![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।
আমাদের মতো দুর্নীতিবাজ দেশে দুর্নীতি দিয়ে যে কোনো সরকারের সমালোচনা করাটা নিতান্তই অর্থহীন। একটা বিষয় মেনে নিতে হবে যে, আমরা জাতিগতভাবেই দুই নাম্বার। কেও দুই নাম্বারির সুযোগ পায় না, তাই করে না। এরাই আবার দুর্নীতিবাজদের প্রধান সমালোচক।
অনেকে এই বলে আফসোস করেন যে, আমাদের রাজনৈতিক নেতারা দুই নাম্বার।এটাও ভুল কথা। বলতে হবে আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর। আর রাজনৈতিক নেতারা আমাদের সমাজেরই অংশ। আমাদেরই বাপ-চাচা খালা, আত্মীয় বা প্রতিবেশীরাই গ্রামে চেয়ারম্যান মেম্বর হন বা সাংসদ হন। আমাদের মনে রাখতে হবে, সমাজ দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। আমাদের সোশ্যাল মেকানিজমটাই এরকম। তারপরও কর্পোরেট দুর্নীতির চেয়ে রাজনৈতিক নেতাদের দুর্নীতি তূলনামূলক কম খারাপ। গ্রামের কোনো চেয়ারম্যান কোনো প্রকল্প থেকে এক লাখ টাকা মেরে দিলে তার ৮০ হাজার টাকাই বিভিন্ন স্তরে বিলিবন্টন করে দিতে হয়। আর গ্রামীণফোন যখন কর ফাঁকি বা কোনো দুই নাম্বারির মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা মেরে দেয় তাঁর একটা টাকাও জনগণ পায় না। এমনকি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরাও পান না। যাইহোক, হিসাবটা সোজা। আমাদের মেনে নিতে হবে আমাদের সমাজটা দুর্নীতিগ্রস্ত। এবং সমাজ ঠিক হলে আলটিমেটলি নেতাও ঠিক হবে। এজন্য হয়তো কয়েকটি প্রজন্ম অপেক্ষা করতে হবে।
‘পরিবেশ দূষণের দায়ে অমুক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা’ এ ধরনের খবর আমরা পত্রিকায় প্রায়ই দেখতে পাই। শিল্প কারাখানাগুলোতে বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রায়ই অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন। ইটিপি পরিচালনা করার খরচ বাঁচাতে অনেকে ইটিপি থাকার পরও তা চালু রাখে না। ব্যক্তিস্বার্থের জন্য তারা পরিবেশ দূষণ করে। অর্থাৎ জনগণের একটা বড় অংশেরই নীতিবোধ নাই বললেই চলে। রাষ্ট্রের পক্ষে কি সম্ভব প্রায় সব প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ওপর সার্বক্ষণিক পুলিশ রাখা? আমাদের সমাজে যারা দুর্নীতি করার সুযোগ পায় না তারাও মানসিকভাবে দুই নম্বর। আমাদের সমাজের বয়স্ক বাবা মায়েরা তাঁদের ছেলে নামাজ পড়লে খুশি হন। কিন্তু ছেলে কিভাবে টাকা আয় করছে সেটা নিয়ে তাদের মাথাব্যাথা নেই। অনেক বাবা মা জানে ছেলে দুর্নীতি করে টাকা আয় করছে, কিন্তু তারা জেনেও না জানার ভান করে বসে থাকে। ছেলে আমার অমুক পীরের মুরিদ এই কথা ভেবেই তারা গর্বিত। যাইহোক , আমাদের সমাজটাই আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত। তাই রাজনৈতিক দলগুলো দুর্নীতিগ্রস্ত, তথা নেতারা দুর্নীতিগ্রস্ত। ভালো মানুষ যারা আছেন তারা ব্যতিক্রম উদাহরণমাত্র। সামরিক শাসনের আমলগুলোও ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত। এই দুর্নীতি দূর হবে সেদিনই যেদিন আমাদের সমাজ পরিবর্তন হবে। নতুন প্রজন্মকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। কাজেই দুর্নীতি যেহেতু সামাজিক সমস্যা সেহেতু আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে দুর্নীতি দিয়ে বিচার না করে আসুন তাঁদের কাজ দিয়ে বিচার করি।
বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের মন্দের ভালো কোনো দল বাছাই করা ছাড়া কোনো উপায় নাই। কারন আমাদের সামনে এখন প্রধানত দুটি দল। এক হলো জামায়াতের মহব্বতে গদগদ বিএনপি এবং দুই হলো আওয়ামী-বাম ও অন্যান্য । আর একটি অপশন হলো সেনা শাসন। যেহেতু অপশনগুলোর কোনোটিই স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে বাছাই করার উপায় নেই এবং আমাদের সামনে আর কোনো অপশনও খোলা নেই, সেহেতু আমাদের মন্দের ভালো ঠিক করতে হবে।
আমি একজন সাধারন ভোটার এবং আমি তিনটি শাসনামাল দেখেছি ভালোভাবে। ২০০১ এ আমি বিএনপিকে ভোট দিয়েছি। গত নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছি। এবার আমি কাকে ভোট দিব সেটা নিয়ে চিন্তা করেই আমার এই পোস্ট।
আমি মনে করি, আমরা যদি এবার আওয়ামী লীগের দুর্নীতির জন্য বিএনপি-জামায়াতকে বাছাই করি তবে ভুল হবে। কারন অনেক। প্রথমত বিএনপি-জামায়াত আসলে দুর্নীতিমুক্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং বিএনপি এখন না-খাওয়া দল।আর আওয়ামী লীগের পেট ভরা। বিএনপির আমলে দুর্নীতি ছিল সমন্বিত। যে কারনে প্রকাশ হয়েছে কম। কিন্তু আওয়ামী লীগের আমলে ৭০ লাখ টাকা নিয়েও ধরা খেয়েছেন সুরঞ্জিত। কাজেই বলা যায় আওয়ামী লীগের দুর্নীতি সমন্বিত নয়। তাই ধরাও পড়েছে বেশি। বিএনপির আমলে ভারত থেকে আনা এক লাখ টাকার সিএনজি বিক্রি হয়েছে চার লাখ টাকায়। এরকম আরও বহু উদাহরণ রয়েছে। কিন্তু সমন্বিত হওয়ায় তা প্রকাশ পায়নি।
আর দ্বিতীয় সমস্যা হলো জামায়াত। বিএনপি আসলে জামায়াতের উত্থান ঘটবে, জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটবে। দেশে জঙ্গিবাদ চাঙ্গা হয়ে উঠবে। আমরা গত বার দেখেছি, বিএনপির সঙ্গে সামান্য ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার পরও জামায়াত কি পরিমাণ সহিংস হয়ে ওঠেছিল। তখন জেএমবিসহ বিভিন্ন ইসলাম নামধারী জঙ্গি গোষ্ঠী চেতে উঠেছিল। আদালতসহ বিভিন্ন স্থানে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।
পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো জামায়াতের পক্ষে। কারন তারা চায় আমাদের মতো দেশে আফগানিস্তানের মতো উগ্রবাদ চালু থাকুক । এতে তারা এ দেশের ওপর ছড়ি ঘুরাতে পারবে। এবং ভবিষ্যতে মনে চাইলে আফগানিস্তানের মতো দখলও করে নিতে পারবে। লাদেন ও তালেবান যুক্তরাষ্ট্রেরই সৃষ্টি।
বিএনপি-জামায়াতের আমলে উন্নয়মূলক কাজ কতটুকু হয়েছিল সেটাও আমাদের দেখতে হবে। আমার মনে হয় না উল্লেখযোগ্য কিছু ছিল। দুই দলেরই দুর্নীতির বিষয়টি অগ্রাহ্য করে তাদের ভালো কাজগুলোকে দেখতে হবে। তারপর আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বর্তমান সরকারের আমলে কৃষিখাত খুবই ভালো। কৃষিমন্ত্রী তার খাতে অত্যন্ত যোগ্য ও সৎ। যোগ্যতা অনেক বেশি প্রয়োজন।দুর্নীতিবাজ নেতার যোগ্যতা থাকলেও তাঁর দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট খাতের উন্নতি হয়। বাংলাদেশে আমার মনে হয় এই একটা মন্ত্রীই আছেন যিনি তাঁর খাত সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি দক্ষ। বর্তমানে কৃষি উৎপাদানও ভালো। উৎপাদন ভালো হওয়ায় অন্তত জরুরি কিছু খাদ্যপণ্যের দাম তূলনামূলক সহনীয়। গরিবের জন্যই এটাই দরকার। বাইরে বের হওয়ার পর বিড়ি সিগারেট ও বাস ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ এখন অনেক বেশি হয়। সেই তুলনায় কিন্তু খাওয়ার খরচ কম।
অনেকে কৃষক দাম পায় নি, বলে সরকারের সমালোচনা করতে পারেন । তবে সেক্ষেত্রে আমি বলবো, অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, কৃষক প্রত্যাশা অনুযায়ী দাম পায়নি। কারন উৎপাদন বেশি হলে দাম কমবে সেটাই স্বাভাবিক।আর সরকার তখন চাল রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি নানা কারনে। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে চাল রপ্তানির সিদ্ধান্ত না নেওয়াটা নাচতে নেমে ঘোমটা পড়ার শামিল।
গ্রামে গিয়ে এক কৃষক চাচার সঙ্গে আলাপ হলো, ধানের দাম কম পাওয়ায় তিনি আক্ষেপ করলেন।কিছুক্ষণ অন্য প্রসঙ্গে গল্প করার পর আমি তাকে বললাম, চাচা পাঁচ বিঘা জমি থাকলে মনে হয় তার আর কিছু লাগে না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বললেন, তা যা বলেছো! পাঁচ বিঘা জমি থাকলে আর কি লাগে??
পরে যেটা বুঝলাম, তিনি আগের বছরের দামের প্রত্যাশা করে ধান বেঁচতে গিয়েছিলেন এবং সেই দাম পাননি। অর্থাৎ অনেক ক্ষেত্রেই কৃষক প্রত্যাশা অনুযায়ী দাম পায়নি। উৎপাদান বেশি হলে সেটা হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাইহোক, মতিয়া চৌধুরি তাঁর খাত সম্পর্কে অত্যন্ত সিরিয়াস। তিনি ইউরিয়া সারের উৎপাদানের জন্য চট্টগ্রামে অন্য কারখানাগুলোতে গ্যাস বন্ধ রাখতে সরকারকে বাধ্য করেছিলেন। এবং শহরে লোডশেডিং বাড়িয়ে কৃষিজমিতে বিদ্যুৎ দিয়েছেন। যাইহোক কৃষিটা নিয়ে অনেক প্যাচাল পারলাম কারন এই খাতটি বিশাল একটা ব্যাপার এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দুই নম্বর শিক্ষা খাতটাও তূলনামূলক ভালো। এখন খারাপ ফলাফল হয় না। এর মানে শিক্ষার মানের খুব উন্নয়ন হয়েছে, তা নয়। কিন্তু একজনকে খারাপ ফল দিয়ে তাকে শিক্ষাজীবন থেকে বের করে দেওয়াটাও মোটেই ভালো ছিল না। অনেকে দেখেছি কাজ জানে কিন্তু সার্টিফিকেটের অভাবে কাজ পায় না। বিদেশে কাজে যেতেও সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। আগের ফেল করানোর সিস্টেমটা ছিলো খুবই খারাপ। পিয়নের চাকরি পেতেও এখন ইন্টার পাশ লাগে। অথচ লিখতে পড়তে পারলেই পিয়নের চাকরি করা যায়। আগে শুধু অংকে ফেল করার কারনে অনেককে বছরের পর বছর পরীক্ষা দিতে হতো। সেটা অত্যন্ত অমানবিক এবং বিশ্বের কোনো দেশেই এ সিস্টেম নাই।
বিদ্যুতের সমস্যাও কিছুটা প্রাথমিকভাবে সরকার সামাল দিয়েছে। এনার্জি বাল্ব চালু করে দিতে পেরেছে। এটা বেশ বড় অর্জন। যদিও অনেকের অভিযোগ সিএফএল বাল্বে দুর্নীতি হয়েছে। ফ্রি দেওয়া বাল্বগুলো খারাপ ছিল। সেক্ষেত্রে আমি আগেই বলেছি, আমাদের দুর্নীতিকে বাদ বিচার করতে হবে।
যাইহোক মোট কথা, যেভাবেই হোক এনার্জি বাল্ব চালু হয়ে গেছে। মানুষ টাকা দিয়ে হলেও এই বাল্ব ব্যবহার করছে। আর বিদ্যুতের স্থায়ী সমাধানে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। সরকারকে সময় দিতে হবে। রুপপুরে পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হলে স্থায়ী সমাধানে একধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
জেলা শহরগুলোতে বর্তমানে সড়ক যোগাযোগ বেশ ভালো। বর্তমান যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মালটা একেবারে খারাপ নন। তার যোগ্যতা আছে।
সুরঞ্জিত রেলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রেনের সময়সূচি ঠিক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তিনি দুর্নীতির অভিযোগে পড়ে গেলেন। দুর্নীতি বাদ দিয়ে আমি যদি যোগ্যতা দেখি, তাহলে অবশ্যই বলবো সুরঞ্জিত মালটাও খারাপ ছিলেন না।
মন্দের ভালো হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেওয়া উত্তম হবে তার আরেকটি কারন হলো , আমাদের দেশে একটি সরকার সময় পায় মাত্র চার বছর। পাঁচ বছরের শেষ এক বছর থাকে আন্দোলন সংগ্রামের বছর। ফলে চার বছরে কোনো বড় প্রকল্প দাড় করানো সম্ভব নয়। মূলত চার বছর পর পর ক্ষমতার পরিবর্তন হওয়ার কারনে দেশ পিছিয়ে যাচ্ছে।
অনেকে বলে থাকেন আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করছে। কিন্তু আওয়ামী কেন এ চেতনা বিক্রি করছে?? জামায়াত আওয়ামী লীগকে এ চেতনা বিক্রি করতে সাহায্য করছে। জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের সময় সঠিক ভূমিকা পালন করেছে বলে দাবি করে এখনো। আমাদের দেশ যেহেতু স্বাধীন হয়েছে সেহেতু তাঁদের রাজনীতি করার কোনো অধিকারই নেই। জামায়াত যেহেতু মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী সেহেতু আওয়ামী লীগও সুযোগ পেয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করার। আমাদের দেশের সব দলই যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী থাকতো তাহলে কোনো একটি দল এ চেতনা বিক্রি করার সুযোগ পেত না।
আমি আগামি নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার পক্ষপাতী এর সবচেয়ে বড় কারন:
আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসলে বিএনপি-জামায়াত অনেকটা পঙ্গু হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে সরকারের বিকল্প ভালো দলের উদ্ভব ঘটনার সম্ভাবনা তৈরি হবে। আমাদের রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে বলে আমি মনে করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: আমি একজন সাধারন ভোটার । যারা এ পোস্টটি পাঠ করেছেন তারা যদি মনে করেন বিএনপিকে ভোট দেওয়াই যুক্তিযুক্ত হবে , তাহলে সেটা যুক্তি দিয়ে বোঝান। আসুন আমরা যুক্তি বুদ্ধি দিয়ে সিদ্ধান্ত নেই। কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতি অন্ধভক্ত ব্যক্তিদের আমি মন্তব্য না দেওয়ার আহবান জানচ্ছি।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নির্বাচনে কে জিতলো এবং কে পরাজিত হলো সেটাতো আলোচনার মূখ্য বিষয় নয় এখানে। ভবিষ্যতেও কেও জিতবে বা কে পরাজিত হবে সেটাও আলোচনার মূখ্য বিষয় নয় এখানে।
কাকে ভোট দেওয়া উচিত সে সম্পর্কিত আলোচনা। আপনি যদি মনে করেন বিএনপিকে ভোট দেওয়া উচিত , তবে সেটা কেন, তা যুক্তি দিয়ে তুলে ধরুন। ধন্যবাদ
২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৫
ভাম_বেড়াল বলেছেন: আগামী নির্বাচনে কমিউনিস্ট পার্টি অফ বাংলাদেশ অথবা কোনও মধ্যপন্থী দলকে ভোট দেওয়া উচিত। বড় দলগুলো সব দুর্নীতি করতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
আমি পুরানো আমলের বিএনপি। জাতীয়তাবাদের একটা আদর্শ ছিল তখন। প্রতিটি বুদ্ধিজীবিও ছিলেন আওয়ামী বিরোধী। কারণ আওয়ামী লিগের মত পুঁজিবাদী একটা দল দেশের টাকা মারা ছাড়া আর কিছুই করতে পারবেনা।
কিন্তু জামায়াতের সাথে জোট করাই ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় ভুল। বহু পুরানো ডেডিকেটেড জাতীয়তাবাদী নিজেদের তখনই বিএনপি থেকে গুটিয়ে নেওয়া শুরু করেছিলেন। আরও পরে যখন গোপনে জঙ্গি ট্রেনিং শুরু হয় তখন আমরা অফিশিয়ালি বিএনপি থেকে নাম কাটিয়ে দিই।
যাঁদের অলরেডি আ.লীগ বা বিএনপি কর্তৃক মগজধোলাই হয়ে যায়নি তাঁদের প্রতি আমার পরামর্শ হল, কমিউনিস্ট পার্টি বা কোনও মধ্যপন্থী দলকে ভোট দিন। এরা বর্তমান জালিম সরকারের মতো নয়। মানুষের জান-মালের হেফাজত করে।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি কমিউনিস্ট পার্টিকে ভোট দেওয়ার পক্ষপাতী। কিন্তু তারা এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারবে না। আবার একটা বিষয় খেয়াল করে দেখুন, আওয়ামী লীগ কিন্তু বাম দারা প্রভাবিত। সরকারের যে কয়েকটি খাত ভালো তার কয়েকটি কিন্তু বামের কারনে।
শিক্ষা বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রধান রাশেদ খান মেনন।
মতিয়া চৌধুরি।
নাহিদ..
বামরা আর যাইহোক এদের মধ্যে শিক্ষা আসে। মাথায় মালও আছে।
আমি আওয়ামী লীগের পক্ষে নই। আমি মন্দের ভালো হিসেবে বলছি। ভবিষ্যতে বিকল্প তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেও আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার পক্ষপাতী।
৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৫
জহির উদদীন বলেছেন: সংসদে শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচন নির্দলীয়। কিন্তু তা দল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধিরা এক হয়েছে। সামরিক সরকারের লোকেরাও এক হয়েছে। তারা ভোটারদের টাকা দিয়েছে। এক রিক্সাওয়ালাকে ১ হাজার করে ১০ জন ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়েছে।’
শেখ হাসিনা যাদের ভোটে প্রধানমন্ত্রী তাদেরকেই অপমান করলেন
জনগণের বিজয়, ভোটাররাও টাকা পেয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
এরপরও কি হাসিনাকে ভোট দেওয়া যায়.......?
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আগেও বলেছি এখনও বলছি: মন্দের ভালো। কারন আমাদের সামনে কোনো অপশন নেই। বিএনপিকে ভালো মনে হলে আপনি যুক্তি দিয়ে তা তুলে ধরুন। ধন্যবাদ
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
নতুন বলেছেন: বিএনপি/ আওয়ামিলিগ বাদে যে কোন দলকে ভোট দিয়া সংসদে পাঠানো উচিত...
এমনকি তা জাকের পাটি` হইলেও .. তারা ৩০০ আসনে প্রাথী দেয়...
তাহলে বিএনপি/ আওয়ামিলিগ এর শিক্ষা হবে যে "" আসলে সকল ক্ষমতার উতস জনগন" এইটা সবাই ভুইলা গেছে...
নতুন দল ক্ষমতায় আসলে তারা ভাল করার চেস্টা করবে....
কিন্তু সবার আগে আমাদের নিজেদের চরিত্র ভাল করতে হবে... আমরা নস্ট হলে আমরা নস্ট নেতাই ভোট দেবো..
আর বাস্তবতা হইলো আগামী ৫০বছরে আমাদের চরিত্র আরো খারাপ ছাড়া ভাল হবার কোন লক্ষন দেখা যাইতেছেনা...
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হ্যা সেটা হলে ভালো হতো। কিন্তু আমার মনে হয় না জাকের পার্টির মতো দল ভালো করতো। তারাও তো এই দুর্নীতিবাজ সমাজেরই অংশ। আমি আগেও বলেছি এখনও বলবো। মন্দের ভালো হিসেবে বেছে নিতে হবে । একটা সরকার চার বছরে কিছুই করতে পারে না। বড় প্রকল্প হতে সময় লাগে এটাও মেনে নিতে হবে। শিক্ষা খাতকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে । তবেই প্রজন্ম পরিবর্তন হবে। আমি মনে করে অধৈর্য্য না হয়ে সময় দিলে দেশের উন্নতি হবে। তুলনামূলকভাবে
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
ভাম_বেড়াল বলেছেন: যুক্তি পছন্দ হল। কিন্তু বিকল্প তৈরি করতে গেলে তো বড় দলগুলোর ভোট শেয়ার কমিয়ে আনতে হবে। অতএব মধ্যপন্থী দল বা বাম দলগুলোকেই ভোট দিতে হবে। এরা এককভাবে সরকার গঠন করতে পারবেনা। কিন্তু কোয়ালিশন সরকারে এদের মতামতের প্রাধান্য বাড়বে।
আর যাইহোক, আমার ভোট সাক্সেসফুল হল কীনা সে ভেবে দল পছন্দ করে ভোট দেওয়ার পক্ষে আমি নই। বাম দলগুলো বা মধ্যপন্থী দলগুলো বড় অঙ্কে সাক্সেসফুল হবে কিনা সে ভেবে নয়, বরং নীতিগত দিক দেখেই ভোট দিব। এখন বেশিরভাগ মানুষ হয়ত বিএনপিকে ভোট দিবে তাদের ভোটটিকে সাক্সেসফুল করার জন্য। কিন্তু তারা ক্ষমতায় আসলেই আবার পাঁচবছর বাদে মানুষের নাভিশ্বাস উঠবে। আবার আ.লীগ। এই সাইকেল থেকে বেরোনোর একটাই রাস্তা। আমার ভোট সাক্সেস পাবে কীনা তা ভেবে নয়, বরং আদর্শগত দিক থেকে ভোট দিব।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বাম দলগুলোতো আওয়ামী লীগের সঙ্গেই যুক্ত। যে কারনে বাম আলাদা কোনো অপশন নয়। আওয়ামী লীগ কিন্তু অনেকাংশে বাম দারা প্রভাবিত একটি দল। খেয়াল করে দেখুন আওয়ামী লীগের ভালো খাতগুলোতে বামের প্রভাব রয়েছে। বাম দলের নেতারা আর যাইহোক দুই দলের নেতাদের চেয়ে অনেক বেশি শিক্ষিত এবং মেধাবী।
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৪
আদার ব্যাপারি বলেছেন: ভাই সবচেয়ে বড় কথা টা হল আমার আপনার ভোটে দেশের শাষক নির্বাচিত হয় না। আমাদের দেশের কুশিক্ষিত, লোভী আর সার্থপর লোকদের সংখ্যা এখন ও অনেক বেশি। যদি এমন হত যে শুধু সামুর ব্লগার রাই ভোট দিতে পারবে তাহলে দেশে আমাদের মনের মত শাষক আমরা নির্বাচিত করতে পারতাম। কিন্তু দেশে এখনো টাকা দিলে ভোট কিনতে পাওয়া যায়। গ্রামের অবস্থা আপনি জানেন কিনা জানি না, সেখানে একটি পরিবারের সকল সদস্যের ভোট পরিবারের কর্তার নির্দেশে দেয়া হয়। যেখানে সুবিধা বেশি সেখানেই ভোট। তাদের এইটা ভাবার সময় নেই যে, দেশটা জংগীদের হাতে যাবে নাকি বামদের হাতে যাবে। সেখানে দেশের উন্নয়নের কথা ভেবে কেউ ভোট দেয় না। আমরা যত ডিন পর্যন্ত মুল পর্যায়ের লোকদের সুশিক্ষিত করতে না পরব ততদিন সপ্নের শাষক নির্বাচিত করতে পারব না, স্বপ্নের দেশ পাব না।
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সহমত।
৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৭
নতুন বলেছেন: দেশের জনগনের চরিত্র না পাল্টলে কিছুই পাল্টাবেনা..
দরকার সু শিক্ষা...
দুক্ষ লাগে যখন দেখি বাইরের দেশে সবাই ভাল থাকার / ভাল করার চেস্টা করে... আর আমাদের দেশের সবাই নিজের আখের গোছানোতে ব্যস্ত...
মুখে সবাই ভাল মানুষ... সবাই বলে রাজার পুকুরে আমি দুধ দিয়েছি...
কিন্তু পুকুর ভরা পানিতে...
৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন: আমার মনে হয়, আমরা জাতিগতভাবেই দুই নাম্বার। আপনি বলেছেন মন্দের ভালকে চিনতে হবে। আমার ব্যক্তিগত অভিমত মুসলিম মানেই নবীজির জীবন ধারাকে যে পরিপূণ ভাবে মেনে চলে। এখানে "মডারেট মুসলিম" বলে কিছু নেই। যেমন সৎ মানেই সৎ, সৎের কোন বিকল্প সংজ্ঞা নেই।
জাতি হিসাবে গড়ে উঠতে হলে আমাদের সমাজ ব্যবস্হাকে ধ্বংস করতে হবে। কারন ইতিহাস বলে, ধ্বংসের পরেই নতুন সমাজ ব্যবস্হা গড়ে উঠে।।
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সমাজ ধ্বংস বলতে বোঝায় সমাজের মানুষকে ধ্বংস করা। সেক্ষেত্রে অনেক মানুষকে মারতে হবে। এবং কারা নতুন সমাজ গঠন করবে তারও কোনো দিকনির্দেশনা নেই। এই কারনে আপনার চিন্তাটা ভালো হলেও বাতিল করে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। আমাদের দেশে অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারনে নানা মতের মানুষ তৈরি হচ্ছে। গরিবেরা পড়ছে মাদ্রাসায়। মধ্যবিত্ত পড়ছে বাংলা মাধ্যমে। আর ধনীরা পড়ছে ইংলিশ মিডিয়ামে।
একই দেশে তিনটি জাতি তৈরি হচ্ছে। বাংলা মিডিয়ামে পড়া ছেলের সঙ্গে মাদ্রাসায় পড়া ছেলের মিথস্ক্রিয়া হয় না। আবার ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে এদের কারও মিথস্ক্রিয়া হয় না। অর্থাৎ তিনটি আলাদা জাতি।
এখন কেও যদি বলে মাদ্রাসা ও ইংলিশ মিডিয়াম উঠিয়ে দিয়ে সবাই বাংলা মিডিয়ামে পড়বে তাহলেও দেখবেন বহু মানুষ রাস্তায় নেমে আন্দোলন করবে। কি ?? মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ? এটা ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। আপনি কিভাবে একই ভাবাদর্শের জাতি তৈরি করবেন?
বিশ্বের কোনো দেশেই তিনরকম শিক্ষা ব্যবস্থা চালু নেই। জানি আপনি হয়তো মানবেন না। কিন্তু আমি মনে করি দেশের স্বার্থেই শিক্ষা ব্যবস্থা এক এবং সেকুলার হওয়া উচিত। আওয়ামী লীগকে মন্দের ভালো হিসেবে পছন্দ করি কারন আমি জানি এই দলটি শিক্ষা নিয়ে অন্য দলের চেয়ে সিরিয়াস। এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষার দিন বাসে করে অফিসে যাওয়ার সময় এক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে প্রশ্নপত্রটা দেখলাম।
ভালো লেগেছে। প্রশ্নের মান খুবই ভালো।
৯| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৮
নতুন বলেছেন: মন্দের ভালো বইলা কিছু হইতে পারেনা... এখন তাই চলতেছে...
রাজনিতাকরা বোঝাইতেছে সব ঠিক চলতেছে... তাদের ছাড়া কিছু সম্ভবনা...
তাই তাদের ভোট দিতে হবে...
জনগনের বোঝাতে হবে যে ভাল না হইলে ক্ষমতায় যাওয়া যাবেনা...
কস্ট হবে কিন্তু এই চক্র থেকে না বের হতে পারেলে হবে না..
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আবারও বলবো, আমাদের সমাজটা দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। এর আশু সমাধান সম্ভব নয় । দৈবশক্তি ছাড়া সমাজের আশু পরিবর্তন সম্ভব নয়। মনে করুন দেশে এই মুহুর্তে কোনো সেনাশাসক ক্ষমতায় এসে রাতারাতি সৎ হতে চাইলো। তখন দেখবেন বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বালিশের নিচে রাখা শুরু হয়েছে। এর আগে তত্ত্বাবধায়কের সময় যেমন হয়েছিল। তখন সাধারন মানুষ অত্যন্ত কষ্টে থাকবে। অর্থনীতির চাকাও ঘুরবে না। দুর্নীতি থেকে একদিনে মুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। কারন সমস্যাটা রাজনৈতিক নয় সামাজিক। আর আর আপনি যদি সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করেন তাহলেও বলবো, অপেক্ষা করেন। জাতিকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।
১০| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: -
আগামীতেও আমি আম্লীগকে ভোট দিমু, কারন ১০ টা:
১| শেখের বেটি শেয়ার বাজারে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
২| শেখের বেটি ডেস্টিনিতে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৩|শেখের বেটি কুইক রেন্টালে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৪|শেখের বেটি ভিওআইপিতে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৫|শেখের বেটি সোনালী ব্যাংকে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৬|শেখের বেটি সেনা বাহিনী ও বিডিাআরের ১২ টা বাজাইছে|
৭|শেখের বেটি সীমান্তে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৮|শেখের বেটি গুম ও খুনে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৯| শেখের বেটি ভারতের গোলামী কইরা দেশের ১২ টা বাজাইছে|
১০| শেখের বেটি শাপলা চত্বরে দেশের ১২ টা বাজাইছে
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বিএনপির আমলের শুরুতে বেবি ট্যাক্সি উঠায়া দেওয়া হলো । ভারত থেকে এক লাখ টাকায় আনা হলো সিএনজি। বিক্রি হলো চার লাখ টাকায় । সিএনজি প্রতি কে কত টাকা নিয়েছে তা নিয়ে ছিল কানাঘুষা। মাগার দুর্নীতি সমন্বিত হওয়ায় তা উদঘাটন হলো না। আর আওয়ামী লীগের সময়ে দুর্নীতি সমন্বিতভাবে না হওয়ায় উদঘাটন হয়ে পড়ছে। ভারতের গোলমি বিএনপি কম করে না। মাগার প্রচারণার সময় আওয়ামী লীগের ওপর চাপায়। বিএনপির সময় ভারতের সঙ্গে চুক্তিও বেশি হয়।
শাপলা চত্বরের মাওলানাদের ইন্ধনদাতা কারা তা আপনিও জানেন সবাই জানে।
আমি আগেই বলেছি , দুর্নীতি বাদ দিয়ে বিচার করুন। এবার আপনি বলুন বিএনপির আমলে ভালো কি ছিল যে কারনে বিএনপিকে ভোট দেওয়া উচিত। আপনি যদি যু্ক্তি দিয়ে বোঝাতে পারেন তবে আমি বিএনপিকে ভোট দিব। ধন্যবাদ।
১১| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বাঙ্গাল৭১ বলেছেন: বাঙ্গালি ভোট নস্ট করতে চায় না। তাই আমার পরামর্শ দুই চোরের মধ্যে অপেক্ষাকৃত কম চোরকে ভোট দিন ।
১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সহমত। আমাদের সমাজটাই চোর। একদিনে সমাধান সম্ভব নয়।
১২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: বি এন পি জামাত আর ধরম ব্যাবসাই বাদে যে কোন দল ক্ষমতায় আসুক কোন আপত্তি নাই
১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১২
পিপাসার্ত বলেছেন: দুই দলের মধ্যে যাদের মধ্যে স্বদেশী জাতীয়তাবাদী বেশি তাকে ভোট দিন। যারা অন্য দেশের স্বার্থ রক্ষা করে চলে, নিজেদের লোক ছাড়া অন্য সবাইকে শত্রু ভেবে মেরে কেটে অস্থির করে তাদের ভোট দিলে হবেনা। দেশের সবাইকে আপন ভাবে যে দল তাকেই ভোট দিন।
১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৫
সত্যযুগের মানুষ বলেছেন: ঘুরায়ে প্যাচায়ে নিজের দলের গুণ গাইলেন। জাফর ইকবাল টাইপের যুক্তি হয়ে গেল না? এবারের সরকার সব অপকর্মে আগের সব রেকর্ড ভেংগে ফেলেছে। এরকম দু:শাসন/দূর্ণীতি একটা দেশে যদি আরেকবার হয় তাহলে তো দেশই টিকবেনা। ভাল হবে যদি সবাই না ভোট দেন। একবার যদি যথেষ্ট পরিমান ভোট না উঠে নমিনেশন বাতিল হয়, তাহলে দুই দলই পরেরবার সৎ প্রার্থী দিতে বাধ্য হবে।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমাদের সামনে কোনো অপশন নেই। দেশতো আর আকাশ থেকে কেও এসে পরিচালনা করবেন না। আমাদের জাতিগত সমস্যা আছে। তাই দুটো অপশন থেকেই আমাদের নির্বাচন করতে হবে। আমি কখনোই আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয়। আমি ভোটার। বিএনপিকেও ভোট দিয়েছি ২০০১ সালে। কাজেই আপনার যদি বিকল্প কিছু বলার থাকে যুক্তি দিয়ে তুলে ধরুন। ধন্যবাদ।
১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩২
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ডিম, কলা দুধ, চাল(১০ টাকার), কারেন্ট এই গুলা আমাদের নরমাল চাহিদা সাথে সিগারেট। একট খিয়াল করলেই দেখি সব কিছুর দাম কইমা গেছে পাচ বছরে। আর দুর্নীতি বাদ কেন দিবেন। তারেকরে চুরা বললে জয় রেও চুরাই কইতে হইব। কোন অপশন না থাকলে যে পাছা খুলা দিতে হবে আকজনের কাছে এইটা আমি আপনের কাছ থিকা শিখলাম। লাগলে ভোট কাওরেই দিব না তাও এই দুই দলরে দিবনা। এট লিস্ট আমার চোখে যা পড়াশুনা করা ভাল লোক থাকবে তাকে ভোট দিব নাইলে দিব না।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আবারও বলবো, আমাদের সমাজটা দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। এর আশু সমাধান সম্ভব নয় । দৈবশক্তি ছাড়া সমাজের আশু পরিবর্তন সম্ভব নয়।
মনে করুন দেশে এই মুহুর্তে কোনো সেনাশাসক ক্ষমতায় এসে রাতারাতি সৎ হতে চাইলো। তখন দেখবেন বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বালিশের নিচে রাখা শুরু হয়েছে। এর আগে তত্ত্বাবধায়কের সময় যেমন হয়েছিল। তখন সাধারন মানুষ অত্যন্ত কষ্টে থাকবে। অর্থনীতির চাকাও ঘুরবে না। দুর্নীতি থেকে একদিনে মুক্ত হওয়া সম্ভব নয়।
আমরা নিজেরাও খারাপ। এই বিষয়টা স্বীকার করলে সমাধান পাবেন। তা না হলে পাবেন না। ভালো দিক দেখে বিচার করুন।
কারন সমস্যাটা রাজনৈতিক নয় সামাজিক। আর আর আপনি যদি সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করেন তাহলেও বলবো, অপেক্ষা করেন। জাতিকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।
ধৈর্য্য ধরা ছাড়া সত্যিকার অর্থেই কোনো পথ নেই।
১৬| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
ইকবাল১৫০২ বলেছেন: আমি একবার এক প্রবিণ রাজনীতিবীদকে বলেছিলাম-কোন দলকে পছন্দ করবো? উনি তত্ত্ব দিয়েছিলেন- যেখানে চোর, ডাকাত এবং পকেটমার থাকে সেখানে তুমি কাকে বেছে নেবে? স্বভাবতই পকেটমারকে যে কম ক্ষতি করে। সেই সুত্রে আওয়ামী লীগ ভাল।
১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: আপনি মতামত নিন দেখবেন তত্ত্বাবধায়কের সময়টায় মানুষ সবচেয়ে ভাল ছিল।আপনার কি মনে হয় না টাকা আরেকজনের পকেটে দেবার চেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বালিশের নিচে রাখা অনেক ভাল।
আর আমি যদি কাউকে ভোট দেই আর সে খারাপ কিছু করে তাহলে সেই খারাপ কাজের অংশীদার আমি নিজেও। তাই চোর হবার থেকে ভোট না দেয়াটা ভাল মনে হয়।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: চোর আমরাও। কিন্তু নিজেরা বুঝি না। যাইহোক তত্ত্বাবধায়কের সময় মানুষ ভালো ছিল এটা সত্য নয়। বিশেষ করে ওয়ান ইলেভেনের সময় দেড় দুই বছর মানুষ মোটেই ভালো ছিল না। কারন আমাদের পুরো অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই দুর্নীতিগ্রস্ত। আমি দেখেছি সুশীল সেনারা ঢাকা শহরের ফুটপাত থেকে হকারদের উচ্ছেদ করে দেন। তাতে সুশীল সমাজেরা খুশী হয়। কিন্তু হকারদের মতো দরিদ্র ওই শ্রেণীর সংখ্যাই সমাজে বেশি। ফুটপাতের চায়ের দোকানদাররা দেশের অর্থনীতিতে কম অবদান রাখেন না।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনাকে আমার এই লেখাটি পড়ার আহবান জানাই।
Click This Link
১৮| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: আপনি সামুতে কষ্ট করে একটা পোষ্ট দেন কোন সরকার ভাল আওয়ামিলীগ, বিএনপি, জামাত, নাকি তত্ত্বাবধায়ক ফলাফল পেয়ে যাবেন। আর আপনার দেয়া লিংকের সাথে তো এই পোষ্টের কোন যোগাযোগ দেখি না। সমাধান যদি কোরআন হাদীস দিয়ে করতে হয় তাহলে সেটা পড়ে করা ভাল। কেউ বলছে কোরআনে এ লেখা আছে ব্লা ব্লা সেটা একবার যাচাই না করে প্রচার করা ঠিক না।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তিন মাস থাকা তত্ত্বাবধায়ক আর পাঁচ বছর থাকা তত্ত্বাবধায়ক এক নয়। একদিনে সৎ হতে গেলে সাইড ইফেক্ট পড়বে। বিনিয়োগ কমে যাবে। অনেক মানুষই কষ্টে থাকবে।
ওয়ান ইলেভেনের দেড় বছর আপনার অভিজ্ঞতা কি ছিল আমি বুঝতে পারছি না।
১৯| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
পিচ্চি পোলা বলেছেন: হেজাফতের ছফী ক্ষমতায় আসপে। নাবুগগরী পরধানমন্ত্রী হপে। ছফী ফেরসিডেন্ট হপে!!
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তা যা বলেছেন।
২০| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: একদিনে সৎ হতে গেলে সাইড ইফেক্ট পড়বে। বিনিয়োগ কমে যাবে। অনেক মানুষই কষ্টে থাকবে। কস্ট করে সত থাকার চেয়ে চুরি করে আরামে থাকাটা ভাল হলে কিছু বলার নাই ভাই।
দেখেন ওয়ান এলেভেন এ যেকোন কিছু এখনকার থাকে ভাল ছিল।সব চুরা জেলের ভিতরে ছিল আর এখন টেররিস্টরা সাধারন খালাস পায়।যেকোন জিনিসের দাম এখনের থেকে কম ছিল। ব্যবসা বানিজ্যের সিকিউরিটি ছিল। আর কি দরকার ভাই বলেন?
১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে।
আমার মনে হয়, তত্ত্বাবধায়ক তথা সুশীল আর্মি ব্যাক সরকারের প্রতি দেশের মধ্যবিত্ত সুশিল শ্রেণীর দুর্বলতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় ওই সরকার দেশের জন্য আরো খারাপ। ওয়ান ইলেভেনের পর সুশীল আর্মি ব্যাক সরকারের সময় মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের মধ্যে নাভিশ্বাস উঠেছিল। সুশীল সেনারা রাস্তাঘাট থেকে হকার উঠিয়ে ফিটফাট রাখেন। এটা কোনো সমাধান নয়। হকার শ্রেণীর মতো দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কম নয়। সুশীল সেনা সরকার দুর্নীতি কঠোর হস্তে দমন করতে চান। এ কারনে বিনিয়োগ কমে যায়। ব্যাংকের টাকা স্থান পায় বালিশের নিচে। ফলে অর্থনীতিতে মারাত্মক বিরুপ প্রভাব পড়ে। আমরা নেতাদের জন দুই নম্বরই ভাবি না কেন, জনগণের সঙ্গে কিন্তু তাদেরই সম্পর্ক রয়েছে। সেনাদের নয়। এই বিষয়টা ভাবতে হবে। কাজেই সুশীল শাসন আরো খারাপ। দরিদ্রদের সঙ্গে এদর কোনো সম্পর্ক থাকে না। ধন্যবাদ। রাস্তাঘাট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আর নিয়মতান্ত্রিক হলেই দেশের উন্নতি হয় না। আমাদের সোশ্যাল মেকানিজমটা বুঝতে হবে। সেনাবাহিনী দুর্নীতি করলে একটা টাকাও জনগণ পায় না। একজন নেতা দুর্নীতি করলে বিভিন্ন স্তরে টাকা ভাগ হয়ে যায়। এটা আমাদের সামাজিক সিস্টেম। এটা থেকে বের হওয়া একদিনে সম্ভব নয়। অপেক্ষা করতে হবে। ধন্যবাদ।
২১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
আওমীলীগ্ দুর্নিতি করে গিলতে পারে না। রক্ষী ও শক্তিশালি মিডিয়ার কারনে ধরা পড়ে যায়। এর প্রমান সুরঞ্জিত, হলমার্ক ইত্যাদি।
বিম্পির দুর্নিতি ধরা পরে না, পরে সরকার পতনের পর জানা যায়!
১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কথা সত্য। দুর্নীতি সমন্বিত হলে তা উদঘাটন করা কঠিন।
২২| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২৩
তিক্তভাষী বলেছেন: এই মেয়াদে আওয়ামী দুস্কুতিকারীদের শায়েস্তা করার জন্য আগামী মেয়াদে বিএনপিকে আনা দরকার। তার পরের বার আবার বিএনপির দুস্কুতিকারীদের শায়েস্তা করতে আওয়ামীদের আনার কথা চিন্তা করা যাবে।
১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দেখুন আগে আমিও আপনার মতোই ভাবতাম। কিন্তু এখন আর তা ভাবি না। দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতির অংশ । সরকারের ভালো কাজ দেখুন। মৌলিক কয়েকটা জায়গাতে এই সরকার বিএনপির চাইতে ভালো্। সবচেয়ে বড় জিনিস দরকার সেটা হলো সময়।
আমাদের দেশে একটি সরকার সময় পায় মাত্র চার বছর। পাঁচ বছরের শেষ এক বছর থাকে আন্দোলন সংগ্রামের বছর। ফলে চার বছরে কোনো বড় প্রকল্প দাড় করানো সম্ভব নয়। বড় পাওয়ার প্লান্ট করতেও ছয়-সাত বছর সময় লাগে। মূলত চার বছর পর পর ক্ষমতার পরিবর্তন হওয়ার কারনে দেশ পিছিয়ে যাচ্ছে।
আর টার্ন বাই টার্ন এই দুদলকে আনতে থাকলে দেশে কোনোদিনই ভালো বিকল্প তৈরি হবে না। ধন্যবাদ।
২৩| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৯
সোহাগ সকাল বলেছেন: বুঝলাম নাহ! মন্দের আবার ভালো কি? মন্দের ভালো বইলা একদলরে ভোট দিয়া গেলাম, অন্যদিকে নতুন দলের কথাও কইলাম, তাইলে ব্যাপারটা কেমন ক্যাড়াব্যারা হইয়া গেলনা?
১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমাদের সামনে তো অপশন নেই। আর দুই নম্বর হলো আমরা নিজেরাও জাতিগতভাবে দুই নম্বর । তাহলে একদিনে সৎ হওয়া যায় না। বড় প্রকল্পের জন্য সময় দরকার । চার বছর একটা সরকারের জন্য কিছু না।
২৪| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:০৪
নষ্ট ছেলে বলেছেন: ৯৬ তে মন্দের ভাল ছিল আওয়ামী লীগ
২০০১ সালে মন্দের ভাল ছিল বিএনপি
২০০৮ সালে মন্দের ভাল ছিল আওয়ামী লীগ
২০১৩ সালে মন্দের ভাল ............. ??
স্বাভাবিক ভাবেই বিএনপির নাম আসবে।
বাংলাদেশে কোন দল ভাল কাজ করে জনপ্রিয় হয় না। এক দল খারাপ কাজ করে আর অন্য দলের জনপ্রিয়তা বাড়ে। এভাবে যদি মানুষ মন্দের ভাল হিসাব করতে থাকে তাহলে প্রকৃত ভালোর দেখা কোনদিনই পাবে না।
আপনি বললেন জাতিকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। ভাইরে উচ্চ শিক্ষিত মানুষের মধ্যেও এই মন্দের ভাল খোঁজার প্রবনতাই কাজ করে।
বড় কোন ধরনের পরিবর্তন কিংবা গণঅভ্যুত্থান ছাড়া বাংলাদেশের রাজনীতির কলঙ্ক দূর হবে না। গত কেয়ারটেকারের আমলে একটা ভাল সুযোগ তৈরি হয়েছিল কিন্তু উপযুক্ত নেতার অভাবে সেটা হয়নি।
১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমার মনে হয়, তত্ত্বাবধায়ক তথা সুশীল আর্মি ব্যাক সরকারের প্রতি দেশের মধ্যবিত্ত সুশিল শ্রেণীর দুর্বলতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় ওই সরকার দেশের জন্য আরো খারাপ। ওয়ান ইলেভেনের পর সুশীল আর্মি ব্যাক সরকারের সময় মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের মধ্যে নাভিশ্বাস উঠেছিল। সুশীল সেনারা রাস্তাঘাট থেকে হকার উঠিয়ে ফিটফাট রাখেন। এটা কোনো সমাধান নয়। হকার শ্রেণীর মতো দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কম নয়। সুশীল সেনা সরকার দুর্নীতি কঠোর হস্তে দমন করতে চান। এ কারনে বিনিয়োগ কমে যায়। ব্যাংকের টাকা স্থান পায় বালিশের নিচে। ফলে অর্থনীতিতে মারাত্মক বিরুপ প্রভাব পড়ে। আমরা নেতাদের জন দুই নম্বরই ভাবি না কেন, জনগণের সঙ্গে কিন্তু তাদেরই সম্পর্ক রয়েছে। সেনাদের নয়। এই বিষয়টা ভাবতে হবে। কাজেই সুশীল শাসন আরো খারাপ। দরিদ্রদের সঙ্গে এদর কোনো সম্পর্ক থাকে না। ধন্যবাদ। রাস্তাঘাট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আর নিয়মতান্ত্রিক হলেই দেশের উন্নতি হয় না। এই বিষয়টা বুঝতে হবে। ধন্যবাদ।
২৫| ১৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
ভাম_বেড়াল বলেছেন: আমি আদতে এব্যাপারে সহমত যে আ.লীগ কে আরেকটা টার্ম কমপ্লিট করতে দেওয়া উচিত। কারণ বাঙালীরা প্রতি টার্মে সরকার পাল্টে দেয় দেখে কিছু উন্নতি হতে পারেনা। অন্তত দুইটা টার্ম থাকলে একটা দল তাদের ভালো কাজগুলা শেষ করতে পারে। নয়ত এখনি সরকার পাল্টে দিলে দুটো জিনিস হবে।
১) আগের সরকারের আমলের ভালো কাজগুলো মাঝপথে থেমে যাবে। কারণ সেগুলো যদি বর্তমান সরকার শেষ করে তাহলে কাজটি শেষ হলে তার অর্ধেক ক্রেডিট আগের সরকার পাবে। যেটা বর্তমান সরকার হতে দিতে চাইবে না।
২) বর্তমান সরকার আরও একসেট নতুন ভালো কাজ শুরু করবে। যেগুলো অফিসে একটা টার্ম পেয়ে তারা কমপ্লিট করতে পারবে না। পাঁচবছর বাদে সরকার পাল্টাবে। আবার ১ নং থেকে সাইকল শুরু হবে।
পশ্চিমবঙ্গের মেট্রো রেল প্রকল্প হতে অনেক বছর লেগেছিলো। তাদের সেইসময় সরকার পাল্টায়নি। ফলে তারা প্রজেক্টটি শেষ করতে পেরেছিলো। আমাদের মেট্রো রেল এর মত বড় একটা কিছু অ্যাচিভ করতে গেলে সেই প্রজেক্টের স্টার্ট করেছে যে সরকার তাকে আরেক টার্ম দিতে হবে।
তবে বামদের ভোট দেওয়ার পক্ষপাতী, যাতে কোয়ালিশন সরকারে তাদের মতের গুরুত্ব বাড়ে। বামদের ভোট দেওয়া অবশ্যই কোনও সাক্সেসফুল অপশন নয়। আ.লীগের বিপরীত কোনও অপশনও নয়। বিশেষত মূলত শিক্ষিত সমাজ বামদলগুলোকে ভোট দেয়। কিন্তু সংসদে তাদের সংখ্যা সামান্য বাড়লেও সরকারের কাছে একটা মেসেজ দেওয়া যাবে।
১৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সহমত
২৬| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "আমরা যত দিন পর্যন্ত মুল পর্যায়ের লোকদের সুশিক্ষিত করতে না পরব ততদিন স্বপ্নের শাষক নির্বাচিত করতে পারব না, স্বপ্নের দেশ পাব না।"
এই বিষয়ে আমার একটা লিখা দেখুন
Click This Link
২৭| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
রাজীব বলেছেন: আপনি বলেছেন বিএনপির আমলে ভারত থেকে আনা এক লাখ টাকার সিএনজি বিক্রি হয়েছে চার লাখ টাকায়। এরকম আরও বহু উদাহরণ রয়েছে। কিন্তু সমন্বিত হওয়ায় তা প্রকাশ পায়নি।
একটু খোজ নিয়ে দেখুনতো এখন সিএনজি কত করে বিক্রি হয়। আমার তো মনে হয় ৮ লাখের কমে কিনতে পারবেন না। আপনি মিডিয়া দ্বারা ওয়াশ হয়েছেন।
অনেক তো বললেন আইনশৃংখলা নিয়ে কিছু বললেন না কেন?
তবে হ্যা সুরন্জিত রেলের উন্নয়নে চেস্টা করছিল।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনার বড় ধরনের ভুল হয়েছে। আমি কিন্তু ১০-১২ বছর আগের কাহিনীর কথা বলেছি। তখন সিএনজি ভারত থেকে এক লাখ করেই আনা হয়। আর এখনকার হিসাব তো সম্পূর্ণ আলাদা। সব কিছুর দামই তো বেড়েছে। ঢাকার নম্বরযুক্ত সিএনজি সাত-আট লাখ টাকায় বিক্রি হয়। তবে প্রাইভেট নম্বরযুক্ত সিএনজি কিন্তু তিন চার লাখ টাকায়ও পাওয়া যায়। যাইহোক আগের হিসাব ছিল আলাদা।
আমি মিডিয়ার দারা মোটেই ওয়াশড হয়নি।
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আপনি যতটা বিরক্ত আমি তার চেয়েও বিরক্ত। শুধু আইনশৃঙ্খলা নয়, শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে ছাত্রলীগের অপকর্ম এসবই অত্যান্ত খারাপ। আমি পোস্টে বরাবরই একটা কথা বলেছি, সেটা হলো ''মন্দের ভালো'' ।
এবং পোস্টের শেষে এটাও বলেছি কেও যদি মন্দের ভালো হিসেবে বিএনপিকে ভোট দেওযার আহবান জানান তবে তিনি যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করতে পারেন।
আমাদের সামনে আর কোনো অপশন নেই।
২৮| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
রাজীব বলেছেন: Click This Link
কৃষিতে যেমন মতিয়া রহমান তেমনি স্বরাস্ট্রে ছিল মেজর রফিক। কিন্তু তিনি এখন কোথায়?
ভোট একটি দায়িত্ব। এটি কখনো পচে না। দল দেখে নয় মানুষ দেখে ভোট দেয়া উচিৎ।
২৯| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২২
দখিনা বাতাস বলেছেন: আমি ঢাকাতে থাকি, জন্ম বড় হওয়া সব ঢাকাতেই। ঢাকাতে আমার সব চাইতে বড় সমস্যা যানজট। আওয়ামীলীগ অনেকগুলা ফ্লাইওভার করে যাচ্ছে। বিএনপি আমলে তাদের সামনে আওয়ামীলিগের আগের আমলে করা খিলগাও ফ্লাইওভার করে যাওয়ার উদহারন থাকার পরেও কিছুই করেনি উল্টা যাত্রাবাড়ি ফ্লাইওভার নিয়ে তারেকের কমিশন বানিজ্যের কারনে তাও হয়নি।
ঢাকার বাসিন্দা হিসাবে আমি আবার আওয়ামীলিগকেই চাই। কিন্তু বাংলাদেশের মত দেশে পর পর ২বার একই সরকার আসলে ঐটা কতখানি ঠিক হবে দেশের জন্য -ঐটা চিন্তা করলে আবার আওয়ামীলিগকে ভোট দিতে ইচ্চা নাই।
ঢাকার বাসিন্দা হিসাবে আওয়ামিলীগ চাই, দেশের হিসাব করলে বিএনপি বিকল্প- কিন্তু তারেকের মত চোর আবার ফেরত আসবে এইটা ভাবলে আর মাথা ঠিক থাকে না।
এইবার ভোট যে কারে দিবো, কিছুই বুজতেছিনা। তবে মনে মনে একটা জিনিস ঠিক করে রাখছি, আওয়ামীলীগ যদি রাজাকার গুলার মাঝে মিনিমাম একটারে ফাসি দিয়ে যায়, তাইলে আওয়ামীলিগকে দিবো। আর যদি একটারেও না দেয় ফাসি- তাইলে জামাযাতরে দিবো ভোট, তারা এসে যেন আওয়ামীলীগের ১৪ ঘুস্টির নাম নিশানা দুনিয়া থেকে মুছে দেয়।
২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তা কথা একেবারে খারাপ বলেন নাই।
৩০| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
সবকিছু সত্ত্বেও পরপর দুই টার্ম একই দল ক্ষমতায় আসা নিরাপদ নয়। তাছাড়া আমাদরে রাজনৈতিকি সংস্কৃতির তেমন উন্নতি হয়নি।
দমন, পীড়ন, প্রতিহিংসা, মামলা, হামলার রাজনীতিতে কোন অবস্থাতেই দুই টার্ম একই দল কাম্য নয়।
আর দূর্নীতির পাল্লা আওয়ামী লীগের ভারী। অনেক ভারী।
তাই বি.এন. পি-ই সই।
আবার আওয়ামী লীগ, প্রশ্নই উঠে না।
এইবার বি.এন.পি। আগামীবার আওয়ামী লীগ।
আর লুকোতে চেষ্টা করলেও আপনার আওয়ামী প্রীতি ষ্পষ্ট।
সাবধানী চোখে সেটি এড়াবে না।
পোষ্টে মাইনাস। চালাকীমার্কা পোষ্ট। তাই।
ধন্যবাদ প্রাপ্য নয়। চালবাজির জন্য।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: চালাকি পোস্ট মোটেই নয়। প্রথমত আমি তিন টার্ম প্রত্যক্ষ করেছি। আর আমি আগেই বলেছি দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতির অংশ । দুর্নীতি বাদ দিয়ে ভালো দিক দিয়ে বিচার করুন।
আপনি বিএনপির টার্মের ভালো দিক উল্লেখ করুন । তারপর যুক্তিতে আসেন। কৃষি খাত বিএনপি মোটেই শামাল দিতে পারেনি। মতিয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে যোগ্যমন্ত্রী। আর এই খাতের অর্জন সাঙ্ঘাতিক অর্জন্। দুই নম্বর পাওয়ার সেক্টরে বিএনপি কিছুই করেনি।
আমি মনে করি এই টার্মে আওয়ামী লীগ আসলে দেশে বিকল্প ভালো দল তৈরি হবে।
আপনি যদি চালাকি পোস্ট মনে করেন তাহলে যুক্তি দিয়ে বলুন কেন বিএনপিকে ভোট দিব। গ্রহণযোগ্য মনে হলে অবশ্যই বিএনপিকে ভোট দিব। যেমন দিয়েছিলাম ২০০১ সালে।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ও দুর্নীতির পাল্লা ভারি এই কথাটা কিভাবে বললেন??
বিএনপির সময়কার বহু দুর্নীতি সমন্বিত হওযায় সেগুলো প্রকাশ পায়নি। আপনাকে উভয় আমলের দুর্নীতি উদঘাটন করে যোগ করে তূলনা না দিলে তো হবে না। তারপরও বলি হতে পারে। এও বলেছি দুর্নীতি দিয়ে আমি সরকার বিচার করছি না। আমি আগাগোড়াই বলেছি মন্দের ভালো।
৩১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আর একটি কথা।
ভোট দানের ক্ষেত্রে মানুষ সাধারণত নিকট অতীতের বিষয়গুলোই বিবেচনায় নেয়। নিকট অতীতের দুঃশাসন। দূর্নীতি। অত্যাচার। অনাচার। দূর অতীতের নয়। স্মৃতি শক্তির তারতম্যের কারণে।
তাই, যদি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন না-হলে আওয়ামী লীগের চরম ভরাডুবি হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই।
শেয়ার বাজারের ক্ষতিগ্রস্তরা ভুলবে না।
গ্রামীন ব্যাংকের সদস্য/গ্রাহকরা ভুলবে না।
হেফাজত ভুলবে না।
জামাত ভুলবে না।
বি.এন.পি ভুলবে না।
বিশ্ব ব্যাংক ভুলবে না। (আমেরিকা/ব্রিটেন/বিশ্ব এলিট/সিক্রেট সোসাইটি) - এরাই ক্ষমতায় কারা যাবে তা' নির্ধারণ করে।
এই লিষ্ট আরো লম্বা। তাৎক্ষণিকভাবে মনে আসছে না।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ‘‘ভোট দানের ক্ষেত্রে মানুষ সাধারণত নিকট অতীতের বিষয়গুলোই বিবেচনায় নেয়। নিকট অতীতের দুঃশাসন। দূর্নীতি। অত্যাচার। অনাচার। দূর অতীতের নয়। স্মৃতি শক্তির তারতম্যের কারণে।’’
আপনার এই কথার সঙ্গে পুরোপুরি সহমত পোষণ করছি। এবং এও জানি এবার আওয়ামী লীগ না আসার সম্ভাবনাই বেশি।
কিন্তু আমার পোস্টের বিষয়বস্তু আগামি নির্বাচনে কে আসবে সেটা নয়। কাকে মূলত ভোট দেওযা উচিত সেটা।
আমি মনে করি চার বছরে একটা সরকার বড় ধরনের কোনো প্রকল্পই শেষ করতে পারে না। সেক্ষেত্রে দেশ কিন্তু পিছিয়ে পড়ে। আগামি টার্মে
আ.লীগ আসলে নিঃসন্দেহে উন্নতির মাত্রা বেশি হবে। লুটপাট তো হবেই , এটা আমাদের সংস্কৃতি। আর আপনার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি, ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে দরিদ্র শ্রেণী এমনকি ঋণগ্রহিতাদেরও কোনো মাথাব্যাথা নেই। যত মাথাব্যাথা সব সুশীল শ্রেণীর। গ্রামীণ ব্যাংকের বহু সমালোচনা আছে। গ্রামীণ ব্যাংক যদি এতোই ছিড়তো তাহলে ইউনূসকে বিদায় করায় ঋণগ্রহিতা দরিদ্র লোকজন মাঠে নামতো। একটা লোককে নামতে দেখেছেন??আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, গ্রামীণ ব্যাংক যদি তুলেও দেওয়া হয় একটা লোকও মাঠে নামবে না। শুধু সুশীল সমাজ তথা আচুদা সমাজই এর সমালোচনা করবে। আমাদের একটা সমস্যা আছে
‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূস ইসু্টাও গু য়ের মতো। আওয়ামী কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে গু কে খারাপ বলছে। আর বিরোধী দলের সমর্থকরা বলছে না, গু খারাপ না।
কি বুঝলেন??
দুই নম্বর , হেফাজত সরকারি দল আর বিরোধী দল এই দুইয়ের মাঝে পড়ে বলির পাঠা হয়েছে। সেটা আপনিও ভালো করেই জানেন।
সব শেষ কথা হলো, আমি বলতে চাইছি না আগামি টার্মে কে ক্ষমতায় আসবে। আমি বলতে চাচ্ছি সামগ্রিক বিবেচনায় আসলে কাকে ভোট দেওয়া উচিত। ধন্যবাদ।
৩২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৩৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: আমি নৌকাতেই ভোট দ্রিমু
৩৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: বিএনপি ২০১৩ তে ক্ষমতায় এসে বেশিদিন থাকতে পারবে না। ক্ষমতার প্রথম সপ্তাহে জামাতের চাপে পড়ে যুদ্ধপরাধীদের মুক্তি দিবে। এরপরে জামাতের কাছে হারাবে বেশি কিছু মন্ত্রনালয়। এতদিন ধরে জামাত শিবির এর লোকজন বিএনপি র হয়ে মাঠ গরম করেছিল। তখন গদি গরম করতে হলেও তাদেরকে মিনিমাম ৪-৫ টা মন্ত্রনালয় দিতেই হবে। এছাড়া আমার মনে হয় জামাত ৬০ এর কম আসনে এবার নির্বাচন করতে রাজি হবে। এরপরে বাকি ১৮ দল প্লাস হেফাজত এর জন্য বিএনপি কে ছাড়তে হবে আরো ৪০ আসন। মোটামুটি ১০০ আসনের বিএনপির নেতারা লোটা কম্বল নিয়ে বসে পড়তে পারেন কারন তাদের কাজ করতে হবে নাম না জানা প্রার্থীদের জন্য। এরপরে আসবে হেফাজত আর বাকি ১৭ দলের হিসাব। হেফাজতের মাওলানাদের বংগ ভবনে স্তান দিতে হবে। ১৩ দফা মানতেই হবে। এটা ছাড়া খালেদার অন্য কোন উপায় নাই। না মানলে হেফাজত আবার ঢাকা অবরোধ করবে। আবার ১৩ দফা মানলে উত্তরপাড়া থেকে খালেদার প্রতিবেশীরা আল্টিমেটাম দিবে সরকার ছাড়। জঙ্গী প্রসঙ্গে কিছুই বলার নাই। তবে আওয়ামী লীগ আর হিন্দুদের লোটা কম্বল নিয়ে দেশ ত্যাগের সময় মনে হয় চলে এসেছে। যদি তারা জানে বাচতে চায়। গ্রেনেড এর নিশানা এবার আর ভুল হবে না। জামাত শিবির প্রতিটা ডিমের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ক্ষুরে ধার দিয়ে বসে আছে। মাঠ পর্যায়ের ছাত্র লীগ এর অধিকাংশ আবার দল বদল করে ছাত্র দলে যোগ দিবে যেভাবে তারা ২০০৮ এ লীগে এসেছিল। বাকি গুলোর ৫০ পার্সেন্ট পুলিশ, র্যাব, শিবিরের কারনে ইহধাম ত্যাগ করবে। আর বাকি ৫০ পার্সেন্ট দেশ ছেড়ে পালাবে। তারেক জিয়া আর কোকো লাখ মানুষের ফুলেল সম্বর্ধনায় দেশে আসবে। আর্মি,পুলিশ এইসবে গিজ গিজ করবে শিবিরের লোকজন। আমার আপন মামাত ভাইকে নিয়ে হাওয়া ভবনে এপিএস অপু সাহেবকে নিজ হাতে ৫ লাখ টাকা ধরায় দিয়েও কাজ হয়নি। বিসিএসে ভাইভা তে এসে বাদ পড়েছিল। মামাত ভাই ছাত্রদলের নেতা। এটাই বাস্তবতা। তবে লীগের উচিত কেয়ার টেকার দেয়া। না হলে ২০১৮ তে কেয়ারটেকারের জন্য আবার আন্দোলন করতে হবে। তখন হাসিনা মুখ বড় করে কিছু বলতেও পারবে না। শুধু শুধু দেশকে বিপদজনক পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়ার কোন মানে হয় না। ২০১৯ এর ক্ষমতায় যদি লীগ আসতে চায় তাহলে এখনই সময় কেয়ার টেকার দেয়ার। আর নিজের জান বাচান ফরজ। সেজন্য আওয়ামী লীগের নেতাদের সাবধানে থাকা উচিত। হেফাজতের সমাবেশে অর্ধেকের বেশি বক্তা ছিল হুজির। তারা তাদের শক্তির মহড়া লীগের সময় দেখায় দিয়ে গেসে। বিএনপি আসলে বাংলাস্তান তারা করবেই। গতবারের মত ভুল তারা আর করবে না। তাদের গায়ে কোন দোষ পড়বে না, দোষ হবে খালেদা জিয়ার। তিনি এখনো পর্যন্ত বুঝেন নাই তিনি আসলে কি জিনিশ নিয়ে খেলছেন।
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ।
তবে আগামিতে কি হবে সে বিষয়ে আমি পোস্টে কিছু লিখি নি। আমি লিখেছি কাকে আসলে ভোট দেওয়া উচিত। সে ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?
৩৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
বেকার বলেছেন: ভাই দিলেন তো মেলা ভোট।
আপনি কি পাইলেন?
দেশ কি পাইল?
কচু! কচু ছাড়া কিচ্ছু জুটে নাই আমজনতার কপালে। দিনে দিনে মানুষের উন্নতি হয় আর আমাগো উন্নতি তো দুরের কথা চিন্তাও করবার পারি না।
কেমনে কইরা আপনারা এখনো এই দুই দলের কাছে প্রত্যাশা করেন? না ভোটের একটা অপশন ছিল তাও তুইল্ল্যা দিল।
আমি যা করবো-
যদি ব্যালট পেপার সিস্টেম থাকে তো কলম দিয়া একটা গালি লিখে দিয়ে আসবো। আর যদি ইভিএম সিস্টেম হয় তবে কেন্দ্রে যাবো না।
যারা ব্যক্তি দেখে ভোট দিবার কথা বলেন তাদের জন্য বলবো, এরা সবাই কিন্তু প্রতিকের পিছনে হারিয়ে যায়।
পরিশেষে, যদি সতন্ত্র কেউ ভালো প্রার্থি হয়ে থাকে তবে অবশ্যই তাকে ভোট দিবো।
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সে অপশন আপনার হাতে থাকবে না। আলটিমেটলি আমাদের হাতে দুটি অপশন।
একটা কথা মাথায় রাইখেন আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর। আর রাজনৈতিক নেতারা আমাদের সমাজেরই অংশ।
৩৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
অদ্ভুতুরে বলেছেন: আমি জামায়ত-বিএনপি, আওয়ামী লীগ-জাপা-বাম ও সেনা সমর্থিত সরকার, এই তিনটা সরকার ভালোভাবে দেখেছি। মন্দের ভালো হোক আর যোগ্যতার বিচারেই হোক, আওয়ামী লীগই-বাম জোটই আবার ক্ষমতায় আসার মতোন। এই জোটকে সমর্থনে আমি বিদ্যুৎ, শিক্ষা, যোগাযোগ আর খাদ্য খাতকে প্রাধান্য দেই। আওয়ামী জোটের শত শত ভণ্ডামির উদাহারন দেয়া যায়, কিন্তু এর বাইরে এককভাবে ক্ষমতায় আসার মতোন কোন দল আমি দেখি না, বামদলগুলো আলাদা জোট করে ক্ষমতায় আসলে মৌলবাদী শক্তি আর বিরোধী দল হিশেবে আওয়ামী লীগের বিপক্ষে দাঁড়াতে পারবে বলে আমি মনে করি না। কাজেই 'তূলনা' আর 'মন্দের ভালো' বড়ো ফ্যাক্ট। সাথে যোগ্য ও সৎ নেতার সংখ্যা তো আছেই। বিএনপিতে আমি যোগ্য কাউকে দেখি না। বিএনপি-জামায়াত জোটের প্রধান বিরোধী দল হওয়ার যোগ্যতাও নাই, আগামী নির্বাচনে ছোট ছোট বামদলগুলোর জোটকে প্রধান বিরোধী দল হিশেবে দেখতে চাই।
আওয়ামী লীগের পেট ভরা আর বিএনপি-জামায়াতের পেট খালির ব্যাপারটা পছন্দ হইছে।
৩৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
বিপিন চন্দ্র পাল বলেছেন: ১৪ দল। অন্তত শেষবারের জন্য হলেও। রাজাকারদের ফাঁসী হয়ে যাক। তারপর যা হবার হোক। যে খুশী সে আসুক।
৩৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২২
গেস্টাপো বলেছেন: হুমমম
পোস্ট এবং কমেন্টগুলো পড়লাম।আসলে সেকাচিনা কথাটা খারাপ বলেন নাই যে আওয়ামী লীগের জন্য মুসলিমরা খ্রাপ।আপনারা আওয়ামী লীগের জন্য কত খাটতেছেন তা দেখে আমি সত্যই আবিভুত
আমার জন্ম ঢাকায় এবং জীবনের বেশীরভাগ সময় এখানেই কাটিয়েছি।একজন ঢাকার লোক হিসেবে আমার অবশ্যই পছন্দ জাতীয়তাবাদী দল(বিএনপি) ।
বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি যা কিছু হয়েছে তা জাতীয়তাবাদী দলগুলোর কল্যাণেই হয়েছে।তাই আমি চাই পরবর্তী নির্বাচনে বিএনপি দেশের ক্ষমতায় আসুক এবং আওয়ামী লীগ যেন ধ্বংস হয়ে যায় বিএনপির ৫ বছর আমলে।মানে মুসলিম লীগের মতন একটি নামসর্বস্ব দল হয়ে যায় যেন।
যাক আপনার এই পোস্ট এর প্রেক্ষিতে আমিও একটি পোস্ট লিখবো দু-একদিনের মাঝে।পোস্ট এর শিরোনাম হবে "কেন আমি আওয়ামী লীগে ভোট দেব না"
লেখাহলে আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাবো কৌশিক দাদা
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জি ধন্যবাদ। দিয়েন পোস্ট দিয়েন। পোস্ট না দিলেও আপনার দলই জিতবো। কারন আমরা বিভক্ত অশিক্ষিত জাতি। মানুষ অশিক্ষিত হলে গণতন্ত্র কোনো কামে আসে না।
আমি ২০০১ সালে বিএনপিকে ভোট দিয়েছিলাম। আমি সাধারন ভোটার।
এবার কেন আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়া প্রয়োজন সেটা আমি ব্যখ্যা করেছি।
আপনি এখানেই সংক্ষেপে ব্যখ্যা দিন কেন বিএনপিকে ভোট দেওয়া প্রয়োজন। ব্যাখ্যা পছন্দ হলে বিবেচনা করবো।
আর আপনি যেহেতু বিনএনপি করেন, তাই আপনার দলীয় মন্তব্য গ্রহণযোগ্য হবে না সেটা নিশ্চিত। গতবার আপনাদের গুয়ার সঙ্গে সেটে ছিল জামায়াত। আর এবার জামায়াতের গুয়ার সেটে আছেন আপনারা। এ কারনেই এবার আপনাদের বক্তব্যও ছাগু মার্কা।
আপনার যতো মন্তব্য দেখেছি সবই ছাগু মার্কা। বিএনপি বলে মনে হয় না। মনে হয় যেন জামায়াতের সমর্থক।
একটা কথা মনে রাইখেন, জামায়াত বিএনপির সঙ্গে ফুলে ফেপে উঠেছে। একটা পর্যায়ে বিএনপিকে লাত্থি দিয়ে বের করে দেবে। সেদিন খুবই কাছে।
৩৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৭
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: সবখানে সবাই আছে বলেছেন: বিএনপি ২০১৩ তে ক্ষমতায় এসে বেশিদিন থাকতে পারবে না। ক্ষমতার প্রথম সপ্তাহে জামাতের চাপে পড়ে যুদ্ধপরাধীদের মুক্তি দিবে। এরপরে জামাতের কাছে হারাবে বেশি কিছু মন্ত্রনালয়। এতদিন ধরে জামাত শিবির এর লোকজন বিএনপি র হয়ে মাঠ গরম করেছিল। তখন গদি গরম করতে হলেও তাদেরকে মিনিমাম ৪-৫ টা মন্ত্রনালয় দিতেই হবে। এছাড়া আমার মনে হয় জামাত ৬০ এর কম আসনে এবার নির্বাচন করতে রাজি হবে। এরপরে বাকি ১৮ দল প্লাস হেফাজত এর জন্য বিএনপি কে ছাড়তে হবে আরো ৪০ আসন। মোটামুটি ১০০ আসনের বিএনপির নেতারা লোটা কম্বল নিয়ে বসে পড়তে পারেন কারন তাদের কাজ করতে হবে নাম না জানা প্রার্থীদের জন্য। এরপরে আসবে হেফাজত আর বাকি ১৭ দলের হিসাব। হেফাজতের মাওলানাদের বংগ ভবনে স্তান দিতে হবে। ১৩ দফা মানতেই হবে। এটা ছাড়া খালেদার অন্য কোন উপায় নাই। না মানলে হেফাজত আবার ঢাকা অবরোধ করবে। আবার ১৩ দফা মানলে উত্তরপাড়া থেকে খালেদার প্রতিবেশীরা আল্টিমেটাম দিবে সরকার ছাড়। জঙ্গী প্রসঙ্গে কিছুই বলার নাই। তবে আওয়ামী লীগ আর হিন্দুদের লোটা কম্বল নিয়ে দেশ ত্যাগের সময় মনে হয় চলে এসেছে। যদি তারা জানে বাচতে চায়। গ্রেনেড এর নিশানা এবার আর ভুল হবে না। জামাত শিবির প্রতিটা ডিমের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ক্ষুরে ধার দিয়ে বসে আছে। মাঠ পর্যায়ের ছাত্র লীগ এর অধিকাংশ আবার দল বদল করে ছাত্র দলে যোগ দিবে যেভাবে তারা ২০০৮ এ লীগে এসেছিল। বাকি গুলোর ৫০ পার্সেন্ট পুলিশ, র্যাব, শিবিরের কারনে ইহধাম ত্যাগ করবে। আর বাকি ৫০ পার্সেন্ট দেশ ছেড়ে পালাবে। তারেক জিয়া আর কোকো লাখ মানুষের ফুলেল সম্বর্ধনায় দেশে আসবে। আর্মি,পুলিশ এইসবে গিজ গিজ করবে শিবিরের লোকজন। আমার আপন মামাত ভাইকে নিয়ে হাওয়া ভবনে এপিএস অপু সাহেবকে নিজ হাতে ৫ লাখ টাকা ধরায় দিয়েও কাজ হয়নি। বিসিএসে ভাইভা তে এসে বাদ পড়েছিল। মামাত ভাই ছাত্রদলের নেতা। এটাই বাস্তবতা। তবে লীগের উচিত কেয়ার টেকার দেয়া। না হলে ২০১৮ তে কেয়ারটেকারের জন্য আবার আন্দোলন করতে হবে। তখন হাসিনা মুখ বড় করে কিছু বলতেও পারবে না। শুধু শুধু দেশকে বিপদজনক পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়ার কোন মানে হয় না। ২০১৯ এর ক্ষমতায় যদি লীগ আসতে চায় তাহলে এখনই সময় কেয়ার টেকার দেয়ার। আর নিজের জান বাচান ফরজ। সেজন্য আওয়ামী লীগের নেতাদের সাবধানে থাকা উচিত। হেফাজতের সমাবেশে অর্ধেকের বেশি বক্তা ছিল হুজির। তারা তাদের শক্তির মহড়া লীগের সময় দেখায় দিয়ে গেসে। বিএনপি আসলে বাংলাস্তান তারা করবেই। গতবারের মত ভুল তারা আর করবে না। তাদের গায়ে কোন দোষ পড়বে না, দোষ হবে খালেদা জিয়ার। তিনি এখনো পর্যন্ত বুঝেন নাই তিনি আসলে কি জিনিশ নিয়ে খেলছেন।
~~ ভাই স্রেফ অসাধারণ পর্যবেক্ষণ
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম।
৪০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০১
নাওেয়দ বলেছেন: স্ট্র্যাটেজি এখানে
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: পড়লাম। হতিই পারে। তবে নাও হতে পারে। আসলে নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তবে বিএনপি যেভাবে চেতে উঠছে এবং পাঁচজন বিশিষ্ট নারী নেত্রী যেভাবে চেতে উঠেছেন তাতে জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির জন্য নেতিবাচক হলেও হতে পারে। তবে এবার কি হবে সেটা আসলে অনিশ্চিত।
৪১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৭
অ্যামাটার বলেছেন: দাঁড়িপাল্লা, জামাতে ইসলাম বাংলাদেশ।
৪২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
ডাক্তার আমি বলেছেন: ১৪ দল। অন্তত শেষবারের জন্য হলেও। রাজাকারদের ফাঁসী হয়ে যাক। তারপর যা হবার হোক। যে খুশী সে আসুক।
৪৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৩
নাওেয়দ বলেছেন: ১) গ্রামীনফোনের দূর্নীতি এবং কমিউনিস্ট ইনু'র মন্ত্রনালয় : ট্যাক্স ছিল ৬০০ কোটি। কেইসটা তাপস নেয়ার সাথে সাথে হইল ১০০ কোটি। উনাদের আবার ভোট দিবেন?
২) শিল্পমন্ত্রনালয়ের কমিউনিস্ট দীলিপ: ফজলি আম, নকশীকাঁথার রাইট দিয়ে দিল ভারতকে। আর ঘুষের পাজেরোর কথা তো বললামই না। উনারে ভোট দিবেন?
৩) সামরিক শাসনের সময় প্রত্যেকেই ঠিক মতো ওভারব্রিজ ব্যবহার করেছে। রাস্তাঘাটও অনেক পরিষ্কার ছিল। শাহবাগ থানায় একটা জিডি করতে গিয়ে যেমন আচরন পেয়েছিলাম, তা ছিল অতুলনীয়।
৪) এই সরকারের আমলে অনেক দূর্নীতি হয়েছে যার মধ্যে আবুল হোসেন থেকে শুরু করে রানা-সুরন্জিত কারোই আজ পর্যন্ত বিচার হয় নাই। যার কারনে ছাত্রলীগ এবং মন্ত্রীরা আরও বেপরোয়া।
৫) জামায়াত আসলে জঙ্গীবাদ বাড়বে কেমনে, র্যাব তো তারাই নামিয়েছিল। পত্রিকা বাংলা ভাইকে ধরার পেছনে র্যাবে জামায়াতের লোকজনের ভুমিকাই নাকি বেশি ছিল। অবশ্য তখন যদি ছাত্রলীগের ততপরতা বেড়ে যায় তবে তো সেটাকে জঙ্গীবাদ-ই বলবেন, নাকি?
৬) বুঝলাম না, আপনার কাছে উগ্রবাদের সংজ্ঞা কি?
৭) কৃষিক্ষে্ত্রে আরেক কমিউনিস্ট মেন্টালিটির মতিয়া খালা সাথে উনার মাসতুতো ভাই মিলে যে সার কেলেঙ্কারী করলেন এই সরকারের শুরুর দিকে তা কি ভুলে গেছেন? ব্রাজিল থেকে উচ্চ দামে আমদানী করে সার কারখানার সার উপচে পড়ল আর দেশে সারের সংকট!
৮) আপনার আশে-পাশে মনে হয় সরকারী শিক্ষক নাই। আরেক নাস্তিক মন্ত্রী নাহিদের নির্দেশে মার্ক বাড়িয়ে পাস বাড়াতে বলা হয়েছে। তার চেয়ে বড় কথা প্রশ্ন পাস মার্ক উপযোগী করে বানানো।
৯) বেশীদিন বাকি নাই, আপনার ছোট ভাই-বোনরা সার্টিফিকেট নিয়ে বসে থাকবে, কিন্তু চাকুরী তো নাই
১০) ইলেক্ট্রিসিটির কথা কি জে কইলেন! এই রিপ্লাই লিখতে গিয়েও লোডশেডিং হইল
১১) আপনার লিখায় অনেক তেলামী আর জামায়াত বিদ্বেষী পাইলাম। তেলামীকে নেগেটিভ ধরলে, বিএনপি কে মনে হয় ভোট দেয়া যায়।
দ্রষ্টব্য: আমি একজন 'না' ভোট দেয়া নাগরিক
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি যতো দুর্নীতির কথা বলেছেন সব গুলোর সঙ্গে একমত। কিন্তু আমি পোস্টটি শুরুই করেছি :
আমাদের মতো দুর্নীতিবাজ দেশে দুর্নীতি দিয়ে যে কোনো সরকারের সমালোচনা করাটা নিতান্তই অর্থহীন। একটা বিষয় মেনে নিতে হবে যে, আমরা জাতিগতভাবেই দুই নাম্বার। কেও দুই নাম্বারির সুযোগ পায় না, তাই করে না। এরাই আবার দুর্নীতিবাজদের প্রধান সমালোচক।
অনেকে এই বলে আফসোস করেন যে, আমাদের রাজনৈতিক নেতারা দুই নাম্বার।এটাও ভুল কথা। বলতে হবে আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর। আর রাজনৈতিক নেতারা আমাদের সমাজেরই অংশ। আমাদেরই বাপ-চাচা খালা, আত্মীয় বা প্রতিবেশীরাই গ্রামে চেয়ারম্যান মেম্বর হন বা সাংসদ হন। আমাদের মনে রাখতে হবে, সমাজ দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। আমাদের সোশ্যাল মেকানিজমটাই এরকম।
আর দুই নম্বর সেনা শাসন। সুশীল শ্রেণী সেনা পছন্দ করে, কারন রাস্তাঘাট থাকে হকার মুক্ত। কিন্তু এই আচুদা সুশীলেরা বোঝে না হকার শ্রেণীই সমাজে ৭০-৮০ শতাংশ। এদের পুর্নবাসন না করে আপনি হকার উঠাবেন কেন? আর এ কারনেই বহু মানুষের নাভিশ্বাস উঠে সেনা শাসিত তত্ত্বাবধায়কের আমলে।
দেশে এই মুহুর্তে কোনো সেনাশাসক ক্ষমতায় এসে রাতারাতি সৎ হতে চাইলো। তখন দেখবেন বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বালিশের নিচে রাখা শুরু হয়েছে। এর আগে তত্ত্বাবধায়কের সময় যেমন হয়েছিল। তখন সাধারন মানুষ অত্যন্ত কষ্টে থাকবে। অর্থনীতির চাকাও ঘুরবে না।
আমি আবারও বলেছি: মন্দের ভালো।
আপনি বিএনপির ভালো দিক উল্লেখ করুন। আওয়ামী লীগের ভালো দিক উল্লেখ করুন। তারপর বিচার করুন।
৪৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৪
গেস্টাপো বলেছেন: আমার প্রতি করা আপনার মন্তব্যর কিচু জবাব দিচ্চি
প্রথমত
দেশের মানুষ অশিক্ষিত এবং গনতন্ত্র বোঝে না।এইটা আপনার কথা
এইখানে আমার প্রশ্ন হইতাছে গিয়া
এই অশিক্ষিত মানুষগুলা যখন আম্লিগকে ভোট ক্ষমতায় এনেছে ২ বা দিয়েছে তখন কি এরা শিক্ষিত ছিলো?
দ্বিতীয়ত
আপনি বলছেন
আমি ২০০১ সালে বিএনপিকে ভোট দিয়েছিলাম। আমি সাধারন ভোটার।
এবার কেন আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়া প্রয়োজন সেটা আমি ব্যখ্যা করেছি।
এইখানে আমার প্রশ্ন হইতাছে গিয়া
বিএনপিকে ২০০১ এ ভোটটা ক্যান দিছিলেন?কারনটা একটু ব্যাখ্যা করেন।নাকি এই বিএনপিকে ভোট দেওয়ার ব্যাপারটা একটা চাপাবাজি?কবে থেকে আপনারা বিএনপিকে ভোট দেন?
তৃতীয়ত
আপনি বলচেন
আর আপনি যেহেতু বিনএনপি করেন, তাই আপনার দলীয় মন্তব্য গ্রহণযোগ্য হবে না সেটা নিশ্চিত। গতবার আপনাদের গুয়ার সঙ্গে সেটে ছিল জামায়াত। আর এবার জামায়াতের গুয়ার সেটে আছেন আপনারা। এ কারনেই এবার আপনাদের বক্তব্যও ছাগু মার্কা।
এইখানে আমার প্রশ্ন হইতাছে গিয়া
আমি বিএনপি করি এইটা আপ্নারে কেডা কইলো ?
আমি একজন সাধারন মানুষ।আমি কুনু দল করি না।হ্যাঁ তবে ফ্যামিলির একজন ছাত্রলীগ করতো (আমরা ফরিদপুরের মানুষ তো )
মূল কথা হইতাছে গিয়ে আমি আদর্শগতভাবে বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদ সমর্থন করি।সেই জন্য জাতীয়তাবাদী সব দলকেই আমি সমর্থন করি(বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টিকেও )
এখন বিএনপি হইতাছে গিয়ে বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদী আদর্শের সবচেয়ে বড় দল।আর আওয়ামী লীগকে হারানোর জন্য হাতে কোন অন্য বিকল্পও নাই।আমরা সবাই জানি বাংলাদেশের সবা দলই মহাচোর।আমি নিজেও স্বীকার করি বিএনপি একটা মিনি চোর পার্টি আর আওয়ামী লীগ মহাচোর পার্টি।দু চোরের মাঝে আমার বিএনপিকেও কম চোর মনে হইছে তাই এখন একেই সাপোর্ট দিচ্ছি।ভাল কোন জাতীয়তাবাদী দল এলে বিএনপির পাছায় লাথথি মেরে তাদের সাপোর্ট করবো (যদি ততদিনে বিএনপি ভাল বা হয় আর কি)
আর আমার তো মনে হয় জামাতিদের গুয়াতে আফনারা একদম ঢুকেই গেছেন।যেদিকে তাকান সেদিকেই আপনার পুরনো প্রেমিকদের এই জন্য দেখেন
চতুর্থত
আপনি বলচেন
আপনার যতো মন্তব্য দেখেছি সবই ছাগু মার্কা। বিএনপি বলে মনে হয় না। মনে হয় যেন জামায়াতের সমর্থক।
আমি তো দেখতেছি আপনার কথাবার্তা সব ছাগু মার্কা।জামাত এবং আওয়ামী লীগের অবৈধ মিলনের ফসল কি আপনারা ?
আমার মতে রাজাকার দুই প্রকার
১ আওয়ামী রাজাকার
২ জামাতি রাজাকার
আওয়ামীরা যেহেতু বেশী সিট পায় সেহেতু তারা জামাতিদের থেকেও বেশী ডেঞ্জারেছ ।জামাতিদের এমতিতেই কাহিল অবস্থা।এক ঠেলা মারলেই ওরা যাইবো পইড়া
পঞ্চমত
আপনি বলেচেন
একটা কথা মনে রাইখেন, জামায়াত বিএনপির সঙ্গে ফুলে ফেপে উঠেছে। একটা পর্যায়ে বিএনপিকে লাত্থি দিয়ে বের করে দেবে। সেদিন খুবই কাছে।
এইখানে আমার কথা হইতাছে গিয়া
আপনি যদি বিএনপিকে এতটাই ভালোবাসেন তাহলে এই কথাটা বিএনপিকে গিয়া বলেন
আর আমি ভাল কইরাই জানি আম্লিগের টার্গেট জামাত না তাদের টার্গেট হচ্ছে আওয়ামী বিরোধীরা (বিশেষত বিএনপি) ।
অথচ এই আম্লিগেই এক সময় গোয়াজমের পা ধইরা ভোট চেয়েছিলো,একসাথে পথে আন্দোলন করছে
এখন আপনারা জামাতের সাথে যা করেছেন তা অনেকটা হচ্ছে ছেঁকা খাওয়া প্রেমিকের মত।জামাত আম্লিগকে ছেঁকা দিয়ে বিএনপির কাছে এসেছে দেখে আপনাদের এত দুঃখ।সেদিন খুব কাছেই আছে যেদিন জামাত-আওয়ামী লীগ(উর্দু লীগ) দেশের মাটি থেকে ধ্বংস হয়ে যাবে
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মি. গেস্টাপো। ২০০১ এ আমি বিএনপিকে যখন ভোট দেই তখন আমার বয়স ১৯ বা ২০।
তখন জয়নাল হাজারির উত্থানসহ বেশকিছু নেতিবাচক ঘটনার জন্য এবং পরিত্রাণ পাওয়ার আশা করে বিএনপিকে ভোট দেই।
আমাদের দেশে বিএনপি যেমন নোংরা পলিটিক্স করে আওয়ামী লীগ ও তেমনি নোংরামী করে থাকে। গোলাম আজমের সঙ্গে সমাঝোতার বিষয়টা এই নোংরামীরই ফল। তবে আওয়ামী লীগ কখনোই জামায়াতের আদর্শের দল ছিল না। আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলেই জামায়াতকে নিমূল করবে সেটা জামায়াত ও জানে।
এবার আসুন। কাজ দিয়ে বিচার করুন। দুর্নীতি নয়।।
আপনি বিএনপির আমলের ভালো দিক তুলে ধরুন। যুক্তি দিয়ে বোঝান এবার কেন বিএনপিকে ভোট দিব।
৪৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০২
নাওেয়দ বলেছেন: ১) আমার জাতি অনেক সহনশীল। বাংলাদেশের মানুষ অনেক কষ্টের মাঝেও হাসতে জানে। কিছু নেতিবাচক মেন্টালিটির মানুষদের জন্য এবং কতিপয় রাজনীতিবিদের কুটিলতার ফলে দেশ আজ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত।
২) ইনভেস্টমেন্টের অভাবে যারা দুই নম্বর পথ বেছে নিয়েছে, তাদেরকে সঠিক পথে আনার জন্য প্রকৃত ব্যবসায়ীদেরকেই সিটে বসানো ভালো। সারা জীবন যারা রাজনীতি করেছে, তারা চেয়ারে বসে টাকা দেখে লোভ সামলাতে পারে না। তাই, কমিউনিস্টদের সবচেয়ে আগে সরাইতে হবে। তারপর আওয়ামীলিগের সব চোর বাটপারদের
৩) আমি গুনে গুনে সঠিক ট্যাক্স দেই। আমার ঘরে কিউটের নিম সাবান ব্যবহার হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করলেও কোনও বাংলাদেশী গান ডাউনলোড করি না। পছন্দ হলে, সরাসরি সিডি কিনি। কিন্তু আজ পর্যন্ত আওয়ামী ফ্যান দেখলাম সব কয়টার মুখেই দেশপ্রেম
৪) আপনার বিশ্লেষন খুব হাসি পাইল। হকারদের সাথে কথা বলেছিলেন একদিনও। আমি বলেছিলাম। তারা খুশি ছিল যে সারা মাসের ঘর ভাড়া লাগত না। কেউ ঐ দুই দিন চাঁদা চাইতে আসত না। বৃহস্পতিবার রাতে বাসে করে ঢাকায় আসত আর শনিবার পুরা একসপ্তাহের কামাই নিয়ে বাড়ি যাইত। সেভিংস বেশী ছিল। এক গ্রামের ৫ জন ঢাকা থেকে ফিরে নিজ এলাকায় তখন দোকান করেছিল। আপনি একটু জেনে কথা বলবেন প্লিজ।
৫) বিএনপি'র ভালো দিক হচ্ছে তাদের অনেক এমপি দুই জেনারেশন ধরেই ব্যবসায়ী। এই জন্যই তাদের হরতালের সংখ্যা তুলনামূলক কম। এবং যেহেতু তারা ব্যবসায়ী, দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি তারা স্ট্যাটিস্টিকসের মারপ্যাচে না, ঘরে ঘরে বাড়ানোর চেষ্টা করবে।
৬) জামায়াত আসলে নৈতিক অবক্ষয় কম হবে কারন তারা একটি ধর্মে বিশ্বাসী, যা দেশের সবচেয়ে বেশী মানুষের ধর্ম। এই বিশ্বাস থেকে চাইলেও তারা খুব বেশী কিছু যেতে পারবে না।
৭) জাতীয় পার্টি দেশের অনেক উন্নয়নের হোতা। ডিসেন্ট্রালাইজেশনে তাদের ভূমিকা ছিল অনেক বেশী। তারাও এই দেশকে ভাল রাখবে বলেই বিশ্বাস করি।
অতএব, আমি মনে করি আওয়ামীলিগ-কমিউনিস্ট বাদে এই তিনজন মন্দের ভালো।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আওয়ামী লীগকে সাধু কোনো দল বলছি না কোথাও। তবে কয়েকটি খাতে তাদের অর্জন ভালো। সেটা আমার পোস্টে উল্লেখ রয়েছে। আর মতিয়া চৌধুরি কমিউনিস্ট হলেও তাদের যোগ্যতা রয়েছে। বিএনপির আমলের বড় অর্জনগুলো উল্লেখ করুন। তাহলে বিবেচনা করবো।
আওয়ামী লীগের আমলে জঙ্গিরা কোণঠাসা। বিএনপির আমলের কথা স্মরণ করুন। বাসে কেও ব্যাগ নিয়ে উঠলেও সবাই নড়ে চড়ে বসতো।
বিএনপি জঙ্গিদের সামাল দিতে পারেনি। পারবেও না।
আর ধর্মের সঙ্গে নীতি নৈতিকতার সম্পর্ক কতটুকু তা জানতে আমার এই পোস্টটি পাঠ করুন।
Click This Link
৪৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: জাকের পার্টিরে ভুটামু।
৪৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
নাওেয়দ বলেছেন: হাহাহা!
আপনি তো পুরাই অন্ধ দেখি!
রেড লিস্টেড টেররদের যারা ভারত পালিয়েছিল বিএনপি'র সময় তাদের বেশীরভাগ-ই এই সরকার আসার সাথে সাথে দেশে ঢুকেছে। আপনার মতো লেজুরবৃত্তিকারী মানুষ অবশ্য অনেক আছে, খামোখা খালি আপনাকে গালি দিয়ে ছোট করব না।
আপনার লিংকটা পড়লাম:
সম্ববত আপনার আশে পাশে ভালো মাওলানা পাননি। আপনার দূর্ভাগ্য।
যাই হোক, একটি লেখা অনেকদিন আগেই পোস্ট করেছিলাম। হয়ত, এটা পড়ে বিএনপি সম্বন্ধে কিছুটা হলেও আপনার ভুল ভাঙবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হতে পারে। আমি বরাবরই বলেছি মন্দের ভালো। বহু জায়গায় আওয়ামী লীগের ব্যর্থতা রয়েছে। সাফল্যের জায়গাটাও উল্লেখ করেছি। িএকটা কথা মাথাই রাইখেন কৃষি খাতের অর্জন বিশাল ব্যাপার।
বিএনপির মন্দের জায়গা হলো জামায়াতের সঙ্গে থাকা। বিএনপির আমলে বাসে কেও ব্যাগ নিয়ে উঠলেই সবাই নড়ে চড়ে বসতো, বোমা সন্দেহে। আওয়ামী লীগের আমলে জঙ্গিরা মাথা তুলে দাড়াতে পারেনি।
জঙ্গিবাদের উত্থান এবং জামায়াতের গুয়ার সেটে থাকার জন্য বিএনপিকে কোনোভাবেই সমর্থনে দেওয়া যায় না।
৪৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
মিনহাজুল হক অনিক বলেছেন: আমি যখন আমার নিজ এলাকার কথা চিন্তা করব, তখন চোখ বন্ধ করে আমি বিএনপি কে ভোট দিতে পারি। আমি বলছি না বিএনপি-জামায়াত ভালো। কিন্তু তার মানে এই না যে জামায়াত যখন যে দল এর সাথে যাবে সেই দলকে বর্জন করতে হবে। জামায়াত তো আগে আওয়ামীলীগের সাথেও ছিল, তাহলে কেন শুধু বিএনপিকেই বর্জন করব আমরা? সমস্যা হল আমাদের দেশে সৎ রাজনৈতিক দলের অভাব। আওয়ামীলীগ আজ যুদ্ধাপরাধেরবিচার করছে ভালো কথা, কিন্তু সব যুদ্ধাপরাধী কি বিএনপি জামায়াতের মধ্যেই আছে? নিজের দলের কয়জনের বিচার করেছে সরকার?
দূর্নীতি যখন ভাল কাজকে পেছনে ফেলে তখন সফলতা বলে যা থাকে তা খুবই নগণ্য। ডাবল এ+ পেয়েও যখন কোন ছাত্র ভালো কোথাও ভর্তি হতে পারেনা তখন তার কাছে শিক্ষার মান উন্নয়ন কথাটা বোঝার মত। কিছুদিন পর দেখেবেন অফিসের পিওন ও এ+ পাওয়া। কি লাভ তাহলে এই শিক্ষা দিয়ে? ব
বিএনপি আর যাই করুক, অন্তত চোখের সামনে মূলা ঝুলিয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখিয়ে সাধারণ মানুষের টাকা শেয়ারে বিনিয়োগের নামে কেড়ে নিয়ে তাদেরকে পথের ফকির করেনি।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আওয়ামী লীগের দুর্নীতি-কেলেঙ্কারীকে কোথাও অস্বীকার করিনি। আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে বলবো, মনে করুন, দুজন লোক খারাপ। কিন্তু বিচার শুরু হলো একজনের। আপনি কিন্তু এই যু্ক্তি দেখাতে পারেন না যে, অপরজনের বিচার করা হচ্ছে না বলে ওই একজনকে ছেড়ে দিতে হবে। আগে স্ট্যান্ড করা অনেক ছেলেও কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতো না। আমি বলেছি গড়ে পাশ করার সিস্টেম খারাপ না। কারন লিখতে পড়তে জানলেই পিওন-গার্ডসহ অনেক চাকরি করা যায়। কিন্তু একটা বিষয়ের জন্য একটা লোককে বছরের পর বছর ফেল করানো কোনো ভালো সিস্টেম নয়। আমি শিক্ষাখাতে আমুল পরিবর্তন হয়েছে বলে দাবি করছি না। তবে আমি মনে করি শিক্ষাখাতের কিছু উদ্যেগ আগের চেয়ে কিছুটা ভালো।
৪৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫১
হোসেন মনসুর বলেছেন: আমি একবার এক প্রবিণ রাজনীতিবীদকে বলেছিলাম-কোন দলকে পছন্দ করবো? উনি তত্ত্ব দিয়েছিলেন- যেখানে চোর, ডাকাত এবং পকেটমার থাকে সেখানে তুমি কাকে বেছে নেবে? স্বভাবতই পকেটমারকে যে কম ক্ষতি করে। সেই সুত্রে আওয়ামী লীগ ভাল। ইকবাল১৫০২ এর এই মন্তব্যের সাথে সহমত।
৫০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার লেখনী অকাট্য যুক্তি দিয়ে সাজানো। এখানে যারা পিছলাপিছলি করে গেছে তাদের একটু গভীরে খুঁজে দেখলেই শিবিরের চাঁদা দেয়ার রিসিট পাওয়া যাবে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তা যা বলেছেন, লেখার স্টাইল দেখলেই বোঝা যায় ছাগুদের। আমি পোস্টে বিএনপির পক্ষে ভোট দেওয়ার যুক্তি তুলে ধরার আ্হবান জানিয়েছি। কেও কেও সেটা না করে অবান্তর কথা বলে যাচ্ছে।
৫১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমি সরাসরি ভাবে কোন একক দলকে জিতে ক্ষমতায় দেখতে চাই না। কেননা যাকেই আমরা পাঠাই না কেন লংকায়, সেই আল্টিমেটলি রাবণ হবে। তাই আগামী সরকার যদি এবসুলিউট মেজরিটি না পেয়ে আসে, এবং কোয়ালিশন টাইপের হয়, তাহলে হয় তো ভালো হতে পারে।
আসলে এই মূহুর্তে জামাত-হেফাজত ঘেঁষা বিম্পির ভোটের বাজার তেমন ভাল না। আম্লিগও তেমন কিছু করতে পারে নাই। এরশাদ ইজ ফাউল। বামেরা ক্ষমতায় গেলে কি করতে পারে, তা দিলিপ কুমার একটা উদাহরন।
ভাল হয় যদি উদ্যমী তরুণদের একটি সেট জিতে যেতে পারত। প্রত্যেক নির্বাচনী এলাকায় এমন উদ্যমীরা স্বতন্ত্র হিসাবে নির্বাচন করুন, পরে সংসদে একজোট হয়ে কাজ করলেন। কেমন হয় আইডিয়াটা?
তবে মাহি বা পার্থ কিছুই করতে পারবে না। এইটাও জানা আছে আমাদের। তারা নতুন বোতলে পুরাতন মদ পরিবেশন বাদে ইউজলেস।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তরুণদের সেট বলতে সমাজের সুবিধাপ্রাপ্ত তথাকথিত সুশীল তরুণ বোঝালে সেটার সঙ্গে আমি একমত নই।
তবে মাহি বা পার্থ খুবই বাজে অপশন। আওয়ামী লীগ বিএনপির চেয়ে আমি বেশি ঘৃণা করি সুশীল সমাজ। সুশীল সমাজ নিয়ে কথা বলতে গেলে আমাকে বহু কিছু লিখতে হবে। সেটার জন্য সময় প্রয়োজন।
৫২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৯
সাউন্ডবক্স বলেছেন: আপনার এই যুক্তি খণ্ডানোর মত যারা ছিল তারা সবাই ই সামু তে ব্যান্ড হয়ে গেছে শাহাবাগ আন্দোলনের পর, সাহাবাগ এর বিপক্ষে কথা বলার জন্য..।.।.।।
কেও ই আপনার যুক্তি ভাংতে পারবে না.।.।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা।
৫৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
সাউন্ডবক্স বলেছেন: ইকবাল পারভেজ বলেছেন: -
আগামীতেও আমি আম্লীগকে ভোট দিমু, কারন ১০ টা:
১| শেখের বেটি শেয়ার বাজারে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
২| শেখের বেটি ডেস্টিনিতে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৩|শেখের বেটি কুইক রেন্টালে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৪|শেখের বেটি ভিওআইপিতে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৫|শেখের বেটি সোনালী ব্যাংকে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৬|শেখের বেটি সেনা বাহিনী ও বিডিাআরের ১২ টা বাজাইছে|
৭|শেখের বেটি সীমান্তে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৮|শেখের বেটি গুম ও খুনে দেশের ১২ টা বাজাইছে|
৯| শেখের বেটি ভারতের গোলামী কইরা দেশের ১২ টা বাজাইছে|
১০| শেখের বেটি শাপলা চত্বরে দেশের ১২ টা বাজাইছে
বেচারা লেখক একটা প্রস্নের ও উত্তর দিতে পারে নাই.।।। চুহ চুহ.।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমার জ্ঞান হওয়ার পর কোনো যুগকেই স্বর্ণযুগ দেখি নি। আপনার কি মনে হয় বিএনপির আমলে দুর্নীতি ছিল না??
হাওয়া ভবনের সমন্বিত দুর্নীতি প্রকাশও পায়নি।
আমি তো আগেই বলেছি দুর্নীতি দিয়ে আমি কোনো দলের বিচার করছি না। কাজ দিয়ে। দেশের বর্তমান সড়ক অবকাঠামো, কৃষি, শিক্ষা যথেষ্ট ভালো আগের তুলনায়। আপনি বিএনপির ভক্ত হলে তৎকালীন সময়ের কাজ দেখান ধন্যবাদ। আর পোস্টটা ভালো মতো পড়ে বুঝে মন্তব্য করুন। আমি কোথাও দুর্নীতির বিষয়টি অস্বীকার করিনি।
৫৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
রাহুল বলেছেন: শুধু জামাত ঠেকানোর জন্য আও্য়ামিলীগ কে ভোট দিবো।
৫৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
শেরশাহ০০৭ বলেছেন: আমাদের বাম দের ওবসঠা খুব খারাপ।ইনু বা মেনন কে দেখেন...তা হোলেই বাম তোসামদি কমে যাবে
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বামরাও তো বাঙালী। বাঙলী আবার সাধু হলো কবে? ।
তবে মন্দের ভালো বলে একটা কথা আছে। রাশেদ খান মেননদের ব্যক্তি চরিত্র নিয়ে হয়তো অনেক সমালোচনা আছে। কিন্তু শিক্ষার দিক দিয়ে তারা কিন্তু অন্য দলগুলোর চেয়ে এগিয়ে।
৫৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
দমকল৮৬ বলেছেন: হাম্বা লীগের দালালি করার জন্য লুঙ্গি উচা কইরা বইসা থাক ।
ভোটের সময় পাবলিক এমুন পুটকি মারবে যে কম্পিউটারের সামনে বইসাও পুটকি মারা খাওয়ার বেদনা অনুভব করবি ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দমকল বান্দিরপুত। লেখা পড়ে বুঝে মন্তব্য করার যোগ্যতা অর্জন করে মন্তব্য দিতে আসবেন।
আগামি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হারার সম্ভাবনাই বেশি। কিন্তু সেটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না। আলোচনা হচ্ছে আগামি নির্বাচনে আসলে কাকে ভোট দেওয়া উচিত সেটা নিয়ে। আপনি যদি মনে করেন বিএনপির ভোট দেওয়া উচিত সেটা যুক্তি দিয়ে তুলে ধরুন। মাদি ছাগলের মতো মন্তব্য দিতে আসবেন না এখানে।
৫৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
সৌমিক জামান বলেছেন: আমি ভাই না ভোট দিবাম। দুই হালাই খারাপ। ভালা না কেউই
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এই কথাটা অনেকেই বলছেন। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় না ভোটে কোনো সমাধান হবে না। আর শুধু দুই হালায়ই যে খারাপ তা নয়। আমাদের সংস্কৃতির অনেক কিছুই খারাপ। আমি শুরুতেই বলেছি, আমাদের সমাজ দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। রাজনৈতিক নেতারা সমাজেরই অংশ। এই মুহুর্তে আমাদের মন্দের ভালোকে নির্বাচিত করা ছাড়া কোনা উপায় নেই।এবং ভবিষ্যতে তরুণদেরকেই বিকল্প ভালো দল তৈরি করতে হবে।
আওয়ামী লীগের আমলে কৃষিসহ কয়েকটি খাত আসলেই বেশ ভালো। এ কথা সবাইকেই স্বীকার করতে হবে। খুলনা বরিশালে উন্নতি হওয়ার পর জনগণ বিএনপিকে ভোট দিয়ে খারাপ কাজ করছে। যা সত্য তা স্বীকার করতে দোষ কোথায়?
৫৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
আলাপচারী বলেছেন: কাউকে ভোট দেওয়া উচিৎ না। ঘরে বসে লুডু খেলা উচিৎ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সেটা করলে কি সমাধান হবে?? রাষ্ট্রতো আমাদের কাওকেই চালাতে হবে। দেশের ভেতরের কাউকেই। কিন্তু ভোট না দিয়ে বসে থাকলে কি হবে?? ওপর থেকে তো কোনো মহামনিষীও নাজিল হয়েও আসবে না রাষ্ট্র চালাতে। বা পথ দেখাতে। হয় সেনা শাসন নাহয় এই দলগুলো। বিকল্প দল গড়ে তুলুন।এ ব্যাপারে চেষ্টা করুন। দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার সেটা। এই সময়ের মধ্যে মন্দের ভালো কাউকে ক্ষমতায় বসতে সাহায্য করুন। বাস্তবভাবে চিন্তা করে দেখুন। এটাই কিন্তু আসলে আমাদের করা উচিত। যদি ভোট না দিয়ে বসে থাকলে সমাধান হতো তাহলে বিবেচনা করা যেত। ভুল বললাম??
৫৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
শফীক রহমান বলেছেন: আওয়ামীলীগ খারাপের ভাল। বি এন পি জঙ্গী পৃষ্ঠপোষক প্রমাণিত।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হ্যা সেটাই।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আরেকটা বিষয় আওয়ামী লীগের আমলে দুর্নীতি হলেও বেশ কৃষিখাতসহ কয়েকটি জায়গায় যথেষ্ট কাজ হয়েছে। এর আগের বারও আওয়ামী লীগ চালে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে রেখে যায়। বিএনপি আসলে সেটা্ ঠিক থাকে না। বিএনপির আমলে তিন চার বছর অনেক জায়গায় কৃষকেরা সারের জন্য বিক্ষোভ করেছে। শিক্ষায় ভালো। তবে খুব ভালো নয়। এজন্য সময় দিতে হবে। আর শিক্ষাখাতের সফলতা তাৎক্ষণিক বিচার করা যায় না।
কয়েকটি জেলা সফর করেছি। সবগুলোর সড়ক অবকাঠামো এখন ভালো।
আর একটা সরকার ১০ বছর ক্ষমতায় না থাকলে পদ্মা সেতুর মতো বড় প্রকল্প নির্বিঘ্নে হওয়া সম্ভব নয়।
৬০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
আলাপচারী বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তরে আপনার উত্তর ঠিক। মনের দুঃখে বলেছি রে ভাই।
৬১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনে আওমিলীগের সমর্থক হইলে আওমিলীগরে কইবেন মন্দের ভালো আর বিএনপির হইলে কইবেন বিএনপি মন্দের ভালো! মূল কথা হইলো আপনে যেই লাউ হেই কদু! আওমিলীগের সমর্থক! এলা অফ যান!!! আর বাকী সব খোড়া যুক্তি!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আসিফ। আমি সাধারন ভোটার।
আপনার কাছে যদি বিএনপি মন্দের ভালো হয়, তবে সেটা যুক্তি দিয়ে তুলে ধরুন। আপনার যুক্তি পছন্দ হলে বিএনপিতে ভোট দিব।
৬২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
হাসানুর বলেছেন: ভাল লিখেছেন অ
৬৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ফুরব বলেছেন: খালি একটা বলিঃ---- আওয়ামীলিগকে আবার ভোট দিলে ইন্ডিয়ার বাংলাদেশীগো চোদার কন্টাক আবার ও ৫ বছরের জন্য নবায়ন করা হবে। নিয়মিত ইন্ডিয়ান চোদা খাইতে চাইলে আওয়ামীলিগএ দিলে দলে ভোট দিয়েন।।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: পাগল চুদাই কয় কি?
বিএনপির সঙ্গে ইন্ডিয়ার খাতির কম নয়। কিন্তু বিএনপি ইসু্ হিসেবে আওয়ামী লীগকে ইন্ডিয়াপন্থী হিসেবে উপস্থাপন করে। ফুরব বোকাচুদা, ছাগু মস্তকটা ওকে করুন।
৬৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: আমার কাছে মন্দের ভালো বি.এন.পি,
কারন বি.এন.পি আমলে আমি শেয়ার বাজারে ফকির হই নাই ।
গুম, খুন, হামলা,মামলা অনেকটাই কম ছিল।
দূর্নীতি হইছে পুকুর চুরির পর্যায়ে, এই সরকার দূর্নীতি করছে সুমদ্র চুরির পরিমানে।
আরো অনেক কারন আছে.....................................বলতে বলতে রাত কেটে যাবে, এত সময় নাই।
ধন্যবাদ
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি আগেই বলেছি, দুর্নিতি নয়। উন্নতির ফিরিস্তি দেন। দুর্নীতিকে বাদ দিয়ে পর্যালোচনা করতে হবে আপনাকে। কারস দুর্নীতি কার আমলে কতো হয়েছে সেটা সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। কারন দুর্নীতিবাজরা নিশ্চয় প্রমাণ রেখে সব দুর্নীতি করেন না।
বিএনপির আমলে কি কি খাতে উন্নতি কি হয়েছিল এবং আওয়ামী লীগের আমলে কি উন্নতি হয়েছে দুইটা তুলে ধরে তূলনামূলক ভালো নির্ণয় করুন। আপনি তো বাল কথাই বোঝেন না। পোস্টে হাজারবার এই কথা বলা হয়েছে।
৬৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
আশীষ কুমার বলেছেন: আমি ভোট নিমু। প্রিজাইডিং অফিসার।
৬৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২
এম ই জাভেদ বলেছেন: Click This Link
৬৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: দুদলই দূর্নীতিবাজ, লুটেরা এটা সত্য এবং সত্য।
আওয়ামীলীগ খারাপের ভাল। বি এন পি জঙ্গী পৃষ্ঠপোষক প্রমাণিত।
৬৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮
মৃত্যুপথের যাত্রী বলেছেন: বি এন পি জঙ্গি পৃষ্ঠপোষক।। মানলাম আর আওয়ামী লিগ জঙ্গির জন্মদাতা।। অন্যের উপর হামলা খুন তো করেই নিজের দলের লোককেও খুন করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই।। তার উদাহরণ মিল্কি হত্যা কাণ্ড।। আর ভাই আপনার লেখা পরে নিজের মনে লজ্জা পেলাম।। চুরির আবার বড় ছোট আছে??? কেউ ১ টাকা চুরি করলেও সেটা চুরি।। আপনি আওয়ামীলীগরে ভোট দিবেন- দেন, কিন্তু মনে রাখবেন- আপনার ভোটে নির্বাচিত হয়ে তারা চুরি করবে, সেই চুরির ভাগিদার আপনিও হবেন।। এর চেয়ে ভোট না দেয়াও ভাল।। ভণ্ডামি ছাড়েন।। অনেক ভালো লোক আপনার আশে পাশেই আছে।। তাদের চিনুন ও মর্যাদা দিতে জানুন।।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সুশীল সমাজের গুষ্টি আমি চুদি। ডোন্ট মাইন্ড।
শুনুন এই মুহুর্তে আমাদের সামনে কোনো বিকল্প নেই। আর চোর আমরা সবাই। কেও চুরির সুযোগ পায় কেও পায় না। কাজেই শুধু রাজনীতিবিদদের দোষ দিয়ে লাভ আছে?
৬৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ঘুইরা ফিরা সেই আমলীগ আর বিমপি লৈয়াই বইসা আছেন সবাই,,,,হইল কিছু??? ধূররররর.....
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম। বাধ্য। বিকল্প কি? তাছাড়া বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীও তো অশিক্ষিত দুর্নীতিবাজ। এখানে বিকল্প কি আশা করেন? এর জন্য আমাদের আর ওয়েট করতে হবে।
৭০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
ক্লিকবাজ বলেছেন: ভারতকে যে বন্ধু মনে করে সে এক্টা ুদির ভাই।
হাজার-হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপন্ন করে এখনও লোডশেডিং এর ঠেলায় ঘরে থাকা দায়।
এই হাজার-হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত কি BAL এর পুন্দে দিয়া ভর্তেছে? BAL এর কুত্তাগুলারে পিডানোর জন্য পাব্লিক খালি সুযোগের অপেক্ষায় আছে। পুলিশ আর প্রশাসনের আঁচলের নীচ থেকে একবার বাহির হৈয়া দেখ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নাহ ! বিদু্ত সব বিএনপি জামায়াত পয়দা করে গেছিলো তো...........
ফালতু কথা না বলে বিএনপির আমলের উন্নতির ফিরিস্তি তুলে ধরুন। আপনার কথা যৌক্তিক মনে হলে বিএনপিতে ভোট দিমু।
৭১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
অন্য কথা বলেছেন: আমিই দাড়ামু ভাবতাসি । ৪২ বছর শুধু দেখলাম। আর দেখাদেখির মধ্যে নাই। মার্কা কল্কি। অতীতের (৪২ বছরের) সুখ-দুঃক্ষ ভুলতে আমারে ভোট দিয়েন। কল্কি ফ্রি।
জনগণ পরিবারতন্ত্র ভুলে যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক ।
৭২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
গরম কফি বলেছেন:
সত্য আপনার কঠিন আত্নবিশ্বাসের সাথে জবাব গুলো ভালো লাগলো । তবে এখানে ওকটা সুস্হ আলোচনা হওয়ার সুযোগ ছিলো .. কিন্তু ....অসুস্হ সমাজে সুস্হ আলোচনা ...কেমনে কি !
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম। কথা ঠিক। আমাদের সমাজটাই আচুদা সমাজ।
৭৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
মৃত্যুপথের যাত্রী বলেছেন: আপনাদের মত ভণ্ডের কারনেই বাংলাদেশ সারাজীবন পিছেই পরে থাকবে। আওয়ামীলীগ আর বি এন পি দুই দলই মুদ্রার এপিঠ, ওপিঠ। যাদের নেই কোন আদর্শিক শক্তি, শুধু ক্ষমতার লোভ। তাই তাদের মধ্যে কে ভালো কে মন্দ তুলনা অর্থহীন। আবার একই কথা বলি- অনেক ভালো লোক আপনার আশে পাশেই আছে।। তাদের চিনুন ও মর্যাদা দিতে জানুন।।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কি ফালতু কথা বলেন?
ভালো কথা , আমরা নাহয় সেই ভালো লোকটাকে চিনছি না।
আপনিই বলুন সেই ভালো লোকটা কে? আগামি নির্বাচনে এই দুটি দল বাদে আর অপশনটা কি সেটা ন্যাংটা করে বলুন।
৭৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: বি এন পি আমলে শিক্ষা ক্ষেত্রে নকল দূর হয়েছিল , মুখস্ত বিদ্যা থেকে বের হয়ে ক্রিয়েটিভ পদ্ধতি চালু হয়েছিল
পলিথিন দূর হয়েছিল
সন্ত্রাস দূর হয়েছিল , আওয়ামিল্গের আগের টার্মে যে হারে জয়নাল হাজারী , শামিম ওসমান , বোমা মানিক , লক্ষীপুরের তাহের এরকম এলাকাভিত্তিক গড ফাদার গড়ে উঠেছিল, বি এন পি এসে এসব সন্ত্রাস দূর করেছিল
মার্কেট গুলাতে যেভাবে চাদাবাজি হত যেন বাড়িওয়ালা বাড়ি ভাড়া নিতে আসতেছে , এসব চাদা বাজি কমেছিল
আরো অনেক উন্নয়ন ছিল
আওয়ামিল্গের এই আমলে শুধু দুর্নীতি নয় আরো অনেক প্রবলেম আছে
বিরোধী মতের কোনো মিডিয়া নেই
খুন , গুম স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে গেছে
বিচার বিভাগ , পুলিশ বিভাগ অস্বাভাবিক মাত্রায় দলীয় করণ হয়ে গেছে
আর্মি ও দলীয় করণ করা হয়েছে
নির্লজ্জভাবে ভারত তোষণ নীতি চলছে
এবার আওয়ামীলীগ আসলে বাংলাদেশকে নেপাল আর ভুটানের মত ভারত নির্ভর রাষ্ট্রে পরিনত হতে হবে
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সন্ত্রাস-দুর্নীতির বিষয়ে একমত। পলিথিনের বিষয়টা ঠিক আছে তবে বড় কিছু নয়। সামরিক শাসনকালের বাল পরিস্কার রাখার মতো বিষয়। সামরিক শাসন আমলে রাস্তাঘাট থেকে হকার উঠে যায়। সব পরিস্কার । কিন্তু এটা মোটেই উন্নতি নয় ।বহু গরিবের নাভিশ্বাস উঠে যায়। যাইহোক, আপনার বক্তব্যের সঙ্গে একমত। তবে বিএনপি আমলে বড় কোনো উন্নয়ন যদি দেখাতে পারতেন সেটা ভালো হতো।
কৃষিখাত বিএনপি সামাল দিতে পারে নাই। অথচ এটা আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে বড় সাফল্য বলে মনে করি। নকল ওঠানোটা যেমন সাফল্য তেমনি আওয়ামী লীগের আমলে অনেকের পাশ করানোর সিস্টেমটাও সাফল্য বলে আমি মনে করি। যাইহোক, আর আমি মন্দের ভালো তুলনা করতে চাই। আর একটা বিষয় , সেটা হলো এক টার্মে বড় কোনো প্রকল্প দাড় করানো সম্ভব হয় না। আমি মনে করি এবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে কিছু প্রকল্প উঠে যাবে। তারপর বিএনপিকে আনুন। আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক নেই। কিন্তু বিকল্প আমার কি আছে? ধন্যবাদ্
৭৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
মৃত্যুপথের যাত্রী বলেছেন: তুমি ভালো মানুষ কেমনে চিনবা?? তুমি তো মানুষরে যাচাই কর না। তোমার কাছে সুরঞ্জিত মালটা খারাপ না। তোমারে ভালো মানুষ চিনাবো কেমনে??? যাও তুমি চুরঞ্জিত কেই ভোট দাও। যেদিন তোমারে নিয়া দুর্নীতি করবে সেদিন চিল্লায়ো।।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনিই কন না ভালো মানুষটা কেডা? আচুদা বার বার কইতেছেন ক্যানে??
৭৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
ত্রিভকাল বলেছেন: আপনি যেসব কারণে এবার আওয়ামীলিগকে ভোট দিবেন, আমি ঠিক সেই সব কারণগুলোতেই আওয়ামীলিগকে ভোট দিব। যাইহোক খুব ভালো লিখেছেন। সময় নিয়ে আরেকবার পড়তে হবে। ভালোলাগার জন্য প্লাস দিতে ভুলবো না। ভালো থাকবেন...
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
সাহিত্য প্রেমিক বলেছেন: পোস্টটির সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। আমিও এ ধরনের একটি পোস্ট আমারও দেয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু রাজনীতি এমন একটা জায়গা যেখানে ভালো মন্দের বিচার খুব সীমিত। আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা যদি বলেন তাহলে বলব আওয়ামীলীগের শাসনামল অনেক ভালো বিএনপির তুলনায়। লোডসেডিংও অনেক কম আগের তুলনায়।
দ্রব্যমুল্যের ঊর্ধ্বগতিও কিছুটা কমছে।
আমার বাসা রেল স্টেশনের পাশে। আগে যেমন কখন কোন ট্রেন আসবে তা স্টেশন মাস্টারও বলতে পারতনা, সেখানে বর্তমানে সব ট্রেনগুলোই মোটামুটি সঠিক সময় মেনে চলে।
রাস্তাঘাটেরও অনেক উন্নতি হয়েছে। যানজট মোকাবেলার জন্য
উড়ালসেতু করা হয়েছে। কিন্তু মহান বাঙ্গালী জাতি সেটারও ক্রুটি ধরে ফেলছে যে এটা আরও যানজট বাড়াবে।
আসল কথা হল বাঙ্গালী জাতি তো এগুলো বুঝবেনা। আসলে বাঙ্গালী কি বোঝে সেটাই এক বিরাট রহস্য।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। রহস্যটা আসলে সোজা। এখানে মানুষ ধর্মান্ধ অশিক্ষিত। আর ধর্মান্ধ-অশিক্ষিত জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে গণতন্ত্র আসলে কোনো কাজে আসে না।
৭৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: ভাই মানুষ যেন সঠিক ভাবে ভোট দিয়ে তাদের সরকার গঠন করতে পারে আর তাদের মতামত সঠিকভাবে প্রতিফলিত হতে পারে সে জন্য নির্দলীয় সরকারের দাবি আগে করেন ?
আমার আপনার মন্তব্যের চাইতে মানুষের পছন্দই আসল
আমাদের দেশের যে অবস্থা তাতে কোনো রাজনৈতিক দলের অধীনেই নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করা যায় না
আওয়ামীলীগ এটা দিতে চাচ্ছেনা এর কারণ আপনি কি মনে করেন ?
আপনি কি নির্দলীয় সরকারের দাবি সমর্থন করেন ? - এক কোথায় উত্তর দিবেন - হ্যা বা না ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমার কথা সুশীল সমাজের মতো নয়। সুশীল জাতটাকে আমি ঘৃণা করি।
আর জাতিগোষ্ঠী অশিক্ষিত থাকলে সেখানে গণতন্ত্র কোনো কাজে লাগে না। আমি মোটেই চাই না বিএনপির ঘাড়ে চেপে জামায়াত ক্ষমতায় এসে গত বারের মতো বোমাবাজি শুরু করুক দেশজুড়ে।
সেক্ষেত্রে বৈধ বা অবৈধ যে উপায়েই হোক আওয়ামী লীগ আরেকদফায় ক্ষমতায় থাক সেটা আমি চাই। বাঙালী হলো চোদন সহিষ্ণু জাতি। চোদন না খেলে এই জাতি সুখ পায় না। তাহলে জামায়াত দুর্বল হয়ে পড়বে । দেশে বিকল্প তৈরি হবে। আমি কি চাই বা না চাই সেটা মুখ্য বিষয় নয় এই পোস্টে। মুখ্য বিষয় হলো ভোট হলে কাকে ভোট দেওয়া উচিত এবং কেন।
৭৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: আপনি নির্দলীয় সরকার চান কি না সেই প্রশ্নের উত্তর দিলেন না।
আপনি বলেছেন "আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক নেই" - কথা টা বিশ্বাসযোগ্য নয় karon যে যুক্তি আওয়ামীলীগের বিপক্ষে যায় আপনি সেটা চালাকি করে পাশ কাটিয়ে যান।
মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন দেখতে চাইলে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ভোটের বিকল্প নাই
কাকে ভোট দেয়া উচিত নির্দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে দেখেন সাধারণ মানুষ কি বলে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গত তিনটি সিটির নির্বাচনেই তো বোঝা গেছে মানুষ কি চায়। এবং অশিক্ষিত জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে গণতন্ত্র কোনো কাজেই আসে না সেটাও বলেছি।
আগামিতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে জনগণ কাকে ক্ষমতায় আনবে সে সম্পর্কে আলোচনা আমার পোস্টের বিষয়বস্ত নয়। আমার পোস্টের বিষয়বস্তু আগামি নির্বাচনে কাকে ভোট দেওয়া উচিত এবং সেটা কেন?
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। এবং আমি বলেছি, দুর্নীতি নয় উন্নতির দিক বিবেচনা করে আলোচনা করতে। আমি ২০০১ এ বিএনপিতে ভোট দিয়েছিলাম। আপনি যুক্তি দেখান কেন এবার বিএনপিতে ভোট দেওয়া উচিত । যদি পছন্দ হয় তো মানতে কোনো আপত্তি নেই। তবে আমি জামায়াত বিরোধী। ধন্যবাদ্
৮০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: আওয়ামী দুঃশাসন থেকে বাচতে কলা গাছে ভোট দেয়া লাগলে তাতেই দিতে রাজি
ছাত্র শিবির থেকে ১০ হাত দুরে থাকুন
আর ছাত্রলীগ থেকে ১০০ হাত দুরে থাকুন এই এই নীতিতে আছি
আওয়ামী আর জামাত দুইটাই উগ্রপন্থী
একটা করে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা আরেকটা করে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে
বাংলাদেশের মানুষ ধর্মের ব্যাপারে ও দুর্বল, স্বাধীনতার ব্যাপারে ও দুর্বল
বিএনপি এই তর ব্যালান্স ভালোভাবে না পারলেও করেছে
তবে সব শালাই চোর - এই আর কি
আমি বিএনপি কে ভোট দেয়ার কোনো যুক্তি পাই না , কিন্তু আওয়ামিল্গ থেকে ১০০ হাত দুরে থাকা সাজেস্ট করি
এবার আওয়ামীলীগ আসলে বাংলাদেশকে নেপাল আর ভুটানের মত ভারত নির্ভর রাষ্ট্রে পরিনত হতে হবে - আর আপনি আওয়ামীলীগ কে ভোট দিলে ভবিষ্যত প্রজন্ম আপনাকে ক্ষমা করবে না
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি বলছেন
‘‘আমি বিএনপি কে ভোট দেয়ার কোনো যুক্তি পাই না , কিন্তু আওয়ামিল্গ থেকে ১০০ হাত দুরে থাকা সাজেস্ট করি । ;;
এটাতো কোনো সমাধান নাই। আপনার সামনে অপশন কি ?
প্রথমত
দুর্নীতি বাদ দিয়ে কে কেমন উন্নয়ন করেছে সেটার প্রেক্ষিতে কাকে ভোট দেওয়া যায় সেই সিদ্ধান্ত নিন।
৮১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
গজ-কচ্ছপ বলেছেন: এইটা নিশ্চিত যে ভোট প্রতীক দেখে দিবো না। প্রার্থী দেখেই দিবো ইনশাল্লাহ। যে বেশি উন্নয়ন করতে পাবে এলাকার মনে হবে তাকেই দিবো ভোট।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। বাস্তব পরিস্থিতি চিন্তা করলে আপনার সিদ্ধান্ত যুক্তিযুক্ত।
৮২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভোট আঠার দল পাবে দেটস টুবি শিওর। তাতে কেও হার্ভার্ড থেকে পাওয়ার পয়েন্ট বিজ্ঞানি আইনাও ঠেকাইতে পারবে না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম। তা পেতে পারে। কিন্তু আমার আলোচনার বিষয়বস্তু কাকে ভোট দেওয়া উচিত এবং কেন
৮৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
DD অনুসন্ধান বলেছেন: আমি আওমিলিগে ভোট দেবো কারন
১. তৌফিক এলাহী ও জয়ের বিরুদ্ধে ৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারি
২. সুরঞ্জিতের বস্তা ভর্তি টাকা দুর্ণীতি/ রেল মন্ত্রালয়ের দুর্ণীতি
৩. কুইক রেন্টাল দুর্ণীতি
৪. গ্রামীন ব্যাংক দুর্ণীতি
৫. জ্বালানি খাতের বিশাল দুর্ণীতি
৬. পদ্মা সেতু দুর্ণীতি
৭. ডেস্টিনির অর্থ আত্মসাৎ
৮. শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারী
৯. হলমার্ক কেলেঙ্কারী
১০. স্কাইপি কেলেঙ্কারী
১১. বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড
১২. পিলখানা হত্যাকান্ড/ বিডিয়ার বিদ্রোহ
১৩. ফেলানী হত্যাকান্ড/ সীমান্তে হত্যাকান্ড
১৪. সাগর-রুণী হত্যাকান্ড/ সাংবাদিক হত্যাকান্ড
১৫. বিশ্বজিত হত্যাকান্ড, চৌধুরী আলম, শ্রমিক নেতা আমিনুল, শিশু রাব্বীসহ হাজার হাজার মানুষ খুন
১৬. ইলিয়াস আলিসহ অন্যান্য গুম
১৭. বিপর্যস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা
১৮. নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যের উর্দ্ধগতি
১৯. আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি
২০. গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সংকট
২১. টিপাইমুখ বাঁধ
২২. শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রলীগের নৈরাজ্য
২৩. ভর্তি বাণিজ্য, টেন্ডার বাণিজ্য, দখল বাণিজ্য
২৪. জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য জায়গায় ছাত্রলীগের ধর্ষণের প্রতিযোগিতা
২৫. দিন দুপুরে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষকে হত্যা করা
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এরকম ফিরিস্তি বিএনপির আমলেরও দেওয়া যাবে। আপনি বোধ হয় বুঝতে পারেননি। আমি বলতে চেয়েছি, উভয় আমলের উন্নতির হিসাব দিয়ে তূলনামূলক বিচার করুন। বিএনপির আমলেও বহু দুর্নীতি হয়েছে যার সবগুলো আপনি প্রমাণ করতে পারবেন না। এক লাখ টাকার সিএনজি চার লাখ টাকায় বিক্রি হয় । বাকি টাকা কই গেছে জানেন তো??
আমরা জাতিগতভাবে দুই নম্বর।
লেখাটা আবার পড়ুন। এবং দুর্নীতি দিয়ে নয়, উন্নয়নের ফিরিস্তি দিয়ে বিচার করুন। আপনি যদি দেখাতে পারেন বিএনপি দেশের কোনো মৌলিক জায়গায় খুব ভালো কিছু করেছিল তবে আমিও বিএনপিকে ভোট দিব। ধন্যবাদ
৮৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
DD অনুসন্ধান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি বলতে চেয়েছি, উভয় আমলের উন্নতির হিসাব দিয়ে তূলনামূলক বিচার করুন।
দুর্নীতিকে চাপা দিয়ে কখনও উন্নতির সাফাই গাওয়া যায় না আর আপনি শুধু কথায় কথায় সিএনজি চার লাখ টাকায় বিক্রি হয় শুধু একটা কথা বলেন পারলে আরও কিছু বলেন।
আপনার পোস্ট এর প্রতিটা কথার জবাব আমার কাছে কিন্তু বলে লাভ নই আপনার মত গোরা আওমি এসব কথা মনে হয় না বুঝবে।
আপনি এত আওমি সাফাই গাইলেন আপনার কাছে আমি জানতে চাইব যে ২৫টা নমুনা বললাম আপনি শুধু বিএনপি দুর্নীতির ২৬টা নমুনা দেখান আমি মেনে নেব Bangladesh Awami League is the better than BNP.
আর আমি আশা করবো আপনি সোজা কোথায় উত্তর দিবেন?
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সি্এনজির দুর্নীতিরও প্রমাণ পায়নি কেও। দুর্নীতিবাজরা প্রমাণ রেখে দুর্নীতি করে না। হাওয়া ভবনের কমিশন দুর্নীতি নিয়ে বহু আলোচনা রয়েছে। আমি আবারও বলছি, বেশিরভাগ দুর্নীতিই প্রমাণসাপেক্ষ নয়। আপনি আমার কথা বুঝতে পারছেন না। আমি আগেই বলেছি দুর্নীতি দিয়ে সরকারের বিচার করা অর্থহীন।
আমি বলেছি:
আমাদের মতো দুর্নীতিবাজ দেশে দুর্নীতি দিয়ে যে কোনো সরকারের সমালোচনা করাটা নিতান্তই অর্থহীন। একটা বিষয় মেনে নিতে হবে যে, আমরা জাতিগতভাবেই দুই নাম্বার। কেও দুই নাম্বারির সুযোগ পায় না, তাই করে না। এরাই আবার দুর্নীতিবাজদের প্রধান সমালোচক।
অনেকে এই বলে আফসোস করেন যে, আমাদের রাজনৈতিক নেতারা দুই নাম্বার।এটাও ভুল কথা। বলতে হবে আমাদের পুরো সমাজটাই দুই নম্বর। আর রাজনৈতিক নেতারা আমাদের সমাজেরই অংশ। আমাদেরই বাপ-চাচা খালা, আত্মীয় বা প্রতিবেশীরাই গ্রামে চেয়ারম্যান মেম্বর হন বা সাংসদ হন। আমাদের মনে রাখতে হবে, সমাজ দুই নম্বর তাই নেতা দুই নম্বর। আমাদের সোশ্যাল মেকানিজমটাই এরকম। তারপরও কর্পোরেট দুর্নীতির চেয়ে রাজনৈতিক নেতাদের দুর্নীতি তূলনামূলক কম খারাপ। গ্রামের কোনো চেয়ারম্যান কোনো প্রকল্প থেকে এক লাখ টাকা মেরে দিলে তার ৮০ হাজার টাকাই বিভিন্ন স্তরে বিলিবন্টন করে দিতে হয়। আর গ্রামীণফোন যখন কর ফাঁকি বা কোনো দুই নাম্বারির মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা মেরে দেয় তাঁর একটা টাকাও জনগণ পায় না। এমনকি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরাও পান না। যাইহোক, হিসাবটা সোজা। আমাদের মেনে নিতে হবে আমাদের সমাজটা দুর্নীতিগ্রস্ত। এবং সমাজ ঠিক হলে আলটিমেটলি নেতাও ঠিক হবে। এজন্য হয়তো কয়েকটি প্রজন্ম অপেক্ষা করতে হবে।
‘পরিবেশ দূষণের দায়ে অমুক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা’ এ ধরনের খবর আমরা পত্রিকায় প্রায়ই দেখতে পাই। শিল্প কারাখানাগুলোতে বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) না থাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রায়ই অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন। ইটিপি পরিচালনা করার খরচ বাঁচাতে অনেকে ইটিপি থাকার পরও তা চালু রাখে না। ব্যক্তিস্বার্থের জন্য তারা পরিবেশ দূষণ করে। অর্থাৎ জনগণের একটা বড় অংশেরই নীতিবোধ নাই বললেই চলে। রাষ্ট্রের পক্ষে কি সম্ভব প্রায় সব প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ওপর সার্বক্ষণিক পুলিশ রাখা? আমাদের সমাজে যারা দুর্নীতি করার সুযোগ পায় না তারাও মানসিকভাবে দুই নম্বর।
এবার আসুন। উন্নতির চিত্র তুলে ধরুন। আপনার কথা যুক্তিযুক্ত হলে ২০০১ সালের মতো বিএনপির ভোট দিতে আমার আপত্তি নেই।
৮৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
জগ বলেছেন: ১। বাল সরকার আরেকবার ক্ষমতায় আসলে বিরোধি দল বলে কোন কিছুর অস্তিত্ব রাখবে কি না সন্দেহ।
২। বাংলাদেশে অলরেডি একটা হিন্দু এলিট-ক্লাস তৈরি হচ্ছে, বাল সরকার আবার পাওয়ারে আসলে বাংলাদেশকে ভারতের অংগ-রাজ্য বানানোর জন্য যা যা করা দরকার তার কোন কিছুই এরা বাদ রাখবে না।
৩। মুসলমানদেরকে ব্যাপকভাবে দমন করা হবে, বাংলাদেশ নাস্তিক-মুরতাদ-ইসলাম বিদ্বেষীদের স্বর্গরাজ্যে পরিনত হবে।
৪। ভারতকে সবধরনের করিডোর (রোড/রেইল/মিলিটারি/ইলেকট্রিসিটি/ফাইবার অপটিক) পূর্ন মাত্রায় দিয়ে দেওয়া হবে।
৫। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর যেইটুকু পৌরুষ আছে সেইটুকুও খাসি করে দেওয়া হবে।
৬। বাংলাদেশের কয়লার রিজার্ভ বিশাল (৫০০০ মেঃওঃ করে ১০০ বছর বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব)। এই বিশাল রিজার্ভ ভারতের দখলে চলে যাবে। রামপালের মত আরো অন্তত তিনটি কয়লার প্লান্ট তৈরী করে সেই প্লান্টে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ভারতে নিয়ে যাওয়া হবে।
-- আরো বড় বড় কিছু ব্যাপার আছে যা ব্লগে বলা সম্ভব না।
একমাত্র ভারতের দালাল, বালের অন্ধ সমর্থক ছাড়া কারো পক্ষে এই হারামিদেরকে আরেকবার ক্ষমতায় আসার সুযোগ কেউ দিতে চাইবে না।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: চতুষ্পদীয় মস্তক থেকে প্রসূত কোনো মন্তব্যের জবাব না দেওয়াই ভালো। সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে ওঠে চিন্তা করার ক্ষমতা অর্জন করুন। ধন্যবাদ। আপনাকে মন্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহবান জানাচ্ছি।
৮৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: মঈন উ - আর ফকরুদ্দিন দাড়ালে দ্যাশে গিয়া ভোট দিয়া আইতাম........ আর হালারা পালা কইরা দেশটারে পোন্দানোর কন্ট্রাক লইছে.........
আবার না ভোটও বাতিল করছে........হাসিনাতো বইলাই দিছে মার্কা দেইখ্যা ভুট দিন.....কারে মনোনয়ন দিলাম সেইটা আপ্নাগো বুইজ্জা কাম নাই.....
৮৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
আরিফা হক বলেছেন: ভাই আমি ভোটার না। আশা করি আমার সময় আসতে আসতে ভালো কোনও দল আসবে। বর্তমানে কোনও দলই দেশ চালানোর যোগ্য না। এটা আমার মতামত শুধু।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি কথাটা উল্টোভাবে বলি,
আমরা নিজেরাও যোগ্য না।
সমাজ দুই নম্বর, তাই নেতা দুই নম্বর। সমাজ ঠিক হলে নেতাও ঠিক হবে। এর জন্য সময় প্রয়োজন।
৮৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
তারিন রহমান বলেছেন: আওয়ামীলীগ খারাপের ভাল।
৮৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
আরিফা হক বলেছেন: আপনার কথাও ঠিক, কারণ আমরা শুধুই বলে যাচ্ছি যে নেতারা অযোগ্য। কিন্তু খুব কম সংখ্যক মানুষই নিজ উদ্যোগে সমাজের জন্য কিছু করছে। তাই সত্যি বলতে, আমাদের আগে নিজেকেই পরিবর্তন করতে হবে। আশা করি নিজে একজন পরিবর্তিত মানুষ হয়ে উঠতে পারব। আপনার সাথে আমি ১০০% একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৩
অজানা এক আমি বলেছেন: এতদিন কই ছিলেন ...!!! আপনাকেই তো খুঁজছে আওয়ামীলীগে সদ্য পরাজিত ৪টি বড় শহরের মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ...