ওইসব লকদের কেই টারগেট করেছেন যারা ধর্মের সাথে রিলেটেড।
২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আহমেদ জিয়াউস সালাম,
আমি কিন্তু অনেক জায়গায়ই মন্তবে আপনার কথাই বলেছি,
কোনো পুকুরের পানি খারাপ হলে ওই পুকুরের কোনো মাছ ভালো হওয়ার সুযোগ থাকে না।
আপনার বিরাট মিস্টেক হচ্ছে। ধম্মোকে টারগেট করা হয়নি। ধম্ম পালনকারীদের টারগেট করা হয়েছে। আপনি যদি মনে করেন, এই পালনকারীরা ইসলাম অনুসরণ করছে তবে আপনিই ইসলামকে আঘাত করবেন।
আর ধরমো যেহেতু নীতিকথা বলে, কাজেই ধরমো পালনকারী লোকজন কি পালন করছে সেটা তুলে আনা খুবই স্বাভাবিক।
আর আমার লেখায় শুধু ধরমো পালনকারীদের কথাই থাকবে তা কিন্তু নয়।পুরোটা পড়ে মন্তব করলে আপনার ভালো হতো। ১ম পরবে কিন্তু আমার বাপের কথাও বলেছি, বিসিএসের কথাও বলেছি। আগামি পরবে ধম্মের বাইরে আমাদের সামাজিক আচরণগত ভণ্ডামির বিষয়টি তুলে ধরবো।
আর আপনার একটা চিন্তা সম্পন ভুল। যারা বলেন যে, আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা দুই নম্বর, তারা খুবই ভুল করেন।
১ম কথাই হলো আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর । রাজনৈতিক নেতারা সমাজেরই একটা পাট। সমষ্টিকভাবে ঠিক না হলে বা সমাজটা ঠিক না হলে রাজনীতিও ঠিক হবে না। এর জন দরকার সঠিক শিক্ষা। পাশাপাশি শিক্ষার মাধমে আগামি পজন্মকে গড়ে তোলা। তবেই সমাজ পরিবতন হতে পারে। সেটার জন আমাদের বহুদিন অপেক্ষা করতে হবে। ধন্নবাদ।
কিবোড পবলেম। বুঝে নিয়েন। ভুল বানানে লিখেছি তাই। ধন্নবাদ।
৪১| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
সেমিবস বলেছেন: সত্যি বলেছেন
৪২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
মাইন রানা বলেছেন: @ পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন
আপনার পোস্টে যেগুলি লিখেছেন সেগুলি ভণ্ডামি নয়। গাফলতি, উদাসীনতা, অসচেতনতা।
ভণ্ডামি হল জেনে শুনে বুঝে সার্থের জন্য ভালমানুষ সেজে খাপার কাজ করা।
এইসব সমস্যা শুধু ইসলামি দেশে নয় পশ্চিমা দেশেও আছে। শুধু মুসলিমরা নয় সবাই এইসব দোষে দুষ্ট।
তাই একচোখা না হয়ে, চোখ দুইটা খোলা রাখুন।
সবচেয়ে খুশি হব আপনি যদি নিজে আমাদের ইসলামকে বাঁচাতে দায়িত্ব তুলে নেন, মানুষকে ভণ্ডামি থেকে ফিরিরে ভাল মানুষে পরিনত করেন।
১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যে জাতি যত বেশি অশিক্ষিত, দুর্নীতিবাজ সে জাতির মধ্যে ধর্ম অনুভূতি ততো বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের এক গবেষক বলেছিলেন , যীশু সমকামী ছিলেন। কই তার বিচারের দাবিতে তো কোনো আন্দোলন হয়নি। দুনিয়ার সব অবান্তর বিষয় নিয়ে এই আচুদা জাতি লাফালাফি করে।
আমাদের দেশের মানুষ ধর্মের মুখোশে ভণ্ডামি ঢাকতে চায়। এগুলো ভণ্ডামি নয়?? দুর্নীতি করে মাল কামিয়ে হজে গিয়ে হাজী টাইটেল লাগায়। হজ দিয়ে চুদির ভাইরা ভালো মানুষ সাজতে চায়। আর আপনি এসেছেন ভণ্ডামি সংজ্ঞা দিতে।
৪৩| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
বটের ফল বলেছেন: সাবাশ ভাই। সাবাশ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
আলমগীর_কবির বলেছেন:
আপনার মত একজন সৎসাহসি মানুষকে ব্লগপরিবারে চলার পথে সঙ্গী হিসাবে খুঁজছিলাম। আপনাকে পেয়ে তায় খুব ভাল লাগছে। আপনার পোস্টকি পর্যবেক্ষণে রাখলাম।
৪৫| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার লেখাটা মনোযোগের সাথে পড়লাম।
ধন্যবাদ।
তবে একটা ছোট্ট কথায় আপনাকে শূধূ ইশারা দিয়ে যাব-
যে সমস্যা চিহ্নিত করতে পারে-সমাধানের দায়ও কিন্তু তার কাঁধে এসে যায়।
সো শুধু নিন্দাবাদে নয়, শুধূ সমালোচনায় নয়- পথ নির্দেশ এবং উত্তরনের দিশাও দেবেন এই কামনা করছি।
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সমস্যাটা অর্থনৈতিক। ধনী গরিব বৈষম্য। আর অর্থনীতির সঙ্গে শিক্ষা জড়িত। সমাধানের পথ কোনো ধর্মের সঙ্গে জড়িত নয়। জাতিকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।
৪৬| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
রোহান খান বলেছেন: "আর তাদের পাশেই ফিলিস্তিনিরা অবিরত রাম চোদন খাচ্ছে ইহুদিদের হাতে। তাদের অপর পাশেই মুসলিম দেশ সোমালিয়ায় হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মারা যাচ্ছে। আর সৌদি-দুবাই নামক বিশ্বের বাইজীবাড়িতে চলছে ভোগবিলাসের উৎসব। ইন্দোনেশিয়া থেকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে মেয়েদের নিয়ে তারা ভোগ করে।"
অসাধারন লিখেছেন। সত্য কথা। জন্মের পর থেকেই আমরা আমাদের বাবা মাকে দেখে জিবন বিধান শিখে থাকি, ঠিক তেমনি ইসলামের জন্মের কথা আসলেই আরব পটভুমির কথা উল্লেখ করতে হবে। আর কি না সেখানেই যেমন দুবাই তে একই শহরে মসজিদ যে কয়টা আছে তার থেকে দেখা যায় সমান সংখক মদের বার ও আছে। এমনকি আজমান দুবাইতে ডান্সবার থেকে উচ্চতর জায়গায় লোকাল মুসলিম আরাবিদেরও মদ মাস্তিতে মত দেখা যায়। মার্সিডিস বা অডি গাড়ি বা এসব নিয়ে আর্ত অহংকারে ডুবে থাকতে দেখা যায়। এসব তো ইসলাম শাষিত দেশের অহংকার হতে পারে না। এ তো গেল বাইরের কথা এখানে প্রায় আরাবিদের ঘরে রাতের বেলা কি যে হয় তা তো আর বলার বাকি থাকে না তা সবাই জানেন।আসলে টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে গেছে। আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয় টাকাটাই দজ্জাল হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। দজ্জালের সব বর্ননা এর সাথে মিলে যায়।
যাই হোক যাদের কাছ থেকে আমরা ইসলাম শিকবো তাদের কাছ থেকে এমন আশা করা যায় কিভাবে। দেখছি তো সবি ঠিক আছে শুধু গোপনে করতে হবে ব্যাস .... এই তো শিকলাম জিবনের ৭ টা বছর গাল্ফ এ থেকে...। ছোট বেলায় হাদিসের বানি তে শুনেছিলাম "৭০ টা দল থাকবে তার মধ্যে ১ - ২ টা দল ব্যাতিত সব দল ভুয়া ও মিথ্যা প্রমানিত হবে"। বুজতে পারি না কোন দলে যাবো....। শুধুই হতাশা...আল্লাহ আমাদের রহমত দান করুন আর এই কলি যুগের ফেতনা থেকে আমাদের দুরে রাখুক..।আমিন।
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শুধু তাই নয়, বাংলাদেশেল মুসলিমরা যারা সব মুসলিম ভাই ভাই হিসেবে গলা ফাটান তারা যদি সৌদিতে যান সেখানকার নাগরিকেরা কিন্তু তাদের ভাই হিসেবে দেখে না। দেখে ভিখারি হিসাবে। ইউরোপের কোনো দেশে যখন বাংলাদেশের শ্রমিক যায় তখন তারা ইউরোপের স্ট্যান্ডার্ডেই বেতন পায়। কিন্তু সৌদি-দুবাইয়ের টাকা থাকা সত্ত্বেও তারা আমাদের শ্রমিকদের বেতন তাদের স্ট্যান্ডার্ডে দেয় না। বেশিরভাগ ইমারত শ্রমিক সেখানে অত্যন্ত কষ্টে থাকে। এই হলো ভাইদের নমুনা।
৪৭| ২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
রোহান খান বলেছেন: এই কথা বুঝার মত মানুষ কই....তাদের এখানে পাঠিয়ে দেন...জিবন টা কি বুঝতে পারবে..।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার কথা ঠিক বুঝতে পারলাম না।
৪৮| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
নাজ_সাদাত বলেছেন: কৌশিক বাবু তো দেখছি ধুতিতে মালকোঁচা মেরে রাস্তায় নেমেছেন। বেশ বেশ। তা বাবু মুসলিমদের সম্পর্কে আপনাদের মতামত সেই কোন কাল থেকে শুনে আসছি। খারাপ খারাপ আর খারাপ। এবার বলুন দেখি দেবদাসী কেন হতে হয়? এটা খারাপ না ভাল। কিম্বা বলুন হিন্দু বিধবাদের কেন কাশীতে গিয়ে বেশ্যাবৃত্তি করতে হয়? এই রে আমি বোধহয় আপনার ধর্মবিশ্বাসে আঘাত দিয়ে ফেললাম। রাম রাম।
২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ইদানিং দেখছি আপনাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। আমি মালাউন বংশোদ্ভূত সে কথা আপনাকে বলেছে কোন শালায়?? বোকাচুদা কি আর গাছে ধরে??
ক্ষমতা থাকলে পোস্টের যৌক্তিক সমালোচনা করুন। আর নিজেরা ঠিক হোন। আবাল জানি কুহানকার
৪৯| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নাজ_সাদাত বলেছেন: আরে কৌশিক বাবু রাগ করেন কেন?? গালাগালি দিচ্ছেন দিন তাতে অবশ্য আমি রাগছি না। যাই হোক গালাগালি দেওয়ার পর একটু রাম নাম করে নেবেন। এই রামনামের জোয়ার আনতেই না আপনাদের এত চুলকানি। একে মার তাকে মার এই কাজ চালানোর সঙ্গে সঙ্গে হিন্দু বিধবাদের করুন দিকটা একটু দেখবেন। যেন তাঁদের আর কাশীতে বেশ্যাবৃত্তি করতে না হয়। দেবদাসীদের বিষয়টা একটু দেখবেন, তাদের যেন দেবতার খুশী করতে আর শরীর দিতে না হয় পুরোহিতদের।
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মালাউনদের দেখার দায়িত্ব কি আমার??
আপনি বলছেন
''যেন তাঁদের আর কাশীতে বেশ্যাবৃত্তি করতে না হয়। দেবদাসীদের বিষয়টা একটু দেখবেন, তাদের যেন দেবতার খুশী করতে আর শরীর দিতে না হয় পুরোহিতদের।''
ধম্মো যতদিন আছে ততোদিন ধম্মের এই রক্ষীবাহিনীরা এসব করবেই। গণিমতের মাল, দাসিদের ভোগ, মসজিদ মন্দির গির্জার হাজার হাজার কোটি্ টাকা দরকার। আবার এরা ট্যাক্সও দেয় না।
নাজ সাদাত
আবাল চুদা, কৌশিক নাম হলেও আমি কিন্তু জন্ম সূত্রে মালাউন নই। মা কালীর দিব্বি করে কচ্ছি।
ছা...গল জানি কুহানকার।
৫০| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ১/ বাংলাদেশে আসলে কোনো ধার্মিক নেই। আমাদের সমাজটাই ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ।
* আপনার বংশে বা চেনা জানা গণ্ডির মধ্যে হয়তো নেই । আপনার দেখা ''ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ'' সমাজ , সারা দেশের চিত্র বহন করে না ।
২/ আমরা সাধারনত ধার্মিক বলে আমরা চিনে থাকি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মাওলানাদের।
* ধার্মিক হওয়ার পূর্ব শর্ত মাওলানা হওয়া নয় ।
৩/ কিন্তু আমাদের সমাজে মাওলানাদের পেট চলে সমাজে দুই নম্বর লোকের টাকায়।
* সমাজের সব টাকাই যদি দুই নম্বর হয় , তাহলে মাওলানাদের পেট চলার টাকা আসমান থেকে আসবেনা ।
৪/ স্থানীয় সাংসদ বা কোনো ধনী ব্যক্তি যত দুই নম্বরই হোক, এলাকার মসজিদে যখন তিনি বড় অংকের টাকা দান করেন, হুজুরেরা তার নামে দোয়া পড়তে থাকেন। কাজেই হুজুরের কি ধার্মিক হওয়ার সুযোগ আছে??
* আপনার ভাষায় '' মালাউন '' , ইহুদী , নাসারা তথা বিধর্মীদের জন্য ও দোয়া করার বিধান আছে । এরূপ দোয়া করার জন্য হুজুরদের ধার্মিক হওয়ার সুযোগ নষ্ট হয়ে যায় না ।
৫/ আমাদের সমাজে দেখা যায় বাপ-মা নিয়মিত নামাজ পড়েন। কিন্তু ছেলে কিভাবে টাকা আয় করছেন তা তারা জেনেও না জানার ভান করেন। কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান।
* একটা চোর , ডাকাত , গুণ্ডাও যদি নামাজে যায় , পাড়া প্রতিবেশীরা তার আশু পরিবর্তনে খুশী হয় । মা বাবা ছেলেকে নামাজে যেতে দেখলে খুশী হওয়া উচিৎ নাকি চুরি ডাকাতি করতে যেতে দেখলে ?
৬/ আমি চাকরি করে যে বেতন পাই, তা একজন বিসিএস ক্যাডারের তুলনায় বেশি। কিন্তু আমার বাপ চান আমি বিসিএস দিয়ে ফার্স্ট ক্লাস কেরানি হই। ঘুষ সুদের কথা বাদ দিলাম। বিসিএস কেরানি হলে ক্ষমতা ও ক্ষমতার সম্মান পাওয়া যায়। আর ক্ষমতা আসে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে।
* আপনার বাবার বংশ পরিচয় , মানসিক নিচুতা বা প্রশস্ততা সম্পর্কে আপনিই ভাল জানবেন ।
তবে আমার বাবা এরূপ ইচ্ছা পোষণ করলে , আমার বুঝতে অসুবিদা হতোনা যে , একজন বিসিএস ক্যাডারের পদে থেকে মানুষের সেবা করার সুযোগ বেশি বলেই তিনি এমত ইচ্চা পোষণ করছেন ।
আপনার প্রতিটা পয়েন্টেই গঠন মুলক সমালোচনার সুযোগ আছে ।
সময় স্বল্পতায় যা সম্ভব হলো না ।
তার পরও আপনার স্বীয় বিবেচনায় চিহ্নিত সমস্যা গুলি থেকে বেরিয়ে আসার বা উত্তরনের উপায়ও আপনার আগামী পর্বে থাকবে বলে আশা রাখছি ।
২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গিয়াস লিটন, আমি ঠিক বুঝলাম না। আপনি সমালোচনার জন্য সমালোচনা করতে গেলেন কোন আক্কেলে??
আপনি বলছেণ, ''আপনার বংশে বা চেনা জানা গণ্ডির মধ্যে হয়তো নেই । আপনার দেখা ''ভণ্ডামিতে পরিপূর্ণ'' সমাজ , সারা দেশের চিত্র বহন করে না''
উত্তর: আমি অনেক মন্তব্যে বলেছি, ব্যতিক্রম উদাহরণ সব সময়ই থাকে । ব্যতিক্রম নিয়ে এখানে আলোচনা হচ্ছে না।
২. ধার্মিক হওয়ার পূর্ব শর্ত মাওলানা সে কথা কোথাও বলা হয়নি। বলেছি আমরা সাধারনত চিনে থাকি.................
৩. আপনি বলছেন, '' কিন্তু আমাদের সমাজে মাওলানাদের পেট চলে সমাজে দুই নম্বর লোকের টাকায়।
* সমাজের সব টাকাই যদি দুই নম্বর হয় , তাহলে মাওলানাদের পেট চলার টাকা আসমান থেকে আসবেনা ।''
আমি কোথাও বলেছি আসমান থেকে আসবে। আমি আমার অনেক মন্তব্যে বলেছি, পানি যদি বিষাক্ত হয় তবে সেই পানির কোনো মাছই সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সুযোগ থাকে না।
৫/ আমাদের সমাজে দেখা যায় বাপ-মা নিয়মিত নামাজ পড়েন। কিন্তু ছেলে কিভাবে টাকা আয় করছেন তা তারা জেনেও না জানার ভান করেন। কিন্তু ছেলে নামাজে গেলে তারা গর্বে বুক ফোলান।
এই কথাটা আপনি বোঝেনই নাই। নামাজ পড়লে বাবা মা খুশি হয় কিন্তু ছেলের আয় নিয়ে তাদের কোনো মাথা ব্যাথা নেই। এটা কোনো নৈতিকতা হলো ? এই বক্তব্যের বিপরীতে যে জবাব দিলেন তা সবচেয়ে আচুদা জবাব।
আপনি বলছেন, আপনার বাবার বংশ পরিচয় , মানসিক নিচুতা বা প্রশস্ততা সম্পর্কে আপনিই ভাল জানবেন ।
তবে আমার বাবা এরূপ ইচ্ছা পোষণ করলে , আমার বুঝতে অসুবিদা হতোনা যে , একজন বিসিএস ক্যাডারের পদে থেকে মানুষের সেবা করার সুযোগ বেশি বলেই তিনি এমত ইচ্চা পোষণ করছেন ।
উত্তর : তাতো আপনি বুঝবেনই। কারন তারা আপনার বাবা মা। আমাদের সমাজে এরকম সৎ বাবা মায়ের জন্যই বুঝি দেশ এতো সততা! ও ন্যায় নিষ্ঠার সঙ্গে চলছে?? আমাদের দেশের বিসিএস ক্যাডাররা তাইতো এতো সৎ। আপনি বরাবরই আবালের মতো কথা বলছেন। আমি আমাদের সমাজের গড় চিত্র তুলে ধরেছি। এটাকে কেও অস্বীকার করতে পারবে না।
আচুদা কথা না বলে স্বীকার করুন দেশে সমস্যা আছে।
খুবই ফালতু সমালোচনা করলেন।
সমালোচনা করার সময় একটু বুঝেশুনে করবেন। ফালতু কথা বলতে আসবেন না ।
৫১| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
খাটাস বলেছেন: কোন সমাজেই পূর্ণ সৎ লোক নেই। মানুষের ভাল আর খারাপ কাজের আপেক্ষিক তুলনা থেকে এক জন মানুষ কে মূল্যায়ন করা হয়। আপনি খুজে দেখলে এমন কোন নাস্তিক কে পাবেন না যার সব দিক মানবিক, আবার এমন কোন আস্তিক কে পাবেন না যার সব দিক থেকে ধার্মিক। এ কারনেই সবাই মানুষ, সে আস্তিক ই হোক, আর নাস্তিক ই হোক। সব কিছুর মুল কথা যেটা, সমাজের অধিকাংশ মানুষ আজ সামান্য ভাল কাজের চর্চা টা ঢাক ঢোল পিটিয়ে করে, আর মন্দের চর্চা টা বেশি করলে ও গোপনে মনে মনে করে, মানে প্রায় সবাই করে আর দেখে না দেখার ভান করে।
আপনার পোষ্ট অনেক সত্য নিষ্ঠ, তবে প্রথম লাইনে আসলে প্রায় এবং অধিঙ্কাংস সমাজ ই কথা টা লেখা উচিৎ ছিল। বেতিক্রম পরিমানে কম হলে ও তা গানিতিক ভাবে অস্বীকার করা যায় না।
শেষে একটা ই কথা, মন্দের চর্চা বাদ দিয়ে ভাল এর চর্চা বাড়াতে হবে আমাদের দেশে। ভাল থাকবেন।
২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সহমত। আসলে ব্যতিক্রম উদাহরণ সব জায়গাতেই পাওয়া যাবে। এ কারনে ব্যতিক্রম নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন মনে হয় নাই। আবার ব্যতিক্রম ভালো মানুষদের হয়তো অন্য সমস্যা রয়েছে। আমাদের সামাজিক সমস্যা অনেক। একটা পুকুরের পানি বিষাক্ত হলে ওই পুকুরের কোনো মাছ বিষমুক্ত হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ থাকে না। আমাদের সমাজে যে শিক্ষা দেওয়া হয় সেগুলোতেও সমস্যা রয়েছে। আমাদের সমাজে বলা হয় গুরুজনকে সম্মান করো। মানে গুরুজন মানুষ কেমন সেটা মূল কথা নয়। গুরুজান জাওরা হলেও সম্মান তার অবধারিতরুপে প্রাপ্য। আমাদের ছোটোবেলাতেই শেখানো হয় স্বজনপ্রীতি। অথচ রাজনৈতিক নেতারা যখন স্বজনপ্রীতি করেন তখন আমরা তাদের সমালোচনা করে। মূল সমস্যা সামাজিক।
ভণ্ড ধার্মিকেরা আমাকে আক্রমণ করছেন। আমি লিখেছি ধর্মকারীদের নিয়ে । ধর্মকে নিয়ে নয়। তারপরও আক্রমণ।
৫২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
খাটাস বলেছেন: ভায়া আপনি খুব সম্ভবত নাস্তিক, সেটা কোন সমস্যা না। ধর্মের কথা যদি বলি, আমার বিশ্বাস অনুযায়ী সেটা আল্লাহ বুঝবেন।
কিন্তু আপনার কথা গুলোকে অনেকে এমন ভাবে নিয়েছেন, যেন ভুল টা বের করতেই হবে। আমি নিজে ও পরছিলাম ভুল বের করার জন্য। কিছু শব্দ গত ভুল হয়ত আছে, যার কারনে কেও কেও পোস্টের মুল বিষয় ধরতে পারছেন না। কিন্তু কথা হচ্ছে,
আমি মনে করে অন্নের ভুল দুই কারনে ধরা হয়-১ অন্যকে ছোট করার জন্য। ২ আলোচনা দ্বারা ভুল টা ধরিয়ে দেয়ার জন্য। আমাদের সমাজে প্রথম টার চর্চা বেশি। নিজের ভুল সংশোধন না করে অপরকে ছোট করানোর জন্য ভুল ধরার প্রবনতা সমাজ থেকেই আমরা শিখেছে। এ প্রবনতা আমাদের দূর করতে হবে, তবেই পাল্টে যাবে দেশ। ভাল থাকবেন।
২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি নাস্তিক নই। আস্তিকও নই।
অতীত কালে বিজ্ঞান বিকশিত হয়নি। মানুষ বহু কিছুর ব্যাখ্যা পায়নি। সমস্যায় জর্জরিত মানুষের ঐশ্বরিক ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পন করে হয়তোবা।
আমি আধুনিক যুগের মানুষ। ছোটোবেলা থেকে বেড়ে ওঠার কোনো পর্যায়েই সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে মাথাব্যাথার কারন আমার হয়নি। বেঁচে থাকার জন্য বর্তমান যুগে ধর্মের প্রয়োজন নেই। আস্তিক নাস্তিক সবাইকেই দুনিয়াতে কাজ করে খেতে হয়। দুনিয়াতে কাজ করো খাও এবং যুক্তিবুদ্ধির আলোকে এগিয়ে চলো।
এর বাইরে আর কিছুর আদৌ প্রয়োজন আছে কি?? খুব ভালো করে চিন্তা করে দেখুন। আমার বন্ধুদের অনেকে বলেন, ধর্মগ্রন্থগুলো পাঠ করতে। আমি তাদের বলি, কেন পাঠ করবো? আমার জীবনধারণের কোনো পর্যায়েই ধর্মগ্রন্থ পাঠ করার প্রয়োজন হচ্ছে না। বেহেশতের লোভে ধর্মগ্রন্থ পাঠ বা ধর্মকে মানা নিকৃষ্ট কাজ বলে মনে হয়।
আমি মনে করি, আস্তিক দর্শন সম্পূর্ণ ভুয়া। আর আস্তিক দর্শনের ওপর ভিত্তি করেই এসেছে নাস্তিক দর্শন। কাজেই এটাও অপ্রয়োজনীয়।
জীবনধারণের কোনো পর্যায়েই আস্তিক-নাস্তিক কোনো দর্শনেরই প্রয়োজন পড়ে না। তবে মানসিক সান্তনার জন্য প্রয়োজন পড়ে। আমি আমার চিন্তা ভাবনা সম্পর্কে সর্ম্পূর্ন পরিস্কার। আমি দিশাহীন মানুষ নই। আপনি নিজেই বিচার করুন। ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন মানবিক বিবেকবোধ। জীবন ধরনের কোনো পর্যায়েই কি আস্তিক নাস্তিক দর্শনের প্রয়োজন আছে ??
৫৩| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
খাটাস বলেছেন: ভায়া আপনার বিশ্বাস আপনার কাছে, আমার বিশ্বাস আমার কাছে। তবে যুক্তি সবার জন্য। আমি ধর্ম নিয়ে খুব বেশি জ্ঞান রাখি না। আমি যেহেতু মুসলমান, তাই কোরআন বিশ্বাস করি। কোরআন এ যা আছে, তাই ঠিক মানি। কোরআন ভুল কিনা সে ব্যাপারে কিছু বিজ্ঞান সম্মত কথা যদি বলেন, বোঝার চেষ্টা করব। কিন্তু যেহেতু মুসলিম, ইসলামী জীবন দর্শন বিশ্বাস করি, তাই জীবন দর্শনের যুক্তি মেনে নিতে পারছি না।
২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের দেশের মানুষেরা ইসলামী জীবন দর্শন দিয়ে চলছে না। যদিও তারা বিশ্বাসী বেহেশতের লোভ আর দোযখের ভয় থেকে।
১. আপনি পরিবার পরিকল্পণা গ্রহণ করবেন না?
২. মনে করুন, আপনার কোনো ভাই তাঁর প্রেমিকার সঙ্গে শারিরীক সম্পর্ক করলো, এর শাস্তি কি জানেন?
ব্যাভিচারের শাস্তি হলো গলা পর্যন্ত পুতে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা।
আধুনিক সমাজে আপনি এ ধরনের শাস্তির কথা ভাবতে পারেন না।
উন্নত দেশের একটা মানুষ এ ধরনের শাস্তির কথা কল্পণাও করে না। এরকম বহু উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে ।
তবে কার্যক্ষেত্রে না হলেও আমরা ধর্ম মানি শুধুমাত্র লোভ আর ভয় থেকে।
বারট্রান্ড রাসেলের মতে, শাস্তি অপরাধকে চিরন্তন করে।
আর নিষ্ঠুরতার জনক ও জননী হলো ভয়। ভয় আর লোভ থেকে কোনো মহৎ কিছু হয় না।
৫৪| ২৭ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
অপর্না হালদার বলেছেন: একজন গূনপোকার গালে চর মারতে গেলেন কেন ??? হয়ত ওনার কোন আত্মীয় আছে যিনি ধর্ম ব্যবসা দ্বারাই সংসার চালান । মাদ্রাসা দিয়েই তারা ভিক্ষা বৃত্তি শিক্ষা পান (যা হারাম) । শবেবরাতের দিন সন্ধ্যার সময় মতিঝিলে পেট্রোল পাম্পের কোনায় দেখলাম হুজুরা এমন ভাবে দোয়া করতাছে মনে হয় যে টাকা দিবে তারে তারা তখনই বেহেস্তে পাঠাইয়া দিবে । কি সে গান । কসম, অসাধারন । ২, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০ টাকার ভাগও আলাদা, দোয়াও আলাদা । সে এক চমতকার পরিবেশ । হায়রে ধর্ম পালন ।
যাই হোক সবাই তো খারাপ নয় । ভালর সংখ্যা এতই কম যে আমরা সাধারন মানুষরাও তাদের চিনে বের করতে পারিনা ।
চাই ধর্ম পালন, ধর্ম ব্যবসা নয় ।
৫৫| ২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
কৃরৃুৃঋপ বলেছেন: good good
৫৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
পরের তরে বলেছেন: বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন, এই জন্য একটা ধন্যবাদ আপনার পাওনা। তবে এতটুকু দাবি জানাই যখন এই ধরনের লিখা লিখবেন চেষ্টা করবেন সব কিছু কে তুলে ধরার, না হলে স্বাভাবিক চিন্তা ধারার মানুষ মনে করবে আপনি বোধ হয় নিদিষ্ট কোন ধর্ম কে আক্রমণ করতে চাইছেন।
যেমন আপনার লেখায় ইসলাম ধর্ম নিয়ে কিছু লিখেছেন, একই সাথে অন্যধর্মের মানুষদের সম্যসা ও এই পোষ্টে তুলে ধরলে লিখাটি বেশী গ্রহণ যোগ্য হতে পারত। আমার বিশ্বাস আপনি হয়ত পরবর্তী লিখায় তা তুলে ধরবেন। তবে এই পোষ্টেই এ রকম কিছু এড করলে আরো ভাল হত। যাই হোক আপনার পরবর্তী পোষ্টের আপেক্ষায় রইলাম............
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দেখুন, আমি আমার সমাজ নিয়ে লিখছি। আমাদের সমাজ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ। কাজেই আলটিমেটলি মুসলিমদের কথাই থাকবে। আমাদের সমাজ যদি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ হতো তাহলে আমাকে হিন্দু নিয়েই লিখতে হতো। সেটাই স্বাভাবিক নয় কি?
আপনি কি দ্বিতীয় পর্ব পড়েন নি?
৫৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
রোমেন রুমি বলেছেন: ভাল লাগল।
৫৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
নাওেয়দ বলেছেন: হাহাহা!
বাসায় জানে?
না জানলে তো আপনিও দুই নম্বর হইলেন।
'গীবতের' খাতায় নিজের নাম লিখাইলেন।
আপনি যদি নাস্তিক হয়ে থাকেন, তাইলে আপনি গোল্লায় যান, আপনারে শুধরানোর চেষ্টা করে খামাখা নিজের সময়ের অপব্যভার করব না।
হেফাযতের দাবীগুলো সম্বন্ধে আপনার মত দিতে পারেন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: পোস্টটা পড়েন। কি লেখা হয়েছে সেটার ভিত্তিতে মন্তব্য করেন। কোনো কথা ভুল বলে থাকলে উল্লেখ করেন। ফালতু মন্তব্য দেন কোন আক্কেলে?
৫৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:১৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি ধার্মিক ভন্ডদের নিয়ে ভাবি না, যখন শিক্ষিত ভন্ডদের দেখি একাউন্ট সরিয়ে ইসলামি ব্যাঙ্কিংএ নিতে, আবার দেখি কারখানার বিদ্যুত বিল চুরি করতে ঘুশ দিতে ...
সুধু হাসি ..
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এদের ভণ্ডামির কথা উল্লেখ রয়েছে দ্বিতীয় পর্বে।
৬০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
দুর্বৃত্ত_আমি বলেছেন: যারা সারা সপ্তাহ নামাজ না পড়ে কেবল জুম্মা পড়তে যায় তারাও ভণ্ড!!!
৬১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
sumit বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ আরও দেওয়ার ইচ্ছা ছিল , পরে দিব আপাতত এইগুলা লন
৬২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
নীল জোসনা বলেছেন: কঠিন সত্য বলেছেন ।
৬৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আপনার পোস্টটি পড়ে ভাল লাগলো। সেই সাথে সহমত পোষণ করছি। তবে পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়।
ধন্যবাদ ও শুভ কামনা
৬৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: নৈতিকতা কি ধর্মের উপর নির্ভরশীল (প্রমান ভিত্তিক আলোচনা)( পর্ব-৩)
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
নায়করাজ বলেছেন: ফাটায়া দিসেন একেবারে। নিজের বাপেরেও ছাড়েন, সাবাশ !