নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছা্ওয়াল হিসেবে আমি খুবই সাধারণ।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন

মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরোকালের ধারণা রুপকথা'...হকিংয়ের এই বক্তব্য এবং আমার কিছু কথা।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

দীর্ঘকাল ধরেই মানুষ মৃত্যুপরবর্তী জীবন রয়েছে বলে বিশ্বাস করে আসছে। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থও মানুষের এই ধারণায় উৎসাহ জুগিয়েছে। কিন্তু সেই ধারণাকে অস্বীকার করেছেন বর্তমান সময়ের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। তিনি পরকালকে রূপকথা বলেই মনে করেন।



হকিং জানান, পরকাল বলে কিছু নেই এই ধারণা থেকেই নিজের পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীরের বিরুদ্ধে সারা জীবন লড়াই করে গেছেন তিনি।



বৃহস্পতিবার রাতে তাকে নিয়ে নির্মিত ‘হকিং’ নামের একটি প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন হকিং।



প্রামাণ্যচিত্রটির চিত্রনাট্য হকিংয়ের নিজের লেখা এবং এর ধারাবর্ণনাও তিনি নিজেই দিয়েছেন।



৭১ বছর বয়সী এ বিজ্ঞানী বিশ্ব সৃষ্টি ও ভৌত-প্রাকৃতিক নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা শীর্ষ বিক্রিত বই “অ্যা ব্রিফ হিস্টরি অফ টাইম” (কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)-এর লেখক। কিছুদিন আগেই তিনি গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের ‘স্বেচ্ছামৃত্যু’র পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন।



২১ বছর বয়স থেকেই দূরারোগ্য মটর নিউরন রোগে ভুগছেন তিনি। ওই বয়সে তাকে জানানো হয়েছিল আর মাত্র দুই কি তিন বছর বাঁচবেন তিনি। কিন্তু সব ভবিষ্যদ্বাণীকে ভুল প্রমাণ করে বছরের পর বছর ধরে তিনি বেঁচে আছেন।



“সারা জীবন অকাল মৃত্যুর হুমকির মধ্যে আমি জীবনযাপন করেছি, তাই সময় নষ্ট করাকে আমি ঘৃণা করি,” বলেন তিনি।



পক্ষঘাতগ্রস্ত শরীর নিয়ে তার জীবন কাটে হুইল চেয়ারে। কথাও বলতে পারেন না তিনি। মুখের পেশির নড়াচড়ার মাধ্যমে কম্পিউটারে তৈরি করা স্বরে কথা বলেন হকিং। একটি চোখের অর্থপূর্ণ নড়াচড়া সেই কথাকে তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে।



‘হকিং’ প্রামাণ্যচিত্রে বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত এই তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জানিয়েছেন, মৃত্যুতে ভয় পান না তিনি। প্রামাণ্যচিত্রটির প্রদর্শনী শেষে উপস্থিত দর্শকদের তিনি বলেন, অন্ধকারকে ভয় পায় এমন মানুষদের বানানো রূপকথা হল পরকাল।



“আমি মনে করি মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতোই মনের একটি কর্মসূচি (প্রোগাম), তাই তাত্ত্বিকভাবে কম্পিউটারে মস্তিষ্কের প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব, আর এভাবে মৃত্যুর পরেও একটি জীবনকে ধরে রাখা যায়।”



“তবে এখনও পর্যন্ত এটি আমাদের আয়ুষ্কাল ও সামর্থ্যের বাইরে আছে।” বলেন তিনি।

সূত্র: বিডি নিউজ



আমার বক্তব্যঃ

পরোকাল যে রুপকথা তার পক্ষে বড় যুক্তিটি পাওয়া যায় মোতাহার হোসেনের সংস্কৃতি কথা নামের প্রবন্ধটিতে।

পৃথিবীর যে স্থানে মানুষ যা কিছুর অভাব বোধ করেছে তাই স্বর্গে ফিট করেছে। ইসলামের বেহেশতের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে পানির আধিক্য বেশি। কারন এই ধর্মের জন্মস্থান মরভূমিতে। সেখানে পানির অভাব রয়েছে। তাই বেহেশতে থাকবে সুশীতল ঝরনাধারা, বয়ে যাবে তিন প্রকারের নদী।

আরব জাতটা খুবই লুইচ্চা। সৌদি আরব গৃহপরিচারিকা হিসেবে ইন্দোনেশিয়াসহ দরিদ্র দেশ থেকে নারীদের নিয়ে ভোগ করে। নির্যাতন করে। প্রায়ই পত্রিকাতে সে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের দি্বানিশি পা চাটছে সৌদির বাদশা।

যাইহোক সত্তুরটা হুরপরীসহ নানা হাস্যকর জিনিস বেহেশতে পরিপূর্ণ। সেখানকার বাড়িঘরও হবে সোনার। কারন দুনিয়ায় সোনা কম। গাছের ডালপালাও নাকি সোনার হবে। হা..হা...হা.. কি আর সোনার কোনো দাম থাকবে? তখন মাটিই হবে সোনার মতো দামি। অর্থাত বেহেশতে সোনার গুয়াডা মেরে দেওয়া হয়েছে।

যাইহোক, এবার আসি খ্রিস্টানদের স্বর্গে। সুশীতল পানিতে তারা খুশী নয়। খ্রিস্টানদের বেশিরভাগই শীতপ্রধান দেশে বাস। শীতপ্রধান দেশগুলোতে বসন্ত আসে অল্প কিছুদিনের জন্য। এই বসন্ত অত্যন্ত মনোরম। তাই সেখানে স্বর্গে রয়েছে‌ ‌'চারিদিকে বসন্তের হাওয়া বিরাজমান...।

শীত প্রধান দেশের নাগরিকেরা সুশীতল পানিতে মোটেই খুশিতে গদগদ হবে না বরং বিরক্ত হবে।

হিন্দু ধর্মে নাচ গান দিয়ে সেই রকম স্বর্গ একটি স্বর্গ রয়েছে।



আরও রয়েছে, জীবন হবে অনন্তকাল। কারন দুনিয়ার জীবন সীমিত। অথচ মানুষ ভেবে দেখে না, দুনিয়ার জীবন যদি অনন্তকাল হতো তাহলে মানুষ আত্মহত্যা করতো। যাইহোক আমরা স্বর্গ-নরকের বর্ননায় দেখতে পাই, স্থান ভেদে মানুষের অভাবের পরিপ্রেক্ষিতে বয়ান দেওয়া হয়েছে। অথাৎ স্বর্গ নরকও সার্বজনীন নয়। সবাইকে সব কিছু দিয়ে খুশি করা যায় না। যদিও মুসলিমরা ভাবে তারাই বেহেশতের একমাত্র ইজরাদার। তাই অন্য কেও খুশী হোক বা নাহোক তা দিয়ে তাদের কিছু আসে যায় না।

মূল কথা দাড়ায় স্বর্গ নরকও সার্বজনীন নয়। সেখানে স্থান ভেদে মানব কল্পনার ফল দেখতে পাওয়া যায়। ঐশ্বরকি বয়ানের সব কিছুতেই মানব কল্পণার ফল দেখা যায়।

এমনকি ঈশ্বরকেও মানুষ তাঁর নিজেদের মতো করেই সৃষ্টি করেছে। এখানেও রয়েছে জগা খিচুরি।

ঈশ্বরের মানবিক ব্যক্তিত্ব নিয়ে আমার একটি গদ্য রয়েছে। যারা পড়েননি তাঁদের পড়ার আহবান জানাই। মজা পাবেন।

ঈশ্বর কি ছোটোলোক?

Click This Link













মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৪

মতামত চাই বলেছেন: ক্রিয়েটর আর ক্রিয়েশনের জ্ঞান কি এক লেভেলের আপনার মনে হয় ?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্ম অনুযায়ী তো তাই মনে হয়। এটা স্পষ্ট যে, মানুষ তার নিজের স্বার্থে এবং দুর্বলতার কারনে ইশ্বরকে সৃষ্টি করেছে। যে কারনে ঈশ্বর ব্যক্তিত্ব মানুষের মতো। আমার ঈশ্বর কি ছোটোলোক শিরোনামের লেখাটা পড়ুন।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আত্মার জন্ম-মৃত্যূ এবং এর পরবর্তীতে কি বা এর পূর্বে কি? এই নিয়ে সক্রেটিসের মতবাদ পড়ে দেখতে পারেন। প্লেটোর লেখা বইটির নাম ফিডো। একটা অদ্ভুত ব্যাপারকি জানেন? সক্রেটিস জন্ম-মৃত্যূ নিয়ে যা বলেছেন তার কথার প্রায় হুবুহু কুরআন শরীফের একটি আয়াত আছে।

বেহশত নিয়ে আপনার অবজারভেশন ভালো। থাকলে মন্দ কি? আর না থাকলেই বা অসুবিধা কি? বেহেশতে যাওয়ার জন্য তো ভাই আগে মরতে হবে। আপনি কি বেহেশতে জেতে চান, এখনি? প্রশ্ন করুন, উত্তর আসবে - না। কেননা কেউ মরতে চায় না।

যাই হোক। পড়তে ভালো লাগছিলো তাই মন্তব্যে এতো কিছু লিখে ফেললাম। ভালো থাকুন। সব সময়।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হতে কতো কিছুই তো মিলে যায়, জোর করে মেলানোও হয়। মানুষ ভেদে ব্যাখ্যাও পাল্টে যায়।

লোভ আর ভয় দিয়ে কখনো নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না। পরোকালের লোভ দেখিয়ে ভালো কাজ করাতে গিয়ে মানুষকে বরংবাদে ভোগবাদী করছে। মদ দুনিয়াতে খারাপ , পরোকালে ভালো। এই কথা বলার মাধ্যমে আপনি মদকে আকর্ষণীয় রুপেই তুলে ধরলেন। লোভ ধরিয়ে দিলেন। লোভ থেকে কখনোই ভালো জিনিস আসে না। ব্যাভিচারের শাস্তি গলা পর্যন্ত পুতে জনসম্মুখে পাথর মেরে হত্যা করা। যা বর্তমানে আধুনিক সমাজের মানুষ কল্পণাও করতে পারে না। জনসম্মুখে এই শাস্তির মাধ্যামে আপনি নিষ্ঠুরতাকেই উস্কে দিলেন। আপনি এই শাস্তি মানেন?? বারট্রান্ড রাসেলের মতে, শাস্তি অপরাধকে চিরন্তন করে।
উন্নত দেশগুলো এখন মৃতুদণ্ড বাতিল করার চিন্তা করছে নিজেদের বিবেক দিয়ে । ধর্মের বিবেক দিয়ে নয়। গির্জা যতই বাড়ুক । ধর্মকে তারা পুতুলের মতো গির্জার ভেতরে রেখে দিয়েছে। ধর্মের বিবেক দিয়ে তারা চলছে না শিল্প বিপ্লবের পর থেকে।
আমাদের দেশে প্রকাশ্যে গরু জবাই দেওয়া হয়। তাই জবায় করে হত্যার কথা মানুষ কল্পনাতে আনতে পারে। একটু চিন্তা করে দেখুন, একটা শিশুকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে এসব বিষয় কল্পনাতেও আনতে না পারে। আপনিই মানুষকে নৃশংসতা শেখাচ্ছেন। উন্নত দেশগুলো এখন শাস্তি নয় সংশোধনে বিশ্বাসী। এটাই হওয়া উচিত।
আরেকটা জিনিস খেয়াল করে দেখুন , বর্তমান পৃথিবীতে যে জাতির মধ্যে ধর্ম অনুভূতি যতো বেশি সে জাতি ততো বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত ভণ্ড।
বারট্রান্ড রাসেলের মতে ভয় হলো সব নিষ্ঠুরতার জনক ও জননী।
আর সৃষ্টিকর্তার মানবিক সত্ত্বা নিয়ে আমার একটি পোস্ট রয়েছে। আপনি সেটা পড়েছেন। আমার কথা হলো সর্বশক্তিমান বলার পর আপনি স্রষ্টার সম্পর্কে আর কিছু বলতে পারেন না। সেখানেই আপনার থেমে যেতে হবে। কারন সর্বশক্তিমান কোনো বিষয় আমাদের কল্পণার অতীত। আপনি যদি থেমে না গিয়ে আরও কিছু বলেন তবে সেটা মানবিক প্রেক্ষিতেই বলা হয়ে যাবে। তাহলে সে আর সর্বশক্তিমান থাকবে না।
আমার কথা হলো ধর্ম কথিত শান্তির জন্য প্রতিষ্ঠা হলেও ধর্মের বাণী সার্বজনীন না হওয়ায়
তা বরং অশান্তির কারন হয়ে দাড়িয়েছে। এই ব্যর্থতা ধর্মের ওপরই বর্তায়। শিয়া সুন্নী থেকে শুরু করে সবাই কোরান ফলো করে অথচ সবাই নিজেরা নিজেদেরটা সঠিক দাবি করে এবং হানাহানি করে। এখানে সার্বজনীনতা কোথায় ? যে শিশু শিয়া ধর্মে জন্ম নিয়ে শিয়া হিসেবে গড়ে উঠছে, ওই শিশুর দোষটা কোথায়?? আমি যদি অনিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে খারাপ কিছু তৈরি করি তাহলে আমি কি ভালো ?
শয়তানের সৃষ্টিকর্তা তাহলে কি?
লাখ লাখ অসঙ্গতি আপনি পাবেন। এই অসঙ্গতির কারন মানুষই এই ছোটলোকী সৃষ্টিকর্তার স্রষ্টা। ভালো মানুষ হওয়ার সঙ্গে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই।
আমার দুনিয়ায় অশান্তির জন্য দায়ি কি? এবং ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড শিরোনামের লেখা দুটি পড়ে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

দি সুফি বলেছেন: আপনি বিশ্বাস করবেন না, ভালো কথা। অন্যের বিশ্বাসকে নিয়ে উপহাস করা থেকে বিরত থাকুন। তাহলে মানুষ ভালো না বলুক, অন্তত খারাপ বলবে না।

গেট ওয়েল সুন

মরার পরেই প্রমাণ পাবেন, কোনটা অন্ধকারের কল্পনা আর কোনটা বাস্তব। সেই পর্যন্ত একটু কষ্ট করে অপেক্ষা করেন। প্রমাণ পাওয়ার পরে আফসোস্‌ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দেখুন লোভ আর ভয় দিয়ে মহত কিছু আসে না। হুরপরী তথা বেহেশতের জৈবিক সুখের জন্য যারা ঈশ্বরকে পুজো করেন তাদের আমি নিকৃষ্ট ভাবি। আমার যদি কখনো মনে হয় ঈশ্বর আছেন, তবে আমি কখনোই ঈশ্বরকে পূজো করবো না।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১

হাসান খা বলেছেন: “আমি মনে করি মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতোই মনের একটি কর্মসূচি (প্রোগাম), তাই তাত্ত্বিকভাবে কম্পিউটারে মস্তিষ্কের প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব, আর এভাবে মৃত্যুর পরেও একটি জীবনকে ধরে রাখা যায়।”

এই কথাটি আমি বুঝি নাই...মস্তিষ্ক আর আত্মা কি এক নাকি। মস্তিষ্কের গঠন তো আমাদের প্রত্যেকেরটা আলাদা এটা তো পরিবর্তন করা যাবে না। আমরা কি করব না করব তার সিদ্ধান্ত তো আসে আমাদের আত্মা থেকে। আমাদের সত্তার দেয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর করে আমাদের মস্তিষ্ক তাই নয় কি?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সত্ত্বা নয় আমাদের সেন্স অরগ্যানগুলোর সিদ্ধান্ত কার্যকর করে মস্তিষ্ক। সেন্স অরগ্যানগুলোকে আপনি কম্পিউটারের কিবোর্ড-মাউস তথা ইনপুট ডিভাইসের সঙ্গে তূলনা করতে পারেন। দেহের বাইরে মন বা আত্ত্বা বা সত্ত্বার কোনো অস্তিত্ব না্ই। মন তৈরি হয় সেন্স অরগ্যানগুলোর যাবতীয় অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে। মানুষ যখন সেন্স লেস থাকে তখন মন বা সত্ত্বার অস্তিত্ব খুজে পায় কেও?

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

নিজাম বলেছেন: ভাই, আপনার ধর্ম কী? আপনি কোন ধর্মের অনুসারী? পৃথিবীর অধিকাংশ লোক ধর্মে বিশ্বাসী। অতি সামান্য সংখ্যক লোক কোন ধর্মেই বিশ্বাস করে না। তাই, সকল ধর্ম সম্পর্কে আপনার লেখা বড় আপত্তিকর। অনুগ্রহ করে এই লেখা প্রত্যাহার করুন। আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতের মঙ্গল দান করুন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আখিরাতের মঙ্গল কি বেহেশতো? দেখুন যারা ভয় আর নিকৃষ্ট লোভে ঈশ্বরের পুজা করে তাদের আমি ঘৃণা করি। আর এই পুজোতে যে ঈশ্বর খুশী হয় সেই ঈশ্বরকেও আমি ঘৃণা করি। ধন্যবাদ। বিবেকবান ঈশ্বর আপনাকে বিবেক দান করুন এই কামনা না করে আপনাকে একটি উপদেশ দেই।
নিজের বিবেককে জাগ্রত করুন। এটা কেও দিয়ে দেবে না । নিজেকেই করতে হবে। ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার কম্টিউটার এল কত দিন হল ভাই?এর আগে .................................

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কম্পিউটার যতদিন আগেই আসুক সেটা দিয়ে দরকারটা কি? আর যাইহোক ওপর থেকে নাজেল হয় নাই ।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

রোহান খান বলেছেন: ভাই কস্ট নিয়েন না। সামনে অনেক সময় পরে আছে। এমন একটা দিন আসবে নিজেই আল্লার অস্তিত্ব টের পাবেন। নিজ হাতে নিজ চোখে নিজ মুখে সীকার করে নেবেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দেখুন লোভ আর ভয় দিয়ে মহত কিছু আসে না। হুরপরী তথা বেহেশতের জৈবিক সুখের জন্য যারা ঈশ্বরকে পুজো করেন তাদের আমি নিকৃষ্ট ভাবি। আমার যদি কখনো মনে হয় ঈশ্বর আছেন, তবে আমি কখনোই ঈশ্বরকে পূজো করবো না।

দেখুন যারা ভয় আর নিকৃষ্ট লোভে ঈশ্বরের পুজা করে তাদের আমি ঘৃণা করি। আর এই পুজোতে যে ঈশ্বর খুশী হয় সেই ঈশ্বরকেও আমি ঘৃণা করি। বোঝা গেছে জনা্ব?

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মগা বনে গেলে যা হয়। এত তত্ত্ব কি হবে ভাই মরে দেখুন একবার কি আছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি মনে হয় দেখে এসেছেন? ছা..গল কি আর গাছে ধরে?

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

গ্রীনলাভার বলেছেন: "ঈশ্বরের মানবিক ব্যক্তিত্ব" - হা হা হা। ভাই হিন্দুদের মুর্তি দেখে দেখে আমরাও ভাবতে শিখছি আমাদের আল্লাহ্‌ এরও একটা অবয়ব আছে।

ওদের দেবতারা নাকি খায়-দায়! দুধ দিয়ে গোসলও করে!! ওয়াও। ব্যাক্তিত্ব চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে। তো হিন্দু ধর্মেই দাখিল হয়ে যান না। নম নম করতে থাকুন। শিবের পেনিশ ধরে কিছুদিন ঝুলোঝুলি করুন।

মনে হচ্ছে যেন ইসলামের নাম শুনলেইতো আপনারা জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: রাম ছাগলটাতে বলে কি? গঠনমূলক সমালোচনা করুন যদি মুরোদ থাকে। মানবিক ব্যক্তিত্ব শুধু হিন্দু নয়। সব ঈশ্বরেরই রয়েছে। আমার পোস্টটি পড়ুন। দয়া করে মাদি ছাগলের মতো বক্তব্য দিয়েন না।

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

সাফায়াত কাদির বলেছেন: আচ্ছা, ক্রিয়েটর/স্রষ্টার ব্যাপারে আপনার মতামত কি? মানে স্রষ্টা কি আছে? না থাকলে এত কিছু কেমনে কি...........

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সাফায়াত কাদির ভাই, আমার সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের লেখাটা পড়ুন। লেখার শেষ দিকে এ ব্যাপারে কথা রয়েছে। না বুঝলে জানিয়েন। এ ব্যাপারে তখন আলোচনা করা যাবে।

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

তারিন রহমান বলেছেন: rafiq buet বলেছেন: আমাদের এক ইহুদী প্রফেসর আলোচনার এক পর্যায়ে বলেছিলেন


ইশ্বর আছেন এটা কনফার্ম। সেটা আল্লাহ, ইশ্বরম, গড, ভগবান যে নামেই হোক।

একটি ছেলে একটি মেয়ে, তাদের সেক্স সিস্টেম, সেক্ম মোমেন্টে তাদের শারিরীক পরিবর্তনগুলো, শুক্রানু ডিম্বানুর বেসিক, বাচ্চার জন্ম, মায়ের পেটে অবস্থান এগুলো কারো না কারো মেধাবী চিন্তার ফসল।

তোমরা জান, একটি বাচ্চার হওয়ার পর তার দাত থাকে না কেন ? এটাও মেধাবী কোন একজনের সিদ্ধান্ত।



লেখক, আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলিনি, বলতে মন চাইল তাই বললাম।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি প্রফেসরের বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই। প্রফেসরের ওই বক্তব্য আর কওমী মাদ্রাসার কোনো এক অশিক্ষিত মাওলানার প্রশ্ন একই।
সিস্টেমটা যদি অন্য রকম হতো তাহলেও বলা হতো মেধাবী কারও কম্ম। আর মেধাবী সৃষ্টিকর্তা থাকলে তার সৃষ্টিকর্তা কে সেটা নিয়েও প্রশ্ন আসতেই থাকবে।
পানি যদি আপনি স্যাতস্যাতে পরিবেশে রেখে দেন দেখবেন পানির মধ্যে শ্যাওলা জন্মাবে। শ্যাওলা ওপর থেকে নাজিল হয় না। পানিরই রুপান্তরিত রুপ।
আমার সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটিতে শেষের অংশটি তুলে ধরলাম।

মহাবিশ্বে শক্তি রয়েছে । শক্তির কোনো আকার-আকৃতি নেই। এই শক্তিই পদার্থের রুপ ধারণ করে। আবার পদার্থকে আলোর গতিতে ছেড়ে দিলে তা শক্তিতে পরিণত হয়। এবং শক্তির নিত্যতা বিধি অনুযায়ীও শক্তি সর্ব শক্তিমান। যার কোনো ধ্বংস নেই। যার কোনো স্রষ্টা নেই। এবং আমার এখনকার ধারণা অনুযায়ী জগতে সর্ব শক্তিমান ওই জিনিসটা হলো শক্তি। যা সব পদার্থের মধ্যে বিদ্যমান। সব কিছুর মধ্যেই শক্তি বিরাজমান। শক্তিকে পূজা করার কিছু নেই।

আপনি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখুন। আমরা যে পৃথিবীতে জন্মেছি, আমাদের শরীরের মধ্যে এমন কোন উপাদান আছে যা এই দুনিয়াতে নেই।
আয়রন আছে
খনিজ আছে
সবই আছে। অন্য প্রাণীর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আমরাও পদার্থেরই শক্তি। আমাদের মধ্যে এক্সট্রা শক্তি রয়েছে যা পদার্থের নেই, সেটা হলো ইচ্ছা শক্তি। আমরা যেহেতু পদার্থ থেকেই সৃষ্টি তবে এই ইচ্ছাশক্তিটাও পদার্থেরই শক্তি। শক্তির মানবিক রুপ দেওয়ার কিছু নেই। আপনাকে আমার সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের লেখাটি পড়ার আহবান জানাই । ধন্যবাদ।

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

নিজাম বলেছেন: আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ, অন্ততঃ ইসলাম ধর্ম নিয়ে কোন কড়া সমালোচনা করবেন না। তাহলে এদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হবে, অহেতুক অনেক ফ্যাসাদ তৈরী হবে। ধর্ম সম্পর্কে যদি আপনার নেতিবাচক ধারণা থাকে থাকুক। অনুগ্রহ করে প্রচার করা থেকে বিরত থাকুন। ভাই, আপনার বয়স কত? বর্তমান মানুষের জীবন ৭০-৮০ বছর। অতি তাড়াতাড়ি আপনি আল্লাহর অস্তিত্ব অনুধাবন করতে পারবেন। তাছাড়া, আপনি যেমন চান না আপনার ধর্ম বিশ্বাসে কেউ আঘাত করুক, তেমনি এদেশের কোটি মানুষও চায় না আপনি তাদের ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত করুন। বেহেশত-দোযখ যেমন আপনাকে দিয়ে বিশ্বাস করানো যাবে না, তেমনি কোটি কোটি মুসলমাকেও আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস থেকে আপনি সরাতে পারবেন না। তারচেয়ে ভাল, যার যার বিশ্বাস তার তার কাছে থাকুক। অহেতুক কেউ কারো ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত না করাই উত্তম। আপনাকে আল্লাহ সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘ জীবন এবং সর্বাঙ্গীন মঙ্গল দান করুন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: তাইতো রয়েছে। ধার্মিকদের প্রতি অনুরোধ জানাই, যদি আপনাদের মুরোদ থাকে তবে ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত করার জন্য স্টিফেন হকিংয়ের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য চাপ দিন সরকারকে।

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

গ্রীনলাভার বলেছেন: গায়েব/অদৃশ্য, নিরাকার আল্লাহ্‌ কে নিয়ে গঠনমুলক আলোচনা :-B :-B
ভাই এইগুলা হিন্দু/জৈন এইসবে পাবেন। কেন যে ইসলাম ধর্মে এইসব খুজতে আসেন। রামছাগল বলে যদি খুশি হন তাইলে আমি তাই। কোন সমস্যা নাই আমার। কিন্তু "আল্লাহ্‌ দেখতে অমুকের মতো"/"তার ব্যাক্তিত্ব দেখার মতো" এইসব ম্যা ম্যা তো ভাই আপনের মুখ থেকেই বের হইতেছে। আপনের মুর্তি কেন ইসলামে ঠাই পায় নাই - এইজন্যে কি ভাই হাগতে কষ্ট হইতেছে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ছাগলটায় আবার আইছে। অবয়ব আর ব্যক্তিত্ব কি এক জিনিস? ঈশ্বর কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটি পাঠ করুন। না বুঝে মন্তব্য দিয়েন না।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

নষ্ট ছেলে বলেছেন:
পৃথিবীর যে স্থানে মানুষ যা কিছুর অভাব বোধ করেছে তাই স্বর্গে ফিট করেছে। ইসলামের বেহেশতের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে পানির আধিক্য বেশি। কারন এই ধর্মের জন্মস্থান মরভূমিতে। সেখানে পানির অভাব রয়েছে। তাই বেহেশতে থাকবে সুশীতল ঝরনাধারা, বয়ে যাবে তিন প্রকারের নদী।

এবার আসি খ্রিস্টানদের স্বর্গে। সুশীতল পানিতে তারা খুশী নয়। খ্রিস্টানদের বেশিরভাগই শীতপ্রধান দেশে বাস। শীতপ্রধান দেশগুলোতে বসন্ত আসে অল্প কিছুদিনের জন্য। এই বসন্ত অত্যন্ত মনোরম। তাই সেখানে স্বর্গে রয়েছে‌ ‌'চারিদিকে বসন্তের হাওয়া বিরাজমান...।
শীত প্রধান দেশের নাগরিকেরা সুশীতল পানিতে মোটেই খুশিতে গদগদ হবে না বরং বিরক্ত হবে।


দেখুন আপনার নিজের কথাতেই কন্ট্রাডিকশন। দুইটা ধর্মের জন্মই আরবে। অথচ নিজের সুবিধার জন্য একবার বেছে নিলেন "ধর্মের জন্মস্থান" আরেক বার বেছে নিলে "ধর্মের বেশির ভাগ লোক শীত প্রধান দেশে বাস করে।"

সেখানকার বাড়িঘরও হবে সোনার। কারন দুনিয়ায় সোনা কম।

দুনিয়াতে সোনা থেকে হীরা, প্লাটিনাম এদের পরিমান আরো কম। হীরা, প্লাটিনামের দামও সোনা থেকে অনেক বেশি। আপনার অতি উচ্চ মার্গীয় লজিক অনুসারে সেখানকার বাড়িঘর তো হীরা, প্লাটিনাম কিংবা এর চেয়ে দামী ধাতু দিয়ে হওয়ার কথা।


একটা কথা বলি শুনেন, ধর্মী উস্কানি না দিয়ে নাস্তিকতার কি কি ভাল তা প্রচার করুন। মুসলিম, খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্ম প্রচারকারীরা তাদের নিজের ধর্মের ভাল দিকগুলো দিয়েই মানুষকে আকৃষ্ট করে। আপনারা নাস্তিকরা কেন শুধু অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ান? নাকি আপনারা নিজেরাই বিশ্বাস করেন না আপনাদের ভাল কিছু আছে? আপনাদের পক্ষে এত এত বিজ্ঞানী আছে, আপনাদের তো নাস্তিকতা প্রচার করা আরো সহজ হওয়ার কথা।
অন্যের পাছায় আঙ্গুল দিলে সে ব্যাথা পাবে সত্য কিন্তু নিজের আঙ্গুলে যে গু লাগতাছে সেই খেয়াল কি আপনার আছে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কন্ট্রাডিকশন নেই। আমি বলেছি খ্রিস্টানদের বাস প্রধানত শীতপ্রধান দেশে। খ্রিস্টান ধর্মের উৎপত্তি কোথায় সেটা বলিনি। যাইহোক , মরুভূমির দেশে উৎপত্তি হলেও খ্রিস্টানরা তাদের স্বর্গ পরিবর্তন করেছে। নিজেদের অভাব সেখানে ফিট করেছে। আর বেহেশতে হীরা যহরতও কম থাকবে না। সেগুলো অলরেডি ফিট করাই আছে। তবে প্লাটিনাম নেই। কারন ওই যুগে মানুষ প্লাটিনামের ইজ্জত দিতে শেখে নাই? বিষয়টা পরিস্কার ? এখানে দোষ খোজার কি দেখলেন? আচুদা সব কথাবার্তা

১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

রোহান খান বলেছেন: aহাহহাহাহা...। একটা সময় আসবে আপনি নিজেকে নিগ্রহ করবেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দেখুন লোভ আর ভয় দিয়ে মহত কিছু আসে না। হুরপরী তথা বেহেশতের জৈবিক সুখের জন্য যারা ঈশ্বরকে পুজো করেন তাদের আমি নিকৃষ্ট ভাবি। আমার যদি কখনো মনে হয় ঈশ্বর আছেন, তবে আমি কখনোই ঈশ্বরকে পূজো করবো না।

১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনি লজিকের কোন তোয়াক্কা করেন না! নিজের মতামতকে সঠিক হবে মনে করেন। এই পোস্টের মন্তব্যগুলোতে আপনার রিপ্লাই দেখেই ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলাম।
আগে শুনতাম অতি জ্ঞানী হইলে নাকি নাস্তিক হইয়া যায় এখন দেখি আবাল গুলা নাস্তিক হইয়া অতি জ্ঞানীর মত ভাব নেয় B-))

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আচুদা কথা না বলে সুনির্দিষ্টভাবে বলেন। আপনি কি বাড়ার যুক্তি দেখিয়েছেন ? যে যুক্তি গ্রহণযোগ্য হলেও আমি মানি নাই??

১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

গ্রীনলাভার বলেছেন: আবার জ্বালাইতে আসলাম ভাই। আপনের মতো কইরা বলি - "ব্যাক্তিগত আক্রমন করতে আসছি"। ঈশ্বর কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটিও পাঠ কইরাই আসছি। আরেকটা হিট বাড়াইলাম আরকি। জানিনা হিটের আশায় এতকিছু লিখেন কিনা।
একটা কথা বলি। ছাগল না ডাইকা একটু চিন্তা কইরা উত্তর দিয়েন। আমি মুসলিম বইল্লা আমি আল্লাহ্‌র নাম নেই। হিন্দু হইলে বলত ভগবান। আর আপনে নাস্তিক বইলা আপনে বলেন ঈশ্বর। কিন্তু একবার কি ভাইবা দেখছেন এই ঈশ্বর শব্দটা কোথায় শুনছেন? কোথায় জানি পড়ছেন? হ্যা.... ভাই ধরতে পারছেন। এখন বলেন নিজের নাস্তিক ধর্মটাকি আসলে আপনের চিন্তা নাকি অন্য কারওর চিন্তা আপনার মাথায় ঢুকানো হইছে। কি? নিজের বইল্লা আছে কিছু এহন? :#) :#)

যাইহোক ভাই। অনেক কষ্ট দিলাম আপনেরে। আপনের ব্লাড প্রেশার বাড়ায়া আমি হইলাম ছাগল। মনে কষ্ট রাইখেন না। হাজার হোক, আমিও আপনের পথের পথিক আছিলাম একসময়। পরে মামা আপনের ঈশ্বরের মাইর খায়া দিশা না পায়া এখন সোজা হাটা দিছি। B-)) B-))

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নাস্তিকতা একটি ভুয়া দর্শন। কারন এই দর্শন এসেছে আস্তিকতার ওপর ভিত্তি করে। যার কোনো ভিত্তি নেই। আমি মনে করি জীবনধারনের জন্য এই দুটির কোনোটিরই প্রয়োজন নেই। নিতান্তই ফালতু ব্যাপার দুটোই।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আর হিট বাড়ানো আমার উদ্দেশ্যে নয়। আমি বাস্তববাদী । হিট বাড়ালে কি মাল (অর্থ) পাওয়া যায়? আমার আইডি নামটি ছদ্দ নাম। দেখেছেন নিশ্চয়। আমাকে কেও না চিনুক সেটাই আমার উদ্দেশ্য । একটা বিষয় পরিস্কার মানুষের কোনো ধর্মেরই প্রয়োজন নেই। সেক্ষেত্রে নাস্তিকতারও প্রয়োজন নেই। মানবিক বিবেকবোধ জন্মানোর জন্য আদিকালের ধর্ম বরং এখন প্রতিবন্ধক।
লোভ আর ভয় দিয়ে কখনো নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না। পরোকালের লোভ দেখিয়ে ভালো কাজ করাতে গিয়ে মানুষকে বরংবাদে ভোগবাদী করছে। মদ দুনিয়াতে খারাপ , পরোকালে ভালো। এই কথা বলার মাধ্যমে আপনি মদকে আকর্ষণীয় রুপেই তুলে ধরলেন। লোভ ধরিয়ে দিলেন। লোভ থেকে কখনোই ভালো জিনিস আসে না। ব্যাভিচারের শাস্তি গলা পর্যন্ত পুতে জনসম্মুখে পাথর মেরে হত্যা করা। যা বর্তমানে আধুনিক সমাজের মানুষ কল্পণাও করতে পারে না। জনসম্মুখে এই শাস্তির মাধ্যামে আপনি নিষ্ঠুরতাকেই উস্কে দিলেন। আপনি এই শাস্তি মানেন?? বারট্রান্ড রাসেলের মতে, শাস্তি অপরাধকে চিরন্তন করে।
উন্নত দেশগুলো এখন মৃতুদণ্ড বাতিল করার চিন্তা করছে নিজেদের বিবেক দিয়ে । ধর্মের বিবেক দিয়ে নয়। গির্জা যতই বাড়ুক । ধর্মকে তারা পুতুলের মতো গির্জার ভেতরে রেখে দিয়েছে। ধর্মের বিবেক দিয়ে তারা চলছে না শিল্প বিপ্লবের পর থেকে।
আমাদের দেশে প্রকাশ্যে গরু জবাই দেওয়া হয়। তাই জবায় করে হত্যার কথা মানুষ কল্পনাতে আনতে পারে। একটু চিন্তা করে দেখুন, একটা শিশুকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে যাতে সে এসব বিষয় কল্পনাতেও আনতে না পারে। আপনিই মানুষকে নৃশংসতা শেখাচ্ছেন। উন্নত দেশগুলো এখন শাস্তি নয় সংশোধনে বিশ্বাসী। এটাই হওয়া উচিত।
আরেকটা জিনিস খেয়াল করে দেখুন , বর্তমান পৃথিবীতে যে জাতির মধ্যে ধর্ম অনুভূতি যতো বেশি সে জাতি ততো বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত ভণ্ড।
বারট্রান্ড রাসেলের মতে ভয় হলো সব নিষ্ঠুরতার জনক ও জননী।
আর সৃষ্টিকর্তার মানবিক সত্ত্বা নিয়ে আমার একটি পোস্ট রয়েছে। আপনি সেটা পড়েছেন। আমার কথা হলো সর্বশক্তিমান বলার পর আপনি স্রষ্টার সম্পর্কে আর কিছু বলতে পারেন না। সেখানেই আপনার থেমে যেতে হবে। কারন সর্বশক্তিমান কোনো বিষয় আমাদের কল্পণার অতীত। আপনি যদি থেমে না গিয়ে আরও কিছু বলেন তবে সেটা মানবিক প্রেক্ষিতেই বলা হয়ে যাবে। তাহলে সে আর সর্বশক্তিমান থাকবে না।
আমার কথা হলো ধর্ম কথিত শান্তির জন্য প্রতিষ্ঠা হলেও ধর্মের বাণী সার্বজনীন না হওয়ায়
তা বরং অশান্তির কারন হয়ে দাড়িয়েছে। এই ব্যর্থতা ধর্মের ওপরই বর্তায়। শিয়া সুন্নী থেকে শুরু করে সবাই কোরান ফলো করে অথচ সবাই নিজেরা নিজেদেরটা সঠিক দাবি করে এবং হানাহানি করে। এখানে সার্বজনীনতা কোথায় ? যে শিশু শিয়া ধর্মে জন্ম নিয়ে শিয়া হিসেবে গড়ে উঠছে, ওই শিশুর দোষটা কোথায়?? আমি যদি অনিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে খারাপ কিছু তৈরি করি তাহলে আমি কি ভালো ?
শয়তানের সৃষ্টিকর্তা তাহলে কি?
লাখ লাখ অসঙ্গতি আপনি পাবেন। এই অসঙ্গতির কারন মানুষই এই ছোটলোকী সৃষ্টিকর্তার স্রষ্টা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্ম শ্বাশ্বত বা চিরন্তন নয়। এ কারনে প্রতিটা ধর্মে রয়েছে সুবিধাভোগী রক্ষী বাহিনী। যেখানে ধর্মীয় উন্মদনাকে জিইয়ে রাখা হয়। এবং ধর্মের সুবিধাভোগ করে বা ধর্ম দিয়ে জীবিকা চালায় অল্প কিছু মানুষ।
শ্বাশ্বত হলে সেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবার মধ্যেই আসতো। এটার জন্য রক্ষী বাহিনীর প্রয়োজন হতো কি??

১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

আরািফন বলেছেন: গ্রীক দার্শনীকগনের দর্শন চিন্তা :জগৎ ও সৃষ্ট Click This Link

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অবশ্যই পড়ে দেখবো। ধন্যবাদ।

১৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: গাধা নাকি আপনি !!!

নিউটনের মত বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের অর্জনকে সমুদ্রের অথৈ পানির মাঝে এক বিন্দু পানি কইল, আর আপনি হকিং এর কথায় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত লাফানো শুরু করছেন।

নিউট্রিনের গতি আলোর গতির চেয়ে সামান্য বেশি হলেও বিজ্ঞানের আগাগোড়া আবার নতুন করে মেরামত করতে হত। জানেন কি ? এই সম্ভাবনা এখনো আছে ....


বিজ্ঞান আজকে কইব একটা, কালকে আরেকটা, পরশু আরেকটা, তার পরের দিন আরেকটা, তার পরদিন কইব প্রথমটাই ঠিক আছিল, তার পরদিন কইব মনে হয় কোনটাই ঠিক নাই, তার পরের দিন কইব সবগুলোই ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তার পরের দিন কইব আরো ২০০ বছরের বিজ্ঞান রিয়েল সমাধান দিতে পারর আমরা মনে করি, তার পরের দিন কইব হাজার বছর আগের পিরামিড/মমির সমাধানই বিজ্ঞান দিতে পারল না ............
..............
...............
হা হা হা হা হা


(আমার মন্তব্যে কস্ট পাবেন না। আপনার বোকামী ধরিয়ে দেয়ার জন্য সোজাসাপ্টা বললাম আরকি। আর হে ... আমার বেকগ্রাউন্ড সায়েন্স সো না বুঝে/জেনে কমেন্ট করেছি এটা মনে করার কারণ নেই)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: জি, গাধা আমি নয়। নিজের দিকে তাকান। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল, এ কথা আর নতুন কি? এর মানে এটা প্রমাণিত হচ্ছে যে, পরোকাল রুপকথা নয়, সত্য? এর মানে কি এটা প্রমাণিত হচ্ছে যে, ঈশ্বর রয়েছেন?
শুনুন বিজ্ঞান পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায়। আজ বিজ্ঞানীর জানে না যে, বিগ ব্যাং কেন হলো।
এর মানে যদি বিজ্ঞানীরা ধরে নেয় এর পেছনে ঈশ্বর রয়েছেন তবে বিজ্ঞান এখানেই থেমে যাবে। আজ বিজ্ঞানীরা যেখানে এসে আটকে গেছে আগামীতে সেখান থেকে নতুন জায়গায় গিযে আটকাবে। এটাই প্রগতি। এর সঙ্গে ঈশ্বর আনার কিছু নেই। বোঝা গেছে?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনাকের আরেকটু ন্যাংটা করে বলি।
মনে করুন বন্যাকে এক সময় মানুষ ঈশ্বরের গজব হিসেবে ভাবতো। কিছু মানুষ অবিশ্বাস করেছে। তারা চিন্তা করেছে বন্যা কেন হচ্ছে তার কারন নিয়ে। তাই তারা বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানোর চিন্তা করতে পেরেছে। অবিশ্বাসই প্রগতি। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল এর মানে ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমান হয়ে গেলো এরকম যুক্তি কওমীর ছাগলেরা দেয়। বোঝা গেছে?

২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪

সাহসী আমি বলেছেন: ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: গাধা নাকি আপনি !!!

নিউটনের মত বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের অর্জনকে সমুদ্রের অথৈ পানির মাঝে এক বিন্দু পানি কইল, আর আপনি হকিং এর কথায় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত লাফানো শুরু করছেন।

নিউট্রিনের গতি আলোর গতির চেয়ে সামান্য বেশি হলেও বিজ্ঞানের আগাগোড়া আবার নতুন করে মেরামত করতে হত। জানেন কি ? এই সম্ভাবনা এখনো আছে ....


বিজ্ঞান আজকে কইব একটা, কালকে আরেকটা, পরশু আরেকটা, তার পরের দিন আরেকটা, তার পরদিন কইব প্রথমটাই ঠিক আছিল, তার পরদিন কইব মনে হয় কোনটাই ঠিক নাই, তার পরের দিন কইব সবগুলোই ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তার পরের দিন কইব আরো ২০০ বছরের বিজ্ঞান রিয়েল সমাধান দিতে পারর আমরা মনে করি, তার পরের দিন কইব হাজার বছর আগের পিরামিড/মমির সমাধানই বিজ্ঞান দিতে পারল না ............
..............
...............
হা হা হা হা হা




সহমত @ইন্ড্রাস্টিয়াল জয়

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: রতনে রতন চেনে.....গাধায় চেনে গাধা, বাক্যটির যথার্থতা নিশ্চিত করে এই পোস্টে আপনার আগমনকে অভিনন্দন।

বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল, এ কথা আর নতুন কি? এর মানে এটা প্রমাণিত হচ্ছে যে, পরোকাল রুপকথা নয়, সত্য? এর মানে কি এটা প্রমাণিত হচ্ছে যে, ঈশ্বর রয়েছেন?
শুনুন বিজ্ঞান পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই এগিয়ে যায়। আজ বিজ্ঞানীর জানে না যে, বিগ ব্যাং কেন হলো।
এর মানে যদি বিজ্ঞানীরা ধরে নেয় এর পেছনে ঈশ্বর রয়েছেন তবে বিজ্ঞান এখানেই থেমে যাবে। আজ বিজ্ঞানীরা যেখানে এসে আটকে গেছে আগামীতে সেখান থেকে নতুন জায়গায় গিযে আটকাবে। এটাই প্রগতি। এর সঙ্গে ঈশ্বর আনার কিছু নেই। বোঝা গেছে?
আপনাকের আরেকটু ন্যাংটা করে বলি।
মনে করুন বন্যাকে এক সময় মানুষ ঈশ্বরের গজব হিসেবে ভাবতো। কিছু মানুষ অবিশ্বাস করেছে। তারা চিন্তা করেছে বন্যা কেন হচ্ছে তার কারন নিয়ে। তাই তারা বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানোর চিন্তা করতে পেরেছে। অবিশ্বাসই প্রগতি। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল এর মানে ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমান হয়ে গেলো এরকম যুক্তি কওমীর ছাগলেরা দেয়। বোঝা গেছে?

২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: আপনার ভাষা তো দেখা যায় আসিফ মহিউদ্দীনের চেয়েও এক গ্রেড নীচে ...

যদিও ইশ্বরের অস্তিত্ব থাকা/না থাকা যুক্তি তর্কে সমাধান হওয়ার নয় কখনোই, যুক্তি-তর্ক যুগ যুগ ধরে চলছে এবং এটা চলবেই; তবুও নোংরা ভাষা ব্যবহারকারীর সাথে তর্ক রুচীশীল কেউই করে না।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গাধা নাকি আপনি?
এই বাক্য দিয়ে আপনি মন্তব্য শুরু করেছেন, আবার আমাকে ভদ্দরনোকি শেখাতে এসেছেন।
ভালো কথা
বলে রাখি, আমি সুশীল ভদ্দরনোকদের ঘৃণা করি। আমার সঙ্গে ভদ্দরনোকি চুদাতে আসবেন না। আমার প্রফাইলের লেখাটা দেখে নিয়েন।

২২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট সম্পর্কে যে কথা গুলো বলতে হয় হকিং যা বলেন তাই বেদবাক্য বা ধ্রুব সত্য নয়। হকিং লুকাসিয়ান ম্যাথমেটিসিয়ান এবং এস্ট্রোনমির বস। কিন্তু এস্ট্রোফিজিক্স ব্যাপারটা আলাদা কারন এটা পুরোপুরি দেখা হয় এস্ট্রোনমির সাথে সাবএটমিক লেভেলে উচ্চশক্তির পদার্থবিদ্যার সমন্বয় করে যেটা মূলত পার্টিক্যাল ফিজিক্স বলেই আমরা জানি।

হকিং আত্মার ধারনাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ মনে করেন কিন্তু উচ্চ ডাইমেনশনে কি অবস্হা বিরাজ করে সেটা সম্পর্কে তার তেমন কোনো সুনির্দিষ্ট এবং বিষদ ব্যাখ্যা নেই। আমরা মাল্টিভার্স সম্পর্কে বলি কিন্তু অনেকেই বিশ্বাস করি না যেমনটা ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাসের ক্ষেত্রে বলা যায়।

অজৈব পদার্থ থেকে জৈবিক প্রান এখনও সম্ভব হয়নি যদি এটা করা যায় তাহলে বলা যায় আপনি ঈশ্বরের অনস্তিত্বের ধারনার ব্যাপার প্রায় ৮০ শতাংশ জিতেছেন।

২০ শতাংশ এজন্য রাখবো যখন আমরা উচ্চ মাত্রার ইউনিভার্স সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাবো তখন বুঝতে পারবো আসলে কাহিনী কি। টাইম মেশিনের দরকার এজন্য হবে না যে আসলেই ধর্ম গ্রন্হে যেসব অলৌকিকত্বের ওপর জোর দেয়া হয়েছে সেগুলো সত্য না মিথ্যা।

আর বাকী অংশে আপনি যা বর্ননা করেছেন তা একটা এনালজী। এনালজী কখনো বাস্তবতা হতে পারে না তবে বাস্তবতা সম্পর্কে ধারনা দিতে পারে।


অবশেষে বলা যায় আপনার এই পোস্টেও তেমন কোনো রেফারেন্স বা শক্ত কোনো যুক্তি খুজে পাওয়া যায় না।

যা পাওয়া যায় সেটা হলো ঈশ্বরের প্রতি বিশাল একটা ক্রোধ।

কারনটা ব্যাক্তিগত নিশ্চয়ই তবে হয়তোবা অনেক খারাপ কিছু থেকে অনেক ভালো কিছু বেরিয়ে আসতে পারে যেমনটি বেরিয়ে এসেছিলো কুরী দম্পতির লিউকেমিয়াতে মারা যাবার পরেই আমরা জানতে পারি রেডিয়েশন সর্বপ্রথম আমাদের বোন স্ট্রাকচারের বোনম্যারোতে আঘাত করে পুরো রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়ার স্হানকে মিউটেটেড করে ফেলে!

ভালো থাকুন এবং যুক্তির মাধ্যমে সবকিছু বিচার করুন। ঈশ্বরের অনস্তিত্বও যাতে ধরা পড়ে মানুষ আপনার গলায় তাল মেলাবে নতুবা শুধু শুধু মুখ খিস্তি!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন: আপনার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি, জৈব থেকেই জৈব তৈরি হয়ে আসছে। অজৈব থেকে জৈব বানানোর প্রয়োজনীয়তা মানুষের আছে কি? ৮০ এর দশকে গবেষণাগারে অজৈব থেকে ইউরিয়া সার তৈরি হয় , যা জৈব।
আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার , বিজ্ঞানের ছাত্র হলেই বিজ্ঞানের চেতনা ধারণ করা যায় না। আর শিশুকাল থেকে অনবরত মস্তকে ঢোকানো লোভ আর ভয়ের উর্ধে ওঠার ক্ষমতা তৈরি হয় না। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছি আপনারা প্রসঙ্গচ্যুত হয়ে ঈশ্বর আছে কি নেই সেই ব্যাপারে চলে গেছেন।
পরোকাল যে রুপকথা তা পরোকালের হাস্যকর বয়ান দেখলেই বোঝা যায়। সে ব্যাপারেই এই পোস্টে উল্লেখ রয়েছে।
এবার আসুন, ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে আমার
সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটি পাঠ করুন। এবং চলূন ওই পোস্টে আলোচনা করি। এই পোস্ট সম্পর্কে কিছু বলার থাকলে সেটা বলুন। ধন্যবাদ

২৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: একটি মন্তব্যে আপনি লিখেছিলেন, আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা না করাই ভাল। বড় বড় বিজ্ঞানীরাই বিষয়টির সমাধান টানছেন না। কিছু বিজ্ঞানী পক্ষে বলছেন আবার কিছু বিপক্ষে।

আপনার আলোচনায় যুক্তিগুলো পুরোনো। আলাদা, নতুন কিংবা শক্তিশালী কোন যুক্তি আমি দেখি না।

একটি বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন, বিষয়টি নিয়ে বর্তমান বিজ্ঞান সমাধান দিতে পারবে না। অন্তত কয়েকশত বছর পর একটি স্থির সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না। এখানে কথা হচ্ছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা নিয়ে যা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ণনা করে। ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ঈশ্বর থাকলেই তাকে দুনিয়ার হাজার হাজার ধর্মের ছায়াতলে গিয়ে মানতে হবে এই কথাই বা কে বলেছে?
যতদুর জানি, বিজ্ঞানী কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই আস্তিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে, তারা কোনো ধর্মগ্রন্থের ছায়াতলে গিয়ে নাস্তিক ছিলেন। আমাদের হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক ছিলেন। কিন্তু ধর্মের প্রতি দরদ থেকে আস্তিক ছিলেন না। ধর্মের অনেক বিষয় নিয়ে তিনি সমানে মস্করা করেছেন। তিনি নিজের লাশ খাড়া কবর দেওয়ার কথাও বলে রসিকতা করেছেন। আমার পোস্টের মূল আলোচনা হলো পরোকাল তথা পরোকালের বর্ণনা রুপকথা এবং সেটা কেন তা স্বর্গনরকের বর্ণনাতেই পাওয়া যায়। সে ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলুন। ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে এখানে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার , বিজ্ঞানের ছাত্র হলেই বিজ্ঞানের চেতনা ধারণ করা যায় না। আর শিশুকাল থেকে অনবরত মস্তকে ঢোকানো লোভ আর ভয়ের উর্ধে ওঠার ক্ষমতা তৈরি হয় না। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছি আপনারা প্রসঙ্গচ্যুত হয়ে ঈশ্বর আছে কি নেই সেই ব্যাপারে চলে গেছেন।
পরোকাল যে রুপকথা তা পরোকালের হাস্যকর বয়ান দেখলেই বোঝা যায়। সে ব্যাপারেই এই পোস্টে উল্লেখ রয়েছে।
এবার আসুন, ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে আমার
সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটি পাঠ করুন। এবং চলূন ওই পোস্টে আলোচনা করি। এই পোস্ট সম্পর্কে কিছু বলার থাকলে সেটা বলুন। ধন্যবাদ

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আর প্রকৌশলী সাব, আমি যদি কখনো ঈশ্বরকে বিশ্বাস করিও তবে অ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী বা পরোলৌকিক হাস্যকর স্বর্গ নরককে রুপকথা হিসেবেই ভাববো। কোনো সুস্থ মস্তিস্কের লোক এগুলোকে রুপকথা ছাড়া কিছুই ভাবতে পারে না। কাজেই ঈশ্বর আছে কি নেই সেই আলোচনায় আমার অন্য পোস্টে আসুন। এখানে যুক্তি দিয়ে বোঝান পরোলৌকিক স্বর্গ নরক কিভাবে রুপকথা নয়।

২৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: এ যাবত আল্লাহর অস্তিত্বর পক্ষে বিপক্ষে বিজ্ঞানী ও দার্শনীকদের যুক্তি এবং পাল্টা যু্ক্তি থেকে আমার মনে হয়েছে সৃস্টিকর্তা থাকার সম্ভাবনাই বেশি। যদিও এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না। এখানে কথা হচ্ছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা নিয়ে যা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ণনা করে। ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ঈশ্বর থাকলেই তাকে দুনিয়ার হাজার হাজার ধর্মের ছায়াতলে গিয়ে মানতে হবে এই কথাই বা কে বলেছে?
যতদুর জানি, বিজ্ঞানী কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই আস্তিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে, তারা কোনো ধর্মগ্রন্থের ছায়াতলে গিয়ে নাস্তিক ছিলেন। আমাদের হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক ছিলেন। কিন্তু ধর্মের প্রতি দরদ থেকে আস্তিক ছিলেন না। ধর্মের অনেক বিষয় নিয়ে তিনি সমানে মস্করা করেছেন। তিনি নিজের লাশ খাড়া কবর দেওয়ার কথাও বলে রসিকতা করেছেন। আমার পোস্টের মূল আলোচনা হলো পরোকাল তথা পরোকালের বর্ণনা রুপকথা এবং সেটা কেন তা স্বর্গনরকের বর্ণনাতেই পাওয়া যায়। সে ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলুন। ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে এখানে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার , বিজ্ঞানের ছাত্র হলেই বিজ্ঞানের চেতনা ধারণ করা যায় না। আর শিশুকাল থেকে অনবরত মস্তকে ঢোকানো লোভ আর ভয়ের উর্ধে ওঠার ক্ষমতা তৈরি হয় না। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছি আপনারা প্রসঙ্গচ্যুত হয়ে ঈশ্বর আছে কি নেই সেই ব্যাপারে চলে গেছেন।
পরোকাল যে রুপকথা তা পরোকালের হাস্যকর বয়ান দেখলেই বোঝা যায়। সে ব্যাপারেই এই পোস্টে উল্লেখ রয়েছে।
এবার আসুন, ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে আমার
সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটি পাঠ করুন। এবং চলূন ওই পোস্টে আলোচনা করি। এই পোস্ট সম্পর্কে কিছু বলার থাকলে সেটা বলুন। ধন্যবাদ

২৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

তারিন রহমান বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট সম্পর্কে যে কথা গুলো বলতে হয় হকিং যা বলেন তাই বেদবাক্য বা ধ্রুব সত্য নয়। হকিং লুকাসিয়ান ম্যাথমেটিসিয়ান এবং এস্ট্রোনমির বস। কিন্তু এস্ট্রোফিজিক্স ব্যাপারটা আলাদা কারন এটা পুরোপুরি দেখা হয় এস্ট্রোনমির সাথে সাবএটমিক লেভেলে উচ্চশক্তির পদার্থবিদ্যার সমন্বয় করে যেটা মূলত পার্টিক্যাল ফিজিক্স বলেই আমরা জানি।

হকিং আত্মার ধারনাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ মনে করেন কিন্তু উচ্চ ডাইমেনশনে কি অবস্হা বিরাজ করে সেটা সম্পর্কে তার তেমন কোনো সুনির্দিষ্ট এবং বিষদ ব্যাখ্যা নেই। আমরা মাল্টিভার্স সম্পর্কে বলি কিন্তু অনেকেই বিশ্বাস করি না যেমনটা ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাসের ক্ষেত্রে বলা যায়।

অজৈব পদার্থ থেকে জৈবিক প্রান এখনও সম্ভব হয়নি যদি এটা করা যায় তাহলে বলা যায় আপনি ঈশ্বরের অনস্তিত্বের ধারনার ব্যাপার প্রায় ৮০ শতাংশ জিতেছেন।

২০ শতাংশ এজন্য রাখবো যখন আমরা উচ্চ মাত্রার ইউনিভার্স সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাবো তখন বুঝতে পারবো আসলে কাহিনী কি। টাইম মেশিনের দরকার এজন্য হবে না যে আসলেই ধর্ম গ্রন্হে যেসব অলৌকিকত্বের ওপর জোর দেয়া হয়েছে সেগুলো সত্য না মিথ্যা।

আর বাকী অংশে আপনি যা বর্ননা করেছেন তা একটা এনালজী। এনালজী কখনো বাস্তবতা হতে পারে না তবে বাস্তবতা সম্পর্কে ধারনা দিতে পারে।


অবশেষে বলা যায় আপনার এই পোস্টেও তেমন কোনো রেফারেন্স বা শক্ত কোনো যুক্তি খুজে পাওয়া যায় না।

যা পাওয়া যায় সেটা হলো ঈশ্বরের প্রতি বিশাল একটা ক্রোধ।

কারনটা ব্যাক্তিগত নিশ্চয়ই তবে হয়তোবা অনেক খারাপ কিছু থেকে অনেক ভালো কিছু বেরিয়ে আসতে পারে যেমনটি বেরিয়ে এসেছিলো কুরী দম্পতির লিউকেমিয়াতে মারা যাবার পরেই আমরা জানতে পারি রেডিয়েশন সর্বপ্রথম আমাদের বোন স্ট্রাকচারের বোনম্যারোতে আঘাত করে পুরো রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়ার স্হানকে মিউটেটেড করে ফেলে!

ভালো থাকুন এবং যুক্তির মাধ্যমে সবকিছু বিচার করুন। ঈশ্বরের অনস্তিত্বও যাতে ধরা পড়ে মানুষ আপনার গলায় তাল মেলাবে নতুবা শুধু শুধু মুখ খিস্তি!




সহমত।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনার জন্য রেফারন্সে লাগবে ?? হা..হা..হা...
প্রথমত পোস্টটি এতো সহজ কিন্ত আপনারা এ ব্যাপারে আলোচনা না করে কোন আক্কেলে ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে আলোচনায় গেলেন সেটা বুঝতে পারছি না।

আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না। এখানে কথা হচ্ছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা নিয়ে যা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ণনা করে। ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ঈশ্বর থাকলেই তাকে দুনিয়ার হাজার হাজার ধর্মের ছায়াতলে গিয়ে মানতে হবে এই কথাই বা কে বলেছে?
যতদুর জানি, বিজ্ঞানী কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই আস্তিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে, তারা কোনো ধর্মগ্রন্থের ছায়াতলে গিয়ে নাস্তিক ছিলেন। আমাদের হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক ছিলেন। কিন্তু ধর্মের প্রতি দরদ থেকে আস্তিক ছিলেন না। ধর্মের অনেক বিষয় নিয়ে তিনি সমানে মস্করা করেছেন। তিনি নিজের লাশ খাড়া কবর দেওয়ার কথাও বলে রসিকতা করেছেন। আমার পোস্টের মূল আলোচনা হলো পরোকাল তথা পরোকালের বর্ণনা রুপকথা এবং সেটা কেন তা স্বর্গনরকের বর্ণনাতেই পাওয়া যায়। সে ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলুন। ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে এখানে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।

২৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনি একজন প্রতি বন্ধি মানুষের হাইপো থিসিসে ব্যাপক আরাম বোধ করছেন। ধর্ম হীন যেকোন ব্যাপার আপনার ব্যাপক কাম উত্তেযনা তৈরীকরে, সেটা আপনার লেখায় প্রকাশ পায়। যে প্রতি বন্ধির কথায় আপনি নাচছেন তার জীবন এবং লেখা সম্পর্কেও নানান ধোয়াশা আছে, অনেকে এটাও বিশ্বাস করেন, উনি যে কথা গুলো কম্পউটার ভয়েসে বলেন, সেগুলো ওনার না, অন্যকারো। কেনোনা অনেকে যুক্তি দেয় প্রযুক্তি ব্যাবহারে যদি বোবাকে দিয়ে কথা বলানো যায়, তাহলে কেনো সেই একই প্রযুক্তি হকিংস ছারা আর কোন বোবার জন্য খুলে দেয়া হচ্ছেনা।আপনার মতে যুক্তি মানেই আচুদা কথা, মধ্য বিত্ত ভদ্দর নোকেরা আপনারে এমন মারা দিয়েছে যে কোন মধ্যবিত্ত দেখলেই পায়ু পথে বেদনা অনুভব করেন এবং সেই বেদনাযর সুখে খবি খান এবং মুখদিয়ে অশ্লিল শব্দ বের করেন।

মুল কথায় আসি, হকিংসের হাইপো থিসিস গুলো প্রমানিত সত্য না। এমন কি কিছু কিছু ক্ষেত্রে উনি নিজেও সেগুলো প্রমান করা চেষ্টা করেন না, কেবল বলে চুপ করে থাকেন, আর দুনিয়া ব্যাপি কিছু আবাল সেই থিসিস নিয়ে দাপা দাপি এবং ঠাপা ঠাপি করে মৈথুনের মজা অনুভব করে। এই প্রতিবন্ধীকে দেখা যায় মাঝে মাঝে পল্টি নিতে। তখন মৈতুন কারিদের রক্তখরন দেখলে হাসি লাগে। এই লোক একবার বলে ইশ্বরই সব, আবার বলে নাতো ইশ্বর নামে কাউরে চিনি না। অনেকের এই প্রতিবন্ধীর মারা খাইতে কি যে আরাম লাগে সেটা এই সমস্ত ব্লগে ঢুকলে দেখা যায়।

নিচে আপনার মহান মারা দান করির পল্টি বাজী তুলে ধরা হলো।

মার্কিন পদার্থবিদ লিওনার্ড মোডিনাওয়ের সঙ্গে যৌথভাবে লেখা দ্য গ্রান্ড ডিজাইন বইয়ে হকিং বলেছেন, পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মানুযায়ী বিগ ব্যাং বিস্ফোরণ একটি অনিবার্য ঘটনা ছিল। এ ক্ষেত্রে ঈশ্বরের কোনো ভূমিকা ছিল না।

এর আগে ১৯৮৮ সালে নিজের লেখা এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইয়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টির পেছনে ঈশ্বরের ভূমিকা থাকার বিশ্বাসটি মেনে নিয়েছিলেন খ্যাতনামা এই পদার্থবিদ।


আর বেহেস্ত সম্পর্কে আপনার আচুদা ( অন্য যে ব্লগার গন আমার এই মন্তব্য খানা পড়বেন তাদের জন্য বলছি, আচুদা, ঠাপা ঠাপি এই সকল শব্দ গুলা বাংলা ব্লগের ভান্ডারে এক ঠাপ খাওয়া মধ্যবিত্য প্রচলন করেছে। আরো যোগ হয় যে, ব্লগে কিছু মধ্যবিত্য চটি পাঠক ও জুটেছে যারা চটি থেকে শব্দ চয়ন করে যেমন "বারা") কথার জবাব দেবার ইচ্ছা নাই, কারন আবালরে কোন কিচ্ছু কইয়া লাভ নাই। আবালে কইবো বুঝলাম না। আর তা ছারা অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করে কোনো লাভ নাই, অন্ধ হাতির পন্চম "পা" খানা ধরে বলবে হাতি হইলো লম্বা নরম একটা দন্ডের ন্যায়। সালার মৌলবাদী একটা।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি ভদ্দরনোকি ঘৃণা করি । সেটা আমার প্রোফাইলে বলা আছে। দয়া করে এখানে ভদ্দরনোকি না চুদালে খুশী হবো।

আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না। এখানে কথা হচ্ছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা নিয়ে যা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ণনা করে। ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ঈশ্বর থাকলেই তাকে দুনিয়ার হাজার হাজার ধর্মের ছায়াতলে গিয়ে মানতে হবে এই কথাই বা কে বলেছে?

যতদুর জানি, বিজ্ঞানী কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই আস্তিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে, তারা কোনো ধর্মগ্রন্থের ছায়াতলে গিয়ে নাস্তিক ছিলেন। আমাদের হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক ছিলেন। কিন্তু ধর্মের প্রতি দরদ থেকে আস্তিক ছিলেন না। ধর্মের অনেক বিষয় নিয়ে তিনি সমানে মস্করা করেছেন। তিনি নিজের লাশ খাড়া কবর দেওয়ার কথাও বলে রসিকতা করেছেন। আমার পোস্টের মূল আলোচনা হলো পরোকাল তথা পরোকালের বর্ণনা রুপকথা এবং সেটা কেন তা স্বর্গনরকের বর্ণনাতেই পাওয়া যায়। সে ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলুন। ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে এখানে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।

২৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

আনিক বলেছেন: জোরালো লেখা বৈকি, কিন্তু অন্যদের ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ না করলে কি চলতো না ?

২৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

সুবর্ণা রহমান বলেছেন: প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: একটি মন্তব্যে আপনি লিখেছিলেন, আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা না করাই ভাল। বড় বড় বিজ্ঞানীরাই বিষয়টির সমাধান টানছেন না। কিছু বিজ্ঞানী পক্ষে বলছেন আবার কিছু বিপক্ষে।

আপনার আলোচনায় যুক্তিগুলো পুরোনো। আলাদা, নতুন কিংবা শক্তিশালী কোন যুক্তি আমি দেখি না।



ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: আপনার ভাষা তো দেখা যায় আসিফ মহিউদ্দীনের চেয়েও এক গ্রেড নীচে ...

যদিও ইশ্বরের অস্তিত্ব থাকা/না থাকা যুক্তি তর্কে সমাধান হওয়ার নয় কখনোই, যুক্তি-তর্ক যুগ যুগ ধরে চলছে এবং এটা চলবেই; তবুও নোংরা ভাষা ব্যবহারকারীর সাথে তর্ক রুচীশীল কেউই করে না।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সুবর্ণা রহমান, আপনারা কি অন্ধ? পোস্টের আলোচনার বিষয়বস্তু কি ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে?

আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না। এখানে কথা হচ্ছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা নিয়ে যা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ণনা করে। ঈশ্বর আছে কি নাই সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ঈশ্বর থাকলেই তাকে দুনিয়ার হাজার হাজার ধর্মের ছায়াতলে গিয়ে মানতে হবে এই কথাই বা কে বলেছে?
যতদুর জানি, বিজ্ঞানী কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই আস্তিক ছিলেন। তার মানে এই নয় যে, তারা কোনো ধর্মগ্রন্থের ছায়াতলে গিয়ে নাস্তিক ছিলেন। আমাদের হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক ছিলেন। কিন্তু ধর্মের প্রতি দরদ থেকে আস্তিক ছিলেন না। ধর্মের অনেক বিষয় নিয়ে তিনি সমানে মস্করা করেছেন। তিনি নিজের লাশ খাড়া কবর দেওয়ার কথাও বলে রসিকতা করেছেন। আমার পোস্টের মূল আলোচনা হলো পরোকাল তথা পরোকালের বর্ণনা রুপকথা এবং সেটা কেন তা স্বর্গনরকের বর্ণনাতেই পাওয়া যায়। সে ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলুন। ঈশ্বর আছে কি নেই সে ব্যাপারে এখানে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্।

এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন। আশা করি মগজে হান্দাইছে।

২৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

নরাধম বলেছেন:
স্বর্গ-নরকের যে ধারণাকে আপনি তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়েছেন সে ধারণাও আপনি পেয়েছেন লোককাহিনী থেকে বা আশেপাশের লোক থেকে শুনে। মানে শুনা কথাকে কিছু কাঁচা যুক্তি দিয়ে খন্ডন করেছেন। এর চেয়ে বরং স্বর্গ-নরকের বিভিন্ন ধর্মে ফিলজফিকাল যে বর্ণনা আছে সেটা আগে লোক থেকে না শুনে সামান্য পড়াশুনা করতে পারেন। ইসলামে সুফিদের আর মুতাজিলাদের, হাসান বসরি, রাবেয়া বসরি বা আয়েশা (রাঃ)-র স্বর্গ-নরক সম্পর্কে ধারণা কি ছিল, ইমাম গাজ্জালি আসার আগে স্বর্গ-নরকের ধারনা কি ছিল, পারলৌকিক জীবন ফিজিকাল হবে নাকি স্পিরিচুয়াল হবে এসব বিষয় নিয়ে আগে কিছুটা পড়ালেখা করুন, থিয়লজি আর থিয়সফি অনেক বড় ডিসিপ্লন, এসবে কিছুটা ধারণা না নিয়ে লোকমুখে শুনা কাহিনীকে অন্যদের থেকে ধার করা খেলো যুক্তি দিয়ে খন্ডন করে তেমন কোন লাভ আছে বলে মনে হয় না।

বিষয়ের গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করুন, আমার সাথে আপনার দ্বিমত হলেও তাতে আপনার কথা শুনতে বা আপনাকে শ্রদ্ধা করতে কোন আপত্তি থাকবেনা। ভাল থাকুন।

মে দ্যা অডস বি ইন ইয়োর ফেইভার!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নরাধম। জীবনধারণের জন্য স্বর্গ নরক বিষয়ক পাঠ আমার নেওয়ার দরকার নেই । সেটা জীবনের জন্য দরকারও নেই। আমি লোভ আর ভয়কে ঘৃণা করি। লোভ আর ভয় থেকে মহত কিছু আসে না।

আপনাকে সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক শিরোনামের গদ্যটি পড়ার আহবান জানাই্

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্ম বিষয়ক পড়াশোনা বা আস্তিকতা নাস্তিকতা বিষয়ক কচলাকচলি আসলে অবান্তর। কেও যদি বলে আমি নাস্তিক কিনা? তাহলে আমি বলবো
আস্তিকতার মতো ফালতু একটা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করেই তো নাস্তিকতার জন্ম। কাজেই নাস্তিকতাও তো আসলে কোনো বিষয় নয়।
নাস্তিকতা আস্তিকতা দুটোই জীবনের জন্য ফালতু বিষয়। সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য এ দুটোর কোনো দরকার নেই। আপনি জন্ম নেওয়ার পর যদি ঈশ্বরের বাণী কেও না শোনাতো আপনি কি মরে যেতেন? এটা কি আদৌ জীবনের জন্য দরকার ?? জীবনে এ নিয়ে চিন্তারও কি প্রয়োজন আছে ?
দরকার তাদের জন্য যারা লোভী এবং ভীত।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: Click This Link

৩০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যারা লেখাটি পড়ে মন্তব্য করেছেন তাদের অনেকেই ঈশ্বর এবং ধর্মকে গুলিয়ে ফেলেছেন। ধর্ম এক জিনিস ঈশ্বর আরেক জিনিস। পৃথিবীতে বহু বিজ্ঞানী ও কবি সাহিত্যিক রয়েছেন যারা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করলেও ধর্মকে করেন না। কাজেই ঈশ্বর আছেন কি নেই সেটা সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। তাঁকে কোন ধর্মগ্রন্থের আন্ডারে গিয়ে মানতে হবে এ কথা কে বলেছে? কাজেই যারা মন্তব্য করছেন তারা শুধু ধর্মে বর্ণিত পরোলৌকিক স্বর্গনরক রুপকথা কিনা সে ব্যাপারে কথা বলুন। ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে নয়।

৩১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

শফীক রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার , বিজ্ঞানের ছাত্র হলেই বিজ্ঞানের চেতনা ধারণ করা যায় না।

এতক্ষনে আপনার বিষয়টা বুছলাম। পরশু আপনার পোস্ট পড়ে ভেবেছিলাম বিজ্ঞানে আপনার হয়তো দখল আছে তাই এসব জটিল বিষয় নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনা করতে চাচ্ছেন।
বিজ্ঞান পড়েন নি অথচ চেতনা ধারণা করে ফেললেন ?!!! বিজ্ঞানের জটিল সব বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক শুরু করে দিলেন ?!!!



উপরে ইন্ড্রাস্টিয়াল জয় মন্তব্য করলেন
নিউটনের মত বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের অর্জনকে সমুদ্রের অথৈ পানির মাঝে এক বিন্দু পানি কইল, আর আপনি হকিং এর কথায় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত লাফানো শুরু করছেন। নিউট্রিনের গতি আলোর গতির চেয়ে সামান্য বেশি হলেও বিজ্ঞানের আগাগোড়া আবার নতুন করে মেরামত করতে হত। জানেন কি ? এই সম্ভাবনা এখনো আছে .... বিজ্ঞান আজকে কইব একটা, কালকে আরেকটা, পরশু আরেকটা, তার পরের দিন আরেকটা, তার পরদিন কইব প্রথমটাই ঠিক আছিল, তার পরদিন কইব মনে হয় কোনটাই ঠিক নাই, তার পরের দিন কইব সবগুলোই ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তার পরের দিন কইব আরো ২০০ বছরের বিজ্ঞান রিয়েল সমাধান দিতে পারর আমরা মনে করি, তার পরের দিন কইব হাজার বছর আগের পিরামিড/মমির সমাধানই বিজ্ঞান দিতে পারল না ............


ব্লগার মেংগো পিপোল মন্তব্য করেছেন
মার্কিন পদার্থবিদ লিওনার্ড মোডিনাওয়ের সঙ্গে যৌথভাবে লেখা দ্য গ্রান্ড ডিজাইন বইয়ে হকিং বলেছেন, পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মানুযায়ী বিগ ব্যাং বিস্ফোরণ একটি অনিবার্য ঘটনা ছিল। এ ক্ষেত্রে ঈশ্বরের কোনো ভূমিকা ছিল না।
এর আগে ১৯৮৮ সালে নিজের লেখা এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইয়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টির পেছনে ঈশ্বরের ভূমিকা থাকার বিশ্বাসটি মেনে নিয়েছিলেন খ্যাতনামা এই পদার্থবিদ।


ব্লগার প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী মন্তব্যে করেছেন
আপনি লিখেছিলেন, আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা না করাই ভাল। বড় বড় বিজ্ঞানীরাই বিষয়টির সমাধান টানছেন না। কিছু বিজ্ঞানী পক্ষে বলছেন আবার কিছু বিপক্ষে।
আপনার আলোচনায় যুক্তিগুলো পুরোনো। আলাদা, নতুন কিংবা শক্তিশালী কোন যুক্তি আমি দেখি না।
একটি বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন, বিষয়টি নিয়ে বর্তমান বিজ্ঞান সমাধান দিতে পারবে না। অন্তত কয়েকশত বছর পর একটি স্থির সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হবে।


উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট সম্পর্কে যে কথা গুলো বলতে হয় হকিং যা বলেন তাই বেদবাক্য বা ধ্রুব সত্য নয়। হকিং লুকাসিয়ান ম্যাথমেটিসিয়ান এবং এস্ট্রোনমির বস। কিন্তু এস্ট্রোফিজিক্স ব্যাপারটা আলাদা কারন এটা পুরোপুরি দেখা হয় এস্ট্রোনমির সাথে সাবএটমিক লেভেলে উচ্চশক্তির পদার্থবিদ্যার সমন্বয় করে যেটা মূলত পার্টিক্যাল ফিজিক্স বলেই আমরা জানি।
হকিং আত্মার ধারনাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ মনে করেন কিন্তু উচ্চ ডাইমেনশনে কি অবস্হা বিরাজ করে সেটা সম্পর্কে তার তেমন কোনো সুনির্দিষ্ট এবং বিষদ ব্যাখ্যা নেই। আমরা মাল্টিভার্স সম্পর্কে বলি কিন্তু অনেকেই বিশ্বাস করি না যেমনটা ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাসের ক্ষেত্রে বলা যায়।
অজৈব পদার্থ থেকে জৈবিক প্রান এখনও সম্ভব হয়নি যদি এটা করা যায় তাহলে বলা যায় আপনি ঈশ্বরের অনস্তিত্বের ধারনার ব্যাপার প্রায় ৮০ শতাংশ জিতেছেন।
২০ শতাংশ এজন্য রাখবো যখন আমরা উচ্চ মাত্রার ইউনিভার্স সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাবো তখন বুঝতে পারবো আসলে কাহিনী কি। টাইম মেশিনের দরকার এজন্য হবে না যে আসলেই ধর্ম গ্রন্হে যেসব অলৌকিকত্বের ওপর জোর দেয়া হয়েছে সেগুলো সত্য না মিথ্যা।
আর বাকী অংশে আপনি যা বর্ননা করেছেন তা একটা এনালজী। এনালজী কখনো বাস্তবতা হতে পারে না তবে বাস্তবতা সম্পর্কে ধারনা দিতে পারে।
অবশেষে বলা যায় আপনার এই পোস্টেও তেমন কোনো রেফারেন্স বা শক্ত কোনো যুক্তি খুজে পাওয়া যায় না।
যা পাওয়া যায় সেটা হলো ঈশ্বরের প্রতি বিশাল একটা ক্রোধ।





তারা আপনার সাথে আলোচনা আগাবে কিভাবে !!!!!!!!!! ?????????? !!!!!!!!!!!
তর্কের এক পর্যায়ে যদি বলে e=mc² . আপনি বিষয়টি বুঝবেন না। আপনাকে কেউ কোনদিন কোনভাবেই বুঝাতে পারবে না, যদি এ বিষয়ে স্টাডি না থাকে। অন্ধ ব্যক্তিতে যত পাওয়ারফুল চশমা দেয়া হোক না কেন, কোন লাভ হবে না।


অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী - একটি বাংলা প্রবাদ আছে।
আর অনুগ্রহ করে অশ্লীল ভাষা (চুদাতে/আচুদা/চুদায়েন/চুদির ভাই/চোদন ইত্যাদি আপনার কথায় এসেছে) ব্যবহার করবেন না। অশ্লীল ভাষা মানুষের গ্রহনযোগ্যতা নস্ট করে দেয়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি কি অন্ধ?? আপনি অন্যদের মন্তব্যগুলো দেখলেন আর বিপরীতে আমার মন্তব্যগুলো দেখলেন না?
বলুন তো এই পোস্টের বিষয়বস্তু কি নিয়ে?
অবান্তর মন্তব্য করছেন কোন আক্কেলে? আপনাদের ছিদেম নষ্ট হয়ে গেছে বলে সন্দ করি।
আমি আবারও বলছি, এই পোস্টের বিষয় ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ত্ব নিয়ে নয়। এই পোস্টের বিষয়বস্ত পরোলৌকিক স্বর্গ নরকের বয়ান নিয়ে ।
সে ব্যাপারে আপনাদের কিছুই বলার নেই। আসছেন অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে।

ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্ব নিয়ে কথা বলতে আমার সৃষ্টিকর্তা কি ছোটলোক শিরোনামের পোস্টে আসুন।

আর শুনুন আমার পোস্টে কখনো ভদ্দরনোকি চুদাতে আসবেন না। আমার প্রোফাইলের লেখাটা দেখে নিন। আমি ভণ্ডামি চুদাই না। সুশিল ভদ্দরনোকদের আমি ঘৃণা করি।

আপনারা তো কথাই বোঝেন না। আসেন সমালোচনা করতে।

যেহেতু এই পোস্টে বারবার অপ্রাসাঙ্গিক বিষয় আনছেন কাজেই এই পোস্টের একটা অংশ তুলে দিলাম। এই বিষয়ে মন্তব্য করেন। দেখি আপনার মুরোদ কতটুকু।
''আমার বক্তব্যঃ
পরোকাল যে রুপকথা তার পক্ষে বড় যুক্তিটি পাওয়া যায় মোতাহার হোসেনের সংস্কৃতি কথা নামের প্রবন্ধটিতে।
পৃথিবীর যে স্থানে মানুষ যা কিছুর অভাব বোধ করেছে তাই স্বর্গে ফিট করেছে। ইসলামের বেহেশতের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে পানির আধিক্য বেশি। কারন এই ধর্মের জন্মস্থান মরভূমিতে। সেখানে পানির অভাব রয়েছে। তাই বেহেশতে থাকবে সুশীতল ঝরনাধারা, বয়ে যাবে তিন প্রকারের নদী।
আরব জাতটা খুবই লুইচ্চা। সৌদি আরব গৃহপরিচারিকা হিসেবে ইন্দোনেশিয়াসহ দরিদ্র দেশ থেকে নারীদের নিয়ে ভোগ করে। নির্যাতন করে। প্রায়ই পত্রিকাতে সে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের দি্বানিশি পা চাটছে সৌদির বাদশা।
যাইহোক সত্তুরটা হুরপরীসহ নানা হাস্যকর জিনিস বেহেশতে পরিপূর্ণ। সেখানকার বাড়িঘরও হবে সোনার। কারন দুনিয়ায় সোনা কম। গাছের ডালপালাও নাকি সোনার হবে। হা..হা...হা.. কি আর সোনার কোনো দাম থাকবে? তখন মাটিই হবে সোনার মতো দামি। অর্থাত বেহেশতে সোনার গুয়াডা মেরে দেওয়া হয়েছে।
যাইহোক, এবার আসি খ্রিস্টানদের স্বর্গে। সুশীতল পানিতে তারা খুশী নয়। খ্রিস্টানদের বেশিরভাগই শীতপ্রধান দেশে বাস। শীতপ্রধান দেশগুলোতে বসন্ত আসে অল্প কিছুদিনের জন্য। এই বসন্ত অত্যন্ত মনোরম। তাই সেখানে স্বর্গে রয়েছে‌ ‌'চারিদিকে বসন্তের হাওয়া বিরাজমান...।
শীত প্রধান দেশের নাগরিকেরা সুশীতল পানিতে মোটেই খুশিতে গদগদ হবে না বরং বিরক্ত হবে।
হিন্দু ধর্মে নাচ গান দিয়ে সেই রকম স্বর্গ একটি স্বর্গ রয়েছে।

আরও রয়েছে, জীবন হবে অনন্তকাল। কারন দুনিয়ার জীবন সীমিত। অথচ মানুষ ভেবে দেখে না, দুনিয়ার জীবন যদি অনন্তকাল হতো তাহলে মানুষ আত্মহত্যা করতো। যাইহোক আমরা স্বর্গ-নরকের বর্ননায় দেখতে পাই, স্থান ভেদে মানুষের অভাবের পরিপ্রেক্ষিতে বয়ান দেওয়া হয়েছে। অথাৎ স্বর্গ নরকও সার্বজনীন নয়। সবাইকে সব কিছু দিয়ে খুশি করা যায় না। যদিও মুসলিমরা ভাবে তারাই বেহেশতের একমাত্র ইজরাদার। তাই অন্য কেও খুশী হোক বা নাহোক তা দিয়ে তাদের কিছু আসে যায় না।
মূল কথা দাড়ায় স্বর্গ নরকও সার্বজনীন নয়। সেখানে স্থান ভেদে মানব কল্পনার ফল দেখতে পাওয়া যায়। ঐশ্বরকি বয়ানের সব কিছুতেই মানব কল্পণার ফল দেখা যায়।
এমনকি ঈশ্বরকেও মানুষ তাঁর নিজেদের মতো করেই সৃষ্টি করেছে। এখানেও রয়েছে জগা খিচুরি।
ঈশ্বরের মানবিক ব্যক্তিত্ব নিয়ে আমার একটি গদ্য রয়েছে। যারা পড়েননি তাঁদের পড়ার আহবান জানাই। মজা পাবেন।
ঈশ্বর কি ছোটোলোক?

৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন: আপনার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি, জৈব থেকেই জৈব তৈরি হয়ে আসছে। অজৈব থেকে জৈব বানানোর প্রয়োজনীয়তা মানুষের আছে কি? ৮০ এর দশকে গবেষণাগারে অজৈব থেকে ইউরিয়া সার তৈরি হয় , যা জৈব।
আপনি প্রথমতই ভুল করেছেন এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের প্রসঙ্গ টেনে। এখানে সে বিষয়টি তুলছি না।


অজৈব থেকে জৈবের উৎপত্তী কি কথাটা বানান ভুলে লিখেছেন? সবকিছুই অজৈব মৌলিক পদার্থের মাধ্যমে সৃষ্টি যার দিক নির্দেশনা আমরা ম্যান্ডেলীফের পর্যায় স্মরনী হতে পাই। বলা হয়ে থেকে নানা রকম বিন্যাস সমাবেশ এবং অনভিপ্রেত দুর্ঘটনার ফলে জীবনে উৎপত্তী ঘটে যদি মানুষের উৎপত্তী কিভাবে ঘটেছে সেটা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত তত্ব বিবর্তনবাদই এখন পর্যন্ত। কিন্তু সেটাও যেহেতু পরীক্ষিত নয় আর জেনেটিক্সের ভাষায় এটা সম্ভবপর নয় সেহেতু ধরে নেয়া হয় যে এই মানুষের উদ্ভব তৃতীয় শক্তির হস্তক্ষেপ সেটা হতে পারে এলিয়েন বা ধুমকেতু বা হাবিজাবি।

ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনস্তিত্বের কথাটা এখানে একবারে আসেনি যদিও কথাটা একবারে বলা হয়েছে। আপনার এখন পোস্টের প্রসঙ্গক্রম রক্ষা করেও যদি কমেন্ট করা হয় তাহলে দেখা যায় আলোচনার ধারাবাহিকতায় লম্ফটা বেশী হয়ে যায় যেটা নিশ্চয়ই আশা প্রদ নয়। আপনি যে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন সেটা অনেকটা পেয়াজের খোসার মতো যদিও আমি বার বার বলছি আপনার মধ্যে আলোচনা করার ন্যুনতম যোগ্যতা নেই। যদি যোগ্যতা থাকতো তাহলে এটা নিশ্চয়ই বুঝতে পারতেন হঠাৎ কোনো প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা চলে আসলে তাতে সবগুলো ব্যাপারই কথার পৃষ্ঠে এসে যায় এবং বিভিন্ন পক্ষের বক্তা তার যুক্তি উপস্হাপনের জন্য বেশ কিছু ধাপ স্কিপ করে যায়। এটা আপনাকে বুঝতে হবে যদি আপনি সত্যি আলোচনা করতে চান।


পরোকাল পরবর্তী স্বর্গ নরকের হাস্যকর বর্ণনাও আপনাদের কাছে বৈজ্ঞানিক মনে হলে কি করার আছে। মানব সৃষ্টির বর্ননাও হাস্যকর এবং অবান্তর । এগুলো রুপকথা থেকে নেওয়া। আ্যাডাম এবং ইভের কাহিনী প্যালেস্টাইন পুরান থেকে নেওয়া। যদিও ধর্মগ্রন্থ গুলো পৌরাণিক কাহিনীকে অস্বীকার করে।
আমি আবারও বলছি , এখানে ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্বের বিষয় আসছে না। এসেছে পরোকাল বিষয়ক রুপকথা্। এই বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন।


বোঝার ভুলটা মনে হয় আপনার। আপনি প্রথম থেকেই ধরে নিয়েছেন আমি ধর্ম প্রচারে এসেছি। এটা ভুল। আপনি একটা ব্যাপার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং সেটাকে অমূলক দাবী করেছেন। এটা এমন নয় যে পরীক্ষিত সত্য, তবে প্রতিষ্ঠিত সত্য। এখানে ব্যাক্তি কি চিন্তা করলো সেটা অমূলক এবং অপ্রয়োজনীয় এবং আমি মনে করি আমি বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে কিভাবে বড় করা হয়েছে কি বিশ্বাস নিয়ে চলেছি সেটা নিয়ে প্রশ্ন তোলার এতটুকু যোগ্যতা নেই। আপনি নিশ্চয়ই ক্লাশ এইটে কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সের বইতে শ্রোয়েডিঙ্গারের বিড়ালের মধ্যে ঈশ্বরের থাকা না থাকা বা তাকে খুজে পাবার জন্য আসলেই কোনো মডেল খুজে পাওয়া যায় কিনা সেটা নিয়ে ভাবেননি বা ভাবার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেননি। আপনার সাথে আমার পার্থক্য এটাই আমি ক্লাশ সেভেনে যে প্রশ্ন করেছি আপনি সেই প্রশ্ন গুলো এখন করছেন। ক্লাশ এইটের প্রশ্ন থেকেও আপনি অনেক দূরে।

এখন আসি আলোচনার ব্যাপারে। আপনি যেহেতু বলছেন অমূলক সেহেতু আমি কিছু জানতে চাচ্ছি আপনার কাছে যেগুলো মূলত বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। সমস্যা হলো আপনি সেগুলোর ব্যাপারে কোনো আলোচনায় না গিয়ে উল্ট বলে ফেললেন ছোট বেলায় কিভাবে কি বিশ্বাস নিয়ে হাবি জাবি যেটা আসলে বিরক্তিকর এবং ইম্যাচিউরড।

আপনাকে সরাসরি প্রশ্ন করি দেখি আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দেন:

১) স্বতঃস্ফূর্ততার জন্য কি পরিমান প্রোবোবিলিটি প্রয়োজন যার ফলে আরেকটা তার ধারাবাহিকতা রক্ষা পাবে?

২) স্তরে সজ্জিত মাত্রা সমূহের গঠন এবং দৈর্ঘ্য কেমন হলে তার মধ্যে থাকা কনিকা সমূহ (যদি থেকে থাকে) কতটা ব্যাপ্তি নিয়ে তার প্রভাব রক্ষা করে?

৩) উচ্চতর মাত্রার অধিকারী কনিকাকে নিম্ন মাত্রার কোনো কিছুকে রেফারেন্স ধরে কিভাবে তার অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন হবেন?

আপনার এই রূপকথার কথা ক্লাস সেভেনে করেছি এবং ক্লাস টেনে এসে এই প্রশ্ন গুলোর সম্মুখিন হয়েছি। উল্লেখ্য ক্লাস এইট থেকে ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার পর্যন্ত ঈশ্বর বলে যে কিছু আছে সেটাই বিশ্বাস করতাম না।

আর উপরোক্ত প্রশ্নের উত্তর গুলো কিন্তু কোয়ান্টাম ফিজিক্স দিয়েই দেয়া যায়। যাই হোক, আপনার মতো বস্তুবাদী বিজ্ঞান সচেতন লোক কি উত্তর দেন সেটাই জানতে চাচ্ছি।

আর আপনার মনে হয় হেটারায়োটিক স্ট্রিং থিওরি অথবা ডি ব্রেন বা টেকিওনিক কনডেন্স সম্পর্কে কোনো ধারনা নেই। যদি থাকতো তাহলে এই সামান্য পরকালকে রূপকথা বলতেন না! লোলজজজজজজ: মানুষ কত কম জানে!

৩৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

নরাধম বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: নরাধম। জীবনধারণের জন্য স্বর্গ নরক বিষয়ক পাঠ আমার নেওয়ার দরকার নেই । সেটা জীবনের জন্য দরকারও নেই। আমি লোভ আর ভয়কে ঘৃণা করি। লোভ আর ভয় থেকে মহত কিছু আসে না।"


হাসলাম! আপনি একটা বিরাট পোস্ট প্রসব করে ফেলেছেন স্বর্গ-নরকের রূপকথার বর্ণনা ধর্মে যেভাবে এসেছে সেটার সমালোচনা করে কিন্তু সেসব ধর্মে আসলেই স্বর্গ-নরক নিয়ে কি বলেছে বা সেই বর্ণনার ঐতিহাসিকতা কি সেটা জানতে রাজি না। কোন বিষয়ে লেখা দিয়ে যদি বলেন এ বিষয়ে আমি আগ্রহী না, সেটা কন্ট্রাডিকটরি হয়ে গেল না? জীবনের জন্য দরকার না মনে করতে পারেন আপনি স্বর্গ-নরকের ধারণাকে কিন্তু স্বর্গ-নরকের রূপকথার সমালোচনা বা তুলনামূলক আলোচনা করতে চাইলে তো অন্তত বিষয়টা সম্পর্কে জানতে হবে, নিজে বিশ্বস না করলেও। আপনার পুরা লেখার যে ফাউন্ডেশান বা প্রেমিজ সেটাই তো ভুল! আমি খ্রিস্টিয়ানিটিতে বিশ্বাসী না, কিন্তু আমি যদি তাদের ধর্ম নিয়ে আলোচনা/সমালোচনা করতে চাই তাহলে আমাকে তাদের ধর্ম নিয়ে পড়তে হবে, জানতে হবে, তারপর আমি সেটা নিয়ে লিখব বা আলোচনা করব, এটাই স্বাভাবিক। তাদের ধর্মে যা বলেনাই সেটা আমি যদি তাদের ধর্মে বলেছে বলে চালিয়ে দিই তারপর সেটার সমালোচনা করি সেটা তো জোচ্চুরি বা মিথ্যা হয়ে গেল।

কোন বিষয়ে লেখার আগে সে বিষয়ে কিছুটা জানা বা না জানলে জানার চেষ্টা করা শর্ত।




"আমি লোভ আর ভয়কে ঘৃণা করি। লোভ আর ভয় থেকে মহত কিছু আসে না।" হাহাহহা, তাহলে আপনি মানুষের সবচেয়ে বেসিক ইনস্টিংকটকেই অস্বিকার করছেন। লোভ এবং ভয় ছাড়া মানুষ বা সভ্যতা চলতেই পারবেনা, আর মহৎ মানে কি সেটাও একটা সাবজেক্টিব ব্যাপার, তাই আপনার এই ধারণা অবৈজ্ঞানিক এবং রুপকথার থেকেও বেশি অযৌক্তিক। লোভ আর ভয় দিয়েই দুনিয়া চলে, পেট যতদিন থাকবে ততদিন লোভ আর ভয় থাকবে। আপনি নিজের জীবনে যা করেন সবকিছুই কোন না কোনভাবে লোভ আর ভয় থেকে করেন। মাদার তেরেসাও লোভ/ভয় থেকেই করেছে সব। এটাই সত্য।



"নাস্তিকতা আস্তিকতা দুটোই জীবনের জন্য ফালতু বিষয়। সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য এ দুটোর কোনো দরকার নেই। আপনি জন্ম নেওয়ার পর যদি ঈশ্বরের বাণী কেও না শোনাতো আপনি কি মরে যেতেন? এটা কি আদৌ জীবনের জন্য দরকার ?? জীবনে এ নিয়ে চিন্তারও কি প্রয়োজন আছে ?"

এসব নিতান্তই আপনার ব্যক্তিগত মতামত, Opinions are like asses, everyone has got one! সুন্দরভাবে বেঁচে থাকা জিনিসটা কি? সেটা সবাই নিজের জন্য নিজে ডিফাইন করবে তাই না? তাই এই প্রশ্নের উত্তর আপনার একরকম আমার একরকম। আপনি নিজের অভি্জ্ঙতা দিয়ে সবাইকেই যাচাই করছেন। অনেকের কাছে জীবনের জন্য কি দরকার না দরকার সেটার চেয়েও অনেক বড় ব্যাপার কোনটা সত্য, জীবনের জন্য কি দরকার না দরকার বিবেচনা হল সম্পূর্ণ ইউটিলিটারিয়ান পার্সপেক্টিভ, যেটা লোভ এবং ভয়ের সমন্বয় থেকে আসে, যেটা আপনি একটু আগেই ঘৃনা করেন বললেন, আবার দরকার-বেদরকার নিয়ে এসেছেন এখন, কন্ট্রাডিকশান! যেটা সত্য সেটা সত্য, সেটা জীবনের জন্য দরকার হোক বা না হোক। এমনকি কোনটা ফাল্তু বিষয় কোনটা অফালতু সেসবও খুবই সাবজেকটিভ। কারো কাছে মনে হয় কবিতা খুবই অদরকারি জিনিস, এটা খায়ও না মথায়ও দেয়না, আবার অনেকের কাছে কবিতাই জীবন। কারো কাছে পিকাসোর শিল্পকর্ম মিনিংলেস, শুধুই সময়ের অপচয়, অনেকের কাছে পিকাসোই সত্য।


আপনার আরেকটু ডিপলি চিন্তা করার দরকার আছে, সব বিষয়েই!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.