নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের পুশইন : বাংলাদেশ কে Human dumping station বানানোর অপকৌশল !

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩


ভারতের দিল্লি যখন ইসলামাবাদের দিকে ক্ষোভের তীর ছুঁড়ছে, তখন সেই ধূলিঝড়ে ঢাকা তেমন দৃশ্যমান নয়—তবে নিঃশব্দে এক অস্থির আগুন ছড়িয়ে পড়ছে সীমান্তের ঘাসে। সাম্প্রতিক ভারত-পাক উত্তেজনার ছায়ায়, বাংলাদেশ সীমান্তে শুরু হয়েছে পুরনো এক নিষ্ঠুর খেলা—পুশইন। তবে এবার এর ভাষা নীরব, কৌশল নিপুণ, আর লক্ষ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক বার্তা।

সাতক্ষীরা, কুড়িগ্রাম, খাগড়াছড়ি, মৌলভীবাজার—এই চারটি জেলার সীমান্ত দিয়ে গত কদিনে ঠেলে দেওয়া হয়েছে শত শত মানুষকে। শূন্যরেখা পেরিয়ে কেউ বিজিবির হাতে ধরা, কেউ জনমানবহীন বনে, কেউ হয়তো নিখোঁজ। মানবাধিকারের নামে প্রদীপ জ্বালিয়ে যে বিশ্ব সভ্যতা আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে রাখে, তাদের নীরবতা আজ বুঝিয়ে দেয়—“বাংলাদেশি” নামটি হয়ে উঠেছে বৈধ অন্যায় চালানোর বৈধ ছদ্মনাম।

‘পুশইন’ নতুন কোনও নীতি নয়—বরং এটি ভারতের একটি পুরনো রাষ্ট্রীয় অভ্যাস, যার সূচনা আমরা দেখি ১৯৯৮ সালের পর এনডিএ সরকারের আমলে। ২০০২-০৩ সালে এর ভয়াবহতা রীতিমতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের রাডারে এসেছিল। নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউ রেহাই পায়নি। আজ ২০২৫-এ সেই একই কৌশল ফিরেছে আরও নিঃশব্দে—মিডিয়া নির্বিকার, নাগরিক সমাজ নিষ্ক্রিয়।

২০০৪ সালে কংগ্রেস সরকার একে কিছুটা লাগাম দিলেও মোদীর ২০১৪’র বিজয়ের পর তা আবার সক্রিয় হয়ে ওঠে। তখন যদিও ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের মোড়কে “ তথাকথিত সোনালী অধ্যায়” শোভা পেত, ২০২৪-এ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের পর এই সম্পর্কের মোড় ঘুরে গেছে। দিল্লি বুঝতে পারছে —ঢাকার অন্তর্বর্তী সরকার শরণার্থী ইস্যুতে বিভ্রান্ত এবং চাপে। এই সুযোগে ভারতীয় কূটনীতি এখন আরও বেপরোয়া।

সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো—এইবার ঠেলাঠেলির শিকার হচ্ছেন রোহিঙ্গারাও । দ্য ডেইলি স্টারের তথ্যমতে, কুড়িগ্রামের রৌমারী ও ভুরুঙ্গামারীতে ঠেলে দেওয়া ৪৪ জনের মধ্যে ৩৫ জনই আরাকানি রোহিঙ্গা। এটি কেবল সীমান্ত সমস্যাই নয়, বরং বাংলাদেশে নতুন সংকট আমদানি। মিয়ানমারের দায়ভার ঢালাওভাবে বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপানোর কৌশল এখন ভারতের হাতেও।

গুজরাট, আসাম বা বেঙ্গালুরুতে যাদের ‘বাংলাদেশি’ বলে আটকানো হচ্ছে, তারা অনেকেই ভারতের মুসলিম নাগরিক। আধার কার্ড বা ভোটার তালিকা সত্ত্বেও তারা হয়ে পড়ছে উদ্বাস্তু, যাদের গন্তব্য বানানো হচ্ছে ত্রিপুরা সীমান্ত। বিবিসি বাংলার তথ্যে, পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম থেকে আনা এসব মানুষকে বিমানে করে এনে সীমান্তে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। নাগরিকত্ব যাচাই নয়, বরং ধর্মীয় প্রোফাইলিংই হচ্ছে নতুন পরিচয়পত্র।

২০০২ সালে পুশইন ইস্যুতে ভারতের গণমাধ্যম গর্জে উঠেছিল। আজ? টাইমস অব ইন্ডিয়া কেবল ‘হাই অ্যালার্ট’ বলেই দায় শেষ করেছে। “সেই দ্য ডে স্পিক” বলে গর্ব করা সমাজ আজ কথা বলতেও ভয় পায়। উল্টো, বাংলাদেশের মিডিয়া হয় কূটনৈতিক ভাষায় চুপ থাকে, নয়তো সিকিউরিটি ফোর্সের বিবৃতি তুলে দিয়ে দায়িত্ব শেষ করে।

বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলছেন—“যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়নি, আমরা যোগাযোগ করছি।” এই ভাষা রাজনৈতিক নয়, আত্মসমর্পণমূলক। এই বাস্তবতায় নোট ভার্বাল আর চিঠিপত্রে কাজ হবে না। দরকার একটি কৌশলগত পাল্টা প্রস্তুতি:

* সীমান্তে সেনা, ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াতে হবে।
* আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বিষয়টি সর্বোচ্চ মাত্রায় তুলে ধরতে হবে।
* জাতিসংঘে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা জরুরি।
* রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে ।

যতক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশ তার সার্বভৌম মর্যাদা বিষয়ে দ্ব্যর্থহীন বার্তা না দেয়, ততক্ষণ এই ঠেলাঠেলির শেষ নেই। পুশইন এখন কেবল সীমান্ত সমস্যাই নয়—এটি এক ধরনের “সফট অ্যাগ্রেশন”। ভারতে ও মিয়ানমারে আজ মুসলমান পরিচয় মানেই ‘বিদেশি’ আর বাংলাদেশ মানেই সেই দায়ভার বইবার ঘাড়। এ যেন রাষ্ট্রীয় বুলডোজারে ঠেলে ঠেলে তৈরি করা এক মানবিক মাইনফিল্ড। যদি এখনই ঢাকা নিজের কূটনৈতিক কণ্ঠকে শাণিত না করে, তবে একদিন হয়তো “ঢাকা”ই হয়ে উঠবে এক ঠেলাঠেলির পরবর্তী গন্তব্য—এই উপমহাদেশে।


মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

যামিনী সুধা বলেছেন:



ভারতীয়দের ভারত কখনো অন্যদেশে পুশ করে না; ওরা ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দুদের গ্রহন করে আসছে। ওরা ভারতীয় মুসলমানদেরও বের করে দেয় না; বর্তামানে ভারত থেকে মুসলমানেরা পালাচ্ছে পশ্চিমে, ওরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে আসে না।

কিছু লিখতে ভেবে লিখবেন, বেকুবদের লেখাকে পুর্ণপ্রকাশ করবেন না।

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: :-B

২| ১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০

কামাল১৮ বলেছেন: আমরা যখন এতো এতো রোহিঙ্দাকে ঠাঁই দিতে পেরেছি এরাও সমস্যা হবে না।ধর্মে এরা হিন্দু না মুসলমান?

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুসলিম।

৩| ১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: পাকিদের হাতে নাস্তানাবুদ হয়ে বাংলাদেশের সাথে মাস্তানি করছে।

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই খালি পারে আমাদের সাথেই !

৪| ১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

আমি নই বলেছেন: এটাইতো স্বাভাবিক, একদিকে মারা খাইছে এখন বাংলাদেশের উপর একটু ক্ষমতা না দেখাইলে তি হয়?

আমাদের খুব দ্রুত সামরিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। পাশে এরকম শত্রুভাবাপন্ন, গোলার রাষ্ট্র থাকলে কোনো দেশই নিরাপদ নয়।

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা আরো বেশি সুযোগ করে দিয়েছে।

৫| ১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

যামিনী সুধা বলেছেন:


ব্লগের কবি, "সাইফুলআই" ( নাকি এই ধরণের ১ হাবিজাবি কবি ) এই ধরণের আদম বেপারিদের হাত হয়ে ভারত গিয়ে ছিলো।

দিল্লী ও বোম্বতে ৩/৪ লাখ বাংগালী কাজ করেন; অনেকেই পরিবার নিয়ে যায়; এদেরকে যেসব আদম বেপারী নিয়ে যায়, চাকুরী দেয় ও কমিশন নেয়, তারা বিবিধ কারণে পুলিশকে এদের লিষ্ট দেয়।

ফেলানী নিজের বিয়ের খরচে টাকা যোগাড় করতে ভারতে গিয়েছিলো

১১ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে মধ্যস্থতাকারী ট্রাম্প ? ট্রাম্প বলেছে সে নাকি দুইদেশের সাথে ব্যবসা বাড়াবে। এদিকে পাকিস্তান আইএমএফের লোন পাচ্ছে কিন্তু বাংলাদেশের টা নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে।

৬| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:০২

কামাল১৮ বলেছেন: মুসলিম হলে বাংলাদেশি হবার সম্ভাবনা ১০০%।আমাদের গ্রামের ১০/১২ টা পরিবার৩০/৪০ বছর আগে ভারত চলে।দিল্লিতে আমার এক বন্ধু বললো এই যে তোদের দেশের লোক।আলাপ করে সত্যতা পেলাম।বস্তিতে থাকে।বহু বছর থেকে আছে,তাদের তাড়ানো ঠিক না।এটা অন্যায়।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এইজন্যই তো বললাম। মুসলিম হইলেই বাংলাদেশে পাঠিয়ে দাও। ভারত ও মিয়ানমারে মুসলিম ছিলোই না কোনোকালে!

৭| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:২৪

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ভারতের যে কোনো অন্যায়ের সাফাইয়ের জন্য একটি বিশেষ দলের লোকজন মুখিয়ে থাকে ! তারা ভাবে না আন্তর্জাতিক নিয়ম হচ্ছে অবৈধ কাউকে তার নিজ দেশে পাঠাতে হলে উপযুক্ত প্রমান সহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাতে হয়।

ছাত্র অবস্থায় বাংলাদেশ টেলিভিশিনে একটা বিজ্ঞাপন দেখাতো , " তামাক আর ফিল্টার ,দুজনে দুজনার " , আওয়ামীলীগের কিছু কিছু মানুষের আচরণ দেখলে আমার মনে হয় , ভাদা আর তারা , দুজনে দুজনার।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

৮| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ভারত কি মানুষ কমাতে চায়? সীমান্তে লোক ভিড় করিয়ে কি আদায় করবে?

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিজেপির রাজনীতিতে এরকম এজেন্ডা আছে।

৯| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: আগে রাষ্ট্র ছিলো না।এখন রাষ্ট্র হয়েছে,রাষ্ট্রের আইন কানুন হয়েছে।সেই মতই চলতে হবে।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি রাষ্ট্র ব্যবস্থার পক্ষে না।বিশ্ব হবে সকল মানুষের জন্য।চলাচলে কোন বাঁধা থাকবেনা।ইউরোপ তার উদাহরণ।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অন্যদেশের মানুষ কেন আমরা নিবো ? আমাদের নিজেদের কি কম পড়েছে ?

১০| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: ভারত ও মিয়ানমারে মুসলিম ছিলো না।কিন্ত বাংলাদেশে কি ছিলো?এটা বলে আপনি কি বুঝাতে চাই ছেন।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:১৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারতীয় মুসলিম কে বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারী বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা নাকি কোনো কালেই মিয়ানমারের নাগরিক ছিলো না, তারা বাংলাদেশ থেকে এসেছে এমন ধুয়ো তুলে বাংলাদেশে পাঠানো হচ্ছে । এগুলো সস্তা টেকনিক !

আসলে বাংলাদেশে স্ট্রং সরকার ছিলো না কোনকালেই। তাই এত সমস্যা !

১১| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:১২

কামাল১৮ বলেছেন: যত হিন্দু ভারতে গেছে তাদের যদি পাঠিয়ে দেয়, তাদের ঠাঁই দিতে পারবেন।তারাতো এই দেশেরই মানুষ।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:১৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমাদের বিগত সরকারগুলোর ব্যর্থতা ! রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য জিভ লকলক করে কিন্তু নাগরিকদের উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা দিতে পারে না।

১২| ১১ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: এই সরকার আপনি সহ কয়েকজন সমন্বয়কদের জীবন উন্নত করেছে।বাকিদের জীবন কি উন্নত হয়েছে,নাকি তার কোন লক্ষন আছে।নির্বাচিত সরকার ছাড়া এই সরকারের কর্মকান্ড সবই তাসের ঘর।

১১ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৪০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার জীবনে তেমন কোনো উন্নতি নাই। একটা পে-স্কেল দিলে ভালো হতো। তবে ড. ইউনূস সাহেবের নতুন নতুন ব্যবসা হয়েছে। সমন্বয়কদের অনেকের জীবন চেঞ্জ হয়েছে। নির্বাচন আর হবে কিনা দেশে তাই এখন দেখার বিষয় !

আপনারা লীগ পন্থী ব্লগার রা মনে করেন আমি জামায়াত ! আবার এন্টি-লীগ পন্থী ব্লক মনে করে ছুপা লীগ। অথচ আমি শুধুই বাংলাদেশ পন্থী ! আপনাদের ট্যাগিং তাই আমার মন খারাপ করে না।

জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া আবশ্যক ছিলো কারণ করোনা পরবর্তী সময়ে এমনিতেই বেকারত্বের হার বেড়ে গিয়েছিলো। এর মধ্যে ৫৬% কোটা বহন করার মতো অবস্থায় ছাত্র সমাজ ছিলো না। এগুলো আপনি বুঝবেন বলে মনে হয় না। উন্নত দেশে থাকেন।

১৩| ১২ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বাংলাদেশের উচিত দেখা মাত্র শুলির হুমুক দেওয়া । ভারত এমন একটি জাতি যাদের মাইরের উপরে রাখলে সারা জীবন পায়ে ধরে চলে । ভালো পোষ্ট

১২ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমাদের গোড়ায় গলদ ! রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের বাচ্চা হইলে এতদিনে কিছু জবাব পেয়ে সাবধান হয়ে যেত।

১৪| ১২ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৩৩

নতুন বলেছেন: ভারত বাংলাদেশকে চাপে রাখতে সব রকমের চেস্টাই করবে।

আর দলকানাদের কাছে বাংলাদেশ পন্থী মানুষের কথা তাদের পছন্দ হবেনা।

যখন আমি শেখ হাসিনার বিপক্ষে বলি তখন গাজী ভাই হাকা ভাই কস্ট পায় ।
আবার জামাত শিবিরকে গালি দিলেও সমস্যা। দুই দলেরই কস্ট দিলে ব্যাথা লাগে।

১২ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমিও সেইম সমস্যায় পড়েছি। সমানে জামাতী বলে যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.