নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- মাহমুদুর রহমান।কোন কুসংস্কারে বিশ্বাস করি না।যে কোন ধরনের সন্ত্রাসবাদকে ঘৃণা করি।নিজের ধর্ম ইসলামকে খুব ভালোবাসি।ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা মানুষকে মানবিক হতে শিখায়,সহনশীল হতে শিখায়,সামাজিক হতে শিখায়।নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি।

মাহমুদুর রহমান

এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়, পাঠ্য যেসব পাতায় পাতায় শিখছি সে সব কৌতূহলে, নেই দ্বিধা লেশ মাত্র, বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

মাহমুদুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ্‌ কি এমন কোন অস্ত্র তৈরি করতে পারবেন যা আল্লাহকে মেরে ফেলতে পারবে?(নাঊযুবিল্লাহ)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩২


============== বিসমিল্লাহির রহ'মানির রহী'ম ================
নাস্তিক ও নাস্তিক মনস্ক মানুষের করা যেকোন প্রশ্নকে আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে পছন্দ করি।আপনাদের কাছে তেমনি একজন মানুষের করা একটি প্রশ্নকে উপস্থাপন করবো উত্তর সহ।আমার এক ছোট ভাই যে কিনা আমার হোস্টেলমেট সে আমাকে একদিন একটা প্রশ্ন করেছিলো যে,
আল্লাহর পক্ষে তো সব সম্ভব তাই না?তাহলে আল্লাহ্‌ কি এমন কোন অস্ত্র তৈরি করতে পারবেন যা আল্লাহকে মেরে ফেলতে পারবে?(নাঊযুবিল্লাহ)।

যুক্তির খাতিরে ধরে নিলাম হুম আল্লাহর পক্ষে এমন অস্ত্র তৈরি করা সম্ভব(নাঊযুবিল্লাহ)।এখন এমন একটি অস্র মহান রাব্বুল আ'লামিনকে মেরে ফেললো(নাঊযুবিল্লাহ)।এতে কি লাভ হবে?

ধরুন একজন ব্যক্তি যার নাম জন।জনের দুই হাতে দুইটা গ্লাস।আপনি বললেন জন তুমি এই গ্লাস দুটো ২৪ ঘন্টা কিংবা একদিন হাতে রেখে দাঁড়িয়ে থাকো।আমার নির্ধারণ করা সময় পর্যন্ত যদি তুমি দাঁড়িয়ে থাকো তাহলে আমি তোমাকে ১০০ ডলার গিফট দিবো।জন আপনার চ্যালেঞ্জ গ্রহন করলো।প্রশ্ন হলো জন কত ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে?এক দুই তিন।আচ্ছা একটা সময় জনের শক্তি ক্ষয় হবে কিনা?অবশ্যই।জনের যখন শক্তি প্রায় শূন্যের কোঠায় এসে পড়বে তখন তার হাত থেকে গ্লাস দুটো পড়ে যাবে।এখন বলুন গ্লাস দুটোর পরিনতি কি হবে?ভেঙ্গে চুরমার। আবার ধরুন যদি পৃথিবীর সকল কৃষিকাজ বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে পরিস্থিতি কিরুপ দাঁড়াবে?মানুষ খাদ্যের অভাবে মারা যাবে।

মহান আল্লাহ্‌ তা'লা যিনি আমাদের দেখভাল করছেন যিনি আমাদের খাদ্য দেন।যিনি পৃথিবীকে আমাদের জন্য করেছেন বসবাসের উপযোগী।যিনি গ্রহ নক্ষত্র নিয়ন্ত্রন করছেন।যার কারনে চাঁদ পৃথিবীকে স্পর্শ করতে পারে না।সূর্য তার কক্ষ পথ থেকে বিচ্যুত হয় না।তিনি যদি না থাকেন তাহলে আমাদের কি হবে?কি হবে এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের?নিশ্চিত ধ্বংস হয়ে যাবে।কারন অক্সিজেনই যেখানে নেই সেখানে মানুষ বেঁচে থাকবে এটা অবান্তর।তেমনি স্রষ্টা যদি নাই থাকেন সেখানে সৃষ্টি থাকবে এটা ভিত্তিহীন।

আমরা মানুষ।আর আমরা মরনশীল।তাই আমরা যারা আমাদের মানবীয় বৈশিষ্ট্য দিয়ে স্রষ্টাকে বিচার করি যেটা নিঃসন্দেহে মূর্খতা কিংবা ধূর্ততা ছাড়া কিছুই না।মহান আল্লাহ্‌ বলেন,
সূরা আশ-শুরা:১১ - "কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়।

মহান আল্লাহর গুনবাচক নাম সমূহের মধ্যে একটি হলো আল-মুতাআ'লি সৃষ্টির গুনাবলীর উর্ধ্যে।কোন কিছুই তার গুনের সাথে তার বড়ত্বের সাথে তুলনীয় নয়।দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোনো কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।একজন সত্তা যিনি সবার অপেক্ষা মহান তিনি প্রদত্ত পবিত্র কোরআনে উল্লেখ আছে,

আল-হাইয়্যু যার অর্থ চিরঞ্জীব।আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই, তিনি চিরঞ্জীব।অর্থাৎ মহান আল্লাহ তা'লার কোন মৃত্যু নেই।নিঃসন্দেহে তিনি বেঁচে ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।তাই তার মৃত্যু হবে এই মনোভাব পোষন করা নিঃসন্দেহে অবান্তর অযৌক্তিক।

আল্লাহর নিমিত্তেই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সার্বভৌমত্ব।এখানে আল্লাহ সুবহা'নাহু ওয়া তা’আলা আমাদেরকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, সার্বভৌমত্বের মালিক একমাত্র আল্লাহ। তিনিই সকল ক্ষমতার উৎস এবং সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। আর এই সার্বভৌমত্বে আল্লাহর কোন শরীক নেই।তার ওপর কিংবা তার সমান কোন ক্ষমতাবান সত্তা নেই।আর তাই এমন অস্ত্র যা আল্লাহর ওপর ক্ষমতাবান (নাঊযুবিল্লাহ) এটা যেকোনভাবেই অগ্রহনযোগ্য ও পরিত্যাজ্য।

ইসলামের ডায়েরী থেকে বলছি_৪র্থ পর্ব।
মাহমুদুর রহমান।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: শিরোনামে বানান ভুল আছে। অস্ত্র হবে, অস্র নয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: আপনার শিরোনামটা সুন্দর হয়নি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: শিরোনামে কি লিখলে ভালো হত?

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবিশ্বাসীরা এরকম ফালতু কত প্রশ্ন যে তৈরী করে তার ইয়ত্তা নেই।

তাকে বলবেন-সে যে এই প্রশ্নটা করতে পেরেছে আল্লাহ তাকে সুস্থ ব্রেন না দিলে সে এটা করতে পারতো না। ভাল কিছু ভাবতে পারতোনা। তা হলেই বুঝে আসবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে ভাবি একজন মানুষ কি করে এতো নির্বোধ হয়?কি করে সে তার প্রতিপালককে ভুলে যায় আর দাঁড় করায় অর্থহীন প্রশ্ন? অবাক লাগে খুব।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

ভালোবাসা নিরন্তর।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু প্রীশু

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৩

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: সৃষ্টি কর্তাকে নিয়ে এই ধরনের শিরোনাম দেখেই আমার প্রথমে খুব রাগ হয়েছিল।পরে বিস্তারিত যাই লিখেছেন ভাল লিখেছেন।তবুও আমি চাইনা মানুষকে বুঝানোর জন্য এই জাতীয় শিরোনাম না করাই ভাল।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আলহা'মদুলিল্লাহ। আমি আপনার মনোভাব বুঝেছি।কিন্তু এর চেয়ে ভালো শিরোনাম আমি খুঁজে পাই নি।আপনি আমাকে একটি শিরোনাম উপহার দিন।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: লিখা মন্দ না।ভালই লিখেছেন।ধন্যবাদ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ্‌ আপনার মঙ্গল করুন।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: রাস্তা ঘাটের খুচরা টোকাই শ্রেনীর নাস্তিক, এই সব আবুল টাইপের প্রশ্ন করবে। এই সব জিনিসকে গুরুত্ব দেয়া এক ধরনের ছেলেমানুষী।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মানষের বিবেক আছে।আর সেই বিবেকে অজস্র প্রশ্ন উঁকি দিবে।এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।তবে বিবেকে যদি অবান্তর কিছু জাগে যা একজন সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য যথেষ্ট হয় তাহলে সে বিষয়কে গুরুত্ব সহকারে নেয়াই সবচেয়ে উত্তম।এক্ষেত্রে বিষয়টাকে গুরুত্বহীনভাবাটা অস্বাভাবিক।

ছেলেটার বিষয়ে আপনাকে জানাই।সে অনার্সে পড়ে।সে নিজেকে একজন যুক্তিবাদী মানুষ ভাবে।আর এই জন্যই এমন একটি যুক্তি সে দাঁড় করায়।এটা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হলেও অনেকের কাছেই বেশ বিভ্রান্তিকর মনে হবে আমার বিশ্বাস।এই জন্যই তার যুক্তিটাকে খন্ডন করলাম যেন বাকীরাও জানতে পারে ও বুঝতে পারে।

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

খোলা মনের কথা বলেছেন: বিষ্ঠা যত নাড়াচাড়া করবেন তত দূর্গন্ধ ছড়াবে তাই এসকল নিন্ম শ্রেণী প্রানীদের যত পারবেন ইগনোর করবেন। দেখবেন একসময় এমনিতে দূর্গন্ধ কমে গেছে।
এগুলোকে আমি নাস্তিক বলি না। এরা হলো বাঙ্গালী ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী। এদের ভিতর দু ভাগে ভাগ আছে। ১. প্রকাশ্য ধর্ম বিদ্বেষী ২. চুপচাপ ধর্ম বিদ্বেষী।
রাজীব নুর একটি ডিপ্লোমেটিক কমেন্ট করে গেছেন। তিনি সব কমেন্ট পোষ্ট এমনটিই করেন। বুঝিনা বুঝি না ভাব আর কি। তার ব্লগ নিয়মিত পড়ুন কিছুটা আঁচ করতে পারবেন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সব সময় কি আর চুপ করে থাকা যায় ভাই?জ্ঞান অর্জন তো আমাদের ওপর ফরজ।আর আপনাকে মজার একটা কথা বলি, ইসলাম বিদ্বেষীরা আমাদের বিদ্বেষ করতে গিয়ে বড় উপকার করে যাচ্ছেন তাদের অজান্তেই।বিষয়টা কি লক্ষ্য করেছেন, যখন কেউ একজন ইসলামের বিষয়ে নেতিবাচক কথা বলেন সেটা আমাদের আরও আগ্রহী করে তোলে সত্যটাকে আরও নিখুঁতভাবে জানবার ও বুঝবার।

আলহা'মদুলিল্লাহ। রাজীব ভাই সম্পর্কে আমার ধারনা আছে।

আপনার মতামতে জন্য শুভেচ্ছা নিবেন খোলা মনের কথা।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি হলেন এক লিলিপুটিয়ান বুদ্ধিজীবি, আপনার সাথে পিগমী বুদ্ধজীবি ব্যতিত অন্য কেহ হোষ্টেলে থাকবে কোন কারণে?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লল।
ব্লগের কথা বাদ দিলেন কেন?
নিজের অপমান সহ্য হবে না বুঝি?

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ এমন কোন ভারী জিনিস বানাতে পারবেন যা তিনি উত্তলন করতে পারবেন না। প্রশ্নটা এমন দেখেছি অনেক জায়গায় আপনার রুমমেট ভারী জিনিসের জায়গায় অস্ত্র বসিয়েছে। তবে আপনার যুক্তিখন্ডনও একেবারে ক্লিয়ার হয়নি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তাহলে আপনি আমাকে সাহায্য করুন ।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছে, ": লল।
ব্লগের কথা বাদ দিলেন কেন?
নিজের অপমান সহ্য হবে না বুঝি? "

-এখানে শুদ্ধ শব্দ হবে, "পোষ্ট", ব্লগ নয়! ব্লগিং আপনার জন্য নয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: হে হে হে

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের জন্মও নাই, মৃত্যুও নাই। তিনি অবিনশ্বর। তাই এই ধরনের ফালতু প্রশ্নের উত্তর খোঁজা আহাম্মকি ছাড়া আর কিছু নয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মুসলিম হিসেবে কাউকে আহাম্মক না বলে সে যা করছে সে কাজে উৎসাহ দেয়া উচিৎ যদি সেটা হয় আল্লাহর জন্য।আল্লাহ্‌ যেহেতু বিবেক দিয়েছে জ্ঞান দিয়েছে তাই সেটাকে কাজে লাগাতে হবে কারন এটাকে কাজে লাগানো বাধ্যতামূলক।ফলশ্রুতিতে আপনিও উপকৃত হবেন সাথে অন্যরাও।জানেন তো শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন।

১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

সুপারডুপার বলেছেন: § সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে সমস্যা হচ্ছে :
সবাই সৃষ্টিকর্তাকে 'এ' বি ' সি' ইত্যাদি নামে ধরে নিয়েছে এবং সেই অনুসারে চরিত্রগত বর্ণনা দিয়েছে; কিন্তু কেউই প্রমান করতে পারে নি ।

এই চরিত্রগত বর্ণনাগুলোও মনুষ্য জগতের সিস্টেমের সাথে মিল রেখে করা হয়েছে। এই জন্য আমি যখন গির্জাতে গিয়েছিলাম। গির্জার পাদ্রি আমাকে বলেছিলো , মুসলিম গড আমাদের গড না। তাই , ধর্ম থেকে ধর্মে গডের ভিন্নতা পেয়েছে।

আচ্ছা, আল্টিমেটেও সিস্টেমের ভিতরেই তো আমাদের অবস্থান করতে হয়। সিস্টেমের বাহিরে যেতে পারি না। সিস্টেমের ভিতরে থেকে ঐ সিস্টেমের রহস্য বের করা কি করে সম্ভব??

§ সৃষ্টিকর্তা তো নিজেই 'সৃষ্টি ' ও 'মেরে ফেলা' বা ধ্বংসের কন্সেপ্ট ডিজাইন করেছেন। মানুষ কি ভাবে তার তৈরী করা ডিজাইন দিয়েই তাকেই পরিমাপ করে ? আজব তো? আচ্ছা মানুষ তো কম্পিউটার তৈরী করছে , কম্পিউটার কি মানুষ সমন্ধে নিজে থেকে কিছু বলতে পারবে ? না, আমরা কম্পিউটারকে যা শিখিয়ে দেই , সেটাই শুধু বলতে পারে , এর বাহিরে কম্পিউটার/ রোবট কি কিছুই কি বলতে /করতে পারে ?

§ সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে সমস্যা আস্তিক ও নাস্তিকদের সব সময়ই থাকবে। কারণ এখানে
১) আস্তিক ধরে নিয়েছে, সৃষ্টিকর্তা আছে
২) নাস্তিক ধরে নিয়েছে, সৃষ্টিকর্তা নাই

কিন্তু কেউ ই প্রমান করতে পারে নি।

§ কিছু গতানুগতিক প্রশ্ন :

১) সৃষ্টিকর্তা কি নিজেকে ধ্বংস করতে পারবেন?
২) সৃষ্টিকর্তা কি তারই মত আরেকজন সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করতে পারবেন ?
৩) সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকর্তা কে , তার সৃষ্টিকর্তা কে .... তার তার সৃষ্টিকর্তা কে ...... এই ভাবে অসীম সমীকরণের ?

পার্থিব জগতে এই প্রশ্ন গুলো অসমাধান -ই থেকে যাবে। আধ্যাত্বিক জগতে , এই সমস্যা গুলো থেকে আলো খুঁজে পাবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: § কিছু গতানুগতিক প্রশ্ন :

১) সৃষ্টিকর্তা কি নিজেকে ধ্বংস করতে পারবেন?
যেখানে সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন তার কোন মৃত্যু নেই অর্থাৎ তিনি চিরঞ্জীব।সেখানে ধ্বংসের তো প্রশ্নই ওঠেই না।

২) সৃষ্টিকর্তা কি তারই মত আরেকজন সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করতে পারবেন ?
যদি আসমান ও যমিনে একাধিক ইলাহ থাকে তবে উভয়েই ধ্বংস হয়ে যাবে।

৩) সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকর্তা কে , তার সৃষ্টিকর্তা কে .... তার তার সৃষ্টিকর্তা কে ...... এই ভাবে অসীম সমীকরণের ?
স্রষ্টার সংজ্ঞা হচ্ছে, যিনি সৃষ্টি করেন তিনিই হচ্ছেন স্রষ্টা।আর সামগ্রিকভাবে প্রতিটি সৃষ্ট জিনিসের সৃষ্টিকর্তা একজন।আর সেই একজনের দ্বারা সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৬

বিজন রয় বলেছেন: বিরাট প্রশ্ন!!!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সহজ উত্তর।

১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

সুপারডুপার বলেছেন:
@লেখক ,
§ কেস ভিন্ন হওয়ায়: প্রশ্ন ১ এর উত্তরে বলেছেন , ধ্বংসের তো প্রশ্নই ওঠেই না, প্রশ্ন ২ এর উত্তরে বলেছেন উভয়েই ধ্বংস হয়ে যাবে। অর্থাৎ কেস ভিন্ন হওয়ায় একজায়গায় সৃষ্টিকর্তা চিরঞ্জীব অন্য জায়গায় সৃষ্টিকর্তা ধ্বংস হতে পারে, আপনি তো নিজেই বলে দিলেন। এটা স্ববিরোধী ও ইউনিভার্সাল ট্রুথ না।

§ আপনি সবজায়গায় ধরে নিয়েছেন, কিন্তু প্রমাণিত না :
যেমন: ধরে নিয়েছেন, 'সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন ' অর্থাৎ কোনো একটা গ্রন্থ বা লিখিত কথাটা সৃষ্টিকর্তার বলে আপনি বিশ্বাস করে, ধরে নিয়েছেন 'সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন'

§ প্রশ্ন ৩ এর উত্তরে বলেছেন : সামগ্রিকভাবে প্রতিটি সৃষ্ট জিনিসের সৃষ্টিকর্তা একজন।

তাহলেই সেই একজনের কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নাই ? এটাও আপনি ধরে নিয়েছেন বা বিশ্বাস করছেন।

বিশ্বাস থেকে আপনি যুক্তিতে যেতে যাচ্ছেন। যে কেউ, যে কোনো কিছু বিশ্বাস করতে পারে। বিশ্বাসের স্বাধীনতা সবার আছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কেস ভিন্ন হওয়ায়: প্রশ্ন ১ এর উত্তরে বলেছেন , ধ্বংসের তো প্রশ্নই ওঠেই না, প্রশ্ন ২ এর উত্তরে বলেছেন উভয়েই ধ্বংস হয়ে যাবে। অর্থাৎ কেস ভিন্ন হওয়ায় একজায়গায় সৃষ্টিকর্তা চিরঞ্জীব অন্য জায়গায় সৃষ্টিকর্তা ধ্বংস হতে পারে, আপনি তো নিজেই বলে দিলেন। এটা স্ববিরোধী ও ইউনিভার্সাল ট্রুথ না।

সুন্দর বলেছে কেস ভিন্ন।
তাই অস্তিত্ব যেখানে একজনের এবং তিনি বলে দিয়েছেন তিনি একক ও অদ্বিতীয় এবং চিরঞ্জীব সেখানে তার ধবংসের কথা আসতে পারে না। কিন্তু যদি বলা হতো একাধিক ইলাহের কথা তবে উভয়েই ধ্বংস হয়ে যেত।কারন সেখানে তারা একক ও অদ্বিতীয় এটা মিথ্যা প্রমানিত হবে।তারা চিরঞ্জীব এটাও মিথ্যা প্রমানিত হবে।তাদের উভয়ের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের বড়াই হবে।যেখানে থেকে শুরু হবে দ্বন্দ্বের।তা থেকে লড়াই আর তারপর ধ্বংস।ইজি লজিক।সহজভাবে ভাবুন।


§ আপনি সবজায়গায় ধরে নিয়েছেন, কিন্তু প্রমাণিত না :
যেমন: ধরে নিয়েছেন, 'সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন ' অর্থাৎ কোনো একটা গ্রন্থ বা লিখিত কথাটা সৃষ্টিকর্তার বলে আপনি বিশ্বাস করে, ধরে নিয়েছেন 'সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন'


আমি ব্লগে আছি আপনাকে বিশ্বাস করাতে আপনার সামনে স্বশরীরে উপস্থিত হতে হবে না।তেমনই আল্লাহ্‌ আছেন তিনি প্রমান দিয়েছেন পবিত্র কোরআনের মধ্যে।এই জন্য তাকে স্বশরীরে এসে জানান দিতে হবে না।তাকে না দেখে বিশ্বাস করার নামই হচ্ছে ঈমান।যেমনটা আপনি আমাকে না দেখেই বিশ্বাস করছেন আমি মাহমুদুর রহমান নামে একজনের অস্তিত্ব আছে।এটার নামই ঈমান।তারপর ব্লগে যখন একটা পোষ্ট দিলাম সেটাকে আপনি মাহমুদুর রহমানের পোষ্ট বলবেন নাকি রাজীব নূরের পোষ্ট বলবেন? যুক্তিতে আসুন,

আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে পবিত্র কোরআনের মত একটা গ্রন্থে এতো সব বৈজ্ঞানিক কথা কোন বিজ্ঞানী বলতে পারেন যা বিজ্ঞানীরা আজ পর্যন্ত ভুল প্রমান করতে পারে নি যা দেখে তারাও বিস্মিত? বলতে পারবেন?আপনার পড়াশোনার অভাব রয়েছে আরও পড়ুন।জানার শেষ নেই।

তাহলেই সেই একজনের কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নাই ?
যেখানে বলা হয়েছে সামগ্রিক ভাবে সবকিছুরই সৃষ্টিকর্তা শুধুমাত্র একজন তাহলে সেই সৃষ্টিকর্তার স্রষ্টার থাকে কি করে আমাকে উত্তর দিন?

১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সাড়ে ৬ হাজার মন্তব্য করেছেন; আনার কোন মন্তব্য কেহ মনে রেখেছেন?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে মনে রাখার সে রাখবে।

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫২

সুপারডুপার বলেছেন: =< আপনি চিন্তা করছেন , মনুষ্য জগতের মত। একজন থাকলে চিরজীবি ডিক্টেটর। ২ জন চিরজীবি ডিক্টেটর থাকলে তাদের মধ্যে মারামারি ধ্বংস । অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা আপনার মাথায় যে ভাবে চিন্তা করতে পারার প্রোগ্রামিং করছেন , ঠিক সেই ভাবেই করছেন। যেমন: আমরা কম্পিউটারে প্রোগ্রামিং করি।

কিন্তু সৃষ্টিকর্তা তো নিজেই জীবনের কন্সেপ্ট ডিজাইন করছেন। তার মানে কি দাঁড়ায় জীবন ও ধ্বংস এই গুলো যার জীবন আছে আছে , বা যাকে জীবন দেওয়া হয়েছে তার জন্য খাটে। কিন্তু এইগুলো তো তাঁর বা সৃষ্টিকর্তার নিজের জন্য না , এই গুলো তার সৃষ্টির জন্য।সেজন্য সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি ও ধ্বংস নিয়ে, কেউ জানে নি , জানে না ও জানবেও না। এটাই সত্য।

=< আপনি ব্লগে আছেন , আপনার একটিভিটি আছে। এটাতে এটাতে বিশ্বাসের কিছু নাই। যেখানে প্রমান আছে ,সেখানে বিশ্বাসের দরকার পরে না। এটাকে বলে যুক্তি।

লেখক বলেছেন : যেখানে বলা হয়েছে সামগ্রিক ভাবে সবকিছুরই সৃষ্টিকর্তা শুধুমাত্র একজন তাহলে সেই সৃষ্টিকর্তার স্রষ্টার থাকে কি করে আমাকে উত্তর দিন?

=< তার মানে কি দাড়ায় , একজন সৃষ্টিকর্তা নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করছে। ভালো !?

লেখকবলেছেন : আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে পবিত্র কোরআনের মত একটা গ্রন্থে এতো সব বৈজ্ঞানিক কথা কোন বিজ্ঞানী বলতে পারেন যা বিজ্ঞানীরা আজ পর্যন্ত ভুল প্রমান করতে পারে নি যা দেখে তারাও বিস্মিত?
=< যুক্তি কি ? বিশ্বাস কি ? এটা আপনি না বুঝলেও, আপনি অনেক জ্ঞানী।
=<উকিপিডিয়া হয়তো রেফারেন্স দিয়েও ভুল লিখতে পারে : পড়ুন : উকিপিডিয়া ১) কুরআনের সমালোচনা ও খণ্ডন (বাংলা ) Click This Link ২ ) কুরআনের সমালোচনা ও খণ্ডন (ইংরেজি ) Click This Link , ও ভুল লেখার জন্য উকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দেন। আপনার মতন জ্ঞানী লোককেই খুঁজছে পৃথিবী।
__________________________________________________________________________
যে পুরুষ চুরি করে এবং যে নারী চুরি করে তাদের হাত কেটে দাও তাদের কৃতকর্মের সাজা হিসেবে। ( সূরা মায়িদাহ আয়াত ৩৮). সত্যিকারে প্রয়োগ হলে, বাংলাদেশের সব মন্ত্রী আমলারা হাত কাটা হবে, আপনার আশেপাশের লোকজনেরাও হাত কাটা হবে অর্থাৎ সঠিক বিচার হলে বাংলাদেশের ৫০-৬০% লোকের হাত কাটা হবে । আপনি কি মানতে চান ?
___________________________________________________________
সিস্টেমের ভিতরে থেকে উপরের করা তিনটি প্রশ্নের উত্তর কেউ জানে নি , জানেও না ও জানবেও না। এটা একমাত্র সেই জানে, যে এই সিস্টেমের ডিজাইনার।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: =< আপনি চিন্তা করছেন , মনুষ্য জগতের মত। একজন থাকলে চিরজীবি ডিক্টেটর। ২ জন চিরজীবি ডিক্টেটর থাকলে তাদের মধ্যে মারামারি ধ্বংস । অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা আপনার মাথায় যে ভাবে চিন্তা করতে পারার প্রোগ্রামিং করছেন , ঠিক সেই ভাবেই করছেন। যেমন: আমরা কম্পিউটারে প্রোগ্রামিং করি।

আচ্ছা চুরি করা ভালো না খারাপ? আপনি যদি বলেন চুরি করা খারাপ তার মানে আপনি সেই কন্সেপ্টকে বুকে ধারন করছেন যা আপনাকে শিখিয়ে দেয়া হয়েছে।অতঃপর কোরআনের সেই কন্সেপ্টকে ফলো করছি যা আমাকে ফলো করতে বলা হয়েছে।তবে এটাকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিঙ্গের সাথে তুলনা দিলে হবে না।কারন কম্পিউটারের স্বাধীন ইচ্ছা নেই।আমার স্বাধীন ইচ্ছা আছে আর সেটাকে কাজে লাগিয়েই আমি কোরআনকে অনুসরন করছি।আলহা'মদুলিল্লাহ।


কিন্তু সৃষ্টিকর্তা তো নিজেই জীবনের কন্সেপ্ট ডিজাইন করছেন। তার মানে কি দাঁড়ায় জীবন ও ধ্বংস এই গুলো যার জীবন আছে আছে , বা যাকে জীবন দেওয়া হয়েছে তার জন্য খাটে। কিন্তু এইগুলো তো তাঁর বা সৃষ্টিকর্তার নিজের জন্য না , এই গুলো তার সৃষ্টির জন্য।সেজন্য সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি ও ধ্বংস নিয়ে, কেউ জানে নি , জানে না ও জানবেও না। এটাই সত্য।

আলহাইয়্যু অর্থাৎ চিরঞ্জীব।এখানে ধ্বংস আসে না।সহজভাবে ভাবুন। এছাড়াও মানুষের জীবন ও মৃত্যু কারন পবিত্র কোরআনে বলে দেয়া হয়েছে যে,

সুরা মূলক আয়াতঃ২-< যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল।

আপনি ব্লগে আছেন , আপনার একটিভিটি আছে। এটাতে এটাতে বিশ্বাসের কিছু নাই। যেখানে প্রমান আছে ,সেখানে বিশ্বাসের দরকার পরে না। এটাকে বলে যুক্তি

খুব সুন্দর বলেছেন যে, আমি ব্লগে আছি আমার একটিভিটি আছে এটা প্রমানিত।কাজেই যখন আমি আছি আপনি আছেন এই মহাবিশ্বজগত আছে কাজেই এর সৃষ্টিকর্তা একজন আছে এটাও প্রমানিত।আর এই যুক্তি বিশ্বাস করতে আপনার কষ্ট হয় কেন?দুমোখো নীতি হলে তো হবে না ভায়া।আমি ব্লগে আছি কারন আমার একটিভিটি আছে এই যুক্তিতে আপনি বিশ্বাস করছেন যে আমি একজন আছি।তবে সৃষ্টিকর্তার একটিভিটিকে মানবেন না সেটা তো হবে না ভায়া।মানলে আপনাকে দুটোকেই মানতে হবে আর না মানলে একটাও না।

=< তার মানে কি দাড়ায় , একজন সৃষ্টিকর্তা নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করছে। ভালো !?


আপনি ভুল বুঝেছেন,সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা হচ্ছে যিনি সৃষ্টি করেন।

সুরা ইখলাস,আয়াত ৩ঃ
লামিয়ালিদ ওলামিউলাদ অর্থ তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি।

যে পুরুষ চুরি করে এবং যে নারী চুরি করে তাদের হাত কেটে দাও তাদের কৃতকর্মের সাজা হিসেবে। ( সূরা মায়িদাহ আয়াত ৩৮). সত্যিকারে প্রয়োগ হলে, বাংলাদেশের সব মন্ত্রী আমলারা হাত কাটা হবে, আপনার আশেপাশের লোকজনেরাও হাত কাটা হবে অর্থাৎ সঠিক বিচার হলে বাংলাদেশের ৫০-৬০% লোকের হাত কাটা হবে । আপনি কি মানতে চান ?

ইসলামে মোট পাঁচটি স্তম্ভ আছে তন্মধ্যে একটি হলো যাকাত।একজন রাষ্ট্রপ্রধানকে আগে ধনীদের কাছ থেকে যাকাত আদায় করতে হবে।এবং যাকাতের টাকা অসহায়দের মাঝে বিতরন করতে হবে যেন তারা নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম হয় যার ফলে কারো কাছে হাত পাততে হবে না।যখন সকলে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে যাবে;দেশে কোন অভাব থাকবে না আর সে অবস্থায় কেউ যদি চুরি করে তবে ঐ ব্যক্তির হাত কাটার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম।

আর মন্ত্রী আমলাদের বিষয়ে যে কথা বলেছেন সেটা দুর্নীতি। দুর্নীতির দরুন একটা দেশে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।আর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ইসলামে তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। এটা তো গেলো এক কথা এবার আসি অন্য কথায়,
বাংলাদেশের সকল মন্ত্রী আমলারা দুর্নীতিবাজ পেলেন কোথায়?

১৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

সুপারডুপার বলেছেন: লেখক বলেছেন : আমার স্বাধীন ইচ্ছা আছে আর সেটাকে কাজে লাগিয়েই আমি কোরআনকে অনুসরন করছি।আলহা'মদুলিল্লাহ।

§ আপনি যদি হিন্দু বা খ্রিষ্টান পরিবারে জন্মাতেন, তখন কি স্বাধীন ইচ্ছায় কোরআন অনুসরন করতেন ?

লেখক বলেছেন : যখন সকলে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে যাবে;দেশে কোন অভাব থাকবে না আর সে অবস্থায় কেউ যদি চুরি করে তবে ঐ ব্যক্তির হাত কাটার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম।

§ আল কোরআনে তো এই রকম কন্ডিশন দিয়ে বলা নাই। আপনার কথা অনুসারে , যখন দেশে অভাব থাকবে, তখন কি আল কোরআনের আইন প্রযোজ্য নয় ?

লেখক বলেছেন : সৃষ্টিকর্তার একটিভিটিকে মানবেন না সেটা তো হবে না ভায়া।মানলে আপনাকে দুটোকেই মানতে হবে আর না মানলে একটাও না।

§ সৃষ্টিকর্তার একটিভিটি কি, এখন আল কোরআন দিয়ে পৃথিবী চালাচ্ছেন?

§ উকিপিডিয়া আল কোরআনের ভুল ক্রিটিসিজম লেখার জন্য, উকিপিডিয়া Criticism of the Quran, আর্টিকেলটি কি পড়েছেন ও উকিপিডিয়া বিরুদ্ধে কি মামলা করেছেন?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: § আল কোরআনে তো এই রকম কন্ডিশন দিয়ে বলা নাই। আপনার কথা অনুসারে , যখন দেশে অভাব থাকবে, তখন কি আল কোরআনের আইন প্রযোজ্য নয় ?

আল কোরআনের সবগুলো আইনের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে, তোমরা সালাত কায়েম করো আর যাকাত আদায় করো।এখন যাকাত আদায় কেন করতে বলা হয়েছে তার কারন যাকাত হলো গরীব বা অভাবগ্রস্তদের হক।এতে করে একটা মানুষ নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে সক্ষম হয়।তারপর যদি সে চুরী করে তার হাত কেটে দেয়া আল্লাহর বিধান।কারন ইসলাম দয়া দেখায় এবং তার পাশাপাশি ন্যায়বিচার করে।

মনে হচ্ছে আল কুরআন কখনও খুলে দেখেন নি।দয়া করে মুক্তমনে একবারের জন্য হলেও কোরআন পড়ে নিবেন।আপনার ভুল ধারনাগুলোর অবসান ঘটবে আমার বিশ্বাস।

§ আপনি যদি হিন্দু বা খ্রিষ্টান পরিবারে জন্মাতেন, তখন কি স্বাধীন ইচ্ছায় কোরআন অনুসরন করতেন ?

একজন ব্যক্তি যখন একটি হিন্দু পরিবার কিংবা একটি খ্রিষ্টান পরিবারে জন্ম নেয় তখন তাকে সেই ধর্ম শিক্ষা দিয়ে বড় করা হয়।এভাবে মানুষ একজন হিন্দু বা একজন মুসলিম বা একজন খ্রিষ্টান হিসেবে পরিচয় লাভ করে।তারপর সে ব্যক্তি যখন বয়স প্রাপ্ত হয় তার ওপর জ্ঞানার্জন ফরজ বা বাধ্যতামূলক হয়ে যায়।আর আমিও একই প্রক্রিয়াতে এতদূর এসেছি এবং জানতে পেরেছি হ্যাঁ ইসলামি একমাত্র ধর্ম যেখানে কোন ভুল নেই।কারন এটা সৃষ্টিকর্তা মনোনীত ধর্ম।

§ সৃষ্টিকর্তার একটিভিটি কি, এখন আল কোরআন দিয়ে পৃথিবী চালাচ্ছেন?

আপনি বেঁচে আছেন, খাচ্ছেন, সৃষ্টিকর্তার নেয়ামত অর্থাৎ সৃষ্টির নিদর্শন উপভোগ করছেন এটা সৃষ্টিকর্তার দয়া।এটা সৃষ্টিকর্তার একটিভিটি।চাঁদ ও সূর্য নিজ নিজ কক্ষপথে আবর্তন করছে এবং তারা পরস্পরকে স্পর্শ করতে পারে না এটাও সৃষ্টিকর্তার দয়া।একটিভিটি।

আল কোরআন দিয়ে পৃথিবী চালানো এটা অন্য বিষয়।আল কোরআন আল্লাহর বিধান।এটা মানুষের উদ্দেশ্যে।আর আল্লাহ্‌ মানুষকে করেছেন আশরাফুল মাখলুকাত।কারন তার মধ্যে বিবেক আছে।আর যে নিজের বিবেককে আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত করবে তার জন্য আছে জান্নাত আর যে পরিচালনা করবে না তার জন্য রয়েছে জাহান্নাম।এখন সে যদি আল কোরআনকে অনুসরণ করে তার ইচ্ছা আর সে যদি অনুসরন না করে সেটাও তার ইচ্ছা।এটা মানুষের একটিভিটি।

কাজেই সৃষ্টিকর্তার একটিভিটি আর মানুষের একটিভিটি দুটোর মধ্য ব্যাপক ভিন্নতা রয়েছে।দুটোকে গুলিয়ে ফেললে হবে না।

§ উকিপিডিয়া আল কোরআনের ভুল ক্রিটিসিজম লেখার জন্য, উকিপিডিয়া Criticism of the Quran, আর্টিকেলটি কি পড়েছেন ও উকিপিডিয়া বিরুদ্ধে কি মামলা করেছেন?

আপনি কি জানেন, পৃথিবীর সবচেয়ে সমালোচিত কিতাবটার নাম কি?
আল কোরআন,ভাই।এবং পৃথিবীতে যে ধর্মের অনুসারী বেশী বাড়ছে সে ধর্মের নাম ইসলাম।ইসলামের যখন সমালোচনা বাড়ছে, মানুষ ইসলামকে পর্যালোচনা করছে অতঃপর ইসলাম সম্পর্কে নিজেদের ভুল সংশোধন করছে আর সত্যটা জেনে ক্রমান্বয়ে ইসলামকে একমাত্র ধর্ম হিসেবে গ্রহন করছে।এক্ষেত্রে উকিপিডিয়া বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।আমি উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ জানাই।

১৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৯

সুপারডুপার বলেছেন: তার মানে আপনি পারিবারিক ধর্ম শিক্ষার মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয়েছেন। একই ভাবে আপনি যদি পরিবার থেকে অন্য ধর্মের শিক্ষা পেতেন , সেই ধর্মও আপনার কাছে সৃষ্টিকর্তা মনোনীত সঠিক ও গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হত। তাহলে আপনার স্বাধীন ইচ্ছায় ধর্ম গ্রহণ কি ভাবে হলো ?

উকিপিডিয়া আর্টিকেল তো আর পড়ে দেখেন নি। নিজে পড়শোনা না করলেও, অন্যকে পড়শোনা করতে বলাতে আপনারা ষোলো আনা জ্ঞানী।

আগেই ভালো ছিল, কোরআন শুধু আরবিতে পড়তে হতো ও চুমু দিয়ে যত্ন করে উঁচু স্থানে রাখতো। এখন কার যে মানুষ ই যুক্তিগত মন নিয়ে কোরআনকে ভালো মত বুঝতে যাচ্ছে , ভয়হীন হলে তারাই এটার সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। তাবলীগীরা এই ক্ষেত্রে ভালো। কারণ তারা না বুঝে কোরআন পড়তে বলে। তাদের মতে সাধারণ মানুষের কোরআন বুঝা সম্ভব নয়। তাই কোরআনকে নিয়ে প্রশ্ন ও থাকছে না।

আমি তো অনেক গুলো দেশ ঘুরে এটাই দেখলাম , পৃথিবীতে যে ধর্মের জন্মহার বেশী বাড়ছে, সেটা ইসলাম। যে ধর্মের গ্রন্থের ও হাদিসের হত্যা মারামারির কথা শুনলে মানুষ ভয় পেয়ে দূরে চলে যায়, সেটা ইসলাম।

§ এই গুলো সবই আপনার বিশ্বাস, যুক্তি নয় । §

আপনারা কেন এটা বলেন না , আমি কোনো যুক্তি ছাড়া ইসলাম ও আল কোরআন বিশ্বাস করি। তাহলেই তো সবাই ওকে। বিশ্বাসকে, জোর করে যুক্তি বানাতে কেন অযথা ক্যাচাল করেন !

আপনার এই পোস্টে এটাই আমার শেষ মন্তব্য।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তার মানে আপনি পারিবারিক ধর্ম শিক্ষার মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয়েছেন। একই ভাবে আপনি যদি পরিবার থেকে অন্য ধর্মের শিক্ষা পেতেন , সেই ধর্মও আপনার কাছে সৃষ্টিকর্তা মনোনীত সঠিক ও গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হত। তাহলে আপনার স্বাধীন ইচ্ছায় ধর্ম গ্রহণ কি ভাবে হলো ?

আপনি আমার মন্তব্যটা মনোযোগ দিয়ে পড়েন নি।লাইনটা আবার লিখলাম আপনার বোঝার সুবিধার জন্য,

তারপর সে ব্যক্তি যখন বয়স প্রাপ্ত হয় তার ওপর জ্ঞানার্জন ফরজ বা বাধ্যতামূলক হয়ে যায়।আর আমিও একই প্রক্রিয়াতে এতদূর এসেছি এবং জানতে পেরেছি হ্যাঁ ইসলামি একমাত্র ধর্ম যেখানে কোন ভুল নেই।


উকিপিডিয়া আর্টিকেল তো আর পড়ে দেখেন নি। নিজে পড়শোনা না করলেও, অন্যকে পড়শোনা করতে বলাতে আপনারা ষোলো আনা জ্ঞানী।

কৌতূহল তাদের আমাদের নয়।এটা বুঝতে হবে।

আগেই ভালো ছিল, কোরআন শুধু আরবিতে পড়তে হতো ও চুমু দিয়ে যত্ন করে উঁচু স্থানে রাখতো। এখন কার যে মানুষ ই যুক্তিগত মন নিয়ে কোরআনকে ভালো মত বুঝতে যাচ্ছে , ভয়হীন হলে তারাই এটার সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। তাবলীগীরা এই ক্ষেত্রে ভালো। কারণ তারা না বুঝে কোরআন পড়তে বলে। তাদের মতে সাধারণ মানুষের কোরআন বুঝা সম্ভব নয়। তাই কোরআনকে নিয়ে প্রশ্ন ও থাকছে না।

আমি তো অনেক গুলো দেশ ঘুরে এটাই দেখলাম , পৃথিবীতে যে ধর্মের জন্মহার বেশী বাড়ছে, সেটা ইসলাম। যে ধর্মের গ্রন্থের ও হাদিসের হত্যা মারামারির কথা শুনলে মানুষ ভয় পেয়ে দূরে চলে যায়, সেটা ইসলাম।


ভাই কোরআন পড়ে সেই বিব্রত হয় যে প্রসঙ্গ জানে না।এবং আপনার বোঝার সুবিধার জন্য জানিয়ে দিই।কোরআনের প্রতিটি সুরা নাজিল হওয়ার পেছনে আলাদা আলাদা প্রেক্ষাপট রয়েছে।সেগুলো জানতে হবে।

ভারতের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি অরুন সুরী ইসলামকে সন্ত্রাসী ধর্ম বলে উল্লেখ করেছে এবং তার বইয়ে উল্লেখ করা একটি আয়াতের কথা বলি, সুরা তওবাহ আয়াত পাঁচঃ

তোমরা কাফেরদের যেখানে পাও সেখানেই হত্যা করো।

স্বাভাবিকভাবে অন্যদশজনের মতো আপনি অবাক হয়ে যাবেন ।আপনার মনে হবে ইসলাম এতো খারাপ! বিধর্মীদের যেখানে পাবে সেখানেই হত্যার কথা বলেছে।নাহ, ইসলাম আসলেই খারাপ ধর্ম।কিন্তু এখন যদি এর শানে নজুল পড়েন তবে জানতে পারবেন এটা বলা হয়েছে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে।বিষয়টা ছিলো এমন যে, মুশরিকদের সাথে মুসলিমদের একটা শান্তি চুক্তি হয়েছিলো কিন্তু মুশরিকরা সেই শান্তি চুক্তি বারবার ভাঙে।তাই আল্লাহ্‌ ঘোষনা দিয়েছেন তাদের যেখানেও পাও সেখানেই হত্যা করো।এর পরেই আল্লাহ্‌ বলেছেন ,তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। শুধু তাই নয় ৬ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ্‌ আরও বলেন যে,
আর যদি মুশরিকদের কেউ তোমার কাছে আশ্রয় চায়, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনে, অতঃপর তাকে পৌঁছিয়ে দাও তার নিরাপদ স্থানে। তা এই জন্য যে, তারা এমন এক কওম, যারা জানে না।

আজকের দিনে কোন সেনাপতি বলবে একথাগুলো?আছে এমন কোন সেনাপতি যে বলবে শত্রুপক্ষ আশ্রয় চাইলে তাদের আশ্রয় দিও?

§ এই গুলো সবই আপনার বিশ্বাস, যুক্তি নয় । §
আপনারা কেন এটা বলেন না , আমি কোনো যুক্তি ছাড়া ইসলাম ও আল কোরআন বিশ্বাস করি। তাহলেই তো সবাই ওকে। বিশ্বাসকে, জোর করে যুক্তি বানাতে কেন অযথা ক্যাচাল করেন !


কোরআনকে আমরা মুসলিমরা বিশ্বাস করি, অনুসরন করি।কারন এটা যৌক্তিক কিতাব।

আপনার এই পোস্টে এটাই আমার শেষ মন্তব্য।

আল্লাহ্‌ আপনাকে উত্তম জ্ঞান দান করুন।আমীন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.