![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
জুলাই অভ্যুত্থানের আহতদের মিছিল ও সমাবেশে ইন্টেরিম সরকার বেকাদায় রয়েছে। আমলাতন্ত্রের জটিলতায় জুলাই আন্দোলনের আহতদের জন্য উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আবার আইনশৃংখলা পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে সেনাবাহিনীর সামনে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হচ্ছে। দূরপাল্লার রাতের বাস গুলোতে বেড়েছে ডাকাতি ও ধর্ষণ। অযৌক্তিক দাবী দাওয়ায় ঢাকাবাসী বিরক্ত। কিশোর গ্যাং এর উৎপাতে মানুষ অতিষ্ঠ। বারবার আঘাত আনা হচ্ছে বাঙালির নিজস্ব অনুষ্ঠান গুলোতে। নাট্য উৎসব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে মবের কারণে! কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এক শ্রেণীর জীব বাংলাদেশের ক্ষমতার এই ট্রানজিশন পিরিয়ডে ভিনদেশী শিল্পীদের একের পর এক দেশে এনে তরুণদের বিনোদনের ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর ইন্টেরিম সরকার সবচেয়ে বেশি সাফল্য দেখিয়েছে পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে। পাকিস্তানের হাইকমিশনারের দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও একাডেমিতে যাতায়াত বেড়েছে। সম্প্রতি সারদা তে পুলিশ একাডেমিতে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সফর নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনা হয়েছিলো। পাকিস্তানের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপিত হলে যদি বাংলাদেশের লাভ হয় তাহলে খুবই ভালো। কিন্তু ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছাড়াও পাকিস্তান কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করছে ? এই বিষয় নিয়ে ব্লগের শেষ দিকে কিছু ইন্টারেস্টিং তথ্য তুলে ধরা হবে । পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের সামরিক যোগাযোগ বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। এই যোগাযোগ কে স্বাগত জানানো যেত কারণ এতে ভারতকে চাপে রাখা সহজতর হবে । কিন্তু পাকিস্তান দেশ হিসাবে ঐতিহ্যগত ভাবে ডেভিল চরিত্রের। যে দেশে আইএসআই রাজনীতিকে প্রভাবিত করতে যায় সে দেশের সবকিছু তারা ধ্বংস করে ফেলে।
পাকিস্তানি শিল্পীদের যেন বাংলাদেশে এসে কনসার্ট করার ধুম পড়েছে জুলাই অভ্যুত্থানের পর। এক্ষেত্রে ইন্টেরিম সরকার আগের সরকার কে অনুসরণ করতে গিয়ে তাদের পেছনে ফেলে নিজেরা নাম্বার ওয়ান শাকিব খান হয়েছে। আওয়ামী লীগের নির্লজ্জ এমপিদের দেখেছিলাম ভারতীয় শিল্পীদের দেখতে মাটিতে বসে পড়েছিলো। দেশের অবস্থা যখন খারাপ ছিলো তখন otilia,bts এর মতো শিল্পীদের আনা হয়েছে বা আনার চেষ্টা করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানে জালিম থেকে মুক্ত হয়েছি আমরা সত্য কিন্তু দেশের অর্থনীতি ও আইনশৃংখলা পরিস্থিতি খারাপ। এমতাবস্থায় প্রতি এক/দুই মাস পর অন্তর পাকিস্তানি শিল্পীদের এনে কনসার্ট করানো দৃষ্টিকটু। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে পাকিস্তানের যে সব সংগীত শিল্পী বা ব্যান্ড বাংলাদেশে এসেছে বা আসতে যাচ্ছে: আতিফ আসলাম, রাহাত ফতেহ আলী খান, জাল ব্যান্ড, ক্যাভিশ ব্যান্ড, আব্দুল হান্নান, মুস্তফা জাহিদ ও আলী আজমত। আলী আজমত আগামী মে তে কনসার্ট করবেন। রাহাত ফতেহ আলী খার বাংলাদেশে এসে গান পরিবেশনা ইতিহাস হয়ে থাকবে কারণ তিনি চ্যারিটির জন্য বিনামূল্যে গান গিয়েছিলেন । অবশ্য বিপিএলের খারাপ স্মৃতি এর সাথে সংযুক্ত !
নোমান নুরানী স্যার এর মতে আইএসআইয়ের কথিত সাদা চামড়ার সো কল্ড ট্রাম্পের বন্ধু জেনট্রি বীচের ঢাকা সফরে এসেছিলেন ২৯ বা ৩০ শে জানুয়ারি। তিনি প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস, মাস্টারমাইন্ড মাহফুজ ও জামায়তের নায়েবে আমীরের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। এতো বড়ো ট্রাম্পের বন্ধুর সাক্ষাতে নিশ্চয়ই জামায়তের নায়েবে আমীর খুশি হয়েছিলেন ! আমীর সাহেব এই মিটিংয়ে কিভাবে ডাক পেলেন ? তিনি কি সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট ? মির্জা ফখরুল কেন ডাক পেলেন না ? নায়েবে আমীর সাহেব অবশ্য বলেছেন বিএনপির মহাসচিব কেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো কিন্তু তিনি অসুস্থ ছিলেন বলে আসতে পারেন নাই। অন্যদিকে একই দিনে মির্জা ফখরুল সাহেব আমেরিকার চ্যার্জ দি আফেয়ার্স সাহেবার সাথে বৈঠক করছিলেন । মনে হয় হাসপাতালে ফখরুল সাহেব কে দেখতে গিয়েছিলেন আমেরিকার ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত !
ট্রাম্পের কথিত বন্ধু জেনট্রি বীচ বাংলাদেশের রিজেন্ট শাহেদের মতো প্রতারক। সে ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাত করিয়ে দিবেন এই কথা বলে হেজ ফান্ড কালেক্ট করেছিলো। পরে তা নিয়ে ডেলাসে ব্যাপক ঝামেলা হয়। জেনট্রী বীচ একটি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট চালান। আবার তিনি একজন ব্রোকার। এরাম বিজনেসম্যান বাংলাদেশে এসেছে LNG তে ইনভেস্ট করতে । বাংলাদেশে জেনট্রি বীচ যাদের সাথে দেখা করতে এসেছিলেন তাদের মধ্যে bida চেয়ারম্যানও ছিলেন। কিন্তু পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান সাহেব ছিলেন না। এই অস্থির পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে কে ইনভেস্ট করতে আসবে আমেরিকার ? সে প্রাইভেট ভাবে ইনভেস্ট করতে এসেছে বলে গুজব রটানো হয়েছে। বাংলাদেশে বেশিরভাগ আমেরিকান ইনভেস্টমেন্ট বিভিন্ন ফান্ড হিসাবে আসে সরকারি ভাবে বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে বা আরএমজি সেক্টরে । অথচ কি সুন্দর ভাবে বাঙালিকে বেকুব বানানো হইলো ! জেনট্রি বীচ যদি আইএসআইয়ের ইনভেস্টর নাও হয়ে থাকেন তবে এমন ফেকু মিটিং কেন এ্যারেঞ্জ করা হইলো ? প্রধান উপদেষ্টার মতো নোবেল লরিয়েট কেন এমন ঢপবাজিতে শরীক হইলেন ?
পাকিস্তানের ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট Ahmed Noorani স্যারের ইউটিউব চ্যানেল সবাই দেখতে পারেন। তিনি পাকিস্তানের রাজনীতি বিষয়ক ভিডিও আপলোড করে থাকেন। জেনট্রি বীচ পাকিস্তানে প্রথমে গিয়েছিলেন। তা নিয়ে নুরানী সাহেব দুইটি ভ্লগ করেছেন। প্রথমটির লিংক : Click This Link
দ্বিতীয় ভিডিওর লিংক : Click This Link
ডেইলি স্টারের খবর : Click This Link . ডেইলি স্টার মোদি-ট্রাম্পের সংবাদ সম্মেলনে ভুল অনুবাদ করায় শাস্তি স্বরূপ ওয়েবসাইটে স্লো করে দেয়া হয়েছে। বারবার ট্রায় করতে হবে।
বাংলা যে কোন অনলাইন নিউজ পেপারে সার্চ দিলে পাওয়া যাবে বাংলাদেশে জেনট্রি বীচের আসার খবর। তবে নায়েবে আমীরের জায়গায় সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার উজ জামান কে না দেখে যারপরনাই হতাশ হয়েছি । সময়ের আলো নামে এক অনলাইন নিউজ মিডিয়াতে সেনাপ্রধানের সাথে সাক্ষাত হয়েছে বলে দাবী করা হয়েছে। অন্য কোন নিউজ পেপারে এই খবর পাইনি । তা না হলে ব্লগের ফিনিশিং টা আরো তথ্য নির্ভর হতো। এইজন্য সবার নিকট ক্ষমাপ্রার্থী।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এত কষ্ট করে লিখলাম। একটু যাচাই বাচাই করে কমেন্ট করবেন না? এখানে কি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে লিখেছি?
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি সবটাই পড়েছি
.....................................................
বিগত ৫/৬ বৎসর আগ থেকেই অনেকের মতো
আমিও অনুমান করতে পারছিলাম আইএসআইয়ের কার্যক্রম।
শুধুমাত্র শেখ হাসিনার একগুয়েমী ও দুরদর্শিতার অভাবে আজ এসব দেখতে হচ্ছে ।
দেশের উন্নতির গ্রাফ থেমে গেছে
বাচ্চারা ঠিক সময়ে বই পায় নাই ।
আইন শৃঙ্খলার বর্তমান বেহাল দশার কারনে মানুষ অভিশাপ দিচ্ছে ।
..........................................................................................................
ভারত বা পাকিস্তানি শিল্পীদের বাংলাদেশে এসে কনসার্ট করার সুযোগ থাকবে
সবসময়ই কিন্ত কোন উদ্দেশ্যমূলক ভাবে নয় ।
বাংলাদেশ নিয়ে প্রকাশ্যে খেলা মাত্র শুরু
ইউক্রেনে কান পাতুন , এখন তা ভাগাভাগি নেবার পরিকল্পনা চলছে ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নিজ দেশের টেনশনে বাচি না আবার অন্য দেশ নিয়ে চিন্তা করবো। বর্তমান আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা ক্রিমিনাল অফেন্সের সাথে জড়িত। তাদের পক্ষ না নিয়ে সত্য কে ভালোবাসুন।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:০৯
নকল কাক বলেছেন: অদ্ভুত এক উটের পিঠে চলছে দেশ
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উটের পিঠে চড়ছেন নোবেল লড়িয়েট!
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৪৪
কলাবাগান১ বলেছেন: সরকার কি ভাবছে?
২০৩২ সনে যে এস্ট্রোরয়েড পৃথিবীতে আঘাত হানবে তা ঢাকা/কলকাতা শহরকে ধূলিৎসাত করার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।
নাসার মতে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সরকার ব্যস্ত নিজেদের রাজনৈতিক দল ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া নজর দেয়ার কিছু নেই।
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: ভারতের সাথে ভারসাম্য রক্ষার জন্য চীনের প্রয়োজন।পাকিদের ভারত গোনায় ধরে না।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব কাজ নির্বাচিত সরকারের।
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১১
লুধুয়া বলেছেন: এতোদিন ধরে চাঁদগাজী বলেছিল যে এই আন্দোলনের পিছনে কারা আছে। ধীরে ধীরে ওন্মোচন হচ্ছে এখন।আর এখনো আপনারা না বোঝার বাণ করছেন।১৯৭১ এর পরাজিত শক্তি দেশ কে ১৯৭১ সালে নিয়ে যেতে চাষছেন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শুনেন! আওয়ামী লীগ জীবনে যত সুযোগ পেয়েছে স্বাধীনতা বিরোধিরা ততবার ক্ষমতায় যেতে পারেনি। লুটপাট, খুন ও গুম এক ধরণের মানবতাবিরোধী অপরাধ। বর্তমান আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাকামী নয়। তারা মাফিয়া!
আমাদের ভাগ্য খারাপ। এতবছরেও বাংলাদেশ পন্থী ভালো রাজনৈতিক দল গড়ে উঠেনি! শেখ হাসিনার পতন আবশ্যক ছিলো।
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৫
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: বাণিজ্য শিক্ষা সংস্কৃতিতে কোন শত্রু নেই হাসিনা পাকিস্তানকে পুরো ব্লক করে ভারকে সমস্ত সুযোগ দেয়; সেই সুযোগে ভারত লুটেপুটে নেই। এখন পাকিস্তান সুযোগ পেয়েছে তাই তারা আসছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পাকিস্তান আসলে তো সমস্যা নেই। কিন্তু ভারত কে চাপে ফেলতে গিয়ে আবার বাংলাদেশ কে অস্থির করে তুলে কিনা সেটা বাংলাদেশের মানুষ লক্ষ্য রাখতে হবে। পাকিস্তান দেশ হিসাবে ভালো নয়!
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩১
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: শয়তানী করার জন্য আসতে দিলে সেটা ভালো কিছু বয়ে আনবেনা তবে তিস্তা প্রকল্প চীনকে দিলে ভারত কিছুটা চাপে থাকবে এবং এটা দরকার।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: চীনের সাথে বেশি সম্পর্ক বাড়ালে আমেরিকা নাখোশ হবে। তবে ট্রাম্প আমলে চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে।
৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: একসময় ভারত থেকে ঝাকে ঝাকে এসব পাকিস্তানের শিল্পী এসে ভারতের পুরোপুরি দখল করে নিয়েছিল। তারা শত শত কোটি টাকা ভারত থেকে নিয়ে গেছে- আপনি যেসব শিল্পীর নাম বললেন তাদের প্রায় সবাই হিন্দি গানের মাধ্যমে বাংলাদেশে পরিচিত। গত সরকারের সময় আমি পাকিস্তানি শিল্পীর গান বাংলাদেশের অনুষ্ঠানে শুনেছি, সেটা ব্যক্তিগত প্রোগ্রাম ছিল। সেই আপনি নুরজাহান বাড়ে গোলাম আলী, গোলাম আলী তারপর মেহেদী হাসান ও নুসরাত ফাতেহ আলী খান পুরা ভারতকে মাতাল করেছে ভারতের একজন শিল্পী ও আজ পর্যন্ত এদের পাশাপাশি দাঁড়ানোর যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। মোদি সরকার আসার পরে তার দ্বিতীয় ভাগে পাকিস্তানি শিল্পীদের দূরত্ব কিছুটা ভারতে ইন্ডাস্ট্রিতে কমেছে কিন্তু এখনো তারা ভারতের সবচেয়ে অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী। এদের অনেকেই এর আগে আসতে পারেনি ভিসা জটিলতার কারণে কিন্তু তাই বলে এদের কনসার্ট দেখার উৎসাহ আগ্রহ কখনই কমতি ছিল না। ভারতীয় বা পাকিস্তানি কিছু শিল্পী এ দেশে এসে গান গেয়ে গেলে কি এমন বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে সেটা আমার মাথায় আসে না কিন্তু সব সময় কিছু মানুষ এই নিয়ে গেম খেলে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শিল্পী আসুক সমস্যা কি? তার জন্য ছয়মাসে ৮/১০ জন? আমরা খুব হ্যাপিলি লাইফ লিড করছি নাকি? যাই হোক পোস্টর মূল বিষয় এটা ছিলো না। ধন্যবাদ।
১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: *ভারতীয় মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি দখল করে নিয়েছিল।
*আর দূরত্ব হবে না দৌরাত্ম হবে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভারত পাকিস্তান যে কোন দেশের শিল্পী আসুক সমস্যা নেই। আমাদের রাজনীতিতে নাক না গলালেই চলবে।
১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: উপরে কিছু চাটাচাটি দলকানা মানুষ আছে৷ এদের আবার মাল্টিনিক না পেইড হিসেবে চলে কে জানে
পাক/ভারত আর যে দেশই হোক, বাংলাদেশের অনূকূল চিন্তায় সব কিছু করা উচিত। যেটা লীগ করে নাই।
১৯৭১ নিয়ে দাপ্তরিকভাবে পাকিরা মাফ চায় নাই আর তারা প্রতিবেশীও নয়। আমাদের ভারতের সাথে বুঝেশুনে চলতে হবে। তবে অবশ্যই মাথা উঁচু করেই।
যে দেশের সাথে যেই বিষয়ে আমাদের (সুবিধা)লাভ হবে সে হিসেবেই বাণিজ্য হোক, সম্পর্ক হোক।
প্রতিবেশীদের সাথে গোয়ার্তমি করা বুদ্ধিমান এর পরিচয় নয়।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সত্য বলতে বাংলাদেশের প্রতিবেশিরা আমাদের সুখ দেখতে পারে না। বাংলাদেশ উন্নত হলে ভারত তার সেভেন সিস্টার্স নিয়ে টেনশনে পড়ে যায়। পাকিস্তান হিংসা করে। আর মিয়ানমার যে কি করতে যাচ্ছে তা নিয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করতে হবে আমাদের। দিনশেষে আমরা বাংলাদেশি। কিন্তু অনেকের নিকট দেশ থেকে দল বড়ো মনোভাব আছে যা ক্ষতি করছে দেশের।
১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: উপদেষ্টা হলো পাকিস্তানপন্থী।
বিদেশ থেকে শিল্পী এনে বিলাসিতা করা আমাদের মানায় না।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ এই মহান কাজ সবার আগে শুরু করেছিলো। এখন তাদের অনুসরণ করে দেওয়া যাচ্ছে বাকিরা। ভারতপন্থী উপদেষ্টাও আছে ৩/৪ জন।
১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: একটা দেশকে হতে হয় কেবলই নিজের দেশপন্থী। আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বন্ধু রাস্ট্র , শত্রু রাস্ট্র বলে কিছু নাই। যাদের সাথে সম্পর্ক রাখলে দেশের স্বার্থ রক্ষা হবে , তাদের সাথেই সম্পর্ক রাখতে হবে। উদাহরন হিসাবে সিঙ্গাপুরের কথা বলি। সিঙ্গাপুর একটা সময়ে জাপানিজ অকুপেশনের আওতায় ছিল। সেই পিরিয়ডে জাপানিজদের নির্দয় , নিষ্ঠুর আচরনের কথা ইতিহাস বইতে আছে। কিন্ত তাই বলে কি বর্তমানে সিঙ্গাপুরের সাথে জাপানের সম্পর্ক নেই ? অবস্যই আছে। সিঙ্গাপুর , জাপান একে অপরের উন্নয়নের অংশীদার। আওয়ামিলীগ সরকার যেহেতু ভারতের স্বার্থ রক্ষাকারী দল ছিল, তাই তারা নিজেদের দোষ ঢাকতে পাকিস্তানকে আমাদের শত্রু রাস্ট্র বানিয়েছে। অথচ বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় , ভারত, পাকিস্তানসহ সকল রাস্ট্রের সাথেই সুসম্পর্ক রাখতে হবে। সেই সম্পর্ক হতে হবে নায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে যাতে বাংলাদেশ উপকৃত হয়।
শিল্পীদের বিভিন্ন দেশে যাতায়ত একটা স্বাভাবিক বিষয়। বিনোদন জগতে এগুলো খুব স্বাভাবিক। আগে একতরফা ভারতীয় শিল্পীরা আসত, এখন পাকিস্তানি শিল্পীরাও আসছে।এটা নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নাই। এই সব প্রোগ্রাম আয়োজনের মাধ্যমে যদি আমাদের সরকারের কিছু রাজস্ব আয় হয়, তবে ক্ষতির কিছু দেখি না।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যাতায়াত হবে সমস্যা কি? তবে ৬ মাসে একটু বেশি বিনোদন হয়ে গেলো না। প্রতিদিন জুলাই আহত, বিডিআর হত্যার বিচারের জন্য আন্দোলন চলছেই। আর এসব অনুষ্ঠানে প্রত্যেকে নিজ নিজ পকেটের টাকায় যাবে অসুবিধা নেই। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের ইনকাম হচ্ছে।
প্রশ্ন হচ্ছে পাকিস্তান কি বাংলাদেশের রাজনীতিকে প্রভাবিত করতে চাচ্ছে কিনা? ভারতের প্রভাবের নমুনা ১/১১ থেকে দেখে আসছি।।এখন যদি পাকিস্তান সেইম কাজ করে জনগণের গলায় দড়ি দেয়া ছাড়া উপায় নেই।
১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
সামিয়া বলেছেন: দিন দিন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে, যে উত্তরায় আমরা অনেক রাতেও নির্ভাবনায় চলাফেরা করতাম। এখন দিনের বেলায় ও ভয় লাগে একা চলতে। ছিনতাইকারীর ভয়ে হাতের চুরি কানের দুল আংটি ব্রেসলেট গলার চেইন সব খুলে রেখেছি।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আর সরকার নাকে তেল লাগিয়ে ঘুমোচ্ছে।
১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২২
আদিত্য ০১ বলেছেন: তারা আগের যুগের কবুতর ভার্সন। পাকি দোসর এখন সরকার চালায়, পাকিদের সাথে যোগাযোগের জন্য এই কবুতর ভার্সন সেইফ ও নির্ভরযোগ্য। জামাতিরা সকল কুটবুদ্ধিতে সেরা। ইব্লিশ তার অনুচর হিসেবে জামাতিদের কাজে লাগাতে পারছে এই দেশে, মুখে ইসলাম কিন্তু ইব্লিশের সব গুন আছে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আল্লাহর দলের মানুষ কে আপনি ইবলিশ বলেন কিভাবে? ছাত্রলীগ আসল ইবলিশ
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩২
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহর দলের মানুষ কে আপনি ইবলিশ বলেন কিভাবে? ছাত্রলীগ আসল ইবলিশ B
দুঃখিত। আপনারা ফেরেসতা, বুল হইছে। মব ভায়োলেন্স কইরেন না ব্লগে। জামাত বিএনপি সবাই অনেক ভালো। বুল ইছে বাইয়া
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি নিরপেক্ষ! আজকে আপনাদের পক্ষে পোস্ট দিয়েছি। দেখেন!
১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানার জন্য।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উপরে ব্লগার শেরজা তপন ভাই এবং ঢাবিয়ান ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত। একটা দেশ তার স্বার্থ সব সময় দেখবে। কোন দেশ স্থায়ী বন্ধুও না কিংবা শত্রুও না। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে জাপান এবং ভিয়েতনামের বর্তমানের সম্পর্ক দেখেন। জার্মানির সাথে বাকি দেশগুলির সম্পর্ক দেখেন। আমাদের মত বোকামি কেউ করে নাই। ভারতকে ঠেকাতে হলে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ভালো করতে হবে। এটা আমাদের বুঝতে হবে। আর শিল্প, সংস্কৃতির ক্ষেত্রে কোন বাধা থাকা উচিত না। ১৯৭১ সালে অ্যামেরিকা বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল কিন্তু অ্যামেরিকার জনগণ বাংলাদেশের পক্ষে ছিল। পশ্চিম বঙ্গের অনেকে বাংলাদেশকে নিয়ে খারাপ কথা বলছে আবার সেখানেই অনেকে বাংলাদেশের শুভাকাঙ্ক্ষী।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জনসাধারনের নিরাপত্তা প্রদান সাংবিধানিক অধিকার ।
................................................................................
সরকার যদি বারবার এ বিষয়ে ব্যর্থ হয় তবে
দ্রুত নির্বাচন দিয়ে সরে দাড়াঁনো উচিত ।