![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
প্রতিবেশী দেশ ভারতের অমর্ত্য সেনও নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নোবেল পাওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক হয়নি।
ড. ইউনূস নোবেল পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে দেশে আনন্দের জোয়ার বয়ে গেলেও বিভিন্ন সময়ে নানা কারনে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছেন তিনি। ইদানিং আওয়ামী লীগ সরকারও ইউনূসের ওপর সদয় নয় ।
(আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্যে নিয়েও হয়তো তাঁর বিরোধীতা করতে পারে, সেটা আমার এ লেখার মূখ্য বিষয় নয়)।
আমাদের রাজনৈতিক ফালতু সংস্কৃতির কারনে বাছ বিচার ছাড়াই বিএনপি ইউনূসের পক্ষে অবস্থান নিলেও এ ব্যাপারে ব্যপক জনমত গড়ে উঠে নি। ইউনূসের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্কেরও শেষ নেই। কিছুদিন আগে নোরাডের তহবিল অপসারণের খবরটি প্রকাশের পর ইউনূস আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে স্বীকার করেন, কর ফাঁকি দেওয়ার জন্যই তিনি ওই তহবিল স্থানান্তর করেন। কর ফাঁকি দেওয়ার এ উদ্দেশ্যে তাঁর ধূর্ত ব্যবসায়ীক মানসিকতাকেই প্রতিফলিত করে। শান্তিতে নোবেল পাওয়া একজন সম্মানিত লোকের ধূর্ত ব্যবসায়ীক মানসিকতা থাকাটা বাঞ্ছনীয়ও নয় বটে।
ইউনূসের সামাজিক ব্যাবসা সম্পর্কেও পরিস্কার ধারণা ইউনূসবন্দনায় মগ্ন ব্যক্তিদের কাছ থেকেও পাইনি। যতটুকু বুঝি এই সামাজিক ব্যবসার মূল কথা হলো প্রতিষ্ঠানের মালিকানা থাকবে না, কেও লভ্যাংশ নিতে পারবে না। ব্যবসা সম্প্রসারিত হবে। এটা যদি মূল কথা হয় তবে এটা নিয়ে লাফালাফি করার কিছু নেই। পুজিঁবাদী বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায়
বিশ্বের সব কোম্পানিই সামাজিক ব্যবসা চালাচ্ছে। কোম্পানিগুলো পুর্নবিনিয়োগ করে ব্যবসা সম্প্রসারণ করেই চলছে। অর্থাৎ মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।
গ্রামীণ ব্যাংকে দরিদ্র ঋণগ্রহিতাদের যে মালিকানার কথা বলা হয়, তাও নিতান্তই লোক দেখানো কেতাবি মালিকানা। ঋণগ্রহিতারা জানেও না যে, তারা ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার।লভ্যংশ কি উপায়ে কাকে বিতরণ করা হয় বা আদৌ হয়েছে কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ কথা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়, সরকার যদি আজ গ্রামীণ ব্যাংক তুলেও দেয় তবে ঋণগ্রহিতারা তথা কেতাবি মালিকেরা খুশিই হবে। বেজার হবে যারা তথাকথিত সুশীলেরা। যারা জীবনে কোনোদিন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়নি। এই ফালতুরা মিডিয়াতে প্রতিবাদের ঝড় তুলবে। আসলে এই কেতাবি মালিকানা রাখা হয়েছে লোক দেখানোর জন্য।
পাশ্চাত্যের দেশগুলো আমাদের মতো দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্যকে জিইয়ে রেখে দারিদ্র্যসৃষ্ট সমস্যা নিয়ে কাজ করে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) মাধ্যমে।
এনজিওগুলো পুষ্টিহীনতা, প্রতিবন্ধীতা, মাতৃস্বাস্থ্য.....প্রভৃতি নানা সমস্যা নিয়ে কাজ করে। মূল সমস্য হলো দারিদ্র্য। আর দারিদ্র্য থেকেই ওই সমস্যাগুলোর সৃষ্টি। এনজিও'র কাজগুলো অনেকটা গাছের গোড়া ঠিক না করে পাতায় পাতায় মলম দেওয়ার মতো। যে মলম আসলে কোনো কাজেই আসে না।
পাশ্চাত্যের মহাজনেরা এটাই চায়। তারা চায়, দারিদ্র্যকে জিইয়ে রেখে দারিদ্র্যসৃষ্ট সমস্যা নিয়ে কাজ করতে। যাতে বঞ্চিতদের পক্ষ থেকে কোনো বিদ্রোহ তৈরি না হয়।
যাইহোক, পাতায় পাতায় মলম দেওয়ার মতো ড. ইউনুসের ক্ষুদ্র ঋণের ফর্মুলা (মৌলিক কোনো ধারণা নয়) পশ্চিমা দেশের পুঁজিবাদী ভাবাদর্শের যথার্থ তাবেদারি করতে সক্ষম বলেই তিনি নোবেল পেয়েছেন। আর মলম তত্ত্বের অনুকূলে ক্ষুদ্রঋণ ফর্মুলা দিয়ে পাওয়া এই নোবেলে এখনও দেশের সার্টিফিকেটধারী তথাকথিত সুশীল শিক্ষিত ব্যক্তির কাছে আসমানী কেতাবের মতোই সম্মানীত। ওবামা তথা পাশ্চাত্যের মহাজনেরা কইছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই.....ব্রিটিশ আমলে বপন করা এই দাসবৃত্তির মানসিকতা থেকে আমরা এখনো বের হতে পারি নাই।
শান্তি ও সাহিত্যে নোবেল দীর্ঘদিন থেকেই বিতর্কিত। অর্থনীতিতে নোবেল দেওয়া হয় এমন কোনো তত্ত্বের প্রবক্তাকে যার তত্ত্বটি সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী অর্থনীতির পাহাড়া দিতে সক্ষম। পদার্থ রসায়নের মতো অন্যান্য বিষয়গুলোতে সুনির্দিষ্ট গবেষণা থাকে, খুব একটা বিতর্কের অবকাশ থাকে না। উন্নয়নশীল দেশের এমন কোনো ব্যক্তিকে কি আজ পর্যন্ত শান্তিতে নোবেল দেওয়া হয়েছে যে, ওই ব্যক্তির তত্ত্ব বা কর্মকাণ্ড তাঁর দেশের জন্য উপকারী কিন্তু পাশ্চাত্যের স্বার্থের পরিপন্থী?
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ‘খোয়াবনামার’ মত উপন্যাসকে কোনদিনই নোবেল পুরস্কার দেওয়া হবে না। এইজন্য আমাদের দেশের ডিগ্রিধারী মূর্খদের কাছে খোয়াবনামার কোন মুল্য নেই। তারা চেনে ‘ব্রিক লেন’ (না পড়েই)।
২০১০ সালে লিউ জিয়াবাও শান্তিতে নোবেল পাওয়ার পর চীন নোবেল কমিটিকে ধুয়ে মুছে দেয়। নোবেল কমিটির লোকজনকে ‘ভাঁড়’ হিসেবে উল্লেখ করে। চীন এই মেরুদণ্ড তৈরি করতে পেরেছে বলেই আজ দেশটির অর্থনীতি দ্রুত বর্ধনশীল। আর আমাদের কাছে নোবেল আসমানী কেতাবের মতোই সম্মানিত। পাশ্চাত্যের মহাজনদের স্বীকৃতি দিয়ে নিজেদের মূল্যায়ন করি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষককে দেখেছি, তারা তাদের ঘরের পাশের দরিদ্র কোনো ব্যক্তির অবস্থা নির্ণয় করেন পাশ্চাত্যের করা কোনো গবেষণা থেকে। মূলত শিক্ষকেরাও দেশে মেরুদণ্ডহীন জাতি তৈরি করে যাচ্ছেন।
অনেক বিদেশীর লেখা পড়ে জেনেছি, পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে প্রচার চালানো হচ্ছে ড. ইউনূসের পুষ্টি বিস্কুট আর শক্তি দই খেয়ে নাকি দরিদ্রদের পুষ্টি সমস্যা দূর হচ্ছে। মিনা বাজারের মত আধুনিক বিপনি বিতানগুলোতে সাজিয়ে রাখা হয় পুষ্টি বিস্কুট ও শক্তি দই। যেখানে দরিদ্ররা প্রবেশ করে না। অবশ্য এইগুলো খেয়ে নয় দেখেই হয়তো তাঁদের পুষ্টির সমস্যা দূর হচ্ছে!!
পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে আরও প্রচার করা হচ্ছে, গ্রামীণ শক্তির সোলার সিস্টেম নাকি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র মানুষের বিদ্যুতের সমস্যা দূর করছে। ওই সোলার সিস্টেমের দাম ৫০ হাজার টাকার ওপরে । দরিদ্ররা আসলে ওটা চোখেও দেখেন না। ওই সোলার সিস্টেম কিনছে আসলে প্রত্যন্ত গ্রামের পয়সাওয়ালা মধ্যবিত্তরা। যদিও পাশ্চাত্যের মহাজনেরা আসলে সবই জানেন, আসলে কি ঘটছে। কিন্তু সে দেশের সাধারন মানুষের কাছে বোঝানো প্রয়োজন, নোবেলটাও জায়েজ করা প্রয়োজন।
এদিকে আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করার জন্য বিএনপি ড. ইউনূসকে শহীদ জিয়ার সৈনিক বানিয়ে ফেলেছেন।
‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূসও ‘গু’য়ের মতো। আওয়ামী লীগ উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো গু’কে খারাপ বলছে। তখন বিএনপি বলা শুরু করেছে, না গু’ই ভালো। জামায়াতের সমর্থকদের কাছে এখন গু’ই ভালো।
যাইহোক তারপরও কিছু গণ্ডমূর্খ এবং সুবিধাবাদী সুশীলেরা (সুশীল বললে আর সুবিধাবাদী বলার দরকার হয় না) বাদে আমাদের দেশের সাধারন মানুষ ঠিক দৃঢ়ভাবে ইউনূসের পক্ষে অবস্থান নিতে পারছে না। আবার
অনেক মূর্খের কাছে নোবেল জিনিসটা আসমানী কেতাবের মতোই সম্মানিত। এসব কারনে অনেকেই দ্বিধাগ্রস্থও। তারপরও ড. ইউনূস ঠিক সম্মানিত জায়গায় পৌঁছাতে পারছেন না। এতে করে আমার মনের মধ্যে একটা প্রশ্নের উদয় হয়েছে।
তাহলে কি ড. ইউনূসের ওপর গ্রামাঞ্চলের সুদখোর মহাজনদের অভিশাপ রয়েছে? যারা লেখাটি পড়েছেন তারা আমাকে প্রশ্ন করুন, কেন আমার মনে এ প্রশ্নের উদয় হয়েছে?
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ক্ষুদ্রঋণের জাল জাড়িয়ে কিডনি বিক্রির ঘটনা নিয়ে বিবিসির অনুসন্ধানী প্রতিবেদনটি পড়ার আহবান জানাই।
Click This Link
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১
আদম_ বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। কেউ যদি বুঝত কথাগুলো। নোবেল পেয়েই সব হালাল হয়ে গিয়েছে। শুধু গ্রামীণ নয় সমস্ত ক্ষুদ্রঋণ দাতাই আমাদের চুষে খাচ্ছে।
সব বিষয়েই একমত, তবু প্রশ্ন করলাম, কেন?
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১২
অলিভার বলেছেন: আপনার প্রথম কথাটিই সঠিক নয়। অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পাননি। তিনি পেয়েছিলেন Nobel Memorial Prize in Economic Sciences. এটি নোবেল প্রাইজের দেয়ার অনুষ্ঠানের দিনই দেয়া হয় কিন্তু অফিসিয়াল নোবেল পারিজের মধ্যে ধরা হয়না। খেয়াল করবেন, তিনি পেয়েছেন অর্থিনিতিতে মৌলিক গবেষণার জন্য। কিন্তু অর্থৈনিক কোন তত্ত্ব বাস্তবায়নের জন্য পেয়েছেন ইউনুস। তাই তাকে দেয়া হয়েছে শান্তির জন্যে। হ্যা, আপনার মত আমিও বিশ্বাস করি কোম্পাউন্ড ইন্টারেস্ট এর ফাদে পড়েছে অনেক মানুষ। কিন্তু এই বিশাল নারী কর্মী বাহিনিকে কাজে লাগানোর যে উপায় তিনি বের করেছেন তাঁর জন্য তাকে তো তাঁর প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে। চ্যারিটি দিয়ে আর যাই হোক মানুষের কল্যান হয়না। কিছুদিন বাচায়ে রাখা যায় মাত্র।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি বলছেন,,
এই বিশাল নারী কর্মী বাহিনিকে কাজে লাগানোর যে উপায় তিনি বের করেছেন তাঁর জন্য তাকে তো তাঁর প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে।
এতো সহজেই বলে দিলেন?? বাংলাদেশে দরিদ্র নারী কর্মীদের অর্থনৈতিক সংস্থান হলো গার্মেন্টস শিল্পের বিকাশ লাভের পর। গ্রামীণ ব্যাংক কি আজ পর্যন্ত কোনো গবেষণামূলক তথ্য দিয়েছে??
ক্ষুদ্র ঋনে বাংলাদেশে কোন ক্ষুদ্র শিল্প বিকশিত হয়েছে বলতে পারেন?? আর গ্রামীণ শক্তির কর্মকাণ্ড জানেন কিছু??
একটা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীক নীতি ওই প্রতিষ্ঠানের মালিকের মানসিকতাকেই প্রতিফলিত করে। বিষয়টা ভেবে দেখবেন। চোখকান খোলা রাখলেই দেখতে পাবেন।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: (আওয়ামী লীগ যে উদ্দেশ্যেই বিরোধীতা করুক না কেন সেটা আমার এ লেখার মূখ্য বিষয় নয়)।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২২
শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: Robindranath Tegore and Dr. Unus both of them got their Nobel award by high recommendation .....I have a information about Robi Tagore's but Jamat-Shibir vanished this my college life ......and Dr. Unushow to get this we know ........ No need to expression to proudly by any award ........ আপনি যদি পল্লীতে যান দেখবেন বাস্তবে কী অবস্থা ......দেশ সেবার নামে যেমন সবাই রাজনীতি করে ঠিক একই দৃশ্য সব এন,জি, ও'র .................
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
বাঙ্গাল৭১ বলেছেন: অলিভার
প্রাপ্য অর্থ তিনি পেয়েছেন বাংলাদেশের দরিদ্র নারীদের উন্নয়ন করে তার একাউন্টে কোটি টাকা????
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
প্যাপিলন বলেছেন: ড. ইউনূস আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে স্বীকার করেন, কর ফাঁকি দেওয়ার জন্যই তিনি ওই তহবিল অন্য স্থানে অপসারণ করেন- এই তথ্য কই পাইলেন? পারলে রেফ. দিয়েন- আর নোরাড যেখানে অভিযোগ তুলে নিয়েছে সেখানে আপনার চুলকানী কেন থামছেনা সেটাও জানিয়েন
গ্রামীণ ফোনের অতি মুনাফা লোভী ফালতু ব্যবসায়িক নীতি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। - সবাই জানে কিনা জানিনা তবে আমি জানিনা, একটু জানানোর ব্যবস্থা করেন
আর ড. ইউনুসের সমালোচনা করার মতো আপনার যোগ্যতা আছে কিনা তাও আপনার প্রোফাইল দিয়া জানান দিয়েন। আপনি অর্থনীতির কতটুকু বুঝেন, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কতটুকু জানেন, এ বিষয়ে আপনার কোন পাবলিকেশন থাকলেও রেফারেন্স দেন।
একটা বিষয় মনে রাখার চেষ্টা করেন - ব্লগ চায়ের দোকানের টাইম পাস করা ব্যক্তিদের আড্ডা নয়, রেস্টুরেন্টে চায়ের কাপ উল্টে ফেলে দেয়া বিতর্ক নয় (যদিও এটাকেই সবাই ব্লগিং বলে থাকে)। এখানে এমন বলিষ্ঠ রেফারেন্স দিতে হবে যা পাঠকদের কাজে লাগতে পারে। (৩ নং কমেন্ট থেকেই পরিস্কার যে, অর্থনীতিতে নোবেল সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা ছিলনা)
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ডকুমেন্টারি সম্প্রচারের পর আত্মপক্ষ সমর্থনে তিনি ফান্ড ট্রান্সাফারের ব্যখ্যা দিয়েছেন। একটু খেঁাজ নিয়েন। ভাইজান কি আন্ধা?? তাহলে আপনিই বলুন তিনি কেনো ফান্ড ট্রান্সাফার করেছিলেন??
বোকাচুদার মতো ভুল ধরতে না আসার আহবান জানাই আপনাকে। আর অন্যান্য প্রশ্নগুলো সম্পূর্ণ অবান্তর। রবীন্দ্রনাথকে সমালোচনা করতে হলে আমাকে রবীন্দ্রনাথ হতে হবে??
ছা..গল জানি কুহানকার
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গ্রামীণ ফোনের ফালতু ব্যবসায়ীক নীতি সম্পর্কে আমি পরে আমার একটি লেখা কপিপেস্ট মারবো।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
তোমোদাচি বলেছেন: খালি এক নোবেল নিয়ে আছেন কেন??
ডঃ ইউনুস দেশে বা বিদেশে যতগুলো এওয়ার্ড/সম্মাননা পেয়েছেন সেগুলো যদি কাগজে প্রিন্ট করে পাশাপাশি সাজিয়ে রাখা যায় এবং আপনাকে বলা হয় যে এটার উপর দিয়ে নিঃশ্বাস বন্ধ করে একটা দৌড় দিন তাহলে এর একটা এওয়ার্ড আপনাকে দেওয়া হবে। আপনি দম বন্ধ হয়ে অক্কা পাবেন কিন্তু শেষ করতে পারবেন না। ইউনুস সেন্টারের ওয়েবসাইটে দ্যাখে নিয়ে ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করতে আইসেন।
অনেকেই জাতে উঠার জন্য ডঃ ইউনুসের সমালোচনা করে; তাদের জন্য করুনা!!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জি ওই জিনিস আপনি দেখে গর্বে বুক ফোলান। পৃষ্ঠা দেখে যেসব শিক্ষক নাম্বার দেয় তাদের আমি গাধা মনে করি। আপনাকেও করলাম।
দয়া করে আমার লেখার কোন অংশে আপত্তি বলুন, আমি যুক্তি দিয়ে আপনাকে প্রত্যুত্তর দিব। অবান্তর কথা বলতে এখানে না আসার আহবান জানাই আপনাকে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংক থেকে বিদায় করার পর ও কমিশন গঠনের পর ইউনূস সেন্টারের তৎপরতা বেড়ে গেছে।
ইউনূসের কথা বিশ্বাস করে পড়ে থাকুন। আপনাকে আমার এ লেখা পড়তে বলেছে কোন শালায়।
গঠনমূলক কিছু বলুন ক্ষমতা থাকলে।
৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
প্যাপিলন বলেছেন: চাইলাম রেফারেন্স দিলেন গালি।
আপনার মতো জ্ঞানী ব্লগারের পোস্টে যে মন্তব্য করতে পারছি এতেই জীবন ধন্য।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এমন একটা বিষয়ে রেফারেন্স চাইলেন , যা থেকে মেজাজ খারাপ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। আপনি বলুন, নোরাডের তহবিল স্থানান্তরের ব্যাপারে গ্রামীণ ব্যাংক তথা ইউনূস সে সময় কি ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন?? বলুন??
আমি আমার লেখায় এই রেফারেন্স দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনি। এটাও যদি আপনার রেফারেন্স লাগে তাহলে এই বিষয়ে আপনার ঘাটাতে আসা উচিত হয়নি।
যারা আমার লেখার সমালোচনা করছেন তাদের মনে হচ্ছে তারা সমালোচনার জন্য সমালোচনা করতে এসেছেন। গ্রামীণ শক্তি, গ্রামীণ ব্যাংক,
অতি মুনাফালোভী মানসিকতা, দেশের কোনো ভালো কাজে ইউনূসের অংশ না নেওয়া ও বিদেশী কূটনীতিকের মতো আচরণ সম্পর্কে কেও ব্যাখ্যা দিচ্ছেন না। অথচ ইউনূসকে পীর ফকির বানানো হচ্ছে । কাহিনী কি??
যাউকগা, বোকাচুদা বলার জন্য দুঃখিত। আপনি তাহলে আমার প্রশ্নটির
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমার পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার আগে সবাইকে আমি আমার প্রোফাইলের লেখাটা পড়ার আহবান জানাই
১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
অ্যামাটার বলেছেন: ইউনূস নামটা নিছক একটা ব্যাক্তির নাম না। একটা প্রতীক।
কী সেই প্রতীক?
ইউনূস যে শুধু এখন আছে তা না, ইউনূস ক্যাটাগরির সুবিধাবাদী সবসময়ই সমাজের একটা অংশ ছিল।
ঔপনিবেশীক আমলে কলোনিয়ালরা যখন নেটিভদের উপর কর্তৃত্ব বজায় রাখতে ডিভাইড &রুল প্রয়োগ করত, সেখানেও মূল চালের ঘুঁটি ছিল এই ইউনূসদের পূর্বসুরি। এদেরই উত্তরাধিকার আজকের ইউনূস-আবেদ গং।
@তোমোদাচি, ইউনূসের পুরস্কারের বহর দেখে তো অবাক হওয়ার কিছু নাই। শুধু নোবেল কেন, আরও হাজারতা জুটবে, এটাই স্বাভাবিক।
আর নোবেল কমিটি যে একটা নিছক ভাঁড় বডি, তা তো বাস্তবিক অর্থেই প্রমাণিত। বিশেষ করে শান্তি আর সাহিত্য; এই দুইটা ক্যাটাগরি বরাবরই ব্যাবহৃত হয়ে এসেছে রাজনৈতিক কুটনীতির হাতিয়ার হিসাবে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূস ও জামায়াত ইসু্তে বিএনপি গু ভালো গু ভালো বলে চিৎকার করে যাচ্ছে। দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী অশিক্ষিত থাকায় তারা দিশাহীন। গু-মুত চেনার ক্ষমতা এখনও তাদের হয়নি।
১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: মানলাম না ইউনূস মিয়ার নোবেল
মানি না নোবেল কোমিটি সব ভুয়া
তাতে প্রাপ্তি?
প্রথিবির প্রতিটি দেশে এক যোগে প্রথম পত্রিকার প্রথম পাতায় খবর ছেপেছে।
বাংলাদেশ।
নেগেটিভ নয় পজেটিভ।
কয়বার হয়েছে এমনটা?
সাধারণ মানুষ আমি বাংলাদেশী দালাল।
এটাই বুঝি বেশি বুঝিনা।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র বলেছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই।’
উপনিবেশিক আমলে বপন করা এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে না আসলে আমাদের কোনো উন্নতি হবে না।
আওয়ামী লীগের যদি ভালো কাজ একটাও করে থাকে তবে এই কাজটাই ধরি।
ইউনূসকে গ্রামীণ থেকে বিতাড়িত করা। যুক্তরাষ্ট্রকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখানোটা দরকার ছিল।
ইউনূস যদি ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে দেশ উদ্ধারই করতেন তাহলে লাখ লাখ ঋণগ্রহিতা মাঠে নামতেন। বাস্তবতা সম্পূর্ণ আলাদা।
১২| ০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
নরাধম বলেছেন:
এ বিষয়ে অনেক আগে সামহয়ারে লিখেছিলাম। Click This Link
কিছুদিন আগে একটা লেখা লিখেছিলাম। Click This Link
গত দশ বছরে একাডেমিক অনেক লেখায় বের হয়েছে মাইক্র ক্রেডিট নিয়ে, মোটামোটি ৯০% লেখায় মাইক্রক্রেডিটের ভাল কিছু পায়নি। আমার উপরেরটা একাডেমিক হলেও যে কেউ পড়লেই বুঝবে, কারন সিম্পল আর্গুমেন্ট। থিয়রেটিকালি একটা গেইম থিরেটিক মডেল বানিয়েছিলাম এবং দেখিয়েছিলাম মাইক্র ক্রেডিটের পক্ষে কোনদিনই দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব না।
১৩| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
মেকগাইভার বলেছেন: মিরজাফরের বংশভূত রা যে এখনো বাইচা আসে সেটা বুঝলাম।
১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪
বলশেভিক বলেছেন: ড: ইউনুস এর সমালোচনা করার মত যোগ্যতা আপনারও নাই আমারও নাই।তারপরও মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে পড়াশোনা করে দেখতে পারেন ...আপনার আওয়ামি মস্তিষ্কে যদি কিছু ঢুকে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বলশেভিক, বোকাচুদার মতো কথা বলেন কোন আক্কেলে বুঝি না। আমি কোথায় কি ভুল লিখলাম সেটা তুলে ধরুন। আচুদা কথা বলেন কোন আক্কেলে??
১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
মাজহার অপু বলেছেন: আসেন, কিছু পড়াশুনা করি...
বাঙলাদেশে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত।
যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে উঠে, তার শত্রুর অভাব থাকে না।
সক্রেটিস বলেছেন তিনি দশ সহস্র গর্দভ দ্বারা পরিবৃত। এখন থাকলে তিনি ওই সংখ্যার ডানে কটি শূন্য যোগ করতেন?
পৌরানিক পুরুষেরা সামান্য অভিজ্ঞতা ভিত্তি ক‘রে অসামান্য সব সিদ্ধান্ত নিতেন। যযাতি পুত্রের কাছে থেকে যৌবন ধার ক’রে মাত্র এক সহস্র বছর
সম্ভোগের পর সিদ্ধান্তে পৌছেন যে সম্ভোগে কখনো তৃপ্তি আসে না! এতো বড়ো একটি সিদ্ধান্তের জন্যে সহস্র বছর খুবই কম সময় : আজকাল কেউ এতো কম অভিজ্ঞতায় এতো বড়ো একটি সিদ্ধান্ত নেয়ার সাহস করবে না।
বাঙালি মুসলমান জীবিত প্রতিভাকে লাশে পরিনত করে, আর মৃত প্রতিভার কবরে আগরবাতি জ্বালে।
অতঃপর আপনার প্রোফাইলে আপনার সম্পর্কে জানার পর ,
কটুকথা হচ্ছে অক্ষমের হাতিয়ার।
আর ভাই, দয়া করে নিয়মিত ঔষধ খাবেন, আশা করি ভালো থাকবেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মজহার অপু, ছাগল কোথাকার। আপনি যতগুলো প্রবচন টেনেছেন সবই হুমায়ূন আজাদের। ইউনূস সম্পর্কে হুমায়ূন আজাদের বক্তব্য জানেন তো??
জীবিত প্রতিভা কি আমরা তাইতো জানতে শিখি নাই?? পাশ্চাত্যের নোবেল দিয়ে আর কতদিন নিজেদের মূল্যায়ন করবেন? ওবামা কইছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই..............উপনিবেশিক আমলে বপন করা এই দাসবৃত্তির মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। ছাগল জানি কুহানকার..
আমাদের প্রতিভা কে তা আমাদের চেনার ক্ষমতা নেই। পাশ্চাত্যের দেশ বলে দেওয়ার পর আমরা প্রতিভা নির্ণয় করি। আর প্রকৃত প্রতিভারা কোনো মূল্যায়ন পায় না। বিষয়টা বোঝা গেছে?? হুমায়ুন আজাদের প্রবচন না বুঝে অজায়গায় ঢেলে বসেছেন। আপনার গো-মস্তকটি ওকে করুন।
১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০
ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: ওবামার প্রি-পেইড শান্তির নোবেল আর ইউনুসের তথাকথিত দারিদ্র বিমোচনের নোবেল ... নোবেল প্রাইজের সম্মান কমিয়েছে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুম। ঠিক বলেছেন। আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, 'ওবামা কইছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই'' ...... সমাজের বেশিরভাগ মানুষ ব্রিটিশ আমলে বপন করা দাসবৃত্তির এই মানসিকতা থেকে বের হতে পারে নাই।
১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
জাকির সজিব বলেছেন: you are a paid blogger of AL.
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ইউনূসের বিরুদ্ধে কথা বললে পেইড ব্লগার? ছাগল কি আর গাছে ধরে?? যৌক্তিক মন্তব্য করুন, কোথায় কি ভুল বলেছি
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ওনার উপর ব্যক্তিগত আক্রোশ হয়েছে বলে আমি মনে করিনা।
ডঃ ইউনুস কে গ্রেফতার করা হয়নি
ইউনুসের গ্রামীন ব্যাঙ্ক বন্ধ করা হয় নি, চলছে।
ওনার একাউন্টও বাযেয়াপ্ত করা হয় নি,
ওনার মালিকানা অংশ অধিগ্রহন করা হয় নি,
গ্রামীন ব্যাঙ্কের সহযোগি প্রতিষ্ঠানগুলো (গ্রামীনফোন,গ্রামিন শক্তি, ফূডস ইত্যাদি) বন্ধ করা হয় নি,
ওনার বিদেশ গমনে কোন নিষেধ্যাজ্ঞা নেই।
শুধু প্রচলিত ব্যাঙ্কিং আইনে এজ ব্যারিয়ার অতিক্রম করার পর তার এই পদে থাকার অধিকার নেই।
তিনি সর্বচ্চ আদালতে রিট করেছিলেন। লাভ হয়নি।
ব্যাঙ্কিং আইন দেখে বেঞ্চ রিট খারিজ করে দেন মহামান্য আদালত।
এটিও পড়ুন
Click This Link
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ । অবশ্যই পড়বো।
১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮
এই আমি সেই আমি বলেছেন: উনার ভূমিকায় বি এন পি খুশিতে বাক বাকুম করছে আর আওয়মিলিগ চুল ছিঁড়ছে ।
যে রাজনিতিক দের উনি বা আমরা সমালোচনা করি, নিজস্ব লাভ লোকসান বা ক্ষোভের কারনে এই ভাবে কোন একটা পক্ষ নিয়ে তিনি নিজেকে ঐ রাজনীতিবিদদেরই কাতারবন্দী করলেন ।
আর এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমাদের মনে হয়, দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো,
'ওবামা কইছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই'' ...... সমাজের বেশিরভাগ মানুষ ব্রিটিশ আমলে বপন করা দাসবৃত্তির এই মানসিকতা থেকে বের হতে পারে নাই। ব্রিটিশ তথা পাশ্চাত্যের মহাজনেরা ঠিক করবে আমরা কাকে সম্মান দেব ।
২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখকের মন্তব্য সমূহ:
প্যাপিলন কে: বোকাচুদার মতো ভুল ধরতে না আসার আহবান জানাই ছা..গল জানি কুহানকার।
তোমোদাচি কে: পৃষ্ঠা দেখে যেসব শিক্ষক নাম্বার দেয় তাদের আমি গাধা মনে করি। আপনাকেও করলাম। আপনাকে আমার এ লেখা পড়তে বলেছে কোন শালায়।
বলশেভিক কে: বলশেভিক, বোকাচুদার মতো কথা বলেন কোন আক্কেলে বুঝি না।
মাজহার অপু কে: মজহার অপু, ছাগল কোথাকার। আপনার গো-মস্তকটি ওকে করুন।
জাকির সজিব কে: ছাগল কি আর গাছে ধরে।
ভাই আপনার এমন জ্ঞানী পোস্টে মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখাবো না। তবে আপনার জ্ঞান থেকে এমনি দুর্গন্ধ বের হচ্ছে যে বমি পাচ্ছে। আপনি একটা মাল শুধু নন, আপদমস্তক মল।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভাইজান, কি সুশীল ভদ্দরনোক। তফাত যান । অযৌক্তিক মন্তব্য করলে চোদন দিতে আমি পছন্দ করি। আমি ওই শব্দ চয়ন কেন করেছি সেটা আপনার নজরে পড়েনি??
আর আমার পোস্টে অনেকে যৌক্তিকভাবে বিরোধীতা করে মন্তব্য করেছে। দেখুন তো কোথাও কটু শব্দ ব্যবহার করেছি কিনা??
যৌক্তিকভাবে বিরোধীতা করার ক্ষমতা নেই তাই আচুদা মন্তব্য ঝেড়ে দিলেন? ছাগ..ল কি আর গাছে ধরে?
ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সুশীল ভদ্দরনোকদের আমি ঘৃণা করি। কাজেই তফাত থাইকেন। সমাজের এই আচুদা সুশীলরাই দেশের জন্য বড় ক্ষতিকর।
২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
সাদা পাখি বলেছেন: কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ওনার উপর ব্যক্তিগত আক্রোশ হয়েছে বলে আমি মনে করিনা।
ডঃ ইউনুস কে গ্রেফতার করা হয়নি
ইউনুসের গ্রামীন ব্যাঙ্ক বন্ধ করা হয় নি, চলছে।
ওনার একাউন্টও বাযেয়াপ্ত করা হয় নি,
ওনার মালিকানা অংশ অধিগ্রহন করা হয় নি,
গ্রামীন ব্যাঙ্কের সহযোগি প্রতিষ্ঠানগুলো (গ্রামীনফোন,গ্রামিন শক্তি, ফূডস ইত্যাদি) বন্ধ করা হয় নি,
ওনার বিদেশ গমনে কোন নিষেধ্যাজ্ঞা নেই।
শুধু প্রচলিত ব্যাঙ্কিং আইনে এজ ব্যারিয়ার অতিক্রম করার পর তার এই পদে থাকার অধিকার নেই।
তিনি সর্বচ্চ আদালতে রিট করেছিলেন। লাভ হয়নি।
ব্যাঙ্কিং আইন দেখে বেঞ্চ রিট খারিজ করে দেন মহামান্য আদালত।
২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: আগে দেশে সুদখোর ছিলো অল্প কিছু "সুদখোর মহাজন", এখন বড় ব্যান্ক আর ক্ষুদ্র ঋণের প্রতিষ্ঠানের বদৌলতে দেশের সাবাই "সুদখোর জনগণ", আগে "সুদখোর" ছিলো একটি গালি, এখন স্টাটাস . . . !!!!
২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: @ খাটাস, আপনার বক্তব্যগুলো এই পোস্ট রিলেটেড না হওয়ায় ডিলিট মারলাম। এই পোস্ট নিয়ে আপনার যদি বিরুদ্ধ মত থাকে তবে তা যৌক্তিকভাবে উপস্থাপন করার আহবান জানাই। আর এতো সহজে কাওকে চেনা যায় না। সহজে মানুষ চেনায় অনেক ভুল থাকে।
২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
খাটাস বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লাম। আমার এত টা জানা নাই, যেটা জানি না সেটা নিয়ে বিরুপ কিছু বলি না। তবে আপনার যুক্তি যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। তাই পোস্ট নিয়ে আমার পজিটিব ধারনাই তৈরি হয়েছে।
জ্ঞানী দের যুক্তিতে হয়ত নির্ভর করবে আমার ইতিবাচক ধারনা কতক্ষণ থাকবে।
ইউনুস সাহেব কে শান্তি তে কেন দেয়া হল, অর্থনীতিতে কেন নয়, এটা আজ পর্যন্ত আমি বুঝি না। তবে যারা সাধারনত তার সমালোচনা করেন, ইউনুস সাহেব তাদের চেয়ে অনেক বেশি জ্ঞান রাখেন বলেই পা চেটে হোক আর নিজের যোগ্যতায় হোক ঐ নোবেল পেয়েছেন। তিনি যাদের আপন জন, সাধারণ মানুষের আলোচনায় তার চুল টা ও ছিঁড়বে না। এই যুক্তি গুলো যদি যথেষ্ট প্রভাবশালী মহল থেকে তুলে ধরা হয়, তখন সাধারণ মানুষের ভাবনার উদ্রেগ হলে ও হতে পারে। তবে আপনার যুক্তিকে স্বাগত জানাই। আমি ধর্ম ছাড়া কখনই যুক্তির বিপক্ষে যাই না।
আপনি বলেছেন, অনেক মূর্খের কাছে নোবেল জিনিসটা আসমানী কেতাবের মতোই সম্মানিত। এটা ঠিক পুরোপুরি সমর্থন দিতে পারছি না। নোবেল কে পুরো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত পুরস্কার হিসেবে সাধারনের মাঝে প্রচারনা চালানো হয়েছে, বা সাধারণ এ বিশ্বাস করে। এ কারনেই এমন হয়। আমি নিজে ও সেই দলে আংশিক। নোবেল এ কি কি হয় বা হয়েছিল, এমন পোস্ট দিলে ভাল হয়। তখন এ ধারনা লাঘব হতে পারে।
আর আগের মন্তব্য ডিলিট করার জন্য আমার কিছু বলার নেই। কোথায় যেন পরেছিলাম, একটা মানুষের মৃত্যুর বার বছর পর তার সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া যায়। তাই অল্প তে শুধু বেসিক টা নেই, কিন্তু সেটা কে ধ্রুবক মনে করি না।
শুভ কামনা। পোস্টে +++++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: পোস্ট রিলেটেড না হয়ে আপনার আর আমার মন্তব্যগুলো চ্যাটিং এর মতো হয়ে গিয়েছিল। এ কারনেই ডিলিট মেরেছি। আর আসমানী কেতাবের মতোই........এটা আসলে রুপক অর্থে। ইউনূস যে মেধাবী সেটা নিয়ে কারও আপত্তি থাকার কথা নয়। এই ব্যক্তিরা যখন তাদের জ্ঞান দেশের বিরুদ্ধে কাজে লাগান তখন সেই জ্ঞান ভয়াবহ হয়ে ওঠে। যাইহোক ধন্যবাদ।
২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ইউনুসকে নিয়ে কোন কথা বলতে গেলে আমার বেশি সময় নষ্ট করতে ইচ্ছে করেনা,সে যে কারণঐ নভেল পাক না কেন সে পেয়েছে এবং সে হলো বিশ্ব নভেল পরিবারের এক কুলাঙ্গার সন্তান।
যাষ্ট রাবিশ
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: পাশ্চাত্যের মহাজনেরা এটাই চায়। তারা চায়, দারিদ্র্যকে জিইয়ে রেখে দারিদ্র্যসৃষ্ট সমস্যা নিয়ে কাজ করতে। যাতে বঞ্চিতদের পক্ষ থেকে কোনো বিদ্রোহ তৈরি না হয়।
২৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আদম_ বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। কেউ যদি বুঝত কথাগুলো। নোবেল পেয়েই সব হালাল হয়ে গিয়েছে। শুধু গ্রামীণ নয় সমস্ত ক্ষুদ্রঋণ দাতাই আমাদের চুষে খাচ্ছে।
২৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
২৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
কৃষিবিদ আহমদ মুকুল বলেছেন: সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আদম_ বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। কেউ যদি বুঝত কথাগুলো। নোবেল পেয়েই সব হালাল হয়ে গিয়েছে। শুধু গ্রামীণ নয় সমস্ত ক্ষুদ্রঋণ দাতাই আমাদের চুষে খাচ্ছে।
৩০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫
এম আর ইকবাল বলেছেন: আমি তখনই তার সমালোচনা করতে চাইবো , যখন আমি জানবো , আমি অন্তত তার চেয়ে বেশী না হোক , তার সমকক্ষের ।
প্রচলিত একটা কথা আছে , গাঁয়ের যোগী ভিখ পায়না ।
আর একটি কথা , যারা গুণীজনকে সম্মান দিতে জানে না, সেখানে গুণীজন জন্মায় না ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গুণি কে??
পাশ্চাত্যের মহাজনেরা নোবেল দিলে তারপর গুণি ধরবেন?
তার আগে গুণি চেনারই তো ক্ষমতা রাখেন না। আচুদা লোকজন।
ওবামা কইছে চুদির ভাই আনন্দের আর সীমা নাই এই মানসিকতা থেকে বেড়িয়ে আসুন। বাইরের মূল্যায়ন দিয়ে দিয়ে নয় নিজেরা গুণিকে তা মূল্যায়ন করতে শিখুন আর যৌক্তিক মন্তব্য দিতে শিখুন।
৩১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: ইউনুস খুব খারাপ
শাহবাগে যায় নাই শালা
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আচুদা কথা না বলে মুরোদ থাকলে গঠনমূলক কিছু বলুন। ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ কি ছিড়েছে তা বলুন।
ছাগল চুদা লোকজন যে কোত্থেকে আসে।
৩২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
চারশবিশ বলেছেন: বুঝলাম সবাই ছাগল চুদা
আর আপনি একাই গরু চুদা
বলেন তো দুনিয়ায় এত ভাল লোক থাকতে উনার মত এত খারাপ লোক নোবেল পেলেন কেন
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গরু-ছাগল চোদা কে তা তো স্পষ্টই । কেন নোবেল পেলেন তা বলা হয়েছে। কিন্তু মাথায় মাল না থাকায় আপনি তা বোঝেননি। চীন নোবেল কমিটিকে ধুয়ে মুছে গালাগাল দেয় কেন জানেন না?
চীনের নেতাদের কি আপনার মতো ছাগল ভাবেন?
৩৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
চারশবিশ বলেছেন: যে ভাবে সবাইরে চুদতেছেন
বুঝলাম আপনি চোদা এক্সপার্ট
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জি যুক্তিহীন আবোল তাবোল মন্তব্যকারীদের চোদন দিতে পছন্দ করি। আপনাকে দেব কিনা ভাবছি। পোস্টটি পড়ে একটি গঠনমূলক সমালোচনা করলে বাঁচতে পারেন!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
দোদূল্যমান বলেছেন: লিউ জিয়াবাও শান্তিতে নোবেল পাওয়ার পর চীন নোবেল কমিটিকে ধুয়ে মুছে দেয়। নোবেল কমিটির লোকজনকে ‘ভাঁড়’ হিসেবে উল্লেখ করে। চীন এই মেরুদণ্ড তৈরি করতে পেরেছে বলেই আজ দেশটির অর্থনীতি দ্রুত বর্ধনশীল। আর আমরা এখনো নোবেল ধুয়ে পানি খাই।