নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসেন নোবেল জয়ী ড. ইউনূস! দেশের মানুষের মধ্যে এক ধরণের আশার সঞ্চার হয়েছিল যে এইবার বুঝি যোগ্য ব্যক্তির হাতে দেশ শাসনের দায়িত্ব দিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেল। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের তিন মাস পর দেশি ও বিদেশি চক্রান্তের কারণে ড৷ উউনূসের নেতৃত্বাধীন ইন্ট্রাম সরকারের কার্যক্রম নিয়ে মানুষের মধ্যে একধরণের হতাশা কাজ করছে। ইন্ট্রাম সরকারের কতিপয় উপদেষ্টা দের নিয়ে সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জা রা নানা ধরণের অপতথ্য ছড়িয়ে তাদের ইমেজ খারাপ করবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। এর পাশাপাশি দেশের মধ্যে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইন্ট্রাম সরকারের দূরত্ব বৃদ্ধি ও ইন্ট্রাম সরকারের প্রধান শক্তি ছাত্র-জনতার মধ্যে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। যারা এই ইন্ট্রাম সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছেন তাদের মধ্যে অনৈক্য দেখা দেওয়ায় সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেয়া হয়। বাংলাদেশের ছোট বড়ো অনেক রাজনৈতিক দল জাতীয় ঐক্যে অংশ নিলেও নিবন্ধিত অনেক রাজনৈতিক দল জাতীয় ঐক্যে অংশ নেয়নি। তাছাড়া অনেক রাজনৈতিক দলের একাধিক সদস্যা ড. ইউনূসের সাথে ফটোসেশনে ছিলেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি( এরশাদ) কে জাতীয় ঐক্যের ডাক থেকে বাইরে রাখা হয়েছে। কারণ হিসাবে বিগত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টির সমন্বয়ে এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকাকে দায়ী করা যেতে পারে । যাই হউক মোটামুটি ধরে নেয়া যায় এন্টি আওয়ামী লীগ একটি প্লাটফর্ম দাঁড় করানো জাতীয় ঐক্যের ডাকের প্রধান উদ্দেশ্য হিসাবে ভাবলে ভুল হবে না। কিন্তু ইহাতে নতুন করে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক দল এলডিপির সভাপতি কর্ণেল অলি ও মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ কে জাতীয় ঐক্যে আমন্ত্রণ জানানো হলেও গেস্ট লিস্টে তাদের নাম না থাকায় ফিরে যেতে হয়। জাতীয় ঐক্যের ডাকে কয়টি রাজনৈতিক দল কে ডাকা হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। যেসব রাজনৈতিক দল জাতীয় ঐক্যের ডাকে ড. ইউনূসের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন সেগুলো হলো :- বিএনপি-জামাত জোট , জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাসদ (খালেকুজ্জামান), জাতীয় পার্টি-বিজেপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, সিপিবি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ইনসানিয়াত বিপ্লব, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল বাংলাদেশ-জাসদ, এবি পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ, নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলন।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি বাদে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত যে দলগুলোকে বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, সেগুলো হলো- জাকের পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি, সুপ্রিম পার্টি, সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, ত্বরিকত ফেডারেশন, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, গণফ্রন্ট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয় পার্টি-জেপি (মঞ্জু), কল্যাণ পার্টি, বিকল্পধারা, খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ, মুসলিম লীগ-বিএমএল এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন প্রাপ্ত দলের সংখ্যা ৪৮ টি। আওয়ামী লীগ সহ ১৪ দল কে জাতীয় ঐক্যের ডাক থেকে বাদ দিলেও বাকি সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা কেন সম্ভব হয়নি এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে কোন ব্যাখ্যা জানানো হয় নি। জাতীয় ঐক্যের ডাকে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা ধরণের আলোচনা-সমালোচনা চলছে। এতে জাতীয় ঐক্যের সফলতা নিয়েও অনেকের মনে সন্দেহ দেখা দিচ্ছে।
দেশে চলমান উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে বেশ চাপে রয়েছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন ইন্ট্রাম সরকার। অনির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য গঠিত এ সরকারের জাতীয় নির্বাচন আয়োজন কবে নাগাদ করতে পারবেন, এ নিয়ে বিভিন্ন বক্তব্যে নিয়মিতই হতাশা ব্যক্ত করে বিএনপিসহ কয়েকটি দল। এ নিয়ে ইউনূস সরকারের সমর্থক দলগুলোর মধ্যে টানাপোড়েন চলছে। একইসাথে দেশের অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্য সামাল দিতেও হিমশিম খাচ্ছে সরকার।
ইন্ট্রাম সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে ব্যবস্থা করার পরিবর্তে দীর্ঘ মেয়াদি দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে যা বিস্ময়কর! এই সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা না থাকায় এটি নির্বাচিত সরকারের মতো সরকারি কার্য পরিচালনা করতে পারছে না। অন্যদিকে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত পরাজিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্র চলতেই থাকবে। তাই সকল রাজনৈতিক দল মিলে ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে ইন্ট্রাম সরকার কে সংস্কারের পাশাপাশি দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য জোর করা প্রয়োজন!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সরকার কে কি নামে ডাকবো? এই সরকার নিয়ে আরো ১৫ মাস থাকলে আমরা দেশ বাসী পাগল হয়ে যাইমু!
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১২
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ট্রাম্পের কারণে আমেরিকার নীতি বদলালে উনাকে সরে যেতে হবে; আবার কোমলমতিরা উনার খারাপ করার সম্ভাবনাও আছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নির্বাচন দিক! বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচন কি জিনিস ভুলে গিয়েছে।
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
আদিত্য ০১ বলেছেন: কাক্কু বেশ ঝামেলায় আছে, উনি অন্য সব দলকে কেন ডাকলেন না, এর মাঝেও উনার ওপর অভ্যন্তরীন চাপ আছে, উনি যে শুধু আমেরিকার কথা শুনতে হচ্ছে তা না মনে হয়, উনার জামাত ঘরনার তাই সেখান থেকেও বেশ চাপ আছে,
আবার ট্রাম্পের কিছু নীতি তো অবশ্যই চেঞ্জ হবে, সেই ক্ষেত্রে কাক্কুর দিন আর ভালো যাবে না , কাক্কু হিলারীর নির্বাচনী ফান্ডে টাকা দেওয়াতে ভালোই নেতিবাচকভাবে ট্রাম্পের চোখে পড়বে। লিঙ্কডইন কো ফাউন্ডার কমলা হেরিসে নির্বাচনী ফান্ডে অর্থায়ন করাতে লিঙ্কডইন কো ফাউন্ডার আমেরিকা ছাড়ছে শীগ্রই, স্যাম আল্টমেনও দেশে ছাড়বেন
কাক্কুর দিন খারাপই আছে এইটা ৯৫%। কাক্কু কেন যে এই লাইনে আসছে
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৬
আদিত্য ০১ বলেছেন: এই দেশে সরকার প্রধান বা ভালো রাজনৈতিক ব্যক্তি হওয়া ৯০% কঠিন কাজ। এই দেশের মানুস অনেকাংশে সংকর জাতি ও হুজুগে চলে (গড্ডলিকাপ্রবাহ)। আপনি ভালো ব্যক্তি, আপনি সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে অবদান রেখেছেন আপনার কন্ট্রিবিউশন দ্বারা বা আপনি গণ মানুসের নেতা হয়ে এসেছেন। যেই আপনি প্রধান বা ভালো রাজনৈতিক ব্যক্তি হবেন, তখনই আপনার নামে অনেক প্রোপাগান্ডা ও অদৃশ্য চাপ আপনাকে প্রধান বা ভালো রাজনৈতিক ব্যক্তি থেকে খারাপের দিকে প্রকাশ ঘটাবে কিছু স্বার্থন্বেসী কমিউনিটি তার সাথে যোগ হবে হুজুগে চলে (গড্ডলিকাপ্রবাহ) লোকজন
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কিছু কথা সঠিক!
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৫
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
বালের ঐক্য
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশ টাকে বাচাইতে হইলে সবার সহযোগিতা লাগবে।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭
ক্লোন রাফা বলেছেন: উনার বর্তমান এনজিওগ্রাম সমন্বয়ক সরকারের মধ্যে ঐক্য আছে কি⁉️বেকায়দা অবস্থা সামলানোর জন্য ব্যার্থ প্রচেষ্টা করছেন ‼️ উনি অলরেডি ফেল করে ফেলেছেন। পুলিশের আস্থা হারিয়েছে তাদের বিচার চাওয়ার অধিকার খর্ব করে। সেনাবাহিনী’কে পুলিশ বানিয়ে দেশ চালাচ্ছে ‼️
কোন একটা প্রতিষ্ঠান’কে আস্থায় আনতে পারেনি। প্রথমেই ভুল করেছেন ছাত্র আর সমন্বয়কদের তার নিয়োগ কর্তা মেনে নিয়ে।সাধারন মানুষ এই সরকারকে তাদের প্রতিনিধি মনে করে না এখন!
ধন্যবাদ॥
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সঠিক কয়েছেন!
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: এটা কোন জাতিয় ঐক্য না এটা ছিলো জাতিয় বিভেদ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ!
৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
আরইউ বলেছেন:
সৈয়দ,
মূল গ্রুপ ছবিটি আমি দেখেছি। ওটা দেখলে যেকেউ বলবে পুরো গ্রুপের "মধ্যমনি", কেন্দ্রীয় চরিত্র, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ক্ষমতাশালী ব্যক্তিটি হচ্ছেন জামাতের আমীর। আপনি ছবিটিকে এমনভাবে ক্রপ করেছেন যাতে প্রধান উপদেষ্টার সম্মানটুকু বেঁচেছে; আপনার ছবিতে উনিই সবার "মধ্যমনি" হয়ে আছেন।
ভালো থাকুন!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামাত ছাড়া কেউ এই সরকারের পিছনে নাই। এটা ক্রিস্টাল ক্লিয়ার!
৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
পুরানমানব বলেছেন: এই ছবিখানা দেখিয়া ভারতীয় কুত্তাগুলান লালা ঝড়াইতেছে আর ভাবিতেছে ''কি থেকে কি হইয়া গেলো রে, আমরা না হইলাম মানুষ না পাইলাম সম্মান, রাস্তার কুত্তা রাস্তাতেই রইয়া গেলাম।''
ওপর থাকিয়া গুন্ডা মুজিব চুরুট ধরাইয়া বলিতেছে '' তোমরা রিয়ালিটি মাইনা ন্যাও '।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ভুলিলে চলিবে না এখনো প্রায় ৪০% মানুষ আলীগের সাপোর্ট করে।
তাদের বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে সেটা হবে রাতের ভোটের চেয়েও খারাপ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রিয়েলিটি মানিয়া নেন আপাতত!
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: ঐক্যের ডাকটা ছবি তুলার জন্য ডেকেছে, আদতে এটা লোক দেখানো, কিছুটা কাজও দেবে, কিন্তু তাদের সাথে বসে, কথা শুনে সমাধান করার মতো কোন লক্ষণ দেখিনি।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখা যাক!
১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: জামায়াত থেকে পুরো জাতিকে সাবধান থাকতে হইবে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এত বছর ক্ষম মতায় থেকে আম্লিক পারলো না! আমি আপনি কিতা করবাম?
১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
নিমো বলেছেন: ট্রাম্প আসলে নাকি কিছুই হবে না। এখন আবার ঐক্যর নামে কান্দে কেন? ঐদিকে প্রেস উইং কানতেছে আন্তর্জাতিক মাধ্যম নাকি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে নাই।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হাসিনা কান্দে, ইউনূস কান্দে! আমরা কোথায় যাবো?
১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ডান - বাম কোনদিন এক হতে দেখি নাই ।
কর্ণেল ওলিসহ অসংখ্য দল এই ঐক্য মানছে না ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এদের দলগুলোর এক অংশকে ডেকেছে। তাই অন্য অংশ কে ডাকে নাই।
১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৭
নিমো বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হাসিনা কান্দে, ইউনূস কান্দে! আমরা কোথায় যাবো
শিক্ষিত জাতি হলে দক্ষিণ কোরিয়া হতে না পারলেও, নিদেন পক্ষে শ্রীলঙ্কা হওয়ার দিকে যাওয়া যেত। আমরা যেহেতু নির্বোধ, তার উপর কোকাকোলায় মুহম্মদ, মক্কা খু্ঁজে পাচ্ছি, তাই আফগানিস্তানেই যাবো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দে দে পাল তুলে দে, আর হেলা করিস না। ছেড়ে দে নৌকা আমি যাবো মদিনা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২২
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
"ইনট্রাম" শব্দটা সঠিক নয় বলে মনে হয়।
উনি বলেছিলেন যে, "জাতীয় ঐক্যে"র ডাক দিচ্ছেন; আসলে উনি দলগুলোকে আমেরিকান সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য ওদের সাথে পৃথক পৃথভাবে কথা বলছেব। দেশের মানুষকে দেখানোর জন্য দলগুলোকে এক যায়গায় সমবেত করেছেন। উণি কোনভাবে আর সফল হবেন না; যতদিন আমেরিক উনাকে টিকিয়ে রাখতে পারে ( মিলিটারীর সাহায্য ) ততদিন তিনি থাকবেন, সবকিছু যখন নষ্ট হয়ে যাবে, উনি নিজের টাকাগুলো নিয়ে পালিয়ে যাবেন।