নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছা্ওয়াল হিসেবে আমি খুবই সাধারণ।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন

মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড (পর্ব-২)

১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

পর্ব-১

শুক্রবারের জুম্মার নামাজ বাদে অন্য ওয়াক্তগুলোতে ঢাকা শহরের বিভিন্ন মহল্লার মসজিদগুলোতে খুবই অল্প সংখ্যক লোকের সমাগম ঘটে। সর্বোচ্চ দুই কাতার লোক হয়।

অর্থাৎ ওই অল্প সংখ্যক লোকই নিয়মিত নামাজ পড়েন। তাদের মধ্যে যদি জরিপ চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে, তাদের কমপক্ষে ৯০ শতাংশ লোক বুইড়্যা এবং স্থানীয় বাড়ির মালিক। তাদের এক পা এরইমধ্যে কবরে গিয়ে বসে রয়েছ। এদের বেশিরভাগই অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলা, কর্মকর্তা বা ব্যবসায়ী ছিলেন। যৌবনকালে তারা ঘুষসুদ খেয়েছেন সমানে, অন্যান্য আকাম কুকামও বাদ যায় নি। দুনিয়াতে সন্তানদের ভবিষ্যত নিশ্চিত করে শেষ বয়সে তারা এসেছেন পরোকালের ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে। বাকী ১০ শতাংশের ৯ শতাংশ দেখা যাবে তারা ঘুষসুদ খাওয়ার সুযোগ পান নি। পেলে নিশ্চিতভাবেই খেতেন। ১ শতাংশ তূলনামূলক ভাল মানুষ পাওয়া যেতে পারে।তবে এলাকাভেদে এ হার কমবেশী হতে পারে। আমার কথা যারা বিশ্বাস করলেন না তারা ফজরের ওয়াক্তে মসজিদে গিয়ে দেখতে পারেন।



আর ঈমামরা নিয়মিত নামাজি কারন ওটাই তাঁদের পেশা। জুম্মার নামাজে হুজুরদের বয়ানের একটা বিরাট অংশ থাকে মসজিদের জন্য ভিক্ষাবৃত্তি। এর মধ্যেও ব্যক্তিগত সুবিধার ব্যাপার রয়েছে। মসজিদকেন্দ্রিক হুজুরদের বসবাস। মসজিদ পাকাপোস্তা হলে এক পর্যায়ে তাদের থাকার ব্যবস্থাও উন্নত হয়। তাই তারা বহুকাল ধরেই ধর্মের দোহাই দিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করছেন। এতো গেল নিয়মিত নামাজি ভণ্ডদের কথা।



সমাজে আর এক শ্রেণীর ভণ্ড রয়েছে, যারা নামাজ কেন ইসলামের কোনো নির্দেশই ঠিকমত পালন করেন না, অথচ ইমান তাদের ষোলআনা । এই শ্রেণীর ভণ্ডের সংখ্যা সমাজে বিপুল। আমার এই পোস্টটি যারা পাঠ করছেন তাদের বেশিরভাগই এই শ্রেণীর ভণ্ড। ইসলামের কোনো নির্দেশই এরা পালন করে না অথচ ইসলামবিরোধী কোনো কথা শুনলেই এরা ফাল দিয়ে উঠেন। অথচ এই ফাল দেওয়ার অধিকারই তাদের নেই। এরা আরও স্বার্থপর, ভণ্ড এবং ক্ষতিকর জীব। কেন খারাপ?

তাহলে একটা গল্প বলি। হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই ভাই। ছোট ভাই মা-কালীর খুবই ভক্ত। নিয়মিত পূজা অর্চনা করেন। আর বড় ভাই নাস্তিক। তিনি কালী-ফালী একেবারেই ঠেঙান না।

একদিন ছোট ভাই মা-কালীকে স্বপ্ন দেখলেন, স্বপ্নে কালী তাকে বলছেন, তোর বড় ভাই আমার নামে আজেবাজে কথা বলে, আমার পূজাটুজা কিছু করে না, তুই ওকে সাবধান করে দিস। জবাবে ছোটো ভাই বললো, এসব কথা আমাকে বলতে বলছো কেন? তুমি সরাসরি ওকে গিয়ে বল। কালী তখন বললো, ওমা বলে কি, আমি ওকে নিষেধ করবো কোন মুখে? ওতো আমাকে মানেই না!!



নাস্তিকরা সৃষ্টিকর্তা মানেন না, কাজেই সৃষ্টিকর্তা তাদের কাছে কিছু আশাও করেন না। এক্ষেত্রে তাদের কোনো ভণ্ডামি থাকে না। আর যারা সৃষ্টিকর্তাকে মেনেও তাঁর কথামতো চলেন না তারা কি ভণ্ড নয়?

এই ভণ্ডগুলোই দুনিয়ার সব সুখ নিয়ে শেষ বয়সে গিয়ে বেহেশত নিশ্চিত করার জন্য নামাজ ধরবে। হয়ে যাবে নামাজি ভণ্ড (প্রথমেই যে ভণ্ডদের কথা উল্লেখ করেছি)। হজে যাবে, নামের আগে হাজী টাইটেল লাগাবে। আর যৌবনকালে সপ্তাহের জুম্মার নামাজ বা মাসে চান্দে সৃষ্টিকর্তার দরবারে হাজিরা দিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করবে, ‘‘আরে আছি তোমার সঙ্গে। তয় দুনিয়ার ভোগ বিলাসও একটু করতে দাও।’’

বুইড়া হয়ে যাওয়ার পর পরোকালের সুখের জন্য এরা পারমানেন্টলি সৃষ্টিকর্তার কাছে সোপর্দ করে বেহেশতোর সুখের জন্য।



সম্প্রতি আমার এক বন্ধু গ্রাম থেকে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকায় পৌঁছে। আশপাশের আবাসিক হোটেলগুলোতে সিট খালি না থাকায় বিপদে পড়ে যায় সে। এরপর সে আশপাশের কমপক্ষে ৫০টি মসজিদে ধরনা দেয় রাতটা থাকার জন্য। সব মসজিদ বন্ধ। রাস্তায় রাত কাটাতে হলো তাকে। কি বুঝলেন?

দিনের পর দিন ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দিয়ে ঢাকা শহরের মসজিদগুলো রাজকীয় প্রাসাদ হয়ে উঠছে। যেখানে শুক্রবার বাদে নিচতলার দুই কাতারও লোক হয় না। সেই প্রাসাদকে কতটা অমানবিক করে রাখা হয়েছে ভেবে দেখেছেন কি?

আমাদের এলাকার মসজিদের ওজুর স্থানে লেখা রয়েছে:

‘‘ওজুর প্রয়োজন ব্যতিত অন্য কোনো কাজে মসজিদের পানি ব্যবহার নিষেধ’’

মানে আপনি কোনো প্রয়োজনে আমাদের এলাকায় যদি আসেনে এবং আপনার যদি হাগা চাপে, আপনি কই যাবেন?

হায়রে মানবিক বিবেক বোধ মানুষের। এরাই পালন করে ধর্ম। হা..হা..হা...হা..।

যাইহোক, পরে শুনলাম, মসজিদের কাছেই মাঠে বাচ্চারা খেলাধুলা করে। এরপর তারা মসজিদে হাতমুখ ধোয়। এইজন্য নাকি ওই নির্দেশনা।

কি অবান্তর যুক্তি এদের। ওরা কি চুরি ডাকাতি করে এসে হাতমুখ ধোয়?

আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি মসজিদের সব ঈমামদের চেয়ে খেলাধুলা করা ওই বাচ্চারা লক্ষগুণ শ্রেষ্ঠ। আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি আমাদের মসজিদে পানির কোনো সমস্যা নেই।

এবার অন্য প্রসঙ্গে যাই

ধরুন আজ বৃহস্পতিবার। আজ বড় ধরনের কোনো ঘূর্ণিঝড় এদেশে আঘাত হানলো। বহু হতাহত হলো। উপকূলের বিপুল সংখ্যক মানুষ নি:স্ব হয়ে পড়লো। পানি নেই, খাবার নেই। বাঁধ মেরামত করতে বিপুল টাকার প্রয়োজন।

কাল শুক্রবারে আপনি জুম্মার নামাজ পড়তে যেয়ে কি দেখবেন?

দেখবেন হুজুর যথারীতি বয়ান পেশ করবেন, মসজিদের জন্যই টাকা তুলবেন। নামাজ শেষে হুজুর দুর্গত ব্যক্তিদের জন্য দোয়া পড়ে দেবেন!! হা..হা..হা..

দোয়া পড়তে তো আর পয়সা লাগে না। হুজুর দুর্গতদের জন্য কোনো টাকা তুলবেন না। তুলবেন মসজিদের জন্য। তখন যদি হজের টাকা জমা দেওয়ার সময়ও হয় তবে হুজুর তা নিষেধ করবেন না। বলবেন না যে, হজের টাকাটা দুর্গতদের দেওয়া হোক।

কিন্তু দেখবেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ইউনিয়নের অনেক ছেলেমেয়েরা জানপ্রাণ দিয়ে দুর্গতদের জন্য টাকা তোলা শুরু করে দিয়েছে। যাদের অনেকেই হয়তোবা নাস্তিক। কি বুঝলেন?



আমাদের সমাজের মানুষের মধ্যে মানবিক বিবেকবোধ নাই। ধর্মও নাই, আছে শুধু ধর্মের অনুভূতিটুকু। চলবে...........................................

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

শিংগারা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ! অনেকেই আপনাকে গালাগালি করবে কারন "সমাজে আর এক শ্রেণীর ভণ্ড রয়েছে, যারা নামাজ কেন ইসলামের কোনো নির্দেশই ঠিকমত পালন করেন না, অথচ ইমান তাদের ষোলআনা । এই শ্রেণীর ভণ্ডের সংখ্যা সমাজে বিপুল। আমার এই পোস্টটি যারা পাঠ করছেন তাদের বেশিরভাগই শ্রেণীর ভণ্ড।"

প্রথম পর্বের লিঙ্ক কাজ করছে না। ঠিক করে দিয়েন - পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম!

১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মাত্র দেখলাম। কাজ করছে।নেটওয়ার্কজনিত সমস্যা হতে পারে। তারপরও লিঙ্ক কপি করে দিলাম।
Click This Link

২| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

আমরা সোচ্চার বলেছেন: অসাধারণ! কিন্তু ভাই সত্য বুলি তিতা লাগে। যে হোচট খেয়েও যে একদিন মসজিদে নামাজে যায় না বা নবীর কোন সুন্নত পালন করে না, সে-ই আজ নবী প্রেমী। হরতাল, ভাংচুর বা মিটিং মিছিল করলে ঈমানী দায়িত্ব পালন করা হয়।

৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

নবকবি বলেছেন: ছাত্র ইউনিয়ন ভণ্ডামির দিকটা তো আপনার অজানার নয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ইউনিয়নের ভণ্ডামি আর অশালীনতা সম্পর্কে বেশ ভাল অভিজ্ঞতা আছে। (সাংবাদিকতা করতে গিয়ে)
আপনাদের কি বলা যায়, এক কথায় ‌‌‌‌'ধান্দাবাজ'।
এদের স্থান ভণ্ডদেরও আরো নিচে।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনাদের কি বলা যায় মানে? ভাইজানের কি মাথা ঠিক আছে? লেখার মূল বিষয়বস্তু বুঝতে পারেননি। ছাত্র ইউনিয়ন এর ভণ্ডামির দিক নাই সেটাতো আমি বলিনি কোথাও। সেটা আমার লেখার বিষয়বস্তু এখানে নয়। আমার লেখার মূল বিষয়বস্তু হলো মানবিক বিবেকবোধ বনাম আমাদের ধামিকদের কমকাণ্ড। আবালের মতো মন্তব না করে বুঝেশুনে মন্তব করার আহবান জানাই আপনাকে।

৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

সোহানী বলেছেন: আপনার লিখায় অবশ্যই সহমত কিন্তু প্লিজ গালাগালি দিয়ে কিছু আদায় করা যায় না। এই চমৎকার ভাবনাটা কেন কিছু বাজে ভাষার জন্য নস্ট করবেন। আশা করি পরবর্তী লিখার ক্ষেত্রে তা আমলে নিবেন।++++

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মানবতা বহির্ভূত কর্মকাণ্ড দেখলে মেজাজটা বিগড়াইয়া যায়। আর আমি মনে করি, আমরা কথ্য ভাষায় মাঝে মধ্যে যে কটু বাক্য বা শব্দ বর্ষণ করি লেখ্য ভাষায়ও সেটা আনা উচিত। ভদ্দরনোকি ভাষার কারনে অনেক সময় লেখা কমিউনিকেটিভ হয়ে উঠে না। তারপরও অযাচিত কটু শব্দ বর্জনের চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪৩

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: বিশ্লেষণটা ভাল, সত্য বলতে কি, অনেক বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে এতে, তবে সম্ভবত লেখকের ব্যক্তিগত বিশ্বাসের কারণে কিছুটা একচোখা ভাবও ফুটে উঠেছে। সমস্যা হচ্ছে, মানুষ অনেক সময় আশপাশের সবাইকে নিজের সমান্তরালে দাড়িয়ে দেখে, সেটাই মানুষকে পরিস্হিতি সম্পর্কে বিভ্রান্ত করে।

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: একচোখা ভাবটা কোথায় ফুটে উঠেছে একটু সুনিদিষ্টভাবে বলুন। দুই একটা জায়গায় আমার অভিবক্তি ফুটে উঠেছে। সেটাও স্বাভাবিক। মানবতা বিবজিত কমকাণ্ড আমি ঘণা করি। কিবোড সমসা । বুঝে নিয়েন।

৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

নানাভাই বলেছেন: ফাটাফাটি।
এই রকম "ভন্ড" আমাগো সমাজের সব জা্য়গায়ই আছে।
আমার এই লিন্কে View this link দ্যাখেন।

৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

তানি জী... বলেছেন: কিছু খারাপ লোকের বর্ণনা দিয়া আপনি সব মুস্লিমদের যা তা বললেন । শুধু নাস্তিক দেরই মানবিকতা আছে নাকি ? পৃথিবীর আর কারো মানবিকতা নাই ? পৃথিবীতে নাস্তিক কয়টা আছে বলতে পারেন ? হাতে গনা কয় এক জন । যদি এই নাস্তিক বাদে আর কারো ভিতরে মানবিকতা না থাকত তাহলে পৃথিবী এত দিন টিকে থাকত না । আপনি নাস্তিক হন যা খুশি তা হন ।কিন্তু অন্নের ধর্ম কে ছোট করেন কেন ? পেটের দায় কার না আছে বলতে পারেন ? ওরা তো আর অন্নের ক্ষতি করে নিজের পেট পুরছে না ।আর ভিক্ষাবৃত্তি বলসেন কেন ? মসজিদ মাদ্রাসায় সবাই নিজের ইচ্ছাতেই টাকা দেয় । যারা দান করে তারা কেউ ভিক্ষা হিসেবে দেয় না । আপনাদের মত তথাকথিত ভদ্রবেশী লোকেরাই ভিখখা হিসেবে দিতে পারে । আপনি এত ভদ্র যে আপনার মুখে এত খারাপ ভাষা আসে । আপনার লিখায় আপনি লিখেছেন "বালের ধর্ম" । আপনি এত বড় ভদ্র যে পৃথিবীর এক মাত্র শ্রেষ্ঠ ধর্ম কে আপনি এত বাজে ভাবে বলতে পারলেন । আপনার এই বাজে কথার কারনে কত মানুষ যে অন্তরে কষ্ট পেল তখন কোথায় থাকে আপনার মানবিকতা ।নাস্তিকতা মানে কি এইটা কারো ধরমানুভুতিতে আঘাত করা ? আপনাদের মত ভদ্র দের কারনে আজ আমাদের দেশে এই অবস্থা ।এত গুলা মানুষ মারামারি করে মারা যাচ্ছে ।তখন কোথায় থাকে আপনার মানবিকতা ? আপনি নাস্তিক হন যা খুশি তা হন কিন্তু আমার ধর্ম নিয়া একটাও বাজে কথা বলবেন না

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: 'বালের ধর্ম' পালন করে বলতে বুঝিয়েছি , ভণ্ডরা যে ধর্ম পালন করছে সেটাকে। আপনি ধরে নিয়েছেন, ভণ্ডরা 'ইসলাম' ধর্ম পালন করছে তাহলে আপনিই ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত দিলেন। আমি নই। আপনার ভাষায় শ্রেষ্ঠ ধর্মকে আপনি নিজেই আঘাত করলেন। ভিক্ষাবৃত্তি না হয় না মানলেন। কিন্তু ভণ্ডরা যা পালন করছে এবং করছে তার মধ্যে কোথায় রয়েছে মানবতা ?? প্রতিবাদ করার মতো কোনো পয়্ন্টেই আপনার নেই। তারপরও আবালের মতো তর্ক করতে এসেছেন। এবং নিজেই নিজের ধর্মকে খেলো করছেন। ধন্যবাদ।

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি বর্ণনা দিয়েছি 'কিছু' খারাপ লোকের?? হা..হা..হা..হা..। ঢাকা শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গিয়ে দেখুন। বলতে পারেন ভালো অল্প কিছু লোক থাকলেও থাকতে পারে যাদের খুঁজে বের করতে হবে। তারা শুধু ব্যতিক্রম উদাহরণমাত্র। একটা পুকুরের পানিই যদি নোংরা হয়, তাহলে কি মাছগুলোর বিশুদ্ধ হয়ে বেঁচে থাকার সুযোগ থাকে কি??

৮| ২১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: +

২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। + এ চাপ না হয় আর কয়টা বেশিই মারতেন!!

৯| ২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

নষ্ট ছেলে বলেছেন:
"নাস্তিকরা সৃষ্টিকর্তা মানেন না, কাজেই সৃষ্টিকর্তা তাদের কাছে কিছু আশাও করেন না। এক্ষেত্রে তাদের কোনো ভণ্ডামি থাকে না। আর যারা সৃষ্টিকর্তাকে মেনেও তাঁর কথামতো চলেন না তারা কি ভণ্ড নয়?"


একমুখী চিন্তা করলে এর বেশি মাথায় কিছু ঢুকবে না।
আমি যদি বলি ধর্ম না মানলে সব কিছু জায়েজ হয়ে যায় সেই কারণে মানে না। সেক্ষেত্রে নাস্তিকরা খারাপ কাজ করলেও সেটা খারাপ হবে না।

আমি অনেক ক্ষেত্রেই আমার বাবা-মা এর কথা শুনি না তাই বলে কি তারা আমাকে ঘৃণা করেন? ঘর থেকে বের করে দিয়েছেন? তবে হ্যাঁ বাবা-মাকে যদি অস্বীকার করতাম, গালাগালি করতাম তাহলে ঘরে ঠাই হত না।
নাস্তিকদের সাথে আস্তিকদের পার্থক্য এখানে।

২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার চতুষ্পদীয় মস্তকটি প্রক্খালন করার আহবান জানাই। দুঃখের বিষয় চিকিৎসাশাস্ত্র মস্তক প্রক্খালনের যন্ত্র এখনো আবিস্কার করেনি।
অপরাধ আর পাপ এক জিনিস নয়। বিষয়টা অনুধাবন করার চেষ্টা করুন। আর বেহেশতের লোভ আর দোযখের ভয়ে তাড়িত হয়ে কখনোই নৈতিক মানুষ হওয়া যায় না।

১০| ২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: কিন্তু দেখবেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ইউনিয়নের অনেক ছেলেমেয়েরা জানপ্রাণ দিয়ে দুর্গতদের জন্য টাকা তোলা শুরু করে দিয়েছে। যাদের অনেকেই হয়তোবা নাস্তিক। আমাদের সমাজের মানুসের মধ্যে মানবিক বিবেকবোধ নাই। ধর্মও নাই, আছে শুধু ধর্মের অনুভূতিটুকু।

ছাত্র ইউনিয়নের পোলাপাইন জানপ্রান দিয়ে কয়জন দুর্গতদের সাহায্য করে?
অবশ্য এই জন্য ব্যানার টানিয়ে, ঢাকঢোল পিটিয়ে অস্থির অবস্থা। মিডিয়া কভারেজেরও অভাব নাই।
বাংলাদেশের মাদ্রাসাতে কত লাখ লাখ এতিম পোলাপাইন আছে সেই খবর রাখেন? এদের টাকা কিন্তু সরকার দেয় না। মাদ্রাসার হুজুররাই ভিক্ষাবৃত্তি করে আনেন। কিন্তু তাদের এটা ভন্ডামী, ছাত্র ইউনিয়ন করলে মহান!
এতিম খানার জন্য কয়টা ছাত্র ইউনিয়নের কয়টা নাস্তিক টাকা দেয়?
সিডরের সময় এক সৌদি নাগরিক নাম প্রকাশ না করেই প্রায় এক হাজার কোটি টাকা দিছে, কত বড় ভন্ড!

২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কি উল্টাপাল্টা কথা বলেন? লেখা পুরোটা পড়েছেন?
কওমি মাদ্রাসার এতিম বাচ্চাদের জন্য রাষ্ট্রীয় কোনো উদে্যগ নেই। মাদ্রাসার মাওলানা তাদের দিয়ে ভিক্ষে করিয়ে খেতে বাধ্য হয়। এটাই আমাদের সমাজ। যেখানে এতিম বাচ্চাদের মানসিকভাবে পঙ্গু করে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে আমার পর্বে লেখা থাকবে।
ছাত্র ইউনিয়ন কেন এতিম খানার জন্য টাকা দিবে? ছাত্র ইউনিয়নের উদাহরণটা আমি দিয়েছি একটা বিষয় বোঝানোর জন্য, সেটা হলো, মানবিকতাই আসল প্রয়োজন। আস্তিকতা-নাস্তিকতা নয়। নাস্তিক যদি মানবিক বোধ সম্পন্ন হয় তবে সেই নাস্তিক বিবেকবোধহীন আস্তিকের চেয়ে হাজার গুণ শ্রেষ্ঠ।

২১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ও আর একটা কথা । কোনো দোয়া পড়া ছাড়া কোনো হুজুরদের জাগতিক কর্মকাণ্ড দেখেছেন? ছাত্র ইউনিয়ন বা হিন্দু বা অন্য কোনো সম্প্রদায়ের লোকদেরও মানবিক কর্মকাণ্ড আমি দেখেছি।
ঢাকা শহরের মহল্লায় মসজিদগুলোর অবস্থা সম্পর্কে কি মিথ্যা বলেছি??
নিয়মিত নামাজি নিয়ে একটু জরিপ করে দেখেন?
খামাখা অবান্তর কথা না বলার আহবান জানাই আপনাকে।

আমি আবারও বলছি এখনও বলছি, মানবিক বিবেকবোধের সঙ্গে আস্তিকতা-নাস্তিকতার সম্পর্ক নেই।

১১| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: কোনো দোয়া পড়া ছাড়া কোনো হুজুরদের জাগতিক কর্মকাণ্ড দেখেছেন? ছাত্র ইউনিয়ন বা হিন্দু বা অন্য কোনো সম্প্রদায়ের লোকদেরও মানবিক কর্মকাণ্ড আমি দেখেছি।

ও আচ্ছা, মুসলিমদের মানবিক বোধ আপনার চোখে পড়ে না, ছাত্র ইউনিয়ন আর হিন্দু সম্প্রদায়ের পড়ে!
আপনার অবস্থান স্পষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
সিডরের একটা যেই উদাহরণটা দিলাম ঐ ভদ্রলোক কি ছাত্র ইউনিয়নের নাকি হিন্দু সম্প্রদায়ের?
মাওলানা ভাসানীও কি ছাত্র ইউনিয়ন করত?

৫০ হাজার কওমী মাদ্রাসা কারা চালায়? এটাতে মানবিক বোধ খুজে পান না। অথচ এই এতিম ছেলেগুলো না খেয়ে মারা গেলে কোন নাস্তিক তো পাশে গিয়ে দাঁড়ায় না। মুসলিমরা পরকালের ভয়ে হোক আর যেই কারণেই হোক তাদের তো দান করে বাচিয়ে রাখছে।


২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনারও মস্তক কিঞ্চিত উন্নত করার আহবান জানাই। আমি এক্সেপশান উদাহরণ নিয়ে লিখছি না। আমার কোনো বক্তব বিরোধীতা করতে পারছেন না বিধাই বার বার
ছাত্র ইউনিয়নের কথাটা আনছেন? ছাগল কি আর গাছে ধরে??

ছাত্র ইউনিয়নের উদাহরণটা আমি দিয়েছি একটা বিষয় বোঝানোর জন্য, সেটা হলো, মানবিকতাই আসল প্রয়োজন। আস্তিকতা-নাস্তিকতা নয়। নাস্তিক যদি মানবিক বোধ সম্পন্ন হয় তবে সেই নাস্তিক বিবেকবোধহীন আস্তিকের চেয়ে হাজার গুণ শ্রেষ্ঠ।

জি এতিম বাচ্চাদের বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে কিভাবে? ভিক্ষে করে খাইয়ে? আর মানসিকভাবে বিকলনগস্থ রেখে??
রাষ্টের উচিত এই বাচ্চাদের দায়িত্ব নেওয়া। ভিক্ষে করে খাইয়ে এতিম যারা বাঁচিয়ে রেখেছে আমি তাদের ধনবাদ দিতে চাই না।

মাদ্রাসার মাওলানা তাদের দিয়ে ভিক্ষে করিয়ে খেতে বাধ্য হয়। এটাই আমাদের সমাজ। যেখানে এতিম বাচ্চাদের মানসিকভাবে পঙ্গু করে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে আমার পরের পর্বে লেখা থাকবে। ও আার একটা কথা , মস্তকটা ওকে করুন।

২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: রাম ছাগলটা দেখি আবার এসেছে। ছাত্র ইউনিয়নের উদাহরণ কেন দিয়েছি সেটাতো বললামই। ওপরেই। আমার কোনো বক্তবের বিরোধীতা করার ক্ষমতা না থাকায় উল্টাপাল্টা্ কথা টানছেন। যান ঢাকা শহরের মসজিদগুলোতে,
রাতে কোনটা খোলা পাবেন আমাকে জানায়েন।
নিয়মিত নামাজি করা একটা তালিকা করুন।
কোনো দুযোগ মুহুতে মাওলানাদের ভুমিকা দেখুন গিয়ে। আর কত কি
ভণ্ডামি স্বীকার করে নেন। আপনার মতো কতো ভণ্ড দেখলাম। বাড়া।

১২| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

কাজল কািন্ত কর বলেছেন: প্রিয় লেখক ভাই, আপনার পয়েন্ট অফ ভিউ অনেকেই না বুঝে খামাখা বিতর্কে জড়াচ্ছে। আসলে এখন এমন অবস্থা যে, মানুষ যেমন খাওয়া দাওয়া, পায়খানা প্রস্রাব, নিদ্রা যাওয়া ইত্যাদি কর্মকান্ড বাধ্য হয়ে বা স্ব ইচ্ছায় করে সৃষ্টিকর্তা যদি ধর্ম পালনের ব্যাপারটাকে ও এভাবে প্রয়োগ করার ব্যবস্থা করে দিতেন তাহলে ভাল হতো।

১৩| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

শফিক আলম বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে ভাষাগুলো aggressive. আরও সুন্দর করে লিখতে পারতেন। এ সবই সত্য কথা। আসলে এ দেশে সাধারন মানুষ ধর্মভীরু, কিন্তু লেবাসধারীরা ধর্মান্ধ এবং মতলববাজ। ইসলামের প্রকৃত জ্ঞান তাদের মাঝে নেই। নামাজ-রোজা ছাড়া তারা মানবতার প্রায় কোন কাজেই তারা জড়িত নয়। অথচ ইসলাম এসেছে সমগ্র মানবজাতি এবং মানবতার জন্যই। এটা কোরআন শরীফে সুস্পষ্ট করে বলা আছে বিভিন্ন আয়াতে।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনার রিপ্লাইয়ের ধরনই বলে দিচ্ছে আপনার মানসিকতা কি ধরনের! আপনি একটা চরম ইসলাম বিদ্বেশী। বিরোধী মতামতকে সহ্য করতে না পেরে গালাগাল করে যাচ্ছেন। সামুতে আপনার মত ব্লগার আরো আছে। তাদের প্রধান অস্ত্র গালাগালি করা। আপনি ব্যতিক্রম নন!

একটা মসজিদ সারা রাত কেন খোলা থাকবে? এটা কি থাকার হোটেল? মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি হইলে আপনি দিবেন?
তাবলীগ জামাতের লোক তো মাসের পর মাস মসজিদে থাকে। কেউ কি তাদের কাছ থেকে চার্জ নেয়? তাবলীগও কি আপনার কাছে ভন্ডামী মনে হয় নাকি?
আসলে কি ভন্ডরা সব কিছু ভন্ডামীর চোখেই দেখে। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না করলে আপনি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানবিক বোধই দেখবেন, মুসলিমদের দেখবেন না।

দোয়া করি, আল্লাহ আপনাকে হেদায়ত দিক।

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রথমত আপনার মতো মোনাফেককে (ভণ্ড) আল্লা হেদায়েত দিক। তাবলীগের লোকজন সম্পর্কে পরের পর্ব লিখবো। যাইহোক, আমাদের সমাজে মসজিদ খালিই পড়ে থাকে। তাবলীগের লোক তো বিপদে পড়ে মসজিদে যায় না। প্রস্তুতি নিয়ে যায়। বিপদে পড়া লোকদের আশ্রয় কোথায়? এই ব্যবস্থা করতে না পারা ধর্মজীবিদেরই ব্যর্থতা।

আপনি নিজের ধর্মটাও জানেন না। মসজিদ মোটেই শুধু নামাজ পড়ার কাজের জন্য নয়। সমাজের উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা ও জনস্বার্থে মসজিদের ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে। শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার জন্য মসজিদকে প্রাসাদ বানানোর কোনো নিয়ম নেই। মসজিদে টাকা তো কম তোলা হয় না। পাহাড়া দিয়ে গার্ড রেখে মানুষের উপকারে লাগানোই আসল ধর্ম।

মোনাফেকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে । কাজেই সাবধানে থাইকেন। ধন্যবাদ।

২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আচ্ছা বলুন তো ইমাম শব্দের অর্থ কি?? ধর্ম অনুযায়ী ইমামদের মূল কাজ কি??

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না করলে আপনি হিন্দু সম্প্রদায়ের মানবিক বোধই দেখবেন;;;

হা..হা...হা..
ছাগলটায় বলে কি"
আমি হিন্দুদের মানবিক বোধ দেখি এটা কোথায় লিখলাম?

দুইটা সমাজেই খারাপ বিষয় রয়েছে।
এখন আমি একটা নিয়ে লিখলাম। এর মানে কি এই দাড়ায় যে আমি অপরটিকে ভালো বলছি? ?
মস্তকটা ওকে আছে তো ?

১৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৪

যাযাবরমন বলেছেন: আমি ওকে নিষেধ করবো কোন মুখে? ওতো আমাকে মানেই না!!

তার মানে কি? আপনি ধর্ম মানেন না বলে ধর্মের কোন আদেশ নিষেধ আপমার জন্য প্রযোজ্য হবেনা! আপনার যা ইচ্ছা তাই করার/বলার/খাওয়ার রাইট হয়ে গেলো?

মসজিদ তো থাকার যায়গা না যে আপনাকে বিছানা করে দেবে! আর আপনি হ্য়তো জানেন না সবাই নিজ ধর্মালয়কে পবিত্র রাখতে চায়, আমার তো মনে হয়না যে মন্দির/গির্জার প্রর্থনা কক্ষে কাওকে রাতে থাকতে দেয়া হবে।

আর নির্মানের সময় ছারা মানুষ মসজিদে যে পরিমান টাকা দেয় তাতে কেরেন্টের বিলও হবার না।

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যা বোঝেন না তা নিয়ে কথা বলেন কোন আক্কেলে? এখানে বোঝানো হয়েছে, আপনাকে যে মানে না, আপনি নিশ্চয় তার কাছে সম্মান বা অন্য কিছু আশা করবেন না।

জি ঢাকা শহরে, বিপদে পড়লে বা হাগামোতার কাজে মসজিদই খোজে মানুষ। আর মসজিদে পরিচ্ছন্নতার জন্য লোক রাখা হয়। গ্রামে আমাদের এলাকার মসজিদে দেখতাম মানুষ বিপদে পড়লে অবস্থান নিত। এখন মসজিদে যত শান শওকত বাড়ছে, ঈমানদার তত কমছে, সেই সঙ্গে অমানবিকতাও ততো বাড়ছে।
এটা কেয়ামতের আলামত জানেন তো??

১৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সেফানুয়েল বলেছেন: যাযাবরমন বলেছেন: আমার তো মনে হয়না যে মন্দির/গির্জার প্রর্থনা কক্ষে কাওকে রাতে থাকতে দেয়া হবে।

যাযাবর মন ভাইকে বলছি.. যদি কোন উপায় না থাকে তাহলে গীর্জায় ১/২ রাত থাকা যায়। এতে গীর্জার পবিত্রতা বরং আরও বেড়ে যায়। ধন্যবাদ..

১৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩২

আhhহমেদ জিয়াঊস সালাম বলেছেন: লেখকের কথার সাথে আমি একমত নই। যে দেশের সিস্টেম টাই করাপটেড, সে দেশের মউলানা বলেন আর সাধারণ মানুশ বলেন সবাই ত কম বেশি করাপটেডই হবে তাই না? মেশিন যদি নষ্ট হয় প্রোডাক্ট কি ভাল বের হবে? যারা খমতায় বসেন তাদের রেস্পন্সিবিলিটি ত মওলানা ও সাধারণ মানুষ এর চাইতে অনেক বেশি তাই নয় কি? তারা ত ভোটের আগে অনেক কথা বলেন, ক্ষমতাই এসে সব ভুলে জান। এই দেশের মানুষ মরল না বাচল তাতে তাদের কিছুই আশে জায় না। গারমেন্টস এর শ্রমিক রা কখনো কয়লা হছছে কখনো বিল্ডিং ধশে তাদের জীবন চলে যাচ্ছে তাতে তাদের কিছুই আশে জায় না। এসব কথা ত কেও লিখে না। কারন এরা ত মোটা।

সমাজ পরিবর্তন করতে হলে গোঁড়া ঠিক করতে হবে।

ধর্ম কে আঘাত করার জন্নে আপনার এই লিখা এইটা বুজতে আমার বাকি নাই। আপনি বেছে বেছে ওইসব লকদের কেই টারগেট করেছেন যারা ধর্মের সাথে রিলেটেড।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আহমেদ জিয়াউস সালাম,
আমি কিন্তু অনেক জায়গায়ই মন্তবে আপনার কথাই বলেছি,
কোনো পুকুরের পানি খারাপ হলে ওই পুকুরের কোনো মাছ ভালো হওয়ার সুযোগ থাকে না।

আপনার বিরাট মিস্টেক হচ্ছে। ধম্মোকে টারগেট করা হয়নি। ধম্ম পালনকারীদের টারগেট করা হয়েছে। আপনি যদি মনে করেন, এই পালনকারীরা ইসলাম অনুসরণ করছে তবে আপনিই ইসলামকে আঘাত করবেন।
আর ধরমো যেহেতু নীতিকথা বলে, কাজেই ধরমো পালনকারী লোকজন কি পালন করছে সেটা তুলে আনা খুবই স্বাভাবিক।

আর আমার লেখায় শুধু ধরমো পালনকারীদের কথাই থাকবে তা কিন্তু নয়।পুরোটা পড়ে মন্তব করলে আপনার ভালো হতো। ১ম পরবে কিন্তু আমার বাপের কথাও বলেছি, বিসিএসের কথাও বলেছি। আগামি পরবে ধম্মের বাইরে আমাদের সামাজিক আচরণগত ভণ্ডামির বিষয়টি তুলে ধরবো।

আর আপনার একটা চিন্তা সম্পন ভুল। যারা বলেন যে, আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা দুই নম্বর, তারা খুবই ভুল করেন।
১ম কথাই হলো আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর । রাজনৈতিক নেতারা সমাজেরই একটা পাট। সমষ্টিকভাবে ঠিক না হলে বা সমাজটা ঠিক না হলে রাজনীতিও ঠিক হবে না। এর জন দরকার সঠিক শিক্ষা। পাশাপাশি শিক্ষার মাধমে আগামি পজন্মকে গড়ে তোলা। তবেই সমাজ পরিবতন হতে পারে। সেটার জন আমাদের বহুদিন অপেক্ষা করতে হবে। ধন্নবাদ।
কিবোড পবলেম। বুঝে নিয়েন। ভুল বানানে লিখেছি তাই। ধন্নবাদ।

১৮| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

বটের ফল বলেছেন: আবারো ফাটায়া দিছেন। প্লাস।

১৯| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন !
অনেকেই আপনাকে গালাগালি, উল্টপাল্টা কথাবার্তা বলছে।
ওরা চিপা শয়তান।

২০| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২২

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: এই আবাল ২ পায়ি গাধা আবার গজাইছে!!! এতো জ্ঞান নিয়া ঘুমাও কেমনে?? মহল্লার যে নামাজ পড়া বুইড়াদের (আহ্ কি জ্ঞানী ভাষা) কথা বললা ওগুলোর মধ্যে তোমার বাবা,চাচারাও আছে নিশ্চই নাকি?? তোমার বুইড়া বাবা,চাচাগন কি ভন্ড পর্যায়ে পড়ে??
বজ্জাতের বজ্জাত কোথাকার। তোমার জন্মদাতা মা-বাবার দুর্ভাগ্য যে তোমার মতো শয়তানকে জন্ম দিছে যার জন্য তারাও গালি খায়।
আগে মানুষ হও, পরে জ্ঞাণী হবর সময় পাবা।

২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মিঠু ছাগল, সত্য কথা বললে গায়ে লাগে??
সমাজ আমাদের শেখায়, বাপ-চাচা মুরব্বীদের সম্মান করো। এই আচুদা প্রথাই তো আমাদের সমাজের স্বজনপ্রীতিসহ যাবতীয় খারাপের উৎস।
শেখ হাসিনা যখন তারা বেয়াইকে ক্ষমতায় বসায় তখন আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন কোন আক্কেলে লজ্জা করে না ভণ্ডামি করতে আপনাদের? মরুব্বী দুনিয়ার খারাপ হলেও আমাদের সম্মান করতে হবে ??
আমাদের সমাজ আমাদের ভুল শেখায়। শেখানো উচিত , ভালো মানুষকে সম্মান করো। খারাপকে ঘৃণা করো।
যাউকগা , মিঠু মাদি ছাগল আপনার মতো আবাল এবং ফালতু কিসিমের লোক আমার কথা বুঝবে না।
গুয়ের মধ্যে জন্ম নিছেন তো। গুয়ের মধ্যেই জীবনটা কাটায়া দেন। ভালো জিনিস দেখার সৌভাগ্য আপনার হয়নি। ধন্যবাদ।

২১| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পুরোপুরি না হলেও আপনার সাথে অনেকখানি সহমত।

২২| ২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

অপর্না হালদার বলেছেন: পুরোপুরি সহমত পোষন করছি ।



এত স্বজোড়ে চর মারলেন যেন গালটা পুরে উঠল এবং চোখে পানি এল । সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করি যারা আপনার সহজ সরল সত্য কথাগুলো পড়লো তাদের বিবেকে একটি বার হলেও যেন আন্দলিত করে সঠিক ধর্ম পালন করার ।


মহান সৃষ্টিকর্তা আপনার সহায় হোন ।

শুভ কামনা রইল ।

২৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

বাধা মানিনা বলেছেন: জাতী-ধর্ম-বর্ণ-দেশ- নির্বিবাদে আগে পরিচয়- মানুষ। আগে দায়- মানবিকতার। আর তাইতো বাংলাদেশে এই প্রথম গঠিত হলো সম্পূর্ণ অ-রাজনৈতিক-সম্পূর্ণ ধর্ম নিরপেক্ষ একটি জনসেবা মুলক প্রতিষ্ঠান সিপিএইচডি র। পড়ুন।

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

sumit বলেছেন: আবারও লন ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.