নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- মাহমুদুর রহমান।কোন কুসংস্কারে বিশ্বাস করি না।যে কোন ধরনের সন্ত্রাসবাদকে ঘৃণা করি।নিজের ধর্ম ইসলামকে খুব ভালোবাসি।ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা মানুষকে মানবিক হতে শিখায়,সহনশীল হতে শিখায়,সামাজিক হতে শিখায়।নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি।

মাহমুদুর রহমান

এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়, পাঠ্য যেসব পাতায় পাতায় শিখছি সে সব কৌতূহলে, নেই দ্বিধা লেশ মাত্র, বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

মাহমুদুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সকল প্রশংসা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬


মহান সৃষ্টিকর্তা কেন চান আমরা তার ইবাদত করি?
কেন তাকে আল্লাহু আকবার বলতে হবে, কেন সুবাহা'ন আল্লাহ বলতে হবে?
মহান আল্লাহর প্রশংসা না করলে কি চলবে না?

সূরা ফাতির আয়াত ১৫তে উল্লেখ আছেঃ

হে মানুষজাতি তোমরা তো আল্লাহ্‌ তা'লার মুখাপেক্ষী, তিনি সকল অভাবমুক্ত, সকল প্রশংসা তার।

আল্লাহ্‌ তা'লা আমাদেরকে তার প্রশংসা করতে বলেন এটা কিন্তু আল্লাহ তা'লার উপকারের জন্য নয়। এতে উপকারটা আমাদেরই।আমরা যখন বলি আল্লাহু আকবার এতে কিন্তু তার কিছু যায় আসে না। কারন তিনি এমনিতেই সর্বশক্তিমান। তবে আল্লাহ্‌ চান আমরা তার প্রশংসা করি কারন তিনি মানুষের সাইকোলোজিটা জানেন।আমরা যখন বিখ্যাত জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিদের প্রশংসা করি তখন স্বাভাবিকভাবেই আমরা তাদের উপদেশগুলো মেনে চলার চেষ্টা করি। যেমন ধরুন আপনি একটা ১০০ তলা বিল্ডিং তৈরি করবেন।এখন আপনি কি একজন রাজমিস্ত্রির কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন নাকি যিনি পৃথিবীর সেরা একজন বিল্ডার তার? উত্তর হবে পৃথিবীর সেরা বিল্ডারের।কারন তিনি একজন গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব। একইভাবে মহান আল্লাহ্‌ চান আমরা যেন তার প্রশংসা করি কারন তিনি সবচেয়ে মহান।তিনি সবকিছু জানেন, তিনি মহান জ্ঞানী। একইভাবে আমরা যখন জানি তিনি জ্ঞানী তখন তার সবগুলো কথা মেনে চলার চেষ্টা করি। যদি আমরা না মানি তিনি সবচেয়ে জ্ঞানী, সব কিছুর খবর রাখেন, সব কিছু জানেন তাহলে তার কথাগুলো মেনে চলার সম্ভাবনা কম।তাই আল্লাহ্‌ চান আমরা তার প্রশংসা করি।এতে আমাদেরই উপকার হচ্ছে। তাই আল্লাহ্‌ বলেন,

হে মানুষজাতি তোমরা তো আল্লাহ্‌ তা'লার মুখাপেক্ষী, তিনি সকল অভাবমুক্ত, সকল প্রশংসা তার।

মনে করেন,এক দম্পতি একটা সন্তান জন্ম দিলো।তারপর সেই সন্তানকে খুব যত্ন করে বড় করলো।এখন সন্তান প্রাপ্ত বয়স্ক।সে ভালো একটা কম্পানিতে চাকুরী করে কিন্তু তার বাবা মায়ের খোজ খবর রাখে না।এমন সন্তানকে আপনি কি বলবেন?
নিঃসন্দেহে অমানুষ, অসভ্য,অকৃতজ্ঞ ইত্যাদি।আপনি মানবেন যদি আপনার বাবা-মা আপনাকে বড় করে যাবতীয় সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে কিন্তু বড় হয়ে আপনি তাদের খোজ খবর না রাখেন তাহলে আপনি অমানুষের চেয়ে কম কিসের?যদি এই কথাটা মেনে নেন তাহলে সে সকল মানুষদেরকে আপনি কি বলবেন যারা স্রষ্টার প্রতি অকৃতজ্ঞ?মহান আল্লাহ্‌ তা'লা তো শুধু আমাদেরকেই সৃষ্টি করেন নি বরং আমাদের পিতা-মাতাদেরকেও।আপনার কি মনে হয় না মহান আল্লাহকেও আমাদের উচিৎ কৃতজ্ঞতা জানানো? আমাদের কি তার প্রতি অনুগত থাকা উচিৎ না?

অথচ, আমাদের মধ্যে কত জন্য মহান আল্লাহকে তার মহানুভবতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানায়? মহান আল্লাহ্‌ আমাদের জীবন দান করেছেন, দান করেছেন এই পৃথিবীর সমগ্র নিয়ামত। একবার চিন্তা করুন আমরা যদি কয়েকদিন পানি না পান করি তবে আমরা মারা যাবো।আমাদের মধ্য কতজন এই পানির জন্য আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়?আপনি জানান? এছাড়াও আছে বাতাস।বাতাসের কথা একবার ভাবুন যা না থাকলে আমরা কয়েক মিনিটের মধ্যেই মারা যেতাম আর এই বাতাসের জন্য আমরা কি মহান আল্লাহকে কৃতজ্ঞতা জানাই?

সুরা ইব্রাহীন আয়াত ৩৪ এর মধ্যে মহান আল্লাহ্‌ বলেনঃ
তোমরা মহান আল্লাহর অনুগ্রহ গননা করলে তার সংখ্যা নির্ণয় করতে পারবে না আর মানুষ অবশই অতিমাত্রায় জালিম ও অকৃতজ্ঞ।

সুরা আদিয়াতে ৬-৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ্‌ বলেন,
মানুষ অবশ্যই তার প্রতিপালকের প্রতি অকৃতজ্ঞ এবং নিশ্চয়ই সে নিজেই এর ওপর সাক্ষী।

ধরুন একজন ব্যক্তি যিনি বিনামূল্যে খাদ্য দান করছেন।এখন একজন অসহায় যদি তার থেকে খাদ্য না নেয় এতে যে ব্যক্তি বিনামূল্যে খাদ্য দান করছেন তার কিছু যাবে আসবে না।ক্ষতিটা হবে কিন্তু সেই ব্যক্তির যিনি খাদ্য নেয়া থেকে নিজেকে বিরত রেখেছেন।কিন্তু সেই
অসহায় ব্যক্তি যদি খাদ্য নিতেন তাহলে কিন্তু যিনি খাদ্য ফ্রিতে দান করছেন তিনি বেশ খুশী হতেন।মহান আল্লাহ্‌ তা'লার দয়া পৃথিবীর সব দয়া থেকেও অনেক উপরে। বলা হচ্ছে তিনি রিজিক দান করেন। যখন কেউ আল্লাহর ইবাদত করেন মহান আল্লাহ্‌ তার প্রতি সন্তুষ্ট হবেন।মহান আল্লাহ্‌ তা'লার প্রশংসা করলে উপকার হবে মানুষের, উপকার হবে সকল সৃষ্টির।

এখন যদি আপনি নিজেকে অপরাধী মনে করেন তাহলেও আল্লাহ্‌ আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন।পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ্‌ অনেকবার একথা বলেছেন,

ওয়াল্লাহু গফুরুর রহী'ম।

নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ ক্ষমাপরায়ন এবং পরম দয়ালু।

আর যখন আপনি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন তিনি সন্তুষ্ট হবেন।

তবে সূরা নিসায় উল্লেখ আছে

যদি আল্লাহ্‌ চান তিনি যেকোন গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন তবে তার সাথে শিরক বা শরীক করা কিংবা তার সমকক্ষ মানে আল্লাহ্‌ তাকে ক্ষমা করবেন না।

অর্থাৎ যদি কেউ শিরক করে সেটাই সবচেয়ে জঘন্য অপরাধ। আপনি যদি মুশরিক অবস্থায় মারা যান; মরার আগে যদি অনুতপ্ত না হন; যদি আল্লাহর কাছে ক্ষমা না চান মহান আল্লাহ্‌ কখনওই ক্ষমা করবেন না আপনাকে।

ইসলামের ডায়েরী থেকে বলছি-৩(দ্বিতীয় ভাগ)
মাহমুদুর রহমান।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আল্লাহ যদি মানুষকে তৈরি করতেন, তিনি মানুষের সাথে নিয়মিতভাবে যোগাযোগ করতেন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল কোরআনে উল্লেখ আছেঃ
সূরা হুজুরাত আয়াত ১৩ঃ

হে মানুষ, আমি তোমাদেরকে এক নারী ও এক পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছি আর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি। যাতে তোমরা পরস্পর পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত ।

(সুরা মুমিন - ২০) "আল্লাহ সব কিছু শোনেন, সব কিছু দেখেন।" (সুরা মুমিন - ৫৬) "তোমরা যা কর তিনি তা খুব ভালভাবেই দেখেন।" (সুরা ফুসসিলাত - ৪০) "তিনি সব শুনেন, সব দেখেন।" (সুরা শূরা - ১১) "তোমরা যা কিছু কর আল্লাহ তা দেখেন।" (সুরা ফাতহ- ২৪) 'আসমান ও যমীনের গোপন বিষয়ের খবর আল্লাহই জানেন। তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমে আল্লাহকে যত বড় ভাবা হয়েছিলো ( সর্বাধিক চন্দ্র, সু্র্য, ৭ টি গ্রহ ও তারকারাজি), এখন দেখা যাচ্ছে, তিনি এর থেকে অনেক বড়: তিনি আসলে ট্টিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সী সৃষ্ট করেছেন; ফলে, নবী মুসা (আ: )'এর আমল থেকে যেই ধরণা চলে আসছে, গত ২০০ বছরে তা বদলে গেছে।

তিনি এখন এত বড় যে, আগের ভাবনাচিন্তা এখন অকেজো

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কাজেই আমরা কেউই জানি না আল্লাহ্‌ কত বড়।আর আল্লাহর বড়ত্বের পরিমাপ একেকজনের দৃষ্টিতে একেক রকম কারন মহান আল্লাহ মানুষকে স্ব স্ব চিন্তাশক্তি দিয়েছেন। কিন্তু আমরা কেউ বলতে পারবো না আল্লাহ্‌ কত বড়!

পবিত্র কোরআনে উল্লেখ আছেঃ

সূরা নাহল:৭৪ - নিশ্চয় আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র মানূষের শেষ ভরসার জায়গা মহান প্রভু।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: প্রতিটি মানুষই দরিদ্র।দারিদ্রতা নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারন সবাই আল্লাহর মুখাপেক্ষী।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট
#
আল্লাহ তাআলা চাদগাজীকে হেদায়েত দান করুন

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।

আমীন।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০

ইসিয়াক বলেছেন: অবশ্যই সকল প্রশংসা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য। তিনি এক ও অদ্বিতীয়

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: জাঝাকাল্লাহ খাইরান।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যেসব সুরাহ'এর কথা বলছেন, সেগুলো আল্লাহের কাছ থেকে মানুষের কাছে আসার মতো কোন মিডিয়া নেই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এটাই মানুষ আর তার রবের মধ্যে পার্থক্যের জন্য যথেষ্ট্। আল্লাহর কোন মাধ্যম লাগে না।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

আরোগ্য বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ ও হিকমত দান করুক।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমীন।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " এটাই মানুষ আর তার রবের মধ্যে পার্থক্যের জন্য যথেষ্ট্। আল্লাহর কোন মাধ্যম লাগে না। "

-এটার ফলে, মানুষ নিজের লেখাকে আল্লাহের নামে চালাচ্ছেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কোন মানুষ নিজের লেখাকে আল্লাহর নামে চালাচ্ছেন?

মাত্র অল্প কয়েক বছর আগে বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে এই মহাজগৎ আগে একটি বিন্দু ছিলো তারপর একটা বিস্ফোরন ঘটলো অতঃপর সৃষ্টি হলো এই বিশ্বজগত।

অথচ পবিত্র কোরআনে ১৪০০ বছর আগে মহান আল্লাহ্‌ মহাজগৎ সৃষ্টির কথা বলে দিয়েছেন। কোরআনে পদার্থ বিজ্ঞান,জীববিজ্ঞান সহ অনেক বিষয়ের কথাই উল্লেখ করেছেন।আর চৌদ্দশ বছর আগে কোন বিজ্ঞান ছিলো যে পদার্থ, ভূবিদ্যা,জীববিদ্যা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতো?

আপনি কি বোঝাতে চাইছেন পবিত্র কোরআন মানুষের লেখা আর মানুষ সেই কোরআন কে আল্লাহর নামে চালাচ্ছে?
তাহলে বলতেই হয় আপনি কখনও পবিত্র কোরআন পড়েন নি।আর না পড়েই একটা মনগড়া কথা বলে দিয়েছেন এটা কোন শিক্ষিত মানুষের কাজ হতে পারে না।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুণ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমীন।

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল্লাহ আমাদের যেন ক্ষমা করেন ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমীন।

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৬

ইসিয়াক বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবার হেদায়েত দান করুন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমীন।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " এটাই মানুষ আর তার রবের মধ্যে পার্থক্যের জন্য যথেষ্ট্। আল্লাহর কোন মাধ্যম লাগে না। "

-এটার ফলে, মানুষ নিজের লেখাকে আল্লাহের নামে চালাচ্ছেন?

নাস্তিকতা কি ফ্যাশন না মূর্খতা??? এসাইলাম সিকারদের তো দিন শেষ!!

যা খুশি তাই বলার নাম বাকস্বাধীনতা নয়। এটা মনে রাখাই উত্তম!
মানুষ নিজের লেখাকে আল্লাহের নামে চালাচ্ছেন? - কত বড় অজ্ঞান আর জাহিল হলে এমন কথা বলা যায়!

পবিত্র কোরআন আল্লাহর বানী! এতে কোন সন্দেহ নেই। কোন মানুষের ক্ষমতা নেই নিজের কথাকে আল্লাহর বানী বলে চালােনার। নবীজির ইন্তেকালের পর বহু ভন্ড নবী চেস্টা করেছিল। পারে নি। তাই এ ধরনের কূপমন্ডুক কথা বলা থেকে বিরত থাকার অনুেরাধ রইলো। সব দেখে শুনে বুঝে মনে পড়ে শাস্ত্রের কথা
- হাতি ঘোড়া গেল তল, ছাগল বলে কত জল??


১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


@বিদ্রোহী ভৃগু ,

এখানে নাস্তিকতার কিছু নেই, আল্লাহ নেই বলা হয়নি; আল্লাহের নামে মানুষ অনেক কিছু লিখে আসছেন; শেষ নবী নিজে কিন্ত কিছু লিখেননি, উনি লিখতে জানতেন না; আপনি উনাকে কি লেককদের মাঝে আনতে চান?

শেষ নবীর আগে অনেক নবী এসেছিলেন, উনারা অনেক কিছু নিজ হাতে লিখে গেছেন! কুপের মাঝে বসে চারিদিকে পাথর মারছেন?

১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ব্লগে আবার ফিরে আসার জন্য সাধুবাদ জানাই। আপ্নার লেখাগুলি অনেকসময় মন্তব্য করতে না পারলেও ঠিকই পড়ে যেতাম। তাই আবার আপ্নাকে দেখে ভাল লাগছে।

এই পোস্টের ব্যাপারে আমি একটু পরেই ফিরে আসছি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সাধুবাদ জানানোতে আনন্দিত হলাম।ধন্যবাদ প্রিয় নীল আকাশ ভাই।আমার পোষ্টে আপনার আগমনে ধন্য হলাম। আমি চাই মানুষ লেখা পড়ুক জানুক কারন জানার কোন শেষ নেই।

আপনার পুনঃআগমনের অপেক্ষায় রইলাম।

১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


@বিদ্রোহী ভৃগু,

বাইবেল পুরোটা মানুষের লেখা ও ইহাকে আল্লার বাণী বলা হয়েছে; আপনি বরাবরই কুপের মাঝে ছিলেন।

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "মাত্র অল্প কয়েক বছর আগে বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে এই মহাজগৎ আগে একটি বিন্দু ছিলো তারপর একটা বিস্ফোরন ঘটলো অতঃপর সৃষ্টি হলো এই বিশ্বজগত।

অথচ পবিত্র কোরআনে ১৪০০ বছর আগে মহান আল্লাহ্‌ মহাজগৎ সৃষ্টির কথা বলে দিয়েছেন। কোরআনে পদার্থ বিজ্ঞান,জীববিজ্ঞান সহ অনেক বিষয়ের কথাই উল্লেখ করেছেন।আর চৌদ্দশ বছর আগে কোন বিজ্ঞান ছিলো যে পদার্থ, ভূবিদ্যা,জীববিদ্যা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতো? "

-কোরান পবিত্র ধর্মগ্রন্হ, এখানে বিজ্ঞান, অজ্ঞান কিছুই নেই; ১১৪ সুরায় প্রায় একই কথা বলা হয়েছে যে, আল্লাহ এক, মানুষকে উনার উপাসনা করা দরকার।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনি বারবার মূর্খতার প্রমান দিচ্ছেন।এটা মোটেও শুভ লক্ষন নয়।কোরআন কখনও খুলে দেখেননি আপনি।আসলে কোরআন পড়তে যোগ্যতা লাগে।আর সবার মাঝে এই যোগ্যতা নেই।আর যাদের মাঝে যোগ্যতা নেই তারা সদা মনগড়া কথা বলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।চাঁদগাজী সাহেব আপনাকে যারা জ্ঞানী বলে তারা আপনার মতই অপদার্থ। বিশ্বাস করুন আপনার প্রতি আমার কোন রাগ নেই।শুধুই আফসোস হয় আপনার জন্য।আফসোস।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



বিতর্ক পরিহার করে সামনে এগিয়ে চলুন। বিশ্বাস অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়ার মত কোনো বিষয় নয়। বিশ্বাস হচ্ছে- আলো, আস্থা এবং পূর্ণতার নাম। বিপরীতে অবিশ্বাস হচ্ছে- অন্ধকার, ধু ধু প্রান্তর, মরিচিকা, আস্থাহীনতা, ভরসাহীনতা, নির্ভরতাহীনতা এবং শুন্যতা-অপূর্ণতা-হাহাকার।

যার যেটা ভালো লাগবে, সেটাই তিনি গ্রহন করবেন। পোস্টে +++

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নকিব ভাই।
জাঝাকাল্লাহ খাইরান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.