নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলার্ট : শেখ হাসিনা আজ রাতে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছেন !

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৭


বাংলাদেশের মানুষ কল্পনা করতে খুব ভালোবাসে। গুজব ও অপতথ্য শেয়ারে বাংলাদেশের মানুষ প্রথমদিকে থাকবে বলে অনেকের বিশ্বাস । দেশের মানুষের পাঠ্যবই ছাড়া অন্য কোনো বইয়ের প্রতি আগ্রহ নেই। আত্নউন্নয়ন মূলক বই দেশের আত্নউন্নয়নে তেমন ভূমিকা রাখতে পারছে না। মানুষ নিজ আত্নউন্নয়নের জন্য এখন সোশ্যাল মিডিয়ার মুখাপেক্ষী হচ্ছে। সেখান থেকে মোটিভেশান পাচ্ছে। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া দেশের মানুষের মানসিকতা গঠনে ভূমিকা রাখছে। রাজনীতির পাঠ হতে যৌন পাঠ সবকিছুর জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার উপর দেশের মানুষ নির্ভরশীল। নিরপেক্ষ মিডিয়ার অভাবে মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ার বস্তাপচা তথ্য গ্রহণ করছে। এসব তথ্যের বেশিরভাগই অতিরঞ্জিত এবং অন্যের মনের কল্পনার মাধুরী মেশানো থাকে এতে। অনেকে আবার পুরাতন কিছু ঘটনার সাথে নিজের মনের কল্পনা মিশিয়ে প্রায় সত্যের কাছাকাছি মানের তথ্য উৎপাদন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট এর নামে ছেড়ে দিচ্ছেন। মিলিয়ন ভিউ হাজার ডলারের লোভে নিজের নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিতে তারা কুন্ঠাবোধ করছেন না। সাধারণ মানুষ এসব কনটেন্ট দেখে নিজেদের শিক্ষিত করতে গিয়ে আরো উজবুকে পরিণত হচ্ছে দিনদিন। ফলে কোনো তথ্য যাচাই বাচাই করা ছাড়াই উহা সত্য বলে কেউ খুশিতে তালি বাজাচ্ছেন আবার কেউবা ঘামছেন !

গত দুইমাস থেকে ভারতীয় মিডিয়া ও ইউটিউবার দের প্রোপাগাণ্ডা খানিকটা কমে গিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ক্রিয়েটর দের প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ইউটিউব ও ফেইসবুক বাংলাদেশে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর প্রধান মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। বাংলাদেশে বিগত ৮/১০ বছরে ব্যাঙের ছাতার মতো সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জাদের আবির্ভাব হয়েছে। তাদের প্রধান উদ্দেশ্য টাকা কামানো, কারো এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করা এবং যে কোনো ঘটনাকে ফ্যাব্রিকেটেড করে প্রতিপক্ষ কে চাপে ফেলে নিজের স্বার্থ হাসিল করা। পাঠ্যবই ব্যতীত জ্ঞান- বিজ্ঞান- ইতিহাসের বই পড়া না থাকায় এসব ইনফ্লুয়েঞ্জা যা বলছেন তাই বিশ্বাস করতে বাধ্য হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বিগত সরকারগুলোর কারণে মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার সংবাদের প্রতি মানুষের আস্থা নেই। কারণ তারা সত্য ঘটনা কে অতিরঞ্জিত করে প্রচার করেছে যা সাধারণ মানুষ ধরে ফেলেছে। কিন্তু সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জারা তাদের তথ্যের এমন সোর্স বর্ণনা করেন যার নাগাল পাওয়া সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। সুপিরিয়র হিসাবে তাই সে তথ্য বিশ্বাস করা ছাড়া উপায় নেই।

আজকে ফেইসবুকে ডুকে দেখি এক আইডি থেকে পোস্ট করেছে শেখ হাসিনা নাকি আজ রাতে দেশে প্রবেশ করছেন ! সেই পোস্টে দেখি হাজার হাজার লাইক, কমেন্ট, স্যাড রিয়েক্ট এংগ্রী রিয়েক্ট ও লাভ রিয়েক্ট দিয়েছেন অনেকে। শেখ হাসিনার দেশে প্রবেশ করার নিউজ পড়ে যারা লাইক দিয়েছেন তারা উনার সক্রিয় সাপোর্টার অথবা বট সাপোর্টার হতে পারেন। একই ভাবে আরেকদিন নিউজ দেখলাম শেখ হাসিনা কলকাতায় তুলসী গ্যাবার্ডের সাথে দেখা করেছেন। বাংলাদেশের অবস্থা এবার খারাপ করে ছাড়বেন তুলসী গ্যাবার্ড আপার নালিশের কারণে ! এসব তথ্য যদিও আম্লিকের অধিকাংশ সাপোর্টার বিশ্বাস করে না কিন্তু তাদের মনের মধ্যে কিঞ্চিৎ আশার সঞ্চার হয়। এভাবেই তাদের এনার্জি বুস্ট করার প্রক্রিয়া চলমান।

আওয়ামী লীগের পতনের পর মানুষ ভেবেছিলো এবার বুঝি ট্যাগিং রাজনীতি শেষ হবে। কিন্তু সমাজে একদল প্রতিক্রিয়াশীল শ্রেণী আছেন যারা ক্ষমতায় অনির্বাচিত সরকার থাকার সুযোগ নিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব প্রতিক্রিয়াশীল দের গুরু আছে ২/৩ জন যারা কতিপয় রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রধান উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র, ভোট এসব কিছুর দরকার নেই। যেভাবে চলছে সেভাবেই চলুক দেশ। এসব প্রতিক্রিয়াশীল দের রয়েছে বিশাল ফ্যান বেইজ যারা তাদের গুরুদের কথা বেদবাক্যের মতো মনে করে থাকেন। ইন্টেরিম সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে এসব গুরুদের মধ্যে হতাশা কাজ করছে। তাদের ইচ্ছা ছিলো নিজেরা ক্ষমতার অংশীদার হবেন, বিপ্লবী সরকার গঠিত হবে ও তারা বছরের পর বছর ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখবেন। এ যেন এক ফ্যাসিবাদ পতনের পর অন্য ফ্যাসিবাদের প্রতিধ্বনি ! তার জন্য যারাই দেশে নির্বাচনের কথা বলেন তাদের কে দালাল ট্যাগ দিয়ে দমনের কাজে উৎসাহ দিচ্ছেন গুরুরা। দেশের নীতি নির্ধারণে এসব গুরুরা প্রভাব রাখা শুরু করেছেন। এতে সরকারের নবীন উপদেষ্টারা গুরুদের কথামতো বিভিন্ন ধরণের গোপন ঘটনা অতিরঞ্জিত করে মানুষের সামনে প্রকাশ করছেন। মানুষ যেহেতু এসব তথ্য যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছে না তাই বিশ্বাস করা ছাড়া আর কোনো অপশন নেই তাদের কাছে।

সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জা গুরুদের এখন প্রধান টারগেট সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান ! উনার প্রধান দোষ হচ্ছে তিনি শেখ হাসিনার আত্নীয়। তাই তিনি আওয়ামী লীগ ও ভারতের পারপাস সার্ভ করছেন বলে ক্রমাগত অপপ্রচার চালাচ্ছে গুরু-সাগরেদ মিলে মিশে। সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে আরো বড়ো ক্ষোভ হচ্ছে তিনি কেন দেশে ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে বলে ডেডলাইন দিয়েছেন। এতে গুরু ও শিষ্যরা যারপরনাই হতাশ। তাদের খোয়াবের প্রাসাদ গড়ার সাম্রাজ্যের জন্য ইহা একটি জোরেসোরে চপেটাঘাত। তাই তীব্র আক্রোশে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালানো হচ্ছে। আমেরিকার গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশ নিয়ে কি না কি বলেছে এসব গুরুরা সন্দেহ করছে আবার বুঝি ১/১১ এর মতো সেনাবাহিনী দেশের রাজনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ করবে। আবার বুঝি ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে চলেছে। আর এই ঘটনার নেতৃত্বে থাকবেন সেনাপ্রধান তাই যেভাবে হোক তাকে পদচ্যুত করতে হবে। দেশের মানুষের কাছে তাই সেনাপ্রধান কে দালাল প্রমাণের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুরু ও শিষ্যরা !

সাগরেদ সমাজ বারবার নিজেদের মধ্যে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে সব কিছু গুবলেট পাকিয়ে ফেলেছে। ইহা ঢাকতে গুরুরা নতুন গুজব প্রচার শুরু করেছেন। দেশে নাকি জরুরি অবস্থা জারী করতে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পু। চুপ্প সাহেব শেখ হাসিনার সময়ে নিয়োগ পেয়েছেন বলে তাকে নিয়ে তীব্র আপত্তি রয়েছে গুরু ও ভক্তকুলের মধ্যে। কিন্তু বিএনপি ও সেনাপ্রধানের কারণে উহার অপসারণ করা সম্ভব হয় নি। তাই সুযোগ পেলেই গুরু-ভক্ত মিলে বিএনপির চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করেন। অন্যদিকে গুরু-ভক্তদের এমন হাস্যকর অপপ্রচারে ঘি ঢালছে পরাজিত শক্তি। পরাজিত শক্তিদের বুদ্ধিজীবীরা প্রচার করছেন শেখ হাসিনা যেহেতু কলকাতায় তিনি প্রবাসী সরকার গঠনের ঘোষণা দিতে পারেন। তাহলেই ইন্টেরিম সরকারের কেল্লা ফতে হয়ে যাবে বলে তাদের দৃঢ বিশ্বাস ! এভাবে দুই শ্রেনীর অপপ্রচারে সাধারণ মানুষ দেশের বর্তমান পরিস্থিতি অনুধাবন করতে হিমশিম খাচ্ছে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকলে আমার গা রি! রি! করে। X((

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অধিকাংশ মানুষের অবস্থা আপনার মতোই !

২| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৬

নিমো বলেছেন: তারপর?

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তারপর ইউনূস সাহেব কে হঠিয়ে আবার মসনদে বসবেন। ২৬শে মার্চ ডেডলাইন! :D

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষই বা করেবটা কী, চোখের সামনে চলে আসে যে !

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমাদের সময় টা খুব খারাপ যাচ্ছে। এক অদৃশ্য জুজুর ভয় আমাদের মধ্যে ঢোকানোর জন্য চেষ্টা চলছে!

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: সারজিস অত রাত্রে সপরিবারে এয়ারপোর্টে কি করছে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সে মনে হয় সৈয়দপুর থেকে ঢাকা ফিরেছে ! খানদানি মানুষ ট্রেনে/বাসে চড়ার অভ্যাস কম।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:৫২

বাকপ্রবাস বলেছেন: গুজবের কারখানায় সত্য খবর কোথায় পাওয়া যাবে?

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপাতত নেই।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ঠিক এই সময়ে শেখ হাসিনার দেশে আসার কোন দরকার নাই।
এখন দেশে আসার দরকার তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার।
তারেক রহমান না এলে দেশের রাজনীতি চাঙ্গা হবে না।
এতো বড় একটা দল।
তার চিফ দেশে না থাকাতে নেতাকর্মীরা ঠিক গতি পাচ্ছে না।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ঠিক কয়েছেন।

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

নতুন বলেছেন: তারেখ জিয়া এলে দেশের রাজনিতিক সমীকরন পাল্টে যাবে।

তবে বিএনপির উচিত হবে নতুন দলকে নিয়ে নির্বাচনে যাওয়া, নতুনদের ২০-২৫টা আসন দেওয়া।

আর যদি তারেক জিয়া বিদেশে থেকে কিছু জ্ঞান হয়ে থাকে তবে মানুষের সাথে ভালো আচরন করলে পরিবর্তন আসতে পারে।

উনি ১০% থেকে বের হতে পারবে না তবে দলীয় সন্ত্রাস, চাদাবাজী নিয়ন্ত্রন করতে পারলে আয়ামীলীগ থেকে অনেকেই তাকে সমর্থন করবে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপি ৫০ সিট ছাড়বে বাকি সবার জন্য ! কিন্তু এনসিপির কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে আওয়ামী লীগের বিকল্প ও মধ্যপন্থী দল হিসাবে গড়ে উঠবে।

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:১২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিএনপি ৫০ সিট ছাড়বে বাকি সবার জন্য ! কিন্তু এনসিপির কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে আওয়ামী লীগের বিকল্প ও মধ্যপন্থী দল হিসাবে গড়ে উঠবে।


এই দেশে আপনি নতুন দল করলেই বাকিরা মাইরা ছাল তুলে ফেলবে।

তাই দাড়াতে হলে এনসিপির বিএনপির সাথে সংসদে যেতে হবে। তখন পরের নিবাচনে শক্ত দল হিসেবে দাড়াতে পারবে।

তারা যদি জনগনের ইসু নিয়ে বিরোধী দলহিসেবে রাস্তায় থাকে তবে জনগনও সমর্থন করবে।

পরিবর্তন রাতারাতি সম্ভবনা, সময় লাগবে। তাই বিএনপি কে এখন যে চাপে রাখতে চেস্টা করছে সেটা করে যদি তারা বিএনপির সাথে কিছু আসন নিয়ে সংসদে যেতে পারে তবেই এনসিপি টিকে যাবে।

নতুবা এনসিপির টিকে থাকাই কস্ট হবে।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যদি জামাতের লেজ ধরে তবে ধ্বংস ! এদের মধ্যে জামাতি ভাব আছে।

৯| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যদি জামাতের লেজ ধরে তবে ধ্বংস ! এদের মধ্যে জামাতি ভাব আছে।


এরা যদি জামাতের লেজ ধরে তবে এই মূর্খদের ঝাটা পেটা করবে জনগন।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এরা যদি কারো প্রভাবমুক্ত হয়ে রাজনীতি করতে পারে ভালো করবে।

১০| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৪

নতুন বলেছেন: চাদগাজী ভাই তো এদের শুরু থেকেই জামাতীর প্রাডাক্ট বলে আসছেন।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গাজী সাহেবের চোখে দেশে কোনো রাজনীতিবিদ নেই কারণ তারা ভারতে পলাতক। আওয়ামী লীগ বাদে সবাই মুক্তির বিরোধী! উনি বামফ্রন্ট দের দেখতে পারেন না, জাসদ পছন্দ করেন না। উনার বিশ্বাস বাংলাদেশের যত উন্নয়ন তা কেবল আওয়ামী লীগের পক্ষে সম্ভব ! :D

১১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সম্বনয়কদেরকে বলিঃ

প্রথমে আমি জানতে চাই- সে এতো টাক কোথায় পায়?
বিমানে যাতায়াত করে।
কয়েকশত গাড়ী নিয়ে বহর সাজায়।
এই সবের খরচ আসে কোথা থেকে?
টোকাই পোলা।
কয়েক মাস আগেও ভাত জুটতো না।
এখন পোলাও খায়।
বিমান ছাড়া যাতায়াত করতে পারে না।
ফুটানীর টাকা কই পায় বলেন?
চোরায় না শুনে সাধুর উপদেশ।
চোরে না শুনে ধর্মের বাণী।
এরা চোর।
এদেরকে উপদেশ দেয়া বৃথা।

২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার দল চোর ছিলো। সারজিস এক সময় আপনার দলের সদস্য ছিলো। বাকি টা বুঝে নেন। ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.